নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা নিয়ে বসে আছি ।

রানার ব্লগ

দুরে থাকুন তারা যারা ধর্ম কে পুজি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। দূরে থাকুন তারা যারা ১৯৭১ থেকে অদ্যাবদি বাংলাদেশ বিরধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত এবং সকল পাকিস্থানী প্রেমী গন।

রানার ব্লগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যখন আমি অন্ধ ছিলাম

১৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭

দীর্ঘ ১২ বছর আমি সাময়িক অন্ধ ছিলাম। আমার সামনে ১০ ফুটের পর আমার দুনিয়া কেবলি ঝাপসা ছিলো। এতে সুবিধা অনেক ছিলো। মঞ্চে আমি আল্প বিস্তর কাজ করি। দর্শকদের কোন রকম রি-একশান আমি আমার স্বচোক্ষে দেখতে পেতাম না তাই ভয় ডর গুলো সেইভাবে কাজ করতো না। নির্দিধ্বায় আমি যা খুশি মঞ্চে করে যেতে পারতাম। রাত কে দিন দিন কে রাত বললেও আমার কোন অনুসোচনা হতো না। কেবল আমার ডিরেক্টর আমাকে প্রতি শোয়ের শেষে হুমকি ধামকির উপর রাখতো। আমি বিজ্ঞের হাসি দিয়ে সেই সব হুমকিকে পাশ কাটিয়ে যেতাম।

সাময়িক অন্ধ্ হবার কারনে অসুবিধা যেটা হতো তা খুবি রমনী কেন্দ্রিক। যেহেতু পুরুষ মানুষ রমনীর প্রতি সুতিব্র আকর্ষণ থাকবেই। তাদের দিকে আমেরিকার সূ করে দেয়ার মতো আইন লংঘনীয় মাত্রায় তাকিয়ে থাকাটা এক ধরনের দৈনিক কাজের অংশ। কিন্তু হায় তাহারা সকলেই আমার দৃষ্টি সিমার দশ ফুটের বাহিরে অবস্থান করতো। নারী কুলের বেসিক প্রকাশ ভংগিমা হলো তাদের রসালো সুমিষ্ট ওষ্ঠ যুগল কে কিঞ্চিৎ বাকা করিয়া নিজের ভাব প্রকাশ করা। যদি আমার ভ্যাবলামি তাদের পছন্দ হয় তবে সেই ওষ্ঠ যুগল বাকা না হয়ে নিম্না ওষ্ঠ নিম্নে আর একটু নেমে এসে স্ফোটিকের মতো সুভ্র দাত দেখিয়ে হৃদয় শীতল করা একখানা হাসি প্রদান করা। হায় এই রুপ মনহরা দৃশ্য আমার ভাগ্যে থাকিলেও দেখার ভাগ্য হয় নাই। তাই নিজ গুনে সবই পজেটিভ মনে করে এগিয়ে গিয়ে চপেটাঘাত অনেকবার হয়েছি।

আমাকে অর্থনৈতিক কারনে একটা ব্যাংকে মাসের দশ বারো দিন যেতে হয়। ব্যাংক এর পরিচালক বৃন্দ আমার অবস্থার প্রতি সুবিচার না করে তাদের সর্বোচ্চ সুন্দুরীদের কে ব্যাংকের কর্মকর্তা নিয়োগ দিতেই হবে। আর আমি সময়ের টোকেন তুলে বসে যাই ঝাপসা চোখে তাদের অনুসরণ করার জন্য। এখন তারা বিরক্ত হচ্ছে না কি আমার এক বার সাধিলেই প্রেমের নদীতে ঝাপ দেবে অবস্থার প্রতি আরক্ত হচ্ছে এর কিছুই বুঝি না কারন বেশিরভাগ সময় তাদের মুখশ্রী ঝাপসা বিধায় সবসময় মনে হতো তারা আমার পানে লজ্জা মাখা হাসি হাসছে। তাদের এই হাশি দেখেতে দেখতে প্রায় সিরিয়াল মিস করে ফেলি। অনেক চিন্তা ভাবনা করে ভাবলাম একজন কে বলবো মনের এই দুরবস্থার কথা। কিন্তু হায় তিনি বদলি হয়ে অন্য কোথাও চলে গেলেন এবং তার স্থানে অতিব সুন্দরী আর একজন এসে আমার হৃদয় আবার প্রকম্পিত করে দিলো।

যখন চোখের ঝাপসার মাত্রা দশ ফুট থেকে পাচ ফুটে এসে ঠেকলো। আমি নিরুপায় হয়ে চোখের ডাক্তারের কাছে নিজেকে সমার্পন করে দিলাম। ডাক্তারের চেম্বারের সামনে সাইনবোর্ডে বড় বড় করে লেখা সরাবন তহুরা। বিশাল এক দীর্ঘনিশ্বাস আপনা আপনি বুকের জমিন থেকে নাকের চ্যানেল বাইপাস করে বেরিয়ে এলো। যথারীতি উনচল্লিশ নাম্বার সিরিয়াল মিস করলাম না না এই বার রমনী দেখে নয় টি ভি তে স্টাইল চ্যানেল লাগিয়ে রাখা আমরা সকল চোখের রুগী যথাসম্ভব চোখ কুচকিয়ে নানা রকম চোখের কসরত করে সল্পবসনা নারীদের বোঝার চেস্টা করছিলাম। একজন তো কিছুক্ষণ পর পর উঠে গিয়ে টেলিভিশনের পাশ দিয়ে হাটাহাটি করতে লাগলেন। আমরা সকলেই বিরক্ত। উনি আমাদের বিরক্ত বুঝতে পেরে হাশি দিয়ে বললেন বসে থেকে পা ধরে গেছে তাই একটু হাটাহাটি করছি। আসল কাহিনী যে অন্য ব্যাপার তা আমাদের কারই বুঝতে বাকি নেই।

ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকেই দেখি মহা সর্বনাশ। অল্পবয়সী এক অনিন্দ্য সুন্দরী বসে আছে সাদা এপ্রন পরে। আমাকে দেখে একটা প্লেনের মতো চেয়ারে তুলে দিলো। চোখের উপর বিভিন্ন যন্ত্রের কেরামতি চালিয়ে খুব গম্ভীরভাবে আমাকে জিজ্ঞাসা করলো হেটে এলেন নাকি রিক্সায়। ভাবলাম আমাকে ইনসাল্ট করলেন আমার গাড়ি নাই তা উনি কোন না কোন ভাবে বুঝে গেছেন। আমি গাল ভাড় করে বললাম রিক্সায়। তিনি হেসে বললেন ভাগ্যিস রিক্সায় এসেছেন নতুবা আপনাকে চোখের ডাক্তারের কাছে না এসে পংগু হাসপাতালে যেতে হতো। আপনার চোখের যা অবস্থা তা এতো দিন চশমা নেন নি কেনো? আমি লাজুক গলায় বললাম লাগে নাই তাই। আমার উত্তরে সন্তুষ্ট না হয়ে হাতুড়ির মতো কি এক খানা বস্তু নিয়ে আমার উপরে আকর্ষণীয় ভংগিমায় বসে পরে আমার চোখের ওলি গলি দেখতে লাগলেন। আমার তখন একটাই অবস্থা। ও চোখে চোখ পরেছে যখনি আমি হলাম কলংকিনী।

ডাক্তারের চাপে পরে চশমা নামক বস্তু চোখের উপর চেপে বসতেই সমস্যার সুত্রপাত। দুনিয়া একটু বেশি ক্রিস্টাল ক্লিয়ার হয়ে গেলো। সব কেমন অতিরিক্ত ঝকঝকে। আমি বড্ড চিন্তায় পরে গেলাম। হাটতে গেলে পা ফেলছি সমান জায়গায় পরছে উঁচু নিচু কোন প্রান্তে। কিছুক্ষণ এদিক ওদিক পা চালিয়ে নিরুপায় হয়ে রিক্সা নিয়ে বাসায় চলে এলাম। এখন আমি সব দেখি। পাশের বাসার জানালার ওপাশের মানুষ কি রঙের সেলওয়ার পরে আছে তাও দেখি দুরের বাসার কোন রমনী গলে হাত দিয়ে আকশ দেখে তাও দেখি। সব থেকে মর্মান্তিক ব্যাংকে যাকে নিয়ে সাতার কাটবো বলে সুইমিংপুল ঠিক করেছিলাম তার ক্ষনেক্ষনে ভ্যাংচি কাটাও দেখি। হৃদয় আমার বড্ড আহত। আমি সব দেখতে পাচ্ছি। তাইবলে সব দেখতে পাওয়াটা যে ঠিক না এটাও বুঝতে পারছি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০

মিরোরডডল বলেছেন:




শিরোনাম পড়ে ভেবেছি রূপক অর্থে অন্ধ বলেছে, পোষ্ট পড়ে বুঝলাম আসলেই কানাবাবার কাহিনী ।

হায় এই রুপ মনহরা দৃশ্য আমার ভাগ্যে থাকিলেও দেখার ভাগ্য হয় নাই। তাই নিজ গুনে সবই পজেটিভ মনে করে এগিয়ে গিয়ে চপেটাঘাত অনেকবার হয়েছি।

হা হা হা ... এটা কি ফান নাকি সত্যিই চপেটাঘাত :)

মজার লেখা রানা ।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৫

রানার ব্লগ বলেছেন: আক্কেলমান্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি!!! :D

২| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৩৭

সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আমি ও আপনার মতো চশমা পরি, চশমা ছাড়া কিছুই দেখি না। ইদানিং কাছের জিনিস চশমা খুলে দেখতে হয় ।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: পৃথিবীর ঠিক কতো শতাংশ লোক চশমা পরে এটার একটা সমিক্ষা থাকা উচিৎ।

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও চশমা ধারী, তবে তা রিডিং রাইটিং এর জন্য....

১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: আমি মনে হয় আস্তে আস্তে অন্ধ হয়ে যাবো।

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিয়ের পরে কানা হলে ভালো থাকতেন। সাথে বয়রাও যদি হতে পারেন তাহলে আর কোন দুঃখ থাকবে না।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: যাক দুঃখটা বুঝতে পেরেছেন এর জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: আমি প্রথম চশমা নিয়েছি যখন ক্লাস টেন এ পড়ি তখন । স্যারের ব্লাক বোর্ডে কী লিখতো আমি পেছন থেকে সেই লেখা মোটেও বুঝতে পারতাম না । এমন কি ওপাশে বসে থাকা তৎকালীন প্রেমিকার চেহারাও পরিস্কার দেখতে পেতাম না । যদিও কেবল দুরের জিনিস অস্পষ্ট দেখা ছাড়া আর কোন সমস্যা ছিল না । তাই বাসা থেকে খুব একটা গা করে নি । কিন্তু আমার জোড়াজুড়িতে যখন ডাক্তার দেখানো হল, নতুন চশমা নেওয়া হল তখন আমি অবাক হয়ে আবিস্কার করলাম যে আমি সব কিছু একদম পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি । শুরুতে চশমার পাওয়ার মাইনাস দুই ছিল এখন সেটা সাড়ে চারে গিয়ে ঠেকেছে ।

যদি চশমায় বিরক্ত লাগে তবে লেসিক করিয়ে নিতে পারেন। আমার এক বন্ধুর পাওয়ার ছিল সাড়ে সাত । লেসিক করানোর পরে তাকে আর চশমা পরতে হয় না । আমি সাথে ছিল ছিলাম যখন ওর এই লেসিক অপারেশন করানো হয় । মাত্র ৫ মিনিটের ভেতরেই কাজ শেষ ।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৮

রানার ব্লগ বলেছেন: শুধু বিরক্তি মহা যন্ত্রণা!! দেখি ডাক্তার কি বিলে লেসিক করাবো কি না তা নির্ভর করে চোখের পাওয়ার স্থায়িত্বের উপরে।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:১৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
একবার আমি অন্ধ হয়ে ছিলাম!
রাতের বেলা হঠাত দুই হাতে আচ্ছাকরে চোখ রগরে পরে চোখ মেলে দেখি দুনিয়া অন্ধকার, আমি চোখে দেখছি না কিছুই!! B:-)
পরমুহুর্তেই বুঝতে পেরেছি, বিদ্যুৎ চলে গেছে। !:#P

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:২৯

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাগ্যিস বিদ্যুৎ চলে গেছে, এক্কেবারে কানের পাশ দিয়া গেলো!!!

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ২:৫৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: চশমাই নিয়তি। কি আর করা।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩০

রানার ব্লগ বলেছেন: হ্যা ঠিক তাই!! নিজেকে শিয়াল পন্ডিত মনে হচ্ছে।

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:২৩

জুন বলেছেন: আচ্ছা আপনি সেই সিরিজ গল্পের শেষটুকু লিখেন নাই ক্যানো রানার ব্লগ :-* আমিতো সেই পরিবারের কি হলো এখনো মাঝে মাঝে ভাবি।
চশমা জাতীয় জিনিসের মধ্যে সানগ্লাসটাই ভালো লাগে B-)

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: আছে ড্রাফট করে রাখা!! কিছু পরিবর্তন পরিমার্জন করে তারপর প্রকাশ করবো। সানগ্লাস আমারো প্রীয় চোখে সুর্যের তাপ লাগে না। যেহেতু চোখের ক্ষমতা বেড়ে গেছে তাই ক্ষমতা ওয়ালা সানগ্লাস বানিয়ে নেব।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:০০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এখনো চশমা লাগেনা, তবে একদিন যে লাগবেনা তা কে বলতে পারে।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২১

রানার ব্লগ বলেছেন: না লাগলেই ভালো !!! এক্সট্রা ঝামেলা !!!

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রথমে ভাবছিলাম আপনি গল্প লিখেছেন কিন্তু পরে দেখলাম আপনিও কানা আমার মতোই।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০৩

রানার ব্লগ বলেছেন: B-)

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একবার এসে এক প্যারা পড়ে প্লাস দিয়ে চলে গিয়েছিনু। মেটাফোরিক কিছু, সময় নিয়ে পড়বো পরে এসে বলে চলে যাই।

পড়লুম। এ দেখি সত্যিই কানার হাঁট ছিল!!! :) রমণীমোহন সংক্রান্ত কথাগুলো রসে টইটুম্বুর :)

সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে।

হায়রে কপাল মন্দ, চশমা থাকতে অন্ধ ছিলেন। চশমা নিলেন, ভালো। চশমা দিল নতুন নয়ন, আলোক জমকালো :)

শুভেচ্ছা রইল।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: অন্ধ ছিলাম ভালই ছিলাম !!

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার নতুন দুনিয়ায় আর কি কি ক্রিস্টাল ক্লিয়ার দৃশ্য দেখলেন সেইগুলা জানার অপেক্ষায় রইলাম...

১৭ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৪০

রানার ব্লগ বলেছেন: হে হে হে !!! সব কিছু ক্রিস্টাল ক্লিয়ার !!!!

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

আখেনাটেন বলেছেন: ঝাপসা চোখে যেভাবে সুন্দুরিদের দেখচুন....তাতে এখন ক্রিস্টাল ক্লিয়ার হওয়ায় সাবধান হতে হবে মনে কয়.. :D

১৭ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: তা আর বলতে :D

১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: এখন যদি আমি চোখের ডাক্তারের কাছে যাই। ডাক্তার আমাকে চশমা ধরিয়ে দিবেন। আর এই ভয়েই যাচ্ছি না। চশমা আমার ভালো লাগে না।

১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: লেসিক করাতে পারেন!!

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ই-বুক পড়তে পড়তে চোখের বারোটা বাজিয়েছিলাম। মাস্টার্সে এসে তাই চশমা নেওয়া। এখন চশমা ছাড়া চলেই না।

১৮ ই জুলাই, ২০২২ ভোর ৬:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.