নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গায়িকা

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

এইচ এস সি পাশের পর ছাত্রছাত্রীরা যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে  ভর্তি হয় তখন মনে হয়  কুয়োর ব্যাঙকে সাগরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। অবারিত স্বাধীনতা, বাধাধরা কোন নিয়মকানুন নেই।  বেশিরভাগ ছেলেমেয়েই এই স্বাধীনতাকে সুন্দরভাবে ব্যবহার করে, পড়াশুনা ঠিক রেখে সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও অন্যান্য কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ে। অল্প কিছু ছেলেমেয়ে স্বাধীনতার অপব্যবহার করে এবং উচ্ছন্নে যায়। কিছু ছেলেমেয়ে ভুল রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে, কেউ কেউ মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে আবার কেউ কেউ অসামাজিক কর্মকান্ডেও জড়িয়ে পড়ে।

রাবিতে ভর্তির পর ৭৫০ একরের বিশাল ক্যাম্পাস দেখে বিস্মিত হতাম।  কি নেই এখানে?  স্টেডিয়াম,অডিটোরিয়াম, রেলস্টেশন, পোষ্ট অফিস, বাজার, ব্যাংক, বিশাল লাইব্রেরি,অনেকগুলো খেলার মাঠ, পুকুর, আরো কত কি! বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরী বা তার আশেপাশে গেলে মনে হতো সবাই কত পড়াশুনা করে আমাকেও পড়তে হবে। আবার সাংস্কৃতিক পাড়ায় গেলে মনে হতো নাটক, গান বাজনাই জীবন। এরা কত আনন্দে থাকে! এদের আনন্দে আমাকেও সামিল হতে হবে ।

আমাদের সময় রাবিতে মিনা(ছদ্মনাম) নামের একজন গায়িকা ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের  বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলোতে গান গাওয়ার জন্য মিনার ডাক পড়তো। তমুল জনপ্রিয় এই গায়িকা নাচেগানে সব ছাত্রছাত্রীদদের মাতিয়ে রাখতো। বিভিন্ন সংঠনের নবীনবরণ,পহেলা বৈশাখসহ  বিভিন্ন দিবস উৎযাপানের অনুষ্ঠানে মিনা গান গাওয়া মানেই অনুষ্ঠান সুপার হিট। মিনার কনসার্ট মানেই কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তন ভর্তি উপচেপড়া দর্শক। নাচেগানে ওয়ান মোর শব্দে মুখরিত হতো পুরো অডিটোরিয়াম। কত ছেলেরা আগবাড়িয়ে এগিয়ে যেতো মিনার সাথে একটু কথা বলার জন্য, মিনাও সেলিব্রেটিদের মত হেসে সবার সাথে কুশল বিনিময় করতো।মিনার চলাফেরা সাজপোশাকে উগ্রতার ছাপ ছিল, প্রায় নতুন নতুন ছেলেদের বাইকের পিছনে তাকে বসে থাকতে দেখা যেতো।

একদিন সকালে রাজশাহীর একটি লোকাল পত্রিকার নিউজে আমার চোখ আটকে যায়। খবরটি এমন ছিল, অসামাজিক কর্মকান্ডের দায়ে বরেন্দ্র হোটেল থেকে রাবির স্বনামধন্য গায়িকা মিনা গ্রেফতার। পুলিশের পক্ষ থেকে রাবির প্রোক্টর স্যারকে ডাকা হয়। বিষয়টি সেসময়  সারা রাজশাহী শহরের টক অফ দ্যা টাউন ছিল।

এই ঘটনাটা শেয়ার করার একটা উদ্দেশ্য আছে। ইদানীং কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টালের খবর দেখছি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েদের অসামাজিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ার। কেউ কেউ অর্থনৈতিক অবস্থা সুবিধাজনক হওয়ার পরও অনৈতিক কাজে লিপ্ত হচ্ছে। আবার কেউ কেউ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল অংকের টিউশন ফি যোগাড় করার জন্যও অসামাজিক কাজে জড়াচ্ছে। ছেলেমেয়ে বড় হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তাদের ব্যাপারে আর খোজখবর নেওয়ার প্রয়োজন নেই বাবা মায়ের এমন মনোভাব পোষণ করা উচিত নয়। আর ছেলেমেয়েদের এমন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা উচিত নয়, যার টিউশন ফি দেওয়ার সামর্থ্য বাবা মায়ের নেই। সন্তান যাতে মাদকাসক্তি বা অসামাজিক কার্যকালাপে না জড়ায় সেজন্য বাবা মায়ের উচিত সন্তানদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করা।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

প্রামানিক বলেছেন: খুব সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা যাতে উচ্ছন্নে না যায় সেদিকে বাবা মায়ের খেয়াল রাখা দরকার।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মুল্যবান মতামত প্রদানের জন্য ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই, যদিও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছেলেমেয়ের উপর নজরদারী করা কঠিন তবু যতটুকু সম্ভব খেয়াল রাখা উচিত।

২| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক_মাহমুদ ,





ভেবে দেখার মতো একটি বিষয়ের অবতারনা করেছেন । যদিও আমার মনে হয় এখানে বাবা-মায়ের খবরদারী সব সময়ই উপেক্ষিত হয় । কারনটি আপনিই বলেছেন , কূয়োর ব্যাঙকে অথৈ জলের সাগরে ছেড়ে দিলে সে দিকবিদিগ জ্ঞান হারিয়ে একসাথে সব কিছু হবার নেশায় পড়ে যায় । বাড়ে তার চাহিদা । আমাদের পড়ুয়ারা ছোট গন্ডি থেকে এসেই এই বিশালতার মোহে পড়ে যায় বলেই বাবা-মায়েরা অপাংতেয় হয়ে যান বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই ।
তাই দায়টা যতোটা না বাবা-মায়ের, তারও চেয়ে বেশি পড়ুয়াদের । কারন সিংহভাগ বাবা-মায়েরাই অনেকটা অশিক্ষিত । তার শিক্ষিত পড়ুয়াসন্তানটি তাদের কে যা বোঝান , তারা সে বোঝানো মতেই চলেন ।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই

বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীকে বাবা মায়ের পক্ষে চোখে চোখে রাখা বড়ই কঠিন কাজ, আর বাবা মা যদি অল্প শিক্ষিত হয় তবেতো কথাই নেই। কথা আছে বাচ্চারা কাদামাটির মত তাদেরকে ছোটবেলায় যা শেখানো হয় বড় হয়েও সেভাবে চলে। তাই শিশুকাল থেকেই নৈতিকতার শিক্ষা জরুরি।

৩| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: তারেক ভাই, আপনি রাবির ছাত্র তা জানতাম না। আপনার লেখার শিরোনাম পড়ে মনে হয়েছিল স্মৃতিচারণমূলক কিছু হবে। শেষে গিয়ে তো বুঝলাম অন্য বিষয়। এখন তো অনেক মেয়ে মডেল, অভিনেত্রী নাম লাগায় রেইট বাড়ানোর জন্য। কথাটি ওড শুনালেও এটাই বাস্তবতা। এছাড়া ছেলেদের পাশাপাশি অনেক মেয়েরও ইয়াবার নেশা আছে। আছে নতুন জমানার সাথে তাল মেলানোর খায়েস।

কিছুদিন আগে শুনলাম ইডেন কলেজের একটি ছাত্রী সংগঠনের নেত্রী বড় নেতাদের চাহিদা মেটানোর জন্য অনেক মেয়েকে ফোর্স করে পাঠায়। তবে এতে দোষের কিছু নেই। বড় নেতার ছায়াতলে আসাটা কিন্তু কম কথা না।

০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কাওসার ভাই শুভ বিকেল

লেখা শুরু করেছিলাম স্মৃতিচারণমুলক ভাবেই। হঠাৎ করেই লিখতে গিয়ে অন্যদিকে চলে গেল। সংগীত শিল্পীদের আমি খুব পছন্দ করি, এদের প্রতি এক ধরনের শ্রদ্ধাবোধ কাজ করে। মনে হয় উনারা কি আসীম ক্ষমতার অঅধিকারী। কিন্তু কোন শিল্পীর এমন অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়া আমাকে ব্যথিত করে।

৪| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার মনে হয় ছেলেমেয়েদের ফেবুর মতো ব্লগ ব্যবহার করা উচিত।

০৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রান্ত।

আমি ফেসবুকের চেয়ে ব্লগকে অনেক বেশি পছন্দ করি কারণ ব্লগ থেকে অনেক কিছু জানা ও শেখা যায়।

৫| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গড্ডালিকা প্রবাহে জড়িয়ে যদি কেই তার
অধঃপতন ডেকে আনে তা হলে কারই বা
কি করার আছে। কারন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি
হতে যে যোগ্যতা প্রয়োজন তা তারা অর্জন
করেই ভর্তি হয়েছে। আর যে বিশ্ববিদ্যালয়ে
ভর্তি হয়েছে তাকে অবুঝ বলা যাবেনা।
সুতরাং একটি বুদ্ধিমান মানুষ ডানে যাবে না
বামে যাবে তা তার নিজের নিয়ন্ত্রণে।

০৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ নুরু ভাই

ক্ষমতা কিংবা অর্থের মোহে অনেকেই ভুল রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে, আবার সঙ্গ দোষে অনেকেই অপরাধ এবং মাদকাসক্তির দিকে পা বাড়ায়। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বাবা মায়ের পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয় কিন্তু বাবামায়ের চেষ্টায় সঠিক পথে ফিরে আসলেও আসতে পারে।

৬| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট।
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।

০৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর হঠাৎ করেই পাওয়া এই স্বাধীনতার অনেকেই অপব্যবহার করে, যার পরিনাম ভয়াবহ।

৭| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অভিভাবকদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে।
তবে সবার আগে নিজেকেও ভাল হয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে।

০৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সবার আগে নিজেকেও ভাল হয়ে চলার চেষ্টা করতে হবে এটাই আসল কথা বাবা মায়ের পক্ষে ছেলেমেয়েকে দেখে রাখা সম্ভব নয়,যারা ভাল মন্দের পার্থক্য বুঝতে পারে তাদের পক্ষে অনৈতিক কাজ করা সম্ভব নয়। ধন্যবাদ সোহেল ভাই।

৮| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

পুলক ঢালী বলেছেন: বর্ননা খুব সুন্দর হয়েছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছেলে বা মেয়েকে বাবা মার কন্ট্রোল করার তেমন সুযোগ নেই। তবে মাদকাসক্তিতে জড়িয়ে পড়লে বাবামার চোখে পড়বেই তখন সন্তানকে ফেরাবার চেষ্টা করতে হবে। তবে যে সন্তান এই দুর্যোগটা টেনে আনছে তার শিক্ষায় গলদ আছে কারন শিক্ষা শুধু পাঠ্য বইয়ে সীমিত থাকলে তাকে একজন দায়িত্বশীল সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার সামাজিক জ্ঞান ও দায়বদ্ধতা শেখাবে কে? দায়িত্বহীন এবং নীতি নৈতিকতাহীন ছাত্রদের বিবেক অনেক আগেই মারা গেছে এর জন্য সমাজ এবং শিক্ষক উভয়ই দায়ী।

০৮ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: তবে মাদকাসক্তিতে জড়িয়ে পড়লে বাবামার চোখে পড়বেই তখন সন্তানকে ফেরাবার চেষ্টা করতে হবে। বাবা মায়ের এটাই করনীয়, এছাড়া শিশুকাল থেকে ভাল মন্দ ন্যায় অন্যায়ের পার্থক্য বোঝানোও জরুরী। অনেক ভালবাসা ঢালী ভাই।

৯| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তারেক ভাই একদিকে রাবির একজন প্রাক্তনি হিসাবে স্মৃতিচারণ অপরদিকে ক্ষয়িষ্ঞুতার চিত্র। তবে এটা শুধু আপনার রাবিতে নয়। আমার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও মারাত্মকভাবে আছে। বরং তারা অনেক স্মার্ট । তবে বিষয়টি তারা জাস্ট টাইম পাস হিসাবে দেখে। নম্বরের ক্ষেত্রেও এই স্মার্টনেস কাজে আাসে।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা পদাতিক চৌধুরী ভাই,

এটি বর্তমান সময়ের চিত্র, আরো ১৫ বছর আগে আমাদের সময় এই চিত্র খুব কমই ছিল, তখন এভাবে মোবাইল ফোন ইন্টারনেটের বিস্তৃতি ছিল না। আমাদের ডিপার্টমেন্ট এ ছাত্রদের জন্য একটা কম্পিউটারে ইন্টারনেট ছিল।এখনকার ঢাকার চিত্র আরো ভয়াবহ, আর আমরাতো আপনাদেরকেই অনুসরণ করি। ইন্ডিয়াতে যাই ঘটুক তার একটা প্রভাব বাংলাদেশে পড়বেই। তবে আমরা ভালটা গ্রহণ করতে শিখিনি। ইন্ডিয়া চলন্ত বাসে নারী ধর্ষণ হলে আমাদের দেশেও তাই হয়। সত্যি অদ্ভুত।

১০| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০২

শামচুল হক বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় জীবন লাগামহীন হওয়ায় অভিভাবকদের এ বিষয়ে আরো সতর্ক হওয়া দরকার।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের প্রতি খেয়াল রাখা বাবা মাদের জন্য সত্যি কঠিন কাজ। বাবা মায়ের উচিত ন্যায় অন্যায় ভাল মন্দের শিক্ষা ছেলেমেয়েদের শিশুকাল থেকেই দেওয়া।ধন্যবাদ শামচুল ভাই।

১১| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:২৭

মাআইপা বলেছেন: ভাল হয়েছে সময়োপযোগী লেখা।
শুভ কামনা রইল

০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:১০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ মাআইপা আপি,এটা আমাদের বর্তমান সমাজের বাস্তব চিত্র।

১২| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭

খালেদা শাম্মী বলেছেন: খুবই দুঃখের কথা। সমাজে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে।

১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:১০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আসলেই তাই আপু আধুনিকতার গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসাতে গিয়ে অনেকেই ভুল পথে পা বাড়ায়।

১৩| ১২ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভীষন জরুরি একটি বিষয় নিয়ে গুছিয়ে লেখায় আপনাকে ধন্যবাদ।
একমত পোষন করছি অবশ্যই।

ভালো থাকুন।

১২ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সামুপাগলা০০৭ আপু

এ ধরনের ঘটনা ঢাকা শহরে অহরহ ঘটছে তারই একটি বাস্তব চিত্র এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যদিও ঘটনাটি বেশ পুরনো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.