নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডান্ডি পদযাত্রা বা লবন সত্যাগ্রহ যা ছিল ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮


১৯৩০ সালের ১২ই মার্চ অনুষ্ঠিত হওয়া ডান্ডি পদযাত্রা বা লবন সত্যাগ্রহ শুরু ছিল ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। লবণ পদযাত্রা ঔপনিবেশিক ভারতে ব্রিটিশদের একচেটিয়া লবণ নীতির বিরুদ্ধে একটি অহিংস করপ্রদান বিরোধী প্রতিবাদ আন্দোলন। আর ঐতিহাসিক সেই আন্দোলনের মাধ্যমেই আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল। ১৯২০ সাল থেকে ২২ সালের অসহযোগ আন্দোলনের পর লবণ সত্যাগ্রহই ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংগঠিত ব্রিটিশ-বিরোধী আন্দোলন। ১৯৩০ সালের ২৬শে জানুয়ারি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ প্রস্তাব গ্রহণ করার অব্যবহিত পরেই এই সত্যাগ্রহের সূচনা ঘটে।
লবণ কুচকাওয়াজে গান্ধী
মহাত্মা গান্ধী আমেদাবাদের কাছে তার সবরমতী আশ্রম থেকে ডান্ডি পদযাত্রা শুরু করে ২৪ দিনে ২৪০ মাইল বা ৩৯০ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে ডান্ডি গ্রামে এসে বিনা-করে সমুদ্রের জল থেকে লবণ প্রস্তুত করেন। বিরাট সংখ্যক ভারতীয় তার সঙ্গে ডান্ডিতে আসেন। ১৯৩০ সালের ৬ই এপ্রিল সকাল সাড়ে ৬টার সময় গান্ধীজি লবণ আইন ভেঙে প্রথম লবণ প্রস্তুত করেছিলেন। সেই সঙ্গে তার লক্ষাধিক অনুগামীও লবণ আইন ভেঙে ভারতে আইন অমান্য আন্দোলনের সূচনা করলেন।সেই আন্দোলনের ফলে ভারতের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে ব্রিটিশদের মনোভাব অনেকটাই বদলে যায়।

সরোজিনী নায়ডু ছিলেন ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের এক সক্রিয় যোদ্ধা। মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে তিনি যোগ দেন ডান্ডি পদযাত্রায়। গান্ধীজি, আব্বাস তয়েবজি এবং কস্তুরবা গান্ধী গ্রেফতার হলে তিনি ধারাসন সত্যাগ্রহে নেতৃত্ব দেন। তিনি ছিলেন এক বিশিষ্ট বাগ্মী এবং ইংরেজি ভাষার যশস্বী কবি। চার্লি চ্যাপলিন ও গান্ধীজির সঙ্গে সরোজিনী নায়ডু/sb]
১৯৩১ সালে লন্ডন যাত্রার পূর্বে গান্ধীজির সঙ্গে সরোজিনী নায়ডু
মাত্র বারো বছর বয়সে সরোজিনী মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় সমগ্র মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৮৯১ সাল থেকে ১৮৯৪ সাল পর্যন্ত পড়াশোনা বন্ধ রেখে তিনি নানা বিষয় অধ্যয়ন করেন। ১৮৯৫ সালে ইংল্যান্ডে প্রথমে লন্ডনের কিংস কলেজ এবং পরে কেমব্রিজের গার্টন কলেজে পড়াশোনা করেন।সরোজিনী উর্দু, তেলুগু, ফার্সি এবং বাংলা ভাষা শিখেছিলেন।তার প্রিয় কবি ছিলেন পি. বি. শেলি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২১

তারেক ফাহিম বলেছেন: শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তারেক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.