নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর চেহাড়া মানুষকে মুখোশ দেয় আর সুন্দর মন মানুষকে সুন্দর করে! কুৎসিত মনকে সুন্দর চেহারা দিয়ে স্বল্প সময় আড়াল করা যায় কিন্তু বেশিক্ষন লুকিয়ে রাখা যায় না।

আসিফ ইকবাল তােরক

অনুবাদকঃ আমি ঘৃনার শব্দকে ভালোবাসায় অনুবাদ করি।

আসিফ ইকবাল তােরক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডারউইন এর নাস্তিক আস্তিক আজাইরা প্যাচাল!!

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৪১

আস্তিক নাস্তিক বিতর্ক যদিও সম্পূর্নই সময়ের অপচয় তবু কিছু উজবুক যখন নাস্তিকতা প্রমানের জন্য ডারউইন এর Theory of evolution" কে সামনে নিয়ে এসে বিধাতা নেই এটা প্রমান করার চেষ্টা করে তখন খুব হাসি পায়! আর "Origin of Species" বইটাকে তো তারা পুরা ধর্ম গ্রন্থের মতন মানে যদিও আমার মনে হয় না এখন পর্যন্ত কোনো নাস্তিক বইটার প্রথম পৃষ্ঠাও উল্টাইয়া দেখছে! শুধু মাত্র একটা যুক্তি পুরা বিবর্তনবাদকে বিতর্কিত করে রেখেছে আর সেটা হল মিসিং লিংক! তাদের কাছে শুধু এই একটা জিনিসের ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করেন দেখবেন তারা নাকের পানি আর চোখের পানিতে একাকার হয়ে গেছে! আমি একটু সংখিপ্ত বর্ননা দিয়ে দেই মিসিং লিংক সম্পর্ক!



বিবর্তনবাদের বিপক্ষে অনেকগুলো স্ট্রং যুক্তির মধ্যে একটি স্ট্রং যুক্তি হচ্ছে মিসিং লিংক। নাস্তিকদের কথা মত যদি ঐ আদিমকাল থেকে বিবর্তন হয়ে হয়ে আসে তবে তার প্রমান থেকে যাবার কথা। এখন পর্যন্ত যে সকল জীবের ফসিল পাওয়া গেছে তাতে কেউ এমন কিছু পায়নি যেটাতে দেখা যায় যে বানর থেকে মানুষ হচ্ছে বা ঐ স্ট্যাজ গুলোর ফসিল। যে সকল ফসিল পাওয়া গিয়েছে তাদের ডি এন এ টেস্ট করে পাওয়া গেছে এক ফসিলগুলো বানরের নয়ত সেটা মানুষের। ফসিলের আকার বা আকৃতির কিছুতা ভিন্নতা থাকতে পারে কিন্তু তারা একই প্রজাতির।এমন কিছু পাওয়া যায়নি যেটাতে দেখা গেছে যে অর্ধেক বানর কিংবা অর্ধেক মানুষের বৈশিষ্ট সম্বলিত ফসিল কিংবা বিবর্তনবাদের স্টেপ পার হয়ে আসার কোনো প্রমান বা তথ্য উপাত্ত্ব। এই একটা কারনেই অনেক জীববিজ্ঞানীদের বিবর্তনবাদ নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যেতে

দেখা গেছে।"



সবচে বড় কথা ১৪০ বছর আগের দেওয়া মতবাদ এখনো মতবাদ হিসেবেই রয়ে গেছে! মতবাদ থেকে 'Law of Biology' হতে হলে ১০০% সায়েন্টিফিক্যালি প্রমানিত হতে হবে যা এই আধুনিক যুগে সায়েন্সের সর্বোচ্চ টেকনোলজি ব্যবহার করেও প্রমান করা যায়নি! আরো বড় ব্যাপার যেখানে জীববিজ্ঞানীরাই সিউর না যে থিওরী অব এভ্যোলুশন সঠিক কিনা সেখানে নাস্তিকেরা এত জোড় দিয়ে এটাকে সত্যি বলে কিসের ভিত্তিতে!!!

সবশেষে তাদের গুরুর দুইটা লাইন দিয়ে শেষ করতেছি আজাইরা প্যাচাল!

To suppose that the eye..

could have been formed by natural selection, seems,

I freely confess absurd

in the highest possible degree.

----Charles Darwin, 1872.

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের মত বকলমরা যখন ইভুলিয়শন নিয়ে কথা বলেন তখন ....ল্যাবে আসুন দেখুন কিভাবে মিউটিশন একুমুলেট করে নতুন ভাইরাস তৈরী হচ্ছে

৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:২৫

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: হা হা দুইটা কি এক জিনিস হইলো! কিসের সাথে কি পান্তা ভাতে ঘি!

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:১০

বিজন শররমা বলেছেন: একাউন্ট টা খুলেছিলাম তখন ভালোভাবে জানাও ছিল না কি করে বাংলায় লিখতে হয় তারপরও বহু কষ্ট করে নিজের... এখন এই অবস্থায় দাড়াইছে ? ছি ছি ছি ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: মাথার উপরে দিয়া গেলো!

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫

মাহমুদুল করিম লিংকন বলেছেন: আদিম যুগের এপরা এখনকার বান্দরের মতই যে ছিল সেইটা আমনেরে কি পাসের বাড়ির হুজুর বলেছে?? যদি পাসের বাড়ির হুজুর না বলে থাকে তবে একটু দেখান তো ডারোইন এর বইটার কত নাম্বার পেইজ এ লেখা আছে দেখি?? আমি আমার ভুল্টা শুধরাইয়া নেই।

আর আপ্নে ডারোইন এর কথা ভুইলা যান, ডারোইন হচ্ছে বিবর্তনবাদ এর জনক, ওনি নিজেও অনেক কিছু জানতেন না এখকার বিজ্ঞানিরা যা জানে... এইটা ২০১৪ সাল ভুইলা যাইয়েন না!!!

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩২

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: দেখতে একি রকম কেডা কইলো! আমি তো ডিএনএ এর ম্যাচিং এর কথা বল্লাম! আর ২০১৪ এর বিজ্ঞানিরা যে এখনও এই তত্ত্বের সাথে পুরাপুরি একমত না সেইটার কিতা হইবো!!!

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

মাহমুদুল করিম লিংকন বলেছেন: একেবারে স্পস্ট করে বলবেন যে তখনকার এপরা আর এখনকার বানররা যে একই রকম ছিল সেটা আপনি কোন বই এর কত পেইজে পাইছেন!!!

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

সুন্দর লেখা

মহা জ্ঞানী কলাবাগান ভাই ইজুজ মাজুজ বানাচ্ছেন =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: হা হা মহা জ্ঞানী কলাবাগান ভাই ল্যাবে ইজুজ মাজুজ বানাচ্ছেন !!!
:)

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

মাহমুদুল করিম লিংকন বলেছেন:

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৯

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: শেষ পর্যন্ত রেফার‌্যান্স হিসেবে wiki লিংক আনতে হইলো! এই দূরঅবস্থা!! :) :)

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:১৭

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের মত বক ধার্মিকদের জন্যই আমরা এখনও বাথরুম থেকে বের হবার সময় ডান পা আগে না বাম পা আগে তা সেটল করতেই ব্যস্ত , আর এরই মাঝে মানুষ চাদে পা দিয়ে ফেলেছে

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৪

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনার জন্য একটা লেখা পাইছি! হুবুহু আপনার চরিত্রের সাথে মিলে যায়! লেখকের নাম শুদ্ধু দিয়ে দিলাম!! :)

Faham Abdus Salam লিখেছেন,
শিক্ষিত বাঙালি মুসলমানের অল্প প্রস্তুতি কিন্তু বিপুল কসরৎ ও সাধ সেকুলার মন আয়ত্ত করার। কিন্তু সে সেকুলার হতে পারে না, হয় সেল্ফ হেটিং মুসলিম, বড়জোর ইসলামোফোব। কারণ তার মনের ভেতর বাস করে একেকটা তাপস পাল - নিরাপদে। সে ঘৃণা করতে শেখে ভালোবাসার আগে, ভদ্রতা এপ্রিশিয়েট করার আগে শেখে এলিটিজমকে গালি দিতে, স্কেপটিসিজমকে মঞ্জিলে মকসুদ ভেবে আয়ত্ত করে সিনিসিজম। তার পক্ষে দ্বিধা ও সন্দেহ নিয়ে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অসাধ্য হয়ে যায় - তার চাই উত্তর - সব কিছুর। যেখানে উত্তর নেই সেখানে সে দ্বিধা আবিষ্কার করে না, করে ষড় যন্ত্র ।
সে বিজ্ঞানকে মন্ত্র মানে কিন্তু সায়েন্টিফিক থট প্রসেস কী তা জানে না - যুক্তির যে পরম্পরা আছে এই সামান্য অভ্যাসটুকুও সে রপ্ত করতে শেখে না। ফলে বিজ্ঞান তার বিশ্বাস না, অবিশ্বাসের সম্বল হয়ে ওঠে। তাই তার প্রশ্নে জানার ইচ্ছা থাকে না, থাকে কটাক্ষের ঝাঝ। ক্রমেই বিজ্ঞান তার কাছে আরেকটা ধর্ম হয়ে ধরা দেয়। যেহেতু সে সায়েন্টিফিক থট প্রসেস কী তা জানে না সেহেতু বিজ্ঞান যা বলে তাই সরল মনে বিশ্বাস করে - বিজ্ঞানীরা তার কাছে নবী হয়ে ছোয়া দেয়।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "ইজুজ মাজুজ" তা কি খায় নাকি গায়ে দেয়......

ইজুজ মাজুজ না বানালেও যা বানাই তা দিয়ে মানব জাতির অনেক উপকার হয় অন্তত যে সময় আপনারা আমাদেরকে হাটুর দুই গিরা উপরে পাজামা পরার জন্য অসিয়েত করেন তখন আপনাদের কথায় কান না দিয়ে সেই সময়টা ল্যাবে দেই।
আপনাদের জন্য দুঃখ হয়.. সারা জীবন শুধু অসিয়ত দিয়ে গেলেন কিন্তু মিনিংফুল কিছু না করে সাঈদী কে চাদে দেখা যায় এই ধারনা দিয়ে মানুষকে ম্যানিপুলেট করতেই ব্যস্ত মিনিং ফুল কিছু করার মত ব্রেইন আছে বলে মনে হয় না

০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনাকে কে কখন কি করতে নসিহত দিলো আবার!! ধর্ম তো যার যার পারসোনাল চয়েজ! আপনি কিভাবে লাইফ স্টাইল লীড করবেন সেটা আপনার ব্যাপার! আর এই পোস্টে সাঈদী আসলো কোত্থেকে!! সাঈদীরে তো এখানে কেউ সাধু বলে নাই! ল্যাবের কাজ করতেও কেউ কাউকে নিষেধ করে নাই! ওয়েট এ মিনিট আপনি কি এখন এই পোস্টে মুক্তিযুদ্ধ, রাজাকার, স্বাধীনতা এইসব টাইনা নিয়া আসবে নাকি! পান্তা ভাতে আবার ঘি!!! পড়া এবং জ্ঞ্যান আহরন করা তো ভালো কাজ! তা আপনি কোন ল্যাব এ কাজ করেন শুনি!!!

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭

বুনিয়াদি ভ্রমঘাতিকা বলেছেন: বিবর্তন নিয়ে মানুষের অনেক ভুল ধারনা আছে। আমি একটা সিরিজ লিখছি। চাইলে দেখতে পারেন।
বিবর্তন ১০১ (কিউ অ্যান্ড এ)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.