নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কোথাও শান্তি নাই তবু শান্তিতেই নোবেল দেয়া হচ্ছে প্রতিবছর !!

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন

যা বশে আনা সম্ভব নয় তা ধ্বংস করে দিতে হয়।

মোঃ শরিফুজ্জামান সুজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভিটা না দেখে থাকলে চরম মিস হবে "প্রাক্তন"

১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৫১

অসাধারণ মুভিটা কিন্তু কারো লাইফে যেন এমনটা না হয় এটাই প্রত্যাশা..... ♥♥♥♥
ভ্রমর কইও গিয়া গান টা অসাধারণ ছিল আর ভায়োলিনের মিউজিক টাও মুভির প্রতিটি গান এক কথায় অসাধারণ।।

মুভিটি এখনি দেখা শেষ হলো, আর শেষ করেই আসলাম ব্লগে আপনাদের আমন্ত্রক করতে, সংসার জীবন যাদের তাদের জন্য এই মুভিটা মনে অনেক দাগ কাটবে।



"টুরিস্ট গাইডের সাথে প্রেম করা যায়, রোমান্স করা যায়, কিন্ত সংসার করতে গেলে নৈবচ নৈবচ"।- অল্পে তুষ্ট বুম্বাদা (প্রসেনজিৎ) পারিবারিক বস্তাপচা গল্পের নায়ক। অন্যদিকে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত এক মুক্তিকামী বিহঙ্গিনী, "মুখে তো শক্তি, সুনীল আর দস্তোয়িভস্কি, অন্তর তো কুসংস্কারে ভরা"।




গল্পের শুরুতে প্রাক্তন প্রেমিক-স্বামীর বর্তমান স্ত্রী আর মেয়ের সাথে না জেনে ট্রেনের একই কম্পার্টমেন্টে যাত্রা শুরু করা, জীবনে ঘটে যাওয়া একান্ত ঘটনাবলী সহযাত্রীর জীবনাচরণে প্রতিফলিত হওয়ায় বারবার নস্টালজিক হয়ে যাওয়া, পথিমধ্যে প্রাক্তনের সাথে দেখা হয়ে যাওয়ার পরেও স্বাভাবিক আচরণ করা, বর্তমান স্বামী-স্ত্রীকে একান্তে সময় কাটানোর ব্যবস্থা করে দেয়া ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়গুলোতে চরিত্রের প্রয়োজনে মানিয়ে নেয়া- ঋতুপর্ণার মতো বড়মাপের অভিনেত্রীর পক্ষেই সম্ভব।



ছবির শেষপর্যায়ে, প্রেমিকা, স্ত্রী, সংসার সবকিছু হারিয়ে ঋতুপর্ণার কাছে বুম্বাদা'র কনফেশন, "আমাদের দু'জনেরই বদলানো আর আরো সময় দেয়া উচিত ছিল।" ঋতুপর্ণার যে উত্তর দেয়ার সুযোগ নেই। কারন, ইতোমধ্যে তাকে নিতে তার বর্তমান স্বামী স্টেশনে চলে এসেছে।

বিশেষ সম্পর্ক আর সংসার টেকাতে বুম্বাদা'র উপলব্ধি সম্পর্কের শুরুতেই খুবই খুবই জরুরী। অন্যথায়, দিনশেষে 'প্রাক্তন' হওয়া আর সঙ্গীকে অন্যের সঙ্গী হিসেবে দেখতে পাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।

ছবি - নেট মামা

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবিটা দেখা হয় নাই । তবে গান ভাল লেগেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.