নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষার্থী।

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন

স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকার চাই।

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিঙ্গাদের জীবনের বদলে সৃষ্ট সাজানো চক্রান্ত

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১

বাংলাদেশের কাছে হেরে দেশের সীমানা ছোট করেছে মিয়ানমার, তাই নিজেরা যা পারছে তা তো করছেই সাথে আবার বৈদেশিক নীতির রশি ধরে ভারতের সহযোগীতায় বাংলাদেশের অনিষ্ঠ করতে রোহিঙ্গাদের জীবনের বদলে সাজানো চক্রান্তেও মেতে উঠেছে তাঁরা। এটি শুধু আমার মুখের কথা নয়, এভাবে বলার পেছনে স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে। টিভিতে সংবাদ শিরোনামে বা বিস্তারিততে প্রতিনিয়তই বলা হচ্ছে রোহিঙ্গাদের প্রতি নির্যাতনের কথা। সুতরাং ঘটনাটি অজানা থাকবার কথা নয়। কেন তাদের নির্যাতন করা হচ্ছে তা বুঝতে খুব বেশি কষ্ট হবার কথা নয়। মূলত বাংলাদেশে যাতে তাদের অধিকাংশ জনগণ আশ্রয় নেয় এবং বসতি গড়ে তুলতে পারে সেজন্যই নির্যাতন করা হচ্ছে। এতে তাদের পরাজয়ের কষ্ট খানিকটা কমবে। বৈদেশিক নীতিই যদি মূল ক্ষমতা ধরা হয় তাহলে কিন্তু ঐ ফাকিস্থান-বাংলাদেশের সাথে লেজ জোড়া দিয়েও ভারত নামের অশান্তি চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া যাবে। এটি তো তখন ছেলে খেলার মত হয়ে দাঁড়াবে। বার বার সংবাদ শোনার পরেও কোন সহযোগীতা নেই। তাহলে কি নিরুপায় হয়ে পড়েছে বিশ্বজনেরা! বিশ্ব বিবেগ কি তবে শুধু চিৎকার করেই থেমে গেল চিরতরে? বিশ্বঅভিভাবকেরা কি কিছুই পারছেনা তবে করতে! হায়..হায় এ যে কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। কোন দেশের না হয় নাই হোক, তাই বলে গোটা পৃথিবীরো কি নাগরিকত্ব পাবে না রোহিঙ্গারা? এমন কথাতে বুঝি খুব আশ্চর্য হলেন তাই না? আমিও বুঝেছি খুব আশ্চর্যই হয়েছেন। কিন্তু এ ছাড়া আর কিই বা আছে বলবার! আর কত নির্যতন সইলে পরে মুক্তি মিলবে সবার? তা জানতে হবে আমার। কিছু একটা করতে না পারার কষ্ট খুব পোড়াচ্ছে ভেতরটা। উপায় জানা থাকলে সাহসীকতার সাথে হাতটি বাড়িয়ে দিন এদিকটায়।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


রোহিংগাদের জাতীয়তা কোন সালে বাতিল হয়েছিল? আপনি কি নতুন কিছু সৃস্টি করতে চাচ্ছেন?

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আমাদের সরকার আল্লাদ্বে কথা কইছে একসাথে নাকি বিদ্রোহী রোহিংগা দমন করবে। কি তেলবাজি কথা""

৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯

মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের উত্তম উপায় হচ্ছে তাদের সংগঠিত করে স্বাধীনতার আন্দোলন করতে সহযোগিতা করা, এতে অনেক ফল স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে পাওয়া যাবে ,
১। বৌর্মী সেনাবাহিনী চাপের মুখে পড়বে , এরা বিদ্রোহীদের নিয়ে ব্যস্ত থাকবে , বেসামরিক নাগরিকের উপর সামান্য চাপ কমবে।
২। স্বাধীনতার আন্দোলন একবার শুরুহলে আকিয়াব , আরাকান ( রাখাইন ) এলাকা নিয়ে চীন ও ভারত এর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের মেগা প্রকল্প সকল নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়বে , তখন চীন ভারত নিজের থেকে এ সমস্যার জন্য উদগ্রীব হবে।
৩। বার্মার অন্যান্য বিদ্রোহীরা পাহাড়ি অঞ্চলে থাকলেও সমুদ্র সংযোগ না থাকার কারণে পর্যাপ্ত লজিস্টিক সাপোর্ট পাচ্ছে না , আরাকান ( রাখাইন ) এ যদি স্বাধিকার সংগ্রাম শুরু হয় তবে সকল বিদ্রোহীরা স্বাধিকার সংগ্রামীরা উত্তর পূর্ব হয়ে পাহাড়ি ও সাগর সংযোগ পাবে। এতে বার্মিজ সেনাবাহিনী মরণ চাপে পড়বে , এমনকি ভাগ্য বরাত খারাপ হলে বর্মা ভেঙেও যেতে পারে।
৪। চায়না কূটনীতি ও ভারতীয় কূটনীতির মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে কারণ এতে ভারত চাইবে না আরাকানের সমুদ্র পথ ধরে ভারতীয় পূর্বাঞ্চলের বিদ্রোহীরা আরো শক্তিশালী হোক , চায়না চাইবে না তার অনেক স্বাদের মুক্ত মালার মধ্যে চির ধরুক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.