নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলা না বলা কথা

নীলপরি

গল্পের বই পড়তে , গান শুনতে , ব্লগ লিখতে ও পড়তে ভালবাসি

নীলপরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্বোধ্য

২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫২




' কিরে টিনি চিনতে পারছিস ? ' পিছনে ফিরে মেয়েটির দিকে তাকিয়ে থতমত হয়ে যায় টিনি । বরং তার বন্ধু নীতাই বলে ওঠে ' আরে স্মিতাদি না ? বাপরে , কতদিন পর দেখা । '

স্মিতা ধীঁলো । টিনি মানে তনিমাদের থেকে কয়েকবছরের সিনিয়র । তাদের কমপ্লেক্সেই থাকতো ।

ক্ষতকে মানুষ খুব যত্ন করে সারানোর চেষ্টা করে । না সারলে ভোলার চেষ্টা করে । স্মৃতিকেও সবাই ভুলতেই চায় । দুটোর কোনোটারই বিলুপ্তী নেই ! আজ স্মৃতি যেন ঝড়ের মতো এলোপাথারি তার মনে জড়ো হচ্ছে ।

তখন সে ক্লাস এইট । সেদিন কমপ্লেক্স থেকে বেরিয়ে সবে রাস্তায় উঠতে যাবে , এমনসময় একটা ছেলে ঠিকমতো সাইকেলের ব্রেক চাপতে না পারায় প্রায় তার গায়ে পড়ছিল । যদিও পড়েনি । তবে টিনি পড়ে গিয়েছিল । সেদিনও সাথে ছিল নিতা । সেই তাকে তুলেছিল । আর ছেলেটা ভীতুস্বরে বলেছিল ' সরি ইয়ার , লাগি তো নেহি ? ' ঝাঁঝিয়ে জবাব দিয়েছিল টিনি ' সরি মতলব ? সরি বললেই সব হয়ে গেলো ! চোখগুলো পকেটে নিয়ে ঘোরো নাকি ? ' ছেলেটি দ্বিতীয়বার করুনস্বরে বলেছিল সরি । কিন্তু টিনি তার দিকে না তাকিয়েই সেখান থেকে চলে গিয়েছিল । ' জানিস , এরা ননবেঙ্গলী । আমাদের কমপ্লেক্সে নতুন এসেছে । যেতে যেতে বলেছিল নীতা ।

তারপর একদিন বিকেলে আবার রাস্তায় ছেলেটির মুখোমুখি হয় সে । ছেলেটিই কথা শুরু করেছিল । ' হাই , আমি ঋষভ অগ্নিহোত্রী । ইলেভেন স্ট্যান্ডার মে হু । ওর তুম? 'এদিকে টিনি নিরুত্তর । তখন ঋষভ আবার বলে ' নাম ভি নেহী বাতায়োগী কেয়া ? '

এবার টিনি একটু নীচু স্বরে বলে ' তনিমা চ্যাটার্জ্জী । ক্লাস এইটে পড়ি । ' ঋষভ হাসি মেশানো স্বরে বলে ' হাই , তন্নু ।' টিনি সাথে সাথে জবাব দেয় ' তন্নু না টিনি । আমায় সবাই টিনি ডাকে ।' ঋষভ আবার হেসেই বলে ' আমি তন্নু বলি ? ' জবাবের অপেক্ষা না করে সে আরো বলে ' তুমলোগ ব্রাহ্মীণ হো কেয়া ? ম্যঁয় ভি অগ্নিহোত্রী ব্রাহ্মীণ হু । ' এবারে টিনি অবাক কন্ঠে বলে ' ব্রাহ্মীণ দেখে কথা বলো নাকি ? '
জবাবে ঋষভ সলজ্জ কন্ঠে বলে ' আরে নেহী নেহী । হামলোগোকে বিচ সিমিলার হ্যয় । ইসিলিয়ে ! '

কোনো ঘটনা কি নিজে থেকে ঘটে যায় ? নাকি তাকে ঘটানো হয় ? এই নিয়ে বহু ভেবেও কোনো জবাব পায়নি টিনি ! কারন সে সময় তাদের মুখোমুখি হওয়ার ঘটনা ঘটে যাচ্ছিল । যদিও প্রতিবারই তার ব্যবহারটা রুক্ষ হচ্ছিল । একবার কয়েকজন বন্ধুর সাথে সে বাড়ি ফিরছিল । পথে ঋষভের সাথে দেখা । ঋষভই প্রথম কথা শুরু করেছিল । কিছুক্ষণ বাদে টিনি বলেছিল ' তোমার কি নিজের কোনো ফ্রেন্ড নেই ? সবসময় মেয়েদের সাথে কথা বলো কেনো ? ' একথায় ঋষভসহ তার বন্ধুরাও অবাক হয়ে পড়েছিল !
মাঠে ফুটবল নিয়ে ড্রিবল করছিল ঋষভ । সামন্য দূরে দাঁড়িয়ে নিতা নীচু স্বরে বলেছিল ' ছেলেটা দারুন হ্যন্ডসাম না ? কি ব্রাইট কমপ্লেকশন ! ' এর উত্তরটা উঁচু পর্দাতে দিয়েছিল টিনি ' ধ্যেৎ , ছেলেরা বেশী ফর্সা হলে ক্যবলা লাগে । ' নিতা অসস্ত্বি মিশিয়ে বলে ' শুনে ফেলল বোধহয় ! ' টিনি একইভাবে বলে ' বয়ে গেছে । তাছাড়া চাপ নিস না । বাংলা বোঝে না অতো ! '
পরের দিন যখন সে কোচিং ক্লাস থেকে ফিরছিল তখন দেখল ঋষভ কমপ্লেক্সের মেইন গেটে দাঁড়িয়ে আছে । টিনি তাকে দেখেও না দেখার ভান করে ভিতরে চলে গেল । বুঝল ঋষভ তার পিছনে আসছে ।
' আমি আনস্মার্ট আছি ? ' পিছন ফিরে টিনি এই কথার কি উত্তর দেবে ভেবে পায় নি । যদিও তাকে ভাবার সময় না দিয়েই ঋষভ বলেছিল ' জবাব দো তন্নু ' এবারে টিনি বলে ওঠে ' তন্নু না টিনি । '
ম্যাঁয় তো তন্নু হি বুলাউঙ্গা । ইতনা ভি আনস্মার্ট নাহ হু ! কথাগুলো বলে হেসে চলে যেতে যেতে ঋষভ বলেছিল ' বেঙ্গলী সমঝতা হু ।'


এরপর একদিন সন্ধ্যেতে সে প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছিল । হঠাৎ ঋষভের সাইকেল থেমেছিল ' রুকো তন্নু ! একটা কথা বলবো । ' টিনি উদাস ভাবে বলে ' এখন আমি পড়তে যাচ্ছি । পরে বোলো । '
' আভি মোমেন্টাম আছে । বাদ মে শায়েদ নেহী হোগা । আভি শুনো না.....
এই মোমেন্ট গেলে আর বলতে পারবে না মানে ? আজকের কথা কাল ভুলে যাও নাকি তুমি ?
একটু তির্যকভাবেই কথাগুলো বলে টিনি । তারপর শান্তভাবে বলে ' আমার পড়ার দেরি হয়ে যাচ্ছে , তুমি পরে বলো প্লিজ ! '

' ও।কে ! হামেশা তোমার বাতই শুননা পড়তা হ্যায়। পাতা নেহী কিঁউ ? ' ঋষভ সম্মতি জানিয়ে বলে । টিনি বিজয়িনীর হাসি হেসে সেখান থেকে চলে যায় ।

সেদিনই কোচিং থেকে ফেরার পথে নিতা বলে ' স্টোরীটা শুনেছিস ? ঋষভ আর স্মিতার ? 'কথাগুলো শুনেও শুনতে পায়না টিনি।
সে বলে' মানে ?' নিতা অবঙ্গার সাথে ' মানে তোর মাথা ' বলে যে গল্প শুনিয়েছিল তার সব শব্দ টিনি শুনতে পায়নি । শুধু মনে হয়েছিল কয়েক 'শ মৌমাছি তার কানের কাছে শব্দ করে হুল ফোটাতে আসছে ।
যদিও এই একই গল্প তারপর সে আরো অনেকের কাছে শুনেছে । আর গল্পের আকার ক্রমশ বেড়েছে । সাথে এটাও জেনেছে ,যেহেতু ঋষভ আর স্মিতারা এলাকায় দুটো মাত্র অবাঙালী ফ্যামিলী হলেও তাদের মধ্যে সদভাব একটুও ছিলো না , তাই এই গল্প নিয়ে তাদের পারিবারিক টেনসন আরো বেড়েছে ।

এরমধ্যেই একদিন ঋষভ হাজির হোলো তার সামনে । হাতে একটা দামি মোবাইল । বলেছিল ' তন্নু , এটা পাপার গিফট । সব ফ্রেন্ডদের নাম সেভ করেছি ।তোমারটা ভি দো ।' টিনা পাল্টা প্রশ্ন করে ' স্মিতাদির নাম্বার আছে ?' সম্মতি জানিয়ে ঋষভ আবার টিনির ফোন নম্বর চায় । সেদিনের কথাটা সে ফোনে বলতে চায় । একথাও বলে । টিনি বলে যে তার পারসোনাল ফোন নেই । এরপর সে যখন তার ল্যান্ডনম্বর চায় তখন টিনি ছোট্ট করে তাকে ' না' বলে । আর মনে মনে বলে ' নায়িকার নম্বর তো আগেই নিয়ে রেখেছ, আর আমার নম্বর দিয়ে কি করবে ? ' তারপরই বাষ্পেভরা চোখ নিয়ে সে সেখান থেকে চলে যায় । কিন্তু বাড়ির কাছে গিয়ে আবার ঋষভের মায়ের সাথে দেখা । উনি জানতে চেয়েছিলেন ঋষভকে কি সে পথে দেখেছে বা কোথায় আছে বলতে পারবে ? টিনি খুব নির্লিপ্তভাবে বলে ' স্মিতাদির সাথে আছে মনে হয় । ' বলেই সেখান থেকে চলে যায় ।

এই ঘটনার কয়েকদিন বাদেই টিনি শোনে ঋষভের বাবা চাকরীসূত্রে স্টেটসে যাচ্ছেন । তারপর ঋষভ চলে যায়। টিনির সাথে দেখা না করেই ।

জীবননদী নিজের মতো এগিয়ে যায় । ঘটনাগুলোকে তীরে ফেলে । সে কারনেই স্মিতারা কবে যে কোথায় চলে যায় টিনি আর খোঁজ রাখেনি ।

তারপর আজ স্মিতার সাথে দেখ। নিতাই প্রশ্নটা করে স্মিতাকে ' তুমি এখন কোথায় থাকো ? ' উত্তর আসে ' আমেরিকা ' । শব্দটা তীরের মতো বেঁধে টিনির কানে । ওটাই কি সেই দেশ যেখানে তার বহুচেনা বা একেবারেই অচেনা একটা নাম থাকে । ঋষভ ।

এদিকে স্মিতা বলে তার স্বামী এই শপিং মলে অন্যদিকে আছে । তাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য তাকে ফোন করে ।
একথা শুনে টিনির মনে হয় মলের ঠান্ডা বাতাস কয়েকগুণ বেড়ে গেছে । সে যেন জমে ঠান্ডা কঠিন বরফ হয়ে যাবে । সে কুর্তি দেখার অছিলায় অন্যদিকে ফেরে ।
' ইনসে মিঁলো । বিবেক । আমার হাবি ।' কথাগুলোয় সম্বিত ফেরে টিনির । সে দেখে তার সামনে দাঁড়িয়ে সম্পূর্ণ অচেনা এক পুরুষ ।

ফেরার পথে নিতা বলে ' ব্যাপারটা কেমন হোলো বলত? সবাই তো জানত স্মিতার সাথে ঋষভের ....।একটু থেমে আবার বলে ' জানিস প্রথমে আমার মনে হোতো কি ঋষভ বোধহয় তোর উপর ফিদা ! কিন্তু তারপর ....।যাক এখন তুই বলিস তো সোস্যালমিডিয়ায় ঋষভের খোঁজ করে দেখি ?' এবারে রাগত স্বরে দ্রুততার সাথে টিনি বলে ওঠে ' কেনো ? কেউ কি খোঁজ রেখেছে ? না বলেই তো চলে গেছে ! ভার মে যায়ে ঋষভ অগ্নিহোত্রী ! মেরেকো কেয়া ? ' কিন্তু মনে মনে অনুভব করে যে, যখন থেকে সে বিবেককে দেখেছে তখন থেকেই খুব রিলিফ লাগছে । তবে এর কারনটা , দুর্বোধ্য ঠেকে !

"Even after you ruined me for any other,
I cannot regret you. Even as I cleave
the flesh of wanting from the bone,
I hope the night sky is pretty
wherever you are."

[ বি : দ্র : -- শেষের ইংরেজি কোটটার নেট থেকে সংগ্রহ করা । লেখকের নাম না থাকায় দিতে পারলাম না । নিজ গুণে মার্জনা করবেন , আশা রাখি । ]

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এত সহজ কিছু যদি মনে দাগ কাটে, সেটা তো মুছে যাবার কথা ছিল

২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:১৬

নীলপরি বলেছেন: এটাই তো দুর্বোধ্য স্যর । :)

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

২| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
এ গল্পটা পড়ে একটু কম বুঝলাম, তারপরেও বলব গল্প সুন্দর হয়েছে । :(

২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২১

নীলপরি বলেছেন: ইশ , গল্পটাই দুর্বোধ্য থেকে গেলো ? :(
পরে চেষ্টা করবো ।

তাও যে আপনার সুন্দর বলেছেন সেটাই আমায় অনুপ্রেরণা দিল ।
অনেক ধন্যবাদ ।
শুভকামনা ।

৩| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আব পাতা চলা ;)

আপকা মনমে তব ইয়ে থা!!! ;)

হা হা হা

হুম। অদ্ভুত অনুভবের কোন কারণ থাকে না। শুধু অনুভব টুকুই রয়ে যায়

@ হিন্দি শব্দগুলোর অর্থ নোট হিসেবে নীচে এড করে দিতে পারেন।
তাতে বাংলার মর্যাদাই বাড়ে বৈকি ;)

++++

২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩২

নীলপরি বলেছেন: অদ্ভুত অনুভবের কোন কারণ থাকে না। শুধু অনুভব টুকুই রয়ে যায় --

এটাই আমার গল্পের বেস লাইন । আপনি তুলে ধরেছেন । অনেক কৃতজ্ঞতা ।

হিন্দি লাইনের পাশে ব্র‌াকেটে বাংলায় লিখব ভেবেছিলাম । কিন্তু হয়ে উঠল না । কারন বোধহয় অলসতা । :(

প্লাস পেয়ে উৎসাহ পেলাম ।

অনেক ধন্যবাদ ।
শুভকামনা ।:)

৪| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:২৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: চলবে নাকি বুঝতে পারিনি। তবে শেষ মনে হল না। তবে জনপ্রিয় একটা নাটক মঞ্চায়িত হতে পারে গল্পটি দিয়ে। অনেক ভালো লাগলো গল্প পড়ে। মাঝেমধ্যে কাব্যরস অসাধারণ গল্প বাঁধছেন।
টিনির জন্য কষ্টটা রয়েই গেল। খুব জানতে ইচ্ছে হচ্ছে টিনি আর ঋষভের শেষ পরিণতি।

শুভকামনা আপু।

২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

নীলপরি বলেছেন: শেষ হয়েও হয়না শেষ তবু রেশ রয়ে যায় টাইপ লিখতে চেয়েছিলাম । :)

তবে জনপ্রিয় একটা নাটক মঞ্চায়িত হতে পারে গল্পটি দিয়ে।

আপনার দেওয়া কমপ্লিমেন্টটা শুনে আবেগে আপ্লুত হলাম । অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

খুব জানতে ইচ্ছে হচ্ছে টিনি আর ঋষভের শেষ পরিণতি।

আপনি আমার গল্পের চরিত্রগুলোকে নিয়ে ভেবেছেন জেনে অনুপ্রেরণা পেলাম ।

অনেক ধন্যবাদ ।
আর আপনাকেও অনেক শুভকামনা ।:)

৫| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: টিনি কো ঋষভ কুছ নেহি বোলতাহ্যাই চালা গ্যায়া।অউর উস্কো টিনি ইতনে দিন কিউ মান ম্যা রাখখা???
কুছ তো জারুর গাড়বাড় থা লাগতাহে। ;)

৩০ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

নীলপরি বলেছেন: জী হাঁ। সবকুচ গড়বড় হি গড়বড় হ্যয়।ইসমে সারা কসুর দিল কা হি হ্যায়! :)
ধন্যবাদ।
শুভকামনা।

৬| ৩০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এক কথায় চমৎকার।

রমজানের শুভেচ্ছা জানবেন কবি।

৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:০২

নীলপরি বলেছেন: শুনে খুব খুশি হলাম।
হুম শুভেচ্ছা নিলাম ও আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

বে-খেয়াল বলেছেন: বেশ লাগলো লেখায় ভাললাগা রইলো সাথে++++++++++++

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৩

নীলপরি বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম ।

প্লাস পেয়ে খুশি হলাম । পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

৮| ৩০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

সুমন কর বলেছেন: ঋষভ নামটি আনকমন। জীবনের গল্প। মোটামুটি লাগল।

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩

নীলপরি বলেছেন: এটা আমার একটা প্রচেষ্টা । আপনি পড়ে যে মন্তব্য করেছেন সেটাই আমাকে অনেক খুশি দিল । উৎসাহ পেলাম । জানিনা কতটা পারবো তবে পরবর্তীতে চেষ্টা করবো । অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।


পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

৯| ৩১ শে মে, ২০১৭ ভোর ৪:০২

জীবন সাগর বলেছেন: ভালো লাগা রইল। +++++

৩১ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

নীলপরি বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম ।
গল্পে ভালো লাগা পেয়ে খুশি হলাম । পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

১০| ০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ

০১ লা জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪০

নীলপরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ ভোর ৫:০৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কিছু জিনিস বুঝতে একটু সমস্যা হলেও পড়ে বেশ ভালো লাগলো +

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

নীলপরি বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম । তবে সমস্যা গুলোও জানতে পারলে ভালো হোতো । শোধরানোর চেষ্টা করতাম ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

১২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লেখাটা প্রথম দিকে দুর্বোধ্যই ছিল পড়তে পড়তে শেষের দিকে এসে কিছুটা
বোধ্য হয়ে যাওয়ায় নীজেই বিস্মিত হলাম । যদিও লেখাটিতে রয়েছে কঠিন কঠিন সব দেশী বিদেশী শব্দ চয়ন
রয়েছে কঠিন সব কথার বাঁধন, মনে হচ্ছিল আমি চাপা পড়ে যাচ্ছি অথৈ না জানা সব শব্দ-জালে, গল্পের কথামালাগুলো যেন কেমন নিজের কাছেই দুর্বোধ্য ঠেকে ছিল প্রথম কালে। ঋষভের প্রগলভতায় কৌমার্যের সতিচ্ছেদের মত হাতছানি দিয়ে মনে হয় ডাাকছিল গল্পের নায়িকাকে , কিন্তু শেষটায় দেখা মিলে অরণ্যক বোধের বেদনার কালরাত্রিতে ঢেকেছে যেন গল্পের নায়িকাকে ,অস্ফুটে ভালবাসা লুটে নিয়ে করে দিয়েছে রজঃস্বলা নারীর সুখ দুঃখের যবনিকাপাত , জানিনা দুর্বোধ্য বোধ্য হলো কিনা তবে মনে যা হল তা বলে দিলাম, মিললে তো মিলল, না মিললেও ঠেলা সামলানো কঠীন হবে তার জন্য, যে এমন করে দুর্বোধ্য করে গল্প লিখেছে :)
শুভেচ্ছা রইল

০৪ ঠা জুন, ২০১৭ দুপুর ১:১০

নীলপরি বলেছেন: আপনার এই সুন্দর বিশ্লেষণের অপেক্ষাতেই ছিলাম যেটা যথেষ্ট বোধ্য হয়েছে । :)

অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

আচ্ছা হিন্দী লাইন গুলো ব্রাকেটে বাংলায় দিলে ভালো হোতো ? ইশ , এই কথাটা বিদ্রোহী ভৃগু বলেছিলেন । কিন্তু আমার অলসতার কারনে দেওয়া হয়নি । :(

তবে এরকম কিছু লিখলে অবশ্যই এটা খেয়াল রাখবো ।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা নিলাম এবং আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা ।

ভালো থাকবেন ।

১৩| ০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:২৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শেষটা জানার ইচ্ছে রইল! তবে ভেতর থেকে উৎপন্ন হওয়া ভালবাসা এমনি। অভিমানী, সংযত আর ভেতরের লুকোনো টান!! :(

০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫

নীলপরি বলেছেন: খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন ।

আসলে শেষ হয়েও হয়না শেষ তবু রেশ রয়ে যায় টাইপ ছোটো গল্প লিখতে চেয়েছিলাম । :) জানিনা সেটা কি দাঁড়িয়েছে ! :(

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো থাকবেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.