নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবেগ ও অনুভূতি খুব ঠুনকো ! ক্ষনে ক্ষণে রুপ বদলায়। ক্ষণে ক্ষণে উৎস বদলায়।

তওসীফ সাদাত

কল্পনায় যদি বাস্তবতার স্বাদ পাওয়া যেত। তবে বাস্তবতায় কেউ টেনে হিচড়েও কাওকে রাখতে পারতো না।

তওসীফ সাদাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবিতার ছন্দ

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১২

বেশ কয়েকবার পড়ে কিছু টা স্পষ্ট হয়েছিল। লেখা টা আপনাদের সাথে শেয়ার করা দরকার বলে মনে হল। এটি কবিতার ছন্দ নিয়ে আনিসুল হক এর একটি লেখা। কিন্তু আমার মনে হয় আমি আমার সুপ্ত অনুভূতি গুলো কে গুছিয়ে লিখতে পারলে কবিতা পূর্ণতা পায়। এতো নিয়ম কানুন মেনে লিখতে হবে ভেবে সিটিয়ে গেলাম।

-কবিতার ছন্দ।
-আনিসুল হক।

পণ্ডিতদের জন্য নয়।

ছন্দ: সহজ পাঠ
ছন্দ শেখার প্রথাগত পদ্ধতিটা একটু কঠিন। খুব সহজ ভাষায় সহজ কথায় ছন্দ শেখার একটা ফন্দি হলো এই সহজ পাঠ।
কবিতায় ছন্দ থাকতে হয়। ছন্দ মানে মিল নয়। মিল ছাড়াও ছন্দ হয়।
(মিলকে অন্ত্যানুপ্রাস বলে)
যেমন: স্বাধীনতা তুমি রবি ঠাকুরের অজর কবিতা অবিনাশী গানÑ এই কবিতায় ছন্দ আছে। কিন্তু মিল নাই।
বাংলা কবিতার ছন্দ প্রধানত তিন প্রকার।
১. অক্ষরবৃত্ত
২. মাত্রাবৃত্ত
৩. স্বরবৃত্ত
ছন্দ জানতে হলে প্রথমে জানতে হবে মাত্রা, পর্ব আর চরণ।
মাত্রা: মাত্রা হলো শব্দের সবচেয়ে ছোট একক।
পর্ব: কয়েকটা মাত্রা নিয়ে একটা পর্ব হয়।
চরণ: কয়েকটা পর্ব মিলে একটা চরণ হয়। চরণের শেষের পর্বটা অপূর্ণ থাকতে পারে।

বাংলা কবিতায় মাত্রা তিন ধরনের ছন্দে তিনভাবে মাপা হয়।
অক্ষরবৃত্ত:
অক্ষরবৃত্ত ছন্দে একটা অর এক মাত্রা।
যুক্তারও এক মাত্রা।
যেমন: চন্দন, এটায় আছে অক্ষবৃত্তে তিন মাত্রা। আবির্ভাব, এটায় আছে চার মাত্রা।

অক্ষবৃত্তে সাধারণত ৪ মাত্রায় একটা পর্ব ধরা হয়। একটা পঙক্তি বা চরণে সাধারণত ৬ মাত্রা (৪+২), ১০ মাত্রা (৪+৪+২), ১৪ (৪+৪+৪+২), ১৮ (৪+৪+৪+৪+২), ২২ (৪+৪+৪+৪+৪+২), ২৬ টি মাত্রা থাকে।
এর মধ্যে বিখ্যাত হলো পয়ার। এক লাইনে ১৪টি মাত্রা বা ১৮ টি মাত্রা থাকে পয়ারে। আরও বেশি, ২২, ২৬ হলে তাকে মহাপয়ার বলে।
১৪ মাত্রার উদাহরণ:
লাখে লাখে সৈন্য মরে হাজারে হাজার।
শুমার করিয়া দেখে, চল্লিশ হাজার।
৮+৬ এই ভাবেই প্রধানত এটা ভাগ করা যায়।
প্রথম ৮ টা ৩+৩+২ করেও করা যায়। (৫+৩ হয়। বেশি ভালো হয় না।)
পয়ারের উদাহরণ:
মানুষ এমন তয় একবার পাইবার পর,
নিতান্ত মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর।

পরাজিত নই নারী, পরাজিত হয় না কবিতা,
আহত দারুণ বটে আর্ত সব শিরা উপশিরা।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য
অতি দূর সমুদ্রের পর
হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ....

(বি; দ্র:সংবাদ, এই শব্দে মাত্রা আছে তিনটা। ং কে মাত্রা ধরা হয় না। কিন্তু চরণের শেষ অর ং হলে আবার মাত্রা ধরা হয়। রং বা সং যদি চরণের শেষে থাকে, তখন এই শব্দ দুটোকে দুই মাত্রা করে ধরা হবে। মাভৈ তিন মাত্রা ধরা হতে পারে)


মাত্রাবৃত্ত।
চন্দনে মাত্রাবৃত্তে চার মাত্রা গোনা হয়।
প্রতিটা অর এক মাত্রা। যুক্তার দুই মাত্রা। (তবে শব্দের শুরুতে যুক্তার থাকলে এক মাত্রাই ধরা হবে। যেমন: স্থান দুই মাত্রা)

১. ৬ মাত্রায় একটা পর্ব ধরে লেখা:
যেমন:
স্বাধীনতা তুমি/ রবি ঠাকুরের/ অজর কবিতা,/ অবিনাশী গান,
স্বাধীনতা তুমি/ কাজী নজরুল/, ঝাঁকড়া চুলের/ বাবরি দোলানো/ মহান পুরুষ।
সৃষ্টিসুখের উল্লাসে/ কাঁপা। (কাঁপাটা অপূর্ণপদী পর্ব)

প্রেমিক মিলবে প্রেমিকার সাথে ঠিকই
কিন্তু শান্তি পাবে না পাবে না পাবে না...

একটি কথার/ দ্বিধা থরথর/ চূড়ে
ভর করেছিল/ সাতটি অমরা/বতী
একটি নিমেষ/ দাঁড়াল সরণী/ জুড়ে
থামিল কালের/ চির চঞ্চল/ গতি



৫ মাত্রের মাত্রাবৃত্ত:

রক্ত দিতে/ চেয়েছিলাম/ বলে
মোহিনী তোর/ এমনি ছল/ যে
সোনার থালে/ চাইলে টুক/টুকে
টুকরো করা/ আমার কলজে

ভোলো না কেন/ ভুলতে পারো/ যদি
চাঁদের সাথে/ হাঁটার রাত/গুলি
নিয়াজ মাঠে/ শিশির লাগা/ ঘাস
পকেটে কার/ ঠাণ্ডা অঙ্গুলি (অং/গুলি)
ঢুকিয়ে তুমি/ বলতে অভ্যাস (অভ/ ভাস)
বকুল ডালে/ হাসত বুল/বুলি



৪ মাত্রার মাত্রাবৃত্ত

আমাদের ছোট নদী চলে আঁকেবাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে

(বৈশাখ টা না থাকলে এটা পয়ারই হয়ে যেত)



৭ মাত্রার মাত্রাবৃত্ত: (৩+৪) মাত্রা

জেনেছি কাকে চাই/ কে এলে চোখে ফোটে/ খুশির জ্যোতিকণা

তোমার মুখ আঁকা/ একটি দস্তায়
বিকিয়ে দিতে পারি/ পিতার তরবারি
বাগান জোতজমি/ সহজে সস্তায়
পরীর টাকা পেলে/ কেউ কি পস্তায়

৩. স্বরবৃত্ত:

এটায় ইংরাজির সিলেব্লের মতো মাত্রা গোনা হয়। শব্দের যে অংশটি একবারে উচ্চারণ করা হয়, তাকে সিলেবল বলে। এক সিলেবল এক মাত্রা। সাধারণত চার-মাত্রায় এক পর্ব ধরে স্বরবৃত্ত ছন্দে লেখা হয়। সাধারণত ছড়া লেখা হয়।
চন্দন: স্বরবৃত্তে দুই মাত্রা। চন আর দন।

আব্বা বলেন/ পড়রে সোনা,/ আম্মা বলেন/ মন দে
পাঠে আমার/ মন বসে না/ কাঁঠালচাঁপার/ গন্ধে
বা
যে টেলিফোন/ আসার কথা/ সেই টেলিফোন আসে না
একান্তে যার/ হাসার কথা
হাসে না
বা
আলো আমার/ আলো ওগো
আলো ভুবন/ ভরা
আলো নয়ন/ধোয়া আমার/ আলো হƒদয়/হরা
আলোর স্রোতে/ পাল তুলেছে/ হাজার প্রজাপতি
পণ্ডিতদের জন্য নয়।

ছন্দ: সহজ পাঠ
ছন্দ শেখার প্রথাগত পদ্ধতিটা একটু কঠিন। খুব সহজ ভাষায় সহজ কথায় ছন্দ শেখার একটা ফন্দি হলো এই সহজ পাঠ।
কবিতায় ছন্দ থাকতে হয়। ছন্দ মানে মিল নয়। মিল ছাড়াও ছন্দ হয়।
(মিলকে অন্ত্যানুপ্রাস বলে)
যেমন: স্বাধীনতা তুমি রবি ঠাকুরের অজর কবিতা অবিনাশী গানÑ এই কবিতায় ছন্দ আছে। কিন্তু মিল নাই।
বাংলা কবিতার ছন্দ প্রধানত তিন প্রকার।
১. অক্ষরবৃত্ত
২. মাত্রাবৃত্ত
৩. স্বরবৃত্ত
ছন্দ জানতে হলে প্রথমে জানতে হবে মাত্রা, পর্ব আর চরণ।
মাত্রা: মাত্রা হলো শব্দের সবচেয়ে ছোট একক।
পর্ব: কয়েকটা মাত্রা নিয়ে একটা পর্ব হয়।
চরণ: কয়েকটা পর্ব মিলে একটা চরণ হয়। চরণের শেষের পর্বটা অপূর্ণ থাকতে পারে।

বাংলা কবিতায় মাত্রা তিন ধরনের ছন্দে তিনভাবে মাপা হয়।
অক্ষরবৃত্ত:
অক্ষরবৃত্ত ছন্দে একটা অর এক মাত্রা।
যুক্তারও এক মাত্রা।
যেমন: চন্দন, এটায় আছে অক্ষবৃত্তে তিন মাত্রা। আবির্ভাব, এটায় আছে চার মাত্রা।

অক্ষরবৃত্তে সাধারণত ৪ মাত্রায় একটা পর্ব ধরা হয়। একটা পঙক্তি বা চরণে সাধারণত ৬ মাত্রা (৪+২), ১০ মাত্রা (৪+৪+২), ১৪ (৪+৪+৪+২), ১৮ (৪+৪+৪+৪+২), ২২ (৪+৪+৪+৪+৪+২), ২৬ টি মাত্রা থাকে।
এর মধ্যে বিখ্যাত হলো পয়ার। এক লাইনে ১৪টি মাত্রা বা ১৮ টি মাত্রা থাকে পয়ারে। আরও বেশি, ২২, ২৬ হলে তাকে মহাপয়ার বলে।
১৪ মাত্রার উদাহরণ:
লাখে লাখে সৈন্য মরে হাজারে হাজার।
শুমার করিয়া দেখে, চল্লিশ হাজার।
৮+৬ এই ভাবেই প্রধানত এটা ভাগ করা যায়।
প্রথম ৮ টা ৩+৩+২ করেও করা যায়। (৫+৩ হয়। বেশি ভালো হয় না।)
পয়ারের উদাহরণ:
মানুষ এমন তয় একবার পাইবার পর,
নিতান্ত মাটির মনে হয় তার সোনার মোহর।

পরাজিত নই নারী, পরাজিত হয় না কবিতা,
আহত দারুণ বটে আর্ত সব শিরা উপশিরা।

চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য
অতি দূর সমুদ্রের পর
হাল ভেঙে যে নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ....

(বি; দ্র:সংবাদ, এই শব্দে মাত্রা আছে তিনটা। ং কে মাত্রা ধরা হয় না। কিন্তু চরণের শেষ অর ং হলে আবার মাত্রা ধরা হয়। রং বা সং যদি চরণের শেষে থাকে, তখন এই শব্দ দুটোকে দুই মাত্রা করে ধরা হবে। মাভৈ তিন মাত্রা ধরা হতে পারে)


মাত্রাবৃত্ত।
চন্দনে মাত্রাবৃত্তে চার মাত্রা গোনা হয়।
প্রতিটা অর এক মাত্রা। যুক্তার দুই মাত্রা। (তবে শব্দের শুরুতে যুক্তার থাকলে এক মাত্রাই ধরা হবে। যেমন: স্থান দুই মাত্রা)

১. ৬ মাত্রায় একটা পর্ব ধরে লেখা:
যেমন:
স্বাধীনতা তুমি/ রবি ঠাকুরের/ অজর কবিতা,/ অবিনাশী গান,
স্বাধীনতা তুমি/ কাজী নজরুল/, ঝাঁকড়া চুলের/ বাবরি দোলানো/ মহান পুরুষ।
সৃষ্টিসুখের উল্লাসে/ কাঁপা। (কাঁপাটা অপূর্ণপদী পর্ব)

প্রেমিক মিলবে প্রেমিকার সাথে ঠিকই
কিন্তু শান্তি পাবে না পাবে না পাবে না...

একটি কথার/ দ্বিধা থরথর/ চূড়ে
ভর করেছিল/ সাতটি অমরা/বতী
একটি নিমেষ/ দাঁড়াল সরণী/ জুড়ে
থামিল কালের/ চির চঞ্চল/ গতি



৫ মাত্রের মাত্রাবৃত্ত:

রক্ত দিতে/ চেয়েছিলাম/ বলে
মোহিনী তোর/ এমনি ছল/ যে
সোনার থালে/ চাইলে টুক/টুকে
টুকরো করা/ আমার কলজে

ভোলো না কেন/ ভুলতে পারো/ যদি
চাঁদের সাথে/ হাঁটার রাত/গুলি
নিয়াজ মাঠে/ শিশির লাগা/ ঘাস
পকেটে কার/ ঠাণ্ডা অঙ্গুলি (অং/গুলি)
ঢুকিয়ে তুমি/ বলতে অভ্যাস (অভ/ ভাস)
বকুল ডালে/ হাসত বুল/বুলি



৪ মাত্রার মাত্রাবৃত্ত

আমাদের ছোট নদী চলে আঁকেবাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটুজল থাকে

(বৈশাখ টা না থাকলে এটা পয়ারই হয়ে যেত)



৭ মাত্রার মাত্রাবৃত্ত: (৩+৪) মাত্রা

জেনেছি কাকে চাই/ কে এলে চোখে ফোটে/ খুশির জ্যোতিকণা

তোমার মুখ আঁকা/ একটি দস্তায়
বিকিয়ে দিতে পারি/ পিতার তরবারি
বাগান জোতজমি/ সহজে সস্তায়
পরীর টাকা পেলে/ কেউ কি পস্তায়

৩. স্বরবৃত্ত:

এটায় ইংরাজির সিলেব্লের মতো মাত্রা গোনা হয়। শব্দের যে অংশটি একবারে উচ্চারণ করা হয়, তাকে সিলেবল বলে। এক সিলেবল এক মাত্রা। সাধারণত চার-মাত্রায় এক পর্ব ধরে স্বরবৃত্ত ছন্দে লেখা হয়। সাধারণত ছড়া লেখা হয়।
চন্দন: স্বরবৃত্তে দুই মাত্রা। চন আর দন।

আব্বা বলেন/ পড়রে সোনা,/ আম্মা বলেন/ মন দে
পাঠে আমার/ মন বসে না/ কাঁঠালচাঁপার/ গন্ধে
বা
যে টেলিফোন/ আসার কথা/ সেই টেলিফোন আসে না
একান্তে যার/ হাসার কথা
হাসে না
বা
আলো আমার/ আলো ওগো
আলো ভুবন/ ভরা
আলো নয়ন/ধোয়া আমার/ আলো হƒদয়/হরা
আলোর স্রোতে/ পাল তুলেছে/ হাজার প্রজাপতি

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: বেশ জটিল, এগুলো অল্পস্বল্প জানা থাকলেও প্রয়োগে আমার আপত্তি ভীষণ!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

তওসীফ সাদাত বলেছেন: হা হা !! আমার ক্ষেত্রেও একই রকম।

তবে প্রয়োগে কবিতার সৌন্দর্য অন্যরকম ভাবে বৃদ্ধি পায়। কিছুদিন চেষ্টা করে দেখুন। বুঝতে পারবেন।

২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৩

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: তাইলে তো কবিতা লেখতে হইলে আগে এই বিষয়ে পিএইচডি করতে হবে :(

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

তওসীফ সাদাত বলেছেন: হা হা !! সেটা না, পি এইচ ডি করা টা তেমন কঠিন কিছু না। একটু চেষ্টা করলেই আয়ত্তে এসে যায় ব্যাপারগুলো।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

একজন আরমান বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।

প্রিয়তে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

তওসীফ সাদাত বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই।

হুম, সংগ্রহে রাখার মত পোস্ট। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ পোস্টে প্লাস।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

তওসীফ সাদাত বলেছেন: ধন্যবাদ।

শুভকামনা জানবেন।

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

শায়মা বলেছেন: খুব সুন্দর আর দরকারী পোস্ট!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

তওসীফ সাদাত বলেছেন: হুম আপু। নতুন কবি দের জন্য খুব ভালো একটা পোস্ট। আমি কবিতা তেমন লেখি না। মাঝে সাঝে। তবে আমার বেশ উপকার করেছে এটা। তাই আপনাদের সাথেও শেয়ার করলাম। কবিদের জন্য দরকারি পোস্ট বটে।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

অন্য কথা বলেছেন: হুম ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

তওসীফ সাদাত বলেছেন: হুম :p

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: সোজা প্রিয়তে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

তওসীফ সাদাত বলেছেন: স্বাগতম ভাইয়া। আপনার কাছে আমার অসংখ্য প্রশ্ন আছে। :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.