নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্রীলঙ্কায় অবস্থিত দামবুল্লা গুহা মন্দিরের ইতিহাস

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩


দামবুল্লা গুহা মন্দির যা অনেকের কাছে আবার দামবুল্লা স্বর্ণমন্দির নামেও পরিচিত। এটি এই মন্দিটি শ্রীলঙ্কার মধ্যভাগে অবস্থিত। মন্দিরটি ১৯৯১ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান হিসেবে মর্যাদা পায় এবং তালিকাভূক্ত হয়। এটি শ্রীলঙ্কার কলম্বো থেকে প্রায় ১৪৮ কি.মি. পূর্বে এবং ক্যান্ডি থেকে প্রায় ৭২ কি.মি. উত্তরে অবস্থিত। মন্দিরটি শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে বড় এবং সুষমভাবে সংরক্ষিত একটি বৌদ্ধ মন্দির কমপ্লেক্স। ১৬০ মি. উচু পাথরের টাওয়ারটি একটি পাথরের সমতল ভূমিতে অবস্থিত। এই মন্দির কমপ্লেক্সে মোট ৮০ টি তালিকাভুক্ত গুহা বিদ্যমান। কিন্তু সবচেয়ে আকর্ষনীয় জিনিস সংরক্ষিত আছে পাচটি গুহাতে, যাতে কিছু প্রতিমা এবং মূর্তি ও কিছু চিত্র বিদ্যমান। এই মন্দির কমপ্লেক্সে মোট ১৫৩ টি বুদ্ধ মূর্তি, ৩ টি শ্রীলঙ্কান রাজার মূর্তি এবং ৪টি দেব–দেবীর মূর্তি আছে। শেষের চারটি হল হিন্দু প্রতিমা, বিষ্ণু এবং গণেশের। সেসব ম্যুরাল কমপ্লেক্সের মোট ২,১০০ বর্গ মিঃ স্থান দখল করে রেখেছে। বুদ্ধের আগমণের পূর্বে প্রাগৈতিহাসিক যুগে শ্রীলঙ্কানরা এসব গুহায় বসবাস করতেন। ফলে কমপ্লেক্সের নিকটে ইব্বানকাটুয়া নামক স্থানে ২,৭০০ বছরের প্রাচীন মানুষের কঙ্কালও রাখা আছে।

এই মন্দির কমপ্লেক্সটি তৈরী হয় খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতাব্দীতে। এই মন্দির কমপ্লেক্সের পাচটি গুহা বিশাল ঝুলন্ত পাথরের নিচে অবস্থিত। এই বিশাল পাথরটি কেটে গুহাগুলো তৈরী হয়, যাতে গুহার ভেতরে শুকনো থাকে। ১৯৩৮ সালে এই মন্দির কমপ্লেক্সটি সাজানো হয়েছে সময়াতনে এবং সমবিভক্ত খিলান ও সুশোভিত তৌরণ দ্বারা। গুহার ভেতরের ছাদের পাথর বিভিন্ন রঙিন ধর্ম সম্পর্কিত ছবি অঙ্কন দারা সজ্জিত। সেই ছবির মধ্যে বুদ্ধ বোধিসাত্তাভাস সহ অনেক দেব দেবীর ছবি আছে। দামবুল্লা গুহা মন্দির এখনও পূজা অর্চনা সংঘটিত হয় এবং এখনও শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে উত্তমভাবে সংরক্ষিত প্রাচীন একটা স্থাপনা। খ্রিস্টপূর্ব ২য় এবং ৩য় শতকে এটি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এবং গুরুত্বপূর্ণ সন্ন্যাসী মঠে পরিণত হয়। রাজা ভালাগাম্বাহু খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে এই গুহা সমষ্টিকে মন্দিরে রূপান্তর করার জন্য ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নেন। তারপর খ্রিস্টপূর্ব ১১শতক পর্যন্ত বিভিন্ন রাজা এর পর্যায়ক্রমে সমৃদ্ধি সাধন করেন। তারপর থেকে এটি একটি বিশাল মন্দিরে পরিণত হয় যা এখনও পযন্ত বিশাল মন্দিরগুলোর মধ্যে অন্যতম একটা। রাজা নিসসাঙ্কা মাল্লা ১১৯০ সালে এই গুহা কমপ্লেক্সে ৭০ টি বৌদ্ধ মূর্তি সংযোজন করেন। ১৮ শতকে রাজা কান্দ্যান অনেক গুহা পুনরুদ্ধার করেন এবং রঙ করান।

প্রথম গুহাটিকে নাম দেবারাজা লিনা বা স্বর্গীয় রাজার গুহা এই গুহাটিকে কেন্দ্র করে প্রথম মন্দিরটি তৈরীর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যা গুহার শুরুতে অবস্থিত।
এই গুহাটির বেশিরভাগ স্থান দখল করে আছে একটি ১৪ মিঃ দৈর্ঘ্যের বুদ্ধ মূর্তি। ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ের ব্যবধানে এই মূর্তিটি অসংখ্যবার রঙ করা হয় এবং ধারনা করা হয় এটি শেষবারের মত রঙ করা হয় ২০ শতকে। এই মূর্তির পায়ে তার প্রিয় শীষ্য আনন্দ এবং মাথায় বিষ্ণুর ছবি আকা। এও বলা হয় তার স্বর্গীয় শক্তি দ্বারা এই গুহাটি তৈরী হয়।
বৃহত্তম এবং দ্বিতীয় গুহাটিতে ১৬ টি দাঁড়ানো ও ৪০ টি বসানো বুদ্ধ, প্রভু সামান এবং বিষ্ণুর মূর্তি রয়েছে। যা প্রায় সাজানো থাকে উপাসনাকারীদের মালা দিয়ে এওবং সবশেষে রাজা ভাট্টাগামানী অভয়া, যার মূর্তি এই মন্দিরটিকে খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে একটি বিশেষ সম্মানে স্থানে আরোহণ করান। ১২ শতকে রাজা নিসশাঙ্কা মাল্লা এই গুহার ৫০ টি মূর্তিকে সোনা দিয়ে মোড়াতে বিশেষভাবে দায়িত্ব পালন করেন, যা মন্দিরের শুরুতে নির্দেশ করা আছে। তাই মহারাজা লিনার নামানুসারে এই গুহাটিকে মহারাজার গুহা নামেও ডাকা হয়।

তৃতীয় গুহা যার নাম মহা অলুট বিহার এটির ছাদ এবং দেওয়াল ক্যান্ডি স্টাইলের চিত্র দ্বারা সুসজ্জিত। এসব চিত্র আকা হয় ১৭৪৭ সাল থেকে১৭৮২সালের ভিতর রাজা কৃতি শ্রী রাজসিং এর শাসনামলে। যিনি বৌদ্ধ ধর্মের পুনর্জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ৫০ টি বুদ্ধ মূর্তির পাশাপাশি এখানে রাজার মূর্তিও বিদ্যমান।

তথ্যসূত্র ইন্টারনেট ।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই রাজীব নুর।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সা‌ড়ে পাঁচ বছর ছিলাম লঙ্কায়। সুন্দর এক‌টি দেশ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

আঁধার রাত বলেছেন: জানার জন্য একটা ছোট প্রশ্ন ছিল। আচ্ছা গৌতম বুদ্ধ কিভাবে বৌদ্ধ ধর্ম পালন করত। তিনি কি তার মূর্তি বানিয়ে পুজা করত?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অন্য কোথাও থেকে জেনে আমায় জানাবেন।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই হাসু।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

কুকরা বলেছেন: মূর্তি পূজার সূচনা হয়েছিল যেভাবে

মানবজাতির আদি পিতা আদম (আঃ) হ’তে দ্বিতীয় পিতা নূহ (আঃ)-এর মধ্যবর্তী সময়ে কিছু নেককার মানুষ খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেন। নূহ (আঃ)-এর সময়ে তাঁরা মৃত্যুবরণ করলে ইবলীস তাদের ভক্ত-অনুসারীদের প্ররোচনা দিল এই বলে যে, ঐসব নেককার লোকদের বসার স্থানে তোমরা তাদের মূর্তি স্থাপন কর এবং সেগুলিকে তাদের নামে নামকরণ কর। শয়তান তাদের যুক্তি দিল যে, যদি তোমরা মূর্তিগুলোকে সামনে রেখে ইবাদত কর, তাহ’লে তাদের স্মরণ করে আল্লাহর ইবাদতের প্রতি তোমাদের অধিক আগ্রহ সৃষ্টি হবে। তখন লোকেরা সেটা মেনে নিল। অতঃপর এই লোকেরা মৃত্যুবরণ করলে তাদের পরবর্তী বংশধরগণকে শয়তান কুমন্ত্রণা দিল এই বলে যে, তোমাদের বাপ-দাদারা এইসব মূর্তির পূজা করতেন এবং এদের অসীলায় বৃষ্টি প্রার্থনা করতেন ও তাতে বৃষ্টি হ’ত। একথা শুনে তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে সরাসরি মূর্তিপূজা শুরু করে দিল। অতঃপর এভাবেই মূর্তিপূজার সূচনা হয়। কুরআনে নূহের সময়কার ৫ জন পূজিত ব্যক্তির নাম এসেছে। যথাক্রমে অদ, সুওয়া‘, ইয়াগূছ, ইয়া‘ঊক্ব ও নাস্র (নূহ ৭১/২৩)। এদের মধ্যে ‘অদ’ ছিলেন পৃথিবীর প্রথম পূজিত ব্যক্তি যার মূর্তি বানানো হয় (ইবনু কাছীর) =(বুখারী হা/৪৯২০ ‘তাফসীর’ অধ্যায়; তাফসীর কুরতুবী, বাগাভী, ইবনু কাছীর, শাওকানী প্রভৃতি)।

অদৃশ্য বস্ত্তর চাইতে দৃশ্যমান বস্ত্ত মানব মনে দ্রুত প্রভাব বিস্তার করে। সেকারণ অদৃশ্য ব্যক্তি বা সত্তার কল্পনা থেকে মূর্তি ও ছবির প্রচলন ঘটেছে। অবশেষে মূর্তি বা ছবিই মূল হয়ে যায়। ব্যক্তি বা সত্তা অপাঙক্তেয় হয়। যার জন্য মূর্তিপূজায় মূর্তিই মুখ্য হয়, আল্লাহ গৌণ হয়ে যান। সেকারণ নূহ (আঃ) থেকে মুহাম্মাদ (ছাঃ) পর্যন্ত সকল নবী মূর্তি পূজাকে ‘শিরক’ বলেছেন এবং সর্বদা এর বিরুদ্ধে মানবজাতিকে সাবধান করেছেন। এমনকি নবীগণের পিতা ইবরাহীম (আঃ) তাঁর সন্তানদেরকে মূর্তিপূজা থেকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহর নিকটে প্রার্থনা করে গেছেন (ইবরাহীম ১৪/৩৫)। কেননা ভক্তি ও ভালোবাসা হৃদয়ের বিষয়। বাহ্যিকতায় তা ক্ষুণ্ণ ও বিনষ্ট হয়। এক সময় মানুষ তার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে ভুলে যায় ও তাঁর বিধানকে অগ্রাহ্য করে। আর মূর্তির পিছনে তার সময়, শ্রম ও অর্থ ব্যয় করে। অথচ সে ভাল করেই জানে যে, মূর্তির ভাল বা মন্দ কোন কিছুই করার ক্ষমতা নেই। কিন্তু শয়তানের ধোঁকায় পড়ে সে সর্বদা এর পিছেই লেগে থাকে।

পরবর্তীকালে মানুষ ছবি বানাতে শিখলে ছবি, প্রতিকৃতি, স্থিরচিত্র ইত্যাদি এখন মূর্তির স্থান দখল করেছে। মূল ব্যক্তির কল্পনায় এগুলি তৈরী করা হয়। একই নিয়তে সমাধি সৌধ, স্মৃতিসৌধ, মিনার, বেদী, স্তম্ভ ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়। এগুলিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এগুলির পূজা এবং কবরপূজা মূর্তিপূজারই নামান্তর। বিগত যুগের মুশরিকরা তাদের মূর্তিগুলি নিজ হাতে বানাতো, সেগুলিকে রক্ষা করত, লালন করত, সম্মান করত, সেখানে ফুল ও নৈবেদ্য পেশ করত, কেউ কেউ এর অসীলায় আল্লাহর নৈকট্য চাইত ও পরকালীন মুক্তি তালাশ করত। বর্তমান যুগের নামধারী মুসলমানরা সেকাজটিই করছে একইভাবে একই নিয়তে। ক্ষুধার্ত-জীবিত মানুষকে তারা কিছুই দিতে চায় না। অথচ মৃতের কবরে বিনা দ্বিধায় তারা হাযারো টাকা ঢালে। ভূমিহীন, বাস্ত্তভিটাহীন ছিন্নমূল মানুষ একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই পায় না। অথচ এইসব মাযার, মিনার, স্মৃতিসৌধ ইত্যাদির নামে সারা দেশে শত শত একর জমি অধিগ্রহণ করে রাখা হয়েছে। যেগুলি স্রেফ অপচয় ও শিরকের আখড়া ব্যতীত কিছুই নয়। মূর্তিভাঙ্গা ইবরাহীম (আঃ) এর গড়া কা‘বায় যেমন তার অনুসারী কুরায়েশরা যুগে যুগে মূর্তি দিয়ে ভরে ফেলেছিল, তেমনিভাবে সেখান থেকে মূর্তি ছাফকারী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর অনুসারীরা আজ ঘরে-বাইরে সর্বত্র বেনামীতে ছবি ও মূর্তিপূজা করে চলেছে। অথচ ‘ইসলাম’ এসেছিল এসব দূর করার জন্য। মানুষকে অসীলা পূজা থেকে মুক্ত করে সরাসরি আল্লাহর গোলামীর অধীনে স্বাধীন মানুষে পরিণত করার জন্য। ভারত বিজেতা সুলতান মাহমূদকে যখন সোমনাথ মন্দির ভাঙ্গার বিনিময়ে অঢেল অর্থ ও মণি-মুক্তা দিতে চাওয়া হয়, তখন তিনি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছিলেন, ‘হামলোগ বুত শেকোন হ্যাঁয়, বুত ফুরোশ নেহীঁ’। ‘আমরা মূর্তি ভাঙ্গা জাতি, মূর্তি বিক্রেতা নই’। অথচ আজ রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয়ে এসব কাজ করছেন মুসলমানদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা মুসলমানদের দেওয়া ট্যাক্সের পয়সা ব্যয় করে। আল্লাহর নিকটে এঁরা কি কৈফিয়ত দিবেন, তাঁরাই ভাল জানেন। তবে দেশের নাগরিক হিসাবে আমরা সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করব এসব থেকে বিরত থাকার জন্য এবং আল্লাহর গযব থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করার জন্য। কেননা আল্লাহ বান্দার সব গোনাহ মাফ করেন, কিন্তু শিরকের গোনাহ মাফ করেন না এবং পরকালে এসব লোকের জন্য জান্নাতকে আল্লাহ হারাম ঘোষণা করেছেন (নিসা ৪৮; মায়েদাহ ৭২)। অতএব হে জাতি! ছবি ও মূর্তি থেকে সাবধান হও!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: এই সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা এবং অনেক ধন্যবাদ ভাই কুকরা।

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা! :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বোন শায়মা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.