নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর ২৬টি রাজতন্ত্র দেশের পরিচিতি ৩য় পর্ব

৩০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৫


পৃথিবীর ২৬টি রাজতন্ত্র দেশের পরিচিতি প্রথম পর্ব
পৃথিবীর ২৬টি রাজতন্ত্র দেশের পরিচিতি ২য় পর্ব
ব্রুনাই এর পরিচিতিঃ
ব্রুনাই হল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র এবং একটি ইসলামীক দেশ। দেশটি বোর্নিও দ্বীপের উত্তর উপকূলে অবস্থিত।আর এর উত্তরে দক্ষিণ চীন সাগর ও অন্য সব দিকে মালয়শিয়া। ব্রুনাই তেল সম্পদে সমৃদ্ধ একটি ধনী রাষ্ট্র। ১৯৬০ সালের শেষ দিকে এটি এই অঞ্চলের একমাত্র দেশ হিসেবে ব্রিটিশ উপনিবেশ হিসেবে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ১৯৮৪ সালে এসে দেশটি স্বাধীন হয়েছিল বা স্বাধীনতা পায়। ব্রুনাই এর দু-টি আলাদা এলাকা নিয়ে গঠিত। তাদের মধ্যে পশ্চিমেরটি বৃহত্তর। দুই এলাকাতেই সমুদ্র বন্দর আছে। তবে দুইটিকেই মালয়শিয়ার সারাওয়াক প্রদেশ ঘিরে রেখেছে। বন্দর সেরি বেগাওয়ান ব্রুনাইয়ের রাজধানী। ব্রুনাইয়ের আয়তন মাত্র ৫,৭৬৫ বর্গকিলোমিটার।
ব্রুনাইয়ের রাজনীতি একটি পরম রাজতন্ত্র কাঠামোতে সংঘটিত হয়। ব্রুনাইয়ের সুলতান হলেন একাধারে রাষ্ট্র এবং সরকারের প্রধান। সরকারের হাতে নির্বাহী ক্ষমতা ন্যস্ত। ব্রুনাইয়ে ২০ সদস্যবিশিষ্ট একটি আইন প্রণয়ন কাউন্সিল আছে । তবে এর সদস্যেরা আইন প্রণয়নে কেবল পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ করে থাকেন। ১৯৫৯ সালের সংবিধান অনুযায়ী পাদুকা সেরি বাগিন্দা সুলতান হাজি হাসানাল বোলকিয়াহ মুইযাদ্দিন ওয়াদ্দাউল্লাহ হলেন দেশের প্রধান। ১৯৬০সালে একটি বিপ্লবের পর থেকে ব্রুনাইয়ে মার্শাল ল' জারি হয়ে আছে।মালয় ভাষা এবং ইংরেজি ভাষা ব্রুনাইয়ের সরকারি ভাষা। ব্রুনাইয়ের অর্ধেকেরও বেশি লোকের মাতৃভাষা মালয় ভাষা। অন্যদিকে ইংরেজি মাতৃভাষী লোকের সংখ্যা হাজার দশেক। এখানকার প্রায় ১২% লোক চীনা ভাষার বিভিন্ন উপভাষাতে কথা বলেন। এছাড়াও বেশ কিছু সংখ্যালঘু ভাষা প্রচলিত। মালয় ভাষা দেশটির সার্বজনীন ভাষা বা লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা, তবে ইদানীং পর্যটন ও বাণিজ্যে ইংরেজি ভাষার প্রসার বেড়েছে।

ক্যাম্বোডিয়া এই দেশের পরিচিতিঃ
ক্যাম্বোডিয়া বা কাম্পুচিয়া হল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। ক্যাম্বোডিয়া নামটি যার উৎস হল স্থানীয় খমের ভাষার প্রতেহ্‌ কম্পুচিয়া আর এর অর্থ হল ( কম্বোজ প্রদেশ )। আবার অনেকের কাছেই এ দেশটি কাম্পুচিয়া নামেও পরিচিত। খমের ভাষায় স্রোক্‌ খ্‌মায় অর্থাৎ খমের দেশ নামটিও সুপ্রচলিত হয়ে আসছে। ক্যাম্বোডিয়ার উত্তর-পূর্বে লাওস, পূর্বে এবং দক্ষিণ ও পূর্বে ভিয়েতনাম, পশ্চিম ও উত্তর ও পশ্চিমে থাইল্যান্ড আর দক্ষিণ-পশ্চিমে থাইল্যান্ড উপসাগর। ফ্নম পেন দেশের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
প্রাচীনকাল থেকেই ক্যাম্বোডিয়াতে রাজতন্ত্র বিদ্যমান ছিল। এক হাজার বছরেরও আগে ক্যাম্বোডিয়া খমের জাতির আংকর সাম্রাজ্যের কেন্দ্র ছিল। আংকর সাম্রাজ্যটি ৬০০ বছর ধরে সমগ্র দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া জুড়ে বিস্তৃত ছিল। ১৮৬৩ থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত এটি একটি ফরাসি প্রোটেক্টোরেট ছিল। ১৯৭০ সালে রাজতন্ত্রের স্থানে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং ১৯৭৫ সালে খমের রুজ নামের একটি সাম্যবাদী সরকার ক্ষমতা লাভ করে। তারা দেশটিকে গণতন্ত্রী কাম্পুচিয়া নাম দেয়। খমের রুজের নিপীড়ন এবং চরমপন্থী সমাজতান্ত্রিক সংস্কার ক্যাম্বোডিয়ার সমাজ ও অর্থনীতিতে ধ্বস নামায়। ১৯৭৯ সালে ভিয়েতনাম ও ক্যাম্বোডিয়ার খমের রুজ বিরোধী শক্তি সরকারটির পতন ঘটায় এবং অপেক্ষাকৃত সহিষ্ণু একটি সাম্যবাদী সরকার গঠন করে। ১৯৮৯ সালে দেশটি সমাজতন্ত্র পরিত্যাগ করে এবং ১৯৯৩ সালে একটি নতুন সংবিধান পাস করে রাজতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়।

আর ক্যাম্বোডিয়ার রাজনীতি একটি সংসদীয় প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক রাজতন্ত্র কাঠামোয় সংঘটিত হয়। রাজা বা রাণী হলেন রাষ্ট্রের প্রধান। সরকারপ্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী। রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা সরকারের উপর ন্যস্ত। আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দ্বিকাক্ষিক আইনসভার উপর ন্যস্ত।

কুয়েত এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
কুয়েত রাজ্য একটি ছোট তেল সমৃদ্ধ দক্ষিণে সৌদি আরব এবং উত্তরে ইরাক বেষ্টিত রাজতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্র।এর রাজধানীর নাম কুয়েত সিটি।আর আরবি ভাষাই হল কুয়েতের সরকারি ভাষা। আদর্শ আরবি ভাষাটি ধ্রুপদী আরবি ভাষার একটি আধুনিকায়িত রূপ। ধর্মীয় আচার এবং অনুষ্ঠানে এখনও ধ্রুপদী আরবি ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অন্যান্য সমস্ত আনুষ্ঠানিক কাজকর্ম শিক্ষা এবং গণমাধ্যমে আদর্শ আরবি ভাষাতেই ব্যবহৃত হয়। কুয়েতের জনগণের প্রায় ৮৫% ভাব মৌখিক আদান প্রদানের জন্য উপসাগরীয় লোকেরাও আরবি ভাষাই ব্যবহার করেন। তাছাড়া দক্ষিণী আরবি ভাষা মেহরিতেও কিছু কুয়েতি কথা বলেন। বিদেশী ভাষা হিসেবে ইংরেজি ভাষা বহুল প্রচলিত। ইংরেজিতে বেতার টিভির অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়।

থাইল্যান্ড এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
থাইল্যান্ড হল প্রাঠেট্‌ ঠাই এর অর্থ হলো তাই প্রদেশ । এটি দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার একটি রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র। আর এখানের সরকারি নাম তাইরাজ্য আর থাই রাৎচা আনাচাক ঠাই অর্থাৎ তাই রাজ্য। এর বৃহত্তম শহর এবং রাজধানীর নাম হল ব্যাংকক। থাইল্যান্ড একমাত্র দক্ষিণ ও পূর্ব এশীয় রাষ্ট্র যা যুদ্ধকালীন সময় ব্যতীত কখনও কোন ইউরোপীয় বা বিদেশী শক্তির নিয়ন্ত্রণে ছিল না। ১৭৮২ সাল থেকে ১৯৩২ সাল পর্যন্ত দেশটিতে পরম রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত ছিল। ১৯৩২ সালে বিদ্রোহীরা একটি অভ্যুত্থান ঘটায় এবং দেশে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকে আজ পর্যন্ত থাইল্যান্ড বহু সামরিক এবং বেসামরিক সরকারের অধীনে শাসিত হয়েছে। ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত দেশটি শ্যামদেশ থাই সায়াম নামেও পরিচিত ছিল। সে বছর এর নাম বদলে থাইল্যান্ড রাখা হয়েছিল। তবে ১৯৪০সালের শেষের দিকে আবারও একে শ্যামদেশ নামে ডাকা হত। ১৯৪৯ সালে দ্বিতীয়বারের মত থাইল্যান্ড নামটি গ্রহণ করা হয়েছিল।
থাইল্যান্ডের মধ্যভাগে রয়েছে একটি বিস্তীর্ণ উর্বর সমভূমি। সেই সমভূমির মধ্য দিয়ে দেশের প্রধান নদী চাও ফ্রায়া এবং এর শাখানদী ও উপনদীগুলি প্রবাহিত হয়েছে। সেই অঞ্চলে দেশের ধান এবং অন্যান্য ফসলের অধিকাংশের আবাদ হয়। মধ্যভাগের সমভূমির পশ্চিম ও উত্তর এবং পূর্ব দিক ঘিরে রেখেছে পাহাড় ও মালভূমি। পশ্চিমের পর্বতশ্রেণী দক্ষিণ দিকে মালয় উপদ্বীপে প্রসারিত হয়েছে। থাইল্যান্ডের রাজধানী ও বৃহত্তম সাগর ব্যাংকক চাও ফ্রায়া নদীর মোহনায় থাইল্যান্ড উপসাগরের তীরে অবস্থিত।
থাইল্যান্ডের জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ থাই জাতির মানুষ। এরা প্রায় সবাই তেরাভাদা বৌদ্ধধর্ম পালন করে। থাইল্যান্ডে বসবাসকারী অন্যান্য জাতির মধ্যে আছে চীনা, মালয় এবং আদিবাসী পাহাড়ি জাতি, যেমন মং ও কারেন। থাইল্যান্ডের পরিশীলিত ধ্রুপদী সঙ্গীত ও নৃত্য এবং লোকশিল্প বিখ্যাত। কৃষিপ্রধান দেশ হলেও ১৯৮০সাল থেকে থাইল্যান্ডের অর্থনীতির দ্রুত উন্নতি ঘটছে।
থাইল্যান্ডের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস পড়ে যা পাওয়া যায়
বান চিয়াং সংস্কৃতির সময় থেকেই থাইল্যান্ডে বিভিন্ন স্থানীয় সংস্কৃতি বিরাজ করছিল। তবে ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে এর সংস্কৃতিতে ভারত, চীন এবং অন্যান্য দক্ষিণ ও পূর্ব এশীয় প্রতিবেশীর সংস্কৃতির প্রভাব পড়েছে। প্রথম সিয়ামিজ থাই রাষ্ট্র হিসেবে বিবেচনা করা হয় বৌদ্ধ সুখোথাই সুখোঠাই, অর্থাৎ সুখোদয় সাম্রাজ্যকে, যার সূচনা হয় ১২৩৮ সাল। চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে বৃহত্তর সিয়ামিজ সাম্রাজ্য আয়ুত্থাইয়া আয়ুট্‌ঠায়া, মূলতঃ অয়ুধ্যা প্রাধান্য লাভ করে। ১৪৩১ সালে সিয়ামিজ সৈন্য কর্তৃক অ্যাংকর লুণ্ঠনের পর অ্যাংকরের অনেক হিন্দু প্রথা ও আচার-অনুষ্ঠান সিয়ামের সংস্কৃতির অংশ হয়ে পড়ে। আর ১৭৬৭ সালে বর্মীদের হাতে আয়ুত্থাইয়ার পতনের পর কিছুকাল রাজা তাকসিনের টাক্‌সিন এর অধীনে থোনবুরি বা ঠোন্‌বুরি, অর্থাৎ ধনপুর থাইল্যান্ডের রাজধানী ছিলো। ১৭৮২ সালে রাজা প্রথম রাম চাকরি সাম্রাজ্যের রাজধানী হিসেবে ব্যাংকককে বেছে নেন।ষোড়শ শতাব্দী থেকে থাইল্যান্ডে ইউরোপীয় শক্তিগুলির আগমন ঘটতে থাকে। তবে তাদের প্রচুর চাপ সত্ত্বেও থাইল্যান্ড দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার একমাত্র দেশ যা কোন ইউরোপীয় শক্তির উপনিবেশে পরিণত হয়নি। এর প্রধান দু'টি কারণ হলঃ সপ্তদশ এবং অষ্টাদশ শতকে থাইল্যান্ডে ধারাবাহিকভাবে যোগ্য শাসকের শাসন এবং ব্রিটিশ ও ফরাসিদের মধ্যকার শত্রুতার সুযোগ নেয়া। অবশ্য ইউরোপীয় চাপের কারণে তারা ঊনবিংশ শতকে বিভিন্ন সংস্কার করতে বাধ্য হয় এবং ব্রিটিশদের ব্যবসায়িক সুবিধার জন্য কিছু বড় ছাড় দিতে হয়। উদাহরণস্বরূপ যা ১৯০৯ সালে অ্যাংলো সিয়ামিজ চুক্তির ফলে তারা দক্ষিণের তিনটি প্রদেশ হারায় যা পরবর্তীতে মালয়েশিয়ার তিনটি উত্তর প্রদেশে পরিণত হয়।
আর ১৯৩২ সালে একটি রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের ফলে নিয়মতান্ত্রিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে থাইল্যান্ড জাপানের পক্ষ নেয় তবে যুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রে পরিণত হয়। থাইল্যান্ড উপর্যুপরি বেশ কিছু সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যায়। ১৯৮০ সালে তাদের গণতন্ত্রে উত্তরণ ঘটে। ২০০৬ সালের ১৯শে সেপ্টেম্বর সামরিক বাহিনী থাকসিন সিনাওয়াত্রার ঠাক্‌সিন ছিন্নাওয়াট্‌ নির্বাচিত সরকারকে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।


ছবি ও তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট ।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

কল্লোল পথিক বলেছেন:




সুন্দর পোস্ট।
পোস্টে ++++++++++

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি । ভালো আছেন আপনি ।

২| ৩০ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:০০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার লেখনীয় অনেক কিছু জানতে পারলাম ।

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

৩| ৩১ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩০

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: প্রচেষ্টা ভালো, তবে তথ্যগুলো সম্ভবত শুধুই উইকি থেকে। লেখার উপস্থাপনা ভালো না। মাঝে মাঝে আবার ইটালিক করে রাখাটাও অর্থহীন মনে হলো। শুভকামনা রইলো। :)

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এখনো এ লাইনে কাচাতো ভাই তাই এরকম । এখনো পাকি নাই । তো কিছু শিখিয়ে দিবেন ভাই কেমন উপস্থাপন করলে ভালো হত । কৃতজ্ঞ থাকবো । ধন্যবাদ কবি ।

৪| ০৩ রা জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লাগলো ঠ্যঠা ভাইয়ের শেয়ার ।

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগ সার্চম্যান ভাই ।

৫| ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

সব পারি বলেছেন: প্রতিটি দেশের আয়তন, জনসংখ্যা, শিক্ষার হার, আয়ের উৎস প্রভৃতি বিষয়গুলো যোগ করলে পোষ্টটি আরও আকর্ষনীয় এবং তথ্যবহুল হতো এবং আমাদের মত সাধারণ মানুষের জ্ঞান আরও পরিস্ফুত এবং বিকশিত হতো।

পোষ্টটি প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। আশা করি ধারাবাহিকভাবে লিখে যাবেন। :)

৬| ০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০১

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/moonshine

এই ব্লগটা দেখতে পারেন। শুভকামনা রইলো। :)

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অসংখ ধন্যবাদ লিং এর জন্য ।

০৭ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ দেখা যাক কত দিন দিতে পারি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.