নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদা জিয়ার ফেরার অপেক্ষায় বিএনপি

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩


দেশের রাজনীতির ফোকাস ঘন ঘন বদলে যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে আলোচনা জমে উঠতে না উঠতেই সামনে চলে আসে বন্যা। বন্যা থাকতেই এসে গেছে রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে। এরপর কি আসছে সেটা কারো জানা নেই। কোথাকার পানি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা সহজ কম্ম নয়। তবে এই মুহূর্তে বড় ও ভয়াবহ সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে রোহিঙ্গা শরণার্থীর ঢল। এই সমস্যা একদিকে যেমন সরকারের জন্য বড় মাথাব্যথার কারণ, অন্যদিকে সাধারণ মানুুষের জন্যও এটা আগামীতে বিপজ্জনক হয়ে দেখা দিতে পারে। এখন রোহিঙ্গাদের দুর্দশা দেখে আমরা আবেগে ভাসছি, কিন্তু ওদের যদি তাড়াতাড়ি ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা না হয় তাহলে আবেগ বিরূপতায় রূপ নিতে পারে। শরণার্থীদের ভরণ-পোষণের চাপ বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, সরকার কিছুটা চিন্তিত ও ক্ষুব্ধ। আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ অতি প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। সরকার মিয়ানমারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করছে, রাখছেও। কিন্তু তাদের অত্যাচারী মনোভাব চলছেই। অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, শান্তির জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত সুচিও এটি সমর্থন করে যাচ্ছেন। অর্থমন্ত্রী অল্প কথায় অনেক কথা বলেছেন। রোহিঙ্গা সমস্যা তাড়াতাড়ি নিষ্পত্তি হওয়ার মতো নয়। মিয়ানমার সরকার সহজে মানবিক আচরণ আরম্ভ করবে- এমন আশা করা যায় না। বিশ্ব সম্প্রদায় মিয়ানমারের ওপর রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধের জন্য বড় কোনো চাপ সৃষ্টি করবে, তারও কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

বিভিন্ন দেশের রাজনীতি ও কূটনীতি আলাদা আলাদা। সবাই আপন আপন স্বার্থরক্ষা করেই মানবিক বিপর্যয়ের দিকে চোখ দেবে। মায়ানমারের খনিজ সম্পদের দিকে নজর আছে অনেকের। বাংলাদেশের মিত্র দেশ চীন ও ভারত রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াবে না। মিয়ানমারকে ঘিরে রয়েছে তাদের নিজেদের স্বার্থ এবং পরিকল্পনা। বাংলাদেশের সমস্যা তারা দেখবে তাদের চোখ দিয়ে। ফলে সব মিলিয়ে বাংলাদেশের সামনে একটি বড় পরীক্ষা। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি এখন পরীক্ষার মুখে। এতদিন আমাদের পররাষ্ট্রনীতির সাফল্যের কথা শোনানো হয়েছে। এবার সেটা দেখাতে হবে। মিয়ানমারের শাসকগোষ্ঠীকে বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতা বন্ধে সম্মিলিতভাবে প্রভাবিত করতে হবে। এ জন্য দরকার পড়বে বাইরের দুনিয়ার সমর্থন। দেখা যাক, কাদের আমরা পক্ষে পাই।

এখন পর্যন্ত আমরা দৃশ্যত তুরস্ক এবং ইন্দোনেশিয়াকে আমাদের পাশে পেয়েছি। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং মিয়ানমারের অং সান সুচিকে টেলিফোন করেছেন। তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে এসেছিলেন। এসেছিলেন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি জানিয়ে গেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যা বাংলাদেশের জন্য যে বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা নিরসনে সহযোগিতা করতে তার দেশ প্রস্তুত। এই দুই দেশের সহযোগিতায় সংকট কাটানো সম্ভব কি না সে প্রশ্ন যেমন আছে, তেমনি আবার তুরস্ক পজেটিভ মনোভাব দেখালে মুসলিম বিশ্বের প্রভাবশালী কারো কারো নেগেটিভ মনোভাব দেখানোর আশঙ্কা প্রবল।

এখন নানাবিধ কূটতর্কে লিপ্ত না হয়ে জরুরি দরকার যেসব রোহিঙ্গা শরণার্থী এরমধ্যেই বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে, তাদের মাথার ওপর একটি ঢাকনা, খাবার এবং স্বাস্থ্য সেবার ব্যবস্থা করা। বাইরে থেকে জরুরি ত্রাণ সামগ্রী না পেলে অবস্থা সামাল দেয়া যাবে না। বাংলাদেশের নিজস্ব সম্পদ দিয়ে কয়েক লাখ মানুুষকে দীর্ঘ সময় বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হবে না।

২.
দেশে একটি বড় বন্যার আশঙ্কা করা হলেও শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। তবে দেশের উত্তর, দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যাকবলিত হওয়ায় হাজার হাজার মানুুষ চরম দুরবস্থায় পড়েছে। বন্যায় প্রাণহানির ঘটনা যেমন ঘটেছে, তেমনি ফসলের হয়েছে ব্যাপক ক্ষতি। বাঁধ, রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। টাকার হিসাবে এবারের বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হয়তো নিরূপণ করা হবে। কোনো কোনো ক্ষতি পূরণ করা গেলেও কিছু ক্ষতি থেকে যাবে অপূরণীয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমাদের দেশে যেমন নতুন নয়, তেমনি দুর্যোগ মোকাবিলা করে জীবনের স্বপ্ন এগিয়ে নেয়ার সাধনাও মানুুষের নতুন নয়। মানুুষ সাধারণত পরাভব মানে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকারের দুর্যোগকালীন প্রস্তুতি ছিল বলেই এবারের বন্যায় কেউ না খেয়ে মরেনি। সরকারের সব দফতরের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেছেন বলেই দুর্গত মানুুষের কাছে খাদ্য, প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং ত্রাণসামগ্রী যথাসময়ে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে।

সরকার মানুুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, মানুুষের কষ্ট সহনীয় রাখার জন্য সরকার হয়তো আন্তরিকও। না খেয়েও কেউ মারা যায়নি। সবই ঠিক আছে। তারপরও প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য কেমন যেন একটু কানে বাজে। আমাদের সরকারি দফতর এবং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পারফরমেন্স নিয়ে কারো মধ্যে সন্তুষ্টি আছে বলে মনে হয় না। অথচ প্রধানমন্ত্রী তাদের আন্তরিকতার প্রশংসা করলেন।

বন্যাকবলিত সব মানুুষকে কি সরকারি ত্রাণ সহায়তার আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে? কোনো সরকারের পক্ষে কি এটা সম্ভব? ত্রাণ বিতরণ নিয়ে নানা ধরনের অভিযোগ ওঠে এবং এবারো উঠেছে। সব মানুুষের কাছে যে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছানো সহজ নয়, তার একটি ছোট্ট দৃষ্টান্ত- কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, চৈত্রের বন্যায় সারা জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ লাখ ৫২ হাজার পরিবার। এরমধ্যে ৬৫ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে। ৮৭ হাজার পরিবার আছে সাহায্যের বাইরে।

এ রকমই তো হওয়ার কথা। কোনো সময়, কোনো দুর্যোগেই শতভাগ মানুষকে সাহায্যের আওতায় আনা সম্ভব হয় না। একটি প্রাথমিক তথ্য মতে, এবার বন্যায় প্রায় পঁচাত্তর লাখ মানুুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। প্রায় তিন লাখ মানুষ একদম সব হারিয়ে নিরাশ্রয় হয়ে পড়েছেন। পঁচাত্তর হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ এবং এর কয়েকগুণ বেশি ঘরবাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর বিপরীতে সরকারের ত্রাণ বরাদ্দের পরিমাণ হল: চাল ২০ হাজার ৭১৮ মেট্রিক টন, শুকনা খাবার ৫৫ হাজার প্যাকেট এবং নগদ টাকা ৯ কোটি ৫৯ লাখ ৪০ হাজার। এই অপর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ নিয়েও নয়ছয়ের অভিযোগ আছে। একটা কথা এখন অনেকের মুখে মুখে শোনা যায়, সেটা হলো আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কিছু না নিয়ে কাউকে কিছু দেন না। এ অবস্থায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন তাদের প্রশংসা করেন তখন মানুষ সেটা ভালোভাবে নিতে পারে না। দলের নেতাকর্মীদের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীকে আরো বেশি খোঁজখবর রাখতে হবে। না হলে তার সার্টিফিকেট মানুষের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছে দেবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, দুর্যোগকালীন প্রস্তুতি ভালো থাকলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ অনেক কম রাখা সম্ভব হয়। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ দেশ। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেই বসবাস করতে হবে। কাজেই সঠিক পরিকল্পনা থাকলে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি সীমিত রাখা সম্ভব।

প্রধানমন্ত্রীর এসব বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত প্রকাশের সুযোগ নেই। ঠিকই আগাম প্রস্তুতি থাকলে যে কোনো দুর্যোগেই ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে রাখা যায়। যেহেতু আমরা জানি যে আমাদের দেশটি দুর্যোগপ্রবণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গেই আমাদের বসবাস করতে হবে সেহেতু আমাদের যে ধরনের সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি থাকা দরকার সেটা কি সত্যি আমাদের আছে? আমরা জানি, কয়েক বছর পর পর আমাদের এখানে একটি বড় বন্যা হয়ে থাকে। তাহলে বন্যা নিয়ন্ত্রনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা কোথায় আমাদের? সড়ক ও বাঁধ নির্মাণে কি আমরা কোনো পরিকল্পনার ছাপ রাখি? পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত কি আমরা করি না? নদী ভরাট বন্ধে আমাদের নিয়মিত কার্যক্রম আছে কি? নদী ড্রেজিংয়ের নামে বিরাট অংকের টাকা লুটপাট হয়, কিন্তু তাতে নদীর নাব্য রক্ষা হয় কি না সেটা তদারকির কোনো ব্যবস্থা আমাদের আছে কি? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি এদিকে একটু নজর দেন তাহলে আমরা অনেক ভালো ফল পাব।

৩.
প্রথমেই বলেছি, দেশের রাজনীতির ফোকাস একের পর এক বদল হচ্ছে। আগে বলা হয়েছিল, নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের দাবিতে বিএনপি আন্দোলন গড়ে তুলবে। সহায়ক সরকারের দাবি থেকে বিএনপি এখনো সরে আসেনি। তবে আন্দোলন নিয়ে বোধহয় তারা আগের অবস্থানে নেই। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঈদের পর বলেছেন, তারা কোনো সংঘাতে যেতে চান না। আমাদের দেশে এখন সরকারবিরোধী আন্দোলন মানে হয়ে দাঁড়িয়েছে সংঘাত-সহিংসতা। দেশবাসী আবার কোনো অশান্তি পছন্দ করে না। তাই মির্জা আলমগীর সংঘাতে যেতে চান না বলে কোনো নয়া বার্তা দিলেন কি না, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা-কল্পনা আরম্ভ হয়েছে।

আবার এটাও ঠিক যে বিএনপির রাজনীতি এখন অপেক্ষমাণ। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লন্ডনে রয়েছেন চিকিৎসার জন্য। চিকিৎসা ছাড়াও লন্ডনে তার রাজনৈতিক মিশনও রয়েছে। বিএনপির দ্বিতীয় প্রধান নীতিনির্ধারক ও খালেদা জিয়ার বড় ছেলে লন্ডনে বসেই দলের নীতি-কৌশল নির্ধারণে কলকাঠি নাড়েন। ‘বিদেশি’ বন্ধুদের সঙ্গেও হয়তো লিয়াজোঁ রক্ষা করেন। তার মতামত ছাড়া বেগম জিয়া এখন কোনো নীতিগত সিদ্ধান্ত নেন না। ফলে খালেদা জিয়া লন্ডন থেকে ফিরে না আসা পর্যন্ত বিএনপির পরবর্তী রাজনৈতিক ধাপ স্পষ্ট হবে না।

বিএনপি আগামী নির্বাচনে যে কোনো পরিস্থিতিতে অংশ নেবে, না-কি নির্বাচন বর্জনের কৌশল খুঁজবে সেটাও পরিষ্কার হবে বেগম জিয়া দেশে ফেরার পর। তিনি যদি লন্ডনে কোনো বিশেষ ‘হাওয়া’ পেয়ে থাকেন, তাকে যদি কেউ আশ্বস্ত করে থাকে তাহলে তার ভাবভঙ্গি হবে এক রকম আর তা না হলে স্বাভাবিকভাবেই হবে ভিন্নতর। বিএনপির নেতাকর্মীরা ছাড়াও দেশের রাজনীতি আগ্রহী সব মানুষের দৃষ্টি এখন লন্ডনমুখী। তিনি ফিরে এসে রাজনীতির গতানুগতিক পথে চলবেন, না-কি তারেক লন্ডন থেকে নয়া কোনো ব্যবস্থাপত্র দেন সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।

পাদটীকা: বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, সরকারকে আর কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী এএমএ মুহিত বলেছেন, সরকার কি বিএনপির কাছে কোনো ছাড় চেয়েছে? না তারা কোনো ছাড় দিয়েছে? সরকারই তাদের ছাড় দিয়ে নির্বাচনে আনতে চেয়েছিল। তারা আসেনি।

এবার কি সরকার বিএনপিকে কোনো ছাড় দিয়ে তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করবে? এ প্রশ্নের জবাব পাওয়ার সময় এখনো হয়নি।
সুত্র

মন্তব্য ১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১০

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুবই সত্যি কথা আমাদের পরাষ্ট্র নীতির পরীক্ষা হবে এবার | একটাই ভয়, গত নির্বাচনের পর থেকেই দেশ কূটনৈতিক ভাবে এতো বিচ্ছিন্ন যে অন্য দেশগুলো রোহিঙ্গা সমস্যাটা ক্রাইসিস হিসেবে স্বীকার করলেও আমাদের সরকারের প্রয়োজন মিটাতে এগিয়ে আসবে কি না | সেটা পর্যাপ্ত না হলে বড় ধরণের একটা ক্যাওস হয়ে যায় কিনা সেটাই আমার সবচেয়ে বেশি ভয় লাগছে |

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.