নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুজায়েত শামীম

শামীম সুজায়েত

ছাত্রজীবনে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি।শুরু করা শখের বসে। একসময় তা নেশা থেকে পেশা।ব্যবস্থাপনায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে পছন্দের এ পেশায় কেটে গেলো অনেকটা সময়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা পড়েছে পেশাগত জীবনে চলার পথে পাওয়া নানা অসঙ্গতির চিত্র।এখন লেখালেখি করি নিজের আনন্দে, ক্লান্তিহীন ভাবে যা ভালো লাগে।আমার জন্ম ১৯৭৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি যশোর উপশহর আবাসিক এলাকায়। আমার শৈশব ও কলেজ জীবন কেটেছে এখানেই।জীবন জীবিকার তাগিদে এখন গঙ্গাবুড়ির আলোঝলমল শহরে্ কাটছে সারাবেলা। যোগাযোগ:ই মেইল : [email protected]হটলাইন : +ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumon.sujayet জন্মদিন : 02.02.1977

শামীম সুজায়েত › বিস্তারিত পোস্টঃ

পথ চলুন সাবধানে, সঙ্গে রাখুন আইডিকার্ড

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

দেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমান্নয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভয়াবহ সংঘাতের দিকে। তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে গোটা দেশ।

একটি পক্ষ চাচ্ছে গ্রেফতার থাকা এবং পলাতক জামাত ও বিএনপির রাজাকারদের ফাসিসহ ৭১ এর বিপক্ষ শক্তি জমাত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ এবং তাদের সকল প্রতিষ্ঠান বর্জন করা। এই পক্ষটি সরকারের বিরুদ্ধে কোন কথা বলছেনা।



দ্বিতীয় পক্ষ চাচ্ছে দলমত বুঝিনা, সব রাজাকারের বিচার চাই। আওয়ামী লীগ এর পতাকাতলে থাকা রাজাকারদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছেন তারা। এই পক্ষটি শাহাবাগে গিয়ে তরুণ প্রজম্মের সাথে গলা মিলিয়ে বলছে "ক" তে কাদের মোল্লা, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার। কিন্তু "ম" তে "মখাআ" তুই রাজাকার, তুই রাজাকার, বলতে না পারায় তাদের মনে থেকে যাচ্ছে ক্ষোভ। একই সাথে প্রশ্ন জাগছে শাহাবাগ চত্বরে লিডিং পজিশনে থাকা ব্লগার ও আহবায়নকারীদের স্বচ্ছতা নিয়ে।



তৃতীয় পক্ষটি হলো জামাত-শিবির, যারা এখন বাচার তাগিদে জীবন বাজি নিয়ে চোরাগুপ্তা হামলাসহ নানা অঘটন ঘটাতে একাত্নতা হয়েছে যা তাদের কার্যক্রম দেখে উপলব্দি করা যাচ্ছে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ দিচ্ছে এমনই ইঙ্গিত।



এ বাদেও আরও একটি পক্ষকে দলে টানার জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জামাত -শিবির। এক্ষেত্রে তারা সফলও হচ্ছে।আবার অনেকে স্বতস্ফূর্ত ভাবে সংহতি প্রকাশ করছেন। এই পক্ষটির অবস্থান হলো ইসলাম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে। ইসলাম নিয়ে যেসব নাস্তিক ব্লগার রুচিহীন এবং চরম অবমাননাকর কথা বলছেন, তাদের বিচারের দাবি করছে।



সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে প্রতিয়মান হচ্ছে যে, দেশের অধিকাংশ মানুষ সব রাজাকারের বিচারের বিষয়ে একমত। তাদের অবশ্যই দ্বিমত রয়েছে স্রেফ বাছাইকরা রাজাকারের বিচারের বিষয়ে। একই সাথে তারা ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দেয়ার মত কিছু ঘটলে ঘর ও মসজিদ ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসবে।





আপনি, আমি বা আমাদের বাপ-মা, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, মামা, দাদা, বিয়াইসহ সবাইতো বাংলাদেশের নাগরিক। সংঘাতময় এই পরিস্থিতির মধ্য দিয়েতো আমাদের সকলকে চলতে হবে পথ্। রয়েছে সংসার-ধর্ম এবং রুটি-রুজির প্রশ্ন। আমি সারাদিন যদি নাস্তিকের বিচারের দাবিতে সোচ্চার থাকি, ধর্ম ধর্ম করে মসজিদে পরে থাকি, অথবা রাজাকারের গুষ্টি উদ্ধার করতে গিয়ে শাহাবাগে গলা ফাটায়, তবে কি আমার সংসার চলবে?



গতকাল পল্টন থেকে মৎস্য ভবন পর্যন্ত যে দৃশ্য নিজের চোখে এবং বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে দেখলাম, তাতে মনে হলো প্রতিদিন সকালে অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর আর ঠিকঠাক মত আমি আমার শিশু সন্তান, আমার স্ত্রী, আমার বাবা-মায়ের কাছে ফিরে আসতে পারবো কিনা, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছ্। বাস্তবতা হলো গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় মরে পরে থাকার অনেক পর ঘটনাস্থলে আসবে পুলিশ। ততক্ষণে পকেটের মানিব্যাগসহ অনেককিছু নিয়ে চলে যাবে ধান্দাবাজরা। শেষে হাসপাতালের মর্গে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে কাটবে দিন।



যারা অফিস-ব্যবসা-লেখাপড়া বা নানা প্রয়োজনে নিত্যদিন ঘরের বাইরে বের হন, তাদের জন্য এ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরা হলো :



(১) অবশ্য পরিচয় পত্র গলায় ঝুলিয়ে বাসা থেকে বের হবেন।

(২) মোবাইল ফোনটি সবসময় সচল রাখবেন।

(৩) প্রয়োজনে সকাল সকাল বাসা থেকে বের হন।

(৪) অফিসে কাজ না থাকলে সন্ধ্যার আগেই বাড়ির পথে রওনা হওয়ার চেষ্টা করুন।

(৫) রাজধানী ঢাকার স্পর্শকাতর স্হানগুলো (পল্টন-গুলিস্হান-কাকরাইল-নীলক্ষেত, কাওরানবাজার ও বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা) যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

(৬) অফিসের কাজে দিনের পুরো সময়টা বা কখনও-সখনও রাস্তায় থাকা পড়লে অবশ্যই তা টাইম টু টাইম অফিসের রিপোটিং বস বা নিকটজনকে অবহিত করে রাখুন।

(৭) অফিসে বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে প্রাথমিক চিকিৎস্যার বক্স রেখে দিতে পারেন।

(৮) রাস্তায় হঠাৎ মারামারি, ধরপাকড় বা বোমাবাজি দেখলে ভয়ে দিকবিদিক ছুটাছুটি না করে রাস্তার পাশের কোন অফিস বা ভবনে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করুন।

(৯) পরিবারকে বেশি বেশি সময় দিন।

(১০) ব্লগে লেখালেখি করুন।





বাস্তবতা হলো, ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখা এবং মসনদে আহরনে এখন মগ্ন আমাদের নেতা-নেত্রিরা। ৭১ এর চেতনা জাগ্রত করে আমাদের আবেগ নিয়ে খেলা করা হচ্ছে।

যেকোন মুহূর্তে আমরা সরকারি দল, পুলিশ ও জামাত-শিবিরের হামলার শিকার হতে পারি, পিকেটার মনে করে পুলিশের গণধোলাইয়ের শিকার হতে পারি। মনে রাখবেন ওই মুহূর্তে একটি মানুষও এগিয়ে যাবেনা। বরং যে যার মোবাইল বের করে আপনার বিপদগ্রস্হ মুহূর্তটার ছবি তুলে দৌড় মারবে। আপনাকে উদ্ধার করবেনা। আপনার যন্ত্রণা, আপনার দূর্ভোগ কেবল আপনি ও আপনার পরিবারকে বহন করতে হবে। তাই নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে চোখ-কান খোলা রেখে পথ চলাই শ্রেয়।





মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

স্বপ্নের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ


আশা করি এইখানে লিখবেন ব্লগ চ্যাট ফোরাম

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

শামীম সুজায়েত বলেছেন: শুভ কামনা রইলো স্বপ্নের মানুষ।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২০

পথহারা সৈকত বলেছেন: যেকোন মুহূর্তে আমরা সরকারি দল, পুলিশ ও জামাত-শিবিরের হামলার শিকার হতে পারি, পিকেটার মনে করে পুলিশের গণধোলাইয়ের শিকার হতে পারি। মনে রাখবেন ওই মুহূর্তে একটি মানুষও এগিয়ে যাবেনা। বরং যে যার মোবাইল বের করে আপনার বিপদগ্রস্হ মুহূর্তটার ছবি তুলে দৌড় মারবে। আপনাকে উদ্ধার করবেনা। আপনার যন্ত্রণা, আপনার দূর্ভোগ কেবল আপনি ও আপনার পরিবারকে বহন করতে হবে। তাই নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে চোখ-কান খোলা রেখে পথ চলাই শ্রেয়। কেননা কোন মানুষই স্বচ্ছ না।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

শামীম সুজায়েত বলেছেন: Thanks Path hara Saykot.

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: ভালো বলেছেন ধন্যবাদ

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: ভালো বলেছেন ধন্যবাদ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ধন্যবাদ শাকিল।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

নির্ভীক আহসান বলেছেন: ভাল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

শামীম সুজায়েত বলেছেন: Nirvik Ahsan................Thanks a lot

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: বরং যে যার মোবাইল বের করে আপনার বিপদগ্রস্হ মুহূর্তটার ছবি তুলে দৌড় মারবে। আপনাকে উদ্ধার করবে না

একদম কঠিন বাস্তব কথা বলেছেন

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাবিব সহমতের জন্য। আসলেই কিন্তু, সাধারণ মানুষ ওই কাজটাই করে্ সাথে পেশাগত দায়িত্ব পালনে মিডিয়ার লোকজনও এগিয়ে যায়না। গেলে হয়তো সেদিন বেচে যেতো বিশ্বজিৎ।

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

বিডিওয়েভ বলেছেন: প্রতিদিন সকালে অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পর আর ঠিকঠাক মত আমি আমার শিশু সন্তান, আমার স্ত্রী, আমার বাবা-মায়ের কাছে ফিরে আসতে পারবো কিনা, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছ্।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
দেশের পরিস্থিতির এখনও কোন পরিবর্তন হলোনা।
চলতে হবে সাবধানে।

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

মদন বলেছেন: +

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

রবিউল ৮১ বলেছেন: রাস্তায় হঠাৎ মারামারি, ধরপাকড় বা বোমাবাজি দেখলে ভয়ে দিকবিদিক ছুটাছুটি না করে রাস্তার পাশের কোন অফিস বা ভবনে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করুন।---------আমি পান্থপথে এই কিছুদিন আগে শিবির পুলিশের মারামারির সময় ভয়াবহ বিপদে পড়ছিলাম।চারদিকে বোমার আওয়াজ আর পুলিশের গুলির শব্দ।দুই জন যুবক পুলিশের গুলি খেয়ে রাস্তায় পড়ে গেল।বড় বড় ইট খন্ডের ছোড়াছুড়ি।কোন দোকানে আশ্রয় নিব!!সবইতো মারামারি শুরুর সাথে সাথেই সেকেণ্ডে কিছু বুঝার আগেই ধুপ ধাপ বন্ধ করে দিলো।খোলা রাস্তায় একা দাড়িয়ে থাকা ছাড়া কোন উপায় নাই।ভাবছিলাম আজ কে মৃত্যু থেকে কেউ বাচাতে পারবো না।হয় পুলিশের গুলি,না হয় বড় ইটের আঘাত,না হয় শিবিরের গুলি।আর পুলিশ যেভাবে মানুষকে পিটাচ্ছিলো তার একটা বাড়ি পড়লেই শরীরের দফা রাফা হয়ে যেত।প্রচন্ড ভয়ে আসলে শরীরই নড়ছিলো না।দৌড় না দিয়ে বদ্ধ দোকানের সামনে দাড়িয়ে মনে মনে আল্লাহ তাআলাকে ডাকছিলাম।ভাবছিলাম পুলিশ আজ অপরাধী মনে করে ধরবেই আর পেপারে ছবি ছাপাবে শিবির কর্মি আটক।মান ইজ্জত সব শেষ হবে।চাকরী বাচানোও মুশকিল হবে।আবশেষে আশ পাশ দিয়ে শিবিরের অনেক যুবক ছুটে গেল।পিছে গোয়েন্দা পুলিশের লোকজন ছুটে গেল।আমাকে কিছুই জিজ্ঞাসা করলো না।গোলমাল থামলেও মনে হচ্ছিলো সপ্নে দেখছি।

১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: রবিউল ৮১ : আল্লাহপাকের অশেষ রহমত যে সেদিন আপনি রক্ষা পেয়ে গেছেন। শুকরিয়া। এমন বিপদে আহত না হলেও শিবির কর্মী সন্দেহে পুলিশ আপনাকে আটক করে নিয়ে যাবে, এটাই স্বাভাবিক। কেননা পুলিশ তো আন্দাজের উপরে টিয়ার সেল মারে, গুলি চালায়। পাকড়াও করে গণধোলাই দেয়া শুরু করে। পরিচয় দিলেও মানতে চায়না। তাই অন্তত আইডি কার্ডটা কাছে থাকলে সেই যাত্রায় পুলিশি হয়রাণী থেকে বাচা যায়। শুধু তাই নয়, আল্লাহ না করুক বেওয়ারিশ লাশ হয়ে মর্গে পড়ে থাকতে হবেনা।

১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

রানা িসরাজুল বলেছেন: যে যার মোবাইল বের করে আপনার বিপদগ্রস্হ মুহূর্তটার ছবি তুলে দৌড় মারবে। আপনাকে উদ্ধার করবেনা। আপনার যন্ত্রণা, আপনার দূর্ভোগ কেবল আপনি ও আপনার পরিবারকে বহন করতে হবে। তাই নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে চোখ-কান খোলা রেখে পথ চলাই শ্রেয়।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ধন্যবাদ রানা ভাই

১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

অপু ওপি বলেছেন: তাই করতে হবে ব্লগগার আইড কার্ড থাকবে ভালো হত, একে বারে নিরাপত্তা পেতাম

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: অপু ওপি : ভাল বলেছেন।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১

শামীম সুজায়েত বলেছেন: শাকিল ভাই : আপনাকে ধন্যবাদ

১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

বস শাকিল বলেছেন: যেকোন মুহূর্তে আমরা সরকারি দল, পুলিশ ও জামাত-শিবিরের হামলার শিকার হতে পারি, পিকেটার মনে করে পুলিশের গণধোলাইয়ের শিকার হতে পারি। মনে রাখবেন ওই মুহূর্তে একটি মানুষও এগিয়ে যাবেনা। বরং যে যার মোবাইল বের করে আপনার বিপদগ্রস্হ মুহূর্তটার ছবি তুলে দৌড় মারবে। আপনাকে উদ্ধার করবেনা। আপনার যন্ত্রণা, আপনার দূর্ভোগ কেবল আপনি ও আপনার পরিবারকে বহন করতে হবে। তাই নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে চোখ-কান খোলা রেখে পথ চলাই শ্রেয়।

একদম সত্য কথা বলছেন। ধন্যবাদ।

১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

মেকগাইভার বলেছেন: খাইছে আমার আইডি কার্ডে তো আমি লিখা রাখছি যে

পেশা: সামুর ব্লগার

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

শামীম সুজায়েত বলেছেন: মেকগাইভার : আমিও তো সামু ব্লগার হিসেবে একটা পরিচয় পত্রের আবেদন করবো ভাবছি। সেই পর্যন্ত ভোটার আইডি কার্ড এর ফটোকপি লেমনেটিং করে ঘুরে বেড়াতে হবে আর কি।

১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

শান্তশিষ্ট বলেছেন: বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট আর হেলমেট পুলিশের চাইতে আমাদের বেশি দরকার। পুলিশ তো আর মরে না, মরি আমরা। ওরা তো মেরেই ধন্য!
পদক পাবে, পদোন্নতি পাবে... আরো কত কী! কিন্তু আমাদের অনুপস্থিতিতে আমাদের পরিবার কি পাবে?
কতিপয় ধান্ধাবাজ রাজনীতিকের কপট সান্ত্বনা আর কুম্ভীরাশ্রু।
এদের তো আর দেশছাড়া করা যাবে না; দেশের 'স্বার্থ', 'মঙ্গল' এদের চেয়ে ভালো কে বোঝে! একেকজন তো ৯৯ ক্যারেটের দেশপ্রেমিক!
বরং আমরাই মালয়েশিয়া চলে যাই, চলেন। ঘামঝরা পরিশ্রম হলেও গুলি-টিয়ারশেল-ডাণ্ডাবাড়ি মুক্ত থাকব অন্ততঃ।

লেখা চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন শান্তশিষ্ট। কার্ড অন্তত গলায় ঝুলানো থাকলে বেওয়ারিশ লাশ হয়ে মর্গে পরে থাকতে হবে না দিনের পর দিন। যদি না ধান্দাবাজ কেউ মোবাইল, মানিব্যাগের সাথে আইডি কার্ড নিয়ে না যায়।
ভাল থেকেন। সাবধানে থেকেন।
শুভ কামনা।

১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭

আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো লিখেছেন, সচেতনতামূলক টিপসগুলোর জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সাবধানে থাকুন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

শামীম সুজায়েত বলেছেন: আমরা সবাই যেন নিরাপদে পথ চলতে পারি, এটাই এখন কামনা। কেননা দেশের চলমান পরিস্থিতি আসলেই চরম উদ্ধেগ জনক। ভাল থেকেন। সাবধানে থেকেন।

১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

ইয়ার শরীফ বলেছেন: আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো লিখেছেন, সচেতনতামূলক টিপসগুলোর জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সাবধানে থাকুন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২

শামীম সুজায়েত বলেছেন: আসুন ইয়ার শরীফ, আমরা সকলেই নিরাপদে থাকার চেষ্ট করি।

১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

আতিয়ার রহমান বলেছেন: nice tips

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

শামীম সুজায়েত বলেছেন: Thanks Atiar Rahman

২০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: খুবই ভালো লিখেছেন, সচেতনতামূলক টিপসগুলোর জন্য ধন্যবাদ।

২১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪

শামীম সুজায়েত বলেছেন: আমি তুমি আমরা,
পরিস্থিতি যা হচ্ছে, তাতে নিজে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি সবাইকে করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলাম। আপনাকে ধন্যবাদ।

২২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৮

হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: সবসময় সাথে হটপট/টিফিন ক্যারিয়ার নিয়ে চলা যেতে পারে যাতে পুলিশ পিকেটার মনে না করে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন।

২৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ভাল কথা বলেছেন হাবিব ০৪২০০২। তাই করতে হবে দেখছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.