নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাড়ে তিন হাত মাটি জুটবো তো?

১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

শিক্ষিত মানুষ সবকিছুতে হিসেবী,এবং যান্ত্রিক। ইট পাথরের শহরে বসবাস করতে করতে মনটাও ইট পাথরের মতই শক্ত হয়ে যায়। গ্রামের মানুষ আর কিছু না পারুক আর না পারুক  প্রিয়জনের মৃত্যুতে জোরে জোরে বিলাপ করে কাঁদতে পারে। এখানে তাদের কোন হিসেব কিতেবেই বালাই নেই। কান্নার শব্দে সারা গ্রামের মানুষ এক জায়গায় জড় হয়। আর আমাদের মত তথাকথিত শিক্ষিতরা প্রিয়জনের মৃত্যু কাঁদতে গেলেও হিসেব করি কে আবার কি ভাববে?

আমার বসের বাবা মারা গিয়েছেন ৩-৪ দিন আগে কলকাতায়। গতকাল লাশ দেশে এসেছে, তাই গিয়েছিলাম উনার জানাযা এবং দাফন করাতে। উনাদের ফ্যামেলি শিক্ষিত এবং অনেকেই বেশ উচ্চপদে চাকুরী করেন। শুধু আত্মীয় স্বজনরাই এসেছে এর বাইরে তেমন কাউকে দেখলাম না দাফনের সময়। তবে মসজিদে জানাযার সময় অনেক মানুষই ছিল। মৃতের ছেলেমেয়ে আত্মীয়স্বজনসহ একটা মানুষকেও খুব বেশি কাঁদতে  দেখলাম না।  বরং অনেকদিন পর কাউকে দেখলে আমরা যেমন একটু হেসে স্বাগত জানাই সেই ভঙ্গীতেই মাটি দিতে আসা আত্মীয় স্বজনদের স্বাগত জানানো হচ্ছে। দু একজনের চোখ পানিতে ছলছল করছে, কিন্তু পরক্ষনেই চোখের পানি মুছে ফেলেছে সবাই মুটামুটি স্বাভাবিক। জানাযার পর লাশ নেওয়া হল মোহাম্মদপুর তাজমহল রোডের কবরস্থানে। কবরস্থানের ভিতরে গিয়ে দেখি কবর দেওয়ার একবিন্দু জায়গা নেই। প্রতিটি কবরের পাশেই ৩-১০ বা তার অধিক সাইনবোর্ড এ কত মানুষের নাম লেখা। অর্থাৎ একটি কবর দেওয়ার পর সেটি তুলে ফেলে কয়েকদিন পর আর একটি কবর দেওয়া হয়।আমার ধারনা কোন কবরেই লাশ নেই  সব লাশই বিক্রি হয়ে গেছে কংকাল ব্যবসায়ীদের কাছে।

গ্রামের মানুষের টাকাপয়সা শিক্ষাদীক্ষা যতই কম থাকুক, তারা এতটা যান্ত্রিক নয়। প্রিয়জনের মৃত্যু তারা বিলাপ করে কাদতে পারে।  আশপাশের শত শত মানুষ আসে কবর দিতে। মৃতের বাড়িতে ৩ দিন রান্না হয় না, আশপাশের প্রতিবেশীরা এই ৩ দিন ধরে সেই বাড়িতে খাবার পাঠায়। আর গ্রামের মানুষ যাই করুক নিজেদের বাবা মায়ের লাশ কংকাল ব্যবসায়ীদের হাতে তুলে দেয় না।

আধুনিকতার সাথে আমরা সবাই এক একটি যন্ত্রে পরিণত হচ্ছি। মৃত্যুর পর সাড়ে তিন হাত মাটি পাওয়াটাই এখন ভাগ্যের ব্যাপার।

মন খারাপ করে দেওয়ার জন্য দুঃখিত।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: গ্রাম আর শহরের মৃত মানুষের কবর নিয়ে বাস্তব কথাগুলোই তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ

১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যি প্রামাণিক ভাই,মন খারাপ থেকে বাস্তব ঘটনাটা লিখলাম। অনেক ধন্যবাদ।

২| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা, তারেক ভাই ঠিক বলেছেন। গ্রামে এখনো মানুষের মধ্যে শহুরে কৃত্রিমতা আসেনি। শহরটা আসলেই আবেগহীন। অনেকটা মুকোশধারী। মৃত মানুষ দেখলেও আত্মীয়দের বুক কাঁপে না।

১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কাল এক কবরের মধ্যে আটটা দশাটা সাইনবোর্ড দেখে মনটা খুব খারাপ হল । ভাবলাম আমি নিজে সাড়ে তিন হাত মাটি পাবো তো?

৩| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কর্পোরেট সংস্কৃতিতো এমনই শেখায়!!!

সারাজীবন তাতে অভ্যস্থ হবার প্রাণঅন্ত চেষ্টার পর মৃত্যুর পর স্বাভাবিক আবেগ আশা করাও ভুল!

ভালবাসা দিলে ভালবাসা মিলে
আবেগ দিলে আবেগ
ইট পাথরে তাই মিলে
লোক দেখানো নিরাবেগ!!

জীবনবোধের বদল দরকার। জীবনের অনুভবে।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু ভাই

কাল থেকে সত্যি মন খারাপ হয়ে গেল এটা ভেবে মৃত্যুর পর আমার কংকালও বিক্রি যাবে নাতো? সাড়ে তিন হাত মাটি পাবোতো? আপনার কমেন্ট দেখে আরো আবেগতাড়িত হলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া অনেক ভালবাসা নিবেন।

৪| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: তারেক ভাই একটা খাঁটি কথা তুলে ধরেছেন। তবে শহরের কৃত্রিমতা চাকচিক্য ক্রমশ গ্রামেও ঢুকে পড়ছে। আশার যে কিছুটা হলেও এখনো গ্রামে একটু আন্তরিকতা আছে। আর মায়েতের কবরস্থানের চিত্রটি দেখে শিউরে উঠলাম।

অনেক ভালো লাগা প্রিয় তারেক ভাইকে।

১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রিয় পদাতিক ভাইয়া

প্রথমেই সমবেদনা আপনার পোষ্টে গতকালের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য।

মৃত্যুর মত চিরন্তন সত্য বিষয়টি মেনে নেওয়া খুবই কঠিন, আপনজনের মৃত্যুতে মানুষ কাঁদবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু এই স্বাভাবিক আবেগ প্রকাশ করতেও আমাদের অনেক দ্বিধা। অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই মন খারাপ হয়েছে।
এরপরে এমন কোনো পোষ্ট দিবেন জাতে মন ভালো হয়ে যায়।

১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পুনরায় দুঃখ প্রকাশ করছি, ঠিক আছে একটা মজার পোষ্ট দেওয়ার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।

৬| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:

মানুষ যে কত বদলে গেছে

লোক দেখানো বেড়ে গেছে

সামনে আরও কঠিন দিন আসবে।

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন মাইদুল ভাই, এখন মানুষের হাসি কান্না কোনটাতেই প্রাণ নেই, সবই লোক দেখানো মেকি হাসি মেকি কান্না। অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।

৭| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


শহরের বাহিরে কবরস্হান করা দরকার, যথাসম্ভব পাহাড়ে

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এটা ঠিকই বলেছেন কবরস্থান গুলো শহর থেকে একটু দূরে হওয়াই ভাল, এবং একটি কবরকে অন্তত ৫০ বছর সংরক্ষণ করা উচিত। ধন্যবাদ গাজী ভাই।

৮| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জীবাণুর মতো মানুষ বেড়ে গেছে। এখন আর কি করবেন। মরার পরও চিন্তা করতে হবে।

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মানুষ বেড়েছে এটা সত্যি তবে তাই বলে এক কবরের উপর ১০-২০ দেওয়া দেখলে কষ্ট লাগে।

৯| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমার মৃত্যুর পর লাশ গ্রামে নেয়া হবে, আর সবাই জোরে জোরে কাঁদবে, আমি শিওর।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এটাই ভাল প্রান্ত আমিও তাই চাই,এই শহরে দাফন হোক চাই না। ধন্যবাদ প্রান্ত।

১০| ১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মন খারাপ করে দেওয়ার কিছু না ...


চিরন্তর সত্য হল সবার একদিন মরতে হবে...মাটির নিচে যেতে হবে।।

১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় শাহরিয়ার কবির ভাই,

সবাইকে একদিন মরে যেতে হবে এটাই স্বাভাবিক, কিন্তু মৃত্যুর পর সাড়ে তিন হাত মাটি পাবোতো, নাকি আমার লাশ তুলে ফেলে দিয়ে অন্য আর একজনকে কবর দেওয়া হবে, আমার কংকাল তুলে নিয়ে কেউ বিক্রি করে দেবে নাতো? মুলত এটাই মন খারাপের কারণ। অনেক ধন্যবাদ।

১১| ১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

জুন বলেছেন: ভারতীয় একটি ম্যুভি দেখেছিলেন রুদালী নামে ? রাজস্থানের নিম্ন বর্নের এক সম্প্রদায় যারা ভাড়া খাটে কান্নার জন্য। আমাদেরও সেদিন আর বেশি দূরে নেই যখন আত্মীয় বিয়োগে ভাড়া করে লোক আনতে হবে, কারন আমরা এখন বড় স্বার্থপর। ছেলেমেয়েরা বাবা মায়ের লাশ ঘরে রেখে হিসাব কষে সে কি কি রেখে গেছে , কোন ভাই বা বোনকে ঠকিয়ে নিজেই সব আত্মস্থ করবে তার চিন্তায় ব্যাস্ত, কাঁদার সময় কই!
বড় রূঢ় বাস্তব তারেক মাহমুদ ।
+

১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রিয় জুনাপি

সময়ের সাথে সাথে আমরা এক একজন আবেগহীন যন্ত্রে পরিণত হচ্ছি। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে শহরে জায়গার পরিমাণ এতটাই কমে যাচ্ছে যে মৃত্যুর পর কবর দেওয়ার জায়গা পাওয়াও দুঃসাধ্য। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১২| ১১ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: ঠিক,গ্রামের মানুষ আর কিছু পারুক বা না পারুক প্রিয়জনের মৃত্যুতে বিলাপ করে কাঁদতে পারে।

যদি মৃত্যুর পর গ্রামেই কবর দেয়া হয় ইনশাআল্লাহ আল্লাহর রহমতে লাশ বিক্রি হবে না...

১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার চিন্তা খুবই সুন্দর। আমাদের মৃত্যুর আগে আত্মীয় স্বজনকে বলে যাওয়া উচিত আমাদের কবরটা যেন গ্রামেই দেওয়া হয়।

ধন্যবাদ ভাই আকতার।

১৩| ১১ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: গ্রামও আর আগের গ্রাম নাই। শহর হয়ে গেছে।

১২ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শহরের প্রভাব এখন গ্রামেও পড়ছে এটা সত্যি, তবে গ্রামের মানুষ কিছুটা হলেও মায়ামমতাবোধের দিকদিয়ে শহরের মানুষ থেকে এগিয়ে।আবারো ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।

১৪| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: কংকাল চুরির ঘটানাগুলো সত্যিই দুঃখজনক....


যারা কংকাল চুরি করে বিত্রিু করে ঐ পশুদের আর কি বলার থাকে।। :(

১২ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শহরে হরহামেশাই ঘটছে কংকাল চুরির ঘটনা, মরে শান্তি নেই এই নষ্ট পৃথিবীতে। ধন্যবাদ প্রিয় শাহরিয়ার কবির ভাই।

১৫| ১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

মিরোরডডল বলেছেন: সত্যি গ্রামের মানুষ সহজ সরল
অনেক ভালো লাগে

মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও আমরা ভুলে যাই
কংকাল চুরি শুনতে ভয় লাগে
এটা কি সম্ভব?

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এখন আর কংকাল চুরিরও প্রয়োজন হয় না, একটি কবরের উপর যখন আর একটি কবর দেওয়া হয় তখন কিছুদিন পর এমনিতেই লাশটি তুলে ফেলা হয়। তখনি কংকাল বিক্রি করে দেয়। মন্তব্যে জন্য ধন্যবাদ MirroredDoll ভাইয়া /আপু।

১৬| ১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

মিরোরডডল বলেছেন: ভালো লাগল আপনি কবর সম্পর্কে ভাবেন
আমি প্রায়ই মৃত্যু সম্পর্কে চিন্তা করি
াাচিন্তাগুলো ভয়ঙ্কর

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ দুপুর,MirroredDoll ভাইয়া/আপু, ভাল আছেন নিশ্চয়?

আপনার সুন্দর চিন্তার কথা জেনে ভাল লাগলো, আমাদের সবাইকেই একদিন মরতে হবে, তাই মৃত্যুর চিন্তা সবারই থাকা উচিত।

১৭| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

মিরোরডডল বলেছেন: সুন্দর চিন্তা না ভয়ানক।
আমি একা থাকি। কখনও কখনও মাঝরাতে ঘুম থেকে জেগে আমি ভয় পাই।
মনে হয় যদি আমি মারা যাই তবে কেউ জানবে না ।
অন্তত কয়েকদিন ।

অফিস সহকর্মীরা কল করবে বা বন্ধু রা ।
কিছুদিন পরে তারা পুলিশকে ডাকবে ।
তারপর তারা খুঁজে বের করবে ।
ভয়ঙ্কর অনুভূতি!!!!

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: একা থাকলে অনেক ধরনের চিন্তা মনের ভিতর উকি দেয়। আমি এক সময় একা ছিলাম তখন অনেক আজেবাজে চিন্তা আসতো মনে। তাই মানুষের মধ্যে থাকার চেষ্টা করা উচিত। আবারো আসার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.