নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায় স্তন কেটে ফেলা জরুরি

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩


মেডিকেল গভেষকদের মতে এ পযন্ত স্তন ক্যান্সারে নারীদের মৃত্যুর হার সব থেকে বেশি। ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে সব থেকে বেশি এই ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা বা ঝুঁকি রয়েছে। আশ্চর্যজনক ব্যাপার হল এতোদিন এই ক্যান্সারের ব্যাপারে নারীদের সচেতন করার জোরটা ছিল বেশি, কিন্তু এখন পুরুষদেরকেও সচেতন করার জোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কারন হিসেবে বিশেষজ্ঞদের মতে পুরুষদের মধ্যেও স্তন ক্যান্সার দেখা দিতে পারে। যদিও এখনো পুরুষদের স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হার খুবই কম । এক হিসেবে দেখা গেছে যুক্তরাজ্যে প্রতিবছর প্রায় ৪১ হাজার মহিলা স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় আর সেই তুলনায় মাত্র ৩০০ জন পুরুষ এই রোগে আক্রান্ত হন।

৫০ থেকে ৭০ বছর বয়সী নারীদের প্রতি তিনবছর পর পর ব্রেস্ট স্ক্রিনিং বা ম্যামোগ্রাম করানো উচিত। ম্যামোগ্রাম হচ্ছে এক্সরের মাধ্যমে নারীদের স্তনের অবস্থা পরীক্ষা করা। সাধারণত প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার এতো ছোট থাকে যে বাইরে থেকে সেটা বোঝা সম্ভব হয় না। কিন্তু ম্যামোগ্রামের মাধ্যমে খুব ছোট থাকা অবস্থাতেই বা প্রাথমিক পর্যায়েই ক্যান্সার নির্ণয় করা যায়। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পরলে ক্যান্সার থেকে সুস্থ্য হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রচুর থাকে। আর এই পরীক্ষার জন্য মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে।বিআরসিএ অথবা ব্র্যাকা নামের একটি জিন আছে সবার শরীরে। কিন্তু এই জিনের কোনও একটিতে যখন ত্রুটি দেখা দেয় তখন সেটা ডিএনএর ক্ষতি করতে পারে এবং তার জের ধরে শরীরের কোষে ক্যান্সারও দেখা দিতে পারে।যুক্তরাজ্যে স্তন ক্যান্সারের যত রোগী আছেন তাদের প্রায় ৫ শতাংশের শরীরেই আছে এই ব্র্যাকার ত্রুটিপূর্ণ জিন। আর এই জিনটিকে নির্মূল করতে অপারেশনের মাধ্যমে স্তন কেটে ফেলে দেওয়া হয় চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হয় ম্যাসটেকটোমি।ব্রিটেনে সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় বলা হয়েছে ত্রুটিপূর্ণ ব্র্যাকা জিন আছে স্তন ক্যান্সারের যেসব রোগীর শরীরে তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আর যাদের শরীরে এই ত্রুটি নেই তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনার সমান।প্রায় তিন হাজার রোগীর উপর এই গবেষণাটি চালিয়ে দেখা গেছে রেডিওথেরাপি কিম্বা ম্যাসটেকটোমি যে ধরনের চিকিৎসাই তারা নিয়ে থাকুক না কেনো তার ফলাফল একই দাঁড়ায়।বিশেষজ্ঞরা মতে এর অর্থ হলো স্তন কেটে ফেলে দেওয়ার মতো বড়ো রকমের এক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে অল্প বয়সী নারীরা আসলে একটু সময় নিতে পারেন।বিআরসিএ বা ব্র্যাকার দুটো জিন আছে ব্র্যাকা এক এবং ব্র্যাকা দুই। চিকিৎসকরা বলছেন এই জিনের রূপান্তরের ফলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি চার থেকে আটগুণ বেড়ে যায়। যেসব নারীর উপর এই গবেষণাটি চালানো হয়েছে তাদের ১২ শতাংশের ক্ষেত্রেই দেখা গেছে যে তাদের শরীরে ব্র্যাকার রূপান্তর ঘটে সেখানে ত্রুটি দেখা দিয়েছিলো।চিকিৎসকদের গবেষণায় আরো দেখা যায় যেসব রোগীর শরীরে ব্র্যাকা ত্রুটি ছিলো এবং যাদের ছিলো না তারাও প্রায় একই সময়কাল পর্যন্ত বেঁচে ছিল।তবে গবেষকরা বলছেন নতুন করে দীর্ঘ মেয়াদী সময়ে যাতে ক্যান্সার হতে না পারে সেজন্যে রোগীদের শরীরে এই ম্যাসটেকটোমি উপকারী হতে পারে।

এই ব্র্যাকা জিনটির অতি সুপরিচিত একটি নাম বিখ্যাত হলিউড মুভির অভিনেত্রী অ্যাঞ্জেলিনা জোলি । হলিউডের এই অভিনেত্রী যখন জানতে পারেন যে তার স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৮৭ শতাংশ রয়েছে তখনই তিনি অপারেশন করে স্তন কেটে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধের একটিই উপায় আর তা হল ম্যাস্টেকটোমি বা অপারেশন করে স্তন কেটে ফেলা। তবে এই গবেষণায় ক্যান্সার হওয়ার আগেই স্তন কেটে ফেলে দেওয়ার বিষয়ে নজর দেওয়া হয়নি।
এই ম্যাস্টেকটোমি নিয়ে বাংলাদেশে শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি এবং ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাহনাজ চৌধুরীর একটি সাক্ষাৎকার। অডিও কিলিপটি বিবিসি বাংলা
স্তনের কোন অংশ চাকা চাকা হয়ে যাওয়া অথবা কোন লাম্প দেখা যাওয়া।
স্তনের আকার বা আকৃতির পরিবর্তন ।
স্তনবৃন্তের আকারে পরিবর্তন।
স্তনবৃন্ত থেকে রক্ত বা তরল পদার্থ বের হওয়া।
স্তনবৃন্তের আশেপাশে রাশ বা ফুসকুড়ি দেখা যাওয়া।
বগলে ফুলে যাওয়া বা চাকা দেখা দেয়া।
স্তনের ভেতরে গোটা ওঠা বা শক্ত হয়ে যাওয়া।
এগুলো হল স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ অথবা উপসর্গ।

তথ্যসূত্রঃ https://www.breastcancercare.org.uk/
এবং বিশেষ কৃতজ্ঞতা বিবিসি বাংলা ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: খুবই উপকারি কথা গুলো।
এই পরিক্ষা দেশের কোথায় করাযায়?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সে বেপারে জেনে জানাবো।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের মানুষেরা খাদ্যে কেমিক্যাল মিশায়ে, নিজেরাই নিজেদের হত্যা করছে

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: খাদ্যে কেমিক্যালও কিন্ত বিজ্ঞানের আবিস্কার চাঁদগাজী ভাই ;)

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: খুবই ভয়াবহ একটা বিষয়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পুরুষদেরও সচেতন হতে হবে।

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অন্যতম কারণটা কি?

শক্ত করে ব্রা পরে থাকলে নাকি এমনটা হয়?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অতিরিক্ত মদ্যপান মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তাই আপনি যদি স্তন ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পেতে চান, তাহলে অবশ্যই মদ্যপানের পরিমাণ কম করুন।
অস্বাস্থ্যকর ডায়েট স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই আপনি যদি স্তন ক্যান্সারের শিকার না হতে চান, তাহলে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলুন। আর ডায়েটের তালিকায় টাটকা ফল এবং সব্জি রাখুন।
যিনি রোজ নিয়ম করে শরীর চর্চা করেন, তাঁর স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে। সমীক্ষা বলছে যে, সপ্তাহে ৭৫ থেকে ১৫০ মিনিট দ্রুতবেগে হাঁটলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
যে সমস্ত মহিলারা শিশুদের স্তন্যপান করান, তাঁদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কম থাকে।
ধূমপান যে শুধুমাত্র আমাদের শরীরেরই ক্ষতি করে তাই নয়, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে কম বয়সী মেয়েরা যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি খুব বেশি থাকে। B-)

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রেমের আলো জ্বালাবো-প্রেমে
স্তন ক্যান্সার - ভয় নয় সচতেনতা চাই! চাই ভালবাসা দেহাতীত!

প্রথম যেদিন শীৎকার চিৎকারে বদলে গেল
চমকে উঠেছিলাম!
তোমার প্রিয় সুখ বদলে গেল অসুখে
একদিন, দুদিন, বহুদিন…
হঠাৎ অলখে কর্কট তোমাতে বেঁধেছে বাসা কেউ বুঝিনি!

অত:পর
ডাক্তার প্রথম যেদিন ইতস্ত:ত করছিলেন
বুঝেছিলাম অমঙ্গল কিছু একটা…

রাতের পর রাত নির্ঘুম!
তুমি জেগে উঠেই আহলাদে জড়িয়ে ধর,
বলোনা কি হয়েছে? বুকে পাষাণ বেঁধে-
আলতো আদরে শুইয়ে দিই তোমায় - কিছু হয়নি বলে!
তোমার স্তনে যে ক্যান্সার সে কথা কি করে বলি !

সেই প্রথম অনুভব, প্রথম সোহাগ, প্রথম পাগলামো
আমার সুডৌল স্তনপ্রীতিতে
অবাক হয়েছিলে খুব!
নিত্যকার খুনসুটিতে তা নিয়েই তুমি ছড়াতে সুবাস
হাসি আনন্দ মিলনে পরিপূর্ণতায়!

প্রেম, আলো, সুবাস যেমন লুকানো যায় না
ব্যাথা কষ্টও বুঝি তেমনি-
তোমার স্তন ক্যান্সার!!! ফেলে দিতে হবে-তোমাকে বাঁচাতে হলে!

তুমি ভেঙ্গে পড়লে অনেক বেশি!
তুমি ভীতা হলে! সন্ত্রস্ত হলে,
শূন্যতা তোমাকে কুড়ে কুড়ে খেত!
আমাকে কি কেবলই মাংসাসী মনে হয়?
ঠোট চেপে ধরলে- বলতেই!

তোমার অংগ কে তো ভালবাসিনী –
তুমিই আমার প্রেম।
আমার পা ভেঙ্গে গেলে তুমি কি ফেলে যেতে?
কিংবা হাত?
তবে?

আমরা দু’জনে মিলেই করব জয়
ভালবাসায় ভরে দেব ভুবন-
সমস্ত অলিক চেতনায় কুঠারাঘাত করে

দেহাতীত সত্যে, আত্মার ভেতরে আত্মায়
প্রেমের আলো জ্বালাবো-প্রেমে।

ব্লগার ইপ্সিতা চৌধুরীর স্তন ক্যান্সার বিষয়ক লেখা পড়ে অনুপ্রানীত হয়ে লেখা কবিতা। সামুতেই প্রকাশিত।
আপনার সৌজন্যে পুরোটাই তুলে দিলাম :)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বৃহৎ আকারের একটি কৃষ্ণ গহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন যেখান থেকে গরম গ্যাস বেরিয়ে আসে । জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে যখন কসমিক গ্যাস এই গহ্বরের কাছে গিয়ে পৌঁছচ্ছে তখন ওই গহ্বরটি সেই গ্যাস ভেতরে টেনে নিচ্ছে এবং একই সাথে কিছু গ্যাস ঢেকুর তোলার মতো করে এই মহাকাশে ফিরিয়েও দিচ্ছে।হাবল ও চন্দ্রা টেলিস্কোপে ধরা পড়েছে এই উগড়ে দেওয়া গ্যাস। আর এই গ্যাস এমন একটি কৃষ্ণ গহ্বর থেকে বেরিয়ে আসছে যা কীনা আমাদের এই পৃথিবী থেকে আটশো মিলিয়ন আলোক-বর্ষ দূরে।
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী জুলি কমারফোর্ড বলেছেন কৃষ্ণ গহ্বর হচ্ছে অত্যন্ত ক্ষুধার্ত সর্বগ্রাসী এক রাক্ষসের মতো। আশেপাশে যা কিছু পায় তার সবকিছুই সে তার পেটের ভেতরে গোগ্রাসে টেনে নেয়। তবে তারা শুধু গিলেই খায় তা নয় এসময় তারা বেশি খেয়ে ফেললে যেরকম ঢেকুর উঠে তেমনি করে তারাও সেসব উগরেও দেয়।গিলে খাওয়া গ্যাস একবার উগড়ে দেয় এরকম বহু কৃষ্ণ গহ্বরের উদাহরণ আছে। কিন্তু তারা এমন সুপারম্যাসিভ একটি কৃষ্ণ গহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন যেখান থেকে একবার নয় দুইবার ঢেকুর উঠছে।উগড়ে দেয়া এসব গ্যাসের ভেতরে আছে উচ্চ শক্তিমত্তার কণাও।অত্যন্ত বৃহৎ আকারের এসব কৃষ্ণ গহ্বর সাধারণত দেখা যায় প্রায় সব বড় বড় গ্যালাক্সির কেন্দ্রেই। এসব গ্যালাক্সি থেকে যেসব রশ্মি নিঃসৃত হচ্ছে সেগুলো ধরা পড়েছে চন্দ্রা টেলিস্কোপে। এই রশ্মিকে অনুসরণ করেই জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এই কৃষ্ণ গহ্বরটির অবস্থান চিহ্নিত করেছেন।অন্যদিকে হাবল টেলিস্কোপে দেখা গেছে নীল রঙের একটি গ্যাসের মেঘ কৃষ্ণ গহ্বর থেকে বেরিয়ে আসছে প্রথমবারের উদগীরণের পর। তারা দেখেছেন গ্যাসের এটম থেকে এসব ইলেকট্রন নির্গত হচ্ছে। তারা অনুমান করছেন যে কৃষ্ণ গহ্বরটির চারপাশে রেডিয়েশনের বিস্ফোরণের কারণে এরকমটা হয়ে থাকতে পারে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা টেলিস্কোপের সাহায্যে এসবরে কিছু ছবিও তুলতে সক্ষম হয়েছেন। বিজ্ঞানী জুলি কমারফোর্ড বলছেন এটা অনেকটা এরকম। ভেবে দেখুন কেউ খাবার টেবিলে বসে খাবার খাচ্ছেন। এসময় তারা যেমন ঢেকুর তোলেন এই কৃষ্ণ গহ্বরগুলোও সেভাবে সবকিছু গিলে খাওয়ার পর ঢেকুর তুলতে থাকে।বিজ্ঞানীরা বলছেন নতুন এই আবিষ্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর অর্থ হলো- কৃষ্ণ গহ্বরগুলো একটি চক্রের ভেতর দিয়ে চলে। গ্যাস উগরে দেওয়ার কারণে সেটি একবার উজ্জ্বল হয়ে উঠে এবং তারপর আবার অন্ধকারে ডুব দেয়। ;)
অতিরিক্ত মদ্যপান মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তাই আপনি যদি স্তন ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা পেতে চান, তাহলে অবশ্যই মদ্যপানের পরিমাণ কম করুন।
অস্বাস্থ্যকর ডায়েট স্তন ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই আপনি যদি স্তন ক্যান্সারের শিকার না হতে চান, তাহলে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলুন। আর ডায়েটের তালিকায় টাটকা ফল এবং সব্জি রাখুন।
যিনি রোজ নিয়ম করে শরীর চর্চা করেন, তাঁর স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে। সমীক্ষা বলছে যে, সপ্তাহে ৭৫ থেকে ১৫০ মিনিট দ্রুতবেগে হাঁটলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
যে সমস্ত মহিলারা শিশুদের স্তন্যপান করান, তাঁদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও কম থাকে।
ধূমপান যে শুধুমাত্র আমাদের শরীরেরই ক্ষতি করে তাই নয়, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে কম বয়সী মেয়েরা যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি খুব বেশি থাকে।
কবিতার জন্য এক্সটা কৃতজ্ঞতা ।

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৬

আল ইফরান বলেছেন: আমার পরিচিতির মধ্যে এক খালাম্মা লজ্জায়-সংকোচে বলতে পারেন নাই প্রাথমিক অবস্থায়। পরবর্তীতে উনাকে যখন হসপিটালাইজড করা হলো তখন পরিস্থিত চলে গেছে নিয়ন্ত্রনের বাইরে। আমাদের সামাজিক ট্যাবুর ব্যারিয়ার ভাংগাটা এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আর তার সাথে নারীর স্তনকে সেক্সুয়ালি অবজেকটিফাই না করে শরীরের আরেকটি অত্যাবশ্যকীয় অংগ হিসেবে মনে করা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সময়উপযোগী কমেন্টের জন্য।

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার বিষয় জানা হলো।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মামুন ইসলাম।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:১১

সোহানী বলেছেন: খুবই গুড়ুত্বপূর্ণ পোস্ট। দিন দিন এর আক্রান্তের সংখ্য ভয়াবহের দিকে যাচ্ছে। উন্নত বিশ্বে নারীদের একটা নির্দিষ্ট সময় পর পর পরীক্ষা করা হয় যা আমাদের দেশে চিন্তারই বাইরে। এমন কি তারা জানে ও না এর লক্ষনগুলো কি কি।

যেমন সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অন্যতম কারণটা কি? শক্ত করে ব্রা পরে থাকলে নাকি এমনটা হয়?
বা
আল ইফরান বলেছেন: আমার পরিচিতির মধ্যে এক খালাম্মা লজ্জায়-সংকোচে বলতে পারেন নাই প্রাথমিক অবস্থায়।

দেখুন সাধারন শিক্ষিতরাই জানে না লক্ষন বা কারন। যেখানে সারা বিশ্ব ব্যাপক প্রচারতা চালাচ্ছে সাধারনকে অভিহিত করার জন্য কিন্তু আমরা ব্যাক্তিগত উদ্যোগ ছাড়া কেউই টেস্ট করাই না জানি না।

যত বেশী লিখালিখি হবে মানুষ সচেতন হবে।

আবারো ধন্যবাদ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: উপযুক্ত এবং সময়পোযী মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ বোন।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খুবই গুড়ুত্বপূর্ণ এবং কাজের একটা পোস্ট। আমার মনে হয় বেশি টাইট ফিটিং জামা না পড়াই ভাল।
আমাদের সমাজে বেশির ভাগ নারীরাই এখন টাইট ফিটিং জামা পড়েন তার ভিতর আবার ব্রা :(

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: সকলের সচেতনতা প্রয়োজন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.