নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুজায়েত শামীম

শামীম সুজায়েত

ছাত্রজীবনে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি।শুরু করা শখের বসে। একসময় তা নেশা থেকে পেশা।ব্যবস্থাপনায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে পছন্দের এ পেশায় কেটে গেলো অনেকটা সময়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা পড়েছে পেশাগত জীবনে চলার পথে পাওয়া নানা অসঙ্গতির চিত্র।এখন লেখালেখি করি নিজের আনন্দে, ক্লান্তিহীন ভাবে যা ভালো লাগে।আমার জন্ম ১৯৭৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি যশোর উপশহর আবাসিক এলাকায়। আমার শৈশব ও কলেজ জীবন কেটেছে এখানেই।জীবন জীবিকার তাগিদে এখন গঙ্গাবুড়ির আলোঝলমল শহরে্ কাটছে সারাবেলা। যোগাযোগ:ই মেইল : [email protected]হটলাইন : +ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumon.sujayet জন্মদিন : 02.02.1977

শামীম সুজায়েত › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপাতোত অভিনন্দন বার্তা ও দমন

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৮

ঢাকার বনানী এলাকায় থাকেন একটি বেসরকারি ব্যাংকের একজন কর্মকর্তাকে কথা প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করলাম, এবারের ভোটে আপনার এলাকা থেকে কে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি কোন উত্তর দিতে পারলেনন না। সরাসরি বললেন, আপাতোত দেশের "জনপ্রতিনিধি" নিয়ে তার কোন আগ্রহ নেই। কয়েক সেকেন্ড পর মেজাজ খারাপ করেই বললেন, " আমাদের ট্যাক্স-ভ্যাটের টাকায় আকাশে আকাশে উড়ে বেড়াতেন দীপু মনি । স্কুল পড়ুয়া শিশুদের অনাহারে রাস্তায় দাড় করিয়ে রেখে "সোনার নৌকা" উপহার নেন দেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহারিয়ার আলম। যেদেশের জনপ্রতিনিধিরা স্রেফ মাছ চাষ করে ৫ বছরের ব্যবধানে সম্পদের পাল্লা ভারি করতে পারেন হাজারগুণ, সেদেশের জনপ্রতিনিধিদের ওপর থেকে আমাদের বিশ্বাস ও প্রত্যাশা উঠে গেছে। আমরা ভাই কেরানী, সারা জীবন কেরানীগিরি করে যাবো, আর আমাদের ট্যাক্সের টাকায় দেশের জনপ্রতিনিধি ও তাদের চ্যালাচামুন্ডারা আরাম-আয়েশ করবে।"



বেসরকারি ব্যাংকের ওই কর্মকর্তার ক্ষোভ দিয়েই লেখাটা শুরু করতে হলো এ কারণেই যে, তার মত আমরা অনেকেই জানিনা কে হয়েছেন আমার এলাকার নির্বাচিত সংসদ সদস্য। কেননা আমরা এমন একটি নির্বাচন হয়ে যেতে দেখলাম, যেখানে আসলে ভোটারের কোন প্রয়োজন পড়েনি। ভোটারের কাছে এসে হাতজোড় করে ভোট ভিক্ষা চাওয়া লাগেনি।



২০০৮ সালে যেখানে ৮৭ ভাগ মানুষ ভোট দিয়েছিলেন, সেখানে এই দশম সংসদ নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন মাত্র ১৮ ভাগ মানুষ। পর্যবেক্ষকদের মতে এ সংখ্যা ১০ শতাংশ।আর প্রধান বিরোধী দল বিএনপি বলছে ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোট দিতে যায়নি। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা জোর গলায় বলছেন, ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন। তবে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের খবর দেখে অনুমান করা গেছে, ঘন কুয়াশার কারণে দুপুর পর্যন্ত দেশের সব কয়টি সেন্টারে ভোটার উপস্থিতি ছিল কম। পাশাপাশি নির্বাচন প্রতিরোধকারীদের হুঙ্কারে নৌকার সমর্থকদের অধিকাংশজনই ভোট সেন্টারে যাননি। তাছাড়া আরও একটি মজার ব্যপার হলো, দশম সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পারেননি আমাদের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিনসহ সারা দেশের প্রায় ৫ কোটি ভোটার। প্রার্থী না থাকায় দেশের ১৫৩টি আসনে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ভোট বঞ্চিত হলেন।



২৪ জানুয়ারি সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে সাউথ এশিয়া ইয়ুথ ফর পিস অ্যান্ড প্রসপারিটি সোসাইটি আয়োজিত ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অবস্থা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দিন আহমেদ বলেছিলেন, যারা একটি ভোট না পেয়েও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তাদের সংসদে কথা বলা মানায় না। প্রসঙ্গক্রমে ওই বৈঠকে তিনি আরও উল্লেখ করেন, বর্তমান শাসন ব্যবস্থার সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা নেই। গণতন্ত্রকে অর্থপূর্ণ করতে হলে মানুষের অধিকার ও শাসনকারীদের ন্যায়-নিষ্ঠতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। গণতন্ত্রকে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার জন্য বর্তমান সরকার ৫ জানুয়ারির নির্বাচন করেছে। অপরদিকে সদ্য সমাপ্ত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অগ্রহণযোগ্য আখ্যায়িত করে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য অবিলম্বে নতুন নির্বাচনের প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান। একই দিন সকালে বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্সে এটিএন বাংলা ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বিএসবি ক্যামব্রিয়ান নির্বাচনী বিতর্ক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।



কেবল গোলটেবিল বৈঠক বা বিতর্ক প্রতিযোগীতার মধ্যে কি সীমাবদ্ধ থাকছে দেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যত এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি?



এ প্রশ্নের উত্তর পেতে হয়তো আরও অপেক্ষা করতে হবে আমাদের। তবে বিশ্ব মিডিয়াতে "ভোটার শূন্য" এ নির্বাচনের খবর যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে, তাতে করে বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসাবে সত্যি লজ্বাবোধ করছি।



ইতিমধ্যে দেশের মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, কবি-সাহিত্যিক, সংস্কৃতিকর্মী, প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা ও বিশিষ্টজনদের সাথে পিঠা-পায়েশ ও চা-পানের মধ্য দিয়ে এক ধরণের আনন্দঘন পরিবেশে সময় কাটিয়েছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি পূর্ণবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় দেশের গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের দাওয়াত করে খাওয়ানোর মধ্য দিয়ে সমাজের গ্রহনযোগ্য ও প্রভাবশালীব্যক্তিদের খুশী করালেন বলে মনে হয়েছে। এটি তাঁর রাজনীতি ও ব্যক্তিত্ব প্রকাশের একটি ইতিবাচক কৌশল।



চা চক্রের পাশাপাশি অভিনন্দন বার্তায় সিক্ত হচ্ছে নব নির্বাচিত সরকার। অভিনন্দনের তালিকা দীর্ঘ হচ্ছে ক্রমশ! ভারত, চীন, রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া, থাইল্যান্ড, উজবেকিস্তান, মালদ্বীপ, নেপাল, মায়ানমার, ভিয়েতনাম, শ্রিলংকা, ব্রাজিল, ব্রুনাই, ফিলিস্তিন, বেলুরাস, কম্বডিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও সিঙ্গাপুরের পর মিসরও জানিয়েছে অভিনন্দন। এটির ক্ষেত্রেও আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বেশ সফলতা দেখিয়েছে। এখনও অব্যাহত আছে অভিনন্দন সংগ্রহের তৎপরতা। তবে এটির পাশাপাশি সারা দেশে আরও একটি কাজ চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে, যা অবশ্যই নিন্দনীয় এবং অমানবিক। কথিত বন্দুকযুদ্ধের নামে প্রতিপক্ষ রাজনীতিক ও সমর্থকদের হত্যা ও গুম প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা হয়েছে। বিশেষ করে সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, নীলফামারি, সীতাকুন্ডুসহ দেশের কয়েকটি জেলায় চলছে যৌথবাহিনীর অভিযানের নামে সরকার বিরোধীদের পাকড়াও করা। বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার হচ্ছে গুলিবিদ্ধ লাশ। এসব নিয়ে মিডিয়া প্রশ্ন করলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে নিয়েজিত কর্তা ব্যক্তিরা বলছেন ক্রস ফায়ারে মারা গেছে। অথবা সম্পূর্ণ ভাবে অস্বীকার করা হচ্ছে আটক করার খবর।



এই তো, তিন-চার দিন আগের কথা। ঢাকা প্রেসক্লাব এলাকা থেকে গ্রেফতার হওয়া সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক তৌহিদের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার হলো সোনাইমুড়ীর আমিশপাড়ায়। এ খবরের রেশ কাটতে না কাটতেই সব কয়টি নিউজ পোর্টাল চলে এলো ফেনীতে বন্দুকযুদ্ধে এক যুব নেতা নিহত হওয়ার খবর। এরও আগে কুষ্ঠিয়া, মেহেরপুর, সাতক্ষীরা, নীলফামারিসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় আ্ইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।



নিহতদের প্রায় সকলের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। কেউ আবার তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী! কিন্তু এদের সকলের রয়েছে আলাদা আলাদা রাজনৈতিক পরিচয়।তাও নিষিদ্ধ ঘোষিত কোন রাজনৈতিক দলের নয়। এক কথায় দেশের প্রধান বিরোধী দলের, যারা একাধিকবার এসেছে রাস্ট্রীয় ক্ষমতায়।



এদিকে নাগরিক তদন্ত কমিটির ব্যানারে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সহ-সভাপতি এবিএম ওয়ালিউর রহমান খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সিরাজউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, সদস্য জয়ন্ত কুমার কুণ্ডুসহ নাগরিক তদন্ত কমিটির একটি প্রতিনিধি দল যশোর অভয়নগরের মালোপাড়া ও সাতক্ষীরায় সরেজমিনে তদন্ত করেন। এ প্রতিনিধিদল যশোরে সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, ‘সাতক্ষীরায় যৌথবাহিনী ‘ক্রসফায়ার’ বা ‘বন্দুকযুদ্ধ’ এর নামে নিরপরাধ বহু মানুষকে ঠাণ্ডা মাথায় খুন করেছে। গোটা সাতক্ষীরা এখন যুদ্ধবিধ্বস্ত আতঙ্কের জনপদে পরিণত হয়েছে। গ্রামের পর গ্রাম পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে।’ সংশ্লিষ্ট সংবাদের লিঙ্ক



দেশের মাঠ পর্যায়ের রাজনীতিকরা কথিত বন্দুকযুদ্ধে একর পর এক নিহত হতে থাকবে, বা গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার হতে থাকবে, বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর আর কোন খোঁজ থাকবেনা, এভাবেই কি চলতে থাকবে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বাংলাদেশ!



মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪০

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আপনার ভোটের দাম আপনি নিজেও বুঝেব না, বুঝলে লেখাটা অন্য রকম হতো।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভোট কম পরেছে কেন, এসব নিয়ে কান্নাকাটি করে লাভ নেই।
১% ভোট হলে সেটাও আইনত বৈধ।
ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
এছাড়াও ছিল জামাতি খুনিদের ভোটার হত্যার হুমকি, পুড়িয়ে মারার হুমকি!

ভোটার কম হওয়ার মুল কারন সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়েগেছিল।
বাকি ভোট অনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠন সম্ভব ছিল
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম।

কান্নাকাটি বাদ দিয়ে নিজের কাম করেন ...

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ভোট প্রতিহতের হুমকির কারণে ভোটার উপস্থিতি ছিল না, সেটি তো লেখায় বলেছি।

আর কান্নাকাটির তো কিছু করিনি ভাই!
মানুষের কান্নাকাটির সচিত্র প্রতিবেদন তুলে ধরাই আমার কাজ। আমি তো ভাই আপনার কথায় ভয় পেয়ে গেলাম!!!!!!!!!!

আপনি এক কাজ করেবেন কি ! কষ্ট করে যদি আমার অফিসে আসতেন, তাহলে জেনে নিতাম কোন কাজ করা উচিৎ, কোনটা না।
নিচে অফিসের ঠিকানার লিঙ্ক দিয়ে দিলাম।

Click This Link

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: বাহ্ ব্লগে হুমকি দেয়াও শুরু হইছে! দুই BAL যুক্ত আবাল দালাল ও পেইড ব্লগার গং এখন হুমকিও দিচ্ছে! বাক স্বাধীনতা গেছে এখন লেখার স্বাধীনতাও হুমকির মুখে!
"আপনার ভোটের দাম আপনি নিজেও বুঝেব না" এটাও পাঠক১৯৭১ এর কাছে শিখতে হবে! এই হলো বাকশালিও গনতন্ত্রের নমুনা....

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৯

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: এতটুকু মগজ নিয়ে কিসের সাংবাদিকতা করছেন, লিলিপুটিয়ান?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৬

শামীম সুজায়েত বলেছেন: ভাই, মি: ৭১,
আমি তো আপনার মন্তব্যর কোন প্রতিত্তুর করিনি। কিন্তু আপনার কথা বলার ধরণ ভাল লাগছে না।

"সাংবাদিকতা" নিয়ে কথা বলতে হলে ব্লগে নয়, আসুন ঢাকা প্রেসক্লাবে, পত্রিকা অফিসে অথবা আপনার পছন্দের যেকোন স্থানে যেতে প্রস্তুত।

নেটে বসে নিজের চেহার ও পরিচয় লুকিয়ে ব্লগে বড় বড় কথা বলতে পারা কোন সাহসীকতার পরিচয় নয়।

৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: কেউ খেমটা নাচন দিবে, আর সেটা নিয়ে পোস্ট দিলেই দোষ!! এই হল আমাদের স্বভাব। আমি বুঝলাম না কোন মুখে লোকে এই নির্বাচন নিয়ে সাফাই গায়। আমার ভোটের মূল্য আমি ভালোই বুঝি, কিন্তু আমাদের জনপ্রতিনিধিরা কি বুঝে? একটা কথা শুধু বলতে দেরী আর অমনি ব্রেইন-ওয়াশ্‌ডগুলো সারকাজম নিয়ে হামলে পরে।





বাই দ্য ওয়ে, শুভ জন্মদিন। ভালো থাকুন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০২

শামীম সুজায়েত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বোধহীন স্বপ্ন।

বাস্তবতা হলো, নিজের লেখালেখি করার জায়গার কোন অভাব নেই। তারপরও ব্লগে আসি শেয়ারিং এর জন্য। সবার কথা শুনতে, অনুধাবন করতে এবং বলতে।

কিন্তু দ্যাখেন, কিছু কিছু মানুষের কাজই হলো উল্টাপাল্টা বলে পরিবেশ নষ্ট করা।

ভাল থাকবেন। জন্মদিনের শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.