নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান এর অপর নাম সুস্থ মানুষকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:০৬


বিজ্ঞান হল ব্যাপক অর্থে জ্ঞান অর্জনের জন্য ব্যবহৃত একটি বিশেষ শব্দ যা আধুনিক যুগের আগে অনেক ঐতিহাসিক সভ্যতার মধ্যে বিদ্যমান ছিল । আধুনিক বিজ্ঞান তার পদ্ধতিতে স্বতন্ত্র এবং তার ফলাফলের মধ্যে সফল, তাই এটি এখন সংজ্ঞায়িত করে যে বিজ্ঞান শব্দটি কত কঠোর অর্থে ব্যবহৃত হয়।বিজ্ঞান শব্দটি উৎপত্তিগত অর্থে এক ধরনের জ্ঞান বুঝাতো কিন্তু বিজ্ঞান সম্পর্কিত জ্ঞান অর্জন বুঝাতো না । বিশেষ করে এটি ছিল এক ধরনের জ্ঞান যা মানুষ একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে এবং শেয়ার করতে প্রয়োজন হত । উদাহরণস্বরূপ, প্রাকৃতিক বিষয়গুলির জ্ঞান সম্পর্কে রেকর্ড ইতিহাসের অনেক আগেই সংগৃহীত হয়েছিল এবং জটিল বিমূর্ত ধারণাগুলির উন্নয়ন ঘটেছিল । এটি জটিল ক্যালেন্ডার নির্মাণ, কৌশলগত উপায়ে বিষাক্ত উদ্ভিদকে খাবার উপযোগী করে তৈরি করার কৌশল এবং পিরামিডের মতো ভবনগুলি নিয়ে গবেষণা করার কাজে ব্যবহৃত হত । যাইহোক, এই ধরনের জিনিসগুলির জ্ঞানের মধ্যে কোন সঙ্গতিপূর্ণ বিশিষ্ট পার্থক্য তৈরি করা হয়নি যা প্রতিটি সম্প্রদায়ের মধ্যে সত্য এবং অন্যান্য ধরনের সাম্প্রদায়িক জ্ঞানের মতো যেমন -পৌরাণিক কাহিনী এবং আইনি ব্যবস্থা ।আর এখন আমরা এই আধুনিক যুগে এসে সেই বিজ্ঞান নামক জ্ঞান ভাণ্ডারের যন্ত্রটিকে মানুষকে কিভাবে মারা যায় সেই পথে নিয়ে যাচ্ছি।
সংক্ষিপ্ত তার কিছু উদাহারণ তুলে ধরলেই আমরা বুঝতে পারবো বিজ্ঞান আমাদের কত ক্ষতি করছে ।

(*) আগে শুনতাম মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বা বেশি দূরের কোন ভ্রমণে গেলে হয়ত পায়ে হেটে নয়ত ঘোড়া বা গরুর গাড়ি ব্যবহার
করত ।আর এখন এই আধুনিক যুগে এসে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন যন্ত্রাঅংশ তৈরি করে গাড়ি বিমান রকেট আরো কত কি তৈরি করেছেন,যার
সঠিক হিসেব মানুষের রাখার সাধ্য নেই। আর ওই সব যন্ত্রাঅংশের গাড়িগুলোর কালো ধোয়া আমাদের চারোপাশের পরিবেশকে যেমন করে
তুলছে দূষীত তেমন কেড়ে নিচ্ছে অকাল কত মানুষের জীবন ।আমাদের এই পরিবেশ দূষিতর কারনে অকাল শিশুদের প্রাণহানী।

(*) আগের যেমন আজ থেকে একশত বা দেড়শত বছর আগে একেকজন মানুষ কম হলেও একশত ত্রিশ থেকে প্রায় একশত ষাট বছর
পযন্ত বেঁচে থাকতো,আর এখন এই আধুনিক যুগে এসে আমাদের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে পঞ্চাশ কি ষাট বছর ।আহা!রে এই আধুনিক যুগের
বিজ্ঞান যা আমাদের জীবনের ৯৯ থেকে ১০০ বাজিয়ে ছাড়ছে ।

(*)আদিযুগ অর্থাত সেই পাথুরে যুগের মানুষেরা খেত টাটকা শাকসবজী এবং টাটকা ফলমূল।যা শুধু টাটকাই নয় ছিল বিষ মুক্ত,আর
টাটকাতো দূরের কথা যাই খাচ্ছি সবই বিষ যুক্ত খাবার ।

দেখুন কম্পিউটার আমাদের যে ভাবে শরীরের যে ক্ষতি করছে,আমাদের শরীরে এক জায়গয়া বসে থাকার জন্য তৈরি হয়নি। সে সব সময় সচল থাকবে এমনই হওয়া উচিত। কিন্তু এমনটা না করে আমরা কাজের জন্য বহুক্ষণ একভাবে কম্পিউটারের মধ্যে মুখ ঢুকিয়ে বসে থাকি। ফলে শরীরের স্বাভাবিক ছন্দ বিগড়ে যেতে শুরু করে। একে একে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে মরণ রোগ।একাধিক গবেষনায় দেখা গেছে কেউ যদি দিনে ১০ ঘণ্টা বসে থাকেন তাহলে শরীরের যা ক্ষতি হয় তা ১ ঘণ্টা শরীরচর্চা করেও মেটানো সম্ভবনা।কিন্তু আজকালকার দিনে যে বেশিরভাগ মানুষকেই বসে কাজ করতে হয়। তাহলে কি তারা চাকরি ছেড়ে বাড়ি বসে থাকবেন? একদমই না। শুধু একটা কথা মাথায় রাখবেন। কখনো একটানা বসে বেশি কাজ করা যাবে না।কম পক্ষে একটানা২-৩ ঘণ্টা কাজ করার পর কম করে হলেও১৫ মিনিট হাঁটতে হবে,না হলে খবর আছে কিন্তু। আর যদি এমনটা করতে না পারেন তাহলেই দেখা দেবে জটিল সব রোগ।
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকলে কোলোন, ব্রেস্ট এবং এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি। বেশি সময় বসে থাকলে শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পায় কোষেদের জন্মহারও।আর তার ফলে ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বাড়ে। শিধু এখানেই শেয না দেহ সচল না থাকলে শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রাও কমে যায়। সেই কারণেও কিন্তু ক্যান্সার রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির আশঙ্কা আছে। কারণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই মারণ রোগকে আটকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।

(*)মানুষ এই আধুনিকযুগে দ্রুতগতিতে একজন অপরজনের সাথে যোগাযোগ কথা বলার প্রধান মাধ্যম হচ্ছে মোবাইল ।এক কথায় বর্তমানে আমরা মোবাইল ছাড়া একবারেই অচল, কিন্তু আমরা কি কেও একবার এর জন্যও ভেবে দেখেছি যে এই মোবাইল আমাদের আসলে কতটা ক্ষতি করছে ? ঘণ্টার পর ঘণ্টা নিশ্চিন্তে কথা বলে থাকি মোবাইলে।অথচ লুকিয়ে আছে কত বিপদ ডেকে আনতে পারে ?
১) বিজ্ঞানীদের মতে, একটি পরমানবিক চুল্লির যে বিপদ তার থেকে মোটেও কম নয় এই ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড এর ক্ষতি। যাদের করোটি যত পাতলা, তাদের মোবাইল এফেক্ট তত বেশি। ব্রেন টিউমার থেকে শুরু করে নার্ভাস সিস্টেম ব্রেকডাউন, হার্ট অ্যাটাক সব কিছুরই সম্ভবনা বেড়ে চলেছে।
২) মোবাইল ফোন ব্যবহার এর ফলে আমাদের মস্তিস্কের একটা অংশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে। তার ফলে মস্তিষ্কের টিস্যু গুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। মগজেও থাকে তার প্রতিক্রিয়া।
৩) ঝড়ের সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে সমূহ বিপদ দেখা যেতে পারে।
৪) বুক পকেটে মোবাইল রাখলে হার্টের সমস্যা হবার সম্ভবনা বেশি থাকে।
৫) ইয়ার ফোন ব্যবহার না করে, কানের গোড়ায় রেখে মোবাইল এ বেশি কথা বললে কানে কম শোনা এমনকি বধিরতার আশঙ্কা পর্যন্ত থাকতে পারে।
৬) বন্ধ্যাত্ব বাড়ছে। অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করলে মুখে ক্যানসার বা মেলিগনানট টিউমার এর ঝুঁকি বাড়ে।
৭) শিশুদের মস্তিস্কের কোষ নরম বলে তাদের মারত্মক ক্ষতি হচ্ছে। বিজ্ঞানী হাইল্যান্ড দেখিয়েছেন, তড়িৎ চুম্বকীয় দূষণের কারনেই শিশুরা এপিলেপসি ও অ্যাজমায় ভুগছে।
৮) লেফ সেলফড তথ্য-প্রমানের ভিত্তিতে সুদৃঢ় হয়ে যথেষ্ট জোরের সঙ্গে বলেছেন, সেলফোন এর প্রতিটা কল আমাদের মস্তিস্কের ক্ষতি করে। এমন কি প্যাসিভ স্মকারদের মত যে লোকটা মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে না কিন্তু মোবাইল ব্যবহারকারির কাছে রয়েছে সেও ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে। ফ্রান্সে সান্তিনি আর সুইডেন এ সানডস্তরম আর মাইলড এর সমীক্ষার ফলাফল লেফ সেলফড এর বক্তব্য কে আরও সুদৃঢ় করে তোলে। এঁদের সমীক্ষা অনুযায়ী, সেলফোন ব্যবহারকারি, ২৫% পর্যন্ত বিভিন্ন স্নায়বিক সমস্যায় ভুগছেন। যেমন, মাথাঘোরা, ক্লান্তি, স্মৃতি শক্তি হ্রাস, মাথা ঝিম ঝিম করা, ক্লান্তি ।
এইটুকেই আমরা বোঝতে পারি আসলে বিজ্ঞান দিনে দিনে আমাদের কত বড় বড় সর্বনাশ ডেকে আনছে ।

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

কলাবাগান১ বলেছেন: মানুষের বোকামির ও একটা লিমিট থাকে..... এই এক বাক্যই তার প্রমান
"আগের যেমন আজ থেকে একশত বা দেড়শত বছর আগে একেকজন মানুষ কম হলেও একশত ত্রিশ থেকে প্রায় একশত ষাট বছর
পযন্ত বেঁচে থাকতো"

আরে আমি তো জানি মানুষ আগে আরো বেশী বছর বাচত...একটু কম বললেন না???

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার । আমার নানা আজ থেকে বিশ বছর আগে মারা গেছেন ।আর নানার মৃত্যুর সময় বয়স হয়েছিল মাত্র ১৩৫
অন্যদিকে আমার দাদি মারা গেছিল ১৭ বছর আগে আর তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১২৩ বছর। :|

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: ১৩৫ বছর !!! উনার নাম তো বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক লোক হিসাবে গিনিস বুকে নাম থাকা উচিত।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনি আর ব্লগার চাঁদগাজী ভাই বিজ্ঞান বলতে এত বেহুশ কেন ? হু তহন যদি গিনিস বুকে নাম লেখান যেত তাই হয়ত হতো :)

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০০

আহা রুবন বলেছেন: আগের দিনের মানুষের আয়ু মোটেই বেশি ছিল না। তার তো ঠিক মত জন্ম তারিখের হিসেবই রাখত না। এই সেদিনও তো বাংলাদের সব মানুষের জন্ম তাররিখ থাকত পয়লা জানুয়ারি! মানুষের একটা প্রবনত হল একটা বয়সে সে বয়স কমাতে চায় আবার যখন সে বুড়ো হতে থাকে অতিরিক্ত মনযোগের আকর্ষণ তৈরি করার জন্য তখন তারা বয়স বাড়িয়ে বলা শুরু করে। ছোট বেলার কথা মনে করার চেষ্টা করেন--সত্তর/পঁচাত্তরে মানুষ লাঠি ভর দিয়ে চলাচল করত্। আর এখন? এরশাদ, আমাদের অর্থমন্ত্রীকে দেখেন...

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:১৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ছোট বেলার কথা মনে করার চেষ্টা করেন--সত্তর/পঁচাত্তরে মানুষ লাঠি ভর দিয়ে চলাচল করত্। আর এখন? এরশাদ, আমাদের অর্থমন্ত্রীকে দেখেন... ।
রুবন ভাই আমরা বর্তমান যুগের মানুষেরা কিন্ত বেশির ভাগই পঞ্চাশ কি ষাট পযন্ত বাঁচতেও পারবো না।

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

এ এমডি নান্টু বলেছেন: অনেক কিছুই সত্য কথা বলছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:১৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নান্টু ।

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিজ্ঞানের কুফল নেই তা নয়। অতিরিক্ত কার্বন নি:স্বরণ! ওজন স্তর ক্ষয়, সমুদ্রের উচ্ছা বৃদ্ধি সব কিচূর নিয়ামক হিসেবে আবিস্কৃত জিনিষের অধিক ব্যবহারই মূখ্য ভূমিকা পালনকারী!
কোন আতেলপনা দিযে এই সত্যকে ঢাকা যাবেনা।
@কলাবাগান কেন জানি বিজ্ঞান বলতেই অজ্ঞান। অতচ খোদ আমেরিকাতেও আমিষ সম্প্রদায় আজো এসব ছাড়াই তো বেশ আছে। সুস্থ সবল। ;) নয়?

বিজ্ঞানের সবচে বড় ক্ষতিতো লেখক উল্লেখই করেন নি! আলফ্রেড নোবেল এর ডিনামাইট! যদিও ভাল উদ্দেশ্যে তৈরী কিন্তু ফলাফলটা খারাপই । যে যাতনা কলাবাগন ভাই না বুঝলেও আলফ্রেড নোবেল অনুভব করেই সমস্ত সম্প্ত্তি নোবেল প্রদানে উইল করে যান।

বিজ্ঞানকে ছাড়া যাবে না। আসলেই কতটুকু প্রয়োজন তা নির্নয়ও আপেক্ষিক। পূজিবাদীর খপ্পরে পড়ে বিজআনের যথেচ্ছ অপ-বিকাশ! লোবীর লোভ বাঁধ মানেনা । তাই উপযোগীতা কৃত্তিম ভাবেই ক্রমশ তৈরী করতেই থাকে। যার ফাঁদে আমরা নিত্য ফেসে আছি।

প্রকৃতিতে বাঁচাও নিজে বাঁচো। নূন্যতম ব্যবহারে যতটা বেশী প্রকৃতি আর পরিবেশ বান্ধব করা যায় আবিস্কারে তার দিকে মনোযোগ দেয়া দরকার।
তড়িৎ চুম্বকীয় দূষণ মুক্ত বা খুবই কম মাত্রার সেল ফোন আবিস্কার সময়ের প্রয়োজন।

আর প্রকৃতিরই এও এক খেলা । পূর্বেও বহু সভ্যতা ধ্বংস হয়েছে। যেন চিহ্ণও নেই। আমারও হয়তো মহাকালে সেই ধ্ভংসের পথেই চলছি! কে জানে?

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:২৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভৃণ্ড ভাই জব্বর একখান কথা বলেছেনঃ
@কলাবাগান কেন জানি বিজ্ঞান বলতেই অজ্ঞান। অতচ খোদ আমেরিকাতেও আমিষ সম্প্রদায় আজো এসব ছাড়াই তো বেশ আছে। সুস্থ সবল। ;) নয়? আপনার সাথে আমি আমাদের প্রিয় ব্লগার চাঁদগাজী ভাইকেও যোগ করে দিলাম ;)

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: তা আপনে ইন্টারনেটে কী করেন? ইন্টারনেটও তো বিজ্ঞানের অবদান।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আমার ইন্টারনেট ব্যবহার করা শুধু সামুর কিছু বিজ্ঞান পাগল হাসান মাহবুব,চাঁদগাজী,কলাবাগান,এদের পোষ্ট পড়ার জন্য। ;)
হ্যা বললে কোন জড়িমানা নেই এটা বিজ্ঞানের বড় অবদান ।

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১০

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:২৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ নুর ভাই।

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

সেয়ানা পাগল বলেছেন: রুবন ভাইএর সাথে সহমত।
ডিনামাইট থাকার ফলেই পাহাড়- পর্বত কেটে রাস্তা- রেলপথ খুব কম সময়ে তৈরি করে যোগাযোগ মাধ্যম এত উন্নতি করা গেছে, যা কয়েক শতাব্দী লেগে যেত না হলে । বিজ্ঞান র ফলেই মানুষের গর আয়ু বেড়ে গেছে। আগে সামান্য কলেরা ও বসন্ত রোগে গ্রাম পর গ্রাম লোক শূন্য হয়ে যেত। যা অসম্ভব চিকিৎসা বিজ্ঞান র উন্নতি ফলে।

অবশেষে বলি , ছুরি দিয়ে আপনি আপেল কেটে খাবেন নাকি মানুষের গলা কাটবেন সেটা আপনার উপর ডিপেন্ড করছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৫:৫৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হ্যা ফলমূল যেন সবসময় টাটকা থাকে সে জন্য ফলে ফরমালিন দেয়া হয় আর সে জন্যই মানুষ এখন সবসময় ফরমালিন যুক্ত
টাটকা ফলমূল খেয়ে বড়ই উপকৃত হচ্ছেন এটাও কিন্ত বিজ্ঞানের বড় অবদান। :)

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

সেয়ানা পাগল বলেছেন: বর্তমানে মেয়েদের গর আয়ু ৮১ বৎসর এবং ছেলে দের গড় আয়ু ৭৬ বৎসর ।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:০১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: বলেন কি :)

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:০২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোঃ মাইদুল সরকার।

১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২

জেকলেট বলেছেন: আমার একটা বিষয় জানার ছিলো: আপনার নানা আর দাদীর সবচেয়ে বড় সন্তানের বয়স কত ছিলো?? অবশ্যই উত্তর দিবেন

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:০৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: তাদের বয়সের হিসেব রাখি নাই তবে নানায় বেশি বয়সেই বাপ হয়েছিল ।

১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গুহা মানবেরা গুহা থেকে বের হওয়ার চেস্টা করেছিলেন বলেই আজ মানব সভ্যতা এখানে এসেছে; না হয়, আমরা বানরের কাছাকাছি থাকতাম।

২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:০৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: :)

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সেয়ানা পাগল বলেছেন: @জেকলেট :) যদি ধরি নানা ২৯ বৎসর বয়সে বিয়ে করেছিলেন এবং প্রথম সন্তান এর বাবা হন ৩০ এ । তাহলে এখন তার বয়স হবে ১২৫ বৎসর! এনবং ইনিও একজন বিশ্বরেকর্ড এর অধিকারী ।

১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২৭

জেকলেট বলেছেন: @সেয়ানা পাগল: হাহাহাহাহ। আর দাদীরটা ও তো সেইরকম হোওয়ার কথা। ঐ সময়কার গড় বিয়ের বয়স ধরলে প্রথম সন্তানের বয়স ও বিশ্বরেকর্ড ধারী হো্য়ার কথা।
সিম্পল মেথ

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৫৭

নতুন বলেছেন: (*) আগের যেমন আজ থেকে একশত বা দেড়শত বছর আগে একেকজন মানুষ কম হলেও একশত ত্রিশ থেকে প্রায় একশত ষাট বছর পযন্ত বেঁচে থাকতো,আর এখন এই আধুনিক যুগে এসে আমাদের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে পঞ্চাশ কি ষাট বছর ।আহা!রে এই আধুনিক যুগের বিজ্ঞান যা আমাদের জীবনের ৯৯ থেকে ১০০ বাজিয়ে ছাড়ছে ।
(*)আদিযুগ অর্থাত সেই পাথুরে যুগের মানুষেরা খেত টাটকা শাকসবজী এবং টাটকা ফলমূল।যা শুধু টাটকাই নয় ছিল বিষ মুক্ত,আর
টাটকাতো দূরের কথা যাই খাচ্ছি সবই বিষ যুক্ত খাবার ।


চাকু নাপিতের হাতে দিয়ে ফোড়ার অপারেসন করতে দিয়ে বিজ্ঞানের দোষ দিলে কেমনে চলবে???

আধুনিক যুগে এখন মানুষের গড় আয়ু কমেছে??

এটা পুরাই নেমকহারামের মতন হইয়া গেলো ভাই...

ছোট বেলায় টিকা নিছেন... তাই অনেক রোগ আপনার হয়নাই। এন্টিবায়োটিক আবিস্কার হইছে তাই অনেক জখম হবার পরেও সেই গুলি পচন ধরে মারা জাওয়ার হাত থেকে বেচেছেন.... মা শিশু মৃত্যুর হার অনেক কমে গেছে....

পক্স, পলিও রোগ বিদায় নিয়েছে.... আমাদের দেশেই একটা সময় কলেরা, বসন্তে কি পরিমান মানুষ মারা গেছে সেটা আপনার দাদা/নানার কাছে শুনে দেখতে পারেন....

এখনো যদি আপনার হাটে` ব্লক হয় তবে ডাক্তারা রিং পড়িয়ে দেবে...মারা যেতে হবে না আপনাকে।
যার হয় যক্ষা তার নাই রক্ষা!!!! এই প্রবাদ আমাদের দেশেরই.... এটা ভুলে গেছেন আপনি....

এখন যদি আপনি অলস হয়ে হাটাহাটি না করেন..... বেশি ক্যালরীর খাবার খেয়ে ডায়াবেটিক,হাট`এর রোগে আক্রান্ত হন তবে সেটা বিজ্ঞানের দোষ কিভাবে হয়????

আমাদের দেশের মানুষ মুনাফার জন্য খাবারে ভ্যজাল দেয়.... এটা আমাদের দেশের মানুষের ভন্ডামীর ফল.... বিজ্ঞানের দোষ না....

আশা করি একটু চিন্তা করে দেখবেন... আর যদি মনে করেন যে বিজ্ঞান আসলেই খারাপ করছে... তবে সকল কিছু বাদ দিন.... আমিশ হয়ে যান....

২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: তবে যা বলেছেন বেশ বলেছেন ভাই।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:২২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনার চিন্তা ভাবনার তারিপ করতে হয়। :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ;)

১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: "আপনি আর ব্লগার চাঁদগাজী ভাই বিজ্ঞান বলতে এত বেহুশ কেন"

বিজ্ঞানের জগতে বিচরন করি.... এতেই বুঝতে পারি যে অন্ধ বিশ্বাস কিভাবে মানুষকে পিছিয়ে দিয়ে গুহা মানবে রূপান্তরিত করে

২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: #:-S

১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:৪৫

তাতিয়ানা পোর্ট বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:


গুহা মানবেরা গুহা থেকে বের হওয়ার চেস্টা করেছিলেন বলেই আজ মানব সভ্যতা এখানে এসেছে; না হয়, আমরা বানরের কাছাকাছি থাকতাম।

কলাবাগান১ বলেছেন: "আপনি আর ব্লগার চাঁদগাজী ভাই বিজ্ঞান বলতে এত বেহুশ কেন"

বিজ্ঞানের জগতে বিচরন করি.... এতেই বুঝতে পারি যে অন্ধ বিশ্বাস কিভাবে মানুষকে পিছিয়ে দিয়ে গুহা মানবে রূপান্তরিত করে

২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: 8-|

১৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:০২

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: বিজ্ঞান মানুষের উন্নয়ন করছে।

২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

জেকলেট বলেছেন: নানা আর দাদীর বয়স ঠিক মতই মনে রাখলেন আর তাদের সন্তানদের খবর নাই???? তাজ্জব ব্যাপার

২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এখকার দিনের খাবারে যে ভ্যজাল তাতে কোন কিছূই যে আর মেমরিতে আটকিয়ে রাখতে পারছিনাগো ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.