নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি লেখক নই, মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবনাগুলো লিখতে ভাল লাগে। যা মনে আসে তাই লিখি,নিজের ভাললাগার জন্য লিখি। বর্তমানের এই ভাবনাগুলোর সাথে ভবিষ্যতের আমাকে মেলানোর জন্যই এই টুকটাক লেখালেখি।

তারেক_মাহমুদ

পৃথিবীর সব ভাল টিকে থাকুক শেষ দিন পর্যন্ত

তারেক_মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ আহা জীবন

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯

ছোট্ট একটি মফস্বল শহরে বেড়ে ওঠা মেয়ে আমি। ছেলেবেলা থেকে এ পর্যন্ত আমার রূপে কতজন ছেলে যে মুগ্ধ হয়েছে তার হিসাব আমার কাছে নেই। তবে সংখ্যাটা যে অনেক বড় সেটা আমি ভাল করেই জানি। কখনো পাড়ার রাসেল আমাদের বাড়ির গলির মোড়ে ঘন্টার পর ঘন্টা সাইকেল নিয়ে দাড়িয়ে থাকতো আবার কখনো সোহেল আমার স্কুলের সামনে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকে দূর থেকে আমাকে ফলো করতে করতে আমাদের বাড়ি পর্যন্ত আসতো। কিন্তু আমার এসব প্রেমিকেরা কোনদিনই আমার কাছ থেকে বিন্দুমাত্র সাড়া পায়নি। এদের সবাই আমার কাছ থেকে পাত্তা না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে গেছে।

আমার নাম প্রান্তি। আপাত দৃষ্টিতে আমি সাধারণ একটি মেয়ে কিন্তু আমার জীবনটা অন্য দশটা সাধারণ মেয়ের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা। বাবা ছোট একটা চাকুরী করতেন আর তাতেই আমাদের জীবনটা বেশ সহজসরলভাবেই কেটে যেতো। কিছু অপূর্ণতা আর টানাপোড়ন থাকলেও আমার দুই ভাই ও আমার কোন অভিযোগ ছিল না বাবার বিরুদ্ধে। স্কুল কলেজ জীবনে পড়াশোনায়ও খুব একটা খারাপ ছিলাম না তাই পাবলিক ভার্সিটিতে ভর্তি হতেও খুব একটা বেগ পেতে হয়নি আমাকে।

হঠাৎ করেই একদিন আমার ছন্দময় জীবনের ছন্দপতন ঘটলো। ক্যান্সার নামক মরণব্যাধি আমার জীবনকে এলোমেলো করে দিল। ডাক্তার যেদিন জানালেন আমার শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু বাসা বেধেছে, সেদিন থেকে আমার জীবন উলোটপালোট হয়ে গেল। শুরু হল মারণব্যাধির সাথে যুদ্ধ,চলতে থাকলো আমার ব্যয়বহুল চিকিৎসা। আমার চিকিৎসার পিছনে বাবা তার সর্বস্ব উজাড় করে দিলেন। আমার বন্ধুরা সমাজের সাধারণ মানুষ ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে আমার জন্য সাহায্য প্রার্থনা করতে লাগলো। অনেকেই আমার সাহায্যে এগিয়ে এল। একসময় ধরেই নিয়েছিলাম পৃথিবীর রূপরস গন্ধ যতটুকু দেখেছি ওটুকুই শেষ, তবে মনের জোর হারায়নি কখনোই। একটার পর একটা কেমোথেরাপি দেওয়া হল আমার শরীরে । কেমোথেরাপির যন্ত্রণা যে কতটা ভয়াবহ হতে পারে এটা শুধুমাত্র ভুক্তভুগিরাই জানে, মাঝে মাঝে মনে হতো এভাবে বেচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়াই ভাল। কিন্তু মারণব্যাধির কাছে আমি হার মানিনি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে ঐশ্বরিক শক্তি দান করলেন যার বলেই মারণব্যাধির সাথে যুদ্ধে বিজয়ী হলাম।

কেমোথেরাপির প্রভাবে আমার মাথার চুল পড়ে গেল। সেটা নিয়ে আমার কোন আফসোস নেই বেচে আছি এটাই আমার জন্য ঢের বেশি। প্রথম প্রথম মাথায় হিজাব বেধে বাইরে যেতাম। আশপাশের মানুষজন বলতে শুরু করলো
'মেয়েটা বেশ পর্দাণশীল হয়ে উঠেছে'
আমার প্রতি সবাই সহানুভূতির দৃষ্টিতে তাকাতো। সকালে ভার্সিটির হলের বাথরুমে যাওয়ার লাইনে অনেক মেয়েরা দাড়িয়ে থাকলেও সবাই আমাকে আগে বাথরুমে যেতে দিতো। সিড়ি ভেঙে ক্লাশে যাওয়ার সময় আমার বান্ধবীরা আমাকে হাত ধরে সাবধানে উপরে উঠিয়ে দিতো। একসময় আমার মাথায় যখন ছেলেদের মত ছোট ছোট চুল গজালো তখন আমার হিজাব পরতে ইচ্ছে হল না। হিজাব খুলে ফেলার পর দেখা দিল বিপত্তি, আশপাশের ছেলেরা মেয়েরা অন্যরকমভাবে তাকাতে লাগলো। সবাই ইশারা ইঙ্গিতে আমাকে বোঝানোর চেষ্টা করলো

'তুমি ক্যান্সার আক্রান্ত মেয়ে এসব তোমার সাজে না '।
একদিন এক রিকশাওয়ালা মামা তার রিকশায় আমাকে উঠাতে অস্বীকৃতি জানানো।কারণ হিসাবে বললো,
আমি চুল কেটেছি তাই আমাকে তার রিকশায় উঠাবেন না।
আমার ইচ্ছে হল না উনার ভুল ধারণা ভাঙাতে, উনাকে বললাম না যে আমি স্বেচ্ছায় আমার চুল কাটিনি, আমি অন্য রিকশায় করে চলে গেলাম।

আমার ভালবাসার মানুষ মনির আমার দুঃসময়ে সবসময় পাশে ছিল , আমাকে সাহস দিয়েছিল। হাসপাতালে দিনের পর দিন আমার পাশে বসে থাকতো। একসময় মনে হল ওর জন্য হলেও আমার বেচে থাকা উচিত। মনির যতক্ষণ আমার সাথে থাকতো ততক্ষণ আমার মনেই থাকতো না যে আমার শরীরে এমন ভয়াবহ একটি অসুখ বাসা বেধেছে।

মনির পড়াশোনা শেষ করে ঢাকা গিয়ে বেশ ভাল একটি চাকুরী পেয়ে গেল। প্রতি মাসে একবার আমার সাথে দেখা করতে আসতো। যেদুটো দিন আমার সাথে থাকতো সেইদিনগুলোই ছিল আমার জীবনের আনন্দময় দিন। কিন্তু হঠাৎ করেই মনির একদিন আমাকে না জানিয়েই বাবা মায়ের ইচ্ছেই বিয়ে করে ফেললো। আমার মাথার উপর আকাশ ভেঙে পড়লো। পৃথিবীর সবচেয়ে প্রিয় মানুষটার কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পেলাম আমি। মরনব্যাধী ক্যান্সার যেখানে আমাকে টলাতে পারেননি সেই আমি হতাশার সাগরে নিমজ্জিত হলাম।

জীবনের নিয়মে আমিও একসময় মনিরের দেওয়া ব্যাথা ভুলে নতুনভাবে জীবন শুরু করলাম। পড়াশুনা শেষ করে ঢাকায় এলাম চাকুরীর খোঁজে। আমার পড়াশোনা, স্মার্টনেস, সৌন্দর্য এই তিন গুণের কারণে প্রাইভেট সেক্টরে আমাকে চাকুরী পেতে খুব বেশি একটা বেগ পেতে হল না। প্রথমদিকে বেতন খুব একটা বেশি নয় তবে আমার একার জন্য যথেষ্ট। উঠলাম একটি কর্মজীবি মহিলা হোস্টেলে। শুরু হল একাকী ব্যস্ত ঢাকা শহরে আমার পথচলা।

কর্মজীবনেও বেশ কয়েকজন কলিগ আমার প্রতি তাদের ভালবাসার কথা জানায়। কিন্তু আমার জীবনের গল্প শোনার পর সবাই পিছিয়ে যায়। আসলেই এটাই স্বাভাবিক একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মেয়েকেই কেইবা সারাজীবন জীবনসঙ্গী হিসাবে পেতে চায়। কিন্তু এদের মধ্যে ব্যতিক্রম সায়েম। আমার জীবনের গল্প শোনার পরও আমাকে নিয়ে ঘর বাধতে চায়। প্রথম দিকে ভেবেছিলাম হেয়ালি, কিন্তু সায়েম খুবই সিরিয়াস। একদিন সায়েমের বোন এল আমাকে দেখতে, খুবই হাসিখুশি আর মিশুক মেয়ে। আমাকে দেখে খুবই পছন্দ করলো।

পরের মাসে সায়েম পারিবারিকভাবে আমার বাবা মায়ের সাথে যোগাযোগ করলো। আমার বাবা বললো
'তুমি কি জেনে শুনে আমার ক্যান্সার আক্রান্ত মেয়েকে বিয়ে চাও?
সায়েম হ্যাঁ সুচক উওর দিল।
অনেক ঘটা করে ঢাকার একটি নামকরা কমিউনিটি সেন্টারে আমার আর সায়েমের বিয়ে হয়ে গেল। সমাজের অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ আমাদের বিয়ের দাওয়াতে আসলেন।

সায়েমদের আর্থিক অবস্থা আমাদের চেয়ে আকাশপাতাল পার্থক্য। দীর্ঘদিনের কষ্টকর জীবনকে পিছনে ফেলে আমার জীবনে তখন শুধুই সুখ আর সুখ। সায়েমকে নিয়ে মাঝরাতে ওদের বাড়ির ছাদে গিয়ে আমরা আকাশের তারা গুণি আর ছেলেবেলার সেই শিশুতোষ ছড়া আওড়াই
'একটা তারা দুইটা তারা
ওই তারাটার বউ মরা
বাড়ির পাশে খড়ের পালা
বউ মরাতে বড্ড জ্বালা'
ছড়া আওড়াতে আওড়াতে খিল খিক করে হাসি। বিয়ের কিছুদিন পর সায়েমের সাথে কক্সবাজার যাই। সাগরের গর্জন আর উথাল-পাথাল ঢেউয়ের তালে আমি খুশির সাগরে হারিয়ে যাই। সেন্টমার্টিনের স্বচ্ছ নীলজলে সায়েমের হাত ধরে স্নান করতে গিয়ে মনে হয় আমার জীবনের সব দুঃখকষ্টগুলো সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের সাথে সাগরের পানিতে বিলীন হয়ে গেছে।

প্রথম বছরটা পরম আনন্দে কেটে গেল, চাকুরীর পাশাপাশি সংসার সামলানো, মাঝে সাজে আনকমন কিছু খাবার রান্না করে বাড়ির সবাইকে তাক লাগিয়ে দেওয়া। মোটকথা শ্বশুর
শাশুড়ি ননদকে নিয়ে একান্নবর্তী পরিবারে প্রতিটি মুহুর্তই ছিল অসাধারণ।

কিন্তু বিপত্তি ঘটলো একবছর পার হওয়ার পর যখন আমার শাশুড়ি আমার কাছে নাতী নাতনী আবদার করে বসলেন তখন। আমার বুঝতে বাকী রইলো না সায়েম তার মা বাবার কাছে আমার অসুখের কথা বেমালুম চেপে গেছে। সায়েমকে জিজ্ঞাসা করলাম কেন তুমি এটা করলে?
সায়েমের উওর
'তোমাকে হারানোর ভয়ে মা বাবাকে তোমার অসুখের কথা জানাইনি আর এটাও জানাইনি যে তুমি কোনদিন মা হতে পারবে না '
সেদিন থেকে নিজেকে বড্ড অপরাধী মনে হতে লাগলো।
একসময় আমার শ্বাশুড়ি জেনে গেল আমার অসুখের কথা। সেদিন থেকেই তিনি ভিন্ন মানুষ। আমার সাথে ঠিকমতো কথা বলেন না, কোনকিছু জিজ্ঞাসা করলে তার জবাব দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেন না। বিয়ের দুই বছরের মাথায় আমার মনে হতে লাগলো এ বাড়িতে আমার প্রয়োজন ধীরে ধীরে ফুরিয়ে আসছে। একদিন সায়েমকে বললাম
-চল আমরা অন্য কোথাও বাসা ভাড়া নিয়ে থাকি। কিন্তু সায়েম কিছুতেই রাজী হল না, সে বললো
- ঢাকা শহরে এত বড় একটা বাড়ি আমাদের, তাছাড়া এই বাড়ির ভবিষ্যৎ মালিক আমি, এই বাড়ি ছেড়ে আমার পক্ষে কোথাও যাওয়া সম্ভব নয়। তুমি একটু এডজাস্ট করে চলার চেষ্টা কর।

আমার পক্ষে এডজাস্ট করা সম্ভব হয় না। একদিন আমার শ্বাশুড়ির রুম থেকে 'মাকালফল' শব্দটা আমার কানে আসে।আমার শ্বাশুড়ি উনার এক আত্নীয়র সাথে কথা বলছিলেন হয়তো এটা আমার প্রসঙ্গ নাও হতে পারে কিন্তু কথাটা আমার কানে বাজতে থাকে। আসলেইতো আমি একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মেয়ে, আমার পক্ষে কোনদিনই সন্তান জন্মদান সম্ভব নয় আমি মাকাল ফল ছাড়া আর কিছু নই। ইদানীং আমার মনে হচ্ছে সায়েমেরও আমার প্রতি মোহভঙ্গ হয়েছে আমার কোন কথায় আগের মত আর গুরুত্ব দেয় না। শ্বশুর বাড়িতে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে,সবাই আমার দিকে অন্যরকম দৃষ্টিতে তাকায়। কেউ বলে না তুমি চলে যাও কিন্তু তাদের আচার আচরণে আমার বুঝতে অসুবিধা হয় না তাদের মনের কথা।

আমি সায়েমকে নতুন বাসা নেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকি কিন্তু সায়েম সেদিন সরাসরিই বলে দেয় এ বাড়িতে তোমার ভাল না লাগলে তুমি চলে যেতে পারো,আমি বাবা মাকে ছেড়ে কোথাও যেতে পারবো না। আমি এতদিন সায়েমের কাছ থেকে সরাসরি এইকথাটা শোনার জন্যই এ বাড়িতে পড়ে আছি। আমি নিজের ব্যাগ গুছিয়ে নিয়ে ও বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসি,আমার ননদ দুএকবার বলছিল ভাবি যেও না কিন্তু বাড়ির অন্য কেউ আমাকে আটকানোর চেষ্টা করলো না। সায়েমদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আমি নিজের ছোটভাইয়ের বাসায় উঠি।

ছোটভাইয়ের ছেলেটা আমাকে দেখে দৌড়ে এসে ফুপি বলে আমার বুকে ঝাপিয়ে পড়ে। আমার ছোটভাই আমার সংসারের সব খবরই রাখতো তাই আমাকে কোন প্রশ্ন করলো না। চাকুরী আর ছোটভাইয়ের পরিবারের সাথে আমি এখন বেশ ভাল আছি। হয়তো খুব বেশিদিন ছোটভাইয়ের বাসায় থাকা হবে না, আসলে আপন আত্মীয়দের সাথে খুব বেশিদিন থাকতে নেই। তবে আপাতত আমি অনেক ভাল আছি।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কষ্টের গল্প :(

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু, অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

২| ১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২২

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: অনেক দিন পরে লিখেছেন।
-হৃদয়বিদারক।

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: রোজা থেকে অনেক কষ্টে গল্পটা শেষ করলাম, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি প্রান্তি নামের একজনকে চিনি। আপনার লেখাটি ভালো হয়েছে। জীবনের বাস্তবতা।

১৩ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৪৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রান্ত, আশাকরি পড়াশোনা ভালই চলছে। লেখাটি ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা।

৪| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার গল্প লেখার হাত ভালো এটা আমি আগেই বলেছি।
কষ্টের গল্প পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। মানুষের জীবনে কতরকম সমস্যা যে আসে............
বন্ধ্যা মেয়েদের জীবন আসলেও খুব কঠিন।
আপনি কি আমার বন্ধ্যা মেয়ে নিয়ে লেখা গল্প গল্পঃ মিথিলা কাহিনী ১ - একজন বন্ধ্যা মেয়ে বলছি! পড়েছেন?
না পড়লে পড়ে আসুন এটা। বন্ধ্যা একজন মেয়ের জীবন নিয়ে লেখা।
ধন্যবাদ।


১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুপ্রিয় নীল আকাশ ভাই বরাবরই আপনার কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাই, আপনার মিথিলা কাহিনী ১ সময় করে পড়বো আপাতত প্রিয়তে রাখলাম।

৫| ১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩১

ওমেরা বলেছেন: প্রাপ্তির জন্য কষ্ট লাগলেও আসলে এটাই বাস্তবতা । গল্পটা ঘুব ভাল লাগল।

১৩ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ওমেরা আপু।

৬| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

অজ্ঞ বালক বলেছেন: হঠাৎ সমাপ্তি। শেষটা আরেকটু গোছানো হলে ভালো হত। সুন্দর গল্প।

১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভবিষ্যতে আরও গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করবো।

৭| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
প্রিয় তারেক ভাই,

হায়রে জীবন! গল্পটা বেশ টাচি লাগলো। সুন্দর।++

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।

১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রিয় পদাতিক ভাই, গল্পটি আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো, অনেক শুভকামনা রইলো।

৮| ১৩ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১

নীলপরি বলেছেন: দুঃখের গল্প । ভালো লিখেছেন ।

১৩ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

৯| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

সুমন কর বলেছেন: সুখ-আনন্দ-কষ্ট সব মিলিয়ে গল্প ভালো লাগল। +।

১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।

১০| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:১১

বলেছেন: মাকাল ফল ---- টাচি গল্প , :((

১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ লতিফ ভাই।

১১| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২১

মুক্তা নীল বলেছেন: তারেক ভাই ,
আমাদের সমাজ ব্যবস্থার সংসার এর মূল দলিল হল সন্তান। আদৌ কি সত্যি কারের ভালোবাসা ছিল? করুন কাহিনী+++

১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমাদের সমাজে সন্তান জন্মদান করতে না পারলে সে নারী জীবন সত্যি দুর্বিষহ হয়ে পড়ে অথচ সেই নারীর কষ্টটা কেউ বুঝতে চায় না। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মুক্তা নীল আপু।

১২| ১৩ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: কষ্টের গল্প হলেও বাস্তব গল্প।

আপনি গল্প খুব ভালো লিখেন। আগামী বছর আপনার কাছ থেকে গল্পের বই চাই চাই চাই।

১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রাজিব ভাই, বই বের করাতো বিরাট ব্যাপার জানি না কোনদিন বই রের করতে পারবো কিনা । সুন্দর মন্তব্যে অনুপ্রেরণা।

১৩| ১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ২:২৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



গল্প তো এই সমাজেরই প্রতিচ্ছবি। হোক তা কষ্টের। খুব সুন্দর করে গল্পের কাহিনী এগিয়ে গেছে। জীবন নির্ভর এসব কহিনী আরো উঠে আসা প্রয়োজন। তারেক ভাই, আশা করি আগামী বইমেলায় একটা গল্পের বই পাব।

১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: প্রথমেই মন্তব্যে অনেক অনেক ভাললাগা। বই বের করাতো অনেক কঠিন কাজ দেখা যাক কোনদিন সম্ভব হয় কিনা। অনেক ধন্যবাদ কাওসার ভাই।

১৪| ১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জীবনটা কষ্টের এক তৈলচিত্র :(

১৪ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা ভাই আর্কিওপটেরিক্স।

১৫| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শুভ কামনা।

১০ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৩২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.