নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতোদিন ব্লগে রহিঙ্গা দরদী(বিএনপি)-দের হাউকাউ শুনলাম, রহিঙ্গাদেরকে দেশে ঢুকতে দেও। কারণ মিয়ানমার ওদের উপর অমানবিক অত্যাচার করছে। তখন মনে করেছিলো রহিঙ্গারা ঢুকলে বিএনপির একটা সুবিধা হবে। বিএনপি দীর্ঘদিন থেকে রাজনৈতিক খেলার মাঠের সাইড লাইনে বসে, তাই রোহিঙ্গাদের ইস্যু নিয়ে মাঠে খেলতে না পারুক, গা গরম করতে পারবে। সেটা তারা বুঝেই এতো হাউকাউ করছে এতোদিন। কিন্তু রহিঙ্ঙা ঢুকতে ঢুকতে দশ পনেরো লাখ হয়ে যাবে এটা কখন বুঝে নাই। তাছাড়া রহিঙ্গা নিয়ে রাজনীতি করবার কোন ছাড় দেন নাই শেখ হাসিনা। তাই এখন এতো রহিঙ্গা দেখে ওরাই আবার বলছে, ভারত কেন নাই পাশে?! আরে বাবা ভারত কেন এখন পাশে থাকবে? এখন তো তাদের হাত-তালি বাজানোর সময়। কারণ এক দেড় কোটি হিন্দুকে পিটিয়ে ভারত পাঠিয়েছো, সেই হিন্দু বাঙালীদের বোঝা এখন টানছে ভারত। তোমরাও এখন বিশ পঁচিশ লাখ নিজেদের পূর্বপুরুষ রহিঙ্গাদেরকে পুষো, দেখি কেমন ঠেলা। তাই তাই তাই(হাত-তালি)...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
স্বতু সাঁই বলেছেন: ভারত সরকার শুধু হাত-তালি না, বগল-বাজা, ঠোঁটে আঙ্গু ঠেকিয়ে ছিটি বাজা সবই করে দেখাবে। প্রয়োজনে মিয়ানমার সরকারের পশ্চাতে হাওয়া দিবে, আরো পাঠাও। বিশ লাখেরে এক কোটি বানাও। ছুন্নত দেওয়া মুসলমানেরা এক কোটি পাঠাইছে ভারতে। এক কোটি রোহিঙ্গারে ঢুকাইয়া জনসংখ্যার সমতা করো।
কেন এতোদিন রহিঙ্গা মুসলমানের জন্য এতো দরদ উথলে উঠে ছিলো ছুন্নত দেয়া মুসলমান বাঙালীর, এখন দরদ গেলো কোথায়? একেক পরিবার একটা কইরা রহিঙ্গারে দত্তক নিলে তো সমস্যা মিটে যায়। ভারতের সহায়তার কি দরকার। কতো অকৃতজ্ঞ হলে এই কথা কয়, ভারত বলে সহায়তা করে নাই। ভারত যদি সাধারণ ব্যবসায়াদেরকে চাল আমদানীর অনুমতি না দিতো, ১৫০ টাকা কেজি চাল খাইতে হতো, সে হুঁস আছে এক আহাম্মকগুলার?
দাদা এই বেপরোয়াগুলো এমন সব কথা কয়, গা খালি কিলবিল করে। বিদেশে বসে হুইস্কী খায়, আর দেশের নেতা নেত্রীর দোষ ধরে বেড়ায়। হাসি পায়, হাসি পায়। বুঝলেন দাদা!!
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এখন উপায়?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
স্বতু সাঁই বলেছেন: কোন উপায় নাই। ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়। এটাই নাকি সৃষ্টির বিধান।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮
কালীদাস বলেছেন:
এতোদিন ব্লগে রহিঙ্গা দরদী(বিএনপি)-দের হাউকাউ শুনলাম, রহিঙ্গাদেরকে দেশে ঢুকতে দেও। কারণ মিয়ানমার ওদের উপর অমানবিক অত্যাচার করছে। তখন মনে করেছিলো রহিঙ্গারা ঢুকলে বিএনপির একটা সুবিধা হবে।
এরা এখনও আছে। সংখ্যাটা নিজেদের সব এক্টিভ/ইন্যাক্টিভ কর্মীর চেয়ে বেশি হয়ে যাবে সেটা বুঝেনি মানবতার বুলি ছেড়ে পোস্ট করার সময়। এক জামাতের জারজদের ছায়াতেই এদের দেখা যায়না, নতুন কমপিটিটর তাই এখন আর মানতে পারছে না
শেষের হাত তালিটা ভাল লাগলনা। কূটনৈতিক ব্যর্থতা চলছে এতদিন ধরে; এমনিতেও জিনিষটা আমাদের জন্য একটা লংটার্ম সমস্যাই বটে।