নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুঃখ হীন পৃথিবী

দুঃখ হীন পৃথিবী

একশত সিপাহী ঢাল-তলোয়ার লইয়া যে ক্ষমতা না রাখে, অনুতাপের হাত তাহার চেয়ে অধিক ক্ষমতা রাখে।

দুঃখ হীন পৃথিবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেভাবে তনিকে ফিরে পেলাম

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১১



আজকে সারাটা দিন খুব ব্যস্ত ছিলাম, তনিরটার সাথে দেখা হওয়ার পরই অফিস থেকে ছুটি নিলাম। কিন্তু এমন হঠাৎ করে তনিটাকে বিয়ে করতে হবে আমি কোন দিন কল্পনাও করিনি, যায়হোক সব কথা বাদ এবার বিস্তারিত বলি কি করে তনির সাথে আমার বিয়ে হল -


যে দিন বাবাকে বল্লাম তনিকে বিয়ে করব সেদিন বাবা খুব অগ্নি চক্ষু দেখালেও মা শান্ত ভাবে আমাকে বুঝালেন, তনির বিয়ে হয়ে গেছে ওর স্বামী সংসার আছে এখন শুধু শুধু ঝামেলা করলে সমাজ খারাপ বলবে। তাছাড়া মেয়েটাও জানেনা তুই ওকে পছন্দ করিস, এখন মেয়েটাকে বল্লেযে রাজি হবে তার কি গ্যারান্টি আছে?
বাবা মা ভাই বোন মিলিয়ে ৮ সদস্যের একটা পরিবার আমরা, আমার একজনের সাময়িক সুখের জন্য কেন সবাই সমাজের চোখে খারাপ হবে। শেষ পর্যন্ত সীদ্ধান্ত নিলাম তনির কাছ থেকে ফিরেই আসব, আর ভুল করেও মেয়েটাকে মনে করবনা।
পরদিন সকালেই সিঙ্গাপুর চলে আসলাম, আমি আমার কাজকে প্রেমিকা থেকেও অনকে ভালবাসি। সুতরাং তনিকে ভুলে থাকার একটাই পথ আছে কাজে লেগে থাকা, আমিও তাই শুরু করলাম। তবে সিঙ্গাপুরে ফিরে এসে একটা মেইল লিখলাম গত ৩টা বছরের বিস্তারিত দিয়ে, জানি মেয়েটা পড়ে আমাকে রিপ্লাই করবে কিন্তু নাহ! আমাকে কিছুই জানাইনি। বরং এই মেইলের পর থেকে আমাদের আর যোগাযোগ হয়নি, মেয়েটা আসলেই পাষান বড্ড পাষান।
আগের মত আবার কাজ শুরু করলাম, আগে ১৪ ঘন্টা কাজ করলে এখন ১৬ ঘন্টা করার চেষ্টা করছি। যে কোন উপায়ে মেয়েটাকে ভুলতেই হবে।
আজ প্রায় ১ বছর হতে চল্ল আমি আমার কাজে সম্পূর্ণ মনযোগ দিয়েছি, আশার কথা হল এই দিনে আস্তে আস্তে তনিকে ভুলতে শিখে গেছি। মাঝে মাঝে মনে পরে তবে খুব কম এই সপ্তাহে একদিন কিংবা ১৫ দিনে একদিন, এই ভেবে আমি খুশি খচ্ছি যে তনির জন্য আমর জীবনটা থেমে থাকেনি। আমি ঠিকই নিজেকে গোছিয়ে নিয়েছি।
ইদানিং ব্রাডেল রোডের এই পার্কটাতে প্রায় সকালে বসে থাকতে আমার অনেক ভাল লাগে, আগে সকাল সকাল অফিসে চলে গেলেও গত ১৫/২০ দিন যাবত আমি যতটুকু সময় হাতে থাকে এই পার্কে বসে কাটাই। কেন বসে থাকি, তার কোন উত্তর নিজের কাছে নাই এবং খুজতেও চাইলামনা।
গতরাত্রে ঝুম বৃষ্টি হয়েছে, যদিও ১২ তলার উপরে বৃষ্টির শব্দ খুব বেশি একটা পাওয়া যায়না তবু আমর স্পষ্ট মনে আছে গতরাতে আমি বৃষ্টির শব্দেই জেগে উঠেছিলাম। অনেক ক্ষন জানালার পাশে গ্রীল দরে দাড়িয়ে ছিলাম, কার পার্কের সোডিয়াম লাইটের আলোতে বৃষ্টির ফোঁটা গুলি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। যেন একটু কষ্ট করলেই গুনা যাবে, আমি বৃষ্টি দেখার আনন্দে বৃষ্টির ফোঁটা গুনার চেষ্টাও করলামনা।
যখন বৃষ্টি থেমে গেল ততক্ষনে ঘড়িতে ৩টা বাজে, শীতল আবহাওয়াতে ঘুম যেন চোখের রাজ্যে আগেই জমে আছে। শরিরটা বিছানায় এলিয়ে দিতেই ঘুমিয়ে পরলাম, মোবাইলের এলার্মে ঘুম ভাঙ্গল ততক্ষনে ৬টা বেজে গেছে।
আমি যে পার্কেে বসে আছি এর চারি পাশে সব এলিট পরিবারের বসবাস, এমনিতেই সিঙ্গাপুরের প্রতিটা পার্ক খুব সুন্দর করে সাজানো থাকে এই পার্কটা আরো বেশি সুন্দর করে সাজানো। এই মূহুর্তে কাওকে বল্লে সে বিশ্বাসই করবেনা রাতে এত ঝুম বৃষ্টি হয়েছে, আকাশটা কেমন ফকফকা সূর্যের রশ্নি গাছের পাতা বেয়ে ঘাসের উপরে পরছে। আমি বসে আছি ঠিক দক্ষিনের দোলনাটাতে, এই পাশে মানুষ খুব বেশি একটা হয়না বলে আমার বসে থাকতে ভাল লাগে।

আমর ৩টা বেন্চ পরেই একটা পরিচিত মুখ দেখতে পেলাম, ঠিক উল্টো দিকে হলেও চিন্তে কষ্ট হলনা কাল ফ্রেমের চশমা চোখে তনি বসে আছে। কাল ড্রেসে তনিকে বেশ মানিয়েছে, এমন রূপে আমি কখনো তনিকে দেখিনি। মনে হচ্ছে আবার ওর প্রেমে পরে যায় কিন্তু সাথে সাথেই মায়ের কথাটা মনে হল, "তনি বিবাহিত, তনির সংসার আছে স্বামী আছে"

আস্তে আস্তে তনির পাশে গিয়ে দাড়ালাম, কেমন কাপা কাপা স্বরে বল্লাম
- তুমি এখানে?
ভেবেছিলাম তনিটা চমকে উঠবে, কিন্তু নাহ! কেমন জানি স্বাভাবিক ভাবেই বল্ল
- হ্যা, আমার এখানে থাকাতে কি কোন মানা আছে নাকি?
- না, মানে..........
- কি মানে মানে করছো? সিঙ্গাপুরে এসেকি কথা বলাও ভুলে গেছ? এমন তুতলাচ্ছ কেন?
- আসলে এমন সময় তোমাকে এখানে দেখবো ভাবতেই পারিনি, রাফাকে দেখছিনাযে? হানিমুনে করতে এসেছো নাকি?
- তুই সব সময় একটা বলদ ছিলি, এখনো তাই আছিস। বিয়ের ২ বছর পর কেও হানিমুন করতে আসে? সব ঠিকঠাক থাকলে এতদিনে আমার মা হবার কথা ছিল আর তুই বলদের মত খুজে পাচ্ছিস আমার হানিমুনের সন্ধান।
- আরে, এমন রেগে আছিস কেন? বাংলাদেশ থেকে অনেক কপল ইতো সিঙ্গাপুরে হানিমুনে আসে, তাই ভাবলাম তরাও এসেছিস। তাছাড়া দেশে যখন গিয়ে ছিলাম তখনতো দুজনকে পাশা পাশি বেশ মানিয়ে ছিল, ভালই আছিস শুনলাম। আজ এমন কথা বলছিস কেন?
- রাফার সাথে সব সম্পর্ক শেষ করে চলে এসেছি, সে একটা.................
কথাটা শেষ না করলেও আমি কিছুটা বুঝতে পারছিলাম, কিছুদিনপূর্বে তনির বড় বোনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম রাফার নাকি কি একটা সমস্যা আছে। সে কোন দিনও বাবা হতে পারবেনা।

তনির চোখের কোনে অশ্রু কনা দেখতে পাচ্ছি, মেয়েটা এই অল্পতেই কাদঁতে পারে কিন্তু আজকের কান্নাটা মনে হচ্ছে অনেক বড় কিছু। তনির মাথায় হাত রাখলাম ঠিক অনেক বছর আগে যেভাবে হাত রাখতাম, পাশে বসতেই মেয়েটা ফুফিয়ে কেদেঁ উঠল। শান্তনা দেবার মত তেমন কোন কথাই খুজে পাচ্ছিলাম না, শুধু খুজে পেলাম মেয়েটা কেমন ছোট্ট মেয়ের মত আমার বুকে মাথা গোজে নিজেকে লোকাতে চাচ্ছে।

কান্না থমিয়ে হঠাৎ করেই তনিটা বলে উঠল, আজকে অফিস থেক ছুটি নে তাহলে সারাটা দিন দুজনে বেড়াতে পারব।
তনির কথাটা শুনে কোন কিছু হিসাব না করেই বসকে একটা এসএমএস করললাম, বিশেষ জরুরি কাজে আজকে অফিসে আসতে পারছিনা। সাথে সাথেই মোবাইলটা অফ করে দিলাম যাতে আমাকে আর খুজে না পাই।
এবার দুজনে হারিয়ে যাবার পালা, হাটছি পাশের কালাং রিভারের দিকে। উদ্দেশ্য সচ্ছ বালিতে খালি পায়ে দুজন হাটব। উত্তপ্ত রৌদ্রে পানিতে পা ভিজিয়ে দুজন হাটছি, কেও কোন কথা বলছিনা যেন রাজ্যের সকল নিরবতা আমাদের ঘ্রাস করে রেখেছে। কালাং রিভারে আসার পথে জেনেছি তনি "টাটা কমুনিকেশনে" জব পেয়েছে বেতনও আমার চেয়ে বেশি, প্রায় ১৫ দিনের মত হল সে সিঙ্গাপুরে আছে। সকল নিরবতা ভেঙ্গে তনি বলে উঠল -
- আচ্ছা সিঙ্গাপুরে বিয়ে করার নিয়মটা কি?
- আমাদের জন্য আলাদা কোন নিয়ম নেই, বাংলাদেশের হাইকমিশনে যেতে হবে আর ১৩০ ডলার ফি জমা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। কিন্তু এটা জেনে কি করবি?
- তকে বিয়া দেমু, সিঙ্গেল লাইফে অনেক মজা করে ঘুরে ফিরেছিস। আজ তকে হাতকরা পরামু, জীবিত থেকে তরে বিবাহিত বানামু।

শুরুতে যদিও তনির কথা গুলি ঠাট্টা মনে হচ্ছিল তারপরেও এখন মনে হচ্ছে মেয়েটা সিরিয়াস আমার আজ খবর আছে, এক প্রকার জোরকরে মানিব্যাগ নিয়ে গেল। সব মিলিয়ে ৭০ ডলারের মত আছে। তনির পাশব্যাগে ২০০ ডলার আছে, এই ভরসায় ছোটছি বেলকোনি ষ্ট্রিটের বাংলাদেশ হাইকমিশনে। শুরুতে একটু চমকালেও টেক্সিতে বসে আনন্দই লাগছিল তনিটা আমার বউ হতে যাচ্ছে।

ঘড়িতে তখন ৪টা বাজে আমাদের অনুষ্ঠানিকতা শেষ করে নিচে নেমে আসলাম, তনি মাথায় উর্নাটা দিয়ে বউয়ের মত সেজে আছে। আমি কেমন জানি স্বপ্নের ঘোরেই আছি, এত দ্রুত সব কিছু মিলে যাচ্ছে বুঝতে পারছিনা। শুধু একটা কথাই ভাবছি, সবকিছুই যখন আমার অনুকূলে তাখলে আর ভেবে চিন্তে লাভ কি।
লিটল ইন্ডিয়ার ফুলের দোকান থেকে একটা বেলি ফুলের মালা তনির খুপায় জড়িয়ে দিলাম মেয়েটা মৃদু করে হেসে উঠল, যেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর হাসি।

এদিক সেদিক কিছুটা সময় পার করে তনিকে তার বাসার সামনে নামিয়ে দিতে যাচ্ছি এমন সময় মেয়েটা বলে উঠল আমি একাই থাকি, আজ থেকে তুমিও আমার বাসায় উঠে পর। তোমার ম্যাস লাইফের ইতি এখানেই। তুই থেকে তুমি, শুনতে আমার ভালই লাগছিল।
বাসায় এসে দেখলাম মেয়েটা আমার জন্য সব কিছু কিনে রেখেছে, জামা কাপড় থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনিয় সব কিছুই এখানে আছে। কেমন জানি মনে হল মেয়েটা নিয়ম করেই আমার জন্য এই সব কিনেছে। আমি ড্রয়িং রুমে বসতেই তনি একটা শাড়ি পরে এসে আমাকে বল্ল ফ্রেশ হয়ে নিতে এই দিকে সে রাতের খাবারের আয়োজন করছে। ফ্রেশ হয়ে রুমের চারপাশে তাকাচ্ছি, কেমন সুন্দর করে চারি পাশ সাজিয়েছে। এমন সময় কিচেন থেকে তনি চেচিয়ে উঠল, এত সময় লাগে? কিচেনে আস।
আমি যতটা সময় রান্না করব তুমি আমার পাশে দাড়িয়ে থাকবে, কোন কাজ করতে হবেনা তবে দাড়িয়ে দেখতে হবে। আমি মাথা নেড়ে সম্মতি দিলাম, ৯ বছরের রান্নার কাজটা আজ কেও একজন নিজ থেকেই নিয়ে গেছে এটাই কম কিসে........................
হঠাৎ করেই তনি চেচিয়ে উঠল, কি হল? পেয়াজটা কেটে দাও। মনে হল মেয়েটা ঠিক বলেছিল আজ আমি জীবিত থেকে বিবাহিত হয়ে গেলাম। আমি মনযোগ দিয়ে পিয়াজ কাটছি তনিটা কেমন মিট মিট করে হাসছে.....................

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

বেলের শরবত বলেছেন: ভগ্নিসারথি নামে এক মহাকাঙাল আছে এই ব্লগে। কেমনে জানি জায়গা পাইছে বুবস.কমে সেরা ব্লগে। বাস, দুনিয়াটা ভাইঙা পরছে ফকিন্নিটার মাথায়, বুটের জন্য এমনে কাঙালিপনা কোথাও দেখি নাই্ জাতীয় ইলেকশন বাদে। মাল্টি খুইল্ল্যা সেইটা দিয়াও জায়গায় জায়গায় ল্যাদাইতে ল্যাদাইতে ভরায়া ফালাইতাছে বুটের জন্য। পাত্তা না পায়া এখন শুরু করছে জার্মানপ্রবাসের নামে কুৎসা গাওয়া।

হালা ফকিন্নি।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: কিসের কি বলতে চাচ্ছেন বেলের শরবত ওয়ালা ভাই?

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

বেলের শরবত বলেছেন: ভগ্নিসারথি নামে এক মহাকাঙাল আছে এই ব্লগে। কেমনে জানি জায়গা পাইছে বুবস.কমে সেরা ব্লগে। বাস, দুনিয়াটা ভাইঙা পরছে ফকিন্নিটার মাথায়, বুটের জন্য এমনে কাঙালিপনা কোথাও দেখি নাই্ জাতীয় ইলেকশন বাদে। মাল্টি খুইল্ল্যা সেইটা দিয়াও জায়গায় জায়গায় ল্যাদাইতে ল্যাদাইতে ভরায়া ফালাইতাছে বুটের জন্য। পাত্তা না পায়া এখন শুরু করছে জার্মানপ্রবাসের নামে কুৎসা গাওয়া।

হালা ফকিন্নি।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:১৪

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আরে ভাই সব মানুষ যদি এক হত তাখলেতো কোন কথায় ছিলনা, কিছু মানুষ এমনি থাকবে এর মাঝেই আমাদের চলতে হবে।
ভাল থাকবেন অনেক ভাল

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: দু'জনের জন্যই শুভকামনা
ভালো থাকবেন নিরবধি

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:১৪

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপনিও ভাল থাকবেন অনেক ভাল সবাইকে নিয়ে সব সময়

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে, তৃপ্তি পাইনি। শেষের লাইনটা আরোপিত মনে হলো।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:১৫

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আসলে আমি কখনো তেমন ফিনিশিং করে লেখতে পারিনা, কেমন জানি অগোছালো থেকে যায়।
অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য, আস্তে আস্তে চেষ্টা করব গুছিয়ে আনার জন্য।

ভাল থাকবেন অনেক ভাল

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: দু'জনের জন্যই শুভকামনা
ভালো থাকবেন নিরবধি

১৮ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৪১

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনিও ভাল থাকবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.