নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম ইঙ্গ-আফগান যুদ্ধ বা অকল্যান্ডের বোকামি এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৯


প্রথম ইঙ্গ আফগান যুদ্ধই অনেকের কাছে অকল্যান্ডের বোকামি নামেও পরিচিত ১৮৩৯ সাল থেকে ১৮৪২ সালের মধ্যে আফগানিস্তান এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে সে যুদ্ধটি সংঘটিত হয়। তাতে আফগানরা জয়লাভ করে। সে যুদ্ধে আফগান যোদ্ধাদের হাতে ৪,৫০০ ব্রিটিশ ও ভারতীয় সৈনিক এবং ১২,০০০ শিবির অনুসারী নিহত হয়। তবে সামগ্রিকভাবে পরাজিত হলেও সর্ব‌শেষ লড়াইয়ে ব্রিটিশরা আফগানদের পরাজিত করতে সক্ষম হয়েছিল। গ্রেট গেমের সময় সংঘটিত সংঘর্ষের মধ্যে সেটি অন্যতম প্রধান যুদ্ধ। সেসময় এশিয়ার আধিপত্য নিয়ে যুক্তরাজ্য এবং রুশ সাম্রাজ্যের মধ্যে প্রতিযোগীতা চলছিল।
১৮৩০ সালের দিকে ব্রিটিশরা ভারতে সুরক্ষিত অবস্থানে ছিল। কিন্তু ১৮৩৭ সাল নাগাদ আফগানিস্তান সিন্ধুতে অস্থিতিশীলতা ও শিখ সাম্রাজ্যের ক্ষমতা বৃদ্ধির কারণে লর্ড পালমারস্টোন এবং জন হবহাউস ভীত হয়ে আফগানিস্তানের মধ্য দিয়ে ভারতে রুশ আক্রমণ হতে পারে ধারণা করেছিলেন। রুশ সাম্রাজ্য মধ্য এশিয়ায় ধীরে ধীরে তার নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করে চলছিল। রুশদের বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সাথে মিত্রতার প্রস্তাব দিয়ে ব্রিটিশরা কাবুলে আফগানিস্তানের আমির দোস্ত মুহাম্মদ খানের কাছে দূত পাঠায়।সম্প্রতি দোস্ত মুহাম্মদ খান আফগানিস্তানের দ্বিতীয় রাজধানী পেশাওয়ার শিখদের কাছে হারিয়েছিলেন এবং তা পুনরুদ্ধারের জন্য সহায়তা চান। কিন্তু ব্রিটিশরা সহায়তা দিতে ইচ্ছুক ছিল না। এদিকে রুশরা কাবুলে দূত হিসেবে ইয়ান ভিতকেভিচকে পাঠিয়েছে সেই খবর ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড অকল্যান্ড জানতে পারেন। সমর্থনের জন্য দোস্ত মুহাম্মদ খান রুশদের সাথে হাত মেলাতে পারেন এমন সম্ভাবনা ছিল। ১৮৩৮ সালে আফগান এবং রুশদের মধ্যে আলোচনা ভেঙে যাওয়ার পর ভারতে রুশ আগ্রাসন নিয়ে ব্রিটিশদের ভীতি আরো ঘনীভূত হয়। পারস্যের কাজার রাজবংশ রুশদের সহায়তায় হেরাত অবরোধ করে কিন্তু ব্রিটিশরা যুদ্ধের হুমকি দেওয়ার পর তারা পিছিয়ে আসে।রুশরা দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ায় নিজেদের আধিপত্য বৃদ্ধি করতে চাইছিলেন। তারা কাজারদের সাথে মিত্রতা স্থাপন করে। কাজারদের সাথে আফগানিস্তানের অঞ্চলগত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিবাদ ছিল। লর্ড অকল্যান্ড প্রতিপক্ষকে দূর করে আফগানিস্তানে ব্রিটিশপন্থি শুজা শাহ দুররানিকে শাসক হিসেবে ক্ষমতায় বসানোর পরিকল্পনা করেন।ব্রিটিশরা আফগানিস্তানে আক্রমণের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে জানায় যে তারা বিদেশি হস্তক্ষেপ দূর করে শুজার বৈধ সরকারকে সমর্থন দিচ্ছে।

জন কেনের নেতৃত্বে সর্বমোট ২১,০০০ ব্রিটিশ এবং ভারতীয় সৈনিকদের বাহিনী ১৮৩৮ সালের ডিসেম্বরে পাঞ্জাব থেকে যাত্রা শুরু করেন। পরে তার বদলে যথাক্রমে স্যার উইলোবি কটন ও তারপর উইলিয়াম এলফিনস্টোনকে নেতৃত্ব দেওয়া হয়। তাদের সাথে ছিলেন কলকাতা সরকারের সাবেক প্রধান সচিব উইলিয়াম হে ম্যাকনাগটেন। তাকে কাবুলে ব্রিটেনের প্রধান প্রতিনিধি নির্বাচন করা হয়েছিল। ১৮৩৯ সালের মার্চের শেষভাগ নাগাদ ব্রিটিশ বাহিনী বোলান গিরিপথ অতিক্রম করে কোয়েটার বালুচ শহরে পৌছায় এবং কাবুলের দিকে যাত্রা শুরু করে। তারা দুর্গম এলাকা, মরুভূমি এবং ৪,০০০ মিটার উচু পার্বত্য গিরিপথ অতিক্রম করে ১৮৩৯ সালের ২৫শে এপ্রিল কান্দাহার পৌছে শিবির স্থাপন করে।১৮৩৯ সালের ২২শে জুলাই একটি ঝটিকা আক্রমণের মাধ্যমে ব্রিটিশরা গজনি দুর্গ দখল করে নেন। সেখান থেকে পূর্বের খাইবার পাখতুনখাওয়ার দিকের সমতল ভূমির দিকে নজর রাখা যেত। ব্রিটিশরা শহরের একটি ফটক উড়িয়ে দিয়েছিল। দুর্গ দখলের সময় ব্রিটিশদের পক্ষে ২০০ জন এবং আফগানদের পক্ষে ৫০০ জন হতাহত হয়। ১.৬০০ আফগানকে বন্দী করা হয়। গজনিতে রসদ সরবরাহ ভালো থাকায় সামনে অগ্রসর হওয়া সহজ হয়ে পড়ে।তারপর ব্রিটিশরা দোস্ত মুহাম্মদ খানের বাহিনীর বিরুদ্ধে একটি বড় বিজয় লাভ করে। তাতে দোস্ত মুহাম্মদের এক ছেলে আফগানদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। দোস্ত মুহাম্মদ খান তার অনুগত অনুসারীদের নিয়ে বামিয়ানে এবং পরে বুখারা পালিয়ে যান। ৩০ বছর পর শুজা শাহ দুররানি পুনরায় কাবুলের সিংহাসনে বসেন।

অধিকাংশ ব্রিটিশ সৈনিক ভারতে ফিরে আসে এবং শুধু ৮,০০০ সৈনিক আফগানিস্তানে থেকে যায়। তবে দ্রুত প্রতীয়মান হয় যে ব্রিটিশদের সবল উপস্থিতির মাধ্যমেই শুজার শাসন টিকে থাকতে পারে। ব্রিটিশ উপস্থিতি এবং শাহ শুজার শাসনের ফলে আফগানরা ক্ষুব্ধ ছিল। সৈনিকদের মনোবল বৃদ্ধির জন্য উইলিয়াম হে ম্যাকনাগটেন তাদের পরিবারের সদস্যদেরকে আফগানিস্তানে নিয়ে আসার অনুমতি দেন যার ফলে আফগানরা আরো ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। তার ফলে ধারণা জন্মিয়ে যায় ব্রিটিশরা স্থায়ীভাবে আধিপত্য স্থাপন করতে চাইছে। দোস্ত মুহাম্মদ ব্রিটিশ এবং তাদের আফগান মিত্রদের উপর ব্যর্থ আক্রমণ চালান। তারপর তিনি আত্মসমর্পণ করেন এবং ১৮৪০ সালে ভারতে নির্বাসিত হন।সে সময় নাগাদ ব্রিটিশরা বালা হিসার দুর্গ ত্যাগ করে এবং কাবুলের উত্তরপূর্বে স্থাপিত সেনানিবাসে সরে আসে। সেই স্থান প্রতিরক্ষার দিক থেকে উত্তম ছিল না। এলাকাটি নিচু ও জলাকীর্ণ‌ এবং পাহাড়বেষ্টিত ছিল। তাছাড়াও সেনানিবাসটি ছিল সেনাসংখ্যার তুলনায় অনেক বেশি বড় এবং গুদাম ও রসদ ছিল মূল সেনানিবাস থেকে ৩০০ গজ দূরের পৃথক দুর্গে। ১৮৪১ সালের এপ্রিল ও অক্টোবরের মধ্যে অসন্তুষ্ট আফগান গোত্রগুলি দোস্ত মুহাম্মদ খানের পুত্র ওয়াজির আকবর খানকে সমর্থনের জন্য বামিয়ান ও হিন্দুকুশ পর্বতমালার উত্তরে অন্যান্য স্থানে জোট বাধতে শুরু করেন। তারা মীর মাসজিদি খান এবং অন্যান্য নেতাদের নেতৃত্বে সংগঠিত হতে থাকে।১৮৪১ সালের নভেম্বরে উচ্চপদস্থ ব্রিটিশ অফিসার স্যার আলেক্সান্ডার বার্না‌স ও তার সহযোগীরা কাবুলে জনতার হাতে নিহত হন। ব্রিটিশরা এর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ফলে জনতা প্রতিরোধে আরো উৎসাহী হয়ে উঠে। ৯ নভেম্বর আফগানরা কাবুলের স্বল্প প্রতিরক্ষাসম্পন্ন সরবরাহ দুর্গে আক্রমণ করার পর ব্রিটিশদের অবস্থা আরো অবনতি হয়।পরের সপ্তাহগুলিতে ব্রিটিশ কমান্ডাররা আকবর খানের সাথে আলোচনার চেষ্টা চালায়। আফগানিস্তানে ব্রিটিশদের উপস্থিতির বিনিময়ে ম্যাকনাগটেন গোপনে আকবর খানকে উজির হওয়ার প্রস্তাব দেন। একই সময় আকবর খানকে হত্যার জন্য বিরাট অঙ্কের অর্থ ব্যয় করা হয় এবং আকবর খান তা জানতে পারেন। ২৩শে ডিসেম্বর সেনানিবাসের নিকটে আকবর খান ও ম্যাকনাগটনের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তাতে ম্যাকনাগটন ও তার সাথের অন্য তিনজন অফিসারকে আকবর খান হত্যা করেন। ম্যাকনাগটনের লাশ কাবুলের রাস্তায় টেনে নিয়ে বাজারে প্রদর্শন করা হয়। এলফিনস্টোন ইতিমধ্যে তার সেনাদের নেতৃত্ব কিছু অংশে হারিয়েছেন এবং তার কর্তৃত্ব অনেক হ্রাস পায়।

১৮৪২ সালের ১ জানুয়ারি উভয় পক্ষ একটি সম্মতিতে উপনীত হয়। তাতে বলা হয় যে আফগানিস্তান থেকে ব্রিটিশ গেরিসন ও এর উপর নির্ভরশীলরা নিরাপদে দেশত্যাগ করতে পারবে। তার পাঁচদিন পরে প্রত্যাহার শুরু হয়। ব্রিটিশ পক্ষে লোকসংখ্যা ছিল প্রায় ১৬,৫০০ যার মধ্যে ৪,৫০০ জন সৈনিক এবং ১২,০০০ শিবির অনুসারী ছিল। ব্রিটিশ বাহিনীর অধিকাংশ ছিল ভারতীয় ইউনিটভুক্ত এবং তাতে ৪৪তম রেজিমেন্ট অব ফুট ছিল একমাত্র ব্রিটিশ ব্যাটেলিয়ন।তুষারাবৃত গিরিপথ অতিক্রমের সময় গিলাজাই যোদ্ধাদের সাথে তাদের সংঘর্ষ হয়। গান্দামাক গিরিপথে ব্রিটিশ বাহিনীর সদস্যরা ব্যাপক সংখ্যায় নিহত হয়। তাদের মধ্যে শুধু ডঃ. উইলিয়াম ব্রাইডন জালালাবাদ ঘাটিতে পৌছান। সেসময় বাহিনীর সদস্যসংখ্যা চল্লিশের নিচে নেমে আসে। লড়াইয়ে ৪৪তম রেজিমেন্ট অব ফুটের প্রায় সবাই নিহত হয়। শুধু ক্যাপ্টেন জেমস সুটার ও সার্জেন্ট ফেয়ার এবং সাতজন সৈনিক বন্দী হওয়ায় বেঁচে যান। একই সময়ে আফগানিস্তানের অন্যান্য ব্রিটিশ অবস্থানের উপর আফগানরা আক্রমণ করেন। আক্রান্ত স্থানের মধ্যে ছিল কান্দাহার, জালালাবাদ ও গজনি। তার মধ্যে কান্দাহারে সবচেয়ে বেশি ব্রিটিশ সেনার উপস্থিতি ছিল। গজনি পরাজিত হলেও অন্যান্য গেরিসনগুলি ১৮৪২ সালের বসন্তে ভারত থেকে সাহায্যকারী সৈন্যবাহিনী আসার পূর্ব পর্যন্ত টিকে ছিল। আকবর খান জালালাবাদের নিকটে পরাজিত হন এবং কাবুল পুনরুদ্ধারের জন্য ব্রিটিশরা পরিকল্পনা প্রণয়ন করে।অন্যদিকে লর্ড অকল্যান্ড স্ট্রোকে আক্রান্ত হন এবং লর্ড এলেনবোরো তার স্থলে গভর্নর জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। তাকে যুদ্ধের অবসান করার দায়িত্ব দেয়া হয়। এলেনবোরো কান্দাহার ও জালালাবাদের সৈনিকদেরকে প্রতিশোধ গ্রহণ ও বন্দীদের মুক্তির পর ফিরে আসার নির্দেশ দেন।১৮৪২ সালের আগস্টে জেনারেল নট কান্দাহার থেকে অগ্রসর হন। তিনি বিভিন্ন এলাকায় লুঠপাট চালান এবং গজনি দখল করেন। ইতিমধ্যে জেনারেল পোলক জালালাবাদ আসার জন্য খাইবার গিরিপথ পরিষ্কার করা শুরু করেন। তার আগে জেনারেল সেল অবরোধ তুলে নিয়েছিলেন। জালালাবাদ থেকে জেনারেল পোলক আকবর খানকে পরাজিত করেন। কাবুল দখলের পূর্বে ব্রিটিশদের সম্মিলিত বাহিনী সকল প্রতিপক্ষকে পরাজিত করেন। একমাস পরে বন্দীদের মুক্ত করা এবং শহর তছনছ করার পর ব্রিটিশরা খাইবার গিরিপথ দিয়ে আফগানিস্তান ত্যাগ করে। দোস্ত মুহাম্মদ খান এরপর পুনরায় কাবুলের সিংহাসনে বসেন।

তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৪৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল পোস্ট!! ব্রিটিশরা ধোলাই খাইছিল তাহলে আফগানিদের কাছেও!

২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:৩১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ গেম ভাই দারুন ধোলাই খেয়েছিল ব্রিটিশরা ওদের হাতে ।

২| ২১ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৩

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আফগানরা কি সারাজীবন যুদ্ধ করেই কাটাইব! ব্রিটিশ, রুশরে শেষ করার পর আবার ইঙ্গ-মার্কিন আক্রমণ। যোদ্ধা জাতি বোধহয় এরাই। কাপুরুষের মত আত্মসমর্পণ না করে লড়ে যায়।

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:০৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হু তাই মনে হইতেছেগো ভাই ।

৩| ২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

র‍্যাশ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আফগানিস্তানে ব্রিটিশ আগ্রাসনের এই ইতিহাস সম্পর্কে জানা ছিল না। লেখককে ধন্যবাদ।

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আফগানরা এটা নিয়ে গর্ব করে আজো। দারুণ পোস্ট।

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু ভাই ।

৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

কল্লোল পথিক বলেছেন:



আফগানরা আসলেই দুধর্ষ!

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:২৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৬| ২২ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:০৯

Realanswer বলেছেন: ভাল লেখা শেয়ার করেছি

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৭| ২২ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

মাদিহা মৌ বলেছেন: ইতিহাস পড়তে সবসময়ই দারুণ লাগে!

তাহলে ব্রিটিশরা আমাদের আগেই আফগানদের হাতে মার খেয়েছিল?

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হু ইতিহাস তাই বলে । ধন্যবাদ ভাই ।

৮| ২৪ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৫

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: আফগানরা সাহসী হলেও ভীষণ ভাবে যুদ্ধবাজ । এরা মাথা থেকে ভাবে কম ,পেশী থেকে বেশী ভাবে ।

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শান্তনু ।

৯| ২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৪

mrof বলেছেন: পোস্ট তো সুন্দর হয়েছেই তবে ছবিগুলো কিন্তু খুবই আকর্ষনীয়।

২৬ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.