নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছাত্রজীবনে সাংবাদিকতার হাতেখড়ি।শুরু করা শখের বসে। একসময় তা নেশা থেকে পেশা।ব্যবস্থাপনায় অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে পছন্দের এ পেশায় কেটে গেলো অনেকটা সময়। অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা পড়েছে পেশাগত জীবনে চলার পথে পাওয়া নানা অসঙ্গতির চিত্র।এখন লেখালেখি করি নিজের আনন্দে, ক্লান্তিহীন ভাবে যা ভালো লাগে।আমার জন্ম ১৯৭৭ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি যশোর উপশহর আবাসিক এলাকায়। আমার শৈশব ও কলেজ জীবন কেটেছে এখানেই।জীবন জীবিকার তাগিদে এখন গঙ্গাবুড়ির আলোঝলমল শহরে্ কাটছে সারাবেলা। যোগাযোগ:ই মেইল : [email protected]হটলাইন : +ফেসবুক : https://www.facebook.com/sumon.sujayet জন্মদিন : 02.02.1977
আমাদের পৃথিবীর নানা প্রান্তে এমন সব চোঁখ ধাধানো বৃক্ষ রয়েছে, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যকে করেছে দৃষ্টিনন্দিত। ক্যামেরাবন্দি হওয়া এমন সব নজরকাড়া বৃক্ষের ছবি নিয়ে সাজানো হয়েছে - চোঁখ ভরে যায় : বিশ্বের সেরা যত গাছ ।
চলতি মাসেই পরিবেশ ও প্রকৃতি সম্পর্কিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বাছাই করেছে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় একাধিক বৃক্ষের ছবি। এদের মধ্যে সেরা ১৫/১৬টি ছবি নিয়ে স্বস্ব ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছে প্রতিবেদন। এর মধ্যে 16 Of The Most Magnificent Trees In The World শিরোনাম করে ছবি প্রকাশ করেছে boredpanda. অপরদিকে 15 Most Majestically Beautiful Trees In The World! শিরোনামে প্রকাশ করেছে seenox.com
এটি ১২৫ বছরের পুরানো একটি গাছ, যার নাম Rhododendron. কানাডার Ladysmith, British Columbia তে রয়েছে গাছটি। Rhododendron হচ্ছে একটি গ্রিক শব্দ যার বাংলা হচ্ছে গোলাপ গাছ। গ্রিক শব্দ rhódon মানে গোলাপ এবং déndron মানে গাছ।
আমাদের দেশে প্রচলিত গোলাপ ফুলের মত হলেও এই গোলাপের রঙ শুধু অসাধারণ নয়, গন্ধেও আছে প্রশান্তি। কোরিয়ার পাহাড়ি অঞ্চলে, জাপান, সিকিম, ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় এই গোলাপ গাছের দেখা মেলে।
এটি Japanese Maple Trees. মূলত জাপানে অধিকমাত্রায় দেখা যায় মাপেল গাছ। খোদ জাপানে এই গাছ রয়েছে প্রায় অর্ধশত রকমের। লাল-নীল-হলুদ-কমলাসহ নানা রঙের পাতায় ভরা থাকে একেকটি গাছ।
All About Japanese Maple Trees প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে
গাছগুলো ৮-১০ থেকে ১৫ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। প্রতিটি গাছের ভেতরে রয়েছে এক ধরণের আকর্ষণীয়তা। আকার ও সৌন্দর্য্য বিবেচনায় উল্লেখযোগ্য জাপানি মাপেলগুলো হলো Tamukeyama, Waterfall,
Virdis, Aconitifolium Maiku-jaku, Green Cascade, Shu Shidare, Green Mist, Murasaki Kiyohime, Green Hornet, Tiger Rose, Winter Flame, Rugose, Ao shime no uchi, Hogyoku, Kagiri Nishiki, Scolopendrifolium, Shigarami, Green Lace, Osakazuki, Sango Kaku, Green, Garnet, Crimson Queen, Red Dragon, Octopus, Skeeters Broom
Tsukushigata, Red Cloud, Pixie, Hubb's Red Willow, Iijima Sunago, Red Emperor, Beni Otake, Burgundy Lace, Hefner's Red, Trompenburg, Bloodgood, Oshio Bene, Atro-purpureum.
এটি হচ্ছে ইউক্যালিপটাস গাছ। Rainbow Eucalyptus হিসাবে পরিচিত। এটি আমেরিকার Kauai, Hawaii দ্বীপপুঞ্জে বেশি দেখা যায়। এই বৃক্ষের টানে দেশ-বিদেশের পর্যটকরা ছুটি যান। এ সম্পর্কে আরও জানতে চায়লে ভিজিট করতে পারেন Click This Link
রঙ-বেরঙের ইউক্যালিপটাস দেখে আপনার চোঁখ ভরে যাবে। মনে হবে কেউ মনের মাধুরী মিশিয়ে গাছের সারাগায়ে রঙ করেছে।
এটি জাপানের একটি বৃক্ষ। নাম হচ্ছে Wisteria. দেখে মনে হবে আকাশটাকে কখনও গোলাপী, কখনও ধূসর, কখনও নীল আভা ছড়িয়ে দিয়েছে Wisteria.
এই বৃক্ষের রঙ নিয়ে কি আকাশ জুড়ে ভেসে ওঠে রঙধনু?
তা নিশ্চয় নয়। তবে এই গাছগুলোর তলে দাড়ায়ে আকাশ দেখার সময় এমনটি মনে হতে পারে আপনার। জাপানের Ashikaga Flower Park এ রয়েছে এই ধরণের অসংখ্য বৃক্ষ। এখানে আছে ১শ ৪৪ বছরের Wisteria বৃক্ষ, যা বিশ্বের সেরা ১৫ বৃক্ষের তালিকায় উঠে এসেছে।
বৃক্ষটির নাম Angel Oak. South Carolina র John’s Island এ গেলে মিলবে এই গাছের দেখা। একহাজারেরও বেশি গাছ রয়েছে নর্থ আমেরিকার John’s Island এ।
১৯৪৭ সালে John Henry Dick নামে একজন বৃক্ষপ্রেমী নর্থ আমেরিকার South Carolina তে নিজের বাড়িতে এই গাছের চারা রোপন করেন। পরবর্তিতে গাছের বংশ বৃদ্ধি হয়ে তার বাড়িসহ গোটা এলাকা হয়ে ওঠে দর্শনীয় স্থান। জায়গাটি Dixie Plantation হিসাবে পরিচিতি পায়। তবে ১৬ শতাব্দিতে প্রথম এই গাছের চারা রোপন করা হলেও ইতিহাস বলছে ১৭ শতাব্দিতে আগুনে পুড়ে অত্র অঞ্চলের এই গাছগুলো পুড়ে যায়। পরবর্তিতে John Henry Dick এই গাছের উদ্যান তৈরিতে লেগে পড়েন।
The President, Third-Largest Giant Sequoia Tree In The World, California.
আমেরিকার ২৯ তম প্রেসিডেন্ট Warren G. Harding এর মৃত্যুর পর তাঁর সম্মানে ১৯২৩ সালে বৃক্ষর নাম রাখা হয় President (tree).
এটি একটি আফ্রিকান বৃক্ষ। নাম Baobab Trees. Madagascar অঞ্চলে রয়েছে এটির আধিক্য।
ওই প্রতিবেদন গুলোতে উঠে আসা সেরা বৃক্ষগুলোর আরও কয়েকটি ছবি, নাম ও স্থানের কথা উল্লেখ করা হলো:
জার্মানিতে দেখা যায় এই গাছগুলো বেশি। Blooming Cherry Trees হিসাবে পরিচিত।
এ্ই বৃক্ষর নাম Dragonblood, এটির দেখা মিলবে Yemen এ যদি আপনি ঘুরতে যান।
Antarctic Beech Draped In Hanging Moss In Oregon.
Maple Tree Tunnel in Oregon.
বৃক্ষ ছাড়া কি আমরা পৃথিবীকে কল্পনা করতে পারি। গাছ কেবল আমাদেরকে অক্সিজেন দেয়না, অপ্রয়োজনীয় কার্বন ডাই অক্সাইড চুষে নিয়ে পৃথিবীকে আমাদের বাসযোগ্য করে তোলে। আমরা সুস্থ দেহ-মন নিয়ে বেঁচে আছি এই প্রকৃতির কৃপায়। It is really incredible to realize how many benefits trees have and one could not imagine our planet earth without trees. After all, they combat the greenhouse effect, clean the air, provide oxygen, help prevent water pollution, provide food, provide a canopy and habitat for wildlife.
দেখুন আরো কয়েকটি বৃক্ষের রোমাঞ্চকর রুপ:
The Dark Hedges In Northern Ireland
Jacarandas in Cullinan, South Africa
Wind-Swept Trees In New Zealand
Flamboyant Tree, bangladesh
যদিও ওই প্রতিবেদন গুলোতে সেরা কৃষ্ণচুড়া গাছ হিসাবে এসেছে ব্রাজিলের একটি কৃষ্ণচুড়ার ছবি। তবে আমাদের বাংলাদেশের মাটিতে জন্ম নেয়া কৃষ্ণচুড়া গাছগুলো অনেক সুন্দর, অনেক মুগ্ধকর বলেই আমার মনে হয়েছে।
তথ্য সুত্র:
http://boredpanda.com/most-beautiful-trees
Click This Link
Click This Link
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৬
শামীম সুজায়েত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল লাগলো দেখেছেন বলে।
শুভকামনা রইলো।
২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
ড. জেকিল বলেছেন: গাছ ও এতো সুন্দর হয় !!!!!!!!!! সুন্দর পোস্ট!
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
শামীম সুজায়েত বলেছেন: নেটে ঘাটতে ঘাটতে পেলাম। মনে হলো সামুতে দেই। কিন্তু আরও উপযোগী করে তুলতে একাধিক সাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে গোছাতে লেগে গেলো দু'দিন ।
ভাল থাকবেন।
৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৫
সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৪
শামীম সুজায়েত বলেছেন: সময় সুযোগ পেলে নেটে ঘাটাঘাটি করি। ভাল বা ব্যতিক্রম কিছু পেলে মনে হয় নিজের ভাষায় একটু গুছিয়ে শেয়ার দেই।
ভাল থাকবেন সবসময়। শুভ কামনা রইলো।
৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩২
বোকামানুষ বলেছেন: দারুন সব গাছ এখনি ওইসব রাস্তাগুলোতে হাঁটতে ইচ্ছা করছে
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। লিখতে লিখতে আমারও তাই মনে হচ্ছিল।
৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩১
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
অনেক সুন্দর
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯
শামীম সুজায়েত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৭
শান্তির দেবদূত বলেছেন: মাই গড! এতো পাগল করা সৌন্দর্য!
চমৎকার একটা পোষ্ট দেওয়ার জন্য আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ। চোখ জুড়িয়ে গেছে ছবিগুলো দেখে, মনে প্রাণে একটা শান্তি শান্তি ভাব এসে গেছে। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
শামীম সুজায়েত বলেছেন: আপনার অন্তর থেকে ধন্যবাদ প্রাপ্ত হয়ে অনেক অনেক বেশি খুশী হলাম শান্তির দেবদূত। ভাল থাকবেন।
শুভ কামনা রইলো।
৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৪
ইলি বিডি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট! শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ .
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
শামীম সুজায়েত বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। শুভকামনা রইলো।
৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পৃথিবীটা আসলেই খুব সুন্দর জায়গা। শুধু আমরা সুন্দরনা। কৃত্রিম রঙটাকেই প্রাধান্য দেই।
১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৯
শামীম সুজায়েত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, পৃথিবী আসলেই খুব সুন্দর জায়গা। কিন্তু আমরা কৃত্রিম রঙটাকে প্রাধান্য দেই। এই বিষয়ের ওপর নানা দৃষ্টান্ত টেনে একটা পোস্ট দিতে পারেন।
৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
লেখোয়াড় বলেছেন:
দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল।
অনেক ভাল লাগল।
১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
সোহানী বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর কিছু ছবি দেখানোর জন্য ধন্যবাদ।++++
১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৬
শামীম সুজায়েত বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কোথাও ভাল কিছু খুঁজে পেলে সবার আগে মনে হয় সামুব্লগার ও ভিজিটারদের সাথে শেয়ার করি।
ভাল থাকবেন।
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আরেবাহ!!
গাছ নিয়ে এতো চমৎকার ইনফরমেটিভ ব্লগ পোস্ট পড়া হয়েছে কম ....
ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ....
এমন আরো আরো চাই ...
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩১
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে ...
১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৫
শামীম সুজায়েত বলেছেন:
প্রিয়তে এলাম,
অনেক বেশি খুশি হলাম। - শুভ কামনা রইলো। ভাল থাকবেন।
১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি কি জানেন, গত তিন মাস যাবত ব্যাক্তিগত উদ্যোগে আমি একটা মাসিক ভ্রমণ সংকলন করছি। SOMEWHEREINBLOG'S ব্লগারস ট্রাভেলিং ডায়েরী -আগস্ট ২০১৪ (ভ্রমণ সংকলন -আগস্ট ২০১৪) 'তে আপনার এই লেখাটি সেরা তালিকায় স্থান পেয়েছে। আপনি চাইলে পোস্টটি দেখে আসতে পারেন।
বিঃদ্রঃ এটা কোন পোস্ট পাবলিসিটি বা মার্কেটিং নয়, সহ-ব্লগার এবং পোস্টদাতা হিসেবে দায়বদ্ধতা।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৭
শামীম সুজায়েত বলেছেন: I'm really happy to know that my Photo Blog
"চোঁখ ভরে যায় : বিশ্বের সেরা যত গাছ" has taken place in your monthly edition "ট্রাভেলিং ডায়েরী -আগস্ট ২০১৪ (ভ্রমণ সংকলন -আগস্ট ২০১৪) '
This is my pleasure,
Thanks again, Hope your inspiration will be increased our writing skills.
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে! জোস! দারুন তো! ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য।