নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একদিন হাঁস হবো..।

নজসু

নজসু › বিস্তারিত পোস্টঃ

দৈনিক প্রথম আলো তে পুরস্কার বিজয়ী আমার লেখা একটি গল্প

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

গত বছর ঈদুল ফিতরের আগে ঈদ নিয়ে আনন্দের অভিজ্ঞতা বা বিশেষ স্মৃতি নিয়ে প্রথম আলো আয়োজন করে ‘আমার ঈদ’ নামের প্রতিযোগিতা। সেরা লেখকের জন্য ছিল ব্যাংকক, কলকাতা ও কক্সবাজার আসা-যাওয়ার এয়ার টিকিট। আমি পেয়েছিলাম ৩য় পুরস্কার কক্সবাজার আসা-যাওয়ার এয়ার টিকিট।[ আমার ইচ্ছে করলো গল্পটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। তাই এই প্রয়াস।


আমার কষ্টের ঈদ, আমার আনন্দের ঈদ

আমি জন্মেছি মফস্বলের খুবই দরিদ্র এক পরিবারে। দুটো খেয়ে পরে কোনোরকমে দিন চলে যেতো আমাদের। তো, সেবার আমি যখন ক্লাস ফোরে, তখন আমাদের সংসারের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে গেল। নুন আনতে পান্তা ফুরায়, এমন বলা চলে। রোজা ১৫টা পার হলে পাড়ার বন্ধুদের সবার ঈদের জামা কাপড় কেনাকাটা শুরু হয়ে যেত। খেলার মাঠে এসে সবাই সবার নতুন জামার ধরন আর দাম নিয়ে আলাপ আলোচনা করত। বিকেলে মাঠে খেলতে এসে এক বন্ধুর মুখে চার পকেটওয়ালা জামার কথা শুনলাম। আমি তো অবাক। ধুর! তাও হয় নাকি! আরও কয়েকজনের মুখে ওই জামার কথা শুনলাম। এবার আর বিশ্বাস না করে উপায় নেই।

আমার মনে আছে আমি কখনো কোনো কিছুর জন্য মা-বাবার কাছে জেদ করিনি। কী করে কী হলো জানি না, ওই চার পকেটওয়ালা জামাটা পেতে আমার খুব ইচ্ছে করল। সোজা মার কাছে গিয়ে জানান দিলাম, আব্বা যেন আমার জন্য ওই জামাটা কিনে আনেন। সন্ধ্যায় মা আব্বাকে আমার জামার বিষয়ে বললেন, ‘দেখো তো কিছু করা যায় কিনা।’ আব্বা নিশ্চুপ। আমার ছোট্ট মনটা বুঝত না, নতুন জামা কেনার সামর্থ্য তাঁর নেই। আমি প্রতিদিন একটু পরপর আব্বার কাছে গিয়ে জামার জন্য ঘ্যানঘ্যান করতাম। আব্বা প্রথমদিকে স্বাভাবিক থাকলেও শেষমেশ খুব বিরক্ত হলেন। ২৫ রোজার দিনে আব্বা আমাকে আচ্ছামতো মার দিলেন। ভাবলেন, মার খেয়ে আমি বুঝি জামার জন্য তাঁকে আর বিরক্ত করব না! আমি সেদিন খুব কেঁদেছি। আমার সঙ্গে মা-ও কেঁদেছেন। আমি আরও কেমন যেন হয়ে গেলাম। আমার এই জামা চাই, চাই, চাই।

রোজ আব্বাকে আগের মতোই বিরক্ত করি। ২৯ রোজার দিনে আব্বা বাজারে নিয়ে গেলেন। আমি তো মহাখুশি। আজকে আমাকে পায় কে! আমার চোখেমুখে খুশির ঝিলিক। চার পকেটওয়ালা জামা পরে ঈদের সারা দিন ঘুরে বেড়াব। সারা বিকেল এই দোকান, সেই দোকান করে সন্ধ্যা হয়ে এল প্রায়। আব্বা বললেন, ‘আজকে বরং থাক, কাল ঠিক তোর জামা কিনে দেব।’ আমি ঘাড় কাত করে সম্মতি জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। মাগরিবের নামাজের পর সারা পাড়া হই হই রব—চাঁদ উঠেছে, চাঁদ উঠেছে।

সেবার রোজা ২৯টা হয়েছিল। আমি যেন বোবা হয়ে গেলাম। কাঁদলাম না, আব্বার কাছে জামার জন্য আবদার করলাম না। চাঁদ উঠেছে। কাল ঈদ। আজকে হাটও শেষ। আমি অসাড় হয়ে শুয়ে রইলাম। চোখের কোণ বেয়ে শুধু পানি গড়িয়ে পড়ছে। মা এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে গেলেন। রাতে কিছু খেলামও না। কাঁদতে কাঁদতে কখন ঘুমিয়ে পরেছি, জানি না।

সকালে ঘুম ভাঙল। আমার চোখ তো ছানাবড়া। আমার মাথার কাছে একটা নতুন জামা। হাতে নিয়ে দেখলাম, ওরে বাবা! সেটাতে আবার চারটা পকেট। উঁহু, আজকে না ঈদ! এই চার পকেটের জামা গায়ে দিয়ে সারাদিন ঘুরব, কত আনন্দ করব। আমার খুশি দেখে মা ডুকরে কেঁদে উঠলেন। মাস কয়েক আগে বড় মামা মাকে একটা শাড়ি কিনে দিয়েছিলেন। মা সেটা যত্ন করে তুলে রেখেছিলেন। কোথাও বেড়াতে গেলে তখন শুধু পরতেন। মায়ের সেই শাড়িটা কেটে সারা রাত জেগে আমার জন্য জামাটা সেলাই করেছেন। আমার পছন্দমতো চারটা পকেট বসিয়েছেন।

মায়ের কান্না দেখে আমার চোখেও পানি চলে আসে। আমি দুই চোখ ভরা পানি নিয়ে গাল ভরে হাসছি তো হাসছি।

পত্রিকায় প্রকাশিত আমার গল্পের লিংক

মন্তব্য ১৩৯ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (১৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কৈশোর-ভাবনার গল্প।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

নজসু বলেছেন:

একদম ঠিক বলেছেন।
মানুষের জীবনের অনেক বিচ্ছিন্ন ঘটনা থাকে।
কোন গল্পের মতো। কোন সত্যি।
সত্যিটাও কখনও গল্প হয়। অথবা, গল্পটাও সত্যির মতো হয়।

ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা জানবেন।

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

আমি ৎৎৎ বলেছেন: ভাল লেগেছে অনেক, ভাল থাকুন সবসময়।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

নজসু বলেছেন:

আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম খুব।
গল্পটা বছরখানেক আগে প্রকাশিত হয়েছিল।

আপনাদের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছে জাগলো তাই ব্লগে দিয়ে দিলাম।

আপনিও ভালো থাকুন।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।
অনেক অভিনন্দন আপানকে।
গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

নজসু বলেছেন:



গল্পটা আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন প্রিয় ভাই।

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

অর্ক বিন মুজিব বলেছেন: শৈশবের ঈদ খুব মধুর। আপনার গল্পও ভাল লাগলো

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

নজসু বলেছেন:


ছোটবেলায় ঈদ নিয়ে সবার অন্যরকম একটা অনুভূতি থাকতো।
কালক্রমে আনন্দ মধুরতার ধীরে ধীরে পরিবর্তন ঘটতে থাকে।
আপনার মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করলো।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



শৈশবের ঈদ স্মৃতির গল্পটি চমৎকার হয়েছে। আর প্রথম আলোর মতো একটি পত্রিকা থেকে এমন সম্মাননা পেয়েছেন জেনে ভাল লাগলো। অভিনন্দন, প্রিয় সুজন ভাই। এবার ব্লগে গল্প লিখুন আমাদের জন্য।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

নজসু বলেছেন:



প্রিয় ভাই, এটি আমার জন্য অত্যন্ত আনন্দের ছিল।
গল্পটা খুব একটা খারাপ হয়নি এটা মনে আসলেও
পুরস্কার পাবার মতো ভালো হয়েছে এটা কখনও ভাবিনি।
আপনার উৎসাহ আমার পাথেয়।

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

আখেনাটেন বলেছেন: অসাধারণ। অসাধারণ। অসাধারণ। নজসু।


অাজ থেকে দু-তিন দশক ও তারও আগের গ্রামের বেশির ভাগ পরিবারের সন্তানেরা এই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছে বোধ করি।

এটি পড়ে অানন্দ-বেদনার নানা রং ঝিলিক দিয়ে গেল।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

নজসু বলেছেন:




আমার প্রিয় গল্পাকার।
আপনার অসাধারণ লেখাগুলো পাঠ করলে লেখার আগ্রহ সৃষ্টি হয়।

খোঁজ নিলে দেখা যাবে এখনও গ্রামের নিভৃত পল্লীতে অনেক অসহায় মা তার সন্তানকে নিয়ে
আনন্দ বেদনার দোলায় দুলছেন। কখন আনন্দ। কখনও বেদনা। কখনও বেদনার মাঝেও আনন্দ খোঁজা।

আপনার মন্তব্য আমাকে অত্যন্ত আনন্দিত করে।
ভালো থাকবেন।

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!!!!

তবে এখনকার ঈদ অন্যরকম।

অনেকটাই আলাদা.....


অনেক ভালো লেগেছে গল্পটা!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

নজসু বলেছেন:


সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে পরিবর্তিত হচ্ছি আমরা।
পরিবর্তন হচ্ছে আমাদের আবেগ।

গল্পটা ভালো লাগায় খুশি হলাম।
অনুপ্রেরণা পেলাম।

৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: মন খুঁচিয়ে মনে করে দিলেন ছোট বেলার ঈদ আনন্দ, প্রাপ্তি আর অপ্রাপ্তিগুলো। প্রতি ঈদেই মন খারাপের আর কান্নার একটা বিষয় জড়িত ছিল, মার্কেটে নিয়ে যেতনা সাথে করে তার জন্য মন খারাপ, মন যা চাইত সেটা পেতামনা তার জন্য মন খারাপ, তবুওতো জুটতো জুতো জামা আর সেগুলো পেয়ে ঈদের আনন্দে ভুলে যেতাম অপ্রাপ্তিগুলো।

গল্প ভাল লেগেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

নজসু বলেছেন:


প্রিয় ছড়াকার, আপনার মন্তব্যের ভিতর আপনার গল্পটির প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠেছে যেন।
খুবই চমৎকার করে বলেছেন।

অনেক বায়নার ভিতর সব না পেলেও কিছু কিছু পেয়ে ঈদের আনন্দে ভুলে যেতাম অপ্রাপ্তিগুলো।

ভালো থাকবেন আর ব্যস্ততার বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে আমাদের মনকাড়া ছড়া উপহার দেবেন এই প্রত্যাশা রইল।

৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো, অভিনন্দ.

গল্পের প্লটের কথা ধরে, গড়ে, মানুষ আজকাল শার্ট কিনতে পারছেন; সময় ছিলো মানুষ খালি গায়ে ছিলো; কিন্তু শেখ সাহেব, তাজুদ্দিন সাহেব, জিয়ারা ভালো কাপড় পরতেন।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫

নজসু বলেছেন:



আমরা আশা করি, ধনী-গরীব, রাজা-প্রজা বাংলাদেশের সবার গায়ে একদিন খুশির পোশাক উঠবে।
না থাকবে খাওয়ার কষ্ট, না থাকবে পরিধানের চিন্তা।
মৌলিক চাহিদায় পরিপূর্ণ থাকবে প্রতিটি ঘর, প্রতিটি পরিবার।

আপনার মন্তব্য আমার পোষ্টের প্রাণ।
ভালো থাকবেন স্যার।

১০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আমার কাছে আপনার গল্পটি ব্যতিক্রমী লাগলো। পাঠে হৃদয় ছোঁয়া অন্যরকম অনুভূতি এনে দিল। অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। এই গল্পের জন্য প্রথম আলো থেকে সম্মাননা পেয়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম।

লিখতে থাকুন হাত খুলে। অভিনন্দন এবং শুভকামনা আপনার জন্য।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬

নজসু বলেছেন:


আস সালামু আলাইকুম।
আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমার হৃদয়ও ছুঁয়ে গেল।
আপনি দোআ রাখবেন।
ভালো থাকবেন।

১১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

হাবিব বলেছেন: নিজের অজান্তেই নয়ন দুটি জলে ভরে গেল.....

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫২

নজসু বলেছেন:


প্রিয় স্যার।
আপনার অনুভূতি আমাকে আবারও স্পর্শ করলো।
একটা সত্যি কথা বলি স্যার। গল্পটা লিখতে গিয়ে আমার দু'চোখও ভিজে উঠেছিল।
ভালো থাকবেন।

১২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সেই তো ব্রো.....
:) :) কক্স বাজার গিয়েছিলেন তারপর?

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০১

নজসু বলেছেন:



ভাই, সঙ্গীসহ যাওয়া আসার টিকেট ছিল।
আমি সঙ্গীহীন। :)
তাই মাকে সাথে করে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল।
হঠাৎ মার শরীর তখন একটু খারাপ হওয়ায় যাওয়া হয়নি।
শরীর আরও খারাপ হবে ভেবে মা যেতে চাইলো না।
আমিও একা যেতে আগ্রহী ছিলাম না।
তবে, টিকিটের সমপরিমান অর্থ প্রথম আলো আমাকে দিয়েছে।
প্রথম আলোর আলিম ভাই, ইমন ভাই অর্থপ্রাপ্তির বিষয়ে আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন।
তারা অত্যন্ত বন্ধুবৎসল ও অমায়িক।

আলিম ভাই আমাদের বিজয়ী তিনজনকে পুরো প্রথম আলো অফিস ঘুরিয়ে দেখিয়েছেন।
যাদের নাম শুনেছি, চোখে দেখিনি তাদের সাথেও কথা হয়েছে।
এটাও আমার জন্য আরও বড় পুরস্কার ছিল।

প্রান্ত ভাই আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কথাগুলো বলতে পেরে ভালো লাগছে।

ভালো থাকবেন ভাই।



১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: প্রিয় ভাই,
আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। দারুণ লিখেছেন।
ছোটবেলায় আমাদের ঈদ বলতে ছিলো আনন্দ,আনন্দ আর আনন্দ। তবে এখন আমরা একটু চেষ্টা করলেই পারি ঈদটাকে সুন্দরভাবে আনন্দের সাথে উদযাপন করার। আমি দেখেছি, আমার ছোট ভাই বোনেরা ঈদের দিন বাসা থেকেই বের হতে চায়না সহজে। আর বের হলেই রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করাই বুঝে। এটা তো এখনকার থার্ড ক্লাস ফ্যাশন হয়ে গিয়েছে। /:)

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

নজসু বলেছেন:

বোনের আগমনে ভাইয়ের ব্লগবাড়ি উদ্ভাসিত হয়ে উঠলো যেন।
খুব সুন্দর বলেছেন। আগের ছোটবেলার ঈদগুলো ছিল আলাদা আনন্দে ভরপুর।
এখন যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আনন্দের ধরন পাল্টেছে।
এখন ঈদ মানে রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া, উচ্চ মিউজিক সম্পন্ন গানে উল্লাস করা ইত্যাদি।

তবে, শহরের যে পরিবেশ তাতে শহরবাসীর অন্য কোন উপায়ও নেই।
তারা তো গ্রামের খোলা মাঠের আলোয় নিজেদের স্নান করাতে পারেন।
শিশুপার্ক, চিড়িয়াখানার ছক বাঁধা আনন্দে তারা আবদ্ধ।

মুক্ত আনন্দের স্বাদ তারা কোথায় পাবেন?

১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: অভিনন্দন।। ভালো।।।।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

নজসু বলেছেন:



ধন্যবাদ মামুন ভাই।
ভালো থাকবেন।

১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

নজসু বলেছেন:


আমার প্রিয় সনেট কবি।
আপনার মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করে।
দোআ করবেন।

১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৮

পুলক ঢালী বলেছেন: গল্পটি পড়েছিলাম তখনও মন খারাপ হয়েছিল এখনও মন খারাপ হলো। খুব সুন্দরভাবে অভাব অনটনে বেড়ে ওঠা শিশুর মন, ব্যর্থ বাবা মায়ের মর্ম যাতনা এবং শেষে মায়ের ত্যাগ স্বীকারের ফলশ্রূতিতে আনন্দাশ্রু। ভীষন বাস্তবভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।ভাল লাগা রইলো। ভাল থাকুন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

নজসু বলেছেন:



আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমার হৃদয় স্পর্শ করলো।
আগে একবার পাঠ করেছেন জেনে অভিভূত হলাম।
মায়ের মমতা, ভালোবাসা পৃথিবীর সব দুঃখ, কষ্ট, ব্যর্থতাকে জয় করে
প্রিয় সন্তানের মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলে।

আপনার মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা হয়ে রইল।

১৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে গেল। ছোটবেলার মধ্যবিত্ত পরিবারের ঈদের স্মৃতিগুলো এরকমই ছিল...

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০২

নজসু বলেছেন:


গল্পটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগছে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ঈদগুলো এরকমই আনন্দ, বেদনা, প্রাপ্তি অপ্রাপ্তির ভিতরেই বেড়ে ওঠে।

ভালো থাকবেন।

১৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই ,

আজ দুপুর বেলা খুব ব্যস্ত ছিলাম ব্লগে ঢোকার সময় পায়নি ।পরে সন্ধ্যায় ব্লগে একবার চোখ বুলিয়েছিলাম। দেখেছিলাম প্রিয়জনদের কোন পোস্ট আছে কিনা। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত পোস্টটি আমার নজরে পড়েনি । এখন আলোচিত ব্লগে চোখে পড়ল আপনার এই পোস্টটি। লিংক দেওয়া প্রথম আলোতেই পড়লাম। অসাধারণ লাগলো ,এক বিষন্নতায় মন ভরে গেল। মুগ্ধ হলাম গল্পটি পড়ে সত্য ঘটনা জেনে। আবারো মুগ্ধতা প্রকাশ করছি ++ ।

আপনার বাবা মাকে আমার সালাম পৌঁছে দেবেন।

শুভকামনা ও ভালবাসা জানবেন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

নজসু বলেছেন:



নুন ছাড়া তরকারি যেমন, আপনার মন্তব্য ছাড়া এই পোষ্টটি তেমন।
আমি বেশ কয়েকবার আপনার কমেন্ট অনুসন্ধান করেছি।
ভালোবাসার টানে ফিরে আসতেই হয়।
আপনিও এসেছেন।
আপনার ভালোবাসা আর বদন্যতায় আমি মুগ্ধ।

গল্প ভালো লেগেছে জেনে আমি আমার লেখাটির সার্থকতা খুঁজে পেয়েছি।

আপনার সালাম আমার মা বাবাকে জানিয়ে দিয়েছি।

আপনিও ভালো থাকবেন প্রিয় গল্পাকার।

১৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬

সুমন কর বলেছেন: অভিনন্দন !! শুভকামনা রইলো।

গল্পটিও ভালো ছিল। শেষটা বেশ। ভালো লাগা রইলো।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

নজসু বলেছেন:



আপনার অভিনন্দন গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও রইল শুভকামনা।

গল্পটি ভালো লাগায় আমি খুশি হয়েছি।
ভালো থাকবেন।

২০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪০

নীল আকাশ বলেছেন: চোখে জল নিয়ে আসার মতো একটা গল্প লিখেছেন। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই আমার।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নজসু বলেছেন:


আপনার মন্তব্যটা আমাকে নতুন করে আপ্লুত করলো।
আপনিও অনেক অনেক ভালো থাকবেন এই কামনা করছি।

২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে। ভাললাগা ++

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নজসু বলেছেন:


আপনার মন্তব্য আমার ব্লগীয় জীবনের পাথেয় হোক।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
ভালো থাকবেন।
গল্পটা সুন্দর লেগেছে জেনে আমি খুশি হলাম।

২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৫

বলেছেন: এককথায় চমৎকার কিশোরের দিনগুলো।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৮

নজসু বলেছেন:



অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় লতিফ ভাই।
আপনার আগমনে মনটা খুশিতে ভরে উঠেছে।

২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৮

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন: চোখে জল নিয়ে আসার মতো একটা গল্প লিখেছেন। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই আমার।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!


শেষ প্যারায় পাঠককে দু'দুখানা টুইষ্ট দিলেন!
হয়তোবা আরো ঠাসা বুননে লিখতে পারতেন তবে সব কিছু ছাপিয়ে গেছে ঐ শেষ প্যারা। এখানেই লেখকের স্বার্থকতা। সত্যিই পুরস্কার পাবার মতন গল্পই বটে। আপনাকে অভিনন্দন। এমন গল্প আরো আরো প্রত্যাশা করছি........

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

নজসু বলেছেন:




গল্পটার জন্য এখানে আপনাদের ভালোবাসার যে পুরস্কার পেলাম
তাতো আরও মূল্যবান।
আমি অভিভূত প্রিয় ব্লগার।
আপনাদের ভালোবাসায় আমরা অনুজরা এগিয়ে যেতে চাই।
ভালো থাকবেন।

২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: মায়েরা এভাবেই তাদের সন্তানদের ভালোবাসেন। আসলে তাদের ভালোবাসার কোন সীমানা নেই! তারা সবসময় আমাদেরকে অকল্পনীয় ভালোবাসা দিয়ে থাকেন। গল্পটি ভাল লাগলো প্রিয়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

নজসু বলেছেন:



সুন্দর একটা মন্তব্য।
মন্তব্য এবং মন্তব্যদাতার প্রতি রইল অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসা।
ভালো থাকবেন।

২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: তারপর কেমন আছ তুমি?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

নজসু বলেছেন:


আমি আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
আশা করি আপনিও ভালো আছেন।
আপনার ছবি ব্লগ মিস করি।

২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মন খারাপ করার মত গল্প।তবে শেষে এসে ছোট্ট ছেলেটির ঈদের জামা পাওয়ার আনন্দও পাঠকের মন ছুয়ে যায়।
ধন্যবাদ ভাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৬

নজসু বলেছেন:



আপনার মন্তব্যটা এক কথায় অপূর্ব।
আমার মনটা ভরে গেছে।
ভালো থাকবেন ভাই।

২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
মন খারাপ করা। এরকম মন খারাপ করা মানুষ অনেক। তাদের অবস্থার উন্নতি হোক।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০

নজসু বলেছেন:




ঠিক বলেছেন ভাই।
মন খারাপ করা মানুষগুলোর মুখে হাসি ফুটুক এই প্রত্যাশা
আমাদের সকলের।
ভালো থাকবেন।

২৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: নজসু ,




পুরষ্কার পাওয়ার মতোই গল্প ।
নীল আকাশ এর মতো্‌ই বলতে হয় , চোখে জল নিয়ে আসার মতো একটা গল্প ।


২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

নজসু বলেছেন:



আপনার মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা হয়ে রইল।

আপনার কবিতা তুই ফেলে এসেছিস কারে ...... এক মন্ত্র মুগ্ধতায় আবদ্ধ করে রেখেছে আমাকে।
সময় পেলেই পড়বো ভেবে প্রিয়তে রেখেছি।
ভালো থাকবেন প্রিয় কবি।

২৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩২

নীলপরি বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে ।

গল্পটা খুবই ভালো লাগলো । ++

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

নজসু বলেছেন:



গল্প ভালো লাগায় খুব খুশি হলাম।
ভালো থাকুন এই কামনা রইল।

৩০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রত্যেক রমজান ঈদে গ্রামের বেশিরভাগ কিশোরদের এ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি পড়তে হয়।

প্রথম আলোয় ৩য় হয়েছেন জেনে ভালোলাগলো।

অভিনন্দন প্রিয় সুজন ভাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

নজসু বলেছেন:



ঠিক বলেছেন ফাহিম ভাই।
আবহমান গ্রাম বাংলায় ঈদে গ্রামের মধ্যবিত্তদের নানা অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়।

আপনার ভালো লাগায় আমিও খুশি হয়েছি।
ভালো থাকবেন আপনিও।

৩১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রত্যেক রমজান ঈদে গ্রামের বেশিরভাগ কিশোরদের এ অভিজ্ঞতার মুখোমুখি পড়তে হয়।

প্রথম আলোয় ৩য় হয়েছেন জেনে ভালোলাগলো।

অভিনন্দন প্রিয় সুজন ভাই।

৩২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার সঙ্গে মা-ও কেঁদেছেন! - হায়রে দুঃখিনী বাঙলার ততোধিক দুঃখিনী জননীকূল (দীর্ঘশ্বাস)!
পুরস্কার পাবার মতই গল্প লিখেছিলেন, হার্দিক অভিনন্দন! গল্পটা এখানে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
একজন কিশোরের এ রকমেরই একটি না পাওয়ার সত্য ঘটনা নিয়ে আমিও একদিন লিখেছিলামঃ অল্প কথার গল্পঃ সবুজের শার্ট
(তবে সে গল্পটা কোথাও কোণ পুরষ্কার পায়নি! :P )

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১২

নজসু বলেছেন:

আমার প্রিয় ব্লগার।
আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি খুবই খুশি হয়েছি।
আপনার গল্পটা পাঠ করে এসেছি।
সবুজদের জন্য আমার হৃদয়েও সৃষ্টি হয়েছে এক মমত্ববোধ।
আপনার গল্পটা সত্যি দারুণ।
হৃদয়স্পর্শী।

৩৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

আরোগ্য বলেছেন: গল্পটা গতকালই পড়েছি। খুব ভাল লাগলো। পুরস্কার পাওয়ার মতনই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

নজসু বলেছেন:




আপনি গল্পটি পড়েছেন আমি খুব খুশি হয়েছি।
আমার পোষ্টে আপনাকে সব সময় কামনা করি আমি।
ভালো থাকবেন ভাই।

৩৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পুরস্কার পেয়েছেন তাও আবার প্রথম আলো থেকে বিরাট অর্জন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪

নজসু বলেছেন:



ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।
আপনাদের ভালোবাসাই আমার সবচেয়ে বড় পুরস্কার।

৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অফিসের ব্যস্ততায় কোথাও যাওয়া হচ্ছে না! তাই ছবিও তুলা হচ্ছে না! সামনে বাড়ি যাব, আপনাকে দাওয়াত! ;)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

নজসু বলেছেন:


ব্যস্ততা কমে গেলে ছবি পাবো আশা করি। :)
সত্যি সত্যি দাওয়াত না ব্লগীয় দাওয়াত? :D

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

নজসু বলেছেন:



আর হ্যাঁ আপনার প্রাপ্তি তৃপ্তিসহকারে পাঠ করলাম।

৩৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

টুনটুনি০৪ বলেছেন: আপনার গল্প খুব ভালো লেগেছে।
দোয়েল

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

নজসু বলেছেন:


গল্প ভালো লাগায় আমি খুশি হয়েছি।
ভালো থাকবেন এই দোয়া রইল।

৩৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা , চোখের পানি ধরে রাখা গেল না । ভাল থাকুন এবং আমাদের জন্য বাস্তবধর্মী আরও অনেক কিছু লিখুন ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নজসু বলেছেন:


আপনার মন্তব্যটি আমাকে আপ্লুত করলো।
উৎসাহ পেলাম।
ভালো থাকবেন সবসময় এই কামনা রইল।

৩৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমার চোখে পানি চলে এসেছিল। আগের দিনে এমনটিই হতো। অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নজসু বলেছেন:


গল্পটি আপনার হৃদয়ে দোলা দিয়েছে জেনে খুশি হলাম।
ঈদ মানে শুধু আনন্দই ছিলো না।
হয়তো সে আনন্দের আড়ালে কষ্টকর একটা বেদনাও থাকে।

ভালো থাকবেন আপনিও।

৩৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



সেই ঈদ আর নাই । আগে কত আনন্দ হতো । বন্ধুরা মিলে ঘুরে বেরাতাম । আজ কাল সব কিছুতেই শর্টকাট হয়ে গিয়েছে ।

গল্পটা দারুন হয়েছে । আর বাবা মায়েরা এমন ই হয় ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

নজসু বলেছেন:


আগের মতো আনন্দ আর কোনটিতেই নেই।
সময়ের সাথে পাল্টে যাচ্ছে অনেক কিছু।

গল্পটা পাঠ করেছেন বলে খুশি হলাম। মা বাবার তুলনা শুধু মা বাবাই।

ধন্যবাদ প্রিয় ছবি ব্লগার।
ভালো থাকবেন।

৪০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১

প্রামানিক বলেছেন: হৃদয় ছোঁয়া গল্প। ধন্যবাদ

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৩

নজসু বলেছেন:




আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করলো।
ভালো থাকবেন প্রিয় ছড়াকার।

৪১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

সমালোচক মন্তব্যকারী বলেছেন: ঢোল

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৬

নজসু বলেছেন:



আপনার এক শব্দের মন্তব্য বিমোহিত করলো আমাকে।
ভালো থাকবেন।
আপনার সমালোচনাকে আমি শ্রদ্ধা জানাই।

৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

বলেছেন: নতুন লেখা কোথায়???

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭

নজসু বলেছেন:



প্রিয় লতিফ ভাই।
আশা করি ভালো আছেন।
গতকাল আপনার নিন্দার- নরকে এর ২য় অংশ পাঠ করলাম।
আপনি আমার ব্লগে এসে খোঁজ নেন এতে আমি অভিভূত।
সময় পেলে নতুন লেখা দেবো।
ভালো থাকবেন।

৪৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বিজয়ী হবার মতই একটি লেখা।
শুভকামনা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০১

নজসু বলেছেন:



আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করলো।
শুভকামনা আপনার জন্যও।
ভালো থাকবেন।

৪৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

শিখা রহমান বলেছেন: নজসু গল্পটা মন ছুঁয়ে গেলো। সহজ ভাষায় আবেগগুলোকে তুলে ধরেছেন যে চোখ ভিজে আসে।

পুরষ্কার পাওয়ার যোগ্য লেখা। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ভালো থাকুন। শুভকামনা নিরন্তর।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩০

নজসু বলেছেন:



প্রিয় লেখিকার মন্তব্য আমার ব্লগ বাড়িকে আলোকিত করলো যেন।

মানুষের জীবনে দুটি সত্ত্বাই তো যুদ্ধ করে।
আবেগ আর বাস্তবতা।
আমাদের জীবনে হয়তো এই দুটোরই দরকার আছে।
মানুষ বেশিরভাগ সময় আবেগের কাছে পরাজিত হয়।
কিন্তু আবেগ যখন মানুষের কাছে পরাজিত হয় তখন
চোখে জল ছাড়া আর কিইবা করতে পারি আমরা।

আপনার মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা।

আগুনের ফুল সফল হোক, পাঠক হৃদয় জয় করুক এই প্রার্থণা রইল।
ভালো থাকবেন।

৪৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কৈশোরের সারল্য ফুটে উঠেছে লেখায়.....

সিন্গ্ধ সুন্দর !

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

নজসু বলেছেন:



কৈশোরের চাহিদার শেষ নেই।
চাহিদা একবার পূরণ হলেও একটু পরেই তা ভুলে যায়!

অনেক অনেক ধন্যবাদ ব্লগারপ্রিয় আর্কিওপটেরিক্স।
সর্বদা ভালো থাকুন এই কামনা করি।

৪৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জুন বলেছেন: আপনার গল্পটি পুরস্কার পাবার মতই নজসু । মনকে আদ্র করা গল্পটির সাথে অনেকেই নিজের জীবনকে খুজে পাবে বলে আমি মনে করি । অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো চার পকেট আলা জামা পরা ছেলেটির জন্য।
+

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

নজসু বলেছেন:



কাঁচা বাজারে লেখিকার একদিন
পোষ্টটি এবং এর কমেন্টের কথা আমার মনে থাকবে অনেকদিন।
আপনার ঐ পোষ্টটা এবং পোষ্টের কমেন্টগুলো যখন পড়ি তখন ভাবতাম আপনি যদি আমার
কোন একটি লেখা পড়তেন।
মনে প্রাণে খুব চাইতাম। কারণ আপনি আমার প্রিয় ব্লগার হয়ে গিয়েছিলেন তখনই।

আজকে আমার সেই প্রত্যাশা পূরণ হলো।

এতো সুন্দর একটা মন্তব্যের জবাবে কি বলতে পারি আমি?
আমার লেখার সার্থকতা খুঁজে পেলাম যেন।

অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো চার পকেট আলা জামা পরা ছেলেটির জন্য।

আপনার লেখা এই বাক্যটি আমার ব্লগীয় জীবনের সেরা বাক্য হয়ে থাক।

ভালো থাকবেন।

৪৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো চার পকেট আলা জামা পরা ছেলেটির জন্য। - কি সুন্দর একটা মন্তব্য!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

নজসু বলেছেন:


প্রিয় কবি, সত্যি বলেছেন আপনি। উনার এই মন্তব্যটা আমার মন ছুঁয়ে গেছে।

৪৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ভালো আছেন???

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

নজসু বলেছেন:



আলহামদুলিল্লাহ। ভালো আছি ভাই।
দোয়া করি আপনিও সবসময় হাসি খুশি আর ভালো থাকেন।

৪৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

সমালোচক মন্তব্যকারী বলেছেন: যে ব্যক্তি 'সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি' প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ (সগিরা) গুনাহ থাকলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। -সহিহ বোখারি: ৭/১৬৮

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

নজসু বলেছেন:



জ্বী, ধন্যবাদ।
সুন্দর হাদিসটি পালন করার চেষ্টা করবো।

৫০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

জাহিদ হাসান বলেছেন: অভিনন্দন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

নজসু বলেছেন:



অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
আপনাদের যোগ্য অনুসারী আমরা যেন হতে পারি।

৫১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

হাবিব বলেছেন: আজকে ১১ দিন চলে যাচ্ছে..................

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

নজসু বলেছেন:



প্রিয় স্যার।
১১ দিন বিষয়টা বুঝতে পেরেছি।
আমার নিজেরও একটু কাজের চাপ গেল।
এই পোষ্টের কয়েকটি কমেন্টের জবাব দেয়ার বাকি ছিল।
দোয়া করবেন আমার জন্য।
আপনার জন্যও আমি দোয়া করি।

৫২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

হাবিব বলেছেন: ভাইয়া আপনার মেইল টা দেওয়া যাবে? আমি একটা মেইল করবো আপনাকে.........
আবার ডিলেট করে দিব।
একটা কবিতা পোস্ট করার আগে আপনাকে দেখাতে চাই.... যদি কিছু মনে না করেন তাহলে

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

নজসু বলেছেন:



ঠিক আছে স্যার।

[email protected]

৫৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

ফোয়ারা বলেছেন: আমার আজকের পোস্ট রিমাদের জীবন পড়ার অনুরোধ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

নজসু বলেছেন:




আমি আপনার লেখার নিয়মিত পাঠক।
কয়েকদিন ব্যস্ততার কারণে সব পোষ্ট পাঠ করতে পারিনি।
এখন এড়িয়ে যাওয়া পোষ্টগুলো ধীরে সুস্থে পাঠ করবো।

৫৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪

হাবিব বলেছেন: মেইল করেছি...।এখনি পোস্ট করবো আপনার কমেন্টস পেলেই...। প্লীজ একটু জলদি বলবেন

৫৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: দেরীতে হলেও পড়লাম। চোখের পানি আটকে রাখা কঠিন হয়ে গেল। আমার জীবনেও এমন একটি ঘটনা আছে কিন্তু সেটা আর মনে করতে চাই না। আল্লাহ এখন আমাকে অনেক ভালো রেখেছেন, তাই তাঁর কাছে শুকরিয়া আদায় করি।

সত্যিই পুরষ্কার পাওয়ার মতই লেখা। আরও লিখুন।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১০

নজসু বলেছেন:


আপনার আগমন আমাকে আন্দোলিত করলো।
প্রিয় ব্লগারদের অনুপস্থিতিতে মন খারাপই হয়।
আপনাকে না পেয়ে আমার মনও একটু খারাপ হয়েছিল।
এখন ভালো লাগছে।

পৃথিবীতে সবার জীবনেই কোন না কোন কষ্ট লুকিয়ে আছে মনে হয়।
কষ্টের স্মৃতি মনে না করাই ভালো। তবে কিছু কিছু স্মৃতি আছে যেগুলো মনে করতে হয়।
আল্লাহ আমাদেরকে পূর্বের চেয়ে ভালো রেখেছেন এজন্য আমরা সবাই আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া জ্ঞাপন করি।

আপনি সর্বদা ভালো থাকুন। এই দোয়া রইলো।

৫৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: টাইপো-পুরষ্কার আসলে পুরস্কার।

৫৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আমিও কেঁদেছি আপনার গল্প পড়ে। পৃথিবীর সব মা-বাবারা এমনই হয়। তাইতো আজো খুটিবিহীন নীল আকাশটা দাঁড়িয়ে আছে স্বমহিমায়, স্নেহ-ভালবাসায়।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নজসু বলেছেন:



আমার গল্পটি আপনাকে আপ্লুত করেছে বলে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি প্রিয় ব্লগার।
পৃথিবীতে মা বাবার মতো এমন আপন আর কেই বা আছে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সবসময় এই কামনা রইল।

৫৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছোট্ট এই গল্পটির ভিতরে থাকা প্রকাশ শৈলীর অপরূপ বুননে অতি সামান্য একটি কাহিনীকে গনমুখী ও গনমানুষের ভেতরে নেয়ার একটি ম্রোতধারা পরিলক্ষীত হয়েছে । লেখার প্রেক্ষাপটের দিকে তাকালে যে বাস্তবতা দেখা যায়, তাতে মানুষ, মনুষ্যত্ব, প্রকৃতি, পরিবেশ, প্রবাহিত জীবন থেকে শুরু করে মফস্বল ও গ্রাম বাংলার মানুষের বিশেষ করে মাতৃত্বগুণের অপরূপ কথাগুলিই প্রাঞ্জল হয়ে উঠেছে শিল্প সুষমার সৃষ্টি রসের ধারায়। ‘মার্কসীয় শ্রেনী চরিত্রের আঙ্গিকে গল্পটির পুরাটা জুরেই আছে সামাজিক মানুষ, সাধারণ গরীব মধ্যবিত্ত নর-নারীর কঠীন জীবন সংগ্রামের ভিতরেও পরিবাবের প্রিয় লোকদের প্রতি ভালবাসার করুন রসের কথা । সমাজের দরিদ্র্য ও সাধারণ মানুষের চাওয়া ও না-পাওয়ার কথাকে বিষাদ ও আনন্দের সাথে মিশিয়ে সাহিত্যের পাতায় তুলে ধরা ও গল্পটির জন্য প্রথম আলোর পক্ষ থেকে সন্মানজনক স্বীকৃতি সাথে পুরস্কার প্রাপ্তির জন্য রইল প্রানডালা অভিনন্দন । সুন্দর গল্পটির সাথে আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্যও রইল ধন্যবাদ ।
সর্বাঙ্গিন সাফল্য কামনা করছি ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নজসু বলেছেন:



আমার প্রিয় ও শ্রদ্ধেয়, আপনার এই মন্তব্যটা আমি অনেকবার পড়েছি।
যতবার পড়ছি ততোবার মনটা কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠছে।
আপনার সুন্দর, গুরুত্বপূর্ণ এই মন্তব্যখানা আমার ব্লগীয় জীবনের সেরা পাওনা হয়ে রইল।

আপনার মন্তব্যে আমি উত্সাহ পেলাম। অনুপ্রাণিত হলাম।

আমি কিন্তু প্রায়ই আপনার ব্লগে গেছি আপনাকে খুঁজতে।
আপনার লেখার অনুসন্ধান করতে ।
আপনার প্রতি আমার শ্রদ্ধা, ভালোবাসা, সন্মান যেন আরও বেড়ে গেছে।
এতো আন্তরিক, অমায়িক মানুষ আমি খুব কমই দেখেছি।
আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন।

৫৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
দোস্ত কেমন আছ.....

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নজসু বলেছেন:



ই মেইল আইডি দাও।
হাবিব স্যারের একটা কমেন্টে আমার মেইল আইডি দেয়া আছে।
ব্লগে না পেলেও তোমার খোঁজ খবর নেয়া যেতে পারে তার একটা ব্যবস্থা করা দরকার।
আমিসহ ব্লগের অনেকেই তোমার জন্য চিন্তিত ছিলাম।
তোমার একটা পোষ্টে নানাবিধ সমস্যার বিষয় নিয়ে আমি আলাদাভাবে আরও বেশি চিন্তা করছিলাম।

৬০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

এহ দোস্ত আসছ। কত আশা ছিল তুমাকে সকালে পাব। যাক এখন পেয়ে গেলাম। কেমন আছ বল আগে।

আর হ্য্যাঁ। সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। এখন পরীক্ষ চলতেছে। তাই আসা হয়নি।


[email protected]

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

নজসু বলেছেন:


হ্যাঁ ভালো আছি বন্ধু।
তোমার খবর কি?
অবশ্যই, অবশ্যই সবার আগে পড়াশুনার বিষয়টি।
পরীক্ষা এখনও চলছে নাকি? কেমন হচ্ছে পরীক্ষা?



৬১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

ভাল হচ্ছে.... আরও চারটি আছে।

আমি ভালো। যদিও শীতের ঠান্ডায় একটু কুঁজো হয়ে আছি।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬

নজসু বলেছেন:


আমাদের এদিকে এখন শীত কম।
দুপুরবেলায় গরম গরম ভাব থাকে। বিগত বছরগুলোর তুলনায় ঠান্ডা কম।
এই ঠান্ডা-গরম, গরম-ঠান্ডার কারণে লোকজনের জ্বর জারি হচ্ছে।

৬২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি গল্পটা দু' যায়গায় ই পড়েছি , মন্তব্য কেন নেই বুঝলাম না :( , মনে হয় অফলাইনে পড়েছি ।
যাই হোক হৃদয় ছোঁয়া লিখেছেন, আমাদের মধ্যবিত্তের প্রায় কমন গল্প।

অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার লেখার জন্য, আরও প্রস্ফুটিত হোক নান্দনিকতায়।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৯

নজসু বলেছেন:



গল্পটা পাঠ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ প্রিয় শব্দ কবি।
আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করলো।
আপনিও ভালো থাকুন এই প্রত্যাশা রইল।

৬৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

রাকু হাসান বলেছেন:

অসাধারণ বাস্তবতার গল্প নজসু ভাই । মধ্যবিত্ত পরিবারের করুণ গল্প । অনেক জন নিজেদের খুঁজে পাবে েএই গল্প । বাংলাদেশের হাজারো কিশোরের গল্প । অভিনন্দন । অনেক শুভকামনা । গল্পটি প্রায় শেষ পড়েই রেখেছিলাম । এখন পড়ে দেখি । ভাবছিলাম আরও বড় হবে ।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

নজসু বলেছেন:


আপনি এসেছেন আমি খুব খুশি হয়েছি শ্রদ্ধেয় প্রিয় রাকু ভাই।
আপনি ঠিকই বলেছেন বাংলাদেশের হাজারো পরিবারে চলে এমন কান্না হাসির গল্প।
আপনি ভালো থাকুন এই কামনা রইলো।

৬৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চোখে পানি আনা গল্প !!
খুবই ইমোশনাল হলাম।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৬

নজসু বলেছেন:



আপনার মন্তব্য আমাকে আপ্লুত করলো।
কৃতজ্ঞতা রইল প্রিয় ভাই।
ভালো থাকবেন এই প্রার্থণা রইল।

৬৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

ফয়সাল রকি বলেছেন: চমৎকার লেখা।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

নজসু বলেছেন:



আপনি গল্পটি পড়েছেন আমি খুবই খুশি হয়েছি।
আপনার মন্তব্য আমাকে অনুপ্রাণিত করলো।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন।

৬৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

ইসলাম ইন লাইফ বলেছেন: ওঃ সত্যিই! মায়ের মতন মানুষই নীরবে নিভৃতে এমনটি পারেন। আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার তাওফীক দিন। আমাদেরও ইচ্ছা করছে আপনাকে পুরস্কৃত করতে (সত্যিই!!)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

নজসু বলেছেন:



আস সালামু আলাইকুম।
আশা করি ভালো আছেন।
মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি হয়ে গেল।
আসলে আমি ঠিকমতো নোটিফিকেশন পাচ্ছিনা।

সত্যি বলেছেন প্রিয় ভাই মায়ের মতন মানুষই নীরবে নিভৃতে এমনটি পারেন।

আপনি আমার গল্প পাঠ করছেন। এটাই আমার বড় পুরস্কার।
আমার জন্য দুআ করবেন। আমিও আপনার জন্য দুআ করি।

৬৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অভিনন্দন হে!!!!

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

নজসু বলেছেন:




প্রিয় কবিকে পেয়ে মনটা আনন্দে ভরে গেলো।
অভিনন্দনে বিমোহিত হলো মন।
আপনার মন্তব্য আমার পথ চলার পাথেয় হোক।

৬৮| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

কালীদাস বলেছেন: প্রথমালুতে পড়েছি কিনা মনে নেই এখন। তবে গল্পটা পুরষ্কার পাওয়ার মতই। চমৎকার, ম্যান :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

নজসু বলেছেন:



ব্লগে আসার পরপরই কয়েকটি পোষ্টে আপনার নাম দেখেছি।
আপনার কথা শুনতে শুনতে আপনার ব্লগে গিয়ে পোষ্টগুলো পড়তে শুরু করি।

আর তখন থেকেই আপনাকে প্রিয়দের একজন করে নিয়েছি।

আমার ব্লগে আপনার পদার্পণ আর আমার পোষ্টে আপনার মন্তব্য আমাকে কি পরিমান আনন্দিত করেছে তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না।

আমি খুবই অনুপ্রাণিত হলাম। ভালো থাকবেন সর্বদা।

৬৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: আপনার নতুন লেখার অপেক্ষায় আছি।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

নজসু বলেছেন:







প্রিয় ভাই আমার।
আপনার আন্তরিকতা আমাকে অত্যন্ত মুগ্ধ করছে।
তাইতো দিনকে দিন আপনি আমার খুব প্রিয় হয়ে উঠছেন।
আমাদের এই মিতালি যেন অটুট থাকে।

আমি নতুন বছরে পোষ্ট দিবো ভেবেছি। সময় কম পাচ্ছি ভাই।
আপনাকে আবারও জানাই হৃদয়ের গহীন থেকে ভালোবাসা।
ভালো থাকবেন।

৭০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২

ইসিয়াক বলেছেন: অনেক যত্নে লেখা।ধন্যবাদ

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭

নজসু বলেছেন:



ধন্যবাদ জানবেন প্রিয় ইসিয়াক ভাই।
প্রতিমন্তব্য করতে দেরি হলো বলে ক্ষমা করবেন।
ভালো থাকবেন।

৭১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পে একই সাথে একটি শিশুর ঈদ আনন্দ আর মায়ের ত্যাগের কথ উঠে এসেছে। ভাল লাগল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.