নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুপ্রেরনা

আমি খুব সাধারন একজন, মানুষের জন্য কাজ করি। কবিতা লিখি, অনুপ্রেরনা পোস্ট লিখি। হয়তো কারো উপকারে আসতে পারে। নবজীবন সোসাল ওয়ার্ক সংগঠনের সেকরেটারী জেনারেল।

জোবায়ের রহমান

সাদামাটা জীবন ভালোবাসি। ভালোবাসি মানুষকে বিশ্বাস করতে। অতিতকে নিয়ে ভাবি না , বর্তমান ও ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতে ভালোলাগে। ভালোলাগে লিখতে বা নতুন কিছু আবিষ্কার করতে। অসহায় ও দুর্বল মানুষের পাশে দাড়ানো আমার একটা বদ অভ্যাস। ব্লগিং করতে ভালো লাগে, পাঠক মন্তব্য দেখলে খুব আনন্দ পাই। বাকিটা আমার সাথে মিশলে বুঝবেন আমি কতোটা বদের হাড্ডি ।\\n\\nপছন্দ: কালো ও নীল রং ভালো লাগে, সকল ধরনের ফস্টফুড ও চাইনিজ খাবার পছন্দ করি, সকল ফল আমার প্রিয় তবে টক জাতীয় ফল একটু বেশি পছন্দ, খুব আচার খেতে ভালোবাসি, প্রিয় মাছ ইলিশ ও গলদা চিংড়ি, গিটার নিয়ে গান খাইতে ভালো লাগে, ছবি আকা ও কবিতা লেখা আমার সখ, উল্লেখযোগ্য সখ হচ্ছে সুন্দর সুন্দর ফুল বা ফলের গাছ লাগানো।\\n\\nআমার সম্পর্কে এর চেয়ে বেশি জানতে চাইলে একদিন বাসায় চলে আসবেন, দুজনে কফি হাতে আড্ডা দিতে দিতে বাকিটা বলবো। ওহ ভালো কথা, বাসায় আসলে সাথে করে মিষ্টি আনতে ভুল করবেন না যেন, মিষ্টি আমার খুব প্রিয় ;)

জোবায়ের রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেসব কারনে বিবাহ বিচ্ছেদ বা সংসারে অশান্তি হতে দেখা যায়।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৪

আপুদের জন্য পোস্ট
যেসব কারনে বিবাহ বিচ্ছেদ বা সংসারে অশান্তি হতে দেখা যায়।
১. বিয়ের আগে উচ্চবিলাসিতা বা আকাশ কুসুম স্বপ্ন দেখা। যখন বাস্তবের সাথে মিল খুজে পাওয়া যায় না তখনই সংসারে বেশি অশান্তি হতে দেখা যায়। বাস্তবকে মেনে নেওয়ার কোন যোগ্যতা তাদের থাকে না।
২. পরিবার থেকে যখন মা বাবা তাদের সঠিক শিক্ষা দিতে ব্যর্থ থাকে। যেমন আচার ব্যবহার, ভদ্রতা, শালিনতা। যা একজন মেয়ের সব থেকে বড় সম্পদ।
৩. নিজেকে স্মার্ট বা অনেক বড় মনে করা। অনেকে নিজের রূপ নিয়ে খুব বেশি অহাংকার করে, যাতে করে আশে পাশের মানষকে ছোট ভাবতে শুরু করে। একবারও বুঝতে পারে না যে সৃষ্টিকর্তা তাকে যা দিয়েছেন তার জন্য শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ দেমাগ বা অহংকার নয়।
৪. বাঙালী নারীর বৈশিষ্ট সম্পর্কে অজ্ঞ থাকা, এর জন্য টিভি সিরিয়াল ও পরিবারকেই আমি দায়ী করবো। একজন নারীর বৈশিষ্ট হলো, বিয়ের আগে মা বাবা ভাই বোন সবার সাথে থাকা আর বিয়ের পরে নিজের মা বাবার পাশা পাশি শশুর শাশুরী , ননদ , দেবর এদের কে আপন করে নেওয়া ঠিক যেমন নিজের মা বাবার মতো। অনেকে শশুর শাশুরীকে মেনে নিতে পারেন না। যাকে বলবো একজন বাঙ্গালী মেয়ে হিসেবে কলঙ্ক।
৫. বিয়ের আগে একাধিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকা বা দিন রাত ফোনে কথা বলা। অনেক মেয়েদের নতুন নতুন ছেলেদের সাথে মেশার প্রবনতা থাকে, তাই সংসার জীবনে একজন মাত্র ছেলেকে তার ভালো লাগে না, পূর্বের অভ্যাস ধরে রাখতে কোন না কোন ভাবে আবারও একই কাজে লিপ্ত হচ্ছেন যা সংসারের জন্য ক্ষতিকর। এক কথায় বলবো চরিত্রহীন।
৬. অসৎ সঙ্গে লিপ্ত থাকা। যার জন্য শুধুমাত্র পিতা মাতাই দায়ী। সন্তান কাদের সাথে মিশছে , কোথায় যাচ্ছে, সব কিছু বাঙালী কালচারের সাথে যাচ্ছে কিনা সেসব দিক অবশ্যই মা বাবাকে খেয়াল রাখতে হবে।
৭. অরিতিক্ত লোভ সংসার পতনের জন্য গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা পালন করে। অনেকের চাহিদার কোন শেষ নেই। অন্যদিকে তার স্বামীর দেওয়ার ক্ষমতা আছে কিনা সেদিকে খেয়াল থাকে না। একজন পুরুষের সব থেকে কষ্টের দিক হলো প্রিয় মানুষটিকে কোন কিছু না দিতে পারা। অনেক সময় অসৎ কাজে লিপ্ত হয়ে অনেক কাজ করে থাকেন স্ত্রীকে খুশি করার জন্য। এতে সাময়ীক সুখ আসলেও স্বামী সব সময় স্ত্রীর উপর খারাপ ধারনা বা ভয় নিয়ে থাকেন। যা সংসার ভঙ্গনের জন্য যথেষ্ঠ কারন। এই ক্ষেত্রে বলবো আপনি বিবেকহীন নারী।
৮. মেয়েদের অতিরিক্ত জেদ, যা বলি তাই করি। এই ক্ষেত্রে বলবো, জেদ নামক শব্দটা মেয়েদের জন্য নয় এটা শুধুমাত্র পুরুষের জন্য। সুতরাং জেদ করবেন তো সব হারাবেন।
৯. এখন যে পয়েন্টটা বলবো সেটা শুনলে অনেকেই আমাকে গালি দিবেন, তবুও বলতে হবে। নারী পুরুষ সমান অধিকার, এই কথাটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমরা বাংলাদেশী তাই এটা পুরুষ শাসিত সমাজ। পাঠ্যপুস্তক বা দলিলে যতোই লেখা থাকুক না কেন, নারীপুরুষ সমান অধিকার থাকলেও নারী পুরুষ কোন দিনই সমান কাজ করতে পারেন না। আপনাকে সব সময়ই একজন পুরুষের উপর নির্ভর করতে হবে। অনেকে মনে মনে বলছেন, আমরা কেন পুরুষের উপর নির্ভর করবো? এখানে বলবো, স্বামীকে পুরুষ ভাবার কি দরকার? স্বামীকে জীবন ও মনের অংশ ভাবুন। তিনি পর নন, তিনি আপনার আপনজন, তিনি সব সময় চান তার আদরের বউটার মুখের হাসি ফোটাতে আর তাই তো দিন রাত পরিশ্রম করেও রাতে বাসায় ফিরে দেখতে চান বউয়ের হাসি মুখ।
১০. পরকালের চিন্তা থেকে দুরে থাকাটা আর একটা বড় কারন। দুনিয়ার মজা মাস্তিতে অনেকে পরকালের কথা ভুলে জান। কিন্তু আমাদের প্রতিটা ধর্মেই স্বামীকে সবার উপরে রাখতে বলা হয়েছে। যেমন - ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে, মেয়েদের বেহেস্ত লাভ খুব সহজ শুধুমাত্র স্বামীর সেবার করেই সেটা সম্ভব, আবার হিন্দু ধর্মে স্বামীকে দেবতুল্য বলা হয়।
১১. সন্দেহ প্রবন মন মানুষিকতা। অনেকে মনে করেন, যাকে খুব বেশি ভালোবাসে তাকে নাকি সন্দেহ করে। আমি বলবো তার উল্টটা, যাকে বিশ্বাস করা যায় না তাকেই বেশি সন্দেহ করে। স্বামীকে একবার মন দিয়ে বিশ্বাস করেই দেখুন, আমার বিশ্বাস সে আপনাকে ঠকাবে না। প্রতিটা স্বামীই চায় তার স্ত্রী তাকে ভালোবাসবে , বিশ্বাস করবে। যখন কোন স্বামী বুঝতে পারবে তার স্ত্রী তাকে মন থেকে বিশ্বাস করে , ভালোবাসে তখন স্বামী কোন খারাপ কাজ করার আগের অবশ্যই তার বিবেক তাকে বাধা দেবে।

সংক্ষেপে কয়টি কথা বলবো, মেয়েদের প্রধান বৈশিষ্ট হলো, চরিত্র, ধর্য্য, সততা, বুদ্ধি , ও পিছনের সব ভুলে স্বামীকে আপন করে নেওয়া।

বিদ্র: আমার পোস্ট পড়ে কেউ যদি কোন কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে ছোট ভাই মনে করে ক্ষমা করে দিবেন। আর যদি ভালো লাগে তাহলে পোস্টটি আপনার ওয়ালে শেয়ার করে দিন। আমার পেজের ম্যাসের অপশন সব সময় খোলা, পাঠকদের মেসেজ দেখলে আমার খুব ভালো লাগে।

------ জোবায়ের রহমান

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

আহলান বলেছেন: হুম ..বহুত গবেষনায় প্রসুত এই লেখা .... বুঝতে হবে ....

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩০

নীল আদিত্য মন বলেছেন: ভাই যোবায়ের আমারই তো ম ন খারাপ হয়ে গেল, আর আপুরা পড়লে তো ভীষন ভীষন.।.।.।। আপনাকে বাগে পেলে ঝারতে ঝারতে ঝারু ঝারা করবে। তারপরেও ভাল থাকুন, ভাল লিখেছেন, সত্য কথার ভাত নাই এই আরকি।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

মেহেরুন বলেছেন: ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়লাম। অনেক কষ্ট করে লিখেছেন। তবে সত্যি বলতে কি ভাইয়া আপনি সম্পূর্ণ পোস্ট এ একতরফা কারণ দেখিয়েছেন। কিন্তু ভাইয়া আপনার কি মনে হয় যে পৃথিবীতে সকল বিবাহ বিচ্ছেদ ই শুধু মাত্র নারীদের কারনে হয়ে থাকে??? পুরুষদের দ্বারা কি কখনই কোন খারাপ কাজ, বা কোন দোষ হ না?? নাকি ছেলে বলে তারা সকল দোষ- ত্রুটির বাইরে?? আমি পুরুষ বিদ্বেষী নই, আমি নারী বাদিও না। তবে কোন ক্ষেত্রেই একতরফা শুধু এক পক্ষকে দোষারোপ করাটা আমার কাছে ঠিক মনে হয়না।

আপনি বিবাহ বিচ্ছেদের ১১ টি কারণ দেখিয়েছেন, যার প্রতিটা নারীদের বিপক্ষে। ঠিক আছে মেনে নিলাম। কিন্তু ভাই আপনি কি ছেলেদের একটি দোষ ও খুঁজে পান নাই?? নাকি ইচ্ছে করেই দেন নাই??

কোন গবেষণা মূলক পোস্টই যদি দিবেন তো পরিপূর্ণ ভাবে দিলে ভালো হয়।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

সোহানী বলেছেন: জোবায়ের রহমান,

আপনার লিখায় কোন কমেন্টস্ করতে রুচি হচ্ছে না তারপর ও লিখলাম কারন আপনি একই বিষয় শুধু ভাইদের জন্য লিখবেন তারপর আপনার যুক্তি খন্ডন করবো.........

শুধু এটুকুই বলবো আপনাদের মতো মানসিকতার কারনেই দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়ছে।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭

জেকলেট বলেছেন: ভাই পক্ষে বিপক্ষে কিছু বলবনা। তবে মৌচাকে ডিল মারছেন এইটা কনফার্ম। :(( :((.

৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৭

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: টাইটেল টা হবে নারীদের যেসব দোষের কারণে ডিভোর্স হয়, কারণ ডিভোর্স কিন্তু ছেলেদের কারণেও হয়।

আর একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট যোগ করুন: শাশুড়ীর কুবুদ্ধি বা অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ। আমি নিজে ভুক্তভোগী ছিলাম, তবে ডিভোর্স পর্যন্ত যেতে হয়নি। এখন সোজা।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৫

জোবায়ের রহমান বলেছেন: @মেহেরুন আপুকে বলছি, আপু আমার পোস্টের শুরুতেই উল্লেখ করেছি এটা আপুদের জন্য পোস্ট তাই ভাইয়াদের দোষ উল্লেখ করি নি, আমি কিন্তু কোথাও বলিনি যে ছেলেদের কোন দোষ নেই। আপু যদি একটু পৃথিবীর ইতিহাসের দিকে তাকান তাহলে দেখবেন প্রতিটা উন্নতি বা অবনতির পিছনে কোন না কোন নারীর ভূমিকা রয়েছে। সম্প্রতি গবেষনা থেকে জানা গেছে বিবাহ বিচ্ছেদের ৮০% কারন শুধুমাত্র নারী দায়ী। আমার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকেও তাই দেখেছি। সব শেষে একটি কথাই বলবো, সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে। আশা করবো আমার লাস্ট উক্তির সাথে দ্বিমত থাকবেন না। আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, যুক্তি আমি খুব পছন্দ করি তাই সব সময় ওয়েলকাম থাকলো। ধন্যবাদ

৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

জোবায়ের রহমান বলেছেন: @সোহানী আপুকে বলছি, আমার লেখায় অনেক মেয়ের কমেন্টস করতেই রুচি হবে না, যদিও আপনার দুই মন্তব্য উপরের ১১টার কোন একটার সাথে মিলে যাচ্ছে। দোয়া করি আপনার সংসার যেন সুখের হয়। তবে আপু আপনার প্রতি অনুরোধ যুক্তিকে কখনো অবহেলা করবেন না তাহলে জীবনে কোন দিন সুখ আসবে না।
এই পোস্ট আপুদের জন্য তাই ভাইয়াদের দোষ এখানে বলা হয়নি। তবে সম্প্রতি গবেষনা ও আমার জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে উপরের ১১টা পয়েন্ট উল্লেক করা।
আপনার যদি কোন প্রকার প্রমান দরকার হয় তাহলে ছোট ভাই মনে করে আমাকে মেসেজ দিবেন। আমি আপনাকে হাজার হাজার যুক্তি ও প্রমান উল্লেখ করবো।
আমরা মেয়েদের কাছে তখনই নারীবেদ্বেশী হই যখন তাকে উপযুক্ত যুক্তি দিয়ে বোঝানোর চেস্টা করি বা তাকে আলোর পথ দেখাই, বিবেক আপনার তাই বোঝা না বোঝা সম্পূর্ন আপনার বেপার। আমি কেবল পথপ্রদর্শক। আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, যে কোন প্রকার যুক্তি তর্কের জন্য আমি প্রস্তুুত।

৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৫

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: পুরোপুরি একমত না হলেও, বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই একমত। আর এটাও মনে রাখতে হবে যে এক হাতে তালি বাজে না। সব মেয়ে যেমন এক নয়, তেমনি সব ছেলেও এক রকম হয়না। ত্রুটি যে কোন পক্ষ থেকেই থাকতে পারে, তবে সংখ্যার দিক থেকে মেয়েরা এগিয়ে এটা নিয়ে আমার কোন সন্দেহ নেই। লিখার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২০

সোহানী বলেছেন: @ জোবায়ের রহমান , আপনার দোয়া ব্যাতিতই আমি খুবই সুখী আছি স্বামী সংসার নিয়ে। আমার বিবাহিত জীবন আপনার বয়সের সমান না হলে ও কাছাকাছি। আর যার মানসিকতা গোঁড়ামীতে পরিপূর্ন তার সাথে তর্ক করাটা মূর্খামী।

বোঝাই যাচ্ছে আপনি জীবনে ধাক্কা খেয়েছেন চরমভাবে..... আর নিজের দোষ ঢাকতে অন্যের দোষ খুঁজে ফিরছেন...... ক্যাচাল পোস্ট এড়িয়ে চলি তারপর ও উত্তর দিলাম....... ভালো থাকুন।

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

জনাব মাহাবুব বলেছেন: লেখাটা একতরফা হয়ে গেল। আপনি শুধু নারীদের দোষ ক্রুটিগুলোকেই প্রকাশ করেছেন যা পোষ্টটিকে বিতর্কিত করে দিয়েছে।

উভয় পক্ষের দোষক্রটি নিয়ে লিখুন, তাহলে পোষ্ট আরও সুন্দর ও আকর্ষনীয় হবে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

জোবায়ের রহমান বলেছেন: পরের পোস্টে পেয়ে যাবেন

১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

স্বস্তি২০১৩ বলেছেন: ফালতু /:)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪২

জোবায়ের রহমান বলেছেন: ফালতু হাওয়ার কারন ব্যখ্যা করলে খুশি হবো। যদিও এটা মেয়েদের আর একটা দোষ, গায়ের জোরে যা খুশি বলা।

১৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ১- সংসারের অশান্তির মূল কারণ ভাইয়া অথবা আপুদের মিথ্যাচার।
২- দুজন দুজনের প্রতি সৎ থাকলে এমন ঘটবার সম্ভাবনা থাকে না।
৩- আপুটা উচ্চাভিলাসী হইলে ভাইয়াটা চোর হইতে বাধ্য হয়। তখন তাল মিলাইতে না পারলে বিচ্ছেদ অনিবার্য।
৪- আপুগুলারও ফুটানি দেখানোর বেলা ভাইয়াটার সামর্থ্যের কথা ভাবা উচিত।
৫-পারস্পরিক সম্পর্কে স্বচ্ছতা জরুরি।

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ১. ড্রাগস, এ্যালকোহোলিক বা যেকোনো রকম খারাপ নেশাক্রান্ত পুরুষের কারণে পরিবারে ডিভোর্স হয়।

২. অত্যাচারী, কারণে অকারণে নারী নির্যাতনকারী মানষিকতা সম্পন্ন পুরুষের কারণে পরিবারে ডিভোর্স হয়।

৩. যৌতুকলোভী ও শ্বসুরের অর্থ সম্পদের উপর লিপ্সাকারী পুরুষের ডিভোর্স হয়।

৪. পরনারীতে আসক্তি বা চরিত্রহীন পুরুষের ডিভোর্স হয়।

৫. অসৎ, ঘুষখোর বা সামাজিকভাবে নেতিবাচক কর্মকান্ডে জড়িত পুরুষের ডিভোর্স হয়।

৬. সন্দেহপ্রবন পুরুষের ডিভোর্স হয়।

৭. তার উচ্চশিক্ষিতা স্ত্রীর সামাজিক অবস্থান ও অর্থনৈতিক সাফল্যে হিংসাকারী পুরুষের ডিভোর্স হয়।

৮. অজ্ঞ, মূর্খ ও আদ্যিকালের ভাবনা চিন্তা আকড়ে রাখা রক্ষনশীল মানষিকতার নামে নারী নির্যাতনকারী পুরুষের ডিভোর্স হয়।

৯. নিজেকে স্মার্ট মানে ওভার স্মার্ট ভাবা আর স্ত্রীকে ক্ষ্যাত ভাবা পুরুষের ডিভোর্স হয়।

১০. নিজেকেই সংসারের শাসনকর্তা ভেবে অন্যের , বাড়ির মহিলাদের ও বিশেষ করে স্ত্রীকে পায়ের তলায় পিষে মারাটাই পৌরুষত্ব এমন ভাবনাকারী পুরুষের ডিভোর্স হয়।

১১. মিথ্যাবাদী পুরুষের ডিভোর্স হয়।

১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: সংক্ষেপে একটি কথা বলার আছে, পুরুষের চরিত্র, সংযম, ধৈর্য্য, সততা, বুদ্ধি প্রয়োগে সুখী শান্তিপূর্ণ সংসার গড়ে তোলার অভিলক্ষে স্ত্রীকে আপন করে নিতে হয়।

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২০

জোবায়ের রহমান বলেছেন: সবার উদ্দেশ্য বলছি, বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য হাজার হাজার কারন থাকতে পারে। তবে ছেলেদের দোষ নেই এই কথা আমি একবারও এই পোস্টে উল্লেখ করিনি। এখানে শুধুমাত্র ১১টা কারন উল্লেখ করেছি। খুজলে আরো হাজার খানেক লেখা যাবে। তবে মনে রাখবেন, একজন পুরুষ চরিত্রহীন হয় শুধু মাত্র নারীর কারনে। হতে পারে এখানে আমার থেকে অনেক বড় আপুরা আছেন তবে অভিজ্ঞতাটা আলাদা বেপার। এটা অর্জন করতে হয় বয়স দিয়ে নয়। আমি যুক্তিতে বিশ্বাসী ঝগড়ায় নয়।
সব শেষে একটা কথাই বলবো, যারা জেগে ঘুমায় তারা তাদের ঘুম ভঙানোটা সত্যিই বেস কঠিন।
ভালো থাকবেন সবাই, ভুল হলে আবারো ক্ষামাপ্রার্থী

১৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

জোবায়ের রহমান বলেছেন: @আমি ময়ূরাক্ষী আপুকে বলছি, আপনার কথাগুলা পড়ার পর মন্তব্য না করে থাকতে পারলাম না। এতোক্ষন দেখতে পাইনি। আপনার উল্লেখিত পয়েন্টের ভিত্তিতে কিছু কথা।
১। বর্তমানে বেশির ভাগ ছেলেরা মাদক আশক্ত হয় শুধুমাত্র নারীর কাছ থেকে প্রতারিত হয়ে।
২। একজন পুরুষ তখনই অত্যাচারী হয় যখন তাকে যুক্তি তর্ক বা ভালো কথা বলে বোঝানো সম্ভব হয় না।
৩। যৌতুকলোভী ও শ্বসুরের অর্থ সম্পদের উপর লিপ্সাকারী পুরুষ, এই যুক্তিটির সমর্থন করলাম।
৪। একজন পুরুষ তখনই পরনারীতে আসক্তি বা চরিত্রহীন হয় যখন সে অন্য কোন নারীর কাছ থেকে সুযোগ পায় কিংবা স্ত্রীর কাছ থেকে মানুষিক শান্তি যখন না পায়।
৫। পুরুষ সন্দেহপ্রবন তখনই হয় যখন একজন নারীর ক্ষমার অযোগ্য অপকর্ম চোখে পরে।
৬. হিংসাকারী পুরুষের, এটা মেয়েদের মন গড়া একটা যুক্তি মাত্র যা শুধু মাত্র নিজেকে স্বামীর কাছে নিজেকে বড় রাখতে চাওয়ার অপচেষ্টা মাত্র।
৭. অজ্ঞ, মূর্খ ও আদ্যিকালের ভাবনা চিন্তা, এই যুক্তির সাথে আমি এক মত, তবে অতি আধুনিক নারীর কাছে প্রচলিত নিয়ম কানুন কে অজ্ঞ মূর্খ মনে হতে পারে এটা মানুষিকতার বেপার। তবে ইসলামীক যুক্তিতেও অনেকে অজ্ঞ মূর্খ ভাবতে পারে।
৮. নিজেকে স্মার্ট মানে ওভার স্মার্ট ভাবা আর স্ত্রীকে ক্ষ্যাত ভাবা , এমন কোন কারন হতে পারে আমার জানা নেই,বরং এর উল্টোটা দেখা যায়। একজন পুরুষ যখন বিয়ে করেন তখন সব দেখে শুনেই বিয়ে করেন, সুতরাং নিজেকে স্মার্ট ভাবার কোন প্রশ্নই আসে না।
৯। নিজেকেই সংসারের শাসনকর্তা ভেবা, এমনটাই ইসলামে বিধান রয়েছে। নারীর জন্ম হয়েছে শুধুমাত্র পুরুষের সেবার জন্য। এমন কথাই প্রচলিত আছে।
১০। পুরুষ তখনই মিথ্যাবাদী পুরুষে হয় যখন স্ত্রীর কাছের সততার দাম থাকে না।
আশা করি বুঝতে পরেছেন। পরবর্তি যুক্ত থাকলে করতে পারেন তবে কোন ঝগড়া বা অযুক্তিকে যুক্তি দার না করার জন্য অনুরোধ করা গেলো।

১৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

জোবায়ের রহমান বলেছেন: ১১. অসৎ, ঘুষখোর, একজন পুরুষ তখনই হয় যখন একজন নারী অল্পতে খুশি না থাকে পারে কিংবা নারীর অধিক লোভের কারনে।

১৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৯

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: না, ঠিক হচ্ছেনা, কেমন যেনো সবাই একপেশে বক্তব্য দিচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.