নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে কী বলা যেতে পারে? এ তো বড় চিন্তার বিষয়।

দ্য ইলিউশনিস্ট

তা্হসিন কামাল। ফেসবুক প্রোফাইলঃ https://www.facebook.com/tahsin4444

দ্য ইলিউশনিস্ট › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্প: আতশবাজির মতো

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:১২



তুলি আপুরা আমাদের বাসায় আসলো প্রায় ৭ মাস পর। তার সাথে দেখি একটা মেয়ে। মায়া কাড়া চেহারা। পিঠ ঘনকালো চুলে ঢাকা। ঠোঁটে হাসির রেশ মাত্র নেই অথচ ভাবসাব দেখলে মনে হয় যেন প্রফুল্লতা বিকিরণ করছে তার চারপাশে। চোখে নিশ্চুপ চঞ্চলতা।
আমার মনে হলো- পুরো ঘর অন্ধকার। কেবল সেই ঝকঝক করছে।


তুলি আপুরা ভেতরে চলে গেলেন। আমি দাঁড়িয়ে থাকলাম দরজার এক কোণঘেঁষে। সে বসে আছে সোফায়। আশ্চর্য, এক মুহূর্তের জন্য চোখ ফিরাতে পারলাম না। অজানা এক উত্তেজনার মতো দূর থেকে উপভোগ করতে লাগলাম তার নীরব উচ্ছলতা।


সে ফ্লোরের টাইলসের দিকে এমন মনোযোগ দিয়ে তাকিয়ে আছে- দেখলে মনে হয় যেন সেখানে কোন চলচ্চিত্র চলছে। আমার সাধারণত যে কোন কিছু খুটিয়ে দেখার অভ্যাস নেই। নিজেই অবাক হয়ে গেলাম প্রথম দেখায় তাকে নিয়ে এত গভীর ভাবে ভাবা নিয়ে। এমন অসাধারণ কি আছে এই সাধারণ মেয়েটার মধ্যে যা আমার আকর্ষণ এভাবে কেড়ে নিল? কিছুতেই বুঝে উঠতে পারলাম না।


কাছে গিয়ে নিতান্তই অপরিচিত সেই মেয়েকে জিজ্ঞাস করলাম, 'ভালো আছো?'
সে মাথা আগের মত নিচু রেখেই চোখ উঁচু করে এমনভাবে তাকালো যেন আমি কি যেন কি অঘটন ঘটিয়ে বসেছি। পরক্ষণেই ঠোটের কোণে মিষ্টি হাসির আভা ফুটিয়ে বলল, ভালই। এবার আপনার খবর টবর বলেন?
বলার ভঙ্গিটা এমন যেন সে আমার সেই মেলায় হারিয়ে যাওয়া ছোট বোন। এখন খুঁজে পেয়েছে মাত্র।


স্বপ্নের মতো বোধ হলো আমার। দীর্ঘশ্বাস লুকিয়ে কথা আগানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু খুব একটা সুবিধা করতে পারলাম না। মন খারাপ হয়ে যাচ্ছি বারবার, মুড অফ হয়ে যাচ্ছে আপনা আপনি। কোনরকমে নামটাই কেবল জানতে পারলাম। বিন্দু!


সেদিন রাতে ঠিকমত ঘুম হল না। এত সুন্দর একটা মেয়ের সাথে এত কাছ থেকে কথা বলার পর সারারাত বিছানায় ছটফট করা অস্বাভাবিক কিছু না। আমি তার কথা ভাবতে লাগলাম। কল্পনা করতে শুরু করলাম তাকে নিয়ে। আমার তখনকার অবস্থাতে সে হয়ে গেল আমার জগতের সব সৌন্দর্যের কেন্দ্রবিন্দু।
অথচ সেদিনই প্রথম দেখা।



সকালে নাস্তা করতে যেয়ে দেখি বিন্দু ভাত খাচ্ছে, নিঃশব্দে। মেয়ে এত বড় না, অথচ খাওয়ার ভঙ্গি পুরো বৃদ্ধের মতো গম্ভীর। আমি তার সামনে চেয়ার টেনে বসলাম নাস্তা করতে।


আমাকে নাস্তা দেয়া হয়েছে- দুটো পরোটা, গরুর মাংস আর একটা ডিম। প্লেট থেকে ডিমটা তুলে তার প্লেটে দিলাম। সে আবার সেই কি যেন কি ঘটিয়ে ফেলেছি এমন অভিব্যক্তি করে বললো, আয় হায়, করলেন টা কি!
-ইয়ে মানে.. আমি ডিম খাই না।
-না খেলে আপনাকে দিয়েছে কেন?
-নাহ.. মানে ডিম খেলে পুষ্টি.. তুমি খাও না।
সে কিছু না বলে ফিক করে হেসে দিলো। আর তার হাসির শব্দ, রিনরিন করে বাজতে লাগলো আমার বুকের ভেতর।
তখন সকাল ৮:২০। স্কুলে ক্লাস শুরু ৮:৩০ এ। হাতে আর মাত্র ১০ মিনিট সময়। একদিনও স্কুলে অনুপস্থিত না থাকার মতো ছাত্র হওয়ার পরও তাড়াহুড়া করার কোন তাগিদ নিজের মাঝে খুঁজে পেলাম না। বরং ইচ্ছা করলো, সেখানে তার সামনে বসেই পুরো জীবনটা কাটিয়ে দিতে। অদ্ভুত এক আকর্ষণ গ্রাস করছে ক্রমশ। তীব্র বেদনাময় ভালোলাগায় আচ্ছন্ন হয়ে রইলাম আমি।



তুলি আপুরা নাকি আর বেশিদিন থাকবে না। এই অল্প সময়ে সে কোথাও বেড়াতে যেতে চায়। সবাই মিলে ঠিক করলাম, রাতে বিচে যাবো।
বিকাল-সন্ধ্যা পার হয়ে রাত এল চারিদিক আধার করে। আমরা রেডি হতে শুরু করলাম। আমি রুমে গেলাম সার্ট খুঁজতে। তুলি আপু এমন ভাবে সাজগোজ করছে যেন আমরা কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে যাচ্ছি। আর বিন্দু মন খারাপ করে বসে আছে জানালার পাশে। যার মাঝে এই কয়েকদিন হতাশার ছিটেফোঁটাও দেখিনি, তার মাঝে, বসার ভঙ্গিতে, অভিমানী মুখে বিষণ্ণতায় ভরে গিয়ে আশেপাশেও ছিটেফোঁটা উতলে পড়ছে।
তুলি আপু থেকে বিন্দু আমাদের সাথে বিচে যাবে কিনা জিজ্ঞাস করতেই সে বলল,
'পানিতে নামবে, হইচই করবে। আমি এতসব কিছু সামলাতে পারবো না।'
বিন্দু যাবে না শুনে আমার কি যেন মন্ত্রের মতো হয়ে গেল। তারা পরশু চলে যাবে। মাঝখানে আর মাত্র একদিন। আমি লজ্জার মাথা খেয়ে বলে ফেললাম,
'আপনি না পারলে আমরা দেখবো ওকে। নিয়ে চলেন না। আবার কবে কক্সবাজার আসবেন তার তো কোন ঠিক ঠিকানা নেই।'
-না থাক, কারন ছাড়া দল ভারি করে লাভ কি? ঠিকমতো মজাও করা যাবে না।
-ওকে বোঝা ভাবলেন আপনি! প্লিজ নিয়ে চলেন। এখানে এসে একটুও না বেড়িয়ে চলে যাবে?
-তুই বুঝবি না। তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নে।
-নাহ, বিন্দু না গেলে আমিও যাব না
তুলি আপু এবার হেসে দিল। বিন্দু এতক্ষণ চোখ বড় করে দেখছিল সব। এখন সেই অপূর্ব দুই চোখে অশ্রু জমাট বাধছে। ছলছল করে টলছে কিন্তু পড়ছে না। সে বোধ হয় বিশ্বাস করতে পারছে না, কেবল অপরিচিত একজন তার জন্য এমন করছে। সে ঝাপসা দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। আমি তার দিকে তাকাতেই ঝাপসা চোখ দুটো ফিরিয়ে জানালার দিকে তাকালো। আমার বুকের ভেতরটা ধ্বক করে উঠলো হঠাৎ। কি অপরূপ সৌন্দর্য! সেই দৃশ্য, সেই থেকে আমার হৃদয়ে একটি স্থায়ী ছবি হয়ে গেঁথে গেল। আজ, এতদিন পরও স্পষ্ট দেখতে পাই।



টমটম ঠিক করে আনা হলো বাসার সামনে। আমরা সবাই টমটমে উঠলাম। বীন্দু আসতে একটু দেরী হতেই, তুলি আপা বলল, দেখছিস এবার কেন নিতে চাইনি? তোর দরদ উতলে পড়ছিল, এবার বোঝ।
-এত চেঁচামেচি করছো কেন আপু? ওইতো দেখো এসে পড়েছে।
বিন্দুর জন্য তুলি আপুর পাশে একটা সিট খালি ছিল। ভাগ্যক্রমে সেই সিট আমার সিটের ঠিক সামনে। সে বসলো।


সে বসে আছে আমার সামনেই! আমার খুব ইচ্ছা করলো তার দিকে তাকিয়ে থাকতে। কিন্তু পারলাম কই? অবশ্য এদিক থেকে ওদিক ফিরতে কয়েক সেকেন্ডে দেখার সুযোগ করে নেয়া যায়। কিন্তু এত অল্প সময়ে কি আর দেখার তৃষ্ণা মিঠে। কিছুতেই তার দিকে তাকিয়ে থাকার ইচ্ছেটা দমন করতে পারলাম না। ইচ্ছা হলো, সবার চোখ কালো ফিতা দিয়ে বেধে, আমি মনভরে তাকে দেখি। সে মিটমিট করে হাসছে। তবে সে কি বুঝতে পারছে আমার মনের অবস্থা? কার থেকে যেন শুনেছিলাম এক্ষেত্রে নাকি মেয়েদের সিক্সথ সেন্স বেশি কাজ করে।
বিচে পৌছুলাম। মানুষজন খুব একটা নেই। স্নিগ্ধ জোছনার আলো চারপাশে। মৃদু বাতাস। তারা ভরা আকাশ। কি অসাধারণ ঢেউর ধেয়ে আসা! বৃষ্টির ছিটেফোঁটাও নেই, অথচ হঠাৎ হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। সব মিলিয় কাব্যিক পরিবেশ। বিন্দু বসে আছে বালিতে। কি যেন করছে। হঠাৎ পেছন ফিরে তাকালো আমার দিকে। সেই দৃষ্টিত স্পষ্ট তার পাশে যেয়ে বসার আমন্ত্রণ দেখতে পেলাম। আসলেই কি তাই? নাকি শুধুই আমার কল্পনা?


আমার বড় ইচ্ছে হল তার পাশে যেয়ে বসতে। কিন্তু সম্ভব না। এই ইচ্ছে নিয়ে আর পারা গেল না। মানুষের বেশির ভাগ ইচ্ছা হয় তা ইচ্ছা থেকেই মুছে যাবার জন্য, পূর্ণ হওয়ার জন্য নয়। কিন্তু এমন এক মেয়ে, যার সাথে ২ দিন পর থেকে আর দেখা হওয়ার কোন সুযোগ নেই, তাকে কেন্দ্র করে কেন এমন সব অনুভূতি হচ্ছে? একেই কি লোকে প্রেম বলে!



কালকে তুলি আপুরা চলে যাবে। রাতে ছাদে সবাই পিঠা বানাতে ব্যস্ত। একজন বানাচ্ছে, আরেকজন ভাজছে। আম্মা, তুলি আপুরা সবাই বসেছে পাটি বিছিয়ে। গল্পস্বল্প করছেন। একধরণের উৎসব উৎসব ভাব থাকলেও পরিবেশ খুব একটা সুখের মনে হল না, কেমন যেন একটা মন খারাপ করা ভাব। বিন্দুই কি আমার এমন মনে হওয়ার কারন? কালকের পর থেকে আর কখনো বিন্দুর দেখা পাবো না- ভাবতেও বুকের ভেতরটা মুচড়ে উঠছে।
মাথার উপর বেশ বড় চাঁদ মামা। তারারা টিপটিপ করে জ্বলছে রাতের অন্ধকার আকাশে। আর বিন্দু নিঃশব্দে পিঠা বানাচ্ছে।
আমি ছাদের এক কোণে বসে। দেখছি সোডিয়াম বাতির হলদে আলোয় ধুয়োর স্পষ্ট হওয়া। আবার মিলিয়ে যাওয়া। কল্পনায় সেই ধুয়াতে বিন্দুর চেহারা ভাসানোর চেষ্টা করলাম। পাশে ছোট করে আমাকেও। শুধু আমরা দুজন। আর কোথাও কেউ নেই। বাস্তবে তো কখনো সম্ভব না। কল্পনায় অসম্ভবকে সম্ভব করে কিছুটা তৃপ্তি পেলেও ক্ষতি কি। দুধের স্বাদ ঘোলে মেঠানোর ব্যর্থ প্রচেষ্টা ঠিক ঠিক ব্যর্থই হল। এক টুকরো এবস্ট্রাক্ট কালো মেঘ এসে ভর করলো মাথার উপর। যেন তার মায়া বৃষ্টি হয়ে ঝড়ে পড়ছে।
রাত ক্রমে ক্রমে গভীরতর হচ্ছে। কালকে থেকে আর দেখতে পাবো না তাকে। আমি হাত বাড়িয়ে সময়কে ধরে রাখার চেষ্টা করলাম। সময় পানির মতো আঙ্গুলের ফাক দিয়ে গলে চলে গেল।



সে চলে গেল তুলি আপুদের সাথে, জীবনে সুখের সময় দীর্ঘ কাল থাকে না বলে। হয়তো সে একদিন সময়ের চাপে ভুলেও যাবে আমার কথা। কি বিপদ! আমি মনে রাখার পর্যায়ে গেলাম কেন? মনে রাখার মত কিছু হওয়া তো দূরের কথা, ১ টা সপ্তাহ সময় পাবার পরও তার জীবনের একটু কাছে যেতেও সক্ষম হয়নি আমি। আমার চোখে সে জীবনের একমাত্র লাল টকটকে গড়িয়ে পড়া রক্তের মতো গোলাপ হলেও, তার চোখে আমি একটি সাধারণ ছেলের বেশি কিছু না।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৫৭

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: অসাধারন হয়েছে ভাই । পড়ে অনেক অনেক ভালো লাগলো । তাই অনুসরন করে গেলাম । ভালো থাকবেন ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৪

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হল গল্পটা লেখা স্বার্থক। অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++
সচল বর্ণনা , কণ্ঠায় জমে থাকা আবেগ । ভালো লাগলো খুব ।

শুভেচ্ছা নিবেন :)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা। আপনাকেও এক বস্তা শুভেচ্ছা দিয়ে গেলাম :)

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর লেখায় চমৎকার গল্প । :)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: ধন্যবাদ। কলমের কালি শেষ হওয়ার পরও এত মন্তব্য লিখেন ক্যামতে! :)

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

আলম দীপ্র বলেছেন: বাহ ! বেশ সুন্দর লেখনি ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: ধন্যবাদ দীপ্র ভাই !

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

সুমন কর বলেছেন: অামার কাছে মোটামুটি লাগল। অনেক গ্যাপ ছিল হয়তো ! কিন্তু বর্ণনা সুন্দর।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: হুম, অনেক গ্যাপ ছিল। প্রচুর ধৈর্য নিয়ে শুরু করা গল্পটা বেশ তাড়াহুড়া করেই শেষ করেছি। আরো অনেক কিছু লিখার ইচ্ছা ছিল। গল্পে যা গল্প বলছে তার সাথে বিন্দুর খুব একটা কথাবার্তা হয় না। কিন্তু যখন লিখা শুরু করার আগে ভেবেছিলাম তাদের মাঝে এই ১ সপ্তাহর মধ্যেই বেশ ভালো একটা গড়ে তুলবো। তারপর পাঠকের যখন তাদের সম্পর্ক ভালো লাগতে শুরু করবে, বিন্দুকে পাঠিয়ে দিয়ে শেষ করে দিব।

পরে ভাবলাম, বেশি বড় করাটা বোধহয় ঠিক হবে না। এমনেই ব্লগে আমাকে কেউ চিনে না। লেখার আকার দেখেই যদি না পড়ে? তাছাড়া আমি লেখালেখিও খুব কম করি। বেশি বড় করতে যেয়ে যদি বিরক্তিকর হয়ে যায়, কাহিনী নষ্ট হয়ে যায়! এইসব ভেবে তাড়াহুড়া করেই গ্যাপ রেখে শেষ করে দিলাম।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৭

আবু শাকিল বলেছেন: চমৎকার বণর্না।
ভাল লাগল :)

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৫৮

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

সকাল রয় বলেছেন:

পড়লাম তুলি আপুর কথা।
বেশ সাজিয়েছেণ। ভালো লাগলো।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৮

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

অদৃশ্য বলেছেন:



কেমন যেন একটা অনুভূতি ভেতরে তৈরি হলো... আপনার লিখাটি এমন একটি বিষয়ে যা কিনা টিনএজ সময়ে অনেকের জীবনেই ঘটে থাকে...

অনুভূতি শব্দটা সম্ভবত এমন সময় থেকেই প্রগাঢ় হতে থাকে... চমৎকার লেগেছে আর ফিল করতে পেরেছি...

শুভকামনা...

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো লেগেছে আপনার মন্তব্যটা। আমি লেখায় বয়স উল্লেখ করিনি, কিন্তু আপনি বুঝে ফেললেন লেখাটা লেখার সময় লেখকের মানসিকতা কেমন ছিল।

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: নতুনত্ব কিছু নেই। তবে পড়তে ভালোই লাগলো।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: লেখা শেষ করার পর আমারও কিছুটা এমন মনে হয়েছিলে। আরো মনে হয়েছে, লেখাটা বোধহয় ঠিক গুছিয়ে লিখতে পারলাম না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হাসান ভাই।

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৪

ডি মুন বলেছেন: মোটামুটি ভালো লেগেছে।

আরো ভালো লেখা আমাদের উপহার দিন - এটাই কামনা।

ভালো থাকা হোক।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৩

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: ধন্যবাদ ডি মুন ভাই।

১১| ১৯ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

সাইফুল ফরিদপুর বলেছেন: এই বয়সে এমন একটু আধটু হয়েই থাকে ।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১:২০

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: হুম বয়সের দোষ :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.