নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি যা তা আমি নিজেই। অন্যকিছু তুলনার বাহিরে। আমার মতো পৃথিবীতে দ্বিতীয় নেই!

তাজুল ইসলাম নাজিম

তাজুল ইসলাম নাজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সন্ত্রাসী রমেল চাকমার মৃত্যু ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৩১

কুখ্যাত সন্ত্রাসী রমেল চাকমাকে কেন্দ্র করে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী'কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন উপজাতি সন্ত্রাসীরা। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে দেশদ্রোহী উপজাতি বিচ্ছিন্নবাদী সন্ত্রাসীরা। তাই সকল দেশপ্রেমীক নাগরিক উপজাতি সন্ত্রাসীদের সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার রুখে দিন।

হাস্যকর বিষয়- রমেল চাকমা নাকি নীরবচারী ছেলে। রমেল চাকমা হচ্ছে উপজাতি দেশদ্রোহী কুখ্যাত সন্ত্রাসী। পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল খুন, গুম, হত্যা, চাঁদাবাজি ও খাগড়াছড়ি মহালছড়ি পণ্যবাহী গাড়িতে অাগুন দেওয়া সহ পার্বত্য চট্টগ্রামে এক ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীর নাম হচ্ছে রুমেল চাকমা।

উপজাতি সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন নিউজ সাইট, পত্রপত্রিকা এবং ফেসবুকে অপপ্রচার চালাচ্ছে সেনাবাহিনী কর্তৃক নাকি রমেল চাকমাকে হত্যা করা হয়েছে। বিষয়টি একেভারে হাস্যকর। পার্বত্য চট্টগ্রাম সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন থেকে সকল জাতিগোষ্ঠীর বসবাস করার মতো পরিবেশ তৈরি করার মতো কাজ করে যাচ্ছেন, অার সেই খানে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার। খুনের মতো অস্বাভাবিক মিথ্যাচার করা হচ্ছে। দেশরক্ষক সেনাবাহিনী রমেল চাকমার মৃত্যুর সাথে কোনভাবেই দায়ী নয়।

যেভাবে আটক হয়েছে সন্ত্রাসী রমেলঃ
নানিয়ারচর উপজেলায় দুইটি ট্রাকে আগুন দেবার ঘটনায় অভিযোগে গত বুধবার (৫ এপ্রিল) নানিয়ারচর বাজার থেকে রমেল চাকমাকে আটক করে নিরাপত্তা বাহিনী। রমেল চাকমা পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ(পিসিপি)র নানিয়ারচর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। এদিকে নিরাপত্তাবাহিনী আটকের পর নানিয়ারচর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে!

রমেলের মৃত্যুঃ
রমেলকে পুলিশের কাছে হস্তান্তরের পর বুকে ব্যথা অনুভবের কথা জানালে বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) পুলিশ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। এরপর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।

যেভাবে দাহ করা হলো সন্ত্রাসী রোমেলকেঃ
রমেল চাকমার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর না করে নিরাপত্তা হেফাজতে দাহ করার প্রতিবাদে রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি আঞ্চলিক সড়ক অবরোধ করে রেখেছে রমেল চাকমা হত্যার প্রতিবাদ কমিটির নেতাকর্মীরা। শুক্রবার দুপুর আড়াইটার দিকে সড়কের উপর গাছের গুড়ি ফেলে এই অবরোধ শুরু করেন তারা। তবে অনুসন্ধানে ভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ (পিসিপি)র সাধারণ সম্পাদক রমেল চাকমার দাহ সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে পরিবারের কিছু সদস্যের উপস্থিতিতে দাহ কাজ শেষ করা হয় রমেল চাকমার বাড়ি নানিয়ারচরের বুড়িঘাট ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের পূর্ব হাতিমারা গ্রামে।

ইউপিডিএফ সমর্থিত ৩নং বুড়িঘাট চেয়ারম্যান প্রমোদ খীসা জানিয়েছেন, বুধবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রামে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রমেল মারা যায়। পরে পুলিশ হেফাজতে লাশটি বুড়িঘাটে রাত আটটায় পৌঁছায়। তখন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল।

পরে লাশটি বুড়িঘাট ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড মেম্বার বাবুলের দোকানে লাশ রাখা হয়। পরে সকালে লাশটি রমেলের গ্রামের বাড়ি পূর্বহাতিমারা নিয়ে গিয়ে দুপুরে দাহ করা হয়। সেখানে তার পরিবারের অল্প কয়েকজন উপস্থিত ছিল।

৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, রাতে বৃষ্টি থাকার কারনে লাশটি আর গ্রামে আনা সম্ভব হয় নি। শুক্রবার সকালে তার তার গ্রামের বাড়ি পূর্বহাতিমারা নিয়ে দুপুরে পরিবারের কিছু সদস্য নিয়ে দাহ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়।

নানিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ বলেন, আমরা ময়নাতদন্ত শেষে রমেল চাকমা লাশ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা জন্য বুড়িঘাট পর্যন্ত নিয়ে যাই। কিন্তু প্রচুর বৃষ্টি থাকার করানে আমরা তার গ্রামের বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিতে পারিনি। তবে রমেল চাকমা লাশ যারা চট্টগ্রাম থেকে নিয়ে আসে তাদের কাছে বুঝিয়ে দিয়ে আমরা চলে আসি।"

এবার আপনারাই বলুন এখানে সেনাবাহিনীর দোষ কোথায়?সেনাবাহিনী হচ্ছে দেশরক্ষক। সেনাবাহিনী শুধু বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে শান্তিস্থাপনের জন্য নিয়োজিত নয়,সেনাবাহিনী সারাবিশ্বে মানবসেবায় নিয়োজিত রয়েছে,যাহা কারো অজানা নয়। দেশপ্রেমীক সেনাবাহিনীর সেনা অফিসার তানভীর কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করতেছে দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিনিয়ত উপজাতি সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর উপর হামলা ও দেশের বৃহত্তম
জনগোষ্ঠী বাঙ্গালীর উপর বিভিন্ন নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে এর কোন প্রতিকার নেই। অথচ রমেল চাকমা স্বাভাবিক মৃত্যু কে অস্বাভাবিক করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনী কে পাহাড় থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য অপপ্রচার করছেন।

প্রতিনিয়ত পাহাড়ে সাধারণ উপজাতিদের খুন,গুম,হত্যা নির্যাতন করা হয় এসব বিষয়ে বাংলাদেশের মিডিয়া সংবাদ প্রকাশ করে না। কিন্তু একটা ভূয়া মিথ্যা ভুলে ভরা রমেল চাকমার স্বাভাবিক মৃত্যু নিয়ে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী নিয়ে বিতর্কিত শুরু করে দিয়েছেন। পার্বত্য চট্টগ্রামে রমেল চাকমার হত্যা,অত্যাচার ও নির্যাতনে শুধু বাঙ্গালীরা অতিষ্ঠ নয় সাধারণ উপজাতিরা এই রমেল চাকমার অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন।

রমেল চাকমা ছিলেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের একজন অস্ত্রধারী সশস্ত্র ক্যাডার। খাগড়াছড়ি মহালছড়ি পণ্যবাহী গাড়িতে রমেল চাকমা প্রকাশ্য অাগুন দিয়ে হামলা চালিয়েছে এইটা সকলের জানা। সেনাবাহিনী কে নিয়ে বিতর্ক নয়, উপজাতি সন্ত্রাসী রমেল চাকমার চাঁদাবাজি ও অস্ত্রবাজির কাহিনী জাতির কাছে তুলে ধরার জন্য অনুরোধ করছি।

উপজাতি সন্ত্রাসীদের উদ্দ্যৈশ হচ্ছে পার্বত্য অঞ্চল থেকে অপপ্রচার চালিয়ে সরকারকে চাপ দিয়ে সেনাবাহিনী সরিয়ে ফেলা। কারণ সেনাবাহিনীর জন্য উপজাতি সন্ত্রাসীরা অাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন ও অালাদা রাষ্ট্র গঠন করতে পারচ্ছে না। সেনাবাহিনী পাহাড়ে রয়েছে বিদায় অাজ পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সাথে যুক্ত রয়েছে এবং পার্বত্য বাঙ্গালীরা পাহাড়ে বসবাস করতে পারছেন।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এদেরকে আশকারা দেয় আমাদেরই কিছু বুদ্ধিজীবি। অথচ দেশের প্রচলিত আইনে তাদের বিচার করা হয়। বিচ্ছৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তাকে ধরা যাবে না শাস্তি দেয়া যাবে না - এ কেমন আবদার?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৬

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ মতামত দেওয়ার জন্য

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

কোন দেশের সেনা বাহিনী দেশের নাগরিককে হত্যা করে না; সে সন্ত্রাসী, ধরা পড়েছে, তার বিচার হওয়ার দরকার ছিল; তাকে মেরে ফেলা হলো কি কারণে?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০২

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীও বাংলাদেশর জনগনকে হত্যা করে না! আটকের পর তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এরপর অসুস্থ হলে চিকিৎসার জন্য চমেকে মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে!

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

জগতারন বলেছেন: কুখ্যাত সন্ত্রাসী রমেল চাকমাকে কেন্দ্র করে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী'কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে দেশদ্রোহী উপজাতি বিচ্ছিন্নবাদী সন্ত্রাসীরা।
তাই সকল দেশপ্রেমীক নাগরিক উপজাতি সন্ত্রাসীদের সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার রুখে দিন।


এই সন্তাসীর যথাযথ পরিনতি।
বিলীন হোক এ সমস্ত সন্ত্রাসী।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৩

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ। অপপ্রচারের জবাব দিত হবে

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

মিঃ আতিক বলেছেন: view this link

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৬

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ। বাস্তব সত্য তুলে ধরেছেন

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০১

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৮

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: আমিও আপনার সাথে একমত। কিন্তু একটি স্বাভাবিক মৃত্যকে অস্বাভাবিক করে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের উদ্দেশ্য কি?

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০২

জেন রসি বলেছেন: আমাদের দেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রায়ই ঘটে থাকে। যখন প্রতিপক্ষ আক্রমন করে তখন সেলফ ডিফেন্সের জন্য অনেক সময় তাদের হত্যা করতে হয়। এটা বুঝি। কিন্তু যখন একজন মানুষ বন্দি থাকে তখন তার বিচার করার জন্য আইন আদালত আছে। একজন বন্দিকে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন মেরে ফেলবে এমন অধিকার বা ক্ষমতা রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের নেই। কিন্তু তারপরও এমন ঘটনা ঘটছে। এমনকি নারায়ণগঞ্জে আমরা দেখেছি টাকার জন্য অফিসাররা নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছে। তাই সাধারন মানুষ বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে। তারা ভীত। রমেল চাকমা যেই হোক তাকে বন্দি অবস্থায় মেরে ফেলার অধিকার সেনাবাহিনী বা পুলিস কারোরই নেই। এই ঘটনার সঠিক তদন্ত হওয়া উচিৎ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৩

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ! সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার কেন? আটকের পর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তখন সুস্থ ছিলো। পরের দিন অসুস্থ হলে চমেকে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে!

বুঝতে হবে, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যৌথ অপপ্রচার মানে পাহাড় থেকে সেনাবাহিনী পাঠিয়ে দেওয়া চক্রান্ত! যেন তারা সহজেই জুমল্যান্ডের পথে হাটতে পারে

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৩

লুশ্যে বলেছেন: রোমেল নিহত হওয়াকে কেন্দ্র করে অনেকেই নিজরে ঘুম হারাম করে ফেলেছেন। কিন্তু বাংলাদেশে প্রায়ই বিচারবহির্ভুত হত্যাকান্ড হচ্ছে কই তখন তাদের কোন আওয়াজ পাওয়া যায় না কেন?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:১৪

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: তখন বুদ্ধি বেশ্যারা চুপ হয়ে থাকে

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমাদের ১৭ মানুষ ও ২ লাখ সেনা বাহিনীর একটা "জাতীয় গল্প" আছে: "ক্রস ফায়ার: আসমাীকে নিয়ে অস্ত্র বের করার জন্য রাত ২টায় র‌্যাবের সদস্যরা অকুস্হলে যান; সেখানে ওঁত পেতে থাকা সন্ত্রসীরা র‌্যাব সদস্যদের উপর গুলি চালায়; ২ পক্ষে গোলাগুলির সময় আসামী পালিয়ে যাবার চেস্টা করে, তখন তার গায়ে গুলি লাগে"

সব বাংগালী "আমার সোনার বাংলা" জানেন না, কিন্ত "ক্রস ফায়ারের" গল্পটা জাানেন, ইহাকে কি জাতীয় সংগীতে পরিণত করবো?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ

আমরা সবই জানি। এটাতো গোপনে হয়নি! বাজার থেকে গ্রেফতার করে সেইদিনই পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে!

বলতে পারেন সেনাবাহিনী কেন গ্রেফতার করলো পুলিশ নয় কেন?
পার্বত্য চট্টগ্রামের বাস্তবতা না জানলে এই প্রশ্ন জাগবেই! পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতীয় সকল আসামি ধরতেই সেনাবাহিনীর সাহায্যের প্রয়োজন হয়! সেখানে ওদের ধরার মতো পুলিশের সেই সক্ষমতা এখনো হয়নি

৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: অনেকে পাহাড় থেকে সেনাবাহিনী তুলে নিতে বলেন। তাদের কাছে প্রশ্ন; আপনি কি নিজে স্বচ্ছন্দ বোধ করবেন পাহাড়ে একাকী ঘুরতে। পাহাড়ে সেটেলার কর্তৃক উপজাতিরা যে নির্যাতিত হয়নি তা নয়। কিন্তু তাদের চেয়ে অনেক বেশী নির্যাতনের ঘটনা প্রতিদিন সমতলে ঘটে চলেছে। শান্তিবাহিনী স্রেফ একটা সন্ত্রাসী এবং দেশদ্রোহী সংগঠন। এরা আমাদের পরীক্ষিত বন্ধূদের (!) প্ররোচনায়, আর্থিক এবং সামরিক সহযোগিতায় উস্কানীমূলক কার্যক্রম চালায়। আমরা স্বাধীন বাংলাদেশে বাস করি আর পাহাড়ে ঘুরতে যেতে ভীত হই, না জানি কখন গুম, মুক্তিপণের শিকার হতে হয়। স্বাধীন দেশে পরবাসি কারা?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ধন্যবাদ
আপনি ভালো বলেছেন!
তবে "সেটেলার " কে বা কাদের বলে দয়া করে যেনে নিবেন!

১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৯

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: সেটেলার কে বা কারা তা ভাল করেই জানি। পাহাড়ে আগে থেকেই বাঙ্গালীরা ছিল, ইংরেজ শাসনামলে উপজাতিদেরকে পুশ করা হয় বা বিভিন্ন কারনে তারা বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে এসে বসতি স্থাপন করে। পাহাড়ে তারা শক্তিশালী হয়ে উঠে । এবং সার্বভৌমত্বের শংকা দেখা দেয়।বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বিভিন্ন এলাকা থেকে ভুমিহীন মানুষদের বিভিন্ন সময়ে পাহাড়ে প্রতিষ্থাপন করা হয় বিভিন্ন শাসনামলে। যাদের সাথে উপজাতিদের জমি দখলে রাখা সহ বিভিন্ন কারণে বিরোধের সৃষ্টি হয়।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৬

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: ভাই আপনি নিজেই বলেছেন "স্বার্বভৌমত্বের শংকা দেখা দেয় ..।" এখানে আমার আর কিছু বলা নেই!!

১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: ১৮ বছরের একটা বাচ্চা ছেলে সে কিনা সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করল আর সেনাবাহিনী সুন্দর করে গ্রেপ্তার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করল। তারপর সে হার্ট এটাকে মারা গেল। এধরনের গাঁজাখুরি গল্প ব্লগে না করলেই ভাল হয়। আপনি যা লিখেছেন তার কোন ভিত্তি নেই। সম্পূর্ণ বানোয়াট। পুরোটাই ক্রসফায়ারের গল্পের মত।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: " ১৮ বছরের বাচ্চা "!! এই বাচ্চা ছেলে একটি উপজেলার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতে পারে সেটার কোন সমস্যা হয় না "

১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: এমন মৃত্যু কাহারো কাম্য নহে। তবে তাহাকে ধোয়া তুলসীপাতা প্রমানের জন্য আমাদের ছাম্বাদিক ও চুশীল জনগোষ্ঠী যেইভাবে দৌড় ঝাঁপ করিতেছে তাহা অবস্যই শাক দিয়া মাছ ঢাকার অপচেষ্টা। আমাদের উপজাতি জনগোষ্ঠীর জেএসএস , পিডিএফ শুধু চাঁদাবাজ , সন্ত্রাসী নহে , তাহারা দেশদ্রোহী। বহুবার তাহারা অস্ত্র , তাহাদের ইউনিফর্ম, ম্যাপ , পতাকা সহ ধরা পড়িয়াছে। অথচ আমাদের ছাম্বাদিক ও চুশীল জনগোষ্ঠী তাহাদের ধোয়া তুলসীপাতা , নির্যাতিত জনগোষ্ঠী , আদিবাসী প্রমানে সচেষ্ট থাকিয়াছে , থাকিতেছে। বাঙালি নিজ দেশে সেখানে পরবাসী হইয়া আছে। সরকারও তাহাদের কোলে তুলিয়া চুম্মা দিতেছে। কোটার জোরে তাহারা চাকুরী , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তৃতীয় শ্রেণীর মেধা লইয়া প্রথম শ্রেণীর সুযোগ সুবিধা পাইতেছে। নোয়াখালীর চরে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন না করিয়া উপজাতিদের সবাইকে পুনর্বাসন করা উচিত। না হলে তাহাদের এই বিচ্ছিন্নতাবাদ দমন হইবে না।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: সহমত

১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শনিবার দেখলাম েপ্রসক্লােবর সামনে ছাত্র ইউিনয়নও এর পক্ষে ব্যাপক সোচ্চার!!!

অবাক হয়ে তাদের কথা শুনে আরও অবাক হলাম....

উপজাতীয়রা নাকি ৭১এ স্বাদীনতার জন্য লড়াই করেছে!!!! অথচ তাদের পশ্চিম পাকিস্তানের প্রতি আনুগত্য ইতিহাসে প্রমানীত!
রাজা ত্রিদিব রায়ের ইতিহাস ছাত্র ইউনিয়নের নেতারা ভূলে গেল?????

১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী, মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী উপজাতি রাজাকারদের কথা আমাদের নতুন প্রজন্ম জানেই না। আর এই সুযোগেিউপজাতি রাজাকাররা বহাল তবিয়তেই আছে। দুঃখের হলেও সত্যি, রাজাকাররা এবং তাদের বংশধররা স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘেও পৌঁছে গেছে, যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য লজ্জাজনক। আমরা উপজাতি যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের বিচার করতে পারিনি কিন্তু তাদের পুরস্কৃত করে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিনিধি করা কি অপমানের নয়?

ব্রিটিশরা ১৮৬০ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম দখল করে নেয় এবং ১৮৮১ সালে সমগ্র জেলাকে তিনটি সার্কেলে বিভক্ত করে। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তিন সার্কেলে তিন রাজা ছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন চাকমা রাজা ত্রিদিব রায়, বোমাং রাজা অং শৈ প্র“ চৌধুরী এবং মানিকছড়ির মং রাজা মং প্রু চাঁই চৌধুরী বা (মং প্রু সাইন )। মানিকছড়ির রাজা ছাড়া অন্য দুই রাজাই ছিলেন যুদ্ধাপরাধী।

চাকমা রাজা ত্রিদিব রায়ের সহযোগিতায় রাঙামাটিতে গণহত্যা চলে। এই সময়ে রাঙামাটি মুক্ত করতে যাওয়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজতত্ত্ব বিভাগের ছাত্র এবং এফ রহমান হলের আবাসিক ছাত্র ইফতেখারসহ ৮-১০ জনের একদল মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করা হয়।
http://parbattanews.com/উপজাতি-রাজাকারদের-কেন-বি/#.WP1-j2clEdU
রাজা ত্রিদিব রায় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম থেকে বাংলাদেশের বিরোধিতা করেছেন। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বের হওয়া হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র’ (সশস্ত্র সংগ্রাম-১) নবম খণ্ডের (জুন ২০০৯) ৯৩ পৃষ্ঠায় মে. জে. মীর শওকত আলী (বীর উত্তম) লেখেন : ‘চাকমা উপজাতিদের হয়ত আমাদের সাহায্যে পেতাম। কিন্তু রাজা ত্রিদিব রায়ের বিরোধিতার জন্য তারা আমাদের বিপক্ষে চলে যায়।’ অন্যদিকে ১৯৭১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক বর্তমান উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম তার বই ‘বাংলাদেশ সরকার ১৯৭১’-এর (মার্চ ২০০৪) ২৬০ পৃষ্ঠায় লেখেন : ‘চাকমা রাজা ত্রিদিব রায় প্রথম থেকেই নির্লিপ্ত এবং গোপনে পাকিস্তানিদের সাথে যোগাগোগ রাখছেন।’

চাকমা রাজা ত্রিদিব রায়ের স্বাধীনতাবিরোধিতার আরো নমুনা আমরা পাই বাংলা একাডেমী থেকে বের হওয়া লে. কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহিরের (বীর প্রতীক) বই ‘মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন আফতাব কাদের বীরউত্তম’-এ (ডিসে. ২০০৮)। বইটির ৬৩ পৃষ্ঠায় তিনি লেখেন : ‘মার্চ মাসের প্রথম থেকেই রাজা ত্রিদিব রায় এবং মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা কোনো কারণে মুক্তিকামী বাঙালিদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলতেন।’

এমন অন্ধত্ব নিয়ে চললে ছাত্র ইউনিয়নের যে গর্বিত ইতিহাস কালিমা লিপ্ত হতে সময় লাগবে না!!!

আর বর্তমান ফসেবুক প্রজন্মতও হল অণ্দের হাতি দেখা দল! একটা ষ্ট্যাটাস! লাইক, জ্বাাঅময়ী কমেন্ট ব্যাস!
আগে পিছে জানার প্রয়োজন বা কষ্টটুকু করতে রাজী নয়!! ভবস্যিত ভাবতেও ভয় হয়
আর উপজাতী বিচ্চিন্নতাবাদী, সন্ত্রাসীরা যতটা একটভি অনলাইন অফলাইন বাঙালী ততটাই নিরব!!!!!

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: মনে হয় ছাত্র ইউনিয়ন একমাত্র দেশপ্রেমিক আর সব রাজাকার

১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: রোমেল চাকমার কি হার্টের অসুখ ছিলো?

এর আগে সেনাবাহিনীর ক্লিনহার্ট অপারেশনে আমরা প্রচুর বুকে ব্যথায় আক্রান্ত রোগীর দেখা পেয়েছি, যারা পরবর্তীতে মৃত্যুবরণ করে।

১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: হার্টের অসুখ থাকুক বা না থাকুক। সে স্রেফ একটা দেশদ্রোহী। বাংলাদেশে যাই থাকুক কথা বলা যায় কল্পনা মত। যারা তাকে ভাল-সুনাগরিক বানানো প্রয়াস চালাচ্ছে তাদেরকে সহ আইনের আওতায় আনা হোক। তাদের মতামত আদালতে প্রমাণ করুক অথবা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের এবং দেশদ্রোহী কর্মকান্ডে তাদেরকে অভিযুক্ত করা হোক।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.