নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্প: কম্প্রোমাইজ

১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ এক একজন অভিনেতা/অভিনেত্রী। সমাজের সামনে বন্ধুদের সামনে আমরা দেখাতে চাই, দেখো দেখো আমি কত সুখে আছি! বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাচ্ছি আর হ্যাপি হ্যাপি চেহারার ছবিগুলো ফেসবুকে আপলোড করছি। এই হ্যাপি চেহারার পেছনে কত কান্না, কত কষ্ট লুকিয়ে আছে তার খোজ কতজনই বা রাখে?

নুসরাত রহমান প্রাচুর্য্যের মাঝে বড় হওয়া একটি সুন্দরি ও শিক্ষিতা মেয়ে। বাবা সমাজের উঁচু তলার মানুষ। বাংলা, হিন্দি,ইংরেজি,উর্দু এই চারটি ভাষার উপর সমান দখল রয়েছে নুসরাত রহমানের। নুসরাতের বিয়ে হয়েছে বিশিষ্ট শিল্পপতি শামীম রহমানের সাথে। নুসরাত এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জননী। তাছাড়া বাবার একটি প্রতিষ্ঠানের ডিরেক্টর এবং এমডির দায়িত্ব একই সাথে পালন করছেন। নুসরাতের যোগদানের পর প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা ফুলে ফেপে  উঠেছে।নুসরাতের স্বামী শামীম রহমানের গার্মেন্টস ব্যবসায়ী।  মাঝখানে কিছুটা মন্দাভাব থাকলেও বর্তমানে উনার ব্যবসা বেশ ভাল। কিছুদিন আগে শামীম সাহেব সি আই পি উপাধি পেয়েছেন। বেশ কয়েকবার প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে পৃথিবীর বেশ কয়েকটি দেশ সফর করে এসেছেন তিনি।মোটকথা সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বলতে যা বোঝায় তার সবই আছে নুসরাত রহমানের কাছে।

শামীম রহমানের ব্যবসায়িক মস্তিষ্ক খুবই প্রখর।নিজের ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি তিনি স্ত্রীর পরিচালিত ব্যবসায়ও নাক গলান। অনেকটা বাধ্য হয়েই শ্বশুর মশাই শামীমকে কোম্পানির উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ দিয়েছেন। এজন্য নুসরাতের কোম্পানি থেকে দশ লাখ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয় শামীমকে। বিয়ের প্রথম তিন বছর খুব সুখেই কাটছিল নুসরাতের। শামীম যেমন শিক্ষিত তেমনি বুদ্ধিমান। শামীমের মুল ব্যবসা গার্মেন্টস  হলেও ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানি,এবং পোল্ট্রি ফিডের ব্যবসাও রয়েছে তাদের। সবগুলো ব্যবসা খুবই শক্ত হাতে পরিচালনা করেন শামীম সাহেব। কোম্পানি যেকোনো অসন্তোষ মেটানো শামীমের এক ধমকের ব্যাপার মাত্র। কোম্পানির কর্মচারীরা সবসময় শামীমের ভয়ে তটস্থ থাকেন। কোম্পানির কর্মচারীদের মানুষ ভাবতে শামীমের আপত্তি আছে।

সবগুলো প্রতিষ্ঠান মিলিয়ে শামীমের একজনই প্রিয় মানুষ আছেন, উনি কোম্পানির জিএম সাহেব। এই লোকটাকে বেশ কয়েকটি কারনে পছন্দ করেন শামীম সাহেব। তিনি সবকিছুর চেয়ে মালিকের স্বার্থকেই বড় করে দেখেন, জিএম সাহেব আসার পর থেকে শামীমের ব্যবসায় অনেক  উন্নতি হয়েছে। এছাড়া তিনি শামীম রহমানের বিনোদনের বিষয়টিও খেয়াল রাখেন। জি এম সাহেব আসার পর থেকে কোম্পানিতে সুন্দরী মেয়েদের আনাগোনা বেড়ে গেছে।

শামীম সাহেবের অফিসটি খুবই পরিপাটি, সামনে খোলা জায়গা, দেশি বিদেশী নানা জাতের ফুল এবং ফলের গাছ লাগিয়েছেন তিনি। অফিসটিতে একবার ঢুকলে যেকারো মন ভাল হয়ে যাবে।আর সুন্দর অফিসটির শোভা বর্ধন করেছে সুন্দরী এবং স্মার্ট মেয়েরা। অফিসে ঢুকতেই সুন্দরী রিসিপশনিষ্ট তার লিপিস্টিক মাখা ঠোটে মুচকি হেসে সবাইকে অভ্যর্থনা জানায়।  এরপর প্রতিটি ডেস্কের শোভাবর্ধন করে চলেছে সুন্দরি মেয়েরা। কেউ ল্যাপটপ, কেউ ডেস্কটপ নিয়ে গভীর মনোযোগ দিয়ে কাজ করছেন। অল্প কিছু স্মার্ট ছেলেও আছে কয়েকটি ডেস্কে। ছেলেগুলো মোটামুটি ফিক্সড, কিন্তু মেয়েদের চাকুরী ফিক্সড নয়। প্রতিমাসেই নতুন নতুন মেয়ে আসছেন, আবার অনেকেই ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।

কোম্পানির নিয়োগ পত্র দেওয়ার সময় জি এম সাহেব সবাইকে বলে দেন ,
-কোম্পানির প্রয়োজনে দেশে এবং দেশের বাইরে চেয়ারম্যান স্যারের সাথে যেতে হতে পারে, আপনি কি রাজী আছেন?
যারা রাজী হন শুধুমাত্র তারাই নিয়োগ পান। অনেকে মোটা স্যালারীর লোভেও রাজী হন, পরে বিষয়টি বুঝতে পেরে চাকুরী ছেড়ে চলে যান। যারা শামীম সাহেবকে খুশি করতে পারেন তারাই শুধুমাত্র থেকে যায়, বাকীরা অনেকটা বাধ্য হয়েই চাকুরী ছেড়ে চলে যায়।


নুসরাত প্রথম দিকে শামীমকে দেবতা ভাবতো,কিন্তু বিয়ের বছর দুয়েকের মধ্যেই বুঝতে পারে শামীমের আসল চরিত্র। কিন্তু ছেলেমেয়েদের কথা ভেবে নুসরাতকে চুপ করে থাকা ছাড়া কোন উপায় নেই। এই বিষয়টি নিয়ে অনেকবারই শামীমের সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে নুসরাতের, কিন্তু নুসরাতকেই হার মানতে হয়েছে বার বার। শামীম রেগে গেলে ভয়ংকর রূপ ধারণ করেন।


গুলশান ক্লাব, ঢাকা ক্লাবের মত অভিজাত এলাকাগুলোতে নিয়মিতই যাতায়াত রয়েছে শামীমের। এখানে সমাজের উঁচু স্তরের মানুষের সাথে উঠাবসা তার। মদ নারীসহ সব ধরনের বদ অভ্যাস শামীমের নিত্যসঙ্গী। এখানে নুসরাতের কিছুই করার নেই, সমাজেই সবাই জানে নুসরাত এবং শামীম সুখী দম্পতি । বড় বড় পার্টিগুলোতে শামীম ও নুসরাত হাসি মুখের ছবি দেখা যায়। কিন্তু এই হাসির আড়ালের কান্নাগুলো কেউ দেখতে পায়না। শামীম বছরের বেশিরভাগ সময় দেশের বাইরে থাকে অফিসের কাজের নাম করে। এই সময়গুলো ছেলেমেয়েদের এবং নিজের ব্যবসা নিয়েই কেটে যায় নুসরাতের। এভাবেই কম্প্রোমাইজ করেই কেটে যাচ্ছে নুসরাতের জীবন।

উৎসর্গ: কাওসার ভাইয়ের একটি গল্প থেকেই এই গল্পের আইডিয়া পেয়েছি,তাই কাওসার চৌধুরী ভাইকেই উৎসর্গ করলাম।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এক প্রকার ভাল হয়েছে গল্প।

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রকার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম, সামনে চেষ্টা করবো পুরোপুরি ভাল লাগার মত কিছু লিখতে, মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা এবং ভালবাসা। ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।

২| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:১২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোলাগেছে।

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভালোলাগা এবং লাইকের জন্য ধন্যবাদ মনিরা আপু, এটি সমাজের উঁচু স্তরের একটি নষ্ট চিত্র। আপনার ভালোলাগা আমার জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা।

৩| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: তারেক ভাই, গল্পটি মনযোগ দিয়ে পড়া শেষ করে নীচে আমার নামটি দেখে চমকে উঠলাম। আমার লেখা গল্পটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে সত্যি মুগ্ধ হলাম। আমার গল্পের রেবেকা ম্যাডমের সাথে আপনার নুসরাত চরিত্রটির মিল আছে। তবে আপনার গল্পের কাহিনী ও আঙ্গিকে ভিন্নতা আছে।

অনেক ভাল লাগা ও কৃতজ্ঞতা তারেক ভাই। শুভ হোক আপনার পথ চলা এই কামনায়।

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কাল আপনার গল্পটি পড়েই মনে হল এমন একটি আমার ভিতরেও রয়েছে, এটা বর্তমান সময়ের গল্প। লেখালেখিতে আপনার মত অতটা সিদ্ধ হস্ত নই,তাই হয়তো গল্পে কিছু দূর্বলতা থাকে পারে। আমিতো লেখক নই, নিজের ভাবনা থেকেই লিখি,আমার কল্পনার জগৎটাও অতটা সমৃদ্ধ নয়।

অনেক ভালবাসা কাওসার ভাই।

৪| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আপনার গল্পটি চমৎকার।

৫| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এমন নুসরাতের সংখ্যা আমাদের সমাজে অনেক বেশিই আছে যারা সব সময় কম্প্রোমাইজ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন!

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সব সোসাইটির নুসরাতই কম্প্রোমাইজ করেই দিনের পর দিন, সমাজের মানুষ কি বলবে এই ভয়েই অনেকেই সংসার ত্যাগ করতেও পারেন না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোহেল ভাই।

৬| ১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

রাজীব নুর বলেছেন: নুসরাতের জন্য মায়া লাগছে ভাই।
শামীম লোকটা বিরাট বদ। এই সমাজে অনেক শামীম আছে, অনেক নুসরাত আছে।

১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এভাবেই হয়তো কম্প্রোমাইজ করেই যেতে হবে নুসরাতদের বাকীটা জীবন।
আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগলো রাজীব ভাই। অনেক ভালবাসা রইলো।

৭| ১৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্কুলে ট্রান্সলেশন শিখতাম - the riches are not always happy...

১৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল কথা মনে করিয়ে দিলেন তো ভাই, হুম কথাটি আসলেই সত্যি। চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তালগাছ ভাই।

৮| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:২৫

সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগল। এইভাবে কম্প্রোমাইজ করতে করতে লাইফ শেষ হয়ে যাচ্ছে......

১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা সুমন ভাই, গল্পটি পাঠ এবং ভাললেগেছে জেনে ভাল লাগলো।অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৪

মাআইপা বলেছেন: ভাল লাগলো পড়ে।
খুব সুন্দর প্লট তৈরী করেছেন। পর্ব হবে নাকি ?

শুভকামনা রইল

১৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:০৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সকাল মাআইপা আপু

আমাদের চোখের সামনেই এমন ঘটনা ঘটছে, আমরা দেখছি কিন্তু কিছুই করার নেই। অর্থের কাছে আমরা অসহায়। না ২য় পর্ব হবে না, গল্পের মুল বক্তব্য এই এক পর্বেই রয়েছে। চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! সুন্দর উপস্থাপন। আমাদের সমাজটা প্রকৃতই হয়ে গেছে কম্প্রোমাইজ চরত্রের। কোথাি নুসরাত আবার কোথাওবা শামিম এই কম্প্রোমাইজ নামক সামাজিক বোঝাটা বয়ে চলেছে। বাইরে থেকে যেটা চাকচিক্যময় বাস্তবে সেখানে থাকে চাপা কান্না ।

পাশাপাশি পোষ্টটি যাকে উৎসর্গ করা হয়েছে, শ্রদ্ধা জানাই তাকে। লেখকের সঙ্গে কাওসার ভাই এর মিথোস্ক্রিয়াটা আমাকে মুগ্ধ করলো। এমন মধুর সম্পর্ক বয়ে চলুক আবহমান।

অনেক অনেক ভাল লাগা প্রিয় তারেক ভাইকে।

১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলোতে কম্প্রোমাইজ হয় না, কিন্তু কম্প্রোমাইজ না করে উপায় নেই।

হুম আপনি কাওসার ভাই, নিজাম ভাই সহ আরো বেশ কয়েক জনের আগমনে সামুতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। মডারেটর ভাইদের এখন বেশ একটিভ মনে হচ্ছে। মাঝেমাঝেই নতুনদের সেফ করে নিচ্ছেন। অনেক ভালবাসা ভাল থাকুন। ধন্যবাদ পদাতিক ভাই।

১১| ১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

করুণাধারা বলেছেন: সমাজের উঁচুতলার ছবি। দুঃখজনক গল্প। ভালো লেগেছে।

১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুম উঁচু তলায় এমন ঘটনা ঘটছে, ভালোলাগা এবং লাইকের জন্য ধন্যবাদ করুণাধারা আপু।

১২| ১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

ইফতেখার কিবরিআ বলেছেন: মাঝে মাঝে নুসরাতরা অভিমানে জিম ইন্সট্রাক্টর রাখতে বাধ্য হয়।

১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ঠিক বুঝতে পারলাম না ইফতেখার ভাই কি বলতে চাইলেন?

১৩| ১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

ওমেরা বলেছেন: ইউরোপীয়ানরা কেউ কারো অতীত নিয়ে কোন প্রশ্ন বা ঘাটাঘাটি করবে না, তবে একসাথে থাকার পর অন্য দিকে তাকালে নো কম্প্রোমাইজ। গল্প ভাল হয়েছে ধন্যবাদ।

১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ওমেরা অনেক দিনপর পেলাম আপনাকে আশাকরি ভাল আছেন?
অতীত নিয়ে ঘাটাঘাটি না করাই ভাল, ইউরোপিয়ানদের এই চিন্তাধারা খুবই ভাল। বর্তমানের এধরনের কার্যকালাপ গ্রহণযোগ্য নয়। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।

১৪| ১৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

জাহিদ অনিক বলেছেন:



গল্পটি ভালো লেগেছে। বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন।

১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ জাহিদ অনিক ভাই

এটা শুধুই একটি গল্প নয়,বাস্তব জীবনের একটি প্রতিচ্ছবি। নুররাতদের হাসির আড়ালে কত কান্না লুকিয়ে আছে তার খবর কয়জনই বা রাখে? নিরন্তর শুভেচ্ছা।

১৫| ১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: অভিজাত হাহাকার +

১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হেই প্রান্ত কি খবর? কলেজে এডমিশনের কি অবস্থা?

আভিজাত্যের হাহাকার ভালই বলেছো,অর্থ ছাড়া আমাদের জীবন যেমন অর্থহীন। আবার অর্থই অনর্থের মুল। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। তোমার ভবিষ্যৎ সুন্দর হোক।

১৬| ১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক_মাহমুদ ,




উঁচুতলায় এমনটাই হয় ।

মোটামুটি চলনসই লেখা ।

১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা আহমেদ জি এস ভাই

উঁচু তলায় শুধু সুখই নয় আছে অনেক কান্নার গল্প তারই একটি গল্প তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

১৭| ১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১০

জুন বলেছেন: আমাদের দেশের অনেক স্বামী স্ত্রী অনেক কম্প্রোমাইজ করে একটি সংসারকে টিকিয়ে রাখে । তবে ইদানীং মনে হয় উভয় পক্ষের মধ্যে ধৈর্য্য শক্তি কমে এসেছে। এত তুচ্ছ কারনে ডিভোর্স হচ্ছে শুনলে অবাক হই তারেক_মাহমুদ ।
খুব ভালোলাগলো ।
+

১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা জুনাপি

এমন ধরনের মারাত্মক সমস্যার পরও অনেক সংসার টিকে থাকে, আবার তুচ্ছ কারনে সংসার ভেঙ্গে যায়, সেটা সত্যি দুঃখজনক। পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:২২

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: তারেক ভাই!
কখন পোস্ট দ্যান?? খুঁজে পাওয়া যায় না???:(



লেখার ঘটনাগুলো বাস্তব।
আর ছোটখাট কম্প্রোমাইজ ছাড়া সংসার টিকবে না!!:(

১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ইদানীং কি কারণে যেন আমার লেখা আলোচিত হচ্ছে না তাই খুঁজে পাচ্ছেন না নিজাম ভাই।

এমন একটি ঘটনার সাক্ষী আমি নিজেই, আমার চোখের সামনেই এসব দেখেছি। চরিত্রগুলোর নাম এবং অল্প কিছু পরিবর্তন ছাড়া পুরো ঘটনাটিই বাস্তব। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ১৭ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

মিরোরডডল বলেছেন: চমৎকার লেখা । এটা সত্যি মেয়েরা compromise করছে কিন্তু এই পরিস্থিতিতে compromise করা উচিৎ না ।
কোনভাবেই না ।

১৭ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সব ব্যাপারে কম্প্রোমাইজ হয় না, কিন্তু কি আর করা কম্প্রোমাইজ না করে উপায় নেই। ধন্যবাদ MirroredDoll

২০| ১৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:১৬

আকতার১২৩৪ বলেছেন: ভালোলাগলো আপনার লেখাটা পড়ে।

১৮ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাললেগেছে জেনে আমরো ভাল লাগলো, ভাই আক্তার, অনেক শুভেচ্ছা, এবং স্বাগতম আমার ব্লগ বাড়িতে।

২১| ১৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

নীহার দত্ত বলেছেন:


এইভাবে অনেকেই কম্প্রোমাইজ করে নিজেকে নিঃশেষ করে দেয়।
গ্লপ ভালো লিখেছেন

১৯ শে মে, ২০১৮ রাত ৩:৫১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম ,,নেক ধন্যবাদ ভাইয়া নীহার দও।

২২| ২১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: আমাদের সমাজের নিত্যকার গল্প!

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ উম্মে সায়মা আপু।

২৩| ২৯ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৭

অলিভিয়া আভা বলেছেন: দাম্পত্য কিংবা সম্পর্কে অনেক কিছুই হয়। অনেক কিছু মেনে নিতে হয়, আবার অনেক কিছু বুঝেও না বোঝার মত করে থাকতে হয়। এর নাম হয়ত কম্প্রোমাইজ। হুয়ত ঠিকই বলেছেন। তবে ছোটখাটো সবকিছু নিয়ে ভুল ধরলে সেটাও আবার বারাবাড়ি।

তবে, আপনার গল্পের থিম ও উপস্থাপনটা ভালো লেগেচে। এতবড় কিছু মেনেও একত্রে থাকা অবশ্যই বড় একটা কম্প্রোমাইজ।
ভালো থাকুন।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দাম্পত্য জীবনে ছোট খাটো কিছু বিষয়ে কম্পমাইজ করতেই হয়, তবে চোখের সামনে অনাকাঙ্ক্ষিত এমন বিষয়গুলো ঘটতে থাকে তবে কম্প্রোমাইজ করা সত্যি মুশকিল। অনেক ধন্যবাদ আভা আপু। ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.