নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুপ্রেরনা

আমি খুব সাধারন একজন, মানুষের জন্য কাজ করি। কবিতা লিখি, অনুপ্রেরনা পোস্ট লিখি। হয়তো কারো উপকারে আসতে পারে। নবজীবন সোসাল ওয়ার্ক সংগঠনের সেকরেটারী জেনারেল।

জোবায়ের রহমান

সাদামাটা জীবন ভালোবাসি। ভালোবাসি মানুষকে বিশ্বাস করতে। অতিতকে নিয়ে ভাবি না , বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতে ভালোলাগে। ভালোলাগে লিখতে বা নতুন কিছু আবিষ্কার করতে। অসহায় ও দুর্বল মানুষের পাশে দাড়ানো আমার একটা বদ অভ্যাস। ব্লগিং করতে ভালো লাগে, পাঠক মন্তব্য দেখলে খুব আনন্দ পাই। বাকিটা আমার সাথে মিশলে বুঝবেন আমি কতোটা বদের হাড্ডি ।\\n\\nপছন্দ: কালো ও নীল রং ভালো লাগে, সকল ধরনের ফস্টফুড ও চাইনিজ খাবার পছন্দ করি, সকল ফল আমার প্রিয় তবে টক জাতীয় ফল একটু বেশি পছন্দ, খুব আচার খেতে ভালোবাসি, প্রিয় মাছ ইলিশ ও গলদা চিংড়ি, গিটার নিয়ে গান খাইতে ভালো লাগে, ছবি আকা ও কবিতা লেখা আমার সখ, উল্লেখযোগ্য সখ হচ্ছে সুন্দর সুন্দর ফুল বা ফলের গাছ লাগানো।\\n\\nআমার সম্পর্কে এর চেয়ে বেশি জানতে চাইলে একদিন বাসায় চলে আসবেন, দুজনে কফি হাতে আড্ডা দিতে দিতে বাকিটা বলবো। ওহ ভালো কথা, বাসায় আসলে সাথে করে মিষ্টি আনতে ভুল করবেন না যেন, মিষ্টি আমার খুব প্রিয় ;)

জোবায়ের রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিত্যি ঘটনা - প্রেম নাকি অন্য কিছু ?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৪





-- জোবায়ের রহমান



অনেক দিন আগের কথা, একটা প্রাইভেট ফার্মে জব করতাম, তিনজন কলিগ মিলে একটা ফ্লাটে থাকতাম ঢাকা গ্রীন রোডে। আমাদের মধ্যে কোন একজনের ফোনে একটি মেয়ের সাথে পরিচয় হয়, কিছুদিনের মধ্যে প্রেম। ১মাসের মধ্যে তারা ঠিক করলো দেখা করবে।



একদিন সকালে হাবিস সাহেব (ছদ্দ নাম) আমার কাছে এসে অনুরোধ করল, জোবায়ের ভাই আজ একটু তারাতারি অফিসে যেতে পারবেন? ৮:৩০ এর মধ্যে যেতে পারলে খুব উপকার হয়। আমি বললাম কেন দাদা? উত্তর- আজ আমার এক গেস্ট আসবে বাসায়। ঘটনাটা বুঝতে আর বাকি থাকলো না। তারাহুরা করে অফিসে যাওয়ার জন্য বের হলাম যদিও একটু দেরি হয়ে গেল। লিফট্ থেকে নিচে নামতেই দেখলাম এক সুন্দরী মেয়ে লিফটের সামনে দাড়িয়ে আর সাথে হাবিব সাহেব। আমাকে দেখে মিসকি হাসলো। মেয়েটাকে দেখতে সুনতে খারাপ না, একজন সুন্দরী বলতে যা বুঝায় সবই ছিল তার মধ্যে।



রাতে বাসায় ফিরলাম, ৩২ পাটির দাত বের করে কলিগ আমার সামনে, বলল দাদা কাজ সেরে ফেলেছি। আমি বললাম কয়দিন আগেতো আপনাদের পরিচয় এর মধ্যে কি করে এতো এডভান্স হলেন? দাদা এসব সবাই পারেনা এর জন্য দরকার ব্রেইন। কিছু বলার ভাষা খুজে পেলাম না। যদিও কিছু মাস পরে তাদের ব্রেক হয়ে গিয়েছিল।



আসল কথায় আসি-

এক সময় সুনতাম মেয়েদের সতিত্বের অনেক দাম, কেউ নাকি মেয়েদের সতিত্ব নস্ট করলে আত্নহত্যা করতো, নয়তো বিয়ে করতে বাধ্য করা হতো। আর এখন এটা বাজারের পন্য হয়ে দাড়িয়েছে। এ যেন একটা বড় ধরনের ক্রেডিট। কে কয়টা মেয়ের সতিত্ব নষ্ট করতে পারে কিংবা কয়টি মেয়ে কয়টি ছেলের সাথে রুম ডেট করতে পারে তার প্রতিযোগীতা চলে এখন। ধিক্কার জানাই এই সমাজ কে।

ছেলে/মেয়ে. আপনি কার আমানত নস্ট করছেন কখনো ভেবে দেখেছেন? দুনিয়াতেই কি সব আনন্দ করবেন? কখন মরতে হবে না? সব কিছুর তো হিসেব দিতে হবে সে খেয়াল আছে? কি উত্তর দেবেন?



বড় বড় নেতাদের মতো বলবো না যে " ভালো হয়ে যান" সুধু বলবো- সতিত্ব নষ্ট করার অধিকার আপনার নাই, সৃষ্টি কর্তাকে ভয় করুন, তিনি সবই দেখছেন, সবকিছুর হিসেব দিতে হবে একদিন। মনে রাখবেন যে কাজ এখন আপনি করছেন ঠিক সেই কাজ আপনার সন্তান একদিন আপনাকে উপহার দেবন। সহ্য করতে পারবেন তো?



আমার পোস্ট পরে যদি কেউ কষ্ট পান নিজ গুনে ক্ষমা করে দেবেন। সত্যি কথা সবসময় অপ্রিয় হয়।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

অগ্নি সারথি বলেছেন: /:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.