নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের জীবন প্রতিদিন তার বেঁচে থাকার লাইসেন্স নবায়ন করে ।প্রকৃতি এটা নিয়ন্ত্রন করে,যেদিন নবায়ন হবেনা,সেদিন মৃত্যু অনিবার্য ।

স্বপ্নের শঙ্খচিল

আমার মনের মাঝে শঙ্খচিল ডানা মেলে প্রতিদিন,ভুলতে পারিনি সেই অভিমান আবার ফিরে আসা তোমার কাছে !

স্বপ্নের শঙ্খচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুধ নিয়ে দুতিয়ালি : ??? পর্ব-২

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৩০

দুধ নিয়ে দুতিয়ালি : ???





এই পর্বে আমি দুধে ভেজাল আর দূষন সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানে চেষ্টা করব। আমার এক সামুর ব্লগার প্রথমেই
বলে ফেলেছে দালালি করছি , উনাকে উত্তর দিয়েছি কিন্ত কোন ব্যাখ্যা দেননি,
আমি সেজন্য দু:খিত নই তবে চিন্তিত , তাহলে সাধারন জনগণ কি ভাবে প্রকৃত তথ্য নিয়ে সত্য অনুধাবন করবে ?
প্রথমেই বলে রাখি এই মর্হুতে আমার টেবিলে প্রায় ৬০ পাতার বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত পড়ে আছে অন্যদিকে কোর্ট থেকে কিছু
নির্দেশনা চলমান উভয় দিকে দৃষ্টি রেখে ব্লগে লিখতে বসা ..............................................................................

দুধে ভেজাল : ছোট বেলা দেখতাম গোয়ালা তার দূধ বাড়ী বাড়ী একটি ক্যানে করে পৌঁছে দিত। কিন্ত তার ক্যানের
উপরে কচুরী পানা ভাসমান, কিছুতেই তার অর্থ তখন জানতে পারি নাই। গোয়ালা চাইত তার খাঁটি দুধ যেন ঐ পরিবারের
জন্য সঠিক পুষ্টির যোগান দেয় । দুর দুরান্ত থেকে আনয়নের ফলে নষ্ট হয়ে না যায়, তখন এর কোন বিকল্প ছিল না ।
কোন প্রকৃতিক দুযোর্গ, বায়ু দুষন বা খাদ্যে ভেজাল তারও কোন সুযোগ ছিল না । টাকা পয়সা বিনিয়োগ করে "ডেইরী শিল্প"
গড়ে উঠে নাই বা বাণিজ্যিক প্রতিযোগতিা ছিল না । ঐ সময়ে গোয়ালাদের সততা ছিল ইর্ষণীয় ।
স্বাধীনতা যুদ্ধর পরপরই আমরা অনেক বিষয়ে স্বাধীন হলাম, যুদ্ধের গোলাবারুদ পরিবেশ দুষন ঘটালো, পুষ্টির চাহিদা বাড়ল,
জনসংখ্যা বাড়তে থাকল, বাণিজ্যিক প্রতিযোগতিা শুরু হলো অন্যদিকে ভালো জাতের গরুর যোগান ছিল না , চাহিদামত
দুধের যোগান হচ্ছিল না , তখনই দেখলাম, গোয়ালা দুধে পানি মেশানো শুরু করেছে, অনেক গোয়ালা কোন বাছবিচার
না করে , খাল বিলের পচাঁ পানি মেশানো শুরু করল, আমার খাঁটি দুধ খাওয়া বন্ধ হয়ে গেল , ভাবতে শুরু করলাম, বিদেশ
থেকে আসা উৎকৃষ্ট গুড়ো দুধই খাবো ।
বাণিজ্যিক প্রতিযোগিতা যতই বাড়তে শুরু করল আমাদের এক শ্রেণীর লোকজনের নৈতিক চরিত্রর অধ:পতন ঘটতে
লাগল এবং তা এমন পর্যায়ে আসল যে, সাবান শ্যাম্পু আর কেমিক্যাল দিয়ে দুধ হিসাবে চালানো প্রচেষ্টা শুরু হলো।
অত্যন্ত দু:খের বিষয় যে, স্বাধীনতা যুদ্ধের পরপরই আমরা অনেক বিষয়ে স্বাধীন হলাম, কিন্ত পাঠ্যপুস্তকে সেই বৃটিশ আমলের
ভূত নামল না, ৬৮ হাজার গ্রামে কৃষি ভিত্তিক পাঠশালা গড়ে উঠল না । পুস্তকে খাঁটি দুধ পুষ্টির জন্য খেতে বলা হলো,
কিন্ত কি ভাবে খাঁটি দুধ চেনা যায় তার বৈজ্ঞানিক কোন ব্যাখ্যা ছিল না , ৭ কোটি মানুষ ১৬ কোটি ছাড়ায়ে গেল আমরা এখনও
কিছু বিশেষজ্ঞ বা গরুর খামারী ছাড়া ৮০% মানুষ জানি না খাঁটি দুধের মাণদন্ড কি ?
সাধারন ভাবে বলা যায় যে, ভেজালমুক্ত, দুষনমুক্ত এবং আর্ন্তজাতিক মাণদন্ড সঠিক রেখে যে প্রতিষ্ঠান বা খামারী বা গোয়ালা
তার ভোক্তার মাঝে যে দুধ বিক্রয় করবে, সেই দুধ পুষ্টিমান ও স্বাস্হ্যগত বিচারে সম্পুর্ন খাাঁটি ।

এক্ষেত্রে দুধে লেক্টো নুন্যতম ২৬ থেকে ৩০ এবং ফ্যাট নুণ্যতম ৩.৫ >৪.০০ মাত্রায় থাকতে হবে । সরকারী তদারকীতে সমবায় প্রতিষ্ঠান মিল্কভিটায় এর নির্ধারিত মাত্রা লেক্টো নুন্যতম ২৭ এবং ফ্যাট নুণ্যতম ৩.৫ । তাহলে একথা সহজে বোধগম্য যে, কোন
গোয়ালা বা ছোটখাটো খামারী প্রতিদিন তার খামারে বিভিন্ন গাভীর আরহিত দুধের মান সম্পর্কে নিজে জানেন না । খামারী বা গোয়ালা
কে বিষয়টি জানতে হলে প্রাণিসম্পদ দপ্তরে যেতে হবে বা প্রতিষ্ঠিত আধুনিক "ডেইরী শিল্প" ল্যাবে পরীক্ষায় দিতে হবে ।
এখন স্বাভাবিক প্রশ্ন আসতে পারে, খামারী বা গোয়ালার পক্ষে প্রতিদিন তা কিভাবে সম্ভব ???
দুধে দুষন আছে কিনা , খামারী বা গোয়ালার কথা বাদই দিলাম, গড়ে উঠা "ডেইরী শিল্প" ল্যাবে তা পরীক্ষার কোন ব্যবস্হা নাই,
দেশের কোন ল্যাবেও আধুনিক কোন ব্যবস্হা নাই, দুঃখজনক যে, এ বিষয়ে ডেইরী এসোসিয়েসন বা সরকারের জোরালো,গুরত্বপূর্ণ
পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না ।
অথচ আমরা জানি উন্নত বিশ্বে খাদ্যে বা শিশু খাদ্যে ভেজাল করলে জেল জরিমানা সহ ব্যবসা
বন্ধ করে দেয়া হয় এবং নিয়মিত দুদ্ধ উৎপাদন প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত দুধের দূষনমাত্রার পরীক্ষা চলমান ।


দুধের দুষন : বাস্তবে দুধে এন্টিবায়োটিক, আর্সেনিক, সালফাড্রাগ এবং সীসা ও ক্রোমিয়ামের এর প্রভাব কি আছে ,
তা কি সহনীয় মাত্রায় নাকি স্বাস্হ্য হানিকর ; বির্তক চলছে । এর পরীক্ষায় মাণদন্ডের বিচারে উর্ত্তীন হতে না পারলে আমরা
তাকে দুষন বলতে পারি ।
গবাদীপশুর লালন পালন, চারনভূমি, এলাকার আবহাওয়া, খাদ্যর মান বা সরবরাহকৃত পানির বিশুদ্ধতা, পশুর চিকিৎসা ব্যবস্হাপত্র সাধারনত এই দুষনমাত্রাকে নিয়ন্ত্রন করে । তবে কিছু অসাধূ খামারী অতিরিক্ত দুধ প্রাপ্তির আশায় অক্সিটোসিন ব্যবহার করছে কিনা তা
গভীর ভাবে নীরিক্ষা করা আবশ্যক । এজন্য স্হানীয় ওষুধ বিক্রেতা বা স্হানীয় পশু ডাক্তার ছাড়া যা সম্ভবপর নয় ।
নীচে একটি টেষ্ট রিপোর্ট দিলাম, আমাদের সবার জানতে সুবিধা হবে দূষনমাত্রা কিবা সহনীয় মাত্রা বলতে কি বুঝি ?
ভূলে গেলে চলবে না , খাদ্যে ফরমালিন মেশানো একধরনের ভেজাল কিন্ত সহনীয় মাত্রাকে আমরা মেনে নেই ।

তাহলে কেন এত বিতর্ক চারিদিকে ? গুড়ো দুধেই বা কি আছে আমরা সঠিক তথ্য কি জানি ?? ডেইরী শিল্পে এই আঘাত
আজ কতটা ক্ষতি হচ্ছে, তা কি কোন সংস্হা জরীপ করছে ??? এসবের উত্তর আশাকরি আগামী পর্বে দিতে চেষ্টা করব ।




মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


দুধে ভেজাল: পানি, পাউডার মেশানো, ক্যামিক্যাল থেকে উৎপন্ন সাদা তরল মিশানো, ক্যামিকেলকে দুধ হিসেবে বিক্রয় করা। এই ভেজাল বন্ধ করতে হলে প্রতিটি পরিবারকে কয়েক মাসের জন্য দুধ ক্রয় বন্ধ করে দিতে হবে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আগামী পর্বে আরও কিছু অজানা চিত্র আসবে, এবং সত্যিকার অর্থে
আমাদের দ্বায়-দ্বায়িত্ব কি হওয়া উচিৎ তা উপস্হাপনের চেষ্টা করব ।

................................................................................................................
ধন্যবাদ আপনাকে, বিষয়টির প্রতি মন্তব্যর জন্য ।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪

নতুন বলেছেন: দোষ খামারীদের কারন দুধে ভ্যাজাল দেওয়া তারাই শুরু করেছে.... এবং বিদেশী পন্যের মান ভালো তাই জনগন তার দিকে ঝুকে যাবে সেটাও সাভাবিক।

দেশের ব্যবসায়ীরা নিজের পায়ে নিজেই কুড়ার মেরেছে। এবং বিদেশী পন্য আমদারী কারীরা এই সময়ে তাদের পন্যের বাজার বাড়াতে এই সমস্যার ফয়দা নিচ্ছে।

দেশী খামারীরা তাদের পন্যের মান বাড়াতে কাজ করুক এবং জনগনের মনে বিশ্বাস ফিরিয়ে আনুক তাদের মান দিয়ে।

পন্যের মান নিয়ে খেলা করে বেশিদিন বাজারে টিকে থাকা যায় না। সেটা বুঝতে হবে আমাদের দেশের ব্যবসাীদের।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:২৪

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শুধু মাত্র দেশী খামারীরা এজন্য দায়ী তা সঠিক নয়,
এবং বিদেশী গুড়ো দুধ যে, পারফেক্ট তা বলা চলে না

..................................................................................................
পরবর্তী পর্ব দেখতে থাকুন, আরও কিছু ভয়াবহ চিত্র আপনাদের
সামনে নিয়ে আসব ।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: দুধ। মানহীন, ভেজাল দুধ খেয়ে শিশুরা অসুখবিসুখে পড়ছে। ডাক্তার, হাসপাতাল বা চিকিৎসার নামে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মানুষ। সাধারণ মানুষকে ভেজাল দুধ বা মানহীন পণ্য খাওয়ার পরিণতি সম্পর্কে অবগত করতে হবে। নইলে সমস্যা সমাধান হবে না।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:২৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সেই চেষ্টাই করতে চাচ্ছি,
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
পরবর্তী পর্ব দেখতে থাকুন, আরও কিছু ভয়াবহ চিত্র আপনাদের
সামনে নিয়ে আসব ।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:০২

সুপারডুপার বলেছেন: অসাধু গোয়ালা দুধে পানি মেশালো অথবা অসাধু ব্যবসায়ী দুধে কেমিকেল মেশালো। এইসব মান নিয়ন্ত্রনের জন্য, নিয়মত সরকার থেকে ইন্সপেক্টর পাঠানো দরকার। কিন্তু সেই ইন্সপেক্টরও যদি অসাধু হয়, দেশ চলবে গোল আলুর মত। জনগণ বিচারের ভার হাতে তুলে নিতে চাবে। পরিনাম হবে ভয়াবহ।

যেমন : সাংবাদিকরা গোয়েন্দার কাজ করবে , ছেলে ধরা সন্দেহে পিটিয়ে মারবে ইত্যাদি।

কোনো দিন হয়তো পেপার খুলে পড়ব গোয়ালাকে পিটিয়ে মারছে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: দারুন বাস্তবতার কথার বলেছেন,
নিজ হাতে আইন তুলে নেয়া কখনই সঙ্গত নয়
পাশাপাশি একথাও প্রচলিত যে, মানুষ প্রতারিত হতে হতে
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে, জনতার বিপ্লব ঘটে যায় ।

..............................................................................................................
ধন্যবাদ আপনার সময়োচিত মন্তব্যর জন্য ।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলতে কি এই বাংলাদেশে শুধু দুধে না সব কিছুতেই ভেজাল।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সত্য কথা বলতে কি এই বাংলাদেশে শুধু দুধে না সব কিছুতেই ভেজাল।
................................................................................................................................
এটা আমরা প্রায় সকলেই জানি, কিন্ত বাস্তবে কত% মানুষ ভয়ের আবরন
ভেঙ্গে বেরিয়ে আসতে পারি ???

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:১৫

মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: অত্যান্ত যুগোপযোগী লেখা।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ প্রকৃত অর্থে সহজ সরল,
কিন্তু আমরা বুদ্ধীমত্তায় কোন অংশে কম নই

,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
বর্তমান প্রতিযোগিতা মূলক বাজারে আমাদের অবস্হানটা
কোথায়, সেটাই আপনাদের সামনে তুলে ধরার প্রচেষ্টায় আছি ।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যর জন্য ।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ছয় মাস গরুর দুধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে কি দেশের মানুষ মারা যাবে? দেশের মানুষ হচ্ছে বড় ইডিয়ট। আপনার পোষ্ট এ ক্লাস ব্লগিং। ব্লগিং করুন। ব্লগার রা জানুক ব্লগিং কাকে বলে।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৩৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সমস্যা যেখানে সমাধানের উপায় সেখান থেকে
খুঁজে বের করতে হয়, তবে বিদেশী ষড়যন্ত্র থেকে দূরে থাকতে হবে ।

................................................................................................................
গরুর দুধ পুষ্টি মানের তালিকায় অনেক উচুঁতে, তাই পড়তে থাকুন
প্রতিকারের উপায়ও জানতে হবে ।
ধন্যবাদ ব্লগিংএ উৎসাহ দেবার জন্য ।

৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গরু মহিষের দুধে যতোই পুষ্টি হোক যদি দুধে বিষ থাকে তা অবস্যই পরিত্যাজ্য।
যেমন - দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৩:১৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: গরু মহিষের দুধে যতোই পুষ্টি হোক যদি দুধে বিষ থাকে তা অবস্যই পরিত্যাজ্য।
...............................................................................................................................................
সহমত তবে তারপরও কিন্তু থেকে যায় ।
যেমন ঢাকার রাস্তা দূষন মাত্রা একনম্বর, দূষিত কার্বনের সাথে সীসা বা সালফারও আমরা
প্রতিদিন হজম করছি একটু একটু করে । আমরা গ্রামে কেন ফিরে যাই না ???
দুধে বা খাদ্যে ভেজাল বা দুষন আমাদের দেশে অতিমাত্রায় কেন ? এটা আমাদের জানতে
হবে, সেই সুযোগ বুঝে বিদেশী কিছু ব্যবসায়ী আমাদের কি প্রলোভন দেখায় তা আমাদের জানা আবশ্যক ।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আজকে, এই মহুর্তে ৫ জন ব্লগার লগিন করা অবস্হায় আছেন; আপনি সর্বকনিষ্ঠ, আপনাকে শুভেচ্ছা

২৪ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যর জন্য,
সব লেখার উত্তর হয়তো দিতে পারিনা
তবে কে কি লিখছে তা পড়তে চেষ্টা করি ।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনাকে অনেক দিন ব্লগে দেখিনা। আপনাকে ও আপনার ছবি সম্বলিত মন্তব্য মিস করি।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ২:৩২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সরাসরি ব্লগে আসার রাস্তা তো অনেক দিন থেকে বন্ধ,
ঢাকায় থাকলে আর ইণ্টারনেট স্পীড ভালো থাকলে
ভিন্ন কায়দায় আসতে হয়।
......................................................................................
ধন্যবাদ আপনার অনুভবের জন্য ।

১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: গত কিছুদিন ধরে ব্লগে হুলুস্থুল অবস্থা “ক্যাসিনো, বুয়েট ছাত্র হত্যা,, আপনি কোথায়?

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি পদ্মা সেতুর আশপাসে আছি
ওখানে ক্যাসিনো নাই ।
সুসাধু ইলিশ আর পদ্মার ভয়ংকর রুপ দেখে
মুগ্ধ এই মন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.