নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুজায়েত শামীম

শামীম সুজায়েত

ছাত্রজীবনে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি।শুরু করা শখের বসে। একসময় তা নেশা থেকে পেশা।ব্যবস্থাপনায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে পছন্দের এ পেশায় কেটে গেলো অনেকটা সময়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা পড়েছে পেশাগত জীবনে চলার পথে পাওয়া নানা অসঙ্গতির চিত্র।এখন লেখালেখি করি নিজের আনন্দে, ক্লান্তিহীন ভাবে যা ভালো লাগে।আমার জন্ম ১৯৭৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি যশোর উপশহর আবাসিক এলাকায়। আমার শৈশব ও কলেজ জীবন কেটেছে এখানেই।জীবন জীবিকার তাগিদে এখন গঙ্গাবুড়ির আলোঝলমল শহরে্ কাটছে সারাবেলা। যোগাযোগ:ই মেইল : [email protected]হটলাইন : +ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumon.sujayet জন্মদিন : 02.02.1977

শামীম সুজায়েত › বিস্তারিত পোস্টঃ

কলকাতার এক মা ও তাঁর কুলাঙ্গার পুত্র

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

বৃদ্ধা মা'কে ভরণপোষণ দিতে অপরাগ এক কুলাঙ্গার পুত্র আদালতে দাড়িয়ে নিজের মাকে অস্বীকার করে বলেছেন, "যাকে খোরপোষ দিতে বলা হচ্ছে, ওই বৃদ্ধা আমার মা না, সে একজন ভাড়া করা ভিক্ষারী।"



ঘটনাটি কলকাতার। গর্ভধারিণী মা'কে নিয়ে এমন নিষ্ঠুর মানষিকতা প্রকাশকারী সেই পুত্র ভারত সরকারের আবাসন মন্ত্রণালয়ের পদস্থ কর্মকর্তা এবং তার স্ত্রী কলকাতার সল্টলেক এলাকার একটি মেয়েদের স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। ওই কুলাঙ্গার পুত্র তার বাবার করে দেয়া বাড়িতেই স্বপরিবারে থাকেন। অথচ সেখানে জায়গা হলোনা ৮৮ বছরের বৃদ্ধা মনিকা দেবীর।



স্বামীর মৃত্যুর পর আইন অনুযায়ী মা মনিকা ওই বাড়ির (কলকাতার বেলগাছিয়া রোড়ের ৬৪/৫৬ নম্বরের তিনতলা বাড়ি) মালিক। কিন্তু এই বৃদ্ধার শিক্ষিত চাকুরিজীবী পুত্র ও পুত্রবধু অত্যাচারে তাকে ছাড়তে হয় প্রয়াত স্বামীর বাড়ি।



এই নিষ্ঠুর নির্মমতার শিকার মা মনিকা দেবী তার সরকারি কর্মকর্তা পুত্র অমলের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন স্রেফ ভরণপোষণ চেয়ে। তিনিতো জানেন তিনি যেকটা দিন বেঁচে আছেন, সেকটা দিন দু-বেলা দৃ-মুঠো খাওয়া আর একটু সেবা যত্ন পেলেই চলে। কিন্তু সেটুকুর জন্য তাকে আদালতের আশ্রয় নিতে হবে কেনো?



কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকায় লিখেছে, সন্তানের এ হেন আচরণে বীতশ্রদ্ধ হয়ে শেষমেশ শিয়ালদহের বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেন বৃদ্ধা। সেটা ২০০৯ সাল। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে পুত্র অমলবাবুকে বিচারক নির্দেশ দেন, মাকে বাড়ি ফিরিয়ে নিতে হবে। মায়ের দেখাশোনার জন্য লোক রাখতে হবে। প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে খোরপোষ বাবদ ৫ হাজার টাকা দিতে হবে। এ ছাড়া, মামলার সময়কাল বিচার করে বকেয়া বাবদ এককালীন দেড় লক্ষ টাকা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারক। শিয়ালদহ আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে আলিপুর আদালতে মামলা করেছিলেন অমলবাবু। কিন্তু তাতে রায়ের কোনও হেরফের হয়নি। এরপর ওই কুলাঙ্গার পুত্র অমল আপিল করেন কলকাতা হাইকোর্টে।



এজলাসে দাড়িয়ে অমল বললো, যাঁকে খোরপোষ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে নিম্ন আদালত, সেই বৃদ্ধা তাঁর মা নন। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে এক ভিখিরিকে ভাড়া করে এনে তাঁর মা বলে দাবি করা হচ্ছে। ছেলের কাছ থেকে এমন অভিযোগ পেয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি দু’পক্ষের আইনজীবীকে যাবতীয় কাগজপত্র, মায়ের ছবি এবং অন্যান্য নথি পেশ করতে বলেন। ব্যক্তিগত ভাবে বৃদ্ধাকে আদালতে হাজির হওয়ারও নির্দেশ দেন বিচারপতি। সব দিক খতিয়ে দেখে তিনি নিশ্চিত হন, ভিখিরি নন, এই বৃদ্ধাই অমলবাবুর মা মনিকাদেবী। এই মামলার রায় ঘোষণার শুরুতেই অমলবাবুকে ‘দুর্বিনীত, কুলাঙ্গার’ ছেলে বলে মন্তব্য করেন বিচারপতি অহলুওয়ালিয়া।



এই মামলায় মনিকাদেবীর আইনজীবী ছিলেন সুপ্রদীপ রায় এবং সিদ্ধার্থ রায় নামে দুজন আইনজীবী। তাঁদের মন্তব্য, “শেষ পর্যন্ত মানবিকতারই জয় হল। এই মামলা লড়ে যা তৃপ্তি পেলাম, তা আগে কখনও পাইনি।” আনন্দবাজারে প্রকাশিত সংবাদের লিঙ্ক দেয়া হলো :

http://www.anandabazar.com/19cal1.html



মায়ের জন্য কত টাকাই বা খরচ হতো কুলাঙ্গার অমলের। সৃষ্টিকর্তাতো সেই সামর্থ্য দিয়েছিল তার।সামর্থ্য না থাকলেও তোকে করতে হবে মা-বাবা'র প্রতি। এটাই মহব্বত, এটাই ভালবাসা, এটাই ভক্তি-শ্রদ্ধা। ধর্মও সেকথা বলে।



স্বামী হারা মায়ের মনে অমল কেবল কষ্টই দেয়নি, সে মা'কে অসম্মানীত করেছে নিষ্ঠুর ভাবে।



তুই ধ্বংস হয়ে যাবি, তোকে নিজে হাতে ভিক্ষারী বানাবেন তোর ভগবান।







মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এদের আসলে জারজ সন্তান বলে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

শামীম সুজায়েত বলেছেন:

ধন্যবাদ সাহাদত ভাই। ভাল থেকেন। অমলের মত কুলাঙ্গার, জারজ সন্তান কারোর ঘরে জন্ম না নেয়।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

আকরাম বলেছেন: এখানে পড়ুনঃ "আমি একজন মা। আমার দুধের দাবী ছাড়বো না। রোজ হাশরের ময়দানে তুই আমার দুধের দাম শোধ করবি।তোকে আমি মাফ করবো না!"
এরকম আমাদের আশে পাশেও অনেক আছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

শামীম সুজায়েত বলেছেন: দারুণ বলেছেন আকরাম ভাই। অবশ্যই তাই হওয়া উচিৎ।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

ফরিদ মিঞা বলেছেন: এদেরকে ট্যাংকারের পিছনে বেঁধে সারা শহর ঘোরানো উচিত

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: অমল এর মত কুলাঙ্গার দের জন্যই পৃথীবির আজ এ অবস্থা ।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন প্রভাষ প্রদৌত।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ফরিদ মিয়া : সেটাই। এই সব কুলাঙ্গার জন্য ঘৃর্ণা শুধু নয়, কাছে পাইলে থাবিয়ে নাক-মুখ নিয়ে ঝোল বের করে দিতাম।

ভাল থেকেন ভাই।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

রাইসুল সাগর বলেছেন: শুয়রেতো তখনই জুতা পেটা করার দরকার আছইলো। X(( X(( X((

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

শামীম সুজায়েত বলেছেন: রাইসুল ভাই, আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

মিত্রাক্ষর বলেছেন: ইট হেপেন্স অনলি ইন ইন্ডিয়া :@ :@

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

শামীম সুজায়েত বলেছেন: সেটাই। ভারতে এধরণের দৃষ্টান্ত রয়েছে। মামলা-মোকাদ্দমা হয়।

লেখাটা পড়ে খারাপ লাগলো খুব, আপনাদেরও মন খারাপ করে দিলাম। একই সাথে তীব্র ক্ষোভও তৈরি হলো অমলের মত নিষ্ঠুর ও বিবেকহীন বিকারগ্রস্থ সন্তানের প্রতি, যার কোন অধিকার নেই এ সমাজে বেচেঁ থাকার।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১২

অবুঝ পাঠক বলেছেন: এইসব কারণেই এই ইডিয়ান রা সারা দুনিয়ায় BLOODY INDIANS হিসাবে পরিচিত

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০১

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৯

জ্বীন কফিল বলেছেন: এইসব পোলারে জুতাইয়্যা গায়ের ছাল চামড়া উঠায় ফালানোর দরকার । কোর্টের উচিত ছিলো হারামখোরটারে জেল জরিমানা করা

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

শামীম সুজায়েত বলেছেন: জ্বীন কফিল : আজকের (২০-০৪-২০৩৪) আনন্দবাজারে পড়লাম, আদালতের নির্দেশে মা'কে তার স্বামীর বাড়িতে ফিরিয়ে নেয়ার কথা বলা হয়েছে। মায়ের একটি সাক্ষাতকার ছাপা হয়েছে আজ।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

নাজির বলেছেন: লিংকে ক্লিক করে পত্রিকা পড়তে পারলামনা আমার এখানে ইরর দেখায়। যাই হোক মানুষরুপি এই পশুদের প্রতি রইল একরাশ ঘৃণা।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ভাই নাজির, আমিও এ মুহুর্তে ঢুকে দেখলাম লিঙ্ক পাওয়া যাচ্ছেনা। তবে এই সংবাদের একটি ফলোআপ আছে আজকের আনন্দবাজার পত্রিকায়। সেটির লিঙ্ক দিলাম
http://www.anandabazar.com/20cal2.html

১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: অবশেষে মা ফিরতে পেরেছেন নিজের বাড়ি।
আজ ২০ এপ্রিল আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি হুবহু তুলে ধরা হলো :

কালিকাপুরের সাত তলার এই ফ্ল্যাটে এখন স্বস্তিতে আছেন ৮৮ বছরের মনিকা অধিকারী। ছোট ছেলে অলোকের এই চার কামরার ফ্ল্যাটে তাঁর জন্য একটি ঘর বরাদ্দ হয়েছে। তাঁকে দেখভালের জন্য আছেন সর্বক্ষণের আয়াও। তবু অশক্ত শরীরটাকে টেনে এনে ফ্ল্যাটের পুব দিকের বারান্দায় এসে দাঁড়ালে কেবলই মনে পড়ছে বেলগাছিয়ার একতলা বাড়িটার কথা। বাড়ির লাগোয়া বাগানটার কথা।
স্বামীর তৈরি করা ৩৫ বছরের পুরনো বাড়িটার সঙ্গে কত স্মৃতি জড়িয়ে। তবু এখন সেই বাড়িই বিভীষিকা হয়ে দাঁড়িয়েছে মনিকা দেবীর কাছে! “যদি ওখানে গেলে আমাকে মেরে ফেলে মেজো? ওই কুলাঙ্গার ছেলেকে বিশ্বাস নেই। ওকে আমার ছেলে বলতে ঘেন্না করে।”
মনিকাদেবী জানেন, মেজো ছেলে অমল আদালতে দাঁড়িয়ে তাঁকে মা বলে চিনতে অস্বীকার করেছে। ‘ভাড়া করা ভিখিরি’ বলেছে। তিনি জানেন, হাইকোর্টের বিচারপতি কানোয়ালজিৎ সিংহ অহলুওয়ালিয়া ছেলেকে ‘দুর্বিনীত ও কুলাঙ্গার’ বলে তিরস্কার করেছেন। তিনি নিজেও কি তাই মনে করেন? চোখের জল মুছে মনিকাদেবী বললেন, “ওকে কুলাঙ্গার ছাড়া আর কী বলব? নিজের মাকে যে চিনতে পারে না, তার সম্পর্কে আমার আর কী বলার আছে? ... আমাকে বোধহয় বিষ খাইয়েই মেরে ফেলত।”

কালিকাপুরে মনিকাদেবী। —নিজস্ব চিত্র
মনিকাদেবীর স্বামী অনিলচন্দ্র অধিকারী ২০০২ সালে মারা যান। তার দু’বছর পরে বড় আর ছোট ছেলে বেলগাছিয়ার বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র বসবাস শুরু করেন। মেজো ছেলের সঙ্গে স্বামীর ভিটেয় থেকে যান মনিকা দেবী। কান্না জড়ানো গলায় বলেন, সব বিষয়েই টাকা চাইত মেজো ছেলে। “আমার সম্বল বলতে স্বামীর পেনশনের ছ’হাজার টাকা। আমি সব সময় দিতে পারতাম না। এই নিয়েই শুরু হত অশান্তি।” চোখ ছলছল করে উঠল তাঁর। “অসুখ করলে যদি ওসুধ আনতে বলতাম, তা হলেও টাকা চাইত অমল। এক বার টিভি দেখতে বসে চেয়ার থেকে পড়ে গেলাম। কেউ তুলল না।” পাঁচ বছর ধরে এই ভাবেই অত্যাচার চালিয়েছে মেজো ছেলে। “সব কিছু নিয়ে গঞ্জনা শুনতে হত। টিভিতে সিনেমা দেখা নিয়ে কটু কথা শোনাত। ট্যাপকলে শিকল দিয়ে তালা দিয়ে রাখত। আমার আয়াকে জল আনতে হত পাশের বাড়ি থেকে।”
কী নিয়ে মায়ের প্রতি এত আক্রোশ? অমলবাবুর বক্তব্য জানা যায়নি। এ দিন দুপুরে বেলগাছিয়ার বাড়িতে গিয়ে বারবার কড়া নাড়লেও কেউ দরজা খোলেননি। অমলবাবু এ দিন অফিসেও যাননি। রাজ্যের আবাসনমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস বলেন, “অমলবাবুকে আমি ডেকে পাঠিয়েছিলাম। উনি আজকে অফিসে আসেননি। আমি খোঁজ খবর নিচ্ছি।” মনিকাদেবীর বড় ছেলে অনুপবাবুর কথায় সম্পত্তি ও বাড়ি নিয়ে বিবাদের ইঙ্গিত মিলেছে। মনিকাদেবীর প্রতিবেশীদের ধারণাও তা-ই। কিন্তু তবুও সকলেরই বিস্ময়, “মায়ের সঙ্গে কেউ এই ব্যবহার করে?”
২০০৮ সালে জুলাই মাসে এক বার বাড়ি থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলেন মনিকা দেবী। “সে বার তাড়াহুড়োয় চশমাটা নিতে ভুলে গিয়েছিলাম। পথে এক পাটি জুতো খুলে গিয়েছিল।” স্মৃতিগুলো ঝাপসা হয়ে আসছে। মনিকাদেবী কথা হারিয়ে ফেলছেন। স্বামীর ভিটের মায়া কাটাতে পারেননি বলে এত যন্ত্রণা সইতে হল। ছোট ছেলের ফ্ল্যাট এখন নতুন ঠিকানা।
এই বাড়িতে রয়েছে প্রয়াত স্বামীর একটি ল্যামিনেট করা ফটো। বেলগাছিয়ার বাড়িতে একটা বড় ছবি ছিল। বৃদ্ধা বলে ওঠেন, “জানেন, রোজ ওখানে ফুল দিতাম! সেই নিয়েও গঞ্জনা শুনতে হত!”

১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

মদন বলেছেন: :(

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৫

শামীম সুজায়েত বলেছেন: হুম!

১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নচিকেতার গানটা অক্ষরিকই সত্যি!!!!!!!


না তারচেও ভয়ংকর!!!!!!!!


ছিঃ আদালত তাকে আরও কঠিন শাস্তি দিলনা কেন? ফৌজদারী ধারায় ফেলেতো দিব্যি ওকে শ্বশুরবাড়ীর জল খাওয়ানো যেত! X( X(

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন বিদ্রোহী ভৃগু।

সরাসরি পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিতকরণের নির্দেশসহ ৩ থেকে ৫ বছর কারাভোগ এর শাস্তি দিতে পারতো আদালত।

১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: এমন ও হচ্ছে ? বড় দুঃখ পেলাম ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.