নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইলখানাতের সপ্তম শাসক মাহমুদ গাজান

০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩


মাহমুদ গাজান ছিলেন ইলখানাতের সপ্তম শাসক। ১২৯৫ সাল থেকে ১৩০৪ সাল পর্যন্ত তিনি ক্ষমতায় ছিলেন। তিনি আরগুন এবং কুতলুক খাতুনের সন্তান এবং চেঙ্গিস খানের বংশধর ছিলেন। ইলখানদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে খ্যাতি ছিলেন। ১২৯৫ সালে ক্ষমতাশীন হওয়ার সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তার প্রধান স্ত্রী কোকোচিন ছিলেন একজন মঙ্গোল শাহাজাদী।গাজানের শাসনামলে সিরিয়ার অধিকার নিয়ে মঙ্গোলদের সাথে মিশরের মামলুকদের লড়াই হয়। তাছাড়াও চাগাতাই খানাতের সাথে ইলখানাতের লড়াই হয়েছে। গাজান ইউরোপের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করেছেন। তিনি একাধিক ভাষায় পারদর্শী ছিলেন। মুদ্রাব্যবস্থাসহ সাম্রাজ্যে তিনি বেশ কিছু সংস্কার কাজ করেছিলেন।

দাদা আবাকা খানের শাসনামলে গাজান জন্মগ্রহণ করেন। গাজানের বাবা আরগুন ছিলেন খোরাসানে আবাকা খানের প্রতিনিধি। গাজান ছিলেন তার বাবা মায়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র । গাজান এবং তার ভাই ওলজাইতু খ্রিষ্টান হিসেবে বড় হয়েছেন। যৌবনে তিনি একজন চীনা সন্ন্যাসীর কাছে বৌদ্ধধর্ম নিয়ে শিক্ষালাভ করেন। পাশাপাশি সন্ন্যাসী তাকে মঙ্গোলীয় ভাষা এবং উইঘুর লিপি বিষয়ও শিক্ষা দেন।১২৮২ সালে আবাকা খানের মৃত্যুর পর গাজানের বাবা আরগুন ইলখান হিসেবে ক্ষমতাসীন হন। সেসময় ১১ বছর বয়সী গাজান তার প্রতিনিধি হিসেবে খোরাসানের রাজধানীতে আসেন।যৌবনে গাজান শিকার এবং অশ্বারোহণের মত ঐতিহ্যবাহি মঙ্গোল কর্মকাণ্ডে অংশ নিয়েছেন।

মানগুদের কুতলুগ শাহ, জুরখিনের নুরিন আগা এবং সাদউদ্দিন সাভাজি তার সঙ্গী ছিলেন।১২৮৯ সালে আরগুনের বিরুদ্ধে একটি বিদ্রোহে আমির নওরুজ নেতৃত্ব দেন। পরাজিত হওয়ার পর নওরুজ পালিয়ে গিয়ে কাইদুর সাথে যোগ দেন। কাইদু ছিলেন চাগাতাই খানাতের শাসক। পরবর্তী দশ বছর গাজান চাগাতাইয়ের হামলা থেকে ইলখানাতকে রক্ষায় নিয়োজিত ছিলেন।১২৯১ সালে আরগুনের মৃত্যুর সময় গাজান নওরুজের হামলা ও খোরাসান এবং নিশাপুরের বিদ্রোহ আর দুর্ভিক্ষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। ফলে তিনি নেতৃত্ব গ্রহণ করতে পারেন নাই। আরগুনের মৃত্যুর পেছনে সেনাপতি তাগাচারের হাত থেকে থাকতে পারে। তিনি সেসময় গাজানের চাচা গাইখাতুকে নতুন ইলখান হিসেবে সমর্থন দেন। গাজান তার চাচার প্রতি অনুগত ছিলেন। তবে গাজান তার কাগুজে মুদ্রার ব্যবস্থা মেনে নেননি। ১২৯৪ থেকে ১২৯৫ সালে নওরুজ নিশাপুরে আত্মসমর্পণ করেন।তারপর নওরুজ গাজানের অধীনে কাজ করেন।


১২৯৫ সালে তাগাচার এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে গাইখাতু মারা যান। তারপর তারা বাইদুকে ক্ষমতায় বসান। বাইদু তাদের হাতের পুতুল ছিলেন। ফলে তারা ইলখানাতকে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেন। এরপর ক্ষমতার প্রশ্নে বাইদুর সাথে গাজানের দ্বন্দ্ব হয় এবং ১২৯৫ সালের ৫ই অক্টোবর বাইদুকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়।আর তাতে গাজানের পূর্বের শত্রু নওরুজ তাকে সহায়তা করেছিলেন। নওরুজ ইতিপূর্বে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। সহায়তা করার শর্ত হিসেবে গাজান ১২৯৫ সালের ১৬ জুন ইসলাম গ্রহণ করেন। তাগাচারও তাকে সহায়তা করেছেন। কিন্তু গাজান তাকে বিশ্বাসঘাতক বিবেচনা করে আনাতোলিয়ায় নির্বাসিত করেন। পরে তাকে হত্যা করা হয়।


ইসলাম গ্রহণের পর গাজান তার নামের পূর্বে মাহমুদ যোগ করেন। এরপর ইসলাম মঙ্গোল অঞ্চলে প্রসিদ্ধ হয়। গাজান এবং তার ভাই ওলজাইতুর শাসনামলে মঙ্গোল ইয়াসসা আইন চালু ছিল এবং মঙ্গোল শামানরা রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ছিলেন। ওলজাইতুর মৃত্যুর পর বিভিন্ন প্রাচীন মঙ্গোল প্রথা বিলুপ্ত হতে থাকে।[ গাজান খ্রিষ্টানদের জিজিয়া কর থেকে অব্যাহতি দিয়েছিলেন। ১২৯৭ সালের মে মাসে নওরুজের সমর্থকদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে সেই বছর গাজান নিজে নওরুজের বিরুদ্ধে সেনাদল নিয়ে অগ্রসর হন। নিশাপুরের নিকটে সংঘটিত যুদ্ধে গাজানের বাহিনী বিজয়ী হয়। নওরুজ হেরাতের শাসকের দরবারে আশ্রয় নেন। কিন্তু তাকে তারপর গাজানের কাছে তুলে দেওয়া হয়। ১৩ই আগস্ট নওরুজকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়।


এরপর গাজান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন।১২৯৮ সালে তিনি রশিদউদ্দিন হামাদানিকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ দেন। পরবর্তী ২০ বছর রশিদউদ্দিন এই পদে ছিলেন।গাজান তাকে মঙ্গোলদের ইতিহাস লেখার দায়িত্ব দিয়েছিলেন। এরপর রশিদউদ্দিন জামি আল-তাওয়ারিখ গ্রন্থ রচনা করেছেন। এতে আদম (আঃ) থেকে শুরু করে ওলজাইতুর শাসনামল পর্যন্ত বিবরণ রয়েছে। এর বেশ কিছু অনুলিপি প্রস্তুত করা হয়েছিল। তার মধ্যে কিছু বর্তমানে টিকে রয়েছে।গাজান গোল্ডেন হোর্ডের সাথে সমস্যা কমিয়ে এনেছিলেন। কিন্তু ওগেদাই ও চাগাতাই নেতৃবৃন্দ তার শক্ত প্রতিপক্ষ হয়ে উঠে। গাজানের অভিষেকের সময় চাগাতাই খান দুওয়া ১২৯৫ সালে খোরাসান আক্রমণ করেছিলেন। গাজান তার দুইজন আত্মীয়কে চাগাতাই খানাতের বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রেরণ করেছিলেন। কিন্তু তারা দলত্যাগ করে চলে যান। পরে তাদের গ্রেপ্তার করে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়।

তাছাড়াও কিছু গুরুত্বপূর্ণ মঙ্গোল নেতা তার পক্ষ ত্যাগ করতে থাকে। ১২৯৬ এবং ১২৯৯ সালে তুরস্কের ইলখান শাসকের বিরুদ্ধে বালতু ও সুলেমিশ বিদ্রোহ করেন। সুলেমিশ মিশরের মামলুকদেরকে আনাতোলিয়ায় স্বাগত জানান। ফলে গাজানের সিরিয়া অভিযানের পরিকল্পনা স্থগিত হয়ে পড়ে। তবে গাজান এই দুই বিদ্রোহীকে পরাজিত করতে সক্ষম হন। তাছাড়া চাগাতাই খানাতের আক্রমণের ফলে গাজানের সিরিয়া অভিযান সমস্যার মুখে পড়ে। গাজান ইউয়ান এবং গোল্ডেন হোর্ডের শাসকদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখেছিলেন।


মিশরের মামলুকদের বিরুদ্ধে গাজান ইউরোপীয় এবং ক্রুসেডারদের সাথে মিত্রতা স্থাপন করতে চেয়েছিলেন। ইতিমধ্যে তার বাহিনীতে খ্রিষ্টান আশ্রিত রাজ্য সিলিসিয়ান আর্মেনিয়া এবং জর্জিয়ার সৈনিকরা কর্মরত ছিল। তাদের পরিকল্পনা ছিল যে গাজানের বাহিনী, খ্রিষ্টান সামরিক শক্তি ও সাইপ্রাসের অভিজাতরা মিশরীয়দের পরাজিত করে ইউরোপীয়দের হাতে জেরুজালেম তুলে দেবে। অনেক ইউরোপীয় গাজানের জন্য কাজ করেছেন বলে জানা যায়। কয়েকশত পশ্চিমা মঙ্গোল শাসকের অধীনে নিয়োজিত হয়েছিল।১২৯৯ সালে গাজান তার বাহিনী নিয়ে সিরিয়া অভিমুখে রওয়ানা হন এবং তার সাথে যোগ দেয়ার জন্য খ্রিষ্টানদের আমন্ত্রণ জানান। তার বাহিনী আলেপ্পো দখল করেন। আর্মেনিয়ার রাজা দ্বিতীয় হেথাম এখানে তার সাথে যোগ দেন। আর্মেনীয় বাহিনীতে সেসময় কিছু টেম্পলার এবং হসপিটালার ছিল।

মঙ্গোলরা ১২৯৯ সালের ডিসেম্বরে সংঘটিত ওয়াদি আল-খাজান্দারের যুদ্ধে মামলুকদের পরাজিত করেন।মঙ্গোল বাহিনীর একটি অংশ আলাদা হয়ে পিছু হটতে থাকা মামলুকদের গাজা পর্যন্ত অনুসরণ করেন। গাজানের বাহিনীর বাকি অংশ দামেস্কের দিকে অগ্রসর হয়। ১২৯৯ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর থেকে ১৩০০ সালের ৬ই জানুয়ারির মধ্যে দামেস্ক আত্মসমর্পণ করলেও দুর্গ থেকে প্রতিরোধ চলছিল। মঙ্গোলদের অধিকাংশ ফেব্রুয়ারিতে পিছু হটে যায়। আর সেজন্য ঘোড়ার খাবারের স্বল্পতা হতে পারে। গাজান ১৩০০ এবং ১৩০১ এর শীতে মিশর আক্রমণের জন্য ফিরে আসার সংকল্প ব্যক্ত করেছিলেন। সিরিয়া শাসনের জন্য সেনাপতি মুলাইকে রেখে যাওয়া হয়। তবে তারা শীঘ্রই ফিরে আসে।মামলুকরা নেতৃস্থানীয় আলেমদের একটি দলকে গাজানের কাছে প্রেরণ করেছিল। সেই দলে ইবনে তাইমিয়াও ছিলেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন:

"আপনি নিজেকে মুসলিম দাবি করেন এবং আপনার সাথে মুয়াজ্জিন, মুফতি, ইমাম ও শাইখরা রয়েছেন কিন্তু আপনি আমাদের উপর হামলা করে আমাদের দেশে কী উদ্দেশ্যে এসেছেন? আপনার বাবা এবং দাদা হালাকু অমুসলিম ছিলেন, কিন্তু এসত্ত্বেও তারা আমাদের উপর হামলা করেননি এবং তারা নিজেদের ওয়াদা রক্ষা করেছেন। কিন্তু আপনি ওয়াদা করে তা ভঙ্গ করেছেন।

১৩০০ সালের জুলাই মাসে ক্রুসেডাররা উপকূলে হামলা করার জন্য কিছু ছোট নৌযানসহ ষোলটি জাহাজের একটি নৌবহর গঠন করে। গাজানের দূতরা তাদের সাথে সফর করেছিল। ক্রুসেডাররা রুয়াদ দ্বীপে একটি ঘাটি স্থাপনের চেষ্টাও করে যাতে তারতুসে হামলা করা যায়। তবে মঙ্গোলরা পৌছাতে দেরী হওয়ায় ক্রুসেডাররা সাইপ্রাসে ফিরে যায়। তাদের রেখে যাওয়া ঘাটি ১৩০৩ সালে মামলুকরা দখল করে নেয়।


১৩০১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মঙ্গোলরা ৬০,০০০ সৈন্যের এক বাহিনী নিয়ে পুনরায় সিরিয়ার দিকে অগ্রসর হয়। কিন্তু সামান্য কিছু অভিযানের বেশি অগ্রসর হতে পারেনি। দামেস্কে একজন মঙ্গোল গভর্নর ছিলেন। এই এলাকা রক্ষার জন্য গাজানের সেনাপতি কুতলুশাহকে ২০,০০০ দিয়ে জর্ডান উপত্যকায় নিযুক্ত করা হয়। কিন্তু এবারও তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়।পরবর্তীতে ক্রুসেডারদের সাথে মিলে যৌথ হামলার জন্য পুনরায় পরিকল্পনা ক্করা হয়। ১৩০১ সালের শেষের দিকে গাজান পোপ অষ্টম বোনিফেসকে চিঠি লিখে সৈনিক, পাদ্রী এবং কৃষক পাঠাতে বলেন যাতে ফিলিস্তিন অঞ্চলে ফ্রাঙ্ক রাজ্য স্থাপিত হয়। কিন্তু এবারও গাজান নিজের বাহিনী নিয়ে অগ্রসর হননি।

তিনি ১৩০২ সালে পোপকে পুনরায় চিঠি লিখেন এবং তার দূতরা আনজুর দ্বিতীয় চার্লসের দরবারে সফর করে। চার্লস ১৩০৩ সালের ২৭শে এপ্রিল গুয়ালতেরিয়াসকে নিজের দূত করে গাজানের দরবারে পাঠান।১৩০৩ সালে গাজান ইংল্যান্ডের প্রথম এডওয়ার্ডের কাছে লেখা চিঠিতে মামলুকদের সাথে লড়াইয়ে সহযোগিতা করার শর্তে তার প্রপিতামহ হালাকু খান জেরুজালেমকে ফ্রাঙ্কদের হাতে তুলে দেওয়ার যে ওয়াদা করেছিলেন তা পুনর্ব্যক্ত করেন। মঙ্গোল এবং আশ্রিত আর্মেনীয়রা চাগাতাই খানাতের হামলা প্রতিহত করার জন্য ৮০,০০০ সৈন্যের একটি বাহিনী গঠন করেছিল।এতে সফল হওয়ার পর তারা সিরিয়ার দিকে অগ্রসর হয়। ১৩০৩ সালের এপ্রিলে দামেস্কের দক্ষিণে সংঘটিত মার্জ আল-সাফফারের যুদ্ধে মঙ্গোলরা মামলুকদের কাছে পরাজিত হয়। এটি ছিল সিরিয়ায় মঙ্গোলদের শেষ বড় অভিযান।


ভাষা, শিল্পকর্মসহ অনেক বিষয়ে গাজান আগ্রহী ছিলেন। মাতৃভাষা মঙ্গোলীয় তাছাড়াও আরবি, চীনাসহ বেশ কয়েকটি ভাষায় পারদর্শী ছিলেন।তিনি ইলখানাতের পরিমাপ, মুদ্রা এবং ওজন ব্যবস্থার সংস্কার করেছিলেন। মুদ্রা ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য তিনি পারস্যে আদমশুমারির নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি পতিত ও পরিত্যাক্ত জমিতে ফসল উৎপাদন শুরু করেন। পূর্ব এশিয়ার ফসল তিনি পারস্যে প্রচলনে উৎসাহ দিয়েছেন। তিনি অনেক অবকাঠামো নির্মাণ করেছিলেন।


গাজান তার মুদ্রায় খাগান উপাধি লেখা বাদ দিয়েছিলেন। এর বদলে ইরান এবং আনাতোলিয়ায় মুদ্রায় তার নাম লেখা হত। জর্জিয়ায় তিনি ঐতিহ্যবাহী মঙ্গোলীয় কায়দায় মুদ্রা চালু করেন। তাতে লেখা থাকত খাগানের নামে ইলখান গাজান কর্তৃক প্রস্তুতকৃত। ইউয়ান খাগানের সহায়তায় ককেসাসের উপর নিজের অধিকার বজায় রাখার জন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়।তাছাড়াও তিনি খাগানের চীনা সীলমোহর ব্যবহার করতেন। এতে তাকে খাগানের নিচের একজন শাহজাদা হিসেবে ঘোষণা করা হত। সামরিক বাহিনীতেও তিনি সংস্কার করেছিলেন। সেসময় সেনাবাহিনীতে কয়েকটি নতুন ইউনিট যুক্ত করা হয়।

তথ্যসূত্রঃ https://www.yeniakit.com.tr/kimdir/Mahmud_Gazan
https://www.britannica.com/biography/Mahmud-Ghazan

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। তবে আরো প্যারা করে দিলে পড়তে চোখের কষ্ট কম হয়।

ছবিগুলো লোড হচ্ছে না।

০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাব সুন্দর পরামর্শ দেওয়ার জন্য। আশা করি এখন পড়ে আরাম বোধ করবেন। আজ কয়েকদিন থেকে নেট খুব ঝামেলা করছে,
যার জন্য ছবি লোড এবং আপলোডে খুব সমস্যা হচ্ছে।

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনি যাই লেখেন সবই বেশ চমক হয়। আমার জন্য একটু দোআ করবেন।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভাই এভাবে বলে লজ্জা দিবেন না।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভাবছি সেই যুগে আমার জন্ম হলে কেমন হতো?

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনি সেই যুগে জন্ম নিলে এখন আমরা আপনাকে আমাদের মাঝে পেতাম না।

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খুব ভালো লাগল এবং জানা হল।

০৩ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৭

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.