নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর চেহাড়া মানুষকে মুখোশ দেয় আর সুন্দর মন মানুষকে সুন্দর করে! কুৎসিত মনকে সুন্দর চেহারা দিয়ে স্বল্প সময় আড়াল করা যায় কিন্তু বেশিক্ষন লুকিয়ে রাখা যায় না।

আসিফ ইকবাল তােরক

অনুবাদকঃ আমি ঘৃনার শব্দকে ভালোবাসায় অনুবাদ করি।

আসিফ ইকবাল তােরক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেনো ইহুদীরা জাতি হিসেবে এত বুদ্ধিমান? (part - 1)

১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

(মূল লেখক:- ডঃ স্টিফেন কার লিওন)
আমি মূল লেখাটির ভাবার্থ যথাসম্ভব সঠিক রেখে অনুবাদ করার চেষ্টা করেছি যদিও অনুবাদের কারনে কিছু কিছু যায়গায় কিছু শব্দের এদিক সেদিক হয়েছে। লেখাটি অনেক বড় হওয়ায় আমি দুই অংশে ভাগ করেছি। আজ প্রথম অংশ দিলাম পরবর্তী পর্বে বাকিটা লিখব।)



"কেনো ইহুদীরা এত বুদ্ধিমান হয়?" ইসরাইলের কয়েকটি হাসপাতালে তিন বছর মধ্যবর্তীকালীন কাজ করার কারনেই বিষয়টি নিয়ে গবেষনা করার চিন্তা আমার মাথায় আসে।

এতে অমত করার কোনই সুযোগ নেই যে, ইহুদীরা ইন্জিনিয়ারিং, সংগীত, জ্ঞ্যান বিজ্ঞান সহ জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই অন্যদের থেকে অনেক অনেক এগিয়ে এবং বিশেষ করে ব্যবসার ক্ষেত্রে। প্রসাধনী, খাদ্য, অস্ত্র, ফ্যাশন, ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রি ইত্যাদি সহ (হলিউড) পৃথিবীর প্রায় সত্তর ভাগের কাছাকাছি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এদের দখলে।

দ্বিতীয় বছর আমি যখন ক্যালিফোর্নিয়া ফেরত যাচ্ছিলাম তখন এই চিন্তা আমার মাথায় আসে যে, স্রষ্টা কেনো তাদেরকে এই বিশেষ ক্ষমতা(বুদ্ধিমত্তা) দিয়ে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। এটা কি নিতান্তই কোনো কাকতালীয় ব্যাপার নাকি ব্যাপারটা মনুষ্যসৃষ্ট? ফ্যাক্টরি থেকে যেমন বিভিন্ন জিনিস বানানো যায় তেমন করে কি বুদ্ধিমান ইহুদী বানানো সম্ভব? সকল তথ্য উপাত্ত সঠিক ভাবে সংগ্রহ করে আমার গবেষনা শেষ করতে প্রায় আট বছর সময় লেগে যায়, যেমন তাদের খাদ্যাভাস, সংস্কৃতি, ধর্ম, গর্ভাবস্থার প্রস্তুতি ইত্যাদি এবং পরবর্তীতে এসব আমি অন্যান্য জাতির সাথে তুলনা করব।

প্রথমেই শুরু করা যাক মহিলাদের গর্ভাবস্থার প্রাকপ্রস্তুতি দিয়ে। ইস্রাইলে প্রথমেই যে জিনিসটা আমার নজড়ে আসে সেটা হচ্ছে গর্ভবতী মায়েরা সবসময় গান বাজনা এবং পিয়ানো বাজাবে এবং তাদের স্বামীদেরকে নিয়ে গানিতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করবে। গর্ভবতী মহিলারা সবসময় তাদের সাথে গনিতের বই সাথে নিয়ে ঘুরে যেটা দেখে আমি সত্যিকার অর্থেই খুব আশ্চার্যিত হয়েছিলাম। এমনকি আমি নিজেও কয়েকবার তাদের গনিতের সমস্যা সমাধান করে দিয়েছিলাম। আমি একবার একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে এটা কি তুমি তোমার গর্ভের সন্তানের জন্য করছো? তখন সে উত্তর দিয়েছিলো হ্যা এটা আমরা করি যাতে শিশু গর্ভে থাকা অবস্থা থেকেই প্রশিক্ষন নিতে পারে এবং পরবর্তীতে জন্মের পর আরো বেশি মেধাবী হয়ে বেড়ে উঠতে পারে। বাচ্চা প্রসবের আগ পর্যন্ত তারা তাদের এই গানিতিক সমস্যার সমাধান চালিয়ে যায়।

এর পরেই যে জিনিসটি আমি পর্যবেক্ষন করি সেটি হচ্ছে তাদের খাদ্যাভাস। গর্ভবতী মায়েরা আলমন্ড খেজুড় আর দুধ খেতে খুব ভালোবাসে। দুপুরের খাবারের তালিকায় থাকে রুটি এবং মাছ(মাথা ছাড়া), আলমন্ড এবং অন্যান্য বাদাম যুক্ত সালাদ। তারা বিশ্বাস করে যে মাছ হচ্ছে মস্তিষ্কে পুষ্টি সরবরাহ করে অপর দিকে মাছের মাথা মস্তিষ্কের জন্য খারাপ। এছাড়াও গর্ভবতী মহিলাদের কড লিভার খাওয়া ইহুদী সংস্কৃতির একটি অংশ।

আমি যখন রাতের খাবারের দাওয়াতে অংশ নিতাম তখন দেখতাম তারা সবসময় মাছ খেতে খুব পছন্দ করত এবং মাংশ পরিত্যাগ করত। তাদের বিশ্বাসমতে মাছ এবং মাংশ দুটি একসাথে খেলে তা শরিরের কোনো কাজে লাগে না। অপর দিকে সালাদ এবং বাদাম তাদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকবে, বিশেষ করে আলমন্ড।

তারা যে কোনো প্রধান আহারের আগে ফল খাবে। তারা বিশ্বাস করে যে যদি প্রধান আহারের পরে ফল খাওয়া হয় তবে তা নিদ্রার উদ্রেগ ঘটাবে যা পাঠ গ্রহনের ক্ষেত্রে বাধার কারন হয়ে দাড়াবে।

ইস্রাইলে ধুমপান করা নিষিদ্ধ। যদি আপনি তাদের বাসার অতিথি হয়ে থাকেন তবে বাসার ভিতরে ধুমপান করা থেকে বিরত থাকবেন নাহলে তারা খুব বিনিতভাবে তাদের বাসার বাইরে গিয়ে ধুমপান করবার অনুরোধ জানাবে। ইসরাইলী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের মতে, ধুমপান মস্তিষ্কের কোষগুলোকে ধীরে ধীরে ধ্বংশ করে দেয় এবং শরীলের জ্বীন এবং ডিএনএ কে ক্ষতিগ্রস্থ করে ফলে বংশপরম্পরায় ত্রুটিযুক্ত মস্তিষ্কের কোষযুক্ত বাচ্চা জন্মগ্রহন করবে।(এখানে একটা জিনিস খেয়াল করবেন যে, পৃথিবীর বড় বড় সব সিগেরেটের কম্পানিগুলো কাদের সেটা আপনারা আশা করি ভালো করেই জানেন.....)

বাচ্চারা কি খাবার খাবে সেটা সবসময় তাদের পিতামাতা ঠিক করে দেয়। প্রথমে ফল খাবে এরপর প্রধান খাবার খাবে যেমন রুটি মাছ এর পর কড লিভারের তেল খাবে। আমার দেখা মতে প্রত্যেকটি ইহুদী বাচ্চারই সাধারনত তিনটি ভাষার উপর দখল থাকে - হিব্রু, আরবী এবং ইংরেজী। শিশুকাল থেকেই প্রত্যেকটি বাচ্চাকে ভায়োলিন এবং পিয়ানো বাজানোর প্রশিক্ষন দেওয়া হয়।

তারা বিশ্বাস করে এতে করে তাদের আইকিউ লেভেল এর বৃদ্ধি ঘটে এবং বাচ্চারা মেধাবী হয়ে বেড়ে উঠে। জিউস বিজ্ঞানীদের মতে, সঙ্গীতের কম্পন মস্তিষ্কের কোষগুলোকে উদ্দীপিত করে। একারনেই ইহুদীদের মাঝে এত মেধাবী মানুষ দেখা যায়।

ক্লাশ এক থেকে ছয় পর্যন্ত তাদেরকে গনিত এবং ব্যাবসাশিক্ষা শিখানো হয়। বিজ্ঞান তাদের এক নম্বর পছন্দের বিষয়। ইহুদি বাচ্চারা কিছু বিশেষ ক্রিয়ায় অংশগ্রহন করে যেমন, দৌড়, ধনুবিদ্যা এবং শুটিং। তারা মনে করে শুটিং এবং ধনুবিদ্যা তাদের মস্তিষ্ক্যকে সঠিক ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষেত্রে সাহায্য করে।

উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান শিক্ষার উপর বিশেষ জোড় প্রদান করা হয়। এসময় তারা বিভিন্ন জিনিস বানানোর চেষ্টা করে থাকে এর মধ্যে সবধরনের প্রযেক্ট থাকে। যদিও তাদের বানানো কিছু কিছু জিনিস অনেক হাস্যকর এবং ব্যবহার অযোগ্য লাগতে পারে। কিন্তু সব কিছুতে গুরুত্বের সাথে মনোযোগ দেওয়া হয় বিশেষ করে যদি সেটা হয় যুদ্ধোপকরন, ঔষধ কিংব যন্ত্রবিজ্ঞান। যে সকল প্রকল্প বা ধারনাগুলো সফলতা পায় সেগুলোকে উচ্চবিদ্যাপিঠগুলোতে পাঠিয়ে দেওয়া হয় আরো ভালো ভাবে গবেষনা করবার জন্য। ------ (চলবে.......)

দ্বিতীয় পর্ব পড়তে Click Here

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: দরকারী পোস্ট। পড়ে ভাল লাগল। পরবর্তী অংশ পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
শুভ কামনা।

১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: দ্রুতই দ্বিতীয় পর্ব লিখব। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

২| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১০

কানিজ ফাতেমা বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট, আশা করি পরবর্তী পর্ব খুব শিঘ্রী পড়া যাবে ।

শুভ কামনা রইল ।

১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: খুব শিঘ্রীই দ্বিতীয় পর্ব লিখব। ধন্যবাদ পড়বার জন্যে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: দ্বিতীয় পর্ব প্রকাশ করা হয়েছে। সময় পেলে পড়ে নিবেন। ভালো থাকবেন।http://www.somewhereinblog.net/blog/tareq00325/30202418

৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২১

আত্মার তাড়না বলেছেন: ভালো পোস্ট।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।

৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভালো শেয়ার। আমার কাছেও তাই মনে হয় এদের জেনেটিক সিকুয়েন্স এরা সব সময় ঠিক রাখার চেষ্টা করে।

১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: বংশপরম্পরায় এরা মেধাবী মানব সন্তান জন্ম এবং লালন পালন করে থাকে। এরা জাতি হিসেবে খুব ঐক্যবদ্ধ এবং বুদ্ধিমান হয়।

৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: দরকারী পোষ্ট।

১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।

৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: হিন্দু ছেলেমেয়েদের মোবাইলের ওয়ালপেপারে থাকে দেব-দেবীর ছবি। আর মুসলমান পোলাপাইনদের থাকে নায়ক-নায়িকা, রকষ্টার, মাইকেল জ্যাকসন ইত্যাদি ইত্যাদি................

১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৯

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনার প্রশ্ন পোস্টের সাথে সম্পর্কযুক্ত নয়!

৭| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাংগালীদের সব খাদ্যে "বিষ " মিশাচ্ছে নিজেরা।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫২

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: বিষ যুক্ত খাবার খেয়ে ৩০/৪০ বছরের মধ্যেই দূরারোগ্য রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বুদ্ধিবৃদ্ধির কথা তো বাদই দিলাম।

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৬

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমার মন্তব্যটি অনেকটা ঘুরিয়ে করা। তাই আপনি বুঝতে পারেননি সম্পর্ক যুক্ত কিনা।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনিও বুদ্ধিমান। আপনার লেভেলের প্রশ্ন বুজা বড় দায়!

৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

শরীফুর রায়হান বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট, পরবর্তি পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আজকে সময় পেলে লিখে ফেলব। পড়বার জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:০০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: পরবর্তী পর্ব পোস্ট করা হয়েছে। লিংক যুক্ত করে দিচ্ছি। Click This Link

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

মোশাররফ হোসেন সৈকত বলেছেন: বুদ্ধিমান তথাপি under achieved

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: কোন দিক দিয়ে আন্ডার এচিভড?

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৩

হেৃদওয়ানুল জান্নাহ বলেছেন: মানুষ যা করে সেটারই ফল পায়।
অনেক দিন হল ইহুদীদের এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করছি........। আজকে কিছুটা খোলাসা হল।
পরের সংখ্যার জন্য অপেক্ষা.........।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৪

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আমারো অনেক বিষয় পরিষ্কার হয়েছে। ধন্যবাদ পড়বার জন্যে।

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৫২

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: Click This Link
The Ugly Example

মুসলমানরা কখনো ইহুদীদের সাথে পারবে না যতদিন না তারা নিজেদের ধর্মের অনুসরণ করছে।
এই ব্লগে গিয়ে একজন মুসলমান নামধারী অমানুষের উদাহরণ দেখুন।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৭

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: মুসলমানদের আসমানী কিতাব এবং তাদের উপর যা নির্দেশ করা হয়েছে তা শতভাগ পালন করা হলে অবশ্যই মুসলমানদের সুদিন ফিরে আসবে।

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৮:৩১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:

উপরেরটা মুছে দেন। ভুলে ক্লিক করা হয়েছে।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৫

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: উপরেরটা মুছে দেওয়া হয়েছে। আর ধন্যবাদ আপনাকেও পড়বার জন্যে।

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:২২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: খুবই শিক্ষণীয় পোস্ট।
প্রিয়তে নিলাম ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: দ্বিতীয় পর্ব প্রকাশ করা হয়েছে। সময় পেলে পড়তে পারেন।http://www.somewhereinblog.net/blog/tareq00325/30202418

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

জগতারন বলেছেন:
সুখ পাঠ্য ও মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্যে।

১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: আমিও অনেকদিন ধরেই ব্যাপারটা ভাবছিলাম। জিনেটিক ব্যাপার ছাড়াও তাদের লাইফ স্টাইল, খাদ্যগ্রহন ইত্যাদি ব্যাপার এর সাথে জড়িত। যাই হোক আপনার পোস্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ন আমাদের কাছে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৮

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: পরবর্তী পর্ব প্রকাশ করা হয়েছে। ধন্যবাদ পড়বার জন্যে।

১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

মোজাহিদুর রহমান ব বলেছেন: ভাল লাগল , তারা জিনগত ভাবে জ্ঞানি

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্যে।

১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: আগ্রহ জাগানিয়া ও শিক্ষনীয় পোস্ট।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:০৫

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

মু: শামসুল হক হিলিয়াম বলেছেন: পরবর্তী অংশের অপেক্ষায় ............

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: পরবর্তী পর্ব প্রকাশ করা হয়েছে। :)

২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: যতদূর শুনেছি, ইব্রাহিম (আ) তাহার দুই পুত্রের জন্য দোয়া করেছিলেন , হে আল্লাহ ! তাদেরকে এলেম ও হেলেম দান করো। একারণে ইসহাক (আ) এর বংশধর ইহুদিরা বিশেষভাবে এলেমের অংশ পেয়েছে এবং ইসমাইল (আ) এর বংশধর আরব মুসলমানেরা বিশেষত হেলেম তথা নম্রতা, সরলতা , মেহমানদারির গুন্ পেয়েছে ! (হেলেমের আরবি আক্ষরিক অর্থ জানি না ! রেফারেন্স চাইলে দিতে পারবো না। ভালো কোনো কওমি আলেমের কাছে জিজ্ঞেস করা যেতে পারে।)

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৯

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: লেখক যেহেতু কোনো ধর্মীয় ব্যাক্ষার দিকে যায় নি সেহেতু আমিও এইব্যাপারে ধর্মীয় মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।

২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

কানিজ রিনা বলেছেন: ইহুদীরা বুদ্ধিমাম একথা সত্য। তবে ইহুদীজাতী
হিসাবে অহংকারী তারা ভাবে তাদের থেকে
বুদ্ধি বেশী আর কোনও জাতীর নাই। যেমন
আযাজিলের বুদ্ধি বেশী ছিল অহংকারও ছিল
তাই সে তার অহংকার আল্লাহর বিরুদ্ধে সামীল
হোলও তাই আযাজিলের এক নাম ফেরেস্তা।
মানুষ হিসাবে ইসরাইলরা নিজেরা নিজেদের
জন্য বুদ্ধি অর্জনের সক্ষমতা কাজে লাগায়।
অত্যান্ত সার্থপর ইহুদীরা।
কথায় আছে বেশী জানা লোকেরা জানোয়ার
হয়। আপনার লেখা ওদের জম্মগত পদ্ধতি
ভাল লাগল। ধন্যবাদ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধর্মীয় ব্যাক্ষা থেকে বিরত থাকলাম আপাতত তবে বিশ্লেষন সহ একটি পোস্ট দিবো দেখি।

২২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: si]আমার এই গবেষনার মূল বক্তব্য ছিলো - আমরা কি ইহুদীদের মতন এমন একটা বুদ্ধিমান প্রজন্ম তৈরী করতে পারবো?

উত্তর হ্যা হতে পারে। কিন্তু এর জন্য আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভাস পরিবর্তন করতে হবে, পরিবর্তন করতে হবে আমাদের বাচ্চা লালন পালনের পদ্ধতিকে। তাহলেই হয়ত তিন প্রজন্ম পর এটা আমরা অর্জন করতে সক্ষম হব । - গবেষণার লক্ষ্যটা খুবই ভালো ছিল । আমরা কী গবেষণার এই ফলাফলের সাথে একমত ? যদি একমত হই, তবে সেই লক্ষ্য পূরণে আমরা কতটা তৎপর ?

প্রিয়তে নিলাম ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৬

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ দুটি পর্ব সময় করে পড়বার জন্য। আশা করি বাস্তব জীবনে কাজে লাগবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.