নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করে দিয়েছি চিন্তা করতে করতে। কখনো চিন্তা করার উপযুক্ত সময়ে, কখনো পড়তে বসে এমনকি খেতে বসেও চিন্তা করে সময় পার করেছি। চিন্তা করি নিজেকে নিয়েই বেশি। পরিবার, সমাজ, দেশ ধর্ম, সৃষ্টিকর্তা, বহির্বিশ্ব ইত্যাদি কত ব্যাপর নিয়েই নিজ

চিন্তিত নিরন্তর

নিজেকে নিয়ে বলার মত কিছুই করতে পারিনি। যেদিন পারব, সেদিন ঠিকই বলে দেব।

চিন্তিত নিরন্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোহিংগাদের দির্ঘমেয়াদে নির্যাতন বাংলাদেশীদের জংগীবাদের দিকে ঠেলা দেবার পাঁয়তারা নয়তো??

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪১


বাংলাদেশিরা আবেগী জাতি। কোন কিছু রটলে তা আসলেই ঘটল কিনা তা না যাচাই করে হুমড়ী খেয়ে পড়ে। সর্ব শেষ হেফাজতের মতিঝিল ঘটনা এর জলন্ত প্রমাণ। এখনো অনেকে বিশ্বাস করে সেদিন মতিঝিলে দশ হাজার মানুষ মারা পরেছিল। বাস্তবে যা শুধু দশ কিংবা কিছু বেশি। সে সময় অনেক মানুষকেই আগ্রাসী হতে দেখা গেছে।

রোহিংগাদের নিয়ে এবার যা হচ্ছে তা হেফাজতের ঘটনার বিপরীত। সেখানে গন হত্যা হচ্ছে। এটা যে অবিশ্বাস করে তার জম্মে সমস্যা আছে, তার চরিত্র পশুর চাইতেও বেশি খারাপ। এই অবস্থায় অনেক বাংলাদেশী আগ্রাসী হয়ে যাচ্ছে। তাদের কথা বার্তা, সামাজিক যোগাযোগের লেখা বা কমেন্টগুলোতে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। সাধারন মানুষেরই যখন এই অবস্থা তখন জেএমবি ও হরকাতুল জিহাদের মত দল। কিংবা জামায়াতের মত দলের সমর্থকদের কী অবস্থা তা একবার ভেবে দেখেন। দির্ঘ মেয়াদে রাখাইনে এমন চলতে থাকলে এদেশের কেউ যে রাখাইনে যেয়ে গ্রেনেড ছুড়বেনা সে কথা কে বলতে পারে (বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পরিস্থিতি অনেক ভাল, তারপরেও জেএমবি যা করছে বা চেষ্টা চালাচ্ছে)।

সরকারকে এ ব্যপারে সচেতন হতে হবে। সীমান্ত এলাকায় কোন গ্রুপকেই এগুতে দেয়া যাবেনা। এখন পর্যন্ত আমাদের দেশের সরকার যা করে দেখিয়েছে, যত শান'ত থেকেছে। মানুষ যতটা বাস্তবতা বুঝেছে তাতে সারা বিশ্বের কাছে অনুকরনীয় হতে পারে। কিন্তু দির্ঘ মেয়াদে এমন অবস্থা নাও থাকতে পারে।

সরকার ও পক্ষের দেশগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। এখানে কোন কূট উদ্দ্যেশ্য নাইতো? তালেবান তালেবান করতে করতে করতে পুরো পাকিস্তানই তালেবান হয়ে গেছে। যদিও তাদের রক্তে আগে থেকেই সমস্যা ছিল।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: লেখা পড়ার শুরুতেই আগ্রহ হারালাম এমন বায়াসড মন্তব্য পড়ে। মতিঝিলে সেদিন দশ জনের মত মারা গিয়েছিলো আপনি কিভাবে জানলেন?

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: মতিঝিলের আসেপাশে কিছু কম আর বেশি ছিল। আমি শুধু দশ হাজারের সাথে তুলনা বুঝিয়েছ। প্রকৃত সং্খ্যা এখানে মূল কথা নয়। গুজবে কান দেবার একটা নোংরা অভ্যাসটা দেখিয়েছি।

শুভকামনা আপনার জন্য।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১

প্রথমকথা বলেছেন: প্রিয় বন্ধু মোটা ফ্রেমের চশমা , আপনি কিভাবে বুঝলেন এর চেয়ে বেশি মারা গেছে একটু ব্যাখ্যা দেবেন। আপনার মন্তব্য দেখে আমি অনেকটা হতাশ।
আর চিন্তিত নিরন্তর ভাই, আপনি মন্তব্যের প্রতি উত্তর আরো শক্তভাবে দেয়া উচিত ছিল। ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন। উনার মন্তব্যের উত্তরে আমি বেশ নমনীয় ছিলাম।

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৯১ সালের পর, বেগম জিয়ার আমলে যেসব রোহিংগা এসেছিল, মোট ৩ লাখ, তাদের নামে কয়েক বিলিয়ন ডলার এনেছিল জামাতের মীর কাশেম আলী; এবারও তারা বিদেশ থেকে ডলার এনে দেশে নিজেদের কাজে লাগাবে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: যাক তাও ত আসছে, যে হারে পাচার হচ্ছে তার হিসেব নেই আমার কাছে।

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ভাল লাগল একজন কে পাশে পেয়ে
শুভকামনা আপনার জন্য।

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৭

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: মুল কাহিনী রাখাইনের সম্পদ। এটা ফক্স বাবাজী আর দাদাজীদের যৌথ কাজ। রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মিও ইনাদের । এর পর দেখেন আইএস বাবাজীরা আবার না এসে পড়ে।

সত্যে ধারে কাছে কেউ নেই । শুধু বার্মিজদের দোষ? বার্মিজরা শুধু ফ্রন্ট।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫২

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: হুম, চীনারা একদিন ভিক্ষুদেরকেও মারবে শুধু সম্পদের জন্য।

৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রথমে ১০,০০০ দাবি করা হলেও পরে বিএনপির ফাইনালি বলেছিলেন তিন হাজার নিহত!
বিএনপি পরদিনই তিন হাজারের গায়েবানা জানাজা নামাজ পড়ে ফেলে,
কিন্তু হেফাজত সেদিনই বিবৃতি দিয়ে এই গায়েবানা জানাজা প্রত্যাক্ষান করেছিল।
কিন্তু হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ভন্ড আদিলুররা ধারাবাহিক মিথ্যাচার করেই যাচ্ছিল ...
প্রথমে - ৩০০০
তারপর আদিলুর রহমান - ২,৫০০ নিহতের তালিকা পাঠিয়েছিল বিদেশী মানবধিকার সংস্থাগুলোকে। কিন্তু বাংলাদেশে তালিকা দেখায়নি।
পরে বাংলাদেশি মিডিয়ার চাপে ১২৬ জনের নিশ্চিত মৃত্যুর তালিকা আছে বলেছিল, কিন্তু দেখায় নি।
অনেক চাপাচাপির পর কিছুদিন পর - ৬১ নিহতের নামের একটি তালিকা প্রকাশ করে আদিলুর। যার পরে বেশিরভাগই জীবিত পাওয়া যায়।
প্রথমে ১০,০০০ দাবি করা হলেও পরে বিএনপির ফাইনালি বলেছিলেন তিন হাজার নিহত!
বিএনপি পরদিনই তিন হাজারের গায়েবানা জানাজা নামাজ পড়ে ফেলে,
কিন্তু হেফাজত সেদিনই বিবৃতি দিয়ে এই গায়েবানা জানাজা প্রত্যাক্ষান করেছিল।
কিন্তু হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ভন্ড আদিলুররা ধারাবাহিক মিথ্যাচার করেই যাচ্ছিল ...
প্রথমে - ৩০০০
তারপর আদিলুর রহমান - ২,৫০০ নিহতের তালিকা পাঠিয়েছিল বিদেশী মানবধিকার সংস্থাগুলোকে। কিন্তু বাংলাদেশে তালিকা দেখায়নি।
পরে বাংলাদেশি মিডিয়ার চাপে ১২৬ জনের নিশ্চিত মৃত্যুর তালিকা আছে বলেছিল, কিন্তু দেখায় নি।
অনেক চাপাচাপির পর কিছুদিন পর - ৬১ নিহতের নামের একটি তালিকা প্রকাশ করে আদিলুর। যার পরে বেশিরভাগই জীবিত পাওয়া যায়।

আমার এই লেখাটি পড়ুন - কমেন্টের জবাব সহ পড়ুন।
এসব ভন্ড আদিলুর-মাহামুদুরদের কঠিন শাস্তিই কাম্য

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৩

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। দারুন বলেছেন।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৪

চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ভালো বলেছেন। চীনাদের নজর অন্য জায়গায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.