নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুন্দর চেহাড়া মানুষকে মুখোশ দেয় আর সুন্দর মন মানুষকে সুন্দর করে! কুৎসিত মনকে সুন্দর চেহারা দিয়ে স্বল্প সময় আড়াল করা যায় কিন্তু বেশিক্ষন লুকিয়ে রাখা যায় না।

আসিফ ইকবাল তােরক

অনুবাদকঃ আমি ঘৃনার শব্দকে ভালোবাসায় অনুবাদ করি।

আসিফ ইকবাল তােরক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম কি শ্রেষ্ঠ ধর্ম??

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

ইসলাম শান্তির ধর্ম কিন্তু ইসলাম কি শ্রেষ্ট ধর্ম? অবশ্যই শ্রেষ্ট ধর্ম যেমনটা প্রত্যেকের নিজের মা তার কাছে দুনিয়ার শ্রেষ্ট মা! তেমনি প্রত্যেকটা ধর্মই সুন্দর এবং শ্রেষ্ট যার যার নিজ ধর্মের অনুসারিদের কাছে! এখন যে কোনো একটি ধর্ম সত্য হলে বাকি সবগুলো ধর্ম মিথ্যে এই ধরনের একটি প্রশ্ন আপনার মাথায় উদয় হতেই পারে! এবং প্রত্যেক ধর্মের মানুষই তাদের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ এবং সত্য বলে দাবী করে! আর এ কারনেই কয়েকটি প্রশ্ন বার বার আমার মনে উদয় হয়েছে! একজন মুসলমান হিসেবে এবং ইসলাম ধর্মের পয়েন্ট অব ভিউ থেকেই সেই প্রশ্নগুলো আমি উত্থাপন করছি! কারো কাছে যুক্তিযুক্ত উত্তর থাকলে জানাবেন!

কোরআনে লিখা রয়েছে কারো মাঝে তিল পরিমান অহংকার থাকলে সে বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না! কিন্তু আমরা মুসলমানরা প্রায় এটা নিয়ে অহংকার করি যে ইসলাম শ্রেষ্ঠ ধর্ম! তাহলে ধর্ম নিয়ে অহংকার করাটা কি ইসলাম ধর্মের বিরুধী কিনা? আরেকটা কোরআনে আরেক জায়গায় লেখা আছে তোমার অন্যের ধর্মকে অন্যের উপাস্যকে গালি দিয়ো না কিংবা ছোটো করো না তাহলে তারাও অজ্ঞতাবসত তোমার রবকে গালি দিবে! তাহলে আমরা যখন বলি যে ইসলাম ছাড়া বাকি সব ধর্ম মিথ্যা তখন কি তাদেরকে অপমান করা হয় না! তাহলে কোরআনের বানী অনুযায়ী আমাদেরকি কোনো অধিকার রয়েছে অন্য কোনো ধর্মকে বা ধর্মের উপাস্যকে মিথ্যা জ্ঞ্যান করবার! আমি বাইরের দেশে অনেক লম্বা সময় থাকবার কারনে আমার চিন্তা ধারনা অনেকটাই উদারপন্থী হয়েছে বলে আমি মনে করি! আমার সৌভাগ্য হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের এবং জাতির মানুষদের সাথে মিশবার! এবং সেই সুবাদেই বলছি এইসব অন্য ধর্মের মানুষরাও অনেক অমায়িক অনেক ভালো! কিন্তু যখন বলা হয় মুসলমান ছাড়া বাদ বাকি সবাই দোজগে যাবে এবং সেখানে অনন্তকাল শাস্তি পেতে থাকবে তখন আমি সেই কথার সাথে একমত হতে পারি না! কারন পৃথিবীর দুই তৃতীয়াংশ মানুষ অন্য ধর্মের অনুসারী। তাহলে কি এই দুই তৃতীয়াংশ মানুষ দোজখে যাবে যাদের অধিকাংশই অনেক ভালো মানুষ! শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট ধর্ম পালন না করবার কারনে তারা সব দোজখে যাবে এটা মেনে নেওয়া যায় না! যেখানে আমাদের নবীর জীবনি থেকে জানা যায় যে তিনি সে সময় কয়েকটি যুদ্ধে যাবার সময় অন্য ট্রাইবের সাথে জোট করেছিলেন! যে সমস্ত ট্রাইবের অনেকই ছিলো ননমুসলিম! এখন নবী মোহাম্মদ যদি এদের সাথে যুক্ত হয়ে কাধে কাধ মিলিয়ে যুদ্ধে যেতে পারে তাহলে তারা কি করে দোজখে যাবে! আবার বর্তমানকালেও যদি দেখেন অনেক অমুসলিম দেশ ট্রাম্পের জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হবার বিপক্ষে ভোট দিয়েছে! তাই আমার মনে হয় না সকল অমুসলিমরাই দোজখে যাবে কথাটা সত্য! এবং এই কথার মাধ্যমে আমাদের দেশের মোল্লারা এক ধরনের বিদ্বেষ সৃষ্টি করে যা ইসলাম একটি শান্তির ধর্ম এই কথাটির বিপক্ষে যায়!

প্রত্যেকটা ধর্মের আছে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট আছে আলাদা সৌন্দর্য! আমি মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহন করেছি এবং ছোটবেলার থেকেই এই ধর্মের অনুসারি আর সে কারনেই এই ধর্মের উৎসবগুলো উপভোগ করবার এবং কাছ থেকে দেখবার সৌভাগ্য আমার হয়েছে!

বিশেষ করে রোজার ঈদ! ঈদের আগে বাংলাদেশে একটা উৎসব উৎসব পরিবেশ সৃষ্টি হয়! পুরো শহর জুড়ে লাল নীল বাত্তি দিয়ে আলোকিত করে রাখা হয়। ঈদের আগে মানুষ অনেক রাত পর্যন্ত শপিংমল কিংবা মার্কেটে গিয়ে পরিবার পরিজন এবং নিজের জন্য ঈদের জামাকাপর কিনা কাটা করা। ইফতারের আগে পরিবারের সবাই একত্রিত হয়ে ইফতার করা আবার ভোররাতে উঠে সেহেরী করা। আত্নিয়স্বজন, প্রতেবেশীদের বাসায় ইফতারি পাঠানো। ঈদের দিন আত্নীয়স্বজনদের বাসায় গিয়ে তাদের সাথে দেখা করে আসা। কত সুন্দর নিয়ম। এই ভাবে একটা উৎসব পারিবারিক সৌহার্দ বৃদ্ধি ও সামাজিক বন্ধন শক্তিশালী করবার জন্য সক্রিয় ভূমিকা রাখে!

ঠিক তেমনিভাবে ইউরোপ কিংবা আমেরিকায় বড়দিন খুব জাকজমক ভাবে পালন করা হয়! যেমনিভাবে আমরা ঈদ উৎসব পালন করি। সবার বাসাবাড়িতে লাইটিং করা হয়। বড়দিনের জন্য সবাই পরিবারের জন্য গিফট কিনে। বড়দিনের আগে শপিংমলগুলো অনেক রাত পর্যন্ত খোলা থাকে। বড়দিনে সিক্রেটসান্তার আয়োজন করা হয়! যেখানে সবাইকে গিফট দেওয়া হয়। সবাই সবাইকে কার্ড দিয়ে শুভেচ্ছা জানায়! বাসাবাড়িতে ভালো খাবার দাওয়ার আয়োজন করা হয়! পরিবারের সবাই মিলে এক উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। ইউরোপে থাকার সময় জিনিসগুলো আমি নিজ চোখে দেখেছি! যদিও আমি কোনো হিন্দুগরিষ্ঠ দেশে থাকিনি কিন্তু আমি শিউর তাদের দেশেও একই ভাবে পূজার সময় একই প্রকৃয়ায় আনন্দ সবার মাঝে ভাগ করে নেওয়া হয়!

ধর্মের এই জিনিসটাই আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লাগে! পরিবারের সবাইকে এক জায়গায় নিয়ে আছে! সবার মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে দেয়! প্রত্যেকটা ধর্মই ভালোবাসতে শিখায়, উপদেশ দেয় ভালো কাজ করবার মন্দ কাজ করা থেকে নিজেকে বাচিয়ে রাখবার। তাই আসুন আমরা কোনো ধর্মকেই ছোটো না করে সব ধর্মকেই সম্মান করি তথা সব ধর্মের মানুষদেরকে সম্মান করি তাদের ধর্মীয় মূল্যবোধকে সম্মান দেখাই!

আমার কাছে যেটা মনে হয় সেটা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তা এক জনই! এবং আমরা বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন ধর্ম মতে ঐ একজন ঈশ্বরেরই উপাসনা করি! তাই আসুন আমরা নিজ ধর্ম পালনের সাথে সাথে অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাসীল হই!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

কানিজ রিনা বলেছেন: যে নিজের ধর্ম বিশ্বাস করে এবং মনে প্রানে
পালন করে সে কখনও অন্য ধর্মের বিরুদ্ধে
কথা বলেনা। পৃথিবীতে হাওয়া আদম এসে
ছিলেন সে কথা প্রতি ধর্মের জ্ঞানীরা বিশ্বাস
করেন। স্বর্গ নরক বেহেস্থ দোজক সব ধর্মেই
আছে। এখন হাওয়া আদম এসেছিলেন
বেহেস্ত থেকে। তার বংশধর পৃথিবীর নানান
জাগায় ছড়িয়ে পড়ে। আর আদম আঃ
প্রথম নবী যা কোরআনে আলোচনায় পাই।
তিনিই প্রথম কাবা ঘরের থাম্বা নির্মান করেন।
সেখানেই তিনি সন্তানাদী নিয়ে আল্লাহর
ইবাদতে মগ্ন হতেন। তারপর অনেক নবীর
আগমন সবাই আল্লাহর কাবাঘর পুর্নপুনর
নির্মান হয়েছে। সবনবী জানতেন হয়রত মোহাঃ
সাঃ আসবেন শান্তির দূত হয়ে।
এখন প্রশ্ন ইসলাম শ্রেষ্ট ধর্ম তা বলার অপেক্ষা
রাখেনা জ্ঞানী মুসলমান এনিয়ে প্রটেষ্ট করেন
না। প্রটেষ্ট হতে পারে মৌন শ্বীকৃতে নিজেদের আলাপ আলচনায়। ইসলাম নিয়ে
শ্রেষ্ঠ বলে হানাহানী করা অজ্ঞতার পরিচয়।
আমরা মুসলিম ইসা আঃ মুসা আঃ নবী বলে
সম্মান করি। আর সব ধর্মেই মানুষের ভাল
পথে চলার ও অনুসরন করার নির্দশ আছে।
তাই কোনও ধর্ম নিয়ে ঘৃনা করার স্বীকৃতি
ইসলামে নাই। সৃস্টি কর্তা একজন তা বিশ্বাস
করার উপর আস্থা রাখাই বিশ্বাসী ইমানদারী।
আসমানী কিতাব আল্লাহ্ প্রেরিত কোরআনের
জ্ঞান অর্জন করা সকল মুসলিমের দায় দায়ীত্ব।
অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর উপস্থাপনের।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্যে।

২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৮

আরমান আরজু বলেছেন: Click This Link

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪৪

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়লাম। পড়ে বেশ ভালো লেগেছে।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০২

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: একটা ধর্ম নিয়ে বিচার বিশ্লেষণে শ্রেষ্ঠত্বের মান নির্ণয় দুরূহ। আর ধর্মটা তো যার যার বিশ্বাস, এর বাইরে কিছু না। তাই প্রত্যেকের বিশ্বাসে তার ধর্মই তার কাছে শ্রেষ্ঠ। বিজ্ঞান আর যুক্তির স্থান বিশ্বাস বা অনুভবে নেই। পরস্পরের বিশ্বাসকে সম্মান জানিয়ে সহাবস্থানই শান্তির সুন্দর পথ। তাই নয় কি?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা মন্তব্য। সবচেয়ে বড় কথা আমরা যেমন আমাদের নিজ ধর্মকে সম্মান করি তেমনি অন্যের ধর্ম এবং সেই ধর্মের অনুসারিদেরকেও সম্মান জানাতে হবে।

৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২৩

চৌধুরী জাফর উল্লাহ শরাফত বলেছেন: "সৃষ্টি কর্তা একজনই"- আপনার এই ধারনাটা আমার ধারনার সাথে মিলে।

১০ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২০

গোলাম রাব্বি রকি বলেছেন: প্রথম কথা হল , সত্য বলা মোটেও অহংকার নয় । আরও বড় কথা আমরা যারা বলি , ধর্মের মধ্যে কোনটা সত্যি তা নির্ণয় করা দুরুহ তারা আসলে ধর্ম নিয়ে পড়তে আগ্রহী নই । সামান্য বা খন্ডাংশ জেনে সত্য নির্ণয় কঠিন। বিজ্ঞানের কোন তত্ত্ব যেমন সত্য না হলে কেউ গ্রহণ করে না ধর্মের বেলাও সেটা খাটে । তবে বিজ্ঞানের বেলায় যে মানুষ আগ্রহ নিয়ে ব্যাপক জেনে সত্য মিথ্যা নিশ্চিত হয় সেই একই মানুষই ধর্মের বেলায় অনুসন্ধানে উদাসীন । কেন উদাসীন ?? কারণ সে প্রকৃতই আগ্রহহীন । ধরুন আপনি একটা কলেজের ছাত্র । আপনি আচার-আচরণ , খেলাধুলা ও অন্যান্য আরও অনেক কিছুতেই সন্তোষজনক । কিন্তু আপনি পড়াশোনা পাড়েন না , পরীক্ষায় ফেল করলেন তাহলে কি শিক্ষকদের উচিত হবে বাকি গুণগুলোর জন্য আপনাকে পরীক্ষায় পাস করিয়ে দেওয়া ?? ইসলাম বলেনি অন্ধের মত অনুসরণ করতে । কুরআন অনেক জায়গাতেই অনন্য । আপনি কুরআনে বর্ণিত ইতিহাস বা আকার ইঙ্গিতে দেওয়া বিজ্ঞানের ক্ষেত্রগুলো পরীক্ষা করে দেখতে পারেন । আরও একটা বিষয় আপনি খেয়াল করেছেন কিনা জানি না , যারাই ইসলামের প্রবল বিরোধী ছিলো তারা সবাই শেষে ইসলামের ছায়াতলে এসেছে হোক সেটা মহানবীর সময় বা বর্তমানে । একমাত্র ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্মের ক্ষেত্রে এমন নজির আমার চোখে পড়ে না ।

১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৭

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: লেখাটার মূল ভাব কিন্তু ধর্মের বিরুধীতা করা ছিলো না। ছিলো সকল ধর্ম এবং তার অনুসারীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।

৬| ১৭ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আপনার শেষের যুক্তিযুক্ত কথাগুলোকে সাধুবাদ জানাই।

তবে প্রথমে আপনি কিছু প্রশ্নের যুক্তিযুক্ত উত্তর চেয়েছিলেন পাঠকদের কাছে। আপনি পুরো লেখা জুড়েই আলোচনা করে গেছেন। তাই ঠিক কোন কোন প্রশ্নের উত্তর চাচ্ছেন সেটা নির্দিষ্ট করে দিলে চেষ্টা করতাম স্বল্প জ্ঞানের ভাণ্ডার থেকে হলেও কিছুটা উত্তর দিতে।

২৫ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:০০

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আসলে কোনো কিছু নিয়েই অহংকার করা উচিত না এমনকি নিজ ধর্ম নিয়েও।
অন্যের ধর্মকে অশ্রদ্ধা করা থেকে বিরত থাকা উচিত সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
সবাইকে মানুষ হিসেবে শ্রদ্ধা জানানো উচিত।
এখানে কোনো ধর্মের সমালোচনা করা হয়নি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।

৭| ১৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

ইমরান আশফাক বলেছেন: ধর্মের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করে গেছেন আমাদের নবীজি। তিনি বলেছেন যে আমাদের আগের অনেক জাতী ধ্বংশ হয়ে গেছে শুধুমাত্র এই ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করার কারনে।

ধর্ম নিরপেক্ষ বলে কোন দেশ নেই, বরং বলা যেতে পারে ধর্মকর্মে স্বাধীনতা আছে কি নেই। আমাদের বাংলাদেশে ধর্মকর্মে স্বাধীনতা আছে।

এখন আপনি যদি অব্যাহতভাবে কোন বিশেষ ধর্মের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক ভাবে অশ্লীল বা আপত্তিজনক ভাষায় স্লোগান গেয়ে যান (আবারো বলছি, উদ্দেশ্যমূলকভাবে), সেক্ষেত্রে মাথামোটা কিছু অর্ধশিক্ষিত পোলাপান (পুরোপুরি শিক্ষিত না) কোন ঝামেলা করলে ওদের চেয়ে আপনাকেই দোষ দেব বেশী। কারন কিছু কিছু ধান্দাবাজ আছে যারা এই অর্ধশিক্ষিতদের ধরে ব্রেইন ওয়াশ করে শুধু স্বীয় স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্যে।

আপনি নিরপেক্ষ গঠনমূলক প্রশ্ন করে দেখুন বা সমালোচনা করে লিখুন (ইসলাম ধর্মের), দেখবেন এই ব্লগেই কি চমৎকার যুক্তিসমেত উপোভোগ্য রিপ্লাই পাবেন। পোষ্ট টিও অনেক উপভোগ্য হয়ে উঠবে সকলের কাছে।

২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫৬

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: আমি আপনার মন্তব্যের সাথে পুরোপুরি একমত। ধর্ম নিয়ে কখনই বাড়াবাড়ি করা উচিত না। এটাি বুজাতে চেয়েছি। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।

৮| ২৫ শে মে, ২০১৮ ভোর ৪:৫৩

নীহার দত্ত বলেছেন: শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে কিছু নেই প্রচলিত ধর্মগুলোর মধ্যে

২৫ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩১

আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: যার যার ধর্ম তার তার কাছে শ্রেষ্ঠ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.