নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্তার কথা শুনো, মনের কথা নয় মন করে প্রবঞ্চনা, সত্তা কখনও নয়।

স্বতু সাঁই

প্রকৃত সত্যকে জানা

স্বতু সাঁই › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরবানী নিয়ে একটা ছোট্ট প্রশ্নের যৌক্তিক সমাধান খুঁজি

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

যে কোন ধর্মের অনুসারীরা ধর্মগ্রন্থে নির্দেশিত আদেশগুলো মেনে চলবে এবং নিষেধগুলো পরিহার করে চলাসহ ধর্ম-প্রবর্তকগণকে অনুসরণ করবে এটাই স্বাভাবিক। এ কথা সকল ধর্মের ধর্মগ্রন্থেই বলা আছে। তাই তাদেকে উক্ত ধর্ম-প্রবর্তকগণের অনুসারী বা ইংরেজীতে বলা হয় ফলোয়ার। যেমন আমাদের ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা আমাদের নবী গুণী মুহাম্মদকে এতো সুন্দরভাবে অনুসরণ করে থাকে যে তাদের বহিরাবরণ দেখলেই এক নজরে বোঝা যায় এরা সাচ্চা মুসলমান। কারণ নবী পাগড়ী পরতেন, তাই তারা পাগড়ী পরে। তিনি পাগড়ী খুলে রেখে কখনও কখনও টুপি পরতেন, তাই তারা টুপি পরে। তিনি জোব্বা পরতেন বলে জোব্বা পরে। তিনি পায়ের গোড়ালীর উপরে পায়জামা বা তহবন্দ পরতেন বলে তারা সেভাবেই পরে। তিনি আতর লাগাতেন বলে তারাও তা লাগায়ি আতরের খুসবুতে চারিদিক মোহিত করে দেয়। তিনি দাড়ি রাখতেন বলে তারাও তা রাখে। তিনি গোফ রাখতেন না বলে তারা তা রাখে না। আমাদের নবী গুণী মুহাম্মদের বাহ্যিক আকার আকৃতিকে এতো নিখুঁতভাবে আমাদের ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা অনুসরণ করে, কেউ দেখলে বলতে পারবে না এইসব অনুসারীরা সাচ্চা মুসলমান না।

কোরানে আল্লাহ শুধু গুণী মুহাম্মদকেই অনুসরণ করতে বলেছেন তা নয়। গুণী মুহাম্মদের পূর্বে আরও যেসব নবী এ জগতে ধর্ম-প্রবর্তক হিসাবে এসেছিলেন, তাদের সকলকেই আল্লাহ অনুসরণ করতে বলেছেন। কতো জন নবী এ জগতে এসেছিলেন তার কোন সঠিক সংখ্যা জানা নাই। তবে কেউ বলে এক লক্ষ পঁচিশ হাজার আবার মতান্তরে দুই লক্ষ পঁচিশ হাজার। এ সংখ্যা যাই হোক, বিশিষ্ঠ বিশিষ্ঠ নবীগণের কিছু নাম কোরানে পাওয়া যায়, সে সংখ্যা পঁচিশ। তাঁদের মধ্যে বিশেষভাবে প্রধান্য দেওয়া হয়েছে গুণী ইব্রাহীমকে। কারণ আল্লাহর হুকুমে ইব্রাহীমকে তার শিশ্নের অগ্রভাগের মাংশপিণ্ডের ছেদন(খাতনা)-এর আদেশ দিলে ইব্রাহীম তা করেছিলেন। কারণ এই খাতনাই হবে তার পরবর্তী অনুসারীদের পরিচিতি দানের চিহ্ণ। তখন আল্লাহ তাঁর নাম পরিবর্তন করে আব্রাম থেকে আব্রাহম রাখেন। আব্রাম শব্দের অর্থ পিতা এবং আব্রাহাম শব্দের অর্থ মহা-পিতা। অর্থাৎ একশত বছরে পিতৃত্বহীনতা ঘুচিয়ে তিনি প্রথমবারের মতো পিতা হয়েছিলেন তাই তাঁর নাম আব্রাম হয়েছিলো এবং খাতনাকারী বিশাল অনুসারী জনগোষ্ঠির অনুসরণকারীর জনক বলে চিহ্ণিত হবেন বলে নাম রাখা হলো মহা-পিতা। এতো সবের ব্যাখ্যা অবশ্য কোরানে নাই, এসব পাওয়া যায় তাওরাতের ইব্রাহীমের অধ্যায়ে। গুণী ইব্রাহীমকে অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুসারী যেমন ইহুদী বা খ্রীস্টান অনুসরণ করে কি না জানি না। তবে যেহেতু আল্লাহ ইসলাম ধর্মের অনুসারীদেরকে গুণী মুহাম্মদের পূর্বের নবীগণকেও অনুসরণ করতে বলেছেন, তাই খাতনা দেওয়া বা শিশ্নের অগ্রভাগের মাংশপিণ্ড ছেদন করে মুসলমান হওয়ার জন্যে এই প্রথা আজও চালিয়ে যাচ্ছে। অন্য সম্প্রদায়ের অনুসারীরা গুণী ইব্রাহীমকে জাতির জনর বা পিতা মানুক বা না মানুক, আমাদের ইসলামের অনুসারী মুসলমানেরা মানে। কারণ কথিত মুসলমানের মতো এতো সাচ্ছা দিলের অনুসারী, অন্য কোন সম্প্রদায়ে খুঁজলে পাওয়া খুবই কঠিন হবে।

আবার গুণী ইব্রাহীমের নিকট যখন আল্লাহর আদেশ এলো যে, তুমি তোমার খুব প্রিয় বস্তুকে আমার প্রতি উৎসর্গ করো অর্থাৎ কোরবানী দেও। তিনি এই আদেশ পেয়ে, শত শত ভেড়া ছাগল দুম্বা উট কুরবানী দিলেন, আল্লাহ বললেন, না কুরানী হয় নি। তিনি মহা চিন্তায় পড়লেন, আল্লাহ আমার কাছ থেকে কি চাচ্ছেন? তখন তিনি ভেবে সমাধানে এলেন, পিতা-মাতার নিকট সন্তান ছাড়া আর কি প্রিয় হতে পারে?! তাই তিনি তাঁর পুত্র ইসমাইলকে কোরবানীর জন্য নিয়ে গেলেন দূর পাহাড়ে।

ইসমাইলকে কুরবানী দিতে গিয়ে সেখানে এক দৈব ঘটনা ঘটে। দৈব ঘটনাটি হলো এরূপ, যখন ইসমাইলের গলায় ছুরি চালানো হয়েছিলো, তখন ইসমাইলের কুরবানী না হয়ে একটা পশুর কুরবানী হয়েছিলো। কিন্তু কোন পশু বা পশুর ধরণ বা গঠন সম্পর্কে কোন বিবরণ পাওয়া যায় না। এই কোরবনীর প্রথা অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকজন পালন করে কি না জানি না, তবে আমাদের ইসলামের সাচ্চা অনুসারীরা চন্দ্র মাস আযহার দশ তারিখে লক্ষ লক্ষ পশু গলায় ছুরি চালিয়ে কোরবানী দিয়ে সেই প্রথাকে কঠিনভাবে অনুসরণ করে যাচ্ছে আজও। কারণ তাদের ধারণা ইসমাইলের পরিবর্তে পশুকে কুরবানী দিয়ে এই জগতে কুরবানী প্রথার চালু হয়েছিলো এবং তা অনন্তকাল পর্যন্ত চলবে।

এবার আসি আমার একটা ছোট্ট প্রশ্নের অনুসন্ধানে। অন্যান্য সম্প্রদায়ের অনুসারীদেরকে খুব সাচ্চা দিলের মনে হয় না। কারণ তারা জীবনটা এক রকম হলেই হলো বলে কাটিয়ে দেয়। কিন্তু আমাদের ইসলাম ধর্মের সাচ্চা মুসলমানেরা নবীদের অনুসরণে এক চুল পরিমান এদিক ওদিক হতে দেয় না। দুনিয়ার সকল সম্প্রদায়ের লোকজন একদিকে চলে গেলেও, মুসলমানেরা নবীদের অনুসরণের ক্ষেত্রে একচুল নড়বে না। তাই অনুসরণের আলোকে কুরবানী সম্পর্কে এই ছোট্ট প্রশ্নটি উদিত হয়েছে আমার মনে। যৌক্তিকতার সাথে তারই উত্তর জানবার চেষ্টা করবো।

ইসমাইলের পরিবর্তে কোন পশু গরু, নাকি ভেড়া, নাকি দুম্বা, নাকি উট ইত্যাদি কুরবানী হয়েছিলো ঘটনার বিবরণে তার কোন উল্লেখ পাওয়া যায় না। যেহেতু ঘটনার বিবরণে এর বর্ণনা পাওয়া যায় না, সেহেতু ধরে নিলাম কোরানে উল্লেখিত হালাল খাদ্য তালিকার যে কোন একটি পশুর কুরবানী হয়েছিলো। তবে ইসমাইলকে যদি কুরবানীর আসল প্রতীক হিসাবে মনে করি তাহলে কোরবনীর পশুটার ধরণ বা গঠন কেমন হওয়া উচিত? প্রশ্নটা এই কারণেই আমার মনে জাগে, যেহেতু আমরা অনুসরণে এক চুল বিচ্যুত হই না, সেহেতু এক্ষেত্রেও সেই সঠিক অনুসরণ হওয়া উচিত। কারণ কেউ ষাঁড় কুরবানী দেয় তো কেউ বকরী, কেউ খাসী আবার কেউ বলদ, কেউ বাঁঝা গাভী তো কেউ বৃদ্ধ গাই ইত্যাদি। কিন্তু আমার মতে পশু ধরণ বা গঠন নির্বাচনে কেন হের ফের হবে?

যেহেতু ইসমাইল পুরুষ ছিলেন, সেহেতু নারী জাতীয় কোন পশু কুরবানী দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। তাহলে ধরণ বা গঠনের ক্ষেত্রে একটি সমাধান বা উত্তর পাওয়া গেলো, পশুটি নারী জাতীয় পশু নয়, পশুটি হতে হবে পুরুষ জাতীয়। এখন প্রশ্ন হলো কেমন ধরণের পুরুষ? যেহেতু ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা বলে থাকে তারা ইব্রাহীমের পুত্র ইসমাইলের বংশধর, সেহেতু ইসমাইল পুংসক ছিলেন। অতএব তার অণ্ডকোষ অবশ্যই ছিলো। তাহলে আরও একটি সমাধান বা উত্তর পাওয়া গেলো, অণ্ডকোষ যুক্ত পশু হতে হবে। অর্থাৎ খাসী, বলদ হওয়া যাবে না, হতে হবে ষাঁড় বা পাঁঠা। আবার কুরবানীর বর্ণনায় বোঝা যায়, ইসমাইলের বয়স তখন কৈশোর পেরিয়ে যৌবনে প্রারম্ভে পৌঁছে ছিলো। সেহেতু আরও একটি সমাধান বা উত্তর পাওয়া গেলো, পশুটি হতে হবে তাগড়া জোয়ান। অর্থাৎ বীর্যের স্খলন তখনও ঘটে নি এমন জোয়ান পশু। তাহলে মোটের উপর কি দাঁড়ালো? বৃদ্ধ উট, দুম্বা, গাই, বকরী বা বাঁঝা বা খাসী বা বলদ জাতীয় কোন পশুর কুরবানী দেওয়া উচিত হবে না। কুরবানী দিতে হবে বীর্য স্খলনকারী নয় এমন অর্থাৎ বীর্য ধারণকারী পাঁঠা বা ষাঁড় জাতীয় পশু।

কুরবানীর পশু নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলাম ধর্মের অনুসারীদেরকে অবশ্যই ইসমাইলকে প্রতীক হিসাবে ধরেই নির্বাচন করা উচিত। কারণ তারা জাতিরজনক ইব্রাহীমেরও অনুসারী এবং ইব্রাহীম কুরবানীর জন্য সারা বা হাজরাকে বা তার অন্য কোন আত্মীয়-স্বজনকে নিয়ে যান নি। অতএব অনুসারীরা যদি গুণী মুহাম্মদের বাহ্যিক আকার আকৃতির সকল কিছু নিখুঁতভাবে ধারণ করে অনুসরণ করে সাচ্চা মুসলমান হওয়ার চেষ্টা করে তাহলে কুরবানীর ক্ষেত্রেও একই ভাবে অনুসরণ করে কুরবানীর জন্য নিখুঁত পশু নির্বাচন করা উচিত।

নচেৎ কুরবানটি কিরূপ হবে?

গুণী মুহাম্মদ সত্যবাদী বা আল-আমীন ছিলে, কখনও মিথ্যা কথা বলতেন না, ঘুষখোর ছিলেন না, তিনি দখলদার ছিলেন না, তিনি অত্যাচারী ছিলেন না, তিনি জুলুম করতেন না, তিনি সর্বস্ব বিলিয়ে নিঃস্ব হয়েছিলেন; কিন্তু অধিকাংশ (শতকরা হিসাবে নিরানব্বই শতাংশ) অনুসারীরাই তাঁর স্বভাব বা চারিত্রিক আচরণের অনুসারী নয়, তবুও তারা নিজেদেরকে তার অনুসারী সাচ্চা মুসলমান বলে পরিচিতি দিয়ে থাকে শুধু তাঁর বাহ্যিক আকার আকৃতিতে তাঁর বেশ ভুষা ধারণ করে বলে। ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের মধ্যে সাচ্চা মুসলমান হওয়ার মধ্যেই যদি গলদ থাকে তাহলে তাদের কুরবানী নির্বাচনে গলদ হবে এটাই স্বাভাবিক। এ কথা আমি বলছি না, কোরানের পরিভাষায় বলছি।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

নতুন বলেছেন: যেহেতু ইসমাইল পুরুষ ছিলেন, সেহেতু নারী জাতীয় কোন পশু কুরবানী দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। তাহলে ধরণ বা গঠনের ক্ষেত্রে একটি সমাধান বা উত্তর পাওয়া গেলো, পশুটি নারী জাতীয় পশু নয়, পশুটি হতে হবে পুরুষ জাতীয়। এখন প্রশ্ন হলো কেমন ধরণের পুরুষ?

যদি্ এতোই মিল খুজতে হয় তবে ইব্রাহিম আ: এর মতনই করেন।

মানুষ তার প্রিয় ছেলে/মেয়ে কেই কুরবানী করতে নিয়ে যাক... চোখ বন্ধ করে চাকু চালাবেন যদি আল্লাহ কুরবানী কবুল করে তবে তিনি দুম্বা দিয়ে রিপ্লেস করবেন। যদি না করেন তবে বাচ্চা কুরবানি হয়ে যাবে। :|

তাহলে আরও একটি সমাধান বা উত্তর পাওয়া গেলো, অণ্ডকোষ যুক্ত পশু হতে হবে। অর্থাৎ খাসী, বলদ হওয়া যাবে না, হতে হবে ষাঁড় বা পাঁঠা। আবার কুরবানীর বর্ণনায় বোঝা যায়, ইসমাইলের বয়স তখন কৈশোর পেরিয়ে যৌবনে প্রারম্ভে পৌঁছে ছিলো। সেহেতু আরও একটি সমাধান বা উত্তর পাওয়া গেলো, পশুটি হতে হবে তাগড়া জোয়ান। অর্থাৎ বীর্যের স্খলন তখনও ঘটে নি এমন জোয়ান পশু। তাহলে মোটের উপর কি দাঁড়ালো? বৃদ্ধ উট, দুম্বা, গাই, বকরী বা বাঁঝা বা খাসী বা বলদ জাতীয় কোন পশুর কুরবানী দেওয়া উচিত হবে না। কুরবানী দিতে হবে বীর্য স্খলনকারী নয় এমন অর্থাৎ বীর্য ধারণকারী পাঁঠা বা ষাঁড় জাতীয় পশু।

আমার মনে হয় না বিচি নিয়ে এতো চিন্তার দরকার আছে। ধম` বিচির চিন্তায় আবদ্ধ না রেখে আরো বড় পরিসরে চিন্তার বিষয়।

কুরবানী আত্ন ত্যাগের বিষয়। দেশে এখন গরু কত বড় কিনলাম এবং কতদাম দিয়ে কিনলাম এটার যেই প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে সেটা ভুল।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে আসুন আমরা সকলেই যেন সহজ সরল সত্য ও সততার পথে চলতে পারি। যেন আমার পাপ মোচনে পশুর গলে ছুরি ধরতে না হয়। আমরা আমাদের কু-প্রবৃত্তির কুরবানী দিয়ে, গুণী মুহাম্মদের মতো সত্যবাদী বা আল-আমীন ছিলেন, সেরূপ সত্যবাদী হই। তিনি কখনও মিথ্যা কথা বলতেন না, আমরাও মিথ্যা ত্যাগ করি। তিনি ঘুষখোর ছিলেন না, তিনি দখলদার ছিলেন না, তিনি অত্যাচারী ছিলেন না, তিনি জুলুম করতেন না, আমরাও ঘুষ ত্যাগ করি, নির্যাতন জুলুম দখলদারী ত্যাগ করি এবং ঘুষখোর, জুলুমবাজ, সুদখোর, অত্যাচারী, দখলদার, নির্যাতকদের দান গ্রহণ করবো না। মসজিদ মাদ্রাসায় এদের দান দক্ষিনা গ্রহণ করবো না। গুণী মুহাম্মদ যেমন সর্বস্ব বিলিয়ে নিঃস্ব হয়ে সর্বহারার মতো জীবন যাপন করেছিলেন, আমরাও তারই পদাঙ্কন করি, যেহেতু আপনি বলেছেন "আমার মনে হয় না বিচি নিয়ে এতো চিন্তার দরকার আছে। ধম` বিচির চিন্তায় আবদ্ধ না রেখে আরো বড় পরিসরে চিন্তার বিষয়" অতএব আপনি সেই পথেই চলবেন ইনশাল্লাহ। নবী এসি মসজিদে নামাজ আদায় করেন নি কখনও, আপনিও কখনও এসি মসজিদে নামাজ পড়বেন না। মসজিদ কমিটিগুলোতে যত অন্যায়কারী, দুর্নীতিবাজেরা পদ দখল করে আছে আপনি তাদেরকে বের কে দেবা আন্দোলনে অবশ্যই শরিক হবেন। যে মসজিদের সভাপতি ও সম্পাদক দুর্নীতিবাজ, সে মসজিদে নামাজ পড়বেন না। আসুন এখন থেকে শপথ করি আমরা আর বিচি (হা হা হা..) নিয়ে চিন্তা করা বাদ দিয়ে দিবো। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য, শুভকামনা রইলো।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

বিজন রয় বলেছেন: সাঁইবাবা এসব কি বলছেন?
আপনি তো এবার আক্রমনের শিকার হবেন!!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: আমার লেখনির শেষে একটি বাক্যে স্পষ্ট করে জানিয়েছি, এ কথা আমি বলছি না, কোরানের পরিভাষায় বলছি।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯

বিজন রয় বলেছেন: আপনার নিশ্চয়ই জানা আছে ধর্ম নিয়ে ভাল-মন্দ কিছুই বাংলাদেশে বলা যাবে না।

তাহলে আপনাকে নাস্তিক বলা হবে!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: আমার লেখনীতে কোথাও আমি নাস্তিকতার পরিচিতি দেই নি। কারণ আমি নাস্তিক নই। তবে কেউ যদি নিজেকে আস্তিক বলে পরিচিতি দান করতে চায় তাহলে তাকে প্রমান দিতে হবে সে তার আল্লাহ বা ভগবান বা ঈশ্বরের সকল আদেশ মেনে চলে এবং সকল নিষেধ পরিহার করে চলে। যদি সে প্রমান দিতে না পারে তাহলে সে আস্তিকও নয়। ধন্যবাদ, শুভকামনা রইলো।

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

নতুন বলেছেন: ভাই আমার ধম` নিয়ে ভিউটা একটু আলাদা....

কিন্তু আমরা আমাদের কু-প্রবৃত্তির কুরবানী দিয়েছি। :)

মানুষের কোন ক্ষতি আমার দ্বারা না হয় সেটা যথেস্ট সচেতন থাকি। এবং নিয়ম মেনে চলি।

i try practice integrity

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

নতুন বলেছেন: তিনি কখনও মিথ্যা কথা বলতেন না, আমরাও মিথ্যা ত্যাগ করি। তিনি ঘুষখোর ছিলেন না, তিনি দখলদার ছিলেন না, তিনি অত্যাচারী ছিলেন না, তিনি জুলুম করতেন না, আমরাও ঘুষ ত্যাগ করি, নির্যাতন জুলুম দখলদারী ত্যাগ করি এবং ঘুষখোর, জুলুমবাজ, সুদখোর, অত্যাচারী, দখলদার, নির্যাতকদের দান গ্রহণ করবো না। মসজিদ মাদ্রাসায় এদের দান দক্ষিনা গ্রহণ করবো না। গুণী মুহাম্মদ যেমন সর্বস্ব বিলিয়ে নিঃস্ব হয়ে সর্বহারার মতো জীবন যাপন করেছিলেন, আমরাও তারই পদাঙ্কন করি, যেহেতু আপনি বলেছেন "আমার মনে হয় না বিচি নিয়ে এতো চিন্তার দরকার আছে। ধম` বিচির চিন্তায় আবদ্ধ না রেখে আরো বড় পরিসরে চিন্তার বিষয়" অতএব আপনি সেই পথেই চলবেন ইনশাল্লাহ। নবী এসি মসজিদে নামাজ আদায় করেন নি কখনও, আপনিও কখনও এসি মসজিদে নামাজ পড়বেন না। মসজিদ কমিটিগুলোতে যত অন্যায়কারী, দুর্নীতিবাজেরা পদ দখল করে আছে আপনি তাদেরকে বের কে দেবা আন্দোলনে অবশ্যই শরিক হবেন। যে মসজিদের সভাপতি ও সম্পাদক দুর্নীতিবাজ, সে মসজিদে নামাজ পড়বেন না। আসুন এখন থেকে শপথ করি আমরা আর বিচি (হা হা হা..) নিয়ে চিন্তা করা বাদ দিয়ে দিবো।

ভাই আমার ধম` নিয়ে ভিউটা একটু আলাদা....

বিদেশে থাকি বলে উপরে যেই সব সমস্যার কতা বলেছনে তার অনেকই সামনে আসেনা। কিন্তু নিজে থেকে যেইটুকু সম্ভব ততটুকু ভালোই করি। কিন্তু আমি কু-প্রবৃত্তির কুরবানী দিয়েছি। :)

মানুষের কোন ক্ষতি আমার দ্বারা না হয় সেটা যথেস্ট সচেতন থাকি। যতটা সম্ভব উপকারের চেস্টা করি, নিয়ম মেনে চলি।

i practice integrity :)

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে তো আমার লেখনীর মোটিভটাও আপনার বুঝা উচিত ছিলো। কিন্তু আপনার প্রথম মন্তব্যের ভাষ্যে স্পষ্ট বোঝা যায় আপনি মোটিভটা বোঝেন নাই। তাই আমিও ঐভাবে প্রত্যুত্তরটা দিয়েছি। ভণ্ড বা আরবীতে যাকে মুনাফেক বলে তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করতে নাস্তিক হতে লাগে না। মুত্তাকীন হলেই চলে।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: বুঝলাম না, কুরবানীর পশু নিয়া আপনার মাথাব্যাথা কেন? যেগুলা কুরবানী দেয়া যাবে মানুষ সেগুলাই দেয়। পশু মেয়ে না ছেলে সেটা নিয়া আপনি এত দুশ্চিন্তা কইরেন না। আর যারা বেশভূষায় মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে মেনে চলে কিন্তু খারাপ কাজও করে সেটা তাদের সমস্যা। ইসলামের না। আপনে তাদের গিয়া জিগান। এখানে তো আপনি উত্তর পাইবেন না। আপনার এত জানার ইচ্ছা থাকলে একজন ইসলামি ফকিহ এর কাছে যান। উনাদের জ্ঞান অনেক। আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দিবে ইনশাআল্লাহ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

স্বতু সাঁই বলেছেন: বারে আমি একজন মুসলমান, আমার জানার প্রয়োজন তো অবশ্যই আছে। এখানে পোস্ট দিয়েছি কারণ প্রতিদিন এখানে প্রায় ৫০টার মতো ইসলামিক পোস্ট হয়। যেখানেো এতো ইসলামিক চিন্তাবিদ ব্লগার ইসলাম নিয়ে বলগায়, সেখানে আমার এই সামান্য প্রশ্নের উত্তর পাবো না এটা হোতে পারে?! আমাকে তো আপনিই উত্তরটা দিতে পারেন। জানা থাকলে বলে দিন।!!

ওহ সরি!!! আমারই ভুল। যিনি ফকিহ(উচ্চারণ ও বানান দুটোই ভুল) নাকি ফিকাহ নাকি ফিকহ উচ্চারণ হবে তাই জানে না তিনি আবার কিভাবে উত্তর দিবেন।

এবার আসি আপনার মন্তব্য প্রসঙ্গে। কারো কোন পোস্ট পড়ে মোড়াল থিম যদি বুঝে তাহলে সেই থিমের উপরে পোস্টে মন্তব্য করুন, তাহোলে মানায়। থিম না বুঝে মন্তব্য করা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দান করা। আশাকরি উপদেশের ইঙ্গিতটা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই ষাঁড়ের যা দাম ছোঁয়াই যায় না, এর থেকে বলদ বা বাজা গাভির দাম একটু কম । এইদিকে খেয়াল করে একটু ওয়াজ করেন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

স্বতু সাঁই বলেছেন: ওয়াজে কোন কাজ হয় না। হলে নিজের পাপ পশুর গলায় ছুরি চালিয়ে পাপমোচনের চিন্তা করতো না। ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: কি আমার আরবি জানা লোকরে!
https://bn.wikipedia.org/wiki/ফকিহ

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

স্বতু সাঁই বলেছেন: নেটে পইড়া মুসলমান!!!!!! হা হা হা..

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমাকে তো আপনিই উত্তরটা দিতে পারেন। জানা থাকলে বলে দিন।!

আপনার উত্তর দিতে হলে একটু স্টাডি করা লাগবে। সেটা এখন করতে ইচ্ছা করছে না। সেজন্য বলছি কোন ফকিহ এর কাছে যান। উনারা তো এগুলো নিয়েই থাকেন। এতটুকু বুঝার কথা ছিল আপনার যে আমি উত্তর দিলে অন্য কারোও কাছে যেতে বলতাম না। আপনি কি রেগে গিয়ে বুঝার ক্ষমতা হারায় ফেলছিলেন?

এবার আসি আপনার মন্তব্য প্রসঙ্গে। কারো কোন পোস্ট পড়ে মোড়াল থিম যদি বুঝে তাহলে সেই থিমের উপরে পোস্টে মন্তব্য করুন, তাহোলে মানায়। থিম না বুঝে মন্তব্য করা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দান করা। আশাকরি উপদেশের ইঙ্গিতটা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন
জ্বী, মনে থাকবে। আর একটু দুয়া করবেন আমার বুদ্ধি যাতে আরোও বাড়ে। আমি আপনাদের মত অভিজ্ঞ নই।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আমি মন্তব্য করে নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিছি। তাইলে ধন্যবাদ দিলেন কেন? B:-) আবার বইলেন না সৌজন্যের খাতিরে। নির্বোধ সৌজন্যের যোগ্য না। :D


০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

স্বতু সাঁই বলেছেন: আপনার উত্তর দিতে হলে একটু স্টাডি করা লাগবে।

এজন্য চুপ থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ ছিলো।

তাইলে ধন্যবাদ দিলেন কেন?

আমের পোস্টে মন্তব্যের জন্যে।

নির্বোধ সৌজন্যের যোগ্য না

এতে আবার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিলেন।

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: নেটে পইড়া মুসলমান!!!!!! হা হা হা..

এসবই বলতে পারবেন। প্রমাণ দিলেও চোখে না দেখলে আর কি! নেটে পড়ে মুসলমান যদি হইও আপনার সোয়াব তো আর নিয়ে যাচ্ছি না। :-B

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: আর একটা উপদেশ দিচ্ছি, গুরু ধরেন। অহংকার থাকলে মুসোলমান ক্যান, তেলাপোকাও হতে পারবেন না।

১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমি কি উত্তর দিছি যে চুপ থাকব? আপনি যেহেতু উত্তর খুজতাছেন তাই পরামর্শ দিছি কোথায় গেলে উত্তর পাওয়া যাবে। বুঝলাম ভালো উপদেশ দিলেও গায়ে লাগে আপনের।

তাইলে আবার একটু ধন্যবাদ দেন। আমি তো আবারও মন্তব্য করছি।

আপনি অনেক উদার। বার বার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দেয়ার পরও রিপ্লাই দিয়ে যাচ্ছেন।


০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: বার বার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দেয়ার পরও রিপ্লাই দিয়ে যাচ্ছেন।

আপনি মন্তব্য করলে উত্তর দেওয়া আমার কর্তব্য, হোন না আপনি একজন নির্বোধ।

১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: জী, আমারো ইচ্ছা আছে একজন স্কলার এর কাছে যাওয়ার। দুয়া করবেন সফলতার জন্য।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

স্বতু সাঁই বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে আকল দিয়ে হেদায়েত দান করুক।

১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আরকটা ব্যাপার। আপনি নিজের নাম আর ছবি দিয়ে আইডি খুলেন নাই কেন? আপনি কি জংগীদের ভয় পান?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: ভ্য় যারা পায় তারা প্রকাশ্য বা গোপনে, কোনভাবেই সত্য কথা বলতে পারে না। যেমন আপনিও সত্য বলতে ভয় পান। সেজন্যে সত্য সন্ধানে আপনার অনিহা।

১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আমি কি প্রশ্ন করছি আর আপনি কি উত্তর দিলেন? কেন খুলেন নাই সেটা বলেন।
আর কি সত্য বলব? মিথ্যা কি বলছি?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

স্বতু সাঁই বলেছেন: আপনি সত্য ও মিথ্যা চিনবেন না। কারণ অন্তর্দৃষ্টি বন্ধ আছে।

১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে।

১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫২

ফেল কড়ি মাখ তেল বলেছেন: @মোহেবুল্লাহ সাহেব সমাজের নিচু কর্মজীবি লোকের কিন্তু গলার আওয়াজ টা একটু বেশি জানেন তো??? সাই বাবাজীর কর্ম কি জানেন তো??

কলাবাগানের মুদি দোকানদার। এইবার বোঝেন বাবাজীর জ্ঞানের বাহার?? মুদির জ্ঞান গর্ভে যা এটেছে তা দিয়ে ওনি একটা পোস্ট প্রসব করেছেন??? আপনি প্রশ্ন করলেন আগডুম বাগডুম করে আপনার বানান ভূল নয় ছয় বুঝ দিয়ে দিল। বুঝেন বাবার জ্ঞানের বাহার???

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: তোমার কমেন্ট পইরা হাসতে হাসতে পেটের ব্যথা হইয়া গেলো.. হা হা হা.....

১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪

NurunNabi বলেছেন: ব্যাপার কী, লেখাটি পোস্ট হয়েছে ২ রা সেপ্টেম্বর। অথচ লেখাটে Like ০!!!!! তবে কি লেখাটি কারো পছন্দ হয়নি????

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

স্বতু সাঁই বলেছেন: আপনার চোখ আই স্পেসালিস্ট দিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন।

১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫৮

NurunNabi বলেছেন: আমি যা দেখেছি তাই বলেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.