নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছাত্রজীবনে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি।শুরু করা শখের বসে। একসময় তা নেশা থেকে পেশা।ব্যবস্থাপনায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে পছন্দের এ পেশায় কেটে গেলো অনেকটা সময়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা পড়েছে পেশাগত জীবনে চলার পথে পাওয়া নানা অসঙ্গতির চিত্র।এখন লেখালেখি করি নিজের আনন্দে, ক্লান্তিহীন ভাবে যা ভালো লাগে।আমার জন্ম ১৯৭৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি যশোর উপশহর আবাসিক এলাকায়। আমার শৈশব ও কলেজ জীবন কেটেছে এখানেই।জীবন জীবিকার তাগিদে এখন গঙ্গাবুড়ির আলোঝলমল শহরে্ কাটছে সারাবেলা। যোগাযোগ:ই মেইল : [email protected]হটলাইন : +ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumon.sujayet জন্মদিন : 02.02.1977
সম্ভাবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে টেলিভিশন চ্যানেলটি দেখেন, সেটি বিশ্বের আর কেউ দেখতে পাননা। তিনি যে পত্রিকা পড়েন, সেটি কেবল তার জন্য প্রকাশিত হয়। তিনি অনলাইন যা পড়েন বা দেখেন, তা অন্য কেউ দেখতে পাননা বলেই আমার ধারণা।
হঠাৎ এমন ধারণা কেন?
কারণ সারা দেশের মানুষ টিভি ও ডিজিটাল মিডিয়ার কল্যাণে জেনে গেছেন, সাভারের রানা প্লাজার মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল রানা নিষেধাজ্ঞ অমান্য করে সাত সকালে ভবনের তালা খুলে দিয়েছিলেন। সেখানে গার্মেন্টেসের কর্মীদের লাঠির ভয় দেখিয়ে ভবনে প্রবেশে বাধ্য করা হয়েছিল।
অথচ দুর্ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, "আমরা আগে থেকেই সচেতন ছিলাম। আমরা জানতাম বলে সব লোক সরিয়ে ফেলা হয়েছিল। কিন্তু মূল্যবান জিনিস সরিয়ে নিতে সকালে লোকজন সেখানে গিয়েছিল।"
যতদূর জানা গেছে, ওই ভবনে অবস্থিত ব্র্যাক ব্যাংক ফাটল দেখে আগার দিন রাতে তাদের অফিস সরিয়ে নেয়। কিন্তু ভবন মালিক বা সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে কোন সচেতনমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। নেয়া হলে মৃত্যুর সংখ্যা শতাধিক এবং আহত সহস্রাধিক হওয়ার কথা না।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, সেখানে সেই সব বোন-ভাইরা মারা গেছেন, আহত হয়েছেন, যারা একসময় তাজরীনে পুড়ে দগ্ধ হয়েছেন, রানা প্লাজায় এসে হয়েছেন চ্যাপ্টা। আর প্রতিটি ক্ষেত্রেই রক্ষা পেয়ে গেছেন দোষীরা।
©somewhere in net ltd.