নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পূজক।

আমি মনে হয় মুরুব্বী হয়ে গেছি। :(

ভুল উচ্ছাস

আমি না আমার দর্শন বদলে গেছে।

ভুল উচ্ছাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাউন্টেন ডিউ, তরল এবং ল্যাম্পপোষ্ট।

০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০২

শহরের এই প্রান্তে বুঝি সব অবসাদ। জরাগ্রস্থ দালান গুলো প্রাচীনত্তের স্মৃতি নিয়েই বুঝি কটাক্ষ করে চলেছে কোন এক সৃষ্টিকর্তার প্রতি। আর সেই সব রুগ্ন দালান ঘেঁষে হেটে চলেছে একটি তরুন। তরুনের হাতে একটা অর্ধখালি মাউন্টেন ডিউর বোতল। আর ঠিক তিন পা পিছনেই একটি কুকুর অনুসরন করে চলেছে, ঠিক যেন অদৃশ্য কোনো চেইন বাধা তার গলায় যার অন্যপ্রান্ত তরুনের হাতে। তরুণটিকে দেখলে সভ্য সমাজের সবাই হয়তো এড়িয়েই যাবে, গায়ের টিশার্ট থেকে চার পাচ দিনের ঘামের দুর্গন্ধে কেউ ওর পাশে যাবে কিনা সন্দেহ আছে। হয়তো সেই জন্যেই রাতের এই সময়ে সে বের হয়ে এসেছে বাহিরের পৃথিবীতে।

আশেপাশের দোকানীরা খুব দ্রুত সাটার টেনে দিচ্ছে আর তার কিচকিচ শব্দে দাঁতের বারোটা বাজবে সবার কিন্তু ভ্রুক্ষেপহীন ছেলেটি হেটেই চলেছে তার গন্তব্যে, কোনো কোনো দোকানী যে সন্দেহের চোখে তাকাচ্ছে না তা নয়, তাকাবেই বা না কেন? ছেলেটি শুধু ল্যাম্পপোস্টের আলো এড়িয়ে ছায়াপথ ধরেই হেটে চলেছে, মাথাটা একেবারে বুকে এসে ঠেকেছে যেন এই পথ তার কতো চেনা, যেন এই পথে সে হেটেছে অনেক। তার গন্তব্য কোথায় কেউ জানে না, শুধু কুকুরটা জানে হয়তো। কিছু পথ পর সে এক চুমুক মাউন্টেন ডিউ খেয়ে নেয়।

এই মুহূর্তে কেউ ছেলেটির দিকে তাকালে নির্ঘাত আৎকে উঠতো, ওর পুরো মুখের এক পাশে যেন কেউ খাবলা দিয়ে মাংশ তুলে নিয়েছে, সে কি ভীবৎসো। এটা জানার কোনো উপায় নেই আদৌ সে কোনো বন্য প্রানীর সামনে পড়েছিলো কিনা, সে যাই হোক ভাগ্যিস কেউ দেখতে পায় না, হয়তো চমকে উঠে চিৎকার করতো। তবে মনিব ভক্ত কুকুর তাতে একদম ভীত নয়।

ছেলেটি সচেতন ভাবে কিছুই কি ভাবে? না তাও নয় তবে তার চোখের সামনে ভেসে উঠে নীল জলরাশি, শান্ত ঢেউ আর তার অতল সৌন্দর্য। সেই জলরাশির মাঝেই একসময় নিয়মিত ছেলেটিকে দেখা যেত ঝিনুক কুড়োতে, কখনো সখনো ডুব দিয়ে ছেলেটি ১০-১৫ মিনিট কাটিয়ে দিতো, সেই জলরাশি আর ছেলেটি যখন এক হয়ে যেত, লীন হয়ে যেত আহা কি সুষমা। দু পায়ে ফীন লাগিয়ে যখন ডলফিন গুলোর সাথে ছেলেটি সাঁতরে বেড়াতো, কিংবা বীচের কাছাকাছি এসে ওদের নিয়ে খেলত যে কারো ঈর্ষা হবে সেই দৃশ্য দেখলে। কোন হাঙ্গর ছিলো না সেই নীল জলরাশি জুড়ে, তবে মাঝে মাঝে যে দু একটি নীল তিমির ঝাঁক দেখা যেত সেটি ছিলো মন কাড়ার মতোই, তখন কোনো কোনো ডলফিন ছেলেটিকে তার পিঠে চড়িয়ে সেই নীল তিমিদের ভীড়ে মিশে যেত, তিমির বাচ্চারা যেভাবে মায়ের আশেপাশে ঘুরে ঘুরে খেলতো, সেই সব মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। আর তারপর একদিন এলো, ওরা ঝাঁক বেধেই এলো। প্রথমে ছেলেটি বুঝতে পারেনি কি আসছে, সে শুধু দেখেছি দূরে নীলের চুড়োয় কতো গুলো ফীন। সেদিন ডলফিন গুলো মনের সুখেই খেলছিলো ঐ যে রীফের কাছাকাছি, হটাৎ ওদের মাঝে হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে গেলো কিন্তু তখনো ছেলেটি বীচের উপর দাঁড়িয়ে, কিছুই করার ছিলো না তার চারদিকে শুধু ডলফিনের সফেদ লোম উড়ে উড়ে যাচ্ছে, আর নীল জলরাশি তার এতোদিনের সৌন্দর্য হারিয়ে হয়ে উঠলো আরো সুন্দর আর নিখাদ আরো মায়াময় আর নিষ্ঠুর রক্তাভ। আর সেদিন রাতেই এলো সমগ্র চরাচর জুড়ে ছিরে ফুড়ে ঝড়, যেন ডলফিনদের আর্তনাদে মিলে মিশে একাকার হয় উঠলো সমগ্র নীল ফেনা, একটা অ্যালব্যাট্রস ডানা ভেঙ্গে ছিটকে গেলো কোথায় জানি, শুধু তার ছিন্ন ডানার রক্ত টুকু ছিটকে পড়লো তরুনের মুখে।

হটাৎ করেই কুকুরটি তার প্রভুর এমন উদাসীন আচরনে বিরক্ত হয়ে কুউ করে হাক ছাড়ে মৃদু ছেলেটি ফিরে এলো বাস্তবের পৃথিবীতে। যেখানে যা কিছু হয় তার সব কিছুই সত্যি, কোন কিছুই যেখানে আর ফিরে আসে না, কিংবা ফিরতেও পারে না। থমকে দাঁড়িয়ে সে ফিরে তাকায় কুকুরের দিকে, হয়তো চাহনিতে ধন্যবাদ লেখা ছিলো, যা কেবল কুকুরটিই বুঝতে পারে।

কিন্তু এ যে ঘোর আরো কিছু হাটা পথ সময় পরে সে আবারো হারিয়ে যায় মনের অজান্তেই, চারপাশে দিগন্ত জোড়া মাঠ, পুরো মাঠ জুড়ে সরিষা ক্ষেত, হলদে হয়ে আছে চারিদিক, মনে হয় যেন সমগ্র পৃথিবীটাই হলদে, আর আকাশ জুড়ে লাল রঙের টিয়ের ওড়াওড়ি যেন আকাশটাকে করে দিয়েছে লালচে, টিয়েদের কিচিরমিচিরে মনে হচ্ছিলো যেন ব্যাক গ্রাউন্ডে বেজে চলেছে কোনো উদ্দাম রক সঙ্গীত, আর তার মাঝে স্নিগ্ধ বাতাস। ছেলেটি বসে আছে একটি হেলানো চেয়ারে, হাতে প্রিয় লেখকের উপন্যাস, আর তখন মৌমাছিরা এসে গুঞ্জন তোলে ছেলেটির কানে, এসো হে এসো, আজ আর আনমনা হয়ে বসে থেকো না। ছেলেটি উঠে দাঁড়ায় দিগন্ত জুড়ে দৌড়ে বেড়ায় সে, তাকে ঘিরে থাকে মৌমাছির দল। ছেলেটির উচ্ছাস, ছেলেটির উল্লাস যেন ছাপিয়ে যায় প্রকৃতিকে, প্রকৃতি নিজেও ছেলেটির সাথে মিশে লীন হয়ে যায়, সে এক অপূর্ব নয়ন জুড়ানো দর্শন। যখন শেয়ালের বাচ্চা গুলো সরিষা খেতের মাঝ থেকে উঁকি দেয়, কৌতূহলী হয়ে তাকিয়ে থাকে ছেলেটিও সমান কৌতূহলী হয়ে তাকিয়ে থাকে ওদের দিকে। কি অদ্ভুত ওরা ভয় পায় না, ওঁরাও যেন হেসে উঠে উদ্দাম নৃত্যে। মৃদু ধমকের সুরে ডেকে উঠে মা শেয়াল তখন ওরা আবার মুখ লুকোয়। ছেলেটি আনমনেই হেসে উঠে। সে এক পাগুলে হাসি। সে এক উন্মাদ হাসি, সে এক অফুরান আনন্দের হাসি। কিন্তু হটাৎ করেই মৌমাছিরা হারিয়ে যায়, কোথায় যেন, আর দূরে সরিষা গাছ গুলোতে যেন কেউ জাবড় কাঁটা শুরু করেছে মনে হয় যেন কেউ লাঙ্গল চালিয়ে দিচ্ছে হলুদের উপর দিয়ে, একটু পরে পঙ্গপালের দল আছড়ে পড়ে তার সমগ্র উন্মত্ততা নিয়ে, সে পঙ্গপালের দল হামলে পড়ে প্রতিটি মৌমাছির বাসায়, আর মৌমাছি রানীর কান্নায় ভারী হয়ে উঠে আকাশ বাতাস, সে কি তার আকুল প্রার্থনা কিন্তু ছেলেটি অবুঝের মতো নিঃসাড় পাথরের মত দাঁড়িয়ে থাকে তার যেন কিছুই করার থাকে না। আর মৌমাছিদের অভিশাপে সেদিন রাতেই উঠে কালবৈশাখী, স্বর্গ যেন আর নরকের হামলায়, কদর্যতায়, নিষ্ঠুরতায় একাকার হয়ে গ্যাছে। প্রতিবাদ করার কেউ থাকে না। আকাশে উড়নরত টিয়ের দল কোথায় কে মরে পড়ে আছে কে জানে। বিবশ ছেলেটির গায়ে এসে আছড়ে পড়ে নরক আর তখনই কুকুরটি আবারো ছেলেটিকে ফিরিয়ে আনে কেউ কেউ শব্দ করে। ছেলেটি আবারো চমকায়। সে পিছনে তাকায়, কৃতজ্ঞ হয় সব সময়ের মতো।

কিন্তু ঐ তো দেখা যাচ্ছে শহরের শেষ প্রান্তের শেষ ল্যাম্প পোস্ট, ছেলেটির ভাবনায় চলে আসে একটা সুন্দর কলম, সেই কলমটা কেমন জাদুকরী ছিলো, ইচ্ছে মতো রঙ বের হতো, কখনো লাল, কখনো নীল, কখনো সবুজ, কখনো হলুদ যেন রঙধনুর সব গুলো রঙ আর তার মিশেলে অপূর্ব কোন এক কলম। ছোট্ট একটা বদ্ধ রুমের মধ্যে একটা টেবিল আর তার উপরে মহিষের চামড়া দিয়ে বাধাই করা চমৎকার একটি ডায়েরী, এই ডায়েরী রোজ রাতে সে আঁকিবুঁকি করে যাচ্ছে, কখনো লিখছে, কখনো আঁকছে, এ যেন যা ইচ্ছে তাই করার একটা চমৎকার উপায়। আর তাই ছেলেটি কখনো আঁকছে একটা পরী, কখনো আঁকছে একটা প্রেম, কখনো আঁকছে একটা স্বপ্ন, কখনো আঁকছে একটা জীবন, কখনো আঁকছে একটা নদী, কখনো আঁকছে একটা রূপকথা, মায়াবী মায়ার পরী। কিন্তু হটাৎ এক রাত এলো কলমের কালি যেন শেষ হয়ে গেলো, আর তারপর থেকে কলমটাও হারিয়ে গেলো, রয়ে গেলো শুধু ডায়েরী।



ছেলেটি ল্যাম্পপোষ্টের নিচেই চলে এসেছে, এখানে এসে এতদিন সে আবার ভোর হবার আগেই ফিরে যেত, বলা চলে তাকে ফিরিয়ে নিয়ে যেত এই কুকুরটি। কিন্তু আজ যেন মাউন্টেন ডিউর কিছু তরল অবশিষ্ট রয়ে গ্যাছে। ছেলেটি আজ সামনে তাকিয়ে দেখলো এক রাশ অস্বচ্ছ কুয়াশা। যার শুরু ল্যাম্পপোষ্টের আলোর শেষে। ছেলেটি বুকের সাথে বেল্ট দিয়ে বাধা প্রাচীন একটা ডায়েরী বের করে, রেখে দেয় ল্যাম্পপোষ্টের নিচেই। আর তারপর ওটার দিকে তাকিয়ে থাকে কিছু মুহূর্ত যেন পাজর থেকে বের করা এক টুকরো প্রত্যঙ্গ ওটা। কুকুটাও যেন কিছু বুঝতে পারে, সে বেসুরো সুরেই ডেকে উঠে ঘেউ ঘেউ। কিন্তু আজ যে মাউন্টেন ডিউর বোতলে কিছু তরল রয়ে গ্যাছে। ছেলেটি সেইটুকু তরল নিয়েই রওনা দ্যায় কুয়াশার দিকে। আর কুকুরটি অত সাহস করে উঠতে পারে না। তার বোবা চক্ষু বেয়ে নেমে আসে বহু দিনের সঙ্গী হারাবার অশ্রু।





উৎসর্গঃ অতি অবশ্যই ইনকগনিটো, যার টাইপিস্ট গল্পের দাড়া অনুপ্রানিত হয়েই আমি এই গল্প লিখেছি। বেচে থেকো ডাক্তার। হাজার বছরের শুভ কামনা তোমার জন্যে।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৯

শায়মা বলেছেন: তুমি দেখি দশ হাতে লিখছো ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!


রোজ রোজ এত এত ভালো ভালো গল্প কবিতা!!

মুগ্ধ হলাম!!!!:)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৫

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ১০ হাত কোথায় আপু? দুই হাত, ১০ আঙ্গুল, আর ধরা মাথা। এই নিয়েই লিখছি। আর তোমাদের যদি ভালো লাগে আমার লিখতে খারাপ লাগে না একদম।



ভালো থেকো আর ভালোবাসা জেনো। কেমন। :) :)

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১২

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: ++++++++

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৫

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ধন্যবাদ রাজকন্যা।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ইনকগনিটো বলেছেন: এই প্রথম কেউ মনে হয় আমাকে কিছু উৎসর্গ করলো। কি বলবো বুঝতে পারতেসি না। অনার্ড!

গল্প ভালো হইছে। শেষের দিকে মনে হয়, নিজেকে বালকের স্থানে বসায়ে কল্পনা করতেসিলাম। হাজার হাজার বছর তো আর বেঁচে থাকা হবে না, টুপ করে কোন একদিন ঠিক ঠিক অস্বচ্ছ কুয়াশায় লুকায়ে যাবো।


খুব ভালো লাগলো গল্প। শুভেচ্ছা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: আমিও নিজেকে ওখানেই কল্পনা করেছি লেখার সময়। আর তোমার ঐ গল্পটা না হলে আমার মাথায় এতো কিছু জীবনেও আসতো না। তবে তোমার মতো করেই সুন্দর সুন্দর গল্প কবিতা লেখার ইচ্ছে আছে, পারি বা না পারি চেষ্টা করতে দোষ কোথায়, বাই দা বাই তোমাকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে।


ভালো থেকো ডাক্তার।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

কস্কি বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়তেও ভয়ভয়. লাগে ;)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৮

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: না না ভয়ের কিছুই নাই, আমি সহজ করেই লিখি। :) :)


ভালো থাকুন নিরন্তর। শুভ রাত্রি।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

মাক্স বলেছেন: ভালো লাগলো! ++++
উৎসর্গ একদম ঠিক জায়গামত হয়েছে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২০

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: প্লাসের জন্যে ধন্যবাদ মহান বিপ্লবী। আর হ্যা আমি ডাক্তারের প্রতি কৃতজ্ঞ। বলতে ভুলে গেছি আপনার ব্লগে করা আমার একটা মন্তব্য এখানে একটু পরিমার্জিত করে দিয়ে দিয়েছি। মানিয়েছে নিশ্চয়ই।


ভালো থাকুন।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: পড়ার জন্যে মনিরা সুলতানাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। :)



ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২১

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ভাইয়া কি বলবো বুঝতে পারছিনা.............এক কথায় অসাধারণ.....

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: রহস্যময়ী কন্যাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থেকো কেমন। :)

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৫

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ভালো লাগলো :)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৭

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ধন্যবাদ কামরুল সাহেব। :) :)


শুভেচ্ছা।

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৩

রবি_জল বলেছেন: খুব ভাল ++

এতো লেখার সময় কৈ? ;)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৯

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: টাইম পাস করার আর তো কোনো ওয়ে নাই, কিছু তো একটা করতেই হইপে, সারাদিন বাসায় বইসে বইসে তাই মুড়ি ভাজি।


পোষ্টে আসার জইন্যে থেঙ্কু। :) :)

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৭

মাক্স বলেছেন: মন্তব্যের সাথে মিলিয়ে দেখলাম।
হবে আপনাকে দিয়ে!
চালিয়ে যান। শুভকামনা রইলো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৯

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ধন্যবাদ মাক্স। শুভ কামনা আপনার জন্যেও। ;) ;)

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অসাধারন !!

+++++++++++++

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্যে। :)

১২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৪

ইখতামিন বলেছেন:
১০ হাতে লিখেছেন.
তাই ১০ম ভালো লাগা দিলাম.


ভাই. পরিবেশটা কেমন যেনো বিদঘুটে মনে হচ্ছে!!!

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০২

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: পরিবেশ বিদঘুটে মানে? কি হইছে?

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৮

জেমস বন্ড বলেছেন: শ্রদ্ধেয় সামুর মডারেটর গণ -

মশা দেখি এখানে ওখানে লেদাচ্ছে , এখন যদি এই ব্লগের "জানা" আফারে নিয়া লেদাইতো তাইলে তো ঠিকই মডুগন ব্যান কইরা দিতো । যেহেতু বেবস্তা নিচ্ছে না তা হলে কি ধরে নেবো মডারেটরগন দের সু দৃষ্টির ছায়ায় মশা মিয়া এরাম করছে ?


মশার আইপি সহ ব্যান চাচ্ছি ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: আমি মডুদের উপরে খুব বিরক্ত।

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৮

মশামামা বলেছেন: খায়ালচে!!!!!

শায়মা বুড়ি আমার ফারামনিরে খায়ালচে!!!!

হালার নিকডাই খুলছিলাম এই জন্য। এখন এমুন চোক আমি কুনে পাই????????

সান্তনুরে গদাম দেয়া আমার এক সেকেন্ডের ব্যাপার আচিলো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০০

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: হারামীর বাচ্চা আমার ব্লগে এসে ল্যাদাচ্ছিস ক্যান, তোরে রিপোর্ট করলাম।


সমস্যা কি? এরকম মিথ্যে রটাচ্ছেন ক্যানো?


আর আপনাকে আজ আমি ফাদিজার পোস্টেও দেখলাম ফাদিজা আপনাকে সমর্থন করে যাচ্ছে, আপনাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে।


সমস্যা কি?


পাগ্লামী আমার ব্লগে করলে থাব্রা দিয়া দাঁত ফেলে দিবো।


নকশা অন্য জায়গায়, নট হিয়ার। দিজ ব্লগ ইজ অনলি ফর এ জেন্টেল্ম্যান।

১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

মুনসী১৬১২ বলেছেন: ভালো লাগল

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৪

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মুনসী সাহেব। :)

১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৫

ডক্টর এক্স বলেছেন: সুন্দর লেখেন আপনি। দারুন শব্দটিই বেশি মানাবে এ লেখার সাথে। +++++

১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:০৩

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ডক্টর এক্স, আমার বাড়িতে স্বাগত জানবেন। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকা হোক নিরন্তর। :)

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৮

মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: কল্পনা করছি ।
দেখি কতদূর যাওয়া যায়। +++++

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: হারিয়ে যান কল্পনায়। :) :)

১৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: দৃশ্যকল্পগুলো অদ্ভুত সুন্দর এবং স্বচ্ছ। স্মৃতি এবং নিঃসঙ্গতার মেলবন্ধনে বর্তমানের ছায়াশরীর চলতে থাকে টলতে টলতে। মিথ্যা আর সত্যের দ্বন্দ্বে পড়ে যাই আমরা। মোহ মোহ লাগে, কুহকভাব হয়। মাউন্টেন ডিউ এর বোতলটা এসব দ্বন্দ্ব কাটিয়ে দেয়। রূপকের সাথে দৈনন্দিন বস্তুর সঙ্গত চমৎকার হয়েছে।

অনুসারিত লিস্টে রাখলাম।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫০

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: জানি মেসেজটা আপনি পাবেন, জানেন তো আমি আমার লেখার মধ্যেই ঢুকে বসে আছি।



আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগত। শুভেচ্ছা নিরন্তর। :)

১৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

বোকামানুষ বলেছেন: একটু কঠিন লাগছে কিন্তু অনেক সুন্দর

গল্প হিসেবে শুধু নয় কবিতা হিসেবেও দারুণ কথাগুলো

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫১

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: ধন্যবাদ বোকামানুষ। স্বাগত শুভেচ্ছা জানবেন। :) :)

২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: পড়লাম। ভালোই লাগলো। আর কি বলবো? রাজনীতিমুক্ত স্বাস্থ্যকর জীবন হোক তোমার। :P :P

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩২

ভুল উচ্ছাস বলেছেন: রাজনীতিমুক্ত স্বাস্থ্যকর জীবন হোক তোমার।


ভয়াবহ আপত্তি আছে আপু, আমরা যদি ঘরে বসে থাকি এই দেশ বদলাবে না। নিশ্চিত থাকো। খারাপ দুইটা দলই কিন্তু এদের মধ্যেই আমাদের বেছে নিতে হবে তারপর চেঞ্জ আনতে হবে। বাসায় বসে সারাদিন ধরে প্রতিবাদ করলেও কোনও চেঞ্জ আসবে না।


অনেক দিন পর আপনাকে দেখে সত্যি ভালোলাগছে। ভেবেছিলাম হারিয়েই গেছেন বুঝি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.