নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

না জানা বৃন্দাবন শহরের ইতিহাস

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৭


বৃন্দাবন হল ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মথুরা জেলার অন্তর্গত একটি শহর। হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে কৃষ্ণ এখানে নিজের ছেলেবেলা কাটিয়েছিলেন। শহরটি কৃষ্ণের জন্মস্থান হিসেবে কথিত জেলাসদর মথুরা থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে আগ্রা-দিল্লি হাইওয়ের উপর অবস্থিত।বৃন্দাবন শহরে রাধা ও কৃষ্ণের অনেকগুলি মন্দির আছে। হিন্দু ধর্মের বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের কাছে এটি একটি পবিত্র তীর্থস্থান।

সংস্কৃত ভাষায় বৃন্দাবন কথাটি এসেছে বৃন্দা,তুলসী, ও বন, অরণ্য শব্দদুটি থেকে। নিধুবন ও সেবাকুঞ্জে দুটি ছোটো তুলসীবন এখনও বিদ্যমান।
এটা মদনমোহন মন্দির, বৃন্দাবন এর ছবি
বৃন্দাবন ২৭.৫৮° উত্তর ৭৭.৭° পূর্ব অক্ষ-দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এই শহরের উচ্চতা ১৭০ মিটার ৫৫৭ ফুট।
২০১১ সালের জন গণনা অনুসারে বৃন্দাবনের জনসংখ্যা ৫৬,৬১৮। জনসংখ্যা ৫৬% পুরুষ ও ৪৪% নারী। বৃন্দাবনের সাক্ষরতার গড় হার ৬৫%, যা জাতীয় গড় হার ৭৪.০৪%-এর কম। বৃন্দাবনে জনসংখ্যার ১৩%-এর বয়স ৬ বছরের নিচে।
বৃন্দাবনে যমুনা নদীর তীরে কেশী ঘাট
তবে বৃন্দাবন কিন্ত একটি প্রাচীন শহর আর এই শহর হিন্দু ইতিহাসের সঙ্গে যুক্ত এবং হিন্দুধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান। এই শহরের প্রাচীনতম মন্দিরগুলির একটি হল গোবিন্দদেব মন্দির। এটি ১৫৯০ সালে নির্মিত হয়। সেই শতাব্দীরই গোড়ার দিকে বৃন্দাবন একটি শহর হিসেবে গড়ে ওঠেছিল।বৃন্দাবনের আদি অবস্থান কোথায় ছিল তা ১৬শ শতাব্দীর আগে মানুষ ভুলে গিয়েছিল। চৈতন্য মহাপ্রভু এই স্থান পুনরাবিষ্কার করেন। ১৫১৫ সালে কৃষ্ণের বাল্যলীলার স্থানগুলি নির্ধারণ করার উদ্দেশ্য নিয়ে চৈতন্য মহাপ্রভু বৃন্দাবনে এসেছিলেন। কথিত আছে তিনি দিব্য প্রেমের আধ্যাত্মিক ভাবে আচ্ছন্ন হয়ে বিভিন্ন পবিত্র বনে পরিভ্রমণ করেছিলেন। হিন্দুরা বিশ্বাস করেন তিনি তার দৈব আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে বৃন্দাবন এবং তার চারপাশে যে সকল স্থানে কৃষ্ণ তার বাল্যলীলা করেছিলেন বলে মনে করা হয় সেগুলি আবিষ্কার করেন।মীরা বাই মেবার রাজ্য পরিত্যাগ করে তীর্থযাত্রা করতে করতে বৃন্দাবনে আসেন। তিনি জীবনের শেষ ১৪ বছর বৃন্দাবনেই কাটান। যে মন্দিরে তিনি ছিলেন সেটি এখন প্রাচীন মীরাবাই নামে পরিচিত।বিগত ২৫০ বছরে বৃন্দাবনের অধিকাংশ বনই নগরায়ণের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এই নগরায়ণ প্রথম শুরু করেন স্থানীয় রাজারা। পরবর্তীকালে সেই কাজ চালিয়ে নিয়ে যান গৃহনির্মাতা সংস্থাগুলি। শুধুমাত্র কয়েকটি স্থান ছাড়া বাকি অঞ্চলের বনাঞ্চল স্থানীয় ময়ূর, গরু, বাঁদর ও বিভিন্ন ধরনের পাখি সহ বিলুপ্ত হয়। শহরে এখন অল্প ময়ূরই দেখা যায়। তবে বাঁদর ও গরু শহরের সর্বত্রই দেখা যায়।
গোবর্ধন অঞ্চলে কুসুম সরোবর স্নান ঘাট
হিন্দুধর্মের বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের কাছে বৃন্দাবন একটি পবিত্র তীর্থস্থান। এটি কৃষ্ণ উপাসনার একটি কেন্দ্র। বৃন্দাবন, গোবর্ধন ও গোকুল কৃষ্ণের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। কৃষ্ণের ভক্তেরা প্রতি বছর এই স্থানে তীর্থযাত্রায় আসেন এবং বিভিন্ন উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। ভাগবত পুরাণ অনুসারে, কৃষ্ণ গোপীদের গ্রাম গোকুলে তার পালক পিতামাতা নন্দ ও যশোদার গৃহে পালিত হয়েছিলেন। উক্ত পুরাণ অনুসারে কৃষ্ণ বৃন্দাবনের বনেই রাসলীলা ও অন্যান্য বাল্যলীলা করেন। তার দাদা বলরাম ও অন্যান্য রাখাল বালকদের সঙ্গে তিনি এখানে দুষ্টুমিও করে বেড়াতেন।
মদনমোহন মন্দির
মদনমোহন মন্দির মুলতানের রাজা কাপুর রাম দাস কালীয়দমন ঘাটের কাছে মদনমোহন মন্দিরটি নির্মাণ করেন। এটি বৃন্দাবনের অন্যতম প্রাচীন মন্দির। চৈতন্য মহাপ্রভুর জীবনের সঙ্গে এই মন্দিরটি ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। আওরঙ্গজেবের রাজত্বকালে এই মন্দিরের আদি মদনগোপাল বিগ্রহটি নিরাপত্তাজনিত কারণে রাজস্থানের কারাউলিতে স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে এই মন্দিরে মূল বিগ্রহের একটি প্রতিমূর্তি পূজিত হয়।
বৃন্দাবনে মীরা বাইয়ের মন্দির
নিধিবনের কাছে শাহজি মন্দিরের দক্ষিণ দিকে যে মন্দিরটি অবস্থিত সেই মন্দিরটিই মীরা বাইয়ের মন্দির । কোনো কোনো জীবনীগ্রন্থে বলা হয়েছে ১৫৪৭ সালে দ্বারকায় মীরা বাই সশরীরে দ্বারকায় কৃষ্ণ বিগ্রহে বিলীন হয়ে যান। তবে গবেষকরা এই কিংবদন্তির ঐতিহাসিকতা স্বীকার করেন না। তবে একথা সত্য যে মীরা বাই কৃষ্ণ উপাসনা নিয়েই থাকতেন এবং তার রচিত ভজনগুলি তাকে ভক্তি আন্দোলন যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্ত কবির স্বীকৃতি এনে দিয়েছিল।বাঁকেবিহারী মন্দির - স্বামী হরিদাস নিধিবন থেকে বাঁকেবিহারীর বিগ্রহটি আবিষ্কার করার পর ১৮৬২ সালে বাঁকেবিহারী মন্দির নির্মিত হয়।আর প্রেম মন্দির বৃন্দাবনের উপকণ্ঠে ৫৪ একর জমির উপর প্রেম মন্দিরটি নির্মিত। এটি প্রতিষ্ঠা করেন কৃপালু মহারাজ। মূল মন্দিরটি শ্বেতপাথরে নির্মিত এবং সেখানে কৃষ্ণের বহু মূর্তি খোদিত রয়েছে।অন্যদিকে রাধাবল্লভ মন্দিরটি হরিবংশ মহাপ্রভু রাধাবল্লভ প্রতিষ্ঠা করেন। এই মন্দিরের বেদীতে কৃষ্ণের বিগ্রহের পাশে রাধার একটি মুকুট রাখা থাকে।জয়পুর মন্দির হল জয়পুরের মহারাজ দ্বিতীয় সাওয়াই মাধো সিং ১৯১৭ সালে রাধামাধব মন্দির বা জয়পুর মন্দিরটি প্রতিষ্ঠান করেছিলেন।রাধারমণ মন্দিরটি গোপাল ভট্ট গোস্বামীর অনুরোধে নির্মিত হয়। এই মন্দিরে কৃষ্ণের একটি শালগ্রাম বিগ্রহ রয়েছে।শাহজি মন্দির ১৮৭৬ সালে লখনউয়ের শাহ কুন্দন লাল এই মন্দিরের নকশা করেন এবং মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই মন্দিরটি অনন্য স্থাপত্যশৈলী ও শ্বেতপাথরের সুন্দর ভাস্কর্যের জন্য বিখ্যাত। মন্দিরে বারোটি সর্পিল স্তম্ভ রয়েছে। প্রত্যেকটি স্তম্ভের উচ্চতা ১৫ ফুট। তাছাড়াও মন্দিরে বেলজিয়াম কাঁচের ঝাড়বাতি এবং তৈলচিত্র সমন্বিত একটি হলঘরও আছে।রঙ্গজি মন্দির ১৮৫১ সালে নির্মিত রঙ্গজি মন্দির বিষ্ণুর অন্যতম রূপ রঙ্গনাথ বা রঙ্গজির প্রতি উৎসর্গিত। এই মন্দিরে বিষ্ণু অনন্তশায়ী ভঙ্গিমায় পূজিত হন। মন্দিরটি দ্রাবিড়ীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত। এতে একটি ছয় তলা গোপুরম ও ৫০ ফুট উঁচু ধ্বজা স্তম্ভ রয়েছে। প্রতি বছর মার্চ,এপ্রিল মাসে মন্দিরে ব্রহ্মোৎসব উপলক্ষ্যে মন্দিরের উদ্যানে রথযাত্রা আয়োজিত হয়।গোবিন্দদেব মন্দির ১৫৯০ সালে মুঘল সম্রাট আকবরের দান করা লাল বেলেপাথর দিয়ে রাজা মানসিংহ সাত তলা উঁচু গোবিন্দদেব মন্দিরটি নির্মাণ করিয়েছিলেন। আওরঙ্গজেব এই মন্দিরটি ধ্বংস করে দেন।
রাধাদামোদর মন্দির ১৫৪২ সালে বৃন্দাবনের ষড়গোস্বামী কর্তৃক সেবাকুঞ্জে রাধাদামোদর মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়।কাত্যায়নী মন্দির ও ভূতেশ্বর মহাদেব মন্দির - রঙ্গনাথ মন্দিরের কাছে রাধাবাগে কাত্যায়নী মন্দির অবস্থিত। এটি একটি শক্তিপীঠ। কথিত আছে এখানে দেবী সতীর আঙটি পড়েছিল।চিন্তাহরণ হনুমান মন্দির অটলবনের কাছে অবস্থিত চিন্তাহরণ হনুমান মন্দিরটি হল হনুমানের মন্দির।

আর বৃন্দাবনের অন্যান্য পবিত্র স্থানগুলি হল সেবাকুঞ্জ, কেশীঘাট, শ্রীজি মন্দির, যুগলকিশোর মন্দির, লালবাবু মন্দির, রাজঘাট, কুসুম সরোবর, ইমলিতল, কালীয়ঘাট, রমণরেতি, বরাহঘাট, চিরঘাট, স্বামী হরিদাসের সমাধি। স্বামী হরিদাসের সম্মানে তার সমাধিতে প্রতি বছর একটি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এই সম্মেলনে ভারতের বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞেরা গান পরিবেশন করেন। সেবাকুঞ্জ রক্ষণাবেক্ষণ করে ব্রজ ফাউন্ডেশন।

তথ্য সূত্র: https://www.radhavallabh.com/
http://www.maavaishnavi.com/2011/12/04/uma-shakti-peeth-vrindavan-2nd-among-51-shakti-peethas/
আরো বেশ কিছু ওয়েব সাইট ।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

বারিধারা বলেছেন: মহাভারতে কৃষ্ণকে একজন দুরাচারী কূট কৌশলী হিসেবে দেখানো হয়েছে। নিজের ভাই শিশুপালকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা, বলরামের কাছে নিরপেক্ষ থাকার ঘোষণা দিয়েও পান্ডবপক্ষে যোগদান করা, নিরস্ত্র কর্ণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার জন্য অর্জুনকে উস্কানি দেওয়া, নিজ বোন সুভদ্রাকে দুর্যোধনের কাছে বিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা ভংগ করা, সত্যবাদী যুধিশটির কে মিথ্যা কথা বলিয়ে দ্রোণাচার্যকে নিরস্ত্র করা, দুর্যোধনকে কুপরামর্শ দিয়ে ভীমের সহজ শিকারে পরিণত করা, নিজ মাতুল শৈল্যকে হত্যা করার জন্য নকুলকে প্ররোচিত করা অন্যতম।

আরো আছে। রাধার সাথে বৃন্দাবনে যা করত, তা কি ধর্মীয় শাস্ত্রমতে ব্যভিচার নয়?

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:২৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।রাধার সাথে বৃন্দাবনে যা করত, তা কি ধর্মীয় শাস্ত্রমতে ব্যভিচার নয়?
ওটা ছিল নিলাখেলা । :P

২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: বৃন্দাবনের অস্তিত্ব কি আর্যদের ভারত দখলের পূর্বেও ছিল? থাকলে জানাবেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:২৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সঠিক বলতে পারবো না ভাই,ধারণার বাহিরে।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিস্তারিত তথিভিত্তিক পোষ্টে ভাললাগা :)

@বারিধারা, কৃষ্ণলীলা সম্পর্কে আপনার ধারনা স্বচ্ছ নয়। আরও পড়ুন আরো জানুন। পেয়ে যাবেন ..
আর শৌনা কথায় কান দিলে মিরাজ নিয়েও কিন্তু দুষ্ট লোক বহু বাজে কথা বলে... তাকি আপনি সত্য মানবেন?
সনাতন ধর্মও ইশ্বর, স্রষ্টা প্রদত্ত। পরে বদলে গেছৈ যেমন বদলে গিয়ে ইব্রাহিম আ: এর মাত্র ৫০০ বছর যেতে না যেতেই কাবায় ৩৬০টি মূর্তি উঠেছিল ...
যেমন মোহাম্মদ সা: এর মূল ইসলাম আজ শতধা বিভক্ত এবং সত্য বিচ্যুত....

সকল বিধানই আপেক্ষিক! আদম আ: থেকে পর্যায়ক্রমে বিধানে নিত্য বদল হয়েছে..তাই কোনটাকে অন্ধ ভাবে আঁকড়ে ধরে রাখাই পৌত্তলিকতা!
মুক্ত হউন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভৃণ্ড ভাই,এরপর ইচ্ছে আছে রাধা কৃষ্ণলীলা নিয়ে আরো একটু বিস্তারিত লেখব আবার ভয়ও লাগে ভাই কেও যদি আবার ধর্মিও দিক হিসেব করে খারাপ ভাবে বা মন খারাপ করে আর যদি আমার উপরে রাগ করে আবার ব্লগে রিপোট করে।

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগল ইতিহাস :)

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসু ভাই ।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: বাহ! কি চমৎকার ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখা এবং ছবি সুন্দর।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই ।

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

পুকু বলেছেন: very good post.expect more from you in future on this post.ভাল থাকবেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫

আজাবুল মরফুদ বলেছেন: জানার কেন শেষ নাই। ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই । এটাই সত্য শেষ নেই ।

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

এ এমডি নান্টু বলেছেন: বিস্তারিত তথিভিত্তিক লিখা বালো লাগলো ।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.