নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলা না বলা কথা

নীলপরি

গল্পের বই পড়তে , গান শুনতে , ব্লগ লিখতে ও পড়তে ভালবাসি

নীলপরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেতা না স্বাচ্ছন্দ্য? কোনটা আপনার পছন্দ?

০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৩



' নেটিভ ' শব্দটা যাঁরা তাচ্ছিল্য ভরে উচ্চারণ করতেন, তাঁরা বহুকাল আগেই চলে গিয়েছেন। কিন্তু তাচ্ছিল্য দেখিয়ে ভ্রূ কুঞ্চিত করার মানুষের অভাব নেই। যেমন ধরুন আপনি কোন কেতা দুরস্ত নৈশ ভোজ গেছেন আর সেখানে হয়ত সবাই বাঙালী! তবু যদি সেখানে হাত দিয়ে খেতে যান তবে বাদবাকি চোখগুলো আপনাকেই দেখবে। সে চোখের ভাষা স্পষ্ট -'ইশ হাত দিয়ে খাচ্ছে? ' তারমানে সভ্যতার ' স ' ও শেখেননি। কিন্তু কাটলেরির সাথে সভ্যতার কি সম্পর্ক? এটা তো পাশ্চাত্যরীতি। তবে সভ্যতা মানে কি শুধুই পাশ্চাত্য সভ্যতা?
অথচ অস্ট্রেলীয় উপজাতি বা আফ্রিকানরা হাত দিয়ে খায়। মধ্য যুগে ইওরোপিয়ানরা খাওয়ার খেতে প্রথমে শুকনো ব্রেডের ও পরে কাঠের ট্রেঞ্চার ব্যবহার করত। আর ছুরি প্রথমে খাওয়ার সুবিধার জন্য ব্যবহার করা হত না। পুরুষরা নাকি ভোজ সভায় ছুড়ি দিয়ে কে কত ভালো করে খাওয়ারের স্লাইস কাটতে পারে তার প্রতিযোগিতা চালাতো। যার পুরোটাই মেয়েদের দৃষ্টি আকর্ষনের উদ্দেশ্যে ।



ব্রেডের ট্রেঞ্চার





কাঠের ট্রেঞ্চার


আবার গ্রীকদের মধ্যেও কাটলেরির চল ছিল না। আর রোমানরা ও ছুরি বা কাঁটা চামচ ব্যবহার করত না। এমনকি ওল্ড টেস্টামেন্টএ দেখছি প্রভু যীশু হাত দিয়ে ব্রেড টুকরো করছেন।





এছাড়া কেতাদুরস্ত ফ্রান্সেও কাটলেরির চলন ছিল না। ষোড়শ শতাব্দীতে ইটালির রাজকুমারী ক্যাটেরিনা মারিয়া বা ক্যাথরিন দি মেডিচি, হেনরী 2 এর সাথে বিবাহ সূত্রে ফ্রান্সের রানী হয়ে এলেন তখন তাঁর সাথে ছিল নিজস্ব শেফ এবং একটা কাটলেরি বাক্স। শোনা যায় তিনিই নাকি প্রথম কাঁটা চামচটি নিয়ে এসেছিলেন ও ফ্রান্সকে ছুরি, কাটা, চামচের সদ ব্যবহার শিখিয়ে ছিলেন!

ধীরে ধীরে তা প্রচলিত হয় এবং বিত্ত ও সম্ভ্রান্তির প্রতীক হয়ে ওঠে। এরপর ঔপনেবিশকতার সাথে বিস্তৃতি লাভ করে।


ক্যাটেরিনা মারিয়া বা ক্যাথরিন দি মেডিচি

তবে আমাদের এই হাত দিয়ে খাওয়ারও একটা ব্যাখ্যা আমার জানা আছে । বৃদ্ধাঙ্গুলি - অগ্নি, বায়ু - মধ্যমা, আকাশ - তর্জনী,জল - অনামিকা আর বসুন্ধরা বা মাটি - কনীষ্ঠার প্রতীক। এই নিয়ে জীবন। তাই হাত দিয়ে খাই।।





যাক, ব্যাখ্যা না হয় বাদ দিলাম। আমার মনে হয় খাদ্যাভ্যাস আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে গড়ে ওঠে । ঠাণ্ডার দেশে চামচ দিয়ে খাওয়াই সুবিধেজনক। মানলাম । কিন্তু আমাদের এখানে তো খাওয়ার গুলোই হাত ব্যবহারের জন্য তৈরি। ভাতটা নাহয় স্টিকি বলে চামচ চলে। কিন্তু রুটি বা লুচিতে তো হাত লাগাতে হবে। আর এখন গরমে আমের আচারের কথা ভাবুন! চামচ দিয়ে খেলে মন ভরবে? আমার তো একেবারেই না।

এদিকে গ্লোবালাইজেসন খাদ্যের সীমানা ভেঙে দিয়েছে । চাইনিজও বাঙালিদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় । যেমন নুডলস এমন খাওয়ার যা খেতে চামচ লাগে । কিন্তু চপ স্টিক? এখন দেখি অনেকেই চপ স্টিক দিয়ে চাইনিজ খাওয়াটাকে কৃতিত্ব মনে করে। আমরা বাঙালীরা কি অন্যের রঙে একটু বেশীই রঙিন হতে যাই? এক্ষেত্রে একটু ব্যক্তিগত কথা বলি। আমার দাদা আমায় চপ স্টিকের ব্যবহার শেখাতে গিয়ে ফেল করে গেছে। আমিও দাদাকে পাশ করানোর কোনোরকম চেষ্টা করিনি!



চপ স্টিক দিয়ে নুডলস ভক্ষন । দেখতে সোজা , কাজে করতে গেলে সত্যিটা টের পাওয়া যায় ।

আমার মতে নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে যে কোনো জায়গায় খাওয়ার খেতে গর্বের সাথে হাতই ব্যবহার করা যেতে পারে। শুধু হাতটা পরিষ্কার হলেই হোলো। আপনি ও কি একমত?

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:১২

শায়মা বলেছেন: আমার মতে নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে যে কোনো জায়গায় খাওয়ার খেতে গর্বের সাথে হাতই ব্যবহার করা যেতে পারে। শুধু হাতটা পরিষ্কার হলেই হোলো। আপনি ও কি একমত?

হুম আমিও একমত নীলমনি!
তবে ঢং ঢাং কেতাটাও আমার বেশ পছন্দের!


আর শুধু শুধু হাত ধোয় কে কষ্ট করে!!!!!!!!

তাই চামচ, কাঁটা ছুরি ন্যাপকিনই তো ভালো!!!!!!! :P

০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৪৬

নীলপরি বলেছেন: পছন্দ যেন বাধ্যবাধকতা না হয়, সেটাই বলতে চেয়েছি।
অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

২| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:২৭

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: হুম,আমিও একমত।
বড় বড় হোটেলগুলোতে আপনি গেলে যদি হাত দিয়ে খেতে দ্বিধা বোধ করেন,তাহলে বুঝবেন পাশ্চাত্য আপনাকে ভয় শিখিয়েছে,সভ্যতা নয়।আমরা বাঙালি,ঐতিহ্য নিয়ে কথা বলা যাদের গর্ব,তারা এখন হাত দিয়ে ভাত খেতে চায় নাহ।
একটা কঠিন কথা,তাদের জন্য:
দুইদিনের বৈরাগী,ভাত কে বলে অন্ন।

০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ।

অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

৩| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট । অনেক অজানা কথা জানা হল । পরিবেশ , স্থান কাল পাত্র অনুযায়ী যার যার সুবিধা অনুযায়ী হাত কিংবা ছুরী চামচ কাচি যা খুশী ব্যবহার করতে পারে । তবে আমি হাতে খেতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করি । এর বিবিধ সুবিধা , অসুবিধার হলো হাত ধোয়ামুছা করতে হয় । নীজের বিবাহ আসরে বসে খাওয়ার পরে হাত দোয়ার জন্য শ্যলক শ্যালিকাদের বড় ধরনের মালপানি দিতে হয়েছিল , সে কথা স্মরণে এলে মনে হয় সেদিন কাটা চামচ দিয়ে খেলে কতই না ভাল হত , উল্টা তারাই জব্দ হইত :)

আমি ব্যক্তিগতভাবে হাত দিয়ে খেতে পছন্দ করি । বিদেশীদের সাথে খেতে বসলে সুযোগ পেলে হাত দিয়ে খাওয়ার জন্য বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোন হতে ব্যখ্যা করি । আপনার দেয়া যুক্তিগুলি আমিও তাদের কাছে কথাচ্ছলে তুলে ধরি ।
তাদেরকে বলি বৃদ্ধাঙ্গুলি - অগ্নি, বায়ু - মধ্যমা, আকাশ - তর্জনী,জল - অনামিকা আর বসুন্ধরা বা মাটি - কনীষ্ঠার প্রতীক। এই নিয়ে জীবন। এর সাথে ব্রেন এর সংযোগ আছে , ব্রেন হাতের আঙ্গুলকে ডিকটেড করে তার নীজের দেহিক ক্ষমতা অনুযায়ী কতটুকু এক লহমায় মুখে তুলতে হবে , কতটুকু খাবার হজমের জন্য জিহ্বা কতটুকু লালা নি:শরন করতে পারবে তা পরেন জানান দেয় ও সে অনুযায়ী হাতের আঙ্গুল ও মুষ্ঠি খাবার মুখে তুলে দেয় , ইত্যাদি বিবিধ কারণে হাত দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে খাবারকে খেলে তার স্বাদই আলাদা , বলি তাদের এমন খাবার পাবেনা নাত তুমি, সে যে আমার হাতের মুঠের খাবার খানি , তাইতো আমি হাত দিয়ে খাই।
এ ছাড়াও আছে , অনেক সময় দেখি আমাদেরই স্বজাতি কেও কেও কাটা চামচ দিয়ে খাচ্ছেন , কিন্তু খাবার প্লেটের সাথে তাদের ছুরী কাচির এমনই টুং টাং শব্দ হয় যে তাতে বেশ বিরক্তি ধরে যায় , মনে হয় ডেকে বলি বাপু বাদ দাও হাত দিয়ে খাও, কাক পক্ষীও খাওয়ার শব্দ টের পাবেনা , কিন্তু বলা হয়ে উঠেনা , আমাকেই হয়তবা বলে উঠবে কিছু একটা , তাই মনে মনে ভাবি খেলা রাম খেয়ে যা , আমার কি ।
ধন্যবাদ সুন্দর লেখাটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল

০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

নীলপরি বলেছেন: নীজের বিবাহ আসরে বসে খাওয়ার পরে হাত দোয়ার জন্য শ্যলক শ্যালিকাদের বড় ধরনের মালপানি দিতে হয়েছিল , সে কথা স্মরণে এলে মনে হয় সেদিন কাটা চামচ দিয়ে খেলে কতই না ভাল হত , উল্টা তারাই জব্দ হইত :) --
আরে বাহ ! ভাগ্যিস পোষ্টটা দিয়েছিলাম , তাই দারুন ঘটনাটা জানতে পারলাম । :) ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।

বাকি মন্তব্যটাও খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন ।খুব ভালো লাগলো ।


অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা নিলাম ও আপনাকেও শুভেচ্ছা ।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

জেন রসি বলেছেন: খাওয়ার ব্যাপারে আরামটাই আসল। যে যেভাবে কমফোর্ট ফিল করে তার সেভাবেই খাওয়া উচিৎ।






০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪০

নীলপরি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন । আমারও তাই মত । :)

অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

৫| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১২

সুমন কর বলেছেন: আমার মতে নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে যে কোনো জায়গায় খাওয়ার খেতে গর্বের সাথে হাতই ব্যবহার করা যেতে পারে। শুধু হাতটা পরিষ্কার হলেই হোলো। -- সহমত।

চামচ দিয়ে খেলে কি আর পেট ভরে !!!......... হাহাহাহা। তবে মাঝে মাঝে হাত আর চামচ দু'টোই ব্যবহার করতে হয়। ;)

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

নীলপরি বলেছেন: সেই তো , রুটির জন্য হাত ব্যবহার করতেই হয় । আমিও আপনার সাথে সহমত।

অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

৬| ১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১৩

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: চাপে পড়ে চামচ দিয়ে খাই। স্বচ্ছন্দবোধ ক'রি হাত দিয়ে। :)

১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

নীলপরি বলেছেন: তাই বুঝি ? জানলাম । :)

শুভকামনা ।

৭| ১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম আপু। ভালো লাগলো আপনার আলোচিত বিষয় গুলি।

প্রিয়তে থাকুন।

শুভকামনা জানবেন আপু।

১০ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৯

নীলপরি বলেছেন: এটা লেখার বিষয় হতে পারে কিনা বিবেচনা করিনি । ( যদিও আমার মাথায় এইসব উদ্ভট বিষয়ই আসে ! ) তবে লিখেতে সাহস পেয়েছি শুধু আপনাদের জন্য যাঁরা নিরন্তর উৎসাহ দিয়ে অনুপ্রেরণা দেন ।
আপনার এই মন্তব্য থেকেও অনেক উৎসাহ পেলাম ।

অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা পেয়ে খুশি হলাম ।
আপনাকেও শুভকামনা।

ভালো থাকবেন ।

৮| ১০ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাত দিয়ে খাই, সূতি কাপড় পরি, লুঙ্গি ছাড়া চলে না। আমার কাছে সাচ্ছন্দ্যই সব।

১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

নীলপরি বলেছেন: সাচ্ছন্দ্যই সব। --

দারুন বলেছেন । :)

অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

৯| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,




এবারে একটু অন্য ধরনের লেখা লিখলেন । তথ্যও রয়েছে বেশ ।
খাবার নিয়ে স্বাচ্ছন্দ আর কেতার অস্বাচ্ছন্দতার কথা বলেছেন । তবে এগুলো নির্ভর করে পরিবেশ ও পরিস্থিতির উপর । সামাজিক ভাবে অনেক সময়ই কাটলারীজের অস্বাচ্ছন্দতা মেনে নিতে হয় । আসলে হাতে খাবার মজাই আলাদা, তৃপ্তির সাথে খাওয়া যায় কারন আমাদের খাদ্যাভাস ও সংস্কৃতি আমাদের হাত দুটিকে সেভাবেই অভ্যস্ত করে তুলেছে । ।

১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

নীলপরি বলেছেন: এই বিষয়টা নিয়ে লিখব বলে খুব একটা ভাবিনি । লিখে ফেলেছি আর কি! :)

আপনার মূল্যবান মতামত পেয়ে ভালো লাগলো ।

অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

১০| ১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: শায়মার মন্তব্যের সাথে একমত । অনেক অনুষ্ঠানে হাত ধোয়ার অপরিসর জায়গা , হাত মোছার নোংরা টাওয়াল থেকে কাটা চামচই ভালো বলে মনে হয় নীলপরি :)
আবার নিজের বাসায় বা আপনজনের বাসায় হাত দিয়ে খেতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করি ।
অবশ্য যে যেভাবে খেয়ে আরাম পায় সেটাই হলো গিয়ে বড় কথা।
আর নুডলস বা চাইনীজ যারা চপস্টিকে খেতে পারে তারা আমাদের চেয়ে ফাস্ট । আমার ছেলেও চপস্টিকে আপনার দাদার মতই ফাস্ট আর সেও আমাকে শেখাতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে পরেছে :`>
কেতাদুরস্ত লেখায় প্লাস :)
+

১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন । পুরোটাই পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে । তবে অযথা দেখনদারির দরকার নেই বলে মনে হয় ।

কেতাদুরস্ত লেখায় প্লাস -- শুনে প্রীত হলাম । ++

১১| ১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট +




আগে চোখে পড়েনি প্রিয়তে রেখে দিলাম । আবার সময় করে পরে পড়ে নিব । ধন্যবাদ দিদি ।

১২ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪২

নীলপরি বলেছেন: যখনই দেখুন , আপনি যে দেখেছেন এটাই আমার কাছে যথেষ্ট ।

নিরন্তর উৎসাহ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

১২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা রইল আপু শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার সাথে।

১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৫

নীলপরি বলেছেন: আপনাকেও আবার আসার জন্য কৃতজ্ঞতা ও অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.