নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পলিগেমি আহমাদ

পলিগেমি আহমাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক হওয়ার মূল কারন হিংসাঃ

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৫:৪০

নাস্তিক হওয়ার মূল কারন হিংসাঃ

কেননা মানুষের উল্লেখযোগ্য কোনো অর্জন বা নিয়ামতপ্রাপ্তিতে হিংসুক ব্যক্তির অন্তরে ঈর্ষা, হতাশা ও কষ্টের জন্ম দেয়। যখন কোনো মানুষ অন্য মানুষের প্রতি ঈর্ষাতুর হয়, তখন সে আল্লাহ তায়ালার প্রজ্ঞাকে সন্দেহ করে এবং তার সিদ্বান্তকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।কেননা কাকে কোন নিয়ামত দেয়া হবে কিংবা কার প্রতি কতটুকু দয়া দেখানো হবে, তা একান্তই আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছাধীন।

হিংসায় মানুষের বিবেক নষ্ট হয়ে যায়৷ হিংসার কারনে আল্লাহর প্রজ্ঞাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এক পর্যায়ে সে মনে করতে থাকে কুরআন আল্লাহর বানী নয়৷ ইসলামের বহুবিবাহকে কেন্দ্র করে বহুমুসলিম নাস্তিক হয়ে গেছে৷

কুরআনের সকল তাফসিরকারকগন একমত যে ইহুদিদের দ্বারা নবীর নারীসঙ্গপ্রীতির প্রেক্ষিতে কুরআনের নিসার ৫৪ নম্বর আয়াত নাযিল হয়৷ ইহুদিদের অভিযোগ ছিল স্ত্রী সঙ্গ ছাড়া নবীর অন্য কোন কাজ নেই? আয়াতে বলা হয়েছে " তারা কি ঈর্ষা করে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে মানুষকে যা যা দিয়েছেন৷ " একই কারনে বহু মুসলিমও নাস্তিক হয়ে গেছে বা ইসলামকে ঘৃণা করেছে৷
হিংসা খুবই জঘন্য অপরাধ৷আকাশে প্রথম অপরাধ হিংসা৷
ইবলিশ জান্নাত থেকে বিতাড়িত হয়েছে আদমের সুখ সহ্য করতে না পারায়৷ হাবিলের সুখ কাবিল সহ্য করতে পারেনি বিধায় পৃথিবীর প্রথম খুন সংঘটিত হয়৷

তেমনি মুহাম্মদের অধিক নারীসঙ্গ প্রাপ্তির হিংসায় কি পরিমান লোক ইসলাম থেকে সরে গেছে বা ইসলামের প্রতি ঘৃণা করছে ৷ তা ধারনারও বাইরে৷

উদাহরনস্বরুপ বহুগামী পুরুষের একটি মৌলিক ধর্ম৷ প্রত্যেক পুরুষই বহুনারীর স্বাদ পেতে চায়৷ কিন্তু মনের কথাটি সরলভাবে প্রকাশ করার সৎসাহস খুব কম পুরুষেরই আছে৷ বরং কোন যুবক বিধাতার অনুগ্রহ স্বরুপ একাধিক নারী নেয়ামত পেলে কাপুরুষরা হিংসার বশর্বতী হয়ে লেজকাটা শেয়ালের মতো উক্ত সুপুরষকে লুইচ্চা বলে আখ্যায়িত করে নিজেদের না পাওয়ার বেদনাটাকে প্রশমিত করতে চায় মাত্র৷

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:৩২

আরোগ্য বলেছেন: কি বলতে চান?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০২

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: এক বিবাহে পুরুষের নারী চাহিদা পুরোপুরি পূরন হয় না৷ ঘাটতি থেকে যায়৷ যা মারাত্মক পরিনতি ঢেকে আনে৷ এই ঘাটতি থেকেই ধর্ষন, ব্যভিচার, পরনারী লালসা, নিজ মেয়েকে ধর্ষন, কাজের মেয়েকে ধর্ষন ইত্যাদি ঘটে থাকে৷ তারপরও কুরআনের বিপক্ষে গিয়ে বলবেন এক বিবাহ ভালো?
বহুপুরুষ কুরআনের এ সমাধানে না গিয়ে বিকল্প হিসেবে স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে স্ত্রী থেকে কম পাওনাটা পুষিয়ে নিচ্ছে। কিন্তু দ্বিতীয় বিবাহে যাচ্ছে না।যদি তারা বিকল্পটা বন্ধ করে দেয় তবে বহুবিবাহের আন্দোলনের জন্যে মিছিল হতো । বিশ্বজুড়ে বহুবিবাহ কমে যাওয়ার প্রধান কারন ব্যভিচার করে স্ত্রী থেকে কম পাওনাটা পুষিয়ে নিচ্ছে।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: হ্যাঁ আমি জানি নবী মুহাম্মদ ১১ টা বিয়ে করেছেন তা তোমার কিছুতেই সহ্য হচ্ছে না। ঠিক আছে তুমি পারলে ২০ টা বা ৫০ টা বিয়ে করো, কে না করেছে, তোমায়। কিছু না জেনে না বুঝে খামাখা এতটা গরম খাওয়া শরীরের জন্য খুব হানিকর।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: শ্রেনী বৈষম্য কমানো , পুরুষের চাহিদা পূরন ও ব্যভিচার দূর করা, বিধবাদের কষ্টদূর করা ইত্যাদি সমাধান একবিবাহে সম্ভব নয়৷

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: তা আমি জানি জনাব, ইসলাম বহু বিবাহকে স্বীকৃতি দেবার মূল কারন ছিল এগুলো। তো একটা সেটেলড ইস্যু নিয়ে খামাখা এত কথা খরচ করার আদৌ কোন দরকার আছে কি? আমার তো মনে হচ্ছে, খুব তাড়াতাড়ি ফেমাস হবার বাসনা থেকে এ পোষ্ট লিখেছেন। নাকি আবার অন্য কোন এজেন্ডা আছে?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯

পলিগেমি আহমাদ বলেছেন: পুরুষ যত বেশী বিয়ে বিয়ে করবে৷ নারীর চাহিদা ও দাম ততই বাড়বে৷ আরেক ব্যপার হলো এতে বহু অবিবাহিত ও বিধবা নারী ব্লক হয়ে যাওয়ায় ব্যভিচার একেবারেই কমে যাবে৷
অন্যদিকে পুরুষ যতই সমকামী হবে নারী ততই পচে মরবে৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.