নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুহৃদ আকবর

Do Well, Be Well

সুহৃদ আকবর › বিস্তারিত পোস্টঃ

জসীম উদ্দীনের ‘রাখালী’

০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

‘এইখানে তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে/ তিরিশ বছর ভিজিয়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে/ এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ/ পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক’। উক্ত লাইন দু’টি জসীম উদ্দীনের ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত কবর কবিতা হতে চয়ন করা হয়েছে। এখানে বলে রাখা প্রয়োজন যে, জসীম উদ্দীন ম্যাট্টিক পরীায় পাস করার পূর্বেই ‘কবর’ কবিতাটি রচনা করেন এবং তা ‘কল্লোল’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯২১ সালে জসীম উদ্দীন দ্বিতীয় বিভাগে ম্যাট্টিক পাস করেন। মহাত্মা দীনেশচন্দ্র সেন কবিতাটি পাঠ করে বিমুগ্ধ হন। জসীম উদ্দীন বিএ কাসে অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯২৭ সালে ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। তখনই দীনেশচন্দ্র সেন ‘কবর’ কবিতাটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যাট্টিক সিলেকশনে পাঠভূক্ত করেন। কবিতাটি পাঠে আমাদের হৃদয় বিগলিত হয়। চোখের কোনায় অশ্র“ চিকচিক করে। শরীরজুড়ে আবেগ, অনুভূতি আর শিহরণের একটা ঢেউ খেলে যায়।
কবি জসীম উদ্দীন- একটি নাম, একটি ইতিহাস। বাংলা সাহিত্যাকাশের উজ্জ্বল নত্র। ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৬ সালের ১৩ মার্চ তিনি ঢাকায় মারা যান। পল্লীকবি নামেই তিনি বাংলা সাহিত্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। পল্লী অন্তপ্রাণ জসীম উদ্দীন সর্বমোট ২০টি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছেন। সেগুলো হলো- রাখালী-(১৯২৭), নক্সী কাঁথার মাঠ-(১৯২৯), বালুচর-(১৯৩০), ধানতে-(১৯৩২), সোজনবাদিয়ার ঘাট-(১৯৩৩), রঙিলা নায়ের মাঝি-(১৯৩৫), হাসু-(১৯৩৮), রূপতরণী-(১৯৪৬), এক পয়সার বাঁশী-(১৯৪৯), পদ্মাপার-(১৯৫০), মাটির কান্না-(১৯৫১), গাঙের পার-(১৯৫৪), সকিনা-(১৯৫৯), সুচয়নী-(১৯৬১), মা যে জননী কান্দেÑ(১৯৬৩), হলুদবরণী-(১৯৬৬), জলের লেখন-(১৯৬৯), পদ্মানদীর দেশে-(রিয়াজ আনোয়ার রচিত উরদু কাব্য ‘আওয়াজ কা তাঁওয়ার’-এর বঙ্গানুবাদ-১৯৬৯), ভয়াবহ সেই দিনগুলিতে-(১৯৭২) ও মাগো জ্বালিয়ে রাখিস আলো-(১৯৭৬)।
‘রাখালী’ কাব্যের কবিতাগুলো হলো-‘রাখালী’, ‘রাখাল ছেলে’, ‘মেনা শেখ’, ‘বৈরাগী আর বোষ্টমী যায়’, ‘বৈদেশী বন্ধু’, ‘পল্লী জননী’, ‘তরুণ কিশোর’, ‘জেলে গাঙে মাছ ধরিতে যায়’, ‘কবর’ ইত্যাদি। বলা যায় ‘রাখালী' কাব্যগ্রন্থই কবিকে ভূয়সী প্রশংসা ও জনপ্রিয়তা দান করেছে। তাই এ কাব্য সম্পর্কে দীনেশচন্দ্রের ব্যাকুল উচ্চারণ: “তাঁর কবিতা আমার কাছে শেলী, কীটস, বায়রণ এমনকি ওয়ার্ডসওয়ার্থের কবিতার চেয়েও ভালো লাগে। তাঁর কবিতায় আম-কাঁঠালের ছায়ায় ঘেরা সেই পল্লীমায়ের শীতল স্পর্শ পাই। মায়ের চেয়ে আপন বলতে আমি আর কাউকে জানিনে। তাঁর পদ্ম-শালুক ফোটা খাল-বিল, ভাটিয়ালী গানে মুখর পদ্মা-যমুনা নদী, অতসী-অপরাজিতা, টগর-চামেলী ফুলের সুবাস-ভরা আঙিনার কোল মায়ের এই অপরূপ মূর্তি আমি পাই জসীমের কবিতায়।”
কবি তার সুদক্ষ লেখনির মাধ্যমে এ কবিতার মধ্য দিয়ে পল্লী-বাংলার চিত্র অঙ্কন করেছেন। যে ছবিতে আমাদের পল্লী প্রকৃতির অপরূপ মনলোভা দৃষ্টিনন্দন রূপ স্ব-মহিমায় ধরা দিয়েছে। যেখানে ‘রাখাল ছেলে' এবং ‘রাখালী’ আমাদের সামনে প্রতিভাত হয়েছে। কবি কাহিনীকে কাব্যে প্রকাশ করেছেন। কাহিনীর সঙ্গে ভাবের সংমিশ্রণ ঘটলে কাহিনী আরো জীবন্ত হয়ে ওঠে। ‘রাখালী' কবিতায় প্রেমিক-প্রেমিকার, প্রেম ও দৈহিক সৌন্দর্য বর্ণনা করা হয়েছে। যেখানে অতিশয়োক্তির কোনো স্থান নেই। কবি, প্রকৃতি ও পরিবেশের সাথে মিল রেখে এ কাব্যের নায়িকার রূপ বর্ণনা করেছেন। এ যেন আমাদের বাড়ির পাশের কোনো মেয়ে। পল্লী জননীর আদরের দুলালী। তার রূপ যেন আর ধরে না, চুঁয়ে চুঁয়ে পড়ে।
গাঙেরি জল ছল্ছল্ ছল্ বাহুর বাঁধন সে কি মানে, কলম ঘিরি উঠছে দুলি গেঁয়ো-বালার রূপের টানে। এই কবিতায় আমাদের পল্লীকবি বিয়ের শোভা যাত্রার দৃশ্য অঙ্কন করেছেন। বিয়ের কনের স্বামীর বাড়ি যাওয়ার দৃশ্য অঙ্কিত হয়েছে ‘রাখালী’ কাব্যটিতে।
‘বিয়ের কনে চলছে আজি শ্বশুরবাড়ি পালকি চড়ে, চলছে সাথে গাঁয়ের মোড়ল বন্ধু ভাইয়ের কাঁধটি ধরে।’ ছেলে-মেয়ের বাপের আলোচনা-সমালোচনা ও বিয়ের পর মেয়ে ও জামাইয়ের প্রশংসার মধ্যে গ্রামবাসীর সহজ-সরল গ্রামীণ মানুষের পরিচয় পাওয়া যায়। মানুষের আচার-ব্যবহার জসীম উদ্দীনের ‘রাখালী' কবিতায় অত্যন্ত সুন্দরভাবে ফুটে ওঠেছে। গাছের সাথে সবুজ রঙের যে সখ্য, রাখালী কবিতার সাথেও পল্লী গাঁয়ের সে রকম মিল দেখা যায়। যা কেবলমাত্র জসীম উদ্দীনের দ্বারাই সম্ভব হয়েছে। সে দৃষ্টিকোন থেকে জসীম উদ্দীনকে গ্রাম বাংলার বিস্ময়কর এক চিত্রশিল্পী বলা যেতে পারে।
‘কেউ বলিছে, মেয়ের বাপে খাওয়াল আজ কেমন কেমন ছেলের বাপের বিত্তি বেসাৎ আছে কি ভাই তেমন তেমন?’ আবহমান সবুজিমা গ্রাম-বাংলার শোভা সৌন্দর্য, গ্রামের কৃষ্টির, রূপের আচরণের ও ব্যবহারের একটি চিত্র পাওয়া যায় কবিতাটিতে। গ্রামের একটি ভাল মেয়ের বিয়ে হলে সাবালক ছেলেদের মনে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়, হাহাকার বিরাজ করে, যে ছেলেরা ওই সুন্দরী মেয়েকে নিয়ে সুখের কল্পনা করতো, ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখতো, রূপসাগরে সাঁতার কাটতো, সে ছেলেদের মনোবেদনা এ কবিতাটিতে স্থান পেয়েছে। কবিতাটি যেন গ্রামেরই একটি স্বাভাবিক প্রতিচ্ছবি। যা জসীম উদ্দীনের বর্ণনায় আরো বাঙময় হয়ে উঠেছে। যে আয়নায় আমরা আমাদের চারপাশের মানুষ এবং প্রকৃতিতে নিখুঁতভাবে দেখতে পাই।
রাখালী কাব্যের নায়িকা। গাঁয়ের রাখাল তার প্রেমে মজেছে। তাকে পাওয়ার জন্য রাখালের বাসনার অন্ত নেই। দিন-মান নাওয়া-খাওয়া ছেড়ে শুধু রাখালী রূপের পূজা অর্চনা করেই কাটে তার বেলা। তাকে নিয়ে সে বাসর রচনা করে। তাকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখে। তাকে আরো নিবিড়ভাবে কাছে পেতে চায় রাখাল। শেষ পর্যন্ত রাখালীর সাথে তার বিয়ে হয় না। এখানে ঔপন্যাসিক বঙ্কিমচন্দ্রের প্রতাপ ও শৈবালিনীর বাল্যপ্রেমের কথা আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয়। জসীম উদ্দীন রাখাল বালকের বিরহ অনলে দগ্ধ হৃদয়ের ছবি অতি সহজ ভাষায় অঙ্কন করেছেন। যেখানে কোন গরল নেই। নেই অতিপ্রাকৃতিক অবলম্বন। রাখাল যে রকম ঠিক সে রকমভাবে কবি জসীম উদ্দীন তার স্বভাব-চরিত্র তুলে ধরেছেন।
‘শোন শোন দশা আমার দহন রাতের গলা ধরি
তোমার তরে ও নিদয়া, একা একা কেঁদে মরি।’
রাখালী কবিতায় গ্রামীণ প্রকৃতি ও জীবনের যে রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ আমাদের মনকে দোলা দেয়, তাতে কৃত্রিমতা, লৌকিকতার কোনোই স্পর্শ নেই। রাখালী কাব্যের আরেকটি কবিতার নাম ‘বৈদেশী বন্ধু’ এ কবিতায় পল্লীর বারমাসীর সুরে ও গানে কৃষাণীর প্রেমের যে ব্যথাভরা ছবি এঁকেছেন, তা আমাদের সকলের হৃদয়কে আদ্র করে তোলে। কবিতাটির কাহিনী সংপে এরূপ: এক গাঁয়ের কৃষকেরা অন্য গাঁয়ে ধান কাটতে যায়। এইভাবে এক গাঁয়ের কৃষাণীর সঙ্গে অপর গাঁয়ের কৃষকের কাজকর্মের ভিতর দিয়ে সাাৎ ঘটে। ণিকের মিলনে তাদের মনে প্রেম সঞ্চার হয়। কবি সেই প্রেমের রূপটিকেই পাঠকের সামনে জসীম উদ্দীন তুলে ধরেছেন। ধান কাটা শেষে কৃষক তার নিজ গ্রামে চলে গেলো। বিদায়ী কৃষককে ল্য করে অবলা কৃষাণী মেয়ের উক্তি-
‘মা বুনের আদরে বন্ধু থাকবা যখন ঘরে
অভাগী অবলার কথা দেইখ মনে করে।’
কৃষাণী মেয়ের কথায় কতগুলো সর্বজনীন সত্য ফুটে ওঠে। এই সর্বজনীন সত্যে সকলেই বিশ্বাসী। মায়ের আদর, বোনের স্নেহ ও তাদের দাবি সর্বজনীন স্বীকৃত। কিন্তু সে কৃষাণী মেয়ে। বিদেশী কৃষককে ভালোবাসলো সত্যি। কিন্তু সে ভালবাসার মূল্য নেই- তাই সে বলেছে, ‘আমি যে বেগানা নারী কোন দাবি নাই, সেই দুষ্কে মরিরে বন্ধু! কূল নাহি পাই।’ রোমান্টিক ভালোবাসার কোনো মূল্য নেই। সে ভালোবাসাকে কেউ স্থান দেয় না। কাসিক্যাল ভালবাসারই মূল্য আছে। সেখানে আবেগের কোনো দাম নেই। বাস্তবের কাছে সকল আবেগ নিরুপায়। সেই সত্যটিই কৃষাণী মেয়ের মনের কথায় ব্যক্ত হয়েছে।
‘আমার দেশে ধান কাটিতে মন কাটিয়া গেলে, ধানের দামই নিয়ে গেলে মনের দামটা ফেলে।’ বস্তুনিষ্ঠ প্রেম ও নিঃস্বার্থ প্রেমের দু’টি দিক কবি তার সুন্দর উপমা ও অলঙ্কারের মাধ্যমে আমাদের সামনে প্রতিভাত করেছেন। জসীম উদ্দীন পল্লী প্রকৃতির সাথে গ্রামীণ জীবনধারার নিবিড় সম্পর্ক আবিষ্কার করেছেন। ‘রাখাল ছেলে’ কবিতায় গ্রামের চঞ্চল বালকের ছবি, কবি অঙ্কন করেছেন। সত্যিই তা অনন্য এবং অনবদ্য হয়েছে। তা অবশ্য বলা বাহুল্য। শহরের ছেলেরা যে বয়সে স্কুলে যায়, রাখাল বালক সে বয়সে লাঙল নিয়ে মাঠে যায়। মাঠেই তার অধিকাংশ সময় অতিবাহিত হয়। অতএব তার ক্ষুদ্র হৃদয়ের ভালবাসা মাঠের শস্যক্ষেত্র জুড়ে বিরাজ করে। রাখাল ছেলের কথায়-‘কাজের কথা না জানি ভাই লাঙল দিয়া খেলি নিড়িয়ে দেই ধানের েেতর সবুজ রংয়ের চেলী।’ শস্যেেত্রর মধ্যেও কবি মানবীয় প্রেম ও ভালবাসা আবিষ্কার করেছেন। এটা একমাত্র জসীম উদ্দীনের দ হাতের গুণেই সম্ভব হয়েছে। আমাদের প্রিয় পল্লী কবি এখানে এক বিশিষ্ট আসন গেড়ে বসে আছেন। সে আসনে আর কারো জায়গা নেই, জায়গা হবেও না।
‘সরষে বালা নুইয়ে গলা হলদে হাওয়ার সুখে মটর বোনের ঘোমটা খুলে চুম্ দিয়ে যায় মুখে।’ ইট পাথুরে শহরের কৃত্রিম ও মেকি সভ্যতার বাইরে কবি গ্রামের স্বভাবসুলভ সৌন্দর্যের রূপে মুগ্ধ। যেখানে পাখির কিচিরমিচির, নদীর কুলুকুলু বয়ে চলা, নদীতে ছুটে চলা পালতোলা নৌকা, কলসী কাখে রূপসী মেয়েদের হেঁটে চলার দৃশ্য ভোলার মত নয়। তাই সেখানে কবি বারবার ছুটে গেছেন। ‘রাখাল ছেলে’ কবিতার ছন্দ পাকা ধানের মাদকতাময় গন্ধের মত আমাদেরকে অমৃত বর্ষণ করে।
‘ওই যে দেখ নীল-নোয়ান সবুজ ঘেরা গাঁ, কলারপাতা দোলায় চামর শিশির ধোয়ায় পা।’ কবি রাখালের মুখে মায়াময় গ্রামের বর্ণনা দিয়েছেন। রাখার বালকের ছোট্ট বাসস্থান প্রকৃতির সবুজ নিকুঞ্জের মধ্যখানে অবস্থিত। সেই সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে কলাপাতার চামর দোলানোর অপরূপ দৃশ্যের কথা আছে। রাখাল বালকের নিকট তার নিজ গ্রাম কতো পবিত্র ও প্রিয় তা কবির বর্ণনায় প্রাণবন্ত হয়ে ধরা দিয়েছে। সে কুটির হতে মায়ের আহবান শোনা যায়; যা কবিতাটিকে বাড়তি স্নেহ ও ভালবাসার মহিমা দান করেছেন। এই কবিতার ছন্দে রাখাল বালকের চঞ্চল প্রকৃতির হিল্লোল আছে। এক কথায় কবির ‘রাখালী’ কাব্যগ্রন্থে গ্রাম বাংলার রূপ সৌন্দর্য স্ব-মহিমায় ধরা দিয়েছে। পল্লী প্রকৃতির রূপ, রসের এবং পল্লীর সহজ-সরল মানুষের যে পরিচয় জসীম উদ্দীন দিয়েছেন তা সত্যিই অনন্য। যা পাঠ করে আমরা পল্লী বাংলাকে আরো নিবিড়ভাবে ভালোবাসতে শিখেছি। যার ফলে পল্লীর জন্য আমাদের শুধু আবেগ নয় সাথে দায়িত্ববোধও বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানেই জসীম উদ্দীনের ‘রাখালী’ কাব্যের অতুলনীয় সৌন্দর্য আর শ্রেষ্ঠত্বের স্থান নিহিত রয়েছে।

লেখক:
সুহৃদ আকবর
শাহজাদপুর, গুলশান,
ঢাকা-১২১২
ফোন: ০১৮২০১৪৭৬৫৪



মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

বিজন রয় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
আপনি কি গবেষক?

০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

সুহৃদ আকবর বলেছেন: আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আমার লেখা পড়ার জন্য। না ভাই আমি গবেষক নই।
তবে বাংলা ভাষা এবং সাহিত্যে মাস্টার্স করেছি।
লেখালেখি করি ২০১০ সাল থেকে।
গবেষণা অনেক গভীর বিষয় যাা আমার দ্বারা হবে বলে মনে হয় না।
তবে পড়াশুনা এবং লেখালেখি করতে আমার ভালো লাগে। দোয়া করবেন। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.