নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুজায়েত শামীম

শামীম সুজায়েত

ছাত্রজীবনে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি।শুরু করা শখের বসে। একসময় তা নেশা থেকে পেশা।ব্যবস্থাপনায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে পছন্দের এ পেশায় কেটে গেলো অনেকটা সময়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা পড়েছে পেশাগত জীবনে চলার পথে পাওয়া নানা অসঙ্গতির চিত্র।এখন লেখালেখি করি নিজের আনন্দে, ক্লান্তিহীন ভাবে যা ভালো লাগে।আমার জন্ম ১৯৭৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি যশোর উপশহর আবাসিক এলাকায়। আমার শৈশব ও কলেজ জীবন কেটেছে এখানেই।জীবন জীবিকার তাগিদে এখন গঙ্গাবুড়ির আলোঝলমল শহরে্ কাটছে সারাবেলা। যোগাযোগ:ই মেইল : [email protected]হটলাইন : +ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumon.sujayet জন্মদিন : 02.02.1977

শামীম সুজায়েত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিনতি লতা (পর্ব - ০৬)

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮





পর্ব - ০৫, আপলোড, ২০/০৯/২০১৩



অনেকদিন ধরে ভেবে আসছি পতিতালয়েও চালাতে হবে লতার সন্ধান। ইতিমধ্যে এর একটি তালিকা হাতে পেয়েছি। কিন্তু নিজ উদ্যোগে এইসব জায়গায় খোঁজ করতে যাওয়া হচ্ছেনা। এটি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছি। অবশ্য "নারী নিরাপত্তায় আমরা" নামে একটি এনজিও এব্যাপারে কাজ করছে । এই সংস্থা মূলত নারী ও শিশু পাচাররোধে কাজ করে । এদের সংক্ষিপ্ত নাম "নানিআ।" নীলফামারিসহ দেশের উত্তরাঞ্চলে রয়েছে সংস্থাটির কার্যক্রম। ভারতে পাচারকালে আটক হওয়া বা ভারত থেকে উদ্ধার হয়ে আসা নারী-শিশুদের পুনর্বাসন করে প্রশংসিত হয়েছে সংস্থাটি।

নানিআ'র রাজশাহী অঞ্চলের প্রধান সমন্বয়কারী রুনা আপা আজ সকালে ফোনে জানালেন যে তাদের একটি টিম লতার ছবি নিয়ে গাইবান্ধা ও টাঙ্গাইল জেলার পতিতালয়ে সন্ধান চালিয়ে এসেছে। এর আগে ফরিদপুরের জয়নাল বাড়ি পতিতালয়েও সন্ধান চালানো হয়। তিনি বললেন, সব ক্ষেত্রে তারা স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকে আশানুরুপ সহযোগিতা পাচ্ছেননা। যে কারণেই তরান্বিত হচ্ছেনা খোঁজ খবর চালানোর কাজ।

রুনা আপা আরও জানিয়েছিলেন, ১২ টি পতিতালয়ের মধ্যে বড় ৩টি পতিতালয় রয়েছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে। তারা পরিকল্পনা করছেন যশোরের মাড়য়ারি মন্দির পতিতালয়, মংলার পশুর নদীর তীরবর্তি বাণিশান্তা ও রাজবাড়ি দৌলতদিয়া পতিতালয়ে যাবেন। চাইলে আমিও তাদের সাথে যেতে পারি বলে রুনা আপা জানান।



পতিতালয় নিয়ে অনেক গল্প শুনেছি। পত্রপত্রিকায় প্রায়ই থাকে এ সংক্রান্ত সংবাদ। বিশেষ করে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের দিয়ে জোরপূর্বক যৌনক্রিয়ায় বাধ্য করানোর অভিযোগ মেলে এসব পতিতালয়ের একশ্রেণীর সর্দারাণীর বিরুদ্ধে। গতকালইতো পত্রিকায় এ সংক্রান্ত একটি খবর পড়লাম। নেশাগ্রস্থ এক স্বামী তার বন্ধুর সহায়তায় নিজ স্ত্রীকে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেয় টাঙ্গাইলের একটি পতিতালয়ে। এ ঘটনার প্রায় পাচ মাসের মাথায় ওই গৃহবধূ সেখান থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। পরে তিনি থানায় মামলা করেন। পত্রিকায় লিখেছে, মালেকা নামের ওই গৃহবধূর দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে পুলিশ তার স্বামীকে আটক করেছে।



দুনিয়াতে যে কত ধরণের মানুষ আছে ! মানুষের বিবেক, চিন্তা চেতনা ও মানসিকতার ক্ষেত্রে রয়েছে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। কেউ পতিতালয়ে যাচ্ছে মনোরঞ্জন করতে, কেউ যাচ্ছে বেঁচতে, কেউ যাচ্ছে খোঁজে। একই পতিতালয় ঘিরে হাজার মানুষের হাজার রকমের ভাবনা। যেস্থানে মালেকার স্বামী মালেকাকে বিক্রি করে দিতে গেলো, সেই একই স্থানে লতার স্বামী যাচ্ছে তার প্রিয়তম স্ত্রীর খোঁজে।



লতা অন্তর্ধানের দু' মাস অতিবাহিত হলো। এখনও অনুদঘাটিত রয়ে গেছে নিখোঁজের নেপথ্য কারণ। শুধু কী তাই! ডিমলার হণ্যেরবিল থেকে উদ্ধার হওয়া নারী লাশটির কোন পরিচয় বের করতে পারেনি পুলিশ। অজ্ঞাত হিসেবে সেই লাশ পুতে ফেলা হলো মাটিতে। ওই নারী হিন্দু, না মুসলমান, না অন্য ধর্মাম্বলীর তা জানার প্রয়োজন বোধ করা হলোনা।

প্রতিদিনইতো দেশের কোথাও না কোথাও বেওয়ারিশ লাশ দাফন হচ্ছে। পত্রপত্রিকায় এ সংক্রান্ত খবরও প্রকাশ পাচ্ছে। কিন্তু সব ক্ষেত্রেই কি শেষ পর্যন্ত বেওয়ারিশ লাশ ফিরে পাচ্ছে নিজের পরিচয়?



পাচ্ছেনা। কারণ এ দেশের যেকোন নাগরিকের নিখোঁজ হয়ে যাওয়া রোধে বা বেওয়ারিশ লাশের সংখ্যা বৃদ্ধি ঠেকাতে কোন সরকার কখনও আন্তরিকতা দেখায়নি। এমন কি দেশে প্রতিদিনের বেওয়ারিশ হয়ে যাওয়া লাশের সঠিক পরিসংখ্যান রাখা হয় কিনা, তা নিয়ে রয়েছে যথেষ্ট সন্দেহ ।

এটি এমন কিছু না। উদ্ধারকালীন সময় থেকে সকল তথ্য, ছবি বা ভিডিও ফুটেজ রেখে দিলেই চলে। সম্ভব হলে Deoxyribonucleic Acid অর্থাৎ ডিএনএ টেস্টের আইটেম সংগ্রহ করে রাখা যায়। এগুলোর পেছনে সরকার পর্যাপ্ত অর্থের যোগান নেই বলে আমার ধারণা । যেকোন একটি সংস্থাকে সরকার দায়িত্ব দিতে পারে যে তারা সারা দেশে বেওয়ারিশ হিসাবে পাওয়া লাশের তথ্য উপাত্তসহ নোখ-চুল, দাঁত ও ব্যবহৃত পোশাক বিশেষ ভাবে সংগ্রহ করে রেখে দেবে। কোন পরিবারের কেউ নিখোঁজ হলে অন্তত তারা যেন সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে এসে খোঁজ খবর নিতে পারেন। এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতে দরাজর দিকে তাকিয়ে দেখি দাড়িয়ে আছেন এস আই সোনিয়া। কখন যে তিনি সদর দরজা দিয়ে বাড়ির উঠানে চলে এসেছেন, খেয়ালই করিনি। আমার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে তিনি বললেন, আজ অবশ্য তদন্তে আসিনি। এসেছি স্রেফ গল্প করতে।

আমিও হাসিমুখ করে বললাম, ভাল করেছেন। ভেতরে আসুন। আপনার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলাম।

কথা শেষ হতে না হতেই আমার দিকে ভুরু উচু করে তাকালেন তিনি। মুখ একটু বাকা করে বললেন, আপনি বেশ গুছিয়ে কথা বলতে পারেন। কিন্তু প্রথম দিনের পরিচয়ে অর্থাৎ যেদিন জিডি করতে আপনি থানায় এসেছিলেন, ওই দিন মনে হয়েছিল আপনি খুব সহজ সরল বোকা একজন মানুষ, যার বউ হারিয়ে গেছে.......... বলেই হো হো করে হেসে উঠলেন সোনিয়া ।

আমি লজ্বা পেলেও তার সাথে তাল মিলিয়ে বললাম, বোকা না বলে বরং বলতে পারেন একটু নার্ভাস প্রকৃতির।

হ্যা, নার্ভাস প্রকৃতির মানুষরা স্ত্রীর প্রতি খুব অনুরক্ত হন। আপনার কথা বার্তায় সেদিন টের পেয়েছিলাম, আপনি আপনার মিসেস লতাকে খুব ভালবাসেন।

তা বাসি। পিতা-মাত হারা যেকোন মানুষের প্রতি এমনিতেই আমার অনেক মায়া। এ দুনিয়াতে আমি ছাড়া তারতো আর কেউ নেই।



কথা বলতে বলতে দুজনে ঘরের ভেতরে ঢুকলাম। এস আই সোনিয়া ঘুরে ঘুরে দেখতে লাগলেন চারপাশ। আমিও তার সাথে সাথে ঘুরতে থাকলাম। নি:শব্দে কাটলো আরও কিছুটা সময়। এরপর দুজন এসে বসলাম বারান্দায়।

সোনিয়া আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনাদের বিয়ে হয়েছিল কি তিন বছর?

না আড়াই বছর। সামনের শীতে তিন বছর পুরবে।

আপনাদের বিয়ে কিভাবে হলো তা এখনও জানা হয়নি। তদন্তের স্বার্খে এটি জেনে রাখার প্রয়োজন।

আপনি এখানে এসে প্রথমেই বলেছেন আজ কোন তদন্ত করতে আসেননি। আবার বলছেন তদন্তের স্বার্থে জেনে রাখতে চান।

সবকিছু জানা থাকলে ওসি স্যারকে ব্রিফ করতে সুবিধা হয়। এ কারণেই।

আমার বিয়ে অনেকটা আকস্মিক। বলতে পারেন দু ঘন্টা আগেও ভাবতে পারিনি। আমার বিয়ে অনেকটা ব্লাইন্ডে খেলার মত।

কোন কিছু না দেখে।

কোন খোঁজ খবর না করে।

অথচ প্রতিটি বিয়ের ক্ষেত্রে মানুষ জাত বংশ দেখা সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু এসব কোন কিছু তোয়াক্কা না করেই তার কপালে দিলাম সিঁদুর।



বেশ ইন্টারেস্টিং তো ! বলুন কি ভাবে কি হলো।



সেকথায় পরে আসছি। তার আগে বলুন আমার স্ত্রীকে ফিরে পাওয়ার কোন চেষ্টা কি আপনার করছেন?



একেবারে করা যে হচ্ছে না, তা নয়। সচারচার এধরণের ঘটনায় অভিযোগকারীকে নিতে হয় ভুমিকা। পুলিশকে রুটিন ওয়ার্কের বাইরেও বিভিন্ন মামলার তদন্ত নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত থাকতে হয় যে নিখোঁজের মত ঘটনার নেপথ্য কারণ উদঘাটনের বিষয়টি গুরুত্ব পায় কম। তবে আপনার কেসটা ব্যতিক্রম। ওসি স্যার গুরুত্ব সহকারে দেখছেন বিষয়টি। সেদিন থানায় আপনার সাথে চিল্লাচিল্লি করলেও বাস্তবতা হলো এটি নিয়ে পত্রপত্রিকায় ফলোআপ রিপোর্ট বের হতে থাকার কারণে ওসি স্যার বাধ্য হয়েছেন স্পেশাল কেয়ার নিতে।



আমি খুবই দু:খিত এস আই সোনিয়া। তদন্তের অগ্রগতি দেখে কোন ভাবেই বলা যায় না লতা অন্তর্ধানের রহস্য উন্মোচনে আন্তরিক আছে পুলিশ।



সেটি আপনার ধারণা। রাগ করেই যেন বললেন সোনিয়া।



না, আমার ধারণা না। একথা বলে দায়িত্ব এড়ানো ঠিক নয়। আমিও পাল্টা ক্ষোভ দেখালাম।



সোনিয়া বললেন, বিশ্বাস করুন, এসপি সাহেব নিজেও খোঁজ খবর করছেন। আপনি স্যারের সাথে দেখা করলে বুঝতে পারতেন, ঘটনার শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত সবকিছু তিনি মনিটরিং করছেন। কিন্তু আমরা কোন হিসাব মেলাতে পারছিনা।



কি হিসাব?



সেটিও নিয়ে রয়েছে সংশয়।



এত রহস্য না করে সরাসরি বলুন। এস আই সোনিয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম।



তিনি কোন উত্তর দিলেন না। চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়িয়ে বললেন, আজ চলে যাচ্ছি মাস্টার সাহেব। তবে আপনার স্ত্রী লতা নিখোঁজ, না গুম হয়েছেন, এটি নিয়ে সংশয় না কাটা পর্যন্ত আপনাকে নীলফামারি ছেড়ে কোথাও না যাওয়ার জন্য বলেছেন ওসি সাহেব।



তারমানে ?



সোনিয়া পেছন ফিরে বললেন, এটির উত্তর পেতে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করা লাগতে পারে আমাদের ।



(চলবে.....)

-------------------------------------------------------------

আগের পর্বগুলো :

পর্ব - ০১, আপলোড ০৬/০৯/২০১৩

পর্ব - ০২, আপলোড ১০/০৯/২০১৩

পর্ব - ০৩, আপলোড ১৩/০৯/২০১৩

পর্ব - ০৪, আপলোড ১৭/০৯/২০১৩

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: সোনিয়াকে বিয়ের ঘটনা বলা থেকে একেবারেই ডাইভার্ট করে দিলেন দেখি। তিনি ব্যাপারটা বেমালুম ভুলে চলে গেলেন!!! আমরাতো ভুলতে পারছিনা! বিবাহ রহস্য তৈরী করে সেটাকে ভালই জিইয়ে রাখলেন! ভাল লাগলো! পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন খালিদ ভাই। বিষয়টি জিইয়ে রাখা হলো।
ভাল থাকবেন।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

স্বপনচারিণী বলেছেন: ভাল লেগেছে। তবে 'দুজনা' শব্দটা ভাল লাগেনি। দুজনা বলতে আমার কাছে ভালবাসার দুইটি মানুষকেই মনে হয়। একটু রোমান্টিক ওয়ার্ড আর কি! হা...হা...হা......।ওদের বিয়ের রহস্য জানাতে দেরি করবেন না কিন্তু।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪

শামীম সুজায়েত বলেছেন: হ্যা, স্বপনচারিণী, আপনার কথা ঠিক। দুজনা শব্দটা আসলে রোমান্টিক। এখানে এটির ব্যবহার যথাযথ হয়নি।
ঠিক করে ফেলবো।
ভাল লাগছে যে আপনি খুটিয়ে খুটিয়ে পড়ছেন। সাথে থাকবেন প্লিজ।
আশা করছি অচিরেই শেষ পর্বে পৌছে যাবো তাড়াতাড়ি।

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পুনর্বাসন, তীরবর্তি, উঁচু, বাঁকা, লজ্জা, ভূমিকা , বিশ্বাস করুণ > করুন , দাঁড়িয়ে ---- এগুলো ঠিক করবে,

কথা বলতে বলতে দুজনা ঘরের ভেতরে ঢুকলাম >>> দুজনে দিলে কী সমস্যা ছিল।

আপনার বাক্য গঠন কয়েক জায়গায় বেশ দুর্বল। স্বাভাবিক কথাবার্তা চালাচালির ক্ষেত্রে ভারী শব্দ না আনাই ভালো হবে।

ভালো থাকুন

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: বানান ভুলের মিছিল চলছে আর কি!
তাড়াহুড়া, রাত জেগে লেখা, দিনের বেলায় অফিসে ইউস করার সুযোগ না থাকা, সঠিক বানান না জেনেও নিজের ওপর বিশ্বাস থাকা, নানা কারণে জটিলতা বাড়ছে বলতে পারনে।
হয়তো একটু সময় লাগবে। তবে ঠিক করে নিতে পারবো আশা করছি।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.