নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসসালামু আলাইকুম\nআমি আপনাদের সান ড্যান্স aka স্যাম রহমান :)

সানড্যান্স

এই যে ব্যাস্ততা বাড়ছে, এই যে নিকোটিন!জ্বালিয়ে দেয়া সিগারেটে ধোয়াচ্ছন্ন বেডরুমপ্রতিদিন ভাল্লাগেনার ছাই জমে এস্ট্রেতেব্যাস্ততার কালচে লাইটার, এই যে অলস ঘুম!এক কপি স্বপ্ন আসে সৌজন্য কপি হয়েসারারাত ঘুমিয়ে থাকি প্রচ্ছদে হাত বুলিয়ে।কাশাফাদৌজা নোমান

সানড্যান্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরকীয়া ও এস্পিওনাজে বিখ্যাত দুটু মুভি

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:১৯

দুটো অসাধারন মুভি দেখছি। আপনারা দেখে ফেলুন। মিস করলেই লস। খুব সম্ভবত স্বাধীনের রেকমেন্ড ছিল। প্রথম মুভি, দুষ্ট মিষ্ট পরকীয়া, আর পরের মুভি মাসুদ রানা স্টাইল। পরেরটা দিয়ে শুরু করছি। মুভির নাম দ্য ফোর্থ প্রটোকল।

কোল্ড ওয়ারের সময় ব্রিটিশ-রাশা উত্তেজনা নিয়ে নির্মিত। ব্যাপারটা হল, আমেরিকান নিউক্লীয়ার প্ল্যান্ট যা ব্রিটিশ ভূমিতে অবস্থিত সেটা কে ধ্বংসের মাধ্যমে বৃটিশ-আমেরিকান উত্তেজনা বৃদ্ধিই কেজিবির লক্ষ থাকে। উল্লেখযোগ্য দুটি ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বৃটিশ এজেন্ট জন প্রেস্টন, রাশান এজেন্ট ছিলেন পিয়ের্স ব্রসন্যান। ভ্যালেরি পেত্রোভস্কির ভূমিকা বা রসের ভূমিকায় পিয়ের্স ব্রসন্যান অসাধারণ অভিনয় করেছেন। পেত্রোভস্কিকে বৃটেনে ট্রান্সফার করা হয়, এদিকে মাইকেল কেইন (বৃটিশ স্পাই ক্যাচার) থাকেন ব্রিটিশ এয়ারপোর্টের দায়িত্ব যার পাশেই বাসা নেয় পেত্রোভস্কি। একদিন টহল পুলিশ এয়ারপোর্টে একজন কে চ্যালেঞ্জ করার পর আইডির অভাবে পলায়নরত অফিসার মারা যায় সেই লোক, উদ্ধার হয় একতি নিউক্লীয়ার ডেটোনেটর। এদিকে প্রেস্টন কে জানানো হয়, বৃটিশ-রাশার সম্পর্ক ঠিক রেখে আমেরিকা-বৃটেন সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য বৃটেনে আমেরিকান এয়ার বেস ধ্বংস করে দিতে হবে। অত্যন্ত বাজে রিভিউ এর জন্য দুঃক্ষিত। লেখা আসছে না হাতে।


The Fourth Protocol (1987)
6.5/10
6,807 রিভিউজ
R | 1h 59min | Thriller |

প্রথম মুভির ব্যাপারে আসুন। ;) রিচার্ড গীয়ারকে সদ্য উপাধি দিসি হাশমীর হলিঊড ভার্শন হিসেবে। মুভির নাম আরবিট্রেজ। চমৎকার মুভি।
রিচার্ড গীয়ার কে এধরণের মুভিতে বেশ মানায়। হিন্দি মুভি মার্ডার এর কিংবা হাওয়াস এর অরিজিন্যাল মুভি ছিল আনফেইথফুল। আমার সৌভাগ্য যে আনফেইথফুল মুভিটা আগেই দেখছিলাম, উহহ! ডায়ানা লেনের সে কী অভিনয়! যাইহোক, আরবিট্রেজ এর কথায় আসি। রবার্ট মিলার ওরফে রিচার্ড গিয়ার কে একজন সাক্সসোফুল বিজিন্যাস ম্যান হিসেবে উল্লেখ করা হয় মুভিতে, এবং অন্যসব কোটিপতির মত তার ও একজন কেপ্ট (রক্ষিতা রয়েছে), ব্যাপারনা, বড় মানুষ দের লাগেই! কিন্তু ভ্যাজাল আছে, বড় মানুষ হয়ে অত্যন্ত ছোট একটা কাজ করেন তিনি। নাহ, কেপ্ট এর ব্যাপারটা নয়, বড় মানুষের দুই একটা কেপট না থাকলে তিনি কিসের বড় মানুষ? সফল মানুষ হিসেবে মি মিলার অবসরে যেতে চান, তিনি তার ম্যানেজমেন্টে থাকা টোটাল বিজিনেস টা বিক্রি করে অবসর নিতে চান। সুন্দরী স্ত্রী -কণ্যাকে আরো বেশী টাইম দিতে চান। ঝামেলার শুরু হয়, রক্ষিতাকে নিয়ে গাড়ী করে বেরুনোর সময়। অতিরিক্ত উত্তেজনার বসে ;) রিচার্ড গীয়ার এক্সিডেন্ট করে বসেন, স্পট ডেড হয় রক্ষিতা, নগদ হার্লেমে ফোন দিয়ে পুরনো এক কর্মচারীর ছেলের সাহায্যে উদ্ধার পান। এদিকে তার সৎ কইণ্যা বিজনেসে ফাকিঁ গুলো ধরে তার সামনে এনে বলে, তার তার বাপের সততা নিয়ে সন্দেহ হয়! কি বেয়াদপ মেয়ে রে বাবা! সব মিলায়ে এগিয়ে যায় কাহিণী। উল্লেখ্য দুটো মুভিতেই গরম সীন খুব কম, সো দুটো মুভির দুটোই আর রেটেড হলেও আপনি-আমি হতাশ হয়েছি বলব না, কারণ থ্রিল পুরোটা দিলে আর আর রেটেড সীন লাগে না। ধন্যবাদ। সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা। ফেসবুকের এই গ্রুপে লিঙ্ক দেয়া আছে।


Arbitrage (2012)
R | 1h 47min | Drama, Thriller | 14 September 2012 (USA)

6.6/10
40,649 রিভিউজ

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:০৪

দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: সময় করে দেখতে হবে :)

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

সানড্যান্স বলেছেন: একটা ক্লাসিক, আরেকটা আধুনিক, ভাল্লাগবে ভাই

২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

কালীদাস বলেছেন: সেকেন্ডটা ইন্টারেস্টিং। পয়লাটার হুবহু কপি মাসুদ রানার বই আছে; অন্ধ শিকারী ১,২।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

সানড্যান্স বলেছেন: পড়েছি, মনে নাই নাম! ধন্যবাদ ভাই!

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

সোহানী বলেছেন: ধুর দেখুম না কারন ১) আপনার রিভিউ ফাটাফাটি হয় নাই যা সবসময় হয় ২) মারামারি কাটাকাটি আর পরকীয়া দেখতে ভালো লাগে না....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.