নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ হাসিনাকে নিয়ে নিবন্ধে ভুল তথ্য দ্য ইকোনমিস্টকে বাংলাদেশের প্রতিবাদ

২১ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৩৮


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ভুল তথ্যসংবলিত নিবন্ধ প্রকাশের পরিপ্রেক্ষিতে দ্য ইকোনমিস্ট সাময়িকীর কাছে প্রতিবাদ পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক এ ম্যাগাজিনটি গত ৩ জুন ‘শেখ হাসিনা’স ফোলি’ শীর্ষক নিবন্ধ প্রকাশ করে।

নিবন্ধে ভুল তথ্যগুলোর বিষয়ে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিবাদ জানান লন্ডনে বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাজমুল কাওনাইন। ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল মঙ্গলবার প্রতিবাদ পাঠানোর কথা জানায়।
প্রতিবাদপত্রে বাংলাদেশ বলেছে, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি’ অনুচ্ছেদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারকে ভুলভাবে ‘প্রো-মুসলিম’ (মুসলমানপন্থী) হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। বাস্তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন মুসলমান। তিনি ও তাঁর সরকার রাষ্ট্র পরিচালনায় গর্বের সঙ্গে ধর্মনিরপেক্ষ নীতি অনুসরণ করছেন। তিনি ও তাঁর সরকার মুসলমান মাদরাসা ছাত্রদের এ দেশের সহনশীল ও গণতান্ত্রিক মূল ধারায় আনার উদ্যোগ নিয়েছেন।

প্রতিবাদপত্রে বাংলাদেশ আরো বলেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক বিরোধীদের ব্যাপারে কোনো প্রতিহিংসার নীতি গ্রহণ করেননি। বাংলাদেশ আইনের শাসনের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। যখন ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে পেট্রলবোমার মতো জঘন্য অপরাধের প্রমাণ মিলেছে তখন তাদের বিরুদ্ধে ওই অপরাধের অভিযোগ এনেছেন আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা।

সরকার জামায়াতে ইসলামীকে কর্মীহীন করার চেষ্টা করছে বলে দ্য ইকোনমিস্টের নিবন্ধে উত্থাপিত ধারণাকে বাংলাদেশ ‘ভুল’ বলে অভিহিত করেছে। প্রতিবাদপত্রে বাংলাদেশ আরো বলেছে, বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় নৃশংসতার জন্য দোষী সাব্যস্তদের বিচার করেছেন। অপরাধীদের বর্তমান রাজনৈতিক পরিচয় এখানে বিবেচ্য ছিল না। দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিদের কয়েকজন জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তবে কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।

প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালে সুষ্ঠু ও উন্মুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছে। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে প্রধানমন্ত্রীর নেওয়া বেশ কিছু উদ্যোগ প্রত্যাখ্যান করে দলটি ওই নির্বাচনের বৈধতা নিয়েই প্রশ্ন তোলার চেষ্টা চালায়। বিএনপি নির্বাচন বর্জন ও নির্বাচনকে অবৈধ দাবি—এগুলোর কোনোটিই করতে পারে না। কারণ বিএনপি নির্বাচনে অংশই নেয়নি। ’
সূত্র

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৬

তপোবণ বলেছেন: - 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর রাজনৈতিক বিরোধীদের ব্যাপারে কোনো প্রতিহিংসার নীতি গ্রহণ করেননি।'
- 'বাংলাদেশ আইনের শাসনের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ।'
- 'বিএনপি নির্বাচন বর্জন ও নির্বাচনকে অবৈধ দাবি—এগুলোর কোনোটিই করতে পারে না।'
- ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালে সুষ্ঠু ও উন্মুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছে।'

রিফ্রেসম্যান! চালিয়ে যান আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.