নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

জরিপ: আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার প্রতি জনসমর্থন বেশি

১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৯


বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগণ এখনো আওয়ামী লীগ ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সমর্থন করে বলে জানিয়েছে ইন্ডিপেন্ডেন্ট-আরডিসি একটি জনমত জরিপ। দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট ও রিসার্চ ডেভলোপমেন্ট সেন্টার (আরডিসি)২০১৭ সালের প্রথমার্ধে চালানো এক জনমত জরিপ থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এই জরিপের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, দেশের অধিকাংশ মানুষ তাদের জীবনযাত্রার মান নিয়ে সন্তুষ্ট এবং সার্বিক উন্নয়নের বিষয়ে আশাবাদী। জরিপ অনুসারে, দেশের মানুষের কাছে সবচাইতে বড় দুটি সমস্যা সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং জ্বালানী ও বিদ্যুতের উচ্চ মূল্য।

প্রতিবেদনে জানানো হয়, বিএনপির তুলনায় আওয়ামী লীগের প্রতি জন সমর্থন বেশি। সেই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার তুলনায় জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২০১৭ সালের মার্চ মাসে ১ হাজার ৫ জন প্রাপ্ত বয়স্ক বাংলাদেশের নাগরিককে ফোনে সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এই জরিপ পরিচালনা করা হয়।

এই জনমত জরিপে অংশ নেয়া ৬৪ ভাগ মানুষ মনে করেন তাদের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেছে। ২৪.৫ ভাগ মানুষ তাদের জীবন মানের উন্নয়ন ঘটেনি বলে জানায়। জীবনমান অপরিবর্তিত রয়েছে বলে জানান ১১.৪ ভাগ উত্তরদাতা।

পারিবারিক আর্থিক উন্নয়ন ঘটেছে কিনা জানতে চাইলে ইতিবাচক উত্তর পাওয়া যায় ৫৪.৫ ভাগ মানুষের কাছে। অন্যদিকে আয় বাড়েনি বলে জানান ২৫.৫ ভাগ মানুষ। পূর্বের কয়েক বছরের তুলনায় পারিবারিক আয় একই আছে বলে মতামত আসে ১৯.৯ ভাগ।

বর্তমানে নিজ পরিবারের ক্ষেত্রে শারীরিক বা সার্বিক নিরাপত্তা বেড়েছে বলে মতামত দিয়েছে অধিকাংশ উত্তরদাতা। ৬৩ ভাগ মনে করেন তাদের পরিবারের সার্বিক নিরাপত্তা বেড়েছে। ১৬.৯ ভাগ উত্তরদাতা মনে করেন তাদের নিরাপত্তা হ্রাস পেয়েছে। ২০ ভাগ উত্তরদাতা জানান তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি অপরিবর্তিত আছে।

দেশ সঠিক পথে এগিয়ে যাচ্ছে কিনা জানতে চাইলে ৬৮.৬ ভাগ মানুষ জানায়, সঠিক পথে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। দেশ সঠিক পথে এগিয়ে যাচ্ছে না বলে জানান ১৩.৭ ভাগ মানুষ। অন্যদিকে এ বিষয়ে উত্তর দেয়নি বা উত্তর নেই বলে জানান ১৭.৭ ভাগ উত্তরদাতা।

দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য করা প্রশ্নে ৫৬.৯ ভাগ মানুষ আওয়ামী লীগ সম্পর্কে ‘ভাল’ মত প্রদান করেন। বিএনপি পক্ষে ‘ভাল’ মত প্রকাশ করেন ১৮.৫ ভাগ উত্তরদাতা। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির সম্পর্কে ‘ভাল’ মত প্রকাশ করেছেন ১৫ ভাগ।

আওয়ামী লীগের বিষয়ে ‘খারাপ’ মত প্রকাশ করেন মাত্র ২.৬ ভাগ উত্তরদাতা। বিএনপি সম্পর্কে ‘খারাপ’ মত প্রদান করেন ৪৪.১ ভাগ। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির বিষয়ে নেতিবাচক মতামত প্রদান করে ২৫.৪ ভাগ উত্তরদাতা।

এই মুহূর্তে নির্বাচন হলে কোন রাজনৈতিক দলকে ভোট দেবেন জানতে চাইলে উত্তরদাতাদের ৩৬.১ ভাগ জানান, আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন। অন্যদিকে বিএনপিকে ভোট দেবেন বলে জানান ৩.৫ ভাগ। এ ছাড়াও জাতীয় পার্টির পক্ষে ১.২ ভাগ এবং জামায়াত-ই-ইসলামকে ভোট দেবে বলে জানান ০.৪ ভাগ উত্তরদাতা।

দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টের জরিপ এবং ওয়াশিংটন ভিত্তিক ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের চালানো জনমত জরিপের ফলাফল বেশ কাছাকাছি। ২০১৬ সালের অক্টোবরে চালানো ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনালের জরিপ অনুসারে তখন আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে চেয়েছিল ৩৮ ভাগ উত্তরদাতা। সেখানে বিএনপির পক্ষে ছিল মাত্র ৫ ভাগ ভোট। ২০০১-০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াত-ই-ইসলামকে নিয়ে বিএনপির চার দলীয় জোট সরকারের কার্যাবলী, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধের চেষ্টায় জামায়াত-ই-ইসলামকে সমর্থন এবং সর্বশেষ ২০১৪ সালে নির্বাচনকালীন ও তার পরবর্তী বছরে রাস্তায় সাধারণ মানুষের ওপর চালানো অত্যাচারকে বিএনপির জনপ্রিয়তা হ্রাসের মূল কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে বলে জানান জরিপ পরিচালনাকারীরা।

এই জরিপ প্রতিবেদন অনুসারে, ৪৯.৭ ভাগ মানুষ এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি, তারা কাকে ভোট দেবে। ৭.৫ ভাগ মানুষ কাকে ভোট দেবেন তা জানাবে না বলে উত্তর দেন। অন্যদিকে ১ ভাগ মানুষ জানায়, তারা ভোট প্রদান করবেন না।

উল্লেখ্য, বিএনপির সমর্থনে থাকা ভোটারদের একটি বড় অংশ বর্তমানে তাদের ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন।

এদিকে তরুণদের কাছে বিএনপির তুলনায় বেশি জনপ্রিয় আওয়ামী লীগ। জরিপে অংশ নেয়া ১০০৫ জনের মধ্যে ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের ৫৫.৪ ভাগ তরুণ আওয়ামী লীগের পক্ষে তাদের মতামত প্রদান করেছেন। বিএনপির পক্ষে ‘ভাল’ মত প্রকাশ করেছেন ২০.৮ ভাগ। অন্যদিকে এই তরুণদের ২.৫ ভাগ আওয়ামী লীগ সম্পর্কে নেতিবাচক মত প্রকাশ করছে, বিএনপির ক্ষেত্রে নেতিবাচক মত প্রকাশ করেছে ১৩.৮ ভাগ।

কাকে ভোট দেবেন জানতে চাইলে এই তরুণদের প্রায় ৩৬ ভাগ আওয়ামী লীগকে ভোট দেবে বলে জানান। অন্যদিকে বিএনপিকে ভোট দেবে বলে জানান মাত্র ৩.৪ ভাগ তরুণ।

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় পার্থক্য গড়ে দিয়েছে দলীয় প্রধানদের জনপ্রিয়তা। ইন্ডিপেন্ডেন্টের জরিপ অনুসারে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার পক্ষে ‘ভাল’ মত প্রদান করেছেন ৭২.৩ ভাগ উত্তরদাতা। অন্যদিকে ২৬.৬ ভাগা উত্তর দাতা ‘ভাল’ মত প্রকাশ করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার পক্ষে।

এদিকে শেখ হাসিনা সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করেছেন ২ ভাগ মানুষ। অন্যদিকে ১৩.৬ ভাগ মানুষ বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কে নেতিবাচক মন্তব্য প্রদান করেন।
তরুণদের ৭১ ভাগের কাছে জনপ্রিয় শেখ হাসিনার, অন্যদিকে ২৩ ভাগের কাছে জনপ্রিয় বেগম খালেদা জিয়া।

জরিপে অংশ নেয়া অধিকাংশ মানুষ জানায়, তাদের মতে দেশের সবচাইতে বড় সমস্যা যোগাযোগ ব্যবস্থা। রাস্তা, ট্রাফিক জ্যাম, যাত্রী ছাউনির অভাব, সড়ক দুর্ঘটনাসহ আরো বেশ কিছু বিষয় তারা উল্লেখ করেন। উত্তরদাতাদের ৪৮.৩ ভাগ এটি সমাজের প্রধান সমস্যা হিসেবে বলেন। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির উচ্চ মূল্য। ৪১.৭ ভাগ মানুষ এই বিষয়টিকে প্রধান সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করেন।
সূত্র

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৫২

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: প্রায়ই দেখি বিভিন্ন জরিপে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা ৯০ ভাগ।

এতকিছুর পরেও আওয়ামী লীগ কখনও গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের দিকে যায় না। এরা কি এইসব জরিপ বিশ্বাস করেনা?

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩০

তালপাতারসেপাই বলেছেন: উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আওয়ামী লীগ কখনও গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের দিকে যায় না।
আপনে কি ছাগু? নইলে ছাগুদের মত কথা বলছেন কেন?
"গ্রহনযোগ্য নির্বাচন" আবার কি?
বিচার মানি তালগাছ আমার! এই ভাবধারা থেকে বের হয়ে আসুন!

২| ১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:০০

তপোবণ বলেছেন: সকল আওয়ামী লীগেরই পারিবারিক ও আর্থিক উন্নয়ন ঘটেছে । সমস্ত জরিপের কাাঁটাই তো ঠু মাচ হাই। এর মানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে আছে আ.লীগ। এরপরও জনগণের উপর আস্থা নেই এই সরকারের। আ.লীগের পায়ে যে বৈকল্য দেখা দিয়েছে এই সত্য আজকের প্রধানমন্ত্রী ভালো ভাবেই জানেন। তার জনসমর্থন এতোই বেশি যে তাকে প্রশাসনের কান্ধে ভর করেই বাকী জীবন রাজনীতি করে যেতে হবে। জনগণের উপর আস্থা রাখার মতো ভুল কাজটি তিনি আর নাও করতে পারেন। তিনি এখন আওয়ামী গণতন্ত্র, এবং আওয়ামী ইলেশনেই বিশ্বাসী।

ধন্যবাদ লেখককে বিষয়টি শেয়ার করার জন্য।

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩২

তালপাতারসেপাই বলেছেন: জনগণ মানে কি? জামাত বিএনপি?

৩| ১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫৬

ফ্রিটক বলেছেন: নতুন কথা শোনালেন। হাসুম না কান্দুম ভেবে পাই না। হেসেই ফেললাম এই জরিপের কথা শুনে

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:২৭

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ফ্রিটক বলেছেন: হেসেই ফেললাম এই জরিপের কথা শুনে!
অবশ্যই তা খুশীর খবরে!

৪| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: উপরের তিনজন জামাতি (বিনপি) সাপোর্টারদের কান্না দেখে ও কি আওয়ামী লীগ ছাড় দেবে না..জনগন আবার খাম্বা চায় বিদ্যুত চায় না.......

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

তালপাতারসেপাই বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: উপরের তিনজন জামাতি (বিনপি) সাপোর্টারদের কান্না দেখে ও কি আওয়ামী লীগ ছাড় দেবে না..জনগন আবার খাম্বা চায় বিদ্যুত চায় না......

ওরা ওদের জিয়া হত্যার বিচার চায়?

৫| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

শিখণ্ডী বলেছেন: আমাদের সময় তরুণদের অধিকাংশই ছিল আওয়ামীলীগ বিরোধী। বিএনপি যে জুজুর ভয় দেখাত তা আর এখন নেই। স্বচোক্ষে তো আওয়ামীলীগকে দেখতে পাচ্ছে তরুণরা।

১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩৩

তালপাতারসেপাই বলেছেন: শিখণ্ডী বলেছেন: আমাদের সময় তরুণদের অধিকাংশই ছিল আওয়ামীলীগ বিরোধী। বিএনপি যে জুজুর ভয় দেখাত তা আর এখন নেই। স্বচোক্ষে তো আওয়ামীলীগকে দেখতে পাচ্ছে তরুণরা।

৬| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

বিজন রয় বলেছেন: হুম।

৭| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

MAD2017 বলেছেন: তাই যদি হবে , তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেও নির্বাচন দিতে ভয় নেই............

৮| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

MAD2017 বলেছেন: বেগম খালেদা জিয়াই পৃথীবীতে একমাত্র নেত্রী যে বারবার দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনে দাড়িয়েও জয়লাভ করেছে,
আর এরশাদ এবং শেখহাসিনা সহ অনেক নেতা নেত্রী ঢাকায়ও পরাজিত হয়েছে ............ওয়াও

৯| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

MAD2017 বলেছেন: আওয়ামী লীগ জানে গ্রহনযোগ্য নির্বাচন দিলে তাদের নেত্রীও পরাগিত হবে

১০| ১১ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১১

নতুন নকিব বলেছেন:


//MAD2017 বলেছেন: আওয়ামী লীগ জানে, গ্রহনযোগ্য নির্বাচন দিলে তাদের নেত্রীও পরাজিত হবে।//

---সহমত।

আমার বুঝে আসে না, জরিপের রিপোর্ট কেন ১০০% আওয়ামী লীগের পক্ষে আসে না! এদেশের মানুষের কি এখনও আক্কেল হওয়ার সময় আসে নি! অথচ দেখুন আজকের প্রথম আলোর রিপোর্ট। একজন এমপির সততায় দেশের দক্ষিন অঞ্চল ভেসে যাওয়ার উপক্রম। সারা দেশে এরকম কত এমপি মহোদয় যে দেশসেবায়(!) জীবনপাত করছেন, একমাত্র আল্লাহ মা'লুম। অথচ বোকা জনগনই কেবল বুঝতে চায় না। নাহ, এদের নিয়ে আর পারা গেল না!

প্রথম আলোর রিপোর্টের একাংশ-

‘এমপি সাব সব কামড়াইয়া এল্লাই (একাই) খায়।’ পিরোজপুর সদর আসনে আওয়ামী লীগের সাংসদ এ কে এম এ আউয়াল সম্পর্কে এ মন্তব্য শহরের রিকশাচালক মো. রাজীবের। সাংসদের আপন ভাই পৌরসভার মেয়র হাবিবুর রহমান বলেন, ‘তিনি (আউয়াল) টাকা ছাড়া কিচ্ছু বোঝেন না।’

গত বৃহস্পতিবার রাতে মেয়র হাবিবুর রহমানের (মালেক) সঙ্গে কথা হয় পিরোজপুর শহরে তাঁর পাড়েরহাট সড়কের বাসায়। সেখান থেকে বেরিয়ে রিকশায় হোটেলে যাওয়ার পথেই সাংসদের ব্যাপারে ওই মন্তব্য করেন মো. রাজীব।

সাংসদ যে টাকা ছাড়া কিচ্ছু বোঝেন না, এর একটি দৃষ্টান্ত চাইলে নিজের একটি ঘটনা বলেন মেয়র। বলেন, ‘আমি জিয়ানগর (বর্তমানে ইন্দুরকানি) ও মঠবাড়িয়া উপজেলায় চারটি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেছি। সাড়ে ১৩ কোটি টাকার কাজটির জন্য তিনি আমার কাছ থেকে ৮০ লাখ টাকা ও ২ হাজার ডলার নিয়েছেন।’


রিপোর্টের লিঙ্কে যেতে-

‘তিনি টাকা ছাড়া কিচ্ছু বোঝেন না’

প্রিয় তালপাতার সিপাই,
মাফ করবেন!
সাংবাদিক নামের এইসব রিপোর্টারগন দেশের উন্নয়ন বিরোধী শত্রু কি না তাও ভেবে দেখার সময় বোধ হয় এখনই!! এমপির বিরুদ্ধে যাচ্ছে তাই লেখে!!! ব্যাটারা বেশি বাড় বেড়েছে!!!!

ভাল থাকুন ভাই।

১১| ১১ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখায় কোথাও একটা সমস্যা আছে।

১২| ১১ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫২

কাউয়ার জাত বলেছেন: এই জরিপ আসলে তালপাতার সেপাইর পাঠক সংখ্যার মত।
পুরা রমজানেও ৮০০০ মানুষ ব্লগে ঢুকে নাই। কিন্তু ১৩/১৪ ঘণ্টায় ৮০০০ মানুষ ঠিকই এই লেখাটা পড়েছে। এদের ধরা যায় না ছোয়া যায়না।

কিন্তু এই সব মানুষই(আসলে ভূত) জরিপে আওয়ামীলীগকে সাপোর্ট দেয়। ৫ই জানুয়ারি এদের মাধ্যমেই ৪৫% ভোট কাস্ট হয়েছে।

১৩| ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখন জরিপ হওয়াটাই বাঞ্চনীয়। নির্বাচন তো আর হবে না । জরিপে যে এগিয়ে থাকবে সেই হবে সরকার । আর এ ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছে আওয়ামী লীগ তথা হাসিনা ।

১৪| ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

আল ইফরান বলেছেন: ১৬ কোটি জনগণের দেশে এক হাজার পাচজন মানুষের মতামতের ভিত্তিতে একটা দামড়া-টাইপের জরীপ হইছে।
পরিসংখ্যানের স্যাম্পলিং মেথড আর কোয়ালিটি ( এন্ড কোয়ান্টিটি), আর তার ফাংশনাল ক্যাপাবিলিটি দেখে নিজেই হাসতে হাসতে হাসতে শেষ B-) B-))
ছাগুদের নতুন স্ট্যান্ডার্ড প্যারাডিম সেট করার জন্য ব্লগে অনিতিবিলম্বে এই ধরনের একটা রিসার্চের প্রয়োজন :P B-))

১৫| ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এখন জরিপ হওয়াটাই বাঞ্চনীয়। নির্বাচন তো আর হবে না । জরিপে যে এগিয়ে থাকবে সেই হবে সরকার । আর এ ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছে আওয়ামী লীগ তথা হাসিনা । অন্যতম সেরা মন্তব্য

১৬| ১১ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "আপনে কি ছাগু? নইলে ছাগুদের মত কথা বলছেন কেন? "

আমি আসলেই একটা ছাগু। সেজন্যই ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনকে "জোক অব দ্য সেন্চুরি" মনে হয়, কোন নির্বাচন মনে হয় না। একমাত্র ছাগুদের পক্ষেই এইটা সম্ভব। যারা বুদ্ধিমান, স্মার্ট, টক শোতে রীতিমত জ্ঞান বিতরন করেন, তারা তো ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনকে "গনতন্ত্রের বিজয় দিবস" বলে প্রচার করেন।

১৭| ১২ ই জুন, ২০১৭ রাত ২:৫৭

তপোবণ বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাইকে তার অন্যতম সেরা মন্তব্যের জন্য। লেখক আর কলাবাগান১ এদের লেখার কোন সমালোচনা এরা সহ্য করতে পারেনা তেলেবাগুনে জ্বলে উঠেন। এটা উচিত নয়। আপনি ব্লগে লিখতে এসেছেন, আপনার লেখা পড়ে মানুষ মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক। ধৈর্য্য সহকারে জবাব দেবেন না হয় দেবেন না। মন্তব্য আপনাদের পছন্দ না হলে এড়িয়ে যাবেন। কেন আপনাকে "ছাগু বা জামাত-বিএনপি" বলতে হয়। যেমন লেখা তেমনইতো মন্তব্য আসবে। আপনাদের হিসেবটা আসলে কি? জামাত-বিএনপি এরা কি জনগণ নয়। ৫ই জানুয়ারীর নির্বাচনকে যারা নির্বাচন মনে করছে তারাই আপনার কাছে "জনগণ" আর আপনি সেই জনগণেরই অংশ বুঝা গেল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.