নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই শহরে

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯

আমি রাশেদ। এক বছর হল ঢাকা এসেছি চাকুরির সন্ধানে,উঠেছি ঢাকার উওরার একটি বাসায়। চার কামরার একটি বড় ফ্লাট।এই বাসায় আমরা চাকুরীজীবী,ছাত্র, বেকার এই তিন ক্যাটাগরি মিলেয়ে মোট দশজন মেস করে থাকি। আমার সাথে ভার্সিটি জীবনের বন্ধু রাসেলও থাকে।

ইতিমধ্যেই আমি এবং রাসেল দু-জনেই অল্প বেতনের দুটি চাকুরীও জোগাড় করে ফেলেছি । পাশাপাশি আমি সন্ধ্যার পর আমি একটা টিউশনি করাই। বেশ ভালই শুরু হয়েছিল ঢাকা শহরে আমাদের প্রথম বছর। কিন্তু আমাদের এই সুখ বেশিদিন কপালে সইলো না। একদিন বাড়িওয়ালার হঠাৎ ঘোষণা দিলেন,
তিনি আর ব্যাচেলরদের বাসা ভাড়া দেবেন না, সব ব্যাচেলরদের আগামী একমাসের মধ্যেই বাসা ছেড়ে চলে যেতে হবে।
আমাদের মেস ম্যানেজার শাহজাহান ভাই বাড়িওয়ালার সাথে মৌখিক চুক্তিতে বাসাটি ভাড়া নিয়েছিলেন কোন লিখিত চুক্তি করেননি।তাই আমাদের ঐ মুহুর্তে বাসা ছেড়ে দেওয়া ছাড়া কোন উপায় ছিল না । বাড়িওয়ালা ইতিমধ্যেই বাসাটি একটি বিউটিপার্লারের মালিকের কাছে ভাড়া দিয়েছেন। অচিরেই আমাদের মেসের এই শ্যাওলাপড়া মেঝেকে ঘষেমেজে চকচকে করা হবে,এসি লাগানো হবে। এখানেই একদিন সুন্দরী মেয়েরা আসবে লিপিস্টিক লাগাবে, সাজুগুজু করবে, যদিও এর কিছুই দেখার সৌভাগ্য আমাদের হবে না।

আমরা দুই বন্ধু হন্যে হয়ে বাসা খুজতে লাগলাম। বাড়িওয়ালার নির্ধারিত সময় প্রায় শেষ হয়ে এসেছে কিন্তু আমরা কিছুতেই বাসা খুজে পাচ্ছি না।আবার যেগুলি পাওয়া যায় সেগুলো আমাদের বসবাস উপযোগী নয়। যখন আমাদের প্রায় রাস্তায় নামার জোগাড় তখন দুজনে আলাদাভাবে দুই এলাকায় বাসা খুজতে লাগলাম। হঠাৎ ওয়ালে লাগানো একটা লিফলেটে আমার চোখ আটকে গেল

' সাবলেট'
একটি ফ্যামেলি বাসার একরুম ভাড়া দেওয়া হবে(দুইজন চাকুরীজীবী)। পাশে ফোন নম্বর দেওয়া আছে।
রাসেলকে ফোন করে ডেকে নিলাম। প্রথমে লিফলেটে প্রাপ্ত নম্বরে ফোন দিলাম। ফোন ধরলেন একজন মহিলা। কথাবার্তার ধরনেই বুঝতে বাকী রইলো না তিনি অল্প শিক্ষিত। যদিও আমাদের কাছে ঐ মুহুর্তে ওটা কোন সমস্যা নয়, আমাদের একটা মাথা গোজার ঠাই পাওয়াটাই বড় কথা।

বাসাটি পাচ তলার উপর, মোট তিনরুমের বাসা। বাসার গৃহকর্তা আসাদ ভাই প্রথমেই জানালেন নিজের আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণেই তিনি একটি রুম ভাড়া দিতে চান। তিনি বাড়িওয়ালাকে বলবেন আমরা তার দুঃসম্পর্কের ভাই ওরা এখানে থাকবে। ওনার পরিবারে সদস্য সংখ্যা মোট চারজন, স্বামী স্ত্রী এবং তাদের দুটো মেয়ে। একটা মেয়ের বয়স ৪/৫ বছর অন্যটির বয়স ৮/৯ বছর। দেখে মনে হল বেশ সুখের সংসার। মহিলাটিকে আমরা ভাবী ডাকা শুরু করলাম, আসলে একটা মাথা গোজার ঠাই আমাদের বড্ড প্রয়োজন তাই আমরা রুমটি ভাড়া পেতে মরিয়া। ভাবী জানালেন
-একরুমের ভাড়া দিতে হবে ছয় হাজার টাকা, সাথে দুজনের খাওয়ার খরচ ছয় হাজার টাকা। গ্যাস, কারেন্ট বিল আমাদের দিতে হবে না।
আমরা সব শর্ত মেনে আমাদের নতুন বাসায় উঠে পড়লাম।


বাসায় উঠার পর পরিবারটির সাথে অল্প দিনেই আমাদের ঘনিষ্ঠতা তৈরি হল। ভাবী বেশ আন্তরিক।এই পরিবারে যে কর্তার তেমন কোন ভুমিকা নেই সেটাও বুঝতে খুববেশি বেগ পেতে হল না।আসলে ভাবীর স্বামী আসাদ ভাইয়ের বর্তমানে কোন জব নেই। তাই বউয়ের সাথে এ নিয়ে প্রায় ঝগড়াঝাটি লেগেই থাকে। একদিন জিজ্ঞেস করলাম
-তাহলে আপনাদের সংসার চলে কিভাবে?
ভাবী জানালেন
-বিশ লাখ টাকা ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট করা আছে সেই টাকার ইন্টারেস্ট থেকে আমাদের সংসার চলে।

ভাবীর হাতের রান্নাও বেশ ভাল।
দীর্ঘদিন পরিবার থেকে দূরে থাকায় এবং মেসের অখাদ্য কুখাদ্য খেয়ে পচে যাওয়া মুখটা যেন বাড়ির রান্নার স্বাধ পেল। সকালের নাস্তায় রুটি খাওয়ার কথা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম কিন্তু সেটা পুনরায় আবার চালু হল।
সবচেয়ে বড় কথা বাজার করার বাড়তি ঝামেলা থেকে আমরা মুক্ত।
প্রথম প্রথম ডাইনিং টেবিলে খেতে আমাদের কিছুটা ইততস্ত লাগছিল, ভাবী বললেন
-আপনারা আমার ভাইয়ের মতই,আপনারা আমাদের সাথে ডাইনিং টেবিলে বসে খেতে পারেন।
ভাবীর ব্যবহারে আমরা মুগ্ধ হলাম।
শুধু তাই নয়, আমাদের অফিসের লাঞ্চ রেডি করে হটপটে ভরে দিতেন তাই দুপুরে হোটেলের অখাদ্য গিলতে হতো না । এজন্য ওনার মেয়েদের মাঝেমধ্যে ছোটখাটো জিনিস যেমন খাতা, কলম,পানির পট, টিফিনবক্স,খেলনা গিফট করতাম। ঈদের সময় বাচ্চাদের গিফট হিসাবে ভাবীর হাতে কিছু টাকা ধরিয়ে দিতাম যাতে বাচ্চাদের জন্য কিছু কাপড় চোপড় কিনতে পারেন। ভাবীর দুইমেয়ে মাঝেমধ্যেই আমাদের কম্পিউটারে কার্টুনছবি দেখার আবদার করতো আমরা হাসিমুখে ওদের আবদার পূরণ করতাম ওদেরকে নিজেদের ছোটবোনের মতই ওদের আদর করতাম। মোটকথা অচেনা ঢাকা শহরে ওরাই ছিল আমাদের পরিবার।

বেশ ভালোই সময় কেটে যাচ্ছিল আমাদের নতুন বাসায়। আমরা দুজনেই খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে অফিসে চলে যেতাম, ফিরতাম রাত আটটা নয়টার দিকে সারাদিন বাসার কোন খোঁজ খবর নেওয়ার প্রয়োজন হতো না।

একদিন শরীর ভাল লাগছিল না তাই লাঞ্চ টাইমে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বাসায় ফিরে আসলাম। ভাবী দরজা খুলে দিলেন। মনে হল আমার এত তাড়াতাড়ি বাসায় আসা দেখে তিনি কিছুটা অশ্বস্তিতে পড়েছেন। ড্রইংরুমে কিছু দুইতিনজন পুরুষ মহিলাকে দেখলাম যাদেরকে আমার ঠিক পছন্দ হল না। রাসেল ফেরার পর তাকে কথাটা জানালাম।
রাসেল আমার কথায় পাত্তা দিল না, ওর কথা
-ভাবী অনেক ভাল মানুষ। তাছাড়া ওরা যে-ধরনের ওদের আত্মীয়স্বজনরাও তেমনি হবে। পরে খাবার টেবিলে ভাবীর কাছে জিজ্ঞাসা করলাম কারা এসেছিল?
তিনি জানালেন
-আমার দুঃসম্পর্কের বোন, বোনের জামাই এসেছিল।
পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামালাম না।

এই বাসায় প্রায় এক বছর ছিলাম এসময়ে ভাবীর সাথে ওনার স্বামী আসাদ ভাইয়ের ঝগড়া মাঝে মধ্যে হাতাহাতির পর্যায়ে পৌছাতো। দুইএকবার আমরা হস্তক্ষেপ করে মিমাংসা করে দিয়েছি।উনাদের বুঝাতাম আপনাদের দুটিমেয়ে বড় হচ্ছে এখন এসব ঝগড়াঝাটি করলে ওরা মানুষের মত মানুষ হতে পারবে না। আমি জব পরিবর্তন করায় বাসা ছেড়ে দিলাম রাসেলও বাসা ছেড়ে ওর অফিসের কাছাকাছি জায়গায় বাসা নিলো। রাসেলের সাথে আমার আড়াই বছরের মেস জীবনের অবসান হল।

এরপর পেরিয়ে গেছে আরও ছয়মাস, একদিন পত্রিকার মাঝের পাতায় একটা ছবিতে আমার চোখ আটকে গেল। খবরটি ছিল এমন
'রাজধানীর আবাসিক এলাকায় অসামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার দায়ে গৃহবধূ ও তার স্বামী গ্রেফতার'
এই গৃহবধূ আর কেউ নন আমাদের সেই প্রিয় ভাবী এবং তার স্বামী আসাদ ভাই।


মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: শেষ লাইনে চমক !

মেস জীবন :D

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের ও লাইকের জন্য ধন্যবাদ ভাই আর্কিওপটেরিক্স।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪০

মুক্তা নীল বলেছেন:
তারেক ভাই,
দুঃখজনক ও বাস্তবতার কাহিনী গল্পাকারে তুলে ধরেছেন।
কিছু কিছু মানুষের মাঝে এতো অমনুষ্যত্ব থাকে, যা আসলেই বুঝে উঠা যায় না।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৪৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: মক্তা নীল আপু, আপনার উপলব্ধি একদম সঠিক, মানুষের বাহ্যিক রুপ দেখে মানুষ চেনা দায়। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: দুর্দান্ত লিখেছেন। একদম শেষ লাইনেই যেন ছোট গল্পের সেই চমক!!
শুভ কামনা রইল!!

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ধন্যবাদ ও শুভকামনা সুপ্রিয় নীল আকাশ ভাই।

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনাদের দু'জনের কপাল ভালো বলতেই হবে। আর ছয়মাস আগে হলে আপনারা দু'জনেই ফেসে যেতেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা। আমি কিন্তু বলিনি যে এই গল্পের প্রধান চরিত্র আমি। ধন্যবাদ ।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি কিন্তু বলিনি যে এই গল্পের প্রধান চরিত্র আমি। উত্তম পুরুষে লেখা, গল্প হিসাবে ঘোষণাও দেন নাই। কাজেই আপনাকে সন্দেহ তো করাই যায়। ;)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা আমার লেখাগুলো আসলে কি গল্প হয় কিনা জানিনা তাই গল্প হিসাবে ঘোষণা ছাড়াই লিখি। একবার গল্প হিসাবে ঘোষণা দিয়ে লিখেছিলাম আমাদের চাঁদগাজী বললেন ওটা গল্প হয়নি তাই ঘোষণা না দিয়েই লিখি।

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চাঁদগাজী বললেন ওটা গল্প হয়নি উনার সব কথা ধরার দরকার নাই। আপনি আপনার মতো লিখবেন। :)

ভালো কথা, আমার পোষ্টে একটা মন্তব্য ( ? ) করেছেন দেখলাম, কিন্তু কিছু লিখেন নাই। কোন সাংকেতিক কিছু বলার চেষ্টা করেছেন নাকি?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: দুঃখিত আমি আসলে লিখেছিলাম কিন্তু কেন যে লেখা আসেনি কেন সেটাই বুঝতে পারলাম না। পুনরায় মন্তব্য করছি।

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: একদম বাস্তব লিখেছেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: এক চুমুকে বহুদিন পর ব্লগে ভালো একটা গল্প পড়লাম।
ধন্যবাদ তারেক ভাই

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রান্ত।

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

শুভকামনা

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার পড়ালেখা কিসে, চাকুরী পেয়েছেন কিসে?

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হা হা হা আপনারা ব্লগাররা নিজেদের সঠিক নামই বলতে চান না, আর আমার কাছে দেখছি রীতিমতো পুরো বায়োডাটা চেয়ে বসেছেন।

১২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মন্তব্যের প্রতি উত্তর দেখে খুবই মজা পেলাম
ব্লগার চাঁদগাজী সাহেবের

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন:

১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭

বলেছেন: দারুণ টুইস্টেড গল্প -- শেষ দুলাইনে চমক।

গল্পটি ইতিমধ্যে নির্বাচিত পোষ্টে এসেছে এটা ভাইরাল হওয়ার যোগ্যতা রাখে,,


কে যেন বললো লেখাপড়া কতদূর----
উওরে বলি মানুষ হওয়া জরুরি ডিগ্রি তো ঘোড়ার ডিম।।।
পে চেক বড় নয় যদি অল্পতে দেই তৃপ্তির ঢেঁকুর ।

ভালোবাসা অবিরাম।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা ও ভালবাসা লতিফ ভাই।

১৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লেখাটা নির্বাচিত পাতার শোভা বাড়াচ্ছে। আপনার কাছে, ব্যতিক্রম ধর্মী গল্প পাবো আশা করি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: নিজের সীমাবদ্ধতার মাঝে যতটুকু পারি চেষ্টা করবো। অনেক ধন্যবাদ প্রান্ত।

১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

আরোগ্য বলেছেন: নির্ঘাত বেচে গেছেন।

১১ নং মন্তব্যেে দেখি মুরুব্বি আপনাকে জেরা করা শুরু করেছে। :P

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুম ধন্যবাদ,,

১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ১১ নম্বরের প্রতিমন্তব্য দেখে হাসলাম খুব হাসলাম।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন:

১৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



এটি ঢাকা শহরের একটি বাস্তবতা। এমনও হতে পারে আসাদ ভাই আর ভাবীও কাবিন ছাড়া একই ফ্লাটে ঘুমাচ্ছেন! শুনেছি ঢাকার অভিজাত এলাকায় ঘন্টা হিসাবে ফ্লাট ভাড়া পাওয়া যায়! আর যাদের সঙ্গীর অভাব তাদের জন্য সুন্দরীদের সাপ্লাই করে কয়েক হাজার দালাল।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুম এমন ঘটনাতো ঘটছেই, আসলে প্রতিদিন চার দেওয়ালের আড়ালে কত অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে তার কয়টার ঘবরই বা আমরা পাচ্ছি। পাঠ ওমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কাওসার ভাই।

১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তারেক ভাই,

লেখাটা বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আসাদ ভাই ও ভাবিকে। আমরা সমাজের বিভিন্ন রোগ গুলি কোন আর এর মাধ্যমে জানতে পারছি। সঙ্গে অবশ্যই ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি গল্পকারকেও। মন্তব্যের বাইট গুলো বেশ ভালো লাগলো। আপনি বেশ সুন্দরভাবে বাইট গুলি হজম করেছেন। আমি হলে নির্ঘাত কাপড়-চোপড়ে করে ফেলতাম । হাহাহাহা.....

শুভকামনা জানবেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: লেখাটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে সত্যি খুশি হলাম, আসলে আমাদের সমাজের প্রতিটি রন্দ্রে রন্দ্রে এমন অপরাধীরা অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছে, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ পদাতিক ভাই অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।

১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

জুন বলেছেন: বাস্তব গল্প। ব্যাচেলরদের বাসা পাওয়া কতটা কঠিন তাই বোঝা গেল।
ভালোলাগা রইলো।
+

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:১০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা জুনাপি।

২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩২

সুমন কর বলেছেন: বাস্তবতার গল্প। শেষের টুইস্ট ভালো হয়েছে। +।

০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় সুমন ভাই।

২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক_মাহমুদ,




আপনার এমন বাস্তবতার গল্পগুলো সুন্দর হয়।
শেষের টুইষ্টটার জন্যে গল্পটির মেজাজ অন্যদিকে ঘুরে গেছে।

০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক দিন পরে মন্তব্যের জবাব দেওয়ার জন্য দুঃখিত, ইদানীং সামুতে কম আসা হয়। মন্তব্যে অনেক ভাললাগা। অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জি এস ভাইয়া।

২২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

অজ্ঞ বালক বলেছেন: গল্পের নায়ক বেশি ভালা পুলা। এত ভালা হওন ভালা না। আমি হইলে আরো কয়েকদিন মাঝ দুপুরে শরীর খারাপের দোহাই দিয়া বাসায় ফেরত আইতাম। তারপর যা থাকে কপালে আর কি!!!

০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হা হা, আসলে মানুষ চেনা দায়, গল্পের নায়ক হয়তো ভাবতে পারেনি এমন ঘটনা ঘটতে পারে।

২৩| ০১ লা মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: হায় হায় ! এরকম এক বছরের মত সাবলেট আমিও ছিলাম -- সে অনেক আগের কথা। যাক! পত্রিকায় এখন পর্যন্ত এমন কোনো খবর দেখতে পারি নাই।

ব্যাচেলর লাইফ সত্যিই অদ্ভুত !

০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আসলেই ব্যচেলর লাইফ অদ্ভুত, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জাহিদ অনিক ভাই।

২৪| ০৯ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দু:খ জনক ঘটনা
:(

মানুষের মনে যে কী থাকে আল্লাহই জানেন

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.