নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

***কিংবদন্তি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন মহানায়ক ছিলেন***

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৬




***কিংবদন্তি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন মহানায়ক ছিলেন***। জিয়াউর রহমানের মতো বাংলাদেশ ও পুর্ব পাকিস্তানে এমন শাসক আর কখনো ছিলো না, বাংলাদেশের ইতিহাসে না আর কখনো হবে !!! ***কিংবদন্তি ব্যাক্তি তার সকল রহস্য সে তার নিজে সাথে করে নিয়ে গেছেন - এ এক বিড়াট রহস্য।

পৃথিবীর ইতিহাসে জিয়াউর রহমানের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা হতো - তিনি কেনো পঁচা কমিউনিষ্ট কর্নেল তাহের গং এর সাথে মিলে আরেক কিংবদন্তি খালেদ মোশাররফকে ক্যু করতে গেলেন তা বিড়াট প্রশ্ন, যার উত্তর একমাত্র জিয়াউর রহমানই দিতে পারতেন। - বড় মানুষের ভুলও হয় বড় বড়। - এটি আমার স্বর্গীয় দাদীজানের উক্তি । জিয়া এক কিংবদন্তি নাম যাকে তিনি নিজেই ৬০% ডুবিয়ে দিয়ে গেছেন আর বাদবাকী ৪০% খালেদা জামাত গং !!! ***১৯৯০ গণ অভ্যুত্থান এরশাদ হটাও আন্দোলোন ও ১৯৯০ থেকে বর্তমান বিএনপির সাথে মহানায়ক কিংবদন্তি জিয়াউর রহমানের কোনো সম্পর্ক নেই।

***নতুন প্রজন্ম কিছু না জেনেই যেমন জামাত শিবির করে ঠিক তেমনি না জেনে, না শুনে মগজ ধোলাই হয়ে বিএনপিও করছে। বিএনপি পন্থিরা ব্লগে সোস্যাল মিডিয়াতে আজে বাজে মন্তব্য ভিডিও করে যত্রতত্র বেধড়ক মারও খাচ্ছে। বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয় কোনো কালে ছিলোও না। এটি প্রকৃত একটি ঘোড়ার ডিম ছাড়া আর কিছু না। ঘোড়ার ডিমের ভবিষ্যত যা হওয়ার কথা ছিলো তাই হয়েছে - এটি বিএনপি নামক ঘোড়ার ডিমরে পাওনা ছিলো আরো ২৮ বছর আগেই। শুধু বাংলাদেশী অকালপক্ক মগজধোলাই মাল্টি লেভেল মার্কেটিং এর হাওয়া বাতাস খেয়ে যারা জীবনপাত করেছে তারাই বিএনপির সানমধন্য সদস্য ।

গ্রামে অনুর্ধ ১২ বছরের ডানপিটে ছেলেদের মাঝে একটি কথা চালু আছে “একটা থাপ্পড় মারবো ৩১ টা দাঁত ফেলে দিবো আর ১ টা দাঁত রাখবো পানি খাওয়ার জন্য” !!! - বিএনপির সেই আপদকালীন একটা দাঁত হচ্ছে মির্জা ফখরুল মিয়া যার আসল পরিচয় মির্জাফর - সময়ে তার পরিচয় মিলবে - এই দেশের জনগণ গন্ডার সদৃশ শুরশুরিতে ৩ দিন পর হাসে, তাই সময় লাগবে জনগণের আর ব্লগারগণও জানবেন সময়ে।

ছবি: গুগুল সার্চ ইঞ্জিন

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

জারি৫৫৯৯০০ বলেছেন: স্যালুট স্যার

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার স্যালুট স্বসম্মানে গ্রহণ করা হয়েছে। ধন্যবাদ।।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সংকটময় পরিস্থিতি!! নেত্রী জেলে.....তারেক রহমান নির্বাসনে।বিএনপি পড়েছে নিদারুন ব্যাডপ্যাচে....

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই দেশে যারা খেলোয়াড় ছিলেন তাদের সাথে কেউ খেলার সাহস করেনি সেলিম আনোয়ার ভাই, তাদের হত্যা করা হয়েছে ট্র্যাপ করে। জিয়াউর রহমানের সাথে এই ধরনের খেলা খেললে তিনি দেখিয়ে দিতেন খেলা কাকে বলে কতো প্রকার ও কি কি?

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: পড়লাম।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জেনে ভালো লেগেছে । নামে নামে যমে টানে তাই মন্তব্য করা থেকে বিরত থেকেছেন কি?

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ঠাকুরদা আবার এমন শিরোনাম করলো কেন??

পোস্ট একপেশে, তবে মন্দ না।


মেজর জিয়ার ভালো কাজগুলো কই??


বিএনপি পন্থিরা ব্লগে সোস্যাল মিডিয়াতে আজে বাজে মন্তব্য ভিডিও করে
ঘটনা সত্য। বিম্পি জাশির মাথামোটারা ইউটিউবে মাঝেমধ্যেই হাউকাউ ভিডিও করে। ব্যাটাদের ধরে থাপড়ানো দরকার।



লাইনে আসেন। কথা আছে...

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মন্ডল ভাই আমি লাইনে আছি, একদম ট্রেন লাইন জংশন শান্তাহার (প্রিয় ভাই ফকির আলমগীরের গানে) । - দেখা হবে কি দুজনে ???

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জেনারেল জিয়া ও বিএনপি'র সাফল্য প্রমাণ করেছিলো যে, জাতি শেখ সাহেব থেকে সঠিক দিক নির্দেশনা পায়নি

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, এই লেখাতে আপনার বড় মন্তব্য খুব বড় ভুমিকা রাখবে। সম্ভব কি ? বিএনপির সাফল্য কাকতালিয় কিন্তু জেনারেল জিয়া তার সাফল্য নিজে গড়েছেন ।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: জিয়াউর রহমানের উইকি পেজ খুব সমৃদ্ধ।


ডিফেন্স করেন...
আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে জিয়া প্রবর্তিত উন্নয়নের রাজনীতির কতিপয় সাফল্য:

*.সকল দলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান।*.জাতীয় সংসদের ক্ষমতা বৃদ্ধি।*.বিচার বিভাগ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেয়া।*.দেশে কৃষি বিপ্লব, গণশিক্ষা বিপ্লব ও শিল্প উৎপাদনে বিপ্লব।*.সেচ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে স্বেচ্ছাশ্রম ও সরকারি সহায়তার সমন্বয় ঘটিয়ে ১৪০০ খাল খনন ও পুনর্খনন।*.গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন করে অতি অল্প সময়ে ৪০ লক্ষ মানুষকে অক্ষরজ্ঞান দান।*.গ্রামাঞ্চলে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা প্রদান ও গ্রামোন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী (ভিডিপি) গঠন।*.গ্রামাঞ্চলে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি বন্ধ করা।*.হাজার হাজার মাইল রাস্তা-ঘাট নির্মাণ।*.২৭৫০০ পল্লী চিকিৎসক নিয়োগ করে গ্রামীণ জনগণের চিকিৎসার সুযোগ বৃদ্ধিকরণ।*.নতুন নতুন শিল্প কলকারখানা স্থাপনের ভেতর দিয়ে অর্থনৈতিক বন্ধ্যাত্ব দূরীকরণ।*.কলকারখানায় তিন শিফট চালু করে শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি।*.কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও দেশকে খাদ্য রপ্তানীর পর্যায়ে উন্নীতকরণ।*.যুব উন্নয়ন মন্ত্রাণালয় ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে যুব ও নারী সমাজকে সম্পৃক্তকরণ।*.ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ।*.বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অগ্রগতি সাধন।*.তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামের জনগণকে স্থানীয় প্রশাসন ব্যবস্থা ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করণ এবং সর্বনিম্ন পর্যায় থেকে দেশ গড়ার কাজে নেতৃত্ব সৃষ্টি করার লক্ষ্যে গ্রাম সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন।*.জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের আসনলাভ।*.তিন সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস কমিটিতে বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্তি।*.দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলে 'সার্ক' প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ।*.বেসরকারিখাত ও উদ্যোগকে উৎসাহিতকরণ।*.জনশক্তি রপ্তানি, তৈরি পোশাক, হিমায়িত খাদ্য, হস্তশিল্পসহ সকল অপ্রচলিত পণ্যোর রপ্তানীর দ্বার উন্মোচন।*.শিল্পখাতে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমাণ বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রের সম্প্রসারণ।






(বলেন, কোনগুলো সলিড আর কোনটাতে ঘাপলা আছে।)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এখানে ডিফেন্স করার মতো কিছু নাই, কেউ ডিফেন্স করবে ব্লগে আমার জানামতে সম্ভব নাহঃ - সব সত্যি- তিন সত্যি । শ্রদ্বেয় চাঁদগাজী ভাই ও একমত হবেন আশাকরি। জিয়াউর রহমান খুব অল্প সময় পেয়েছিলেন দেশের কাজের জন্য, যা করেছেন তা কিংবদন্তি !!! সত্যিকারের কিংবদন্তি জিয়াউর রহমান এরশাদ সাহেবের আয়ু পাননি, তা পেলে বাংলাদেশে মাহাথির মোহাম্মাদের বাবার বাবা - “দাদা” থাকতেন জিয়াউর রহমান । কোনো সন্দেহ নেই।

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

রাজনৈতিক উচ্চাভিলাসী জিয়াউর রহমা্ন মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের
শক্তির প্রবল প্রতিপক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর নৃশংস হত্যাকান্ডের আগেই
জিয়াউর রহমানকে চিনতে এবং তার উচ্চাভিলাসী মনোভাব
সম্পর্কে জানতে পেরেছিলেন। আর এ কারণেই, জেনারেল সফিউল্লাহকে
দ্বিতীয় দফায় সেনা বাহিনীর প্রধান করায় ক্ষিপ্ত হয়ে জিয়া পদত্যাগ করতে চাইলে
বঙ্গবন্ধু তৎকালীন প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী নুরুল ইসলাম চৌধুরীকে
তার পদত্যাগপত্র গ্রহন করতে বলেছিলেন।
জিয়াউর রহমা্ন মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তের সিঁড়ি বেয়ে ক্ষমতায় গিয়েছিলেন।
সিপাহী বিপ্লবের নামে বিপথগামী কিছু সেনা সদস্য সেনাবাহিনীর
চেইন অব কমান্ড ভেঙে দিয়েছিল শুধু ক্ষমতার লোভে।
প্রতিরক্ষা বাহিনীকে ধ্বংস করার এই ষড়যন্ত্রের পেছনে
যারা ছিল তাদের ইতিহাস কখনো ক্ষমা করেনি।
প্রকৃতির নিয়মেই তাদের শাস্তি হয়েছে এবং
ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, জিয়াউর রহমানের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে বিপক্ষে কোনো বিষয় চলে না,। বীর উত্তম জিয়াউর রহমান কে ? - আর কে এই খেতাব দিয়েছেন তাঁকে। তিনি নিজে অসম সাহসী মুক্তিযোদ্ধা ও সেক্টর কমান্ডার।

ভারতে বসে পানশালায় ইতিহাস লেখার ইতিহাসবিদ তো নন, তিনি নিজের ইতিহাস নিজে তৈরি করেছেন যা তিনি নিজেই সাথে করে নিয়ে চলে গেছেন - এটাই রহস্য!!! নয়তো নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, জিয়াউর রহমানের ইতিহাস নিয়ে বাংলাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে পিএইচডি ডিগ্রিতে থিসিস লেখা হতো ।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: জিয়াউর রহমানের ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি



কোন রাজনৈতিক আদর্শ ধর্মকে ভিত্তি করে হতে পারে না। একটা অবদান থাকতে পারে। কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কখনওই রাজনীতি করা যেতে পারে না। অতীতে আমাদের অভিজ্ঞতা হয়েছে যে ধর্মকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান সময়ে যখনই রাজনীতি করা হয়েছিল সেটা বিফল হয়েছে। কারণ ধর্ম ধর্মই। আমাদের অনেকে আছে যারা আমাদের দেশে যে বিভিন্ন ধর্ম রয়েছে, সেগুলোকে কেন্দ্র করে রাজনীতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেষ্টা করেন। রাজনীতির রূপরেখা বানাতে চেষ্টা করেন, আমরা বারবার দেখেছি তারা বিফল হয়েছে। ধর্মের অবদান থাকতে পারে রাজনীতিতে, কিন্তু রাজনৈতিক দল ধর্মকে কেন্দ্র করে হতে পারে না। এটা মনে রাখবেন, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।






কোন মন্তব্য????

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ১০০ তে ১০০ সঠিক । মন্ডল ভাই । একটি কথা বলি ব্লগে এই দেশে শেখ সাহেব আর জিয়াউর রহমানের মতো বড় মাপের শাসক আর আসবে না । দুজনেরই মৃত্যু হয়েছে হত্যার মাধ্যমে । দেশে এখন নানা ধরনের খেলা হয়। অথচ মাঠে আসল খেলোয়াড়ই নেই - শেখ সাহেবের সাথে খেললে বুঝতে পারতো ঘড়ির কাঁটা কোনদিকে ঘোরে। আর জিয়াউর রহমানের সাথে খেললে বুঝতে পারতো তার কতো ধানে কতো চাল !!! মাতম করে কুল কিনারা পেতো না আজকের মতিয়া ফতিয়া আর ফালু কালু গং । সার্বিকভাবে ক্ষতি হচ্ছে দেশ হায় আমার বাংলাদেশ।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১২

রাজীব নুর বলেছেন: কয়েকটা ভুল না করলে আজ তাকে সবাই শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করতো।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রাজীব নুর ভাই, একটি কথা লিখে রাখুর আপনার ডায়েরীতে: -

বড় মানুষের ভুলও হয় বড় বড়। - এটি আমার স্বর্গীয় দাদীজানের উক্তি ।

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রতিউত্তরে ধন্যবাদ।






অনেক দিন আগে একটা কলাম লিখেছিলাম। "আমার চোখে জিয়াউর রহমানঃ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ" শিরোনামে। তার সারমর্মটা বলি....

মহান মুক্তিযুদ্ধে সাহসী ভূমিকার জন্য জিয়াউর রহমা্ন চিরস্মরণীয়। শাষক হিসেবেও তার অবদান কম নয়।

তবে বুঝতে হবে তিনি ক্ষমতায় গিয়েছিলেন কীভাবে?? নূরু ভাইয়ের ভাষায় বলতে হয়, "জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তের সিঁড়ি বেয়ে ক্ষমতায় গিয়েছিলেন।"
তিনি ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সাহায্য করলেন, গণতন্ত্রের নামে বাংলার মাটিতে রাজাকারদের জায়গা দিলেন। ইতিহাসের কাঠগড়ায় তার জায়গা কোথায়??
(আমরা নিজেরাই আরেকটু ভাবি.... কারণ উত্তরটা খুব একটা কঠিন নয়)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মন্ডল ভাই, জিয়াউর রহমান শেখ সাহেবের খুনিদের সাহায্যে করেন নি, তিনি তাদের বিচার করেন নি । আর রাজাকারদেরও বিচার করেন নি। কারণ শেখ সাহেব সাধারণ ক্ষমা আগেই ঘোষণা করে গেছেন - এখানে জিয়াউর রহমানের ভুমিকা নেই।

জেনারেল গনি উসমানি সাহেব রাজাকার বিহীন দেশ চেয়েছিলেন তিনি ***সব রাজাকার ফিনিশড*** করার জন্য অনুমতি চেয়েছিলেন, তাঁকে সেই অনুমতি দেয়া হয়নি - সে আর এক আরব্য রজনী উপখ্যান।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঠাকুর মাহমুদ ভাই. আপনি আমি চাইলেই ইতিহাস পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।

" জিয়াউর রহমানকে যখন বন্দি করা হয় তখন তিনি কর্নেল তাহেরকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন যেন তাকে উদ্ধার করা হয়। কারণ মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে কর্নেল তাহের এবং জিয়াউর রহমান পরস্পরকে জানতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমান শীর্ষ সেনানায়ক ছিলেন এবং বঙ্গবন্ধুর পক্ষে তিনি একটি স্বাধীনতার ঘোষণাও দিয়েছিলেন। সে কারণে তার পরিচিত বেশি ছিল। কর্নেল তাহের ভেবেছিলেন জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করা হলে তিনি আমাদের পাশে থাকবেন।"

কিন্তু জিয়াউর রহমান মুক্ত হবার পর পরিস্থিতি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়।
যে জিয়াউর রহমানকে পাশে পাবার আশায় ছিলেন কর্নেল তাহের, সে জিয়াউর রহমান মুক্ত হয়ে ভিন্ন ইংগিত দিলেন।
দৃশ্যপটের সামনে চলে আসেন জিয়াউর রহমান এবং আড়ালে যেতে থাকেন কর্নেল তাহের।
জিয়াউর রহমানের সে আচরণকে 'বিশ্বাসঘাতকতা' হিসেবে মনে করে জাসদ।
৭ই নভেম্বর প্রথম প্রহরে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করা হলেও বেলা ১১টার দিকে মেজর জেনারেল খালেদ মোশারফকে তার দুই সহযোগী কর্নেল নাজমুল হুদা এবং লে. কর্নেল এটিএম হায়দারসহ হত্যা করা হয়।
৭ই নভেম্বরের পর দু'সপ্তাহের মধ্যেই জিয়াউর রহমান উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নেন।
তখন থেকেই জিয়াউর রহমানের ইশারাতেই রাষ্ট্র ক্ষমতা আবর্তিত হচ্ছিল। আর তখনই কর্নেল তাহেরের বিচারের উদ্যোগ নেয়া হয়। যে কর্নেল তাহের জিয়াউর রহমানকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করেছিলেন, সে কর্নেল তাহেরকে কেন বিচারের আওতায় আনলেন জিয়াউর রহমান? কারণ কর্নেল তাহেরকে বিচারের আওতায় না আনলে সেনাবাহিনীর অবকাঠামো 'ধ্বংস' হয়ে যাবে বলে অনেক কর্মকর্তা মনে করতেন। তাছাড়া কর্নেল তাহেরর দিক থেকে আরেকটি অভ্যুত্থানের আশংকাও করছিলেন কেউ কেউ।
সে প্রেক্ষাপটে গোপন সামরিক কারাগারে এক বিচারের মাধ্যমে ১৯৭৬ সালের ২১শে জুলাই কর্নেল তাহেরকে ফাঁসি দেয়া হয়। ক্ষমতার লোভ তাকে অন্ধ করে রেখেছিলো। তাই বুঝতে পারেননি কে তার শত্রু কেবা মিত্র!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু ভাই, আমি আপনি এখন চাইলেই ইতিহাস পাল্টাতে পারবো না, কারণ যা পাল্টানোর তা পাল্টানো হয়েছে এবং অনেক আগেই। আর আপনি যা লিখেছেন আমি আপনি তাই সঠিক বলে জানি। ইতিহাসের পাতা এখানে ছাপার অক্ষরে বড় ধরনের মার দিয়ে দিয়েছে এবং কঠিন ভাবে। কর্নেল তাহেরের যোগসাজসে জিয়াউর রহমান ক্যু করেন যেখানে মহানায়ক ও কিংবদন্তি খালেদ মোশাররফকে হত্যা করা হয় - হয়তো বা এখানেই জেনারেল মঞ্জুরের জন্ম আর জিয়ার মৃত্যু !!! জেনারেল মোশাররফ হত্যা জিয়ার জন্য “অশনি সংকেত” ছিলো যা জিয়া ধরতে পারেন নি - বড় মানুষের ভুলও হয় বড় বড়।

***তবে পঁচা কমিউনিষ্ট কর্নেল তাহের তার সমুচিত বিচারে দন্ডিত হয়েছেন। কর্ণেল তাহের ইউনিফর্মড ডিউটিরত অবস্থায় একজন কমিউনিষ্ট ছিলেন এবং রাশিয়ার সঙ্গে আঁতাত করার পায়তারায় ছিলেন - যার পরিণাম জিয়া তাকে দিয়েছেন।



১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অফটপিকঃ আমি ইতিহাসের নোংরা পলিটিক্স নিয়ে মাথা ঘামাই না।
আমার বিবেচনায় যারা গুণীজন তাদের গুণকীর্তন করি। তাতেও অনেকে
নাখোশ হন। যেহেতু ব্লগ কোন ওয়াজ মাহফিল নয় (গাজীসাবের বিখ্যাত বানী)
তাই ,মাঝে বিনোদন দিতে চেষ্টা করি ব্লগারদের নিজেও বিনোদিত হই। এই
বিনোদন নিয়েও কারো কারো মস্তিস্ক গরম হয়ে যায়। যা খুবই নিন্দনীয়।
ব্লগটাকে নির্মল হাসি আনন্দে ভরিয়ে তুলতে সবার সহযোগীতা চাই। ধন্যবাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে তা সহজে বোঝা যায়। আপনার লেখা নিয়ে কারো কোনো সমস্যা আছে কিনা আমি জানি না, তবে আমার তো কোনো সমস্যা নাই। আপনি সহযোগিতা চেয়েছেন - আমি কৃতজ্ঞ । আপনি আমার পক্ষ হতে সব সময় সাড়া পাবেন সমালোচনা পাবেন। ধন্যবাদ ।।

১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৭

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ইতিহাস পড়ে মুজিবের মধ্যে যেরকম মানবিক এক মানুষকে খুঁজে পাই জিয়ার মধ্যে এরকম কিছু পাই না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিপ্লব০০৭ ভাই, জিয়ার ইতিহাস হলিউডের ওয়ার্নাস ব্রাদার্স / ফক্স ষ্টুডিও লুফে নেবে তৈরি করতে পারবে বর্ষসেরা মুভি। জিতে নেবে নির্ঘাত ১০-১২ টি অস্কার । জিয়া এক কিংবদন্তি নাম । খালেদা জিয়া তারেক জিয়া এই ইতিহাসের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৩

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: জিয়া ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য যাদেরকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করেছেন, সেই ইতিহাসও কি মুভিতে দেখানো হবে? কিংবা নিজের মুক্তিদাতা "পঁচা কমুনিস্ট" কিংবা রাশিয়ার চর তাহেরকেই প্রহসনমূলক হত্যার ঘটনা-- সেইটাও কি আপনার ভাষায় "মহান", "বড়" মানুষেরাও ভুল করে থাকে বলেই পার পেয়ে যাবে?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিপ্লব০০৭ ভাই, যেহেতু আপনি ০০৭ তাই আপনি খুব ভালো জানেন এইগুলো মুভির মুল অংশ, মুল অংশ সেন্সর করে বাদ দিলে মুভির গা শীতল হয়ে আশা ভাব থাকবে না, অস্কার মিস হয়ে যাবে। জানতে চাইলেন না মুভিতে জিয়ার ভুমিকায় কে অভিনয় করেব ? জ্বি বিখ্যাত হলিউড অভিনেতা “টম ক্রুজ” মহানায়কের মৃত্যুতে সিলভার সিনেপ্লেক্সে কান্নার রোল উঠতে হবে।

***কর্ণেল তাহের রাশিয়ার চর/স্পাই হতে পারেননি, এতোবড় সম্মান তার ভাগ্যে জোটেনি। - এটি তার বড় ব্যার্থতা।

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আমি একটি বিষয় বুঝে পাই না এহেম জিয়া আর বিএনপিকে আওয়ামীদের এত ভয় কেন? এই বিএনপি ভীতি থেকেই শেখ হাসিনা এরশাদকে কাছে টেনে নিয়ে এমন এক ভাব দেখাচ্ছেন যে "যে তোমারে ছাড়ে ছাড়ুক আমি ছাড়ব না।" এত কিছুর পরেও বিএনপি ব্যতিরেকে আওয়ামীদের মুখে কোন কথা নেই। নির্বাচনের পরেও "বিএনপি এ কারনে হেরেছে সে কারনে হেরেছে" ইত্যাদি ইত্যাদি কথা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশে অলিখিত আইনে বিএনপি বিরোধী দল !!! আওয়ামী লীগ ভয় করে না, বাঙালী কথা বেশী কাজ কম তাই আওয়মী লীগ অযথা কথা বলে নয়তো বিএনপি নিয়ে কথা বলার আপাততত কিছুই নাই - বিএনপি এখন ঘোড়ার ডিমে পরিনত হয়েছে। কেউ তাতে তাঁপ দিতে চাইলে দিতে পারে তবে ঘোড়ার বাচ্চা ফুটবে না।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

বলেছেন:
তারেক হলো যত সমস্যার মূল - আমি মনে করে!!

সাধারণত, কোনো মানুষ মরার পরে- তার কোন ধরনের সমালোচনা না করাই শ্রেয়!!!
কারণ,
কিছু কিছু বিষয় আছে যা বিতর্ক এড়িয়ে যায় না এবং যে বা যাহারা ভুক্তভোগি, যাদেরকে মৃত লোকটি
অত্যাচার করেছে ও যাদের সাথে খারাপ করেছে, তারা সমালোচনা করবে এটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু তা পরিমানের বেশি হওয়া মাত্রই মৃতব্যক্তির কর্মপাপ সমালোচকের কাঁধে যাবে।----


আসুন সবাই মিলে দেশ গঠন আর নিজের আখের গুছানোর কাজ করি।




০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আসুন সবাই মিলে দেশ গঠন আর নিজের আখের গুছানোর কাজ করি। - মারাত্বকভাবে সহমত পোষন করছি।

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

বিপ্লব০০৭ বলেছেন: ঠাকুরদা, মুভি দেখার অপেক্ষায় রইলাম। আশা রাখি, নিজের জীবদ্দশায় দেখে যেতে পারবো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিপ্লব০০৭ ভাই, আমাদের দেশে আছে যতো মাথামোটা গাধা গর্ধভ তাদের তৈরি নাটক সিনেমা বমি’র উদ্রেক করে, বাংলাদেশে ভয়ংকর ভয়ংকর সিনেমার প্লট কাহিনী পরে আছে “ধুলো পরছে কাহিনীতে”। এটি নিছক আমার ক্ল্পনা, মুভি আপনি আমি দেখে যেতো পারবো না, বাংলাদেশে ইউটিউবারদের দেখলে বোঝা যায় এই দেশে বিঁষাক্ত পয়জনে ধরেছে। ভালো কিছু সম্ভব না, শুধু নাই না, এমন দেশ - অসম্ভবের দেশ বাংলাদেশ।

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: জিয়া ৫৫০০ সেনা কর্মকর্তা অার কর্চারীকে ফাসী দিয়েহত্যা করেছিলো,সেনা কর্মকর্তা হিসেবে এটা নিশ্চয়ই জানেন। পৃথিবীর কোন সেনাপতি তার সিজেরে বাহিনীর এতো সেনা হত্যা করেছে বলে শুনিনি।নেপোলিয়ন,ইয়াহিয়া,হিটলার,সাদ্দাম-কেউ না।
স্বাধীনতাবিরোধী শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে অার রাজাকার আলীম চৌধুরীকে স্বাধীনতা পুরষ্কার দিয়ে মুক্তিযদ্ধে নিহত ৩০ লাখ মানুষের আত্মত্যাগকে ভুলুন্ঠিত করেছিলো। এর কুফল আজও জাতি ভোগ করছে।

আমি কোন দলের সমর্থক না। কিন্ত জিয়া অার বিএনপি আমার কাছে চরম ঘৃণিত।

তবে জিয়া এই নষ্ট জাতির নষ্ট সময়ের অনিবার্য প্রতিনিধি হিসেবে এসে দেশ শাসন করেছিলো এবং এখনো তার দলের মাধ্যমে রাজনীতিতে ভূমিকা রাখছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পৃথিবীর ইতিহাসে জিয়াউর রহমানের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা হতো - তিনি কেনো পঁচা কমিউনিষ্ট কর্নেল তাহের গং এর সাথে মিলে আরেক কিংবদন্তি খালেদ মোশাররফকে ক্যু করতে গেলেন তা বিড়াট প্রশ্ন, যার উত্তর একমাত্র জিয়াউর রহমানই দিতে পারতেন। - বড় মানুষের ভুলও হয় বড় বড়। - এটি আমার স্বর্গীয় দাদীজানের উক্তি । জিয়া এক কিংবদন্তি নাম যাকে তিনি নিজেই ৬০% ডুবিয়ে দিয়ে গেছেন আর বাদবাকী ৪০% খালেদা জামাত গং !!! ***১৯৯০ গণ অভ্যুত্থান এরশাদ হটাও আন্দোলোন ও ১৯৯০ থেকে বর্তমান বিএনপির সাথে মহানায়ক কিংবদন্তি জিয়াউর রহমানের কোনো সম্পর্ক নেই।

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: বিপ্লব০০৭ ভাই, জিয়ার ইতিহাস হলিউডের ওয়ার্নাস ব্রাদার্স / ফক্স ষ্টুডিও লুফে নেবে তৈরি করতে পারবে বর্ষসেরা মুভি। জিতে নেবে নির্ঘাত ১০-১২ টি অস্কার । জিয়া এক কিংবদন্তি নাম । খালেদা জিয়া তারেক জিয়া এই ইতিহাসের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। [/sbহলিউড গান্ধী,রাশিয়ার জার,কেনেডি,ক্যাষ্ট্রে,অার ইভা পেরণ-কে নিয়ে ছবি বানিয়েছে।জিয়ার কাহিনী যদি এতোই চমকপ্রদ হবে,তাহলে তারা ৩৮ বছরেও তাকে নিয়ে ছবি বানালো না কেনো???

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: তৈলাক্ত মাথায় তৈল আর শুকনো মাথায় বেল তত্ব । ভারত চাইবে না বাংলাদেশ নিয়ে কোনো মুভি হলিউড তৈরি করুক, যা করেছে বা করবে ভারত করবে - ভুল-ভাল তথ্য নির্ভর মুভি তৈরি হবে ভারত নির্ভর। হলিউডেরও জবাবদিহি আছে, তারা সিনেমা করবে ব্যাবসা করার জন্য নিজেরা ঝামেরা করার জন্য না, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ তিন দিকে ভারত আঁকড়ে ধরে রাখার পরও তরতর করে যেভাবে এগুচ্ছে এখানে কোনো সরকারের অবদান নেই, সরকার ট্যাক্স ভ্যাট এটিভি এআইটি’র নামে লুটে নিচ্ছে টাকা তারপরও দেশের জনগণ থেমে নেই পত্রিকায় উঠছে দেশের মুদ্রাস্ফিতি !!! পৃথিবীর কোনো দেশে বিরল ঘটনা তার দেশের রিজার্ভ মাইকিং করে ঘোষণা করে জানান দেওয়া - এটি বাংলাদেশে হয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক লুট হয় দিন দুপুরে। যেখানে আমার আপনার একটি সাধারণ চেক পাশ হতে তিন জনের কিবোর্ড বাটন চাপ দিতে হয় !!! - সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংক ভাইরাস হ্যাক হয়ে ফিলিপাইন আর শ্রীলংকা নামক দেশের ব্যাংকে চলে যায় - ভারতের টাকা এভাবে কোনো দেশের ব্যাংকে চলে গেলে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা হয়ে যেতো । - ভাইটাল কমান্ডো হামলা হয়ে যেতো ।

শেখ সাহেব জিয়া তাদের নিয়ে ভারত/হলিউড মুভি করবে না, যা ভারত করবে তা অপতথ্য, নষ্টের জাত আমাদের স্বাধীনতার দলীল চুরি করে সই করে নিয়েছে ভারত বনাম পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ !!!

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৪

নাইম রাজ বলেছেন: আমি তেমন বুঝিনা তবে আমার দূর সম্পর্কের কোনো এক বড় ভাইয়ের কাছে শুনেছিলাম ওই সময় যদি জিয়া তাহেরকে না ফাসি
দিতেন তাহলে হয়ত জিয়াকেই মারতেন তাহেরের হাতে এবং এই আবাসটি জিয়াও পেয়েছিলেন ।আর এর মূল ষড়যন্ত্রকারী ছিলেন রাশিয়া। হয়ত জানার ভুল হতে পারে আমার ভাই ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৫৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনার জানা তথ্য সঠিক । কর্ণেল তাহের গং কমিউনিষ্টদের ছত্রছায়া হতে চেয়েছিলেন এটি তাদের দীর্ঘ দিনের বাসনা ছিলো ।

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: জিয়া মহা নায়ক হতেন যদি-

১। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের হত্যাকান্ড ঠেঁকাতে পারতেন।
২। জাতীয় চার নেতা হত্যা ঠেঁকাতে পারতেন।
৩। খুনীদের বিচার করতে পারতেন।
৪। আওয়ামী লীগে যোগদিয়ে আওয়ামী লীগের মাধ্যমে ক্ষমতালাভ করতেন।
৫। স্বাধীনতা বিরোধীদের রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেন।
৬। কর্নেল তাহেরকে হত্যা না করতেন।
৭। খালেদ মোশাররফের হত্যা ঠেঁকাতে পারতেন।

সংগত কারণে জিয়া অনেকের নিকট মহানায়কের বদলে মহা খল নায়ক। আমার কথা বিশ্বাস না হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জিজ্ঞাস করতে পারেন।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কবি ভাই, জিয়া মহানায়ক হতেন না, জিয়া মহানায়ক ছিলেন। শেখ সাহেব রাজাকারদের বিচার করেছেন ?
জিয়া মিলিটারি পারসন, তিনি কেনো আওয়ামী লীগে যোগ দিবেন ?
***হ্যা কিংবদন্তি খালেদ মোশাররফ হত্যা থেকে জন্ম হয়েছে জেনারেল মঞ্জুরের আর এখানেই জিয়া’র মৃত্যুর দিন তারিখ লেখা হয়ে যায় ।

***কবি ভাই আমি না জেনে না বোঝে কিছু লিখি না । আমি জিয়া বা শেখ সাহেবের অনুসারী না । আর আওয়ামী লীগ বিএনপি তো নাই না। বর্তমান আওয়ামী লীগের সাথে যেমন শেখ সাহেবের কোনো সম্পর্ক নেই ঠিক তেমনি বিএনপির সাথেও জিয়াউর রহমানের কোনো সম্পর্ক নেই ।

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: বড় ভাই শুভ সকাল,

ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধে উঠে দেশের জন্য নিবেদিত প্রান জিয়াউর রাহমানকে আজকাল না জেনে অনেকেই অহেতুক দোষারোপ করে যায়। এই জঘন্য ঘৃনিত মনোবৃত্তি কোথা থেকে এসেছে সেই আসল সত্যটা কেউ আজকাল ইতিহাস পড়ে দেখে না। শুধু শহীদ জিয়া নন, বঙ্গবীর ওসমানী, সেক্টর কমান্ডার জলিল সহ এই রকম অনেকেই সেই ৭১এর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারতের রোশানলে পড়েন। তাদের দোষ ছিল মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে থাকতে চাওয়া। কিন্তু শফিউল্লাহ, একে খন্দকার বা এই রকমের কিছু পা চাটা দালাল ছিল যারা ভারতের অধীনতা গ্রহণ করায় সর্বদাই দিল্লীর প্রিয় পাত্র। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে তাজউদ্দিন ভারতের সাথে ৭দফা ২৫বছরের অধীনতামূলক চুক্তি করেছিল। শহীদ জিয়া এগুলোর বেশীর ভাগ অগ্রাহ্য করে মধ্যপ্রাচ্য, চীনের সাথে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক গড়ে। এটাই ডাইনী ইন্দিরাগান্ধী মেনে নিতে পারেনি। ইন্দিরা গান্ধীর উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে হয় ভারতে ফিরিয়ে নিবে নতুবা আজীবন চামচা রাজ্য করে রাখবে। কিন্তু জিয়াউর রহমান এতে বাধ সাধেন। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে করদ রাজ্য বানাতে। শহীদ জিয়া তাদের ওই নোংরা চাওয়ার মুখে লাত্থি দিয়েছিলেন। এই জন্যই শহীদ জিয়ার নামে কুৎসা রটনাকারইরা আর কেউ নয়, বরং ভারতের উচ্ছিস্টভোগি কিছু দালাল।
তাই জিয়াকে দেশের জন্যই মৃত্যু বরন করতে হয়। আজকে শুধু হাসিনা গং নয় নিরপেক্ষতার সুশীল মতিউর, মাহফুজ আনাম, সুলতানা চক্রবর্তীরাও ভারতের চামচা গিড়িতে ভাটা পড়লেই তাদের মুখে একই খই ফুটে। বলে ভারত বিরোধীতা করে বিএনপি। এটা চরম ভারতীয় চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই নয়!

স্বাধীনতার সত্যিকারের ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তি বাহিনীর জেড ফোর্সের অধিনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার সততা, দেশ প্রেম, রাষ্ট্রপরিচালনায় সফলতা, আওয়ামী দুর্ণীতিবাজদের আমলে 'তলা বিহীণ ঝুড়ি' বানানো দেশটাকে উন্নতির দিকে ধাবিত করাটাই পরজীবি, ভারতীয় দালাল আওয়ামী লীগারদের গাত্র দাহের কারণ। তাকে নিয়ে কথা বলার আগে
তার চেয়ে বেশি দেশপ্রেমিক এই দেশে কে ছিল বা আজও আছে সেটা বলুন?

ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ - জিয়া সম্পর্কে দেশে চালু আছে ভয়ংকর শীতল এক খুনির নাম, এটি পুরোপুরি মিথ্যে না হলেও বানোয়াট ইতিহাস অনেক । মালয়েশিয়া শোধন করতে মাহাথীর মোহাম্মাদ কমপক্ষে ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার) লোক নিখোঁজ করে দিয়েছিলেন । যার খোঁজ আর পাওয়া যায়নি !!!

২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভুল ভাল তথ্য দিয়ে মানুষ কে বিভ্রান্ত করা ঠিক নয়।
খালেদ মোশাররফ হত্যা, জিয়ার নির্দেশে হয় নি। সে সময়ে সেনাবাহীনির উপর জিয়ার কোন নিয়ন্ত্রন ছিল না।

বি এন পি কোন রাজনৈতিক দল না কেন? রাস্তায় দঙ্গা হাঙ্গামা করে বাস পোড়ালে, ভোট চুরি করলেই কি রাজ নৈতিক দল হওয়া যায়?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: খাঁজা ভাই, আপনি-আপনি কোথায় একটা টেম্পু অথবা একটা রিক্সা অথবা একটা বাস নিয়ে এয়ারপোর্ট চলে আসেন । ভুল ভাল তথ্য যদি হয় আপনি সঠিক টা বলেন আমি শুনি । মন্তব্য করা তো সহজ, পোষ্ট দেন - আমি কেনো সবাই পড়ুক, জানুক।

২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: @ নীল আকাশ আপনার চমৎকার বিশ্লেষনের জন্য অনেক ধন্যবাদ। সেই সংগে লেখককেও ধন্যবাদ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: মাহমুদ ভাই,

পোস্টটা আলোচিত অংশে এসেছে কিন্তু সত্যি বলতে কি পোস্টের ভেতর কিন্তু আহামরি কিছুই নেই। ভালো হত যদি পক্ষে বিপক্ষে বিশ্লেষণধর্মী কিছু কথা লেখা হত।

মন্তব্যগুলো পড়লাম। আমাদের চিন্তাধারাগুলো মনে হয় আরো বিস্তৃত হওয়া দরকার।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এটি সুচনা, ব্লগের পরিস্থিতি বোঝার জন্য পোষ্ট, পরিস্থিতি ভালো মনে হচ্ছে এখন বিস্তারিত পোষ্ট দেয়া যেতে পারে ।ইচ্ছে করেই আহামরি কিছু লিখিনি, গালীগালাজ আক্রমণ কে সামলাবে ?

***জিয়া দ্যা ন্যাম ! আয়রন ম্যান অব দ্যা বাংলাদেশ***

২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: জিয়াউর রহমান শেখ সাহেবের খুনিদের সাহায্যে করেন নি, তিনি তাদের বিচার করেন নি ।
পুরোটা মানতে পারলাম না। ভেতরের ঘটনা বুঝতে হবে। ফারুক-রশিদ গংএর পেছনে মেজর জিয়া, কর্নেল জামিল, খালেদ মোশাররফের ব্যাকাপ ছিল। তবে জিয়ার নাম আসে বেশী, কারণ হরিলুটের মাল সব তিনিই পেয়েছিলেন।


শেখ সাহেব রাজাকারদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে গেছেন
কথাটা আংশিক সত্য তবে আমাদের বুঝাতে ভুল আছে। রাজাকার শব্দটা বেশ ভাইটাল একটা বিষয়। যুদ্ধের পরপরই জনতা বেশ কিছু কুখ্যাত রাজাকারকে হত্যা করে। যুদ্ধ শেষে নানা ক্যাটেগরির হাজার হাজার রাজাকার চিন্হিত করা হয়। বিচার কার্যের সুবিধার্থে যারা ছোটখাট অপরাধ করেছিল, বিশেষ বিবেচনায় শুধু তাদেরই সাধারণ ক্ষমা ঘোষনা করা হয়(তা না হলে বিশৃঙ্খলা আরো বাড়তো।) এ ছাড়াও আরো হাজার হাজার রাজাকার ছিল, বড় মাপের। যারা গণহত্যা ও মানবতা বিরোধী অপরাধের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল। তাদের কিন্তু ক্ষমা ঘোষনা করা হয় নি। বিচার তাদের বিচার কাজ চলমান ছিল...
৭২এর সংবিধানের ৪৭ধারা পড়লে বুঝতে পারবেন, শেখ সাহেব সবার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন?! কি না??!!!


কলিমদ্দি দফাদার গল্পটা পড়েছেন?
[যুদ্ধের সময় আমাদের গ্রামের দুজন লোককে আর্মিরা মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে তাদের ঘাড়ে করে নদী পার হয়েছিল। লোকে তাদের কিছুই বলেনি(কাদের মোল্লার সাথে এদের গুলিয়ে ফেলা কি ঠিক?)। অথচ আমাদের পাশের গ্রামে এক মুক্তিযোদ্ধাকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছিল। কারণ তিনি যুদ্ধের অস্ত্র জমা না দিয়ে, মানুষকে ভয় দেখিয়ে রাতে ডাকাতি করে বেড়াতেন।)]


[পোস্টটা রেখে দিয়েন। আমি ইচ্ছে করেই অনেক কয়টা মন্তব্য করেছি, সময় করে এগুলো নিয়ে পোস্ট দেব।]

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পোষ্ট থাকবে, আপনি এখান থেকে কাট ছাট করে কিছু পেলে নিতে পারেন । ধন্যবাদ ।

২৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: জিয়ায়র রহমানের সকল কৃতি্ত্ব ডুবিয়েছে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান। জিয়া বেচে থাকলে এই দেশের চেহারাই অন্য রকম থাকত নিঃসন্দেহে। খালেদা জিয়াকে একজন অতি সাধারন গৃগবধুর হিসেবে জীবন যাপন করতে হত এবং আজকের এই ডন তারেক রহমানকে হয়ত দেখতাম ভিন্ন এক চেহারায়।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সত্য বচন ।

২৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জিয়া কন্টিনিউ করলে দেশের অবস্থা অনেক ভাল থাকত। হাসিনা, খালেদার মত হিংসুক নেত্রীর জন্ম হত না...

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জিয়া তার নিজ আদর্শে ভালো ছিলো - এখানে কোনো সন্দেহ নেই, কমিউনিষ্ট কোনো ভালো ফর্ম না, খোদ রাশিয়াতে কমিউনিষ্ট লাথি খাচ্ছে ।

২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জিয়াউর রহমান ভাল কিছু করার সময় পেলেন কোথায়?
একের পর এক কু সামাল দিতে দিতেই তো ক্লান্ত হয়েগেছিলেন। কতজন অফিসার/সৈনিককে ফাসি গুলি দিয়েছেন সেটা না হয় নাই বললাম।
পুরোটা সময় ঢাকায় রাত ১০ বা ১১টার পর কারফিউ, যেটা এরসাদও চালু রেখেছিলেন, তবে ১২টার পর।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জিয়ার আমলে বাংলাদেশে হিপ্পি/বাবরী চুল ওয়ালা বখাটে প্রথা চালু হয়েছিলো - জিয়া সরকারের আর্মি তাদের চুল বাটি কাট (মাথায় ষ্টিলের বাটি রেখে) বাকি চুল মেশিন কাট করে বাটির ভেতরের চুল আর্মি কাট দিয়ে উকুন পালন রোধ করেছিলেন।

৩০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫

কাজী ফররুখ আহমেদ বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ ভাই, জিয়াউর রহমানের জীবনী আসলেই হলিউডি মুভি কাহিনী, প্রবল প্রতাপ আর শাসকের সাধারণ দিন যাপন আটার রুটি আর আলু ভাজি সাথে আছে একটার পর একটা ক্যু কাউন্টার ক্যু আমি সহমত এই ছবির নায়ক হতে পারেন হলিউড তারকা টমক্রুজ - সত্যি কিংবদন্তি মহানায়কের মৃত্যুতে সিলভার গোল্ডেন সিনেপ্লেক্সে কান্নার রোল মাতম হবে - দুই হাত তুলে সমর্থন করছি ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কিংবদন্তি জিয়াউর রহমানের অভিনয় একমাত্র টম ক্রুজকে দিয়েই সম্ভব ।।

৩১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



পড়লাম

তবে অফেনডিং জিয়া নামে আমার কাছে একটা বই আছে এতে অনেক কিছু উঠে এসেছে । জিয়া আমার কাছে কোন সম্মানিত ব্যক্তি নয় । কারন বঙ্গবন্ধু খুনের সাথে জড়িত । প্রত্যক্ষ ভাবে না হলেও পরোক্ষ ভাবে জড়িত । তিনি কোন প্রতিবাদে যান নি ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আরব বিশ্বের তথা মুসলিম বিশ্বের বীর গাদ্দাফী ও সাদ্দাম হত্যার জন্য আপনি দায়ী - কারণ আপনি কোনো প্রতিবাদ করেন নি ।

৩২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



আমি প্রতিবাদ করিনি কে বলেছে

অবশ্যই করেছি এখনও করে যাচ্ছি । কারন আমার কাছে যৌক্তিকতা বড় জিনিশ । আমি যুক্তিহিন কিছুই করি না । যখন জিয়া কে বল হয় যে মুজিব কিলড তিনি কোন প্রতিক্রিয়া দেখাননি । যেখানে তার উচিত ছিল পদক্ষেপ নেয়া ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: না, সাদ্দাম হত্যার জন্য আপনিই দায়ী। গাদ্দাফী হত্যার জন্য ও ।

৩৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই ব্যক্তি জাতিকে ডুবাইয়াছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই, জিয়াউর রহমান বেঁচে নেই, আপনাদের ও দুর্ভাগ্য তা না হলে মালয়েশিয়া নয় বাংলাদেশে থাকতেন বাংলাদেশের পাম অয়েল প্লান্টে/রাবার প্লান্টে স্পেশাল সার্ভিস ম্যানেজার হিসেবে ।

৩৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ইনডেমনিটি কে দিয়েছিলো?
১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসার পর যেদিন ইনডেমনিটি বিল বাতিল করার প্রস্তাব করা হয়, ভোট নেয়া হয়, সেদিন বিএনপি কেন সংসদ বর্জন করেছিলো??

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইয়ের আগমন শুভেচ্ছার স্বাগতম।
জিয়া, এরশাদ একই ভাবে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন ব্যপারটি উদোর পিন্ডি বুধোর ঘারে বা ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়ার মতো। আপনাকে সর্বোচ্চ বোঝানোর মতো ব্যাখ্যা দিতে চেষ্টা করবো কথা দিচ্ছি ।

শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার দুর দুর পর্যন্ত জিয়াউর রহমানের হাত নেই - এর পক্ষে আমি যুক্তি দিচ্ছি, ১৯৭১ সনের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয় আর ভারতের সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সদলবলে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ০৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ !!! ভারত শুধু বাংলাদেশের জনগণকে আশ্রয় দিয়ে সাহায্যে করেছে এর বেশী কিছু না - বরং এই যুদ্ধে সবচেয়ে বেশী সুবিধা যেই রাষ্ট্র পেয়েছে তার নাম ভারত !!! যখনি ভারতীয় সরকার উপলব্দি করতে পেরেছে বাংলাদেশ জয়ী হবে তখন ০৬ ই ডিসেম্বর ভারতীয় সৈন্য বাংলাদেশে প্রেরণ করে এবং ***১৬ই ডিসেম্বর পাক বাংলা যুদ্ধে স্বাধীনতার দলিলে সই করে পাক ভারত সেনাবাহিনী প্রধান*** !!! <<<ততকালীন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে অন্তর্দন্দের শুরু - - -

মেজর ডালিম রশিদ গং এর সাথে জিয়ার আদৌ কোনো কথা হয়েছে আর তার রাজসাক্ষী এমন কথার বিবরণ দিয়েছেন তাহলে রাজসাক্ষী তিনি কোন পক্ষে ছিলেন ততকালিন বিদ্রোহী সেনা কর্মকর্তাদের নাকি জিয়ার ? জিয়া কাউকে সামনে নিয়ে নিশ্চয় এই ধরনেরর বিবৃতি দেননি (যা বর্তমানে ইতিহাস) আর ডালিম রশিদ গং কোনো সময় জিয়ার কথা উল্লেখ করেনি যদিও তাদের ষড়যন্ত্রের ফলে পরবর্তীতে জিয়া রাষ্ট্রপতি হোন, কিন্তু তার আগে মনে রাখতে হবে রাষ্ট্রপতি ভবন ডালিম রশিদ মুস্তাক আহমেদ গং দখল করে রেখেছিলো। কয়েকটি কাউন্টার ক্যু এর পর জিয়া রাষ্ট্রপতি হোন এবং - প্লেনে করে ডালিম রশিদ গং কে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেন আর মুস্তাক আহমেদ ফিরে যান তার ওয়ারী’র দোতলা বাসায় - “এই একই ঘটনা পুনরাবৃত্তি হয় তিন তিন বার ডালিম রশিদ গং দেশে ফিরে আসেন আর জিয়াউর রহমান আবার তিনদিন পর তাদের ফেরত পাঠান” - পরপর তিনবার !!!

জিয়া একজন সামরিক শাসক ছিলেন কিন্তু স্বাধীন দেশে রাজনৈতিক দলিয় প্যাটর্নে সরকার প্রয়োজন ছিলো বিধায় বিএনপির জন্ম। জিয়া অনেক কিছুই করেছেন আবার অনেক কিছু করেন নি (***হার্ড ডার্ক বিষয় গুলো উল্লেখ্য করা থেকে বিরত থাকতে চাচ্ছি) তবে জিয়া রাজনৈতিক বিচার গুলো এড়িয়ে যান - কারণ তিনি চাননি দেশে একটি বড় আকারের গৃহযুদ্ধ শুরু হোক। ***স্বাধীনতার পর প্রমাণ হয়ে গিয়েছিলো “ভারত - বাংলাদেশ, পাকিস্তান কারোই না” - ভারত সময়ে ঝোপ বোঝে কোপ দিয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান হত্যায় ভারত নিশ্চুপ ছিলো এবং মুস্তাক আহমেদ সরকারকে প্রথমে যেই দেশ স্বীকৃতি দেয় তার নাম পাকিস্তান, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র !!!

***শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নির্মম ভাবে হত্যায় সমস্ত পৃথিবীতে একমাত্র একজন মাত্র বিবাগী হয়ে প্রতিবাদ করেন এবং তার দলবল নিয়ে অতর্কিত হামলা করে হত্যা করতে থাকেন হত্যার পেছনে থাকা শত্রুদের - তিনি আর কেউ নন, একমাত্র একজন বাংলাদেশের বাঘ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকি।

জিয়াউর রহমান পরবর্তিতে প্রতিটি কাজ দেশের জন্য করে গেছেন- তাও অতি অল্প সময় । অতি সাধারণ জিবন যাপন এসব নাই বা বললাম তবে এটি না বললেই নয়, জিয়াউর রহমানের সবচেয়ে ঘনিষ্ট যিনে হতেন তিনি খালেদ মোশাররফ তার ক্যু হওয়াটা ছিলো নর্দমার কীট স্থানীয় কমিউনিষ্ট ষরযন্ত্র, খালেদ মোশাররফ হত্যার সাথে সাথে জন্ম নেয় জেনারেল মঞ্জুরের আর দিন তারিখ ঠিক হয় জিয়ার মৃত্যু ও যবনিকা - এটি নিয়তি। এই রহস্য রহস্যই থেকে যাবে কারণ জিয়া, খালেদ মোশাররফ, মঞ্জুর কেউ বেঁচে নেই।

কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই, আমরো লেখার গন্ডি আছে জবাব দিহিতাও আছে, আমি অতি মানব কেউ নই, আমার ভুল হতে পারে এবং এটাই স্বাভাবিক। তবে রহস্য যারা মিথ্যা ইতিহাস দিয়ে ফেনিয়েছে তারা সবাই কোলকাতা পানশালা আর রঙ মহলে ছিলোেএবং সেখানে বসে ইতিহাস লিখেছে। - আমাদের চোখের সামনের ছাপার অক্ষরে লেখা ইতিহাস কোলকাতা ছাপা !!!

*** জিয়া এক কিংবদন্তি পুরুষ যার সাথে ১৯৮১ হতে বর্তমান বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই, বর্তমান বিএনপি শুধু মাত্র তার নামে পরিচয়ে টিকে ছিলো, যা বালির সাথে মিলিয়ে যাওয়ার কথা অনেক আগে।

সিপাহী বিদ্রোহ, আনসার বিদ্রোহ, বিডিআর বিদ্রোহ - একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি । (এর বেশী কিছু বলা সম্ভব নয়)

***শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান কেউ কারো প্রতপিক্ষ নন, এটি তৈরি করেছে তথাকথিত ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা ব্যারিষ্টার মওদুদের বিএনপি আর ইনু মতিয়া চৌধুরীর আওয়ামী লীগ !!!



৩৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
রজনীতিতে জিয়াউর রহমানের ৪টি ভুলঃ

বাংলাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি। দলটির প্রতিষ্ঠাতা মেজর জিয়াউর রহমান একবার বলেছিলেন, ‘আই উইল মেইক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট ফর দ্য পলিটিশিয়ান।’ অর্থ্যাৎ ‘আমি রাজনীতিবিদদের জন্য রাজনীতিকে কঠিন করে তুলবো।’ কিন্তু কালের কী অদ্ভুত বিচার। অন্যদের জন্য রাজনীতি কঠিন করতে গিয়ে তাঁদের নিজেদের জন্যই রাজনীতিটা এখন কঠিন হয়ে গেছে। নিজেদের রাজনৈতিক ইতিহাসে এত সঙ্কটময় কাল বিএনপির জন্য আর আসেনি। এই সঙ্কটের জন্য বিএনপির ১০টা ভুল সিদ্ধান্তকে দায়ী করেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা।

১। জিয়াউর রহমান যখন বিএনপি গঠন করেন তখন তিনি জামায়াতে ইসলামী, স্বাধীনতা বিরোধীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন। বিএনপির প্রথম প্রধানমন্ত্রী ছিলেন শাহ আজিজুর রহমান। এই শাহ আজিজ ছিলেন একজন স্বীকৃত রাজাকার। এই থেকেই স্বাধীনতা বিরোধীদের সঙ্গে জিয়ার দহরম-মহরম কেমন তা বোঝা যায়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় রচিত সংবিধান কাটাছেড়া করে ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র বাদ দিয়েছিলেন এবং গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনেছিলেন। এসব কর্মকাণ্ডের ফলে প্রথমেই স্বাধীনতা বিরোধী, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির পৃষ্ঠপোষক দল হিসেবে এই দলটির একটি চরিত্র দাঁড়িয়ে যায়। স্বাধীনতা বিরোধী রাজনীতির যে ধারা বিএনপি চালু করেছিল, বিএনপিকে আজকে তার মূল্য দিতে হচ্ছে।

২। বিএনপি বাংলাদেশে টাকা দিয়ে কেনাবেচার রাজনীতি চালু করে। দল কেনাবেচা, দল ভাঙা, সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার সাহায্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ভেঙে নিজেদের দল ভারী করার ধারার প্রবর্তন করে বিএনপি। আওয়ামী লীগ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিএনপির এই কর্মকাণ্ডের ভূক্তভোগী হয়।

৩। বিএনপির রাজনীতির আরেকটি বড় ভুল ছিল ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে সমর্থন করা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি থেকে রক্ষা করার জন্য তৎকালীন রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ এই ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করেন। মোশতাক অধ্যাদেশ জারি করলেও জিয়াউর রহমানই ছিলেন তখন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। কিন্তু উনি এই অধ্যাদেশ বাতিল করেননি। এটি ছিলো তার মস্তবড় ভুল।

৪। বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতি কলুষিত করার দায়টিও নিতে হবে বিএনপিকে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান হিজবুল বাহার নামক একটি জাহাজে শিক্ষার্থীদের নিয়ে নিয়ে ভ্রমণে যেতেন। সেই ভ্রমণগুলোতেই শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে বিএনপির ভ্রষ্ট আদর্শে তাদের দীক্ষা দেওয়া হতো। গোলাম ফারুক অভি, নীরুর মতো অনেক মেধাবী ছাত্র এই হিজবুল বাহারের বলি। রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন, আদর্শের বদলে অর্থ দিয়ে রাজনীতি করার ধারা শুরু করেছিল বিএনপি। রাজনীতিতে অস্ত্র, পেশীশক্তি, কালো টাকার ব্যবহারের মাধ্যমে রাজনীতিকে কলুষিত করার যে প্রক্রিয়া শুরু করেছিল বিএনপি আজকে তার মূল্যই বিএনপিকে দিতে হচ্ছে।

সুতরাং জিয়াউর রহমানকে আমি উচ্চাভিলাসী রাজনৈতিক ও মুক্তিযুদ্ধের প্রবল প্রতিপক্ষ ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারিনা। তার যে টুকু অবদান তা তার উপরোক্ত নিন্দনীয় কাজের নীচে চাপা পড়ে আছে। এক মন দুধের মাঝে এক ফোটা গো মূত্রের মতো। অবশ্য জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরেও বিএনপি একই পথে হাটছে তাই তাদের অস্তিত্ব আজ বিপন্ন।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জিয়া হত্যার বিচার কি খালেদা জিয়া করেছেন ?

অভি নিরু মেধাবী ছাত্র ছিলো না, তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রাস ছিলো - এখানে জিয়ার হাত নেই, জিয়া ছাত্রদের বদলাতে চেয়েছেন “ছাত্র রাজনীতি কমিউনিষ্ট, মুসলীম লীগ পরে আওয়ািমী লীগ ধরে রেখেছে আজো তাই আছে” !!!

খন্দকার মোশতাক আহমেদ ছিলেন ডালিম রশিদ গং এর প্রেসিডেন্ট, মোশতাকের ইনডেমনিটি দায়মুক্তি বিল নিয়ে কাজ করার সময় পেয়েছেন জিয়া ? তাকে কি সেই সময় দেয়া হয়েছে ? খন্দকার মোশতাককে গলা চিপে ধরুন নূরু ভাই, স্বেতসর্প মোশতাকের কৃতকর্ম আর ডালিম রশিদ ফারুকের লোভ লালসা (পর্দার আড়ালের ঘটনা জানা আছে কি)। জিয়া পরিশোধ করেছেন জীবন দিয়ে এমন কি ?

৩৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আদর্শচ্যুত একটা ঠান্ডা মাথার খুনীকে মহামানব বানিয়ে দিলেন? এটা হাস্যকর! '৭৫ পরবর্তী কর্মকান্ডের জন্য ইতিহাস কি কখনো তাকে ক্ষমা করবে?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ইতিহাস যখন বিকৃত হয় তখন বাংলাদেশের মহানায়ক কোন ছাড় ! পৃথিবীর সকল মহামানব তথা ধর্মগুরুদেরও নগ্ন করে দেয় ।

৩৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৮

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতির একটা অংশ নিয়ে লিখলেন কিন্তু অন্য অংশের কিছু লিখুন। যারা ভুল করে বিএনপি করছে তাদের ভোটাধিকার তো কেড়ে নেয়া হলো; সেখানে কী জাতির বিবেকের কোন ব্যাখ্যা আছে? না কী এখানে কবি নিরব? স্বাধীনতা যুদ্ধের আগের ইতিহাসই এ দেশের প্রকৃত রাজনীতির ইতিহাস এরপরের সবই ভুল পথে এগিয়েছে। আর, তাতে বঙ্গবন্ধুর মতো আদর্শবান নেতাকে কলংকিত করা হয়েছে। মেজর জিয়াকে যে কোন কারণেই হোক গ্রামগঞ্জের মানুষ ভালো জানে! কিন্তু ভালো জানে? সবার মাথাই কী ওয়াশড্‌?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোঃ মঈনুদ্দিন ভাই, লিখতে চাই তবে সময় পাই না, যা সময় পাই লিখছি তো মাঝে মাঝে অনুগ্রহ করে সাথে থাকুন আনন্দ পাবেন এটি নিশ্চিত - ইতিহাসে মজা আছে আছে আতংক ও ।


***শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান কেউ কারো প্রতপিক্ষ নন, এটি তৈরি করেছে তথাকথিত ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা ব্যারিষ্টার মওদুদের বিএনপি আর ইনু মতিয়া চৌধুরীর আওয়ামী লীগ !!!

৩৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কৌতূহল উদ্দীপক একখানা পোস্ট ! তবে এই বিষয়ে নির্মোহ , নিরপেক্ষ গবেষকের দৃষ্টিকোণ হইতে দেখার মতন লোক বাংলাদেশে কেহ নাই !! (আমি আছি বটে !!) :P

বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতৃত্বকে পক্ষের লোকেরা দেবতা আর বিপক্ষের লোকেরা অসুর বানাইয়া থাকে ! যেহেতু তাহারা মানুষই থাকেন না , তাই তাহাদের সার্বিক বিশ্লেষণ অসম্ভব হইয়া পরে। :(

গবেষক মহিউদ্দিন চৌধুরীর জাসদের উপর এবং বিএনপির উপর বই আছে ! ভালো বিশ্লেষণ মনে হইয়াছে !

উইকিলিকসের মতন বাংলাদেশেরও একখানা লিক দরকার , তাহলে বহু লুকানো সত্য জানা যাইতো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: উইকিলিকসের মতন বাংলাদেশেরও একখানা লিক দরকার , তাহলে বহু লুকানো সত্য জানা যাইতো। টারজান০০০০৭ ভাই, টারজান০০০০৭ ভাই আপনি, আপনি কোথায়? একটি টেম্পু অথবা একটি রিক্সা অথবা একটি বাস নিয়ে এয়ারপোর্টে চলে আসেন।

***শেখ মুজিবুর রহমান ও জিয়াউর রহমান কেউ কারো প্রতপিক্ষ নন, এটি তৈরি করেছে তথাকথিত ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা ব্যারিষ্টার মওদুদের বিএনপি আর ইনু মতিয়া চৌধুরীর আওয়ামী লীগ !!!

৩৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৩৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: নীল আকাশ বলেছেন: বড় ভাই শুভ সকাল,

ব্যক্তিস্বার্থের উর্ধে উঠে দেশের জন্য নিবেদিত প্রান জিয়াউর রাহমানকে আজকাল না জেনে অনেকেই অহেতুক দোষারোপ করে যায়। এই জঘন্য ঘৃনিত মনোবৃত্তি কোথা থেকে এসেছে সেই আসল সত্যটা কেউ আজকাল ইতিহাস পড়ে দেখে না। শুধু শহীদ জিয়া নন, বঙ্গবীর ওসমানী, সেক্টর কমান্ডার জলিল সহ এই রকম অনেকেই সেই ৭১এর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারতের রোশানলে পড়েন। তাদের দোষ ছিল মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রে থাকতে চাওয়া। কিন্তু শফিউল্লাহ, একে খন্দকার বা এই রকমের কিছু পা চাটা দালাল ছিল যারা ভারতের অধীনতা গ্রহণ করায় সর্বদাই দিল্লীর প্রিয় পাত্র। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে তাজউদ্দিন ভারতের সাথে ৭দফা ২৫বছরের অধীনতামূলক চুক্তি করেছিল। শহীদ জিয়া এগুলোর বেশীর ভাগ অগ্রাহ্য করে মধ্যপ্রাচ্য, চীনের সাথে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক সম্পর্ক গড়ে। এটাই ডাইনী ইন্দিরাগান্ধী মেনে নিতে পারেনি। ইন্দিরা গান্ধীর উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে হয় ভারতে ফিরিয়ে নিবে নতুবা আজীবন চামচা রাজ্য করে রাখবে। কিন্তু জিয়াউর রহমান এতে বাধ সাধেন। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে করদ রাজ্য বানাতে। শহীদ জিয়া তাদের ওই নোংরা চাওয়ার মুখে লাত্থি দিয়েছিলেন। এই জন্যই শহীদ জিয়ার নামে কুৎসা রটনাকারইরা আর কেউ নয়, বরং ভারতের উচ্ছিস্টভোগি কিছু দালাল। [/sbএইসব গাজাখুরি গল্প কোথায় পান? ভারত অবশ্যই চেয়েছিলো পর্তুগীজ অধিকৃত গোয়া অার ফরাসী অধিকৃত পন্ডিচেরী ভারতীয় সৈন্য পাঠিয়ে মুক্ত করে ভারতের অন্তর্ভূক্ত করার মতো বাংলাদেশও তাদের সাথে যুক্ত হোক।কিন্ত সেইসময়ের সচেতন ছাত্রা এটা বুঝতে পেরে ৩ মার্চ উত্তোলিত প্রথম পতাকাতেই বাংলাদেশের মানচিত্র যুক্ত করেছিলো এটা পরিষ্কার করার জন্য যে বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ,ভারতের অংশ না।
শফিউল্লাহ বা খালেদ মোশাররফ সেনাপ্রধান হয়ে কি দেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য ঘোষণা করেছিলো? ৭১ থেকে ৭৫ পর্যন্ত দেশ কি ভারতের অংশ হয়েছিলো?
তাহলে এইসব কথা আসে কেনো?
লেখক বলেছেন: তৈলাক্ত মাথায় তৈল আর শুকনো মাথায় বেল তত্ব । ভারত চাইবে না বাংলাদেশ নিয়ে কোনো মুভি হলিউড তৈরি করুক, যা করেছে বা করবে ভারত করবে - ভুল-ভাল তথ্য নির্ভর মুভি তৈরি হবে ভারত নির্ভর। -হলিউড যে ভারতের নির্দেশনা মেনে ছবি বানায়,এই তত্ব জীবনে এই প্রথম শুনলাম।হলিউডে র‌্যাম্বো,ডেলটা ফোর্স মার্কা চরম সামাজ্যবাদী ছবি যেমন হয় তেমনই অলিভার ষ্টোন,মেল গিবসন,রিডলি স্কট অার বাস্তব জীবনের এ্যাভেটর জেমস ক্যামেরণ এর মতো বিপ্লবী পরিচালকও অাছেন,যারা এ্যামেরিকার সংখ্যাগরিষ্ট সন্ত্রাসী মানসিকতার জনগণ ও সিআইএ’র বিরুদ্ধে গিয়েও ব্রেভহার্ট-১৯৯৫,প্যাশন অফ ক্রাইষ্ট-২০০৪,দ্য প্যাট্রিয়ট-২০০০ অার এ্যাভেটর ২০০৯-এর মতো সামাজ্যবাদবিরোধী ছবিও বানান। হলিউড ছবির নিকৃষ্ট নকল করা হিন্দি ছবির মূর্খ পরিচালক বা ‘র এর নির্দেশ মেনে তারা চলেন নািএকাজ করে ভারতীয় পরিচালকরাই।যেমন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করে বানিয়েছে গুন্ডে(১৯৯৭)।
অাপনার কাছ থেকে এমন আজব তত্ব আশা করিনি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিকৃত তথ্য নির্ভর ছবি “গুন্ডে, ১৬ ডিসেম্বর” আরো অনেক আমার নাম জানা নেই বিকৃত তথ্য মুভি আর তসলিমা নসরিনের বই আমি দেখি না পড়িও না। - এরা মানষিক বিকারগ্রস্ত জাত।

*** অনল ভাই আমেরিকার দালাল বাংলাদেশে যা আছে সব ভারতীয় নাগরিক ও আমেরিকান ধবল চামড়ারা সহযোগীও এই দেশে ভারতীও ও সংখ্যা লগিষ্ট একটি শ্রেণী - আপনি প্রতিবাদী মানুষ আপনি অনেক কিছু জেনেও এইসব ব্যাপার জানেন না তখন কি বলতে পারি, বলেন। বাংলাদেশী তথ্য আমেরিকা কাদের থেকে সংগ্রহ করে আশা করি এখন পরিশ্কার হয়েছে ।

***আপনার একটি পোষ্টে আমার বেশ কয়েকটি কমেন্ট ছিলো প্রেসিডেন্ট এরশাদ নিয়ে সম্ভবত মুছে দিয়েছেন নাকি ব্লগমাষ্টার মুছে দিয়েছে ?

৪০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: আমি আমার লেখায় বলেছিলাম:
শহীদ জিয়ার নামে কুৎসা রটনাকারইরা আর কেউ নয়, বরং ভারতের উচ্ছিস্টভোগি কিছু দালাল। তাই জিয়াকে দেশের জন্যই মৃত্যু বরন করতে হয়। নিরপেক্ষতার সুশীল মতিউর, মাহফুজ আনাম, সুলতানা চক্রবর্তীরাও ভারতের চামচা গিড়িতে ভাটা পড়লেই তাদের মুখে একই খই ফুটে। বলে ভারত বিরোধীতা করে বিএনপি।
আপনার এই লেখার কিছু মন্তব্য পড়ে বুঝলাম আমি আসলেও ঠিকই বলেছি। ভারতের উচ্ছিস্টভোগি কিছু দালাল এখনো আছে যারা ৩০শে ডিসেম্বেরের নির্বাচনকে সুস্ঠু মনে করে এখনও ব্লগে পোষ্ট দেয়! আবার সত্য কথা শুনলে গাত্র দাহ হতে থেকে। এদের আপনি কি সত্য বলেবেন? এরা তো নিজেরাই নিজের চোখে কালো চশমা পড়ে থাকে আর শুধুই দরকার পড়লে চশমা খুলে নিজের লেজ দেখায়............।
শুভ কামনা রইল!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নীল আকাশ ভাই, পানি পান করেন মাথা ঠান্ডা করেন, কেনো ব্লগে বাজে কথা বলেন, কি দরকার । শুভ কামনা । জিয়া নিয়ে আরো লেখা আছে - লিখবো ।

৪১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: অনল ভাই আমেরিকার দালাল বাংলাদেশে যা আছে সব ভারতীয় নাগরিক ও আমেরিকান ধবল চামড়ারা সহযোগীও এই দেশে ভারতীও ও সংখ্যা লগিষ্ট একটি শ্রেণী - আপনি প্রতিবাদী মানুষ আপনি অনেক কিছু জেনেও এইসব ব্যাপার জানেন না তখন কি বলতে পারি, বলেন। [/sb-আপনার এই কথাগুলিল অর্থ বুঝতে পারলাম না।কারণ অঅমরা অঅলোচনা করছিলোম চলচ্চিত্র নিয়ে।অাপনি বলছিলেন শেখ সাহেব জিয়া তাদের নিয়ে ভারত/হলিউড মুভি করবে না, যা ভারত করবে তা অপতথ্য, নষ্টের জাত আমাদের স্বাধীনতার দলীল চুরি করে সই করে নিয়েছে ভারত বনাম পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ !!!

অার অামি বলছিলাম,হলিউডে র‌্যাম্বো,ডেলটা ফোর্স মার্কা চরম সামাজ্যবাদী ছবি যেমন হয় তেমনই অলিভার ষ্টোন,মেল গিবসন,রিডলি স্কট অার বাস্তব জীবনের এ্যাভেটর জেমস ক্যামেরণ এর মতো বিপ্লবী পরিচালকও অাছেন,যারা এ্যামেরিকার সংখ্যাগরিষ্ট সন্ত্রাসী মানসিকতার জনগণ ও সিআইএ’র বিরুদ্ধে গিয়েও ব্রেভহার্ট-১৯৯৫,প্যাশন অফ ক্রাইষ্ট-২০০৪,দ্য প্যাট্রিয়ট-২০০০ অার এ্যাভেটর ২০০৯-এর মতো সামাজ্যবাদবিরোধী ছবিও বানান। হলিউড ছবির নিকৃষ্ট নকল করা হিন্দি ছবির মূর্খ পরিচালক বা ‘র এর নির্দেশ মেনে তারা চলেন না।একাজ করে ভারতীয় পরিচালকরাই।যেমন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করে বানিয়েছে গুন্ডে(১৯৯৭)।
এর উত্তর পেলাম না।
বাংলাদেশে ভারত,পাকিস্তান,এ্যামেরকা,রাশিয়া,চীন,সৌদি এমনকি,ইসরাইলের দালালও আছে।টাকা দিয়ে প্রায় সবাইকেই কিনে ফেলা যায়।
তবে সবচেয়ে কম বাংলাদেশের পক্ষের লোক।

বড় দেশ সবসময়ই ছোট দেশকে সবদিক দিয়ে গ্রাস করতে চায়।কিন্ত ছোট দেশের জনগণ সচেতন অার দেশপ্রেমিক হলে সেটা অার পারে না।তাই বিশাল চীন ক্ষুদ্র সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়া বা ভিয়েতনাম দখল করে নিতে পারে না।একইভাবে বিশাল এ্যামেরিকাও দখল করতে পারেনা মেক্সিকো,ক্যানাডা বা কিউবা।

আপনার একটি পোষ্টে আমার বেশ কয়েকটি কমেন্ট ছিলো প্রেসিডেন্ট এরশাদ নিয়ে সম্ভবত মুছে দিয়েছেন নাকি ব্লগমাষ্টার মুছে দিয়েছে ? -এই লেখাটা সম্পদনা করতে গিয়ে ভুল করে ড্রাফট এ চাপ পড়ে গিয়েছিলো।তাই লেখাটা অাবার অাসতো ।এজন্য আমি নিজেই মুছে দিয়েছি।কিন্ত অাপনার ও অামার এরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যসমৃদ্ধ একটা পোষ্ট থাকা উচিত ছিলো।বিশেষ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য,যারা এরশাদ আমল দেখেনি বা সেই অামল সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না।
এসব মন্তব্যঐতিহাসিক দলিল হয়ে থাকতো।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিকৃত তথ্য নির্ভর ছবি “গুন্ডে, ১৬ ডিসেম্বর” আরো অনেক আমার নাম জানা নেই বিকৃত তথ্য মুভি আর তসলিমা নসরিনের বই আমি দেখি না পড়িও না। - এরা মানষিক বিকারগ্রস্ত জাত।

ভারত বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস নিয়ে ছবি তৈরি করবে না, আর হলিউডের নামি ষ্টুডিও’র এশিয়ান আঞ্চলিক কর্মী - “ভারতীয় নাগরীক” - সেই ক্ষেতে হলিউডের কাছে বাংলাদেশের সঠিক গুণগত মানের তথ্য কোনো কালে যাওয়ার কথা না - বাংলাদেশ অর্থ ভারতীয়দের তথ্য অনুযায়ী পঁচা নালা ডোবা । তাই তৈরি পোশাক শিল্প ভারত গিলে খাবে দ্রুত।

৪২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০১

অনল চৌধুরী বলেছেন: অনল ভাই আমেরিকার দালাল বাংলাদেশে যা আছে সব ভারতীয় নাগরিক ও আমেরিকান ধবল চামড়ারা সহযোগীও এই দেশে ভারতীও ও সংখ্যা লগিষ্ট একটি শ্রেণী - আপনি প্রতিবাদী মানুষ আপনি অনেক কিছু জেনেও এইসব ব্যাপার জানেন না তখন কি বলতে পারি, বলেন। [/sb-আপনার এই কথাগুলিল অর্থ বুঝতে পারলাম না।কারণ অামরা অালোচনা করছিলাম চলচ্চিত্র নিয়ে।অাপনি বলছিলেন শেখ সাহেব জিয়া তাদের নিয়ে ভারত/হলিউড মুভি করবে না, যা ভারত করবে তা অপতথ্য, নষ্টের জাত আমাদের স্বাধীনতার দলীল চুরি করে সই করে নিয়েছে ভারত বনাম পাকিস্তান যুদ্ধ ১৯৭১ !!!

অার অামি বলছিলাম,হলিউডে র‌্যাম্বো,ডেলটা ফোর্স মার্কা চরম সামাজ্যবাদী ছবি যেমন হয় তেমনই অলিভার ষ্টোন,মেল গিবসন,রিডলি স্কট অার বাস্তব জীবনের এ্যাভেটর জেমস ক্যামেরণ এর মতো বিপ্লবী পরিচালকও অাছেন,যারা এ্যামেরিকার সংখ্যাগরিষ্ট সন্ত্রাসী মানসিকতার জনগণ ও সিআইএ’র বিরুদ্ধে গিয়েও ব্রেভহার্ট-১৯৯৫,প্যাশন অফ ক্রাইষ্ট-২০০৪,দ্য প্যাট্রিয়ট-২০০০ অার এ্যাভেটর ২০০৯-এর মতো সামাজ্যবাদবিরোধী ছবিও বানান। হলিউড ছবির নিকৃষ্ট নকল করা হিন্দি ছবির মূর্খ পরিচালক বা ‘র এর নির্দেশ মেনে তারা চলেন না।একাজ করে ভারতীয় পরিচালকরাই।যেমন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করে বানিয়েছে গুন্ডে(১৯৯৭)।
এর উত্তর পেলাম না।
বাংলাদেশে ভারত,পাকিস্তান,এ্যামেরকা,রাশিয়া,চীন,সৌদি এমনকি,ইসরাইলের দালালও আছে।টাকা দিয়ে প্রায় সবাইকেই কিনে ফেলা যায়।
তবে সবচেয়ে কম বাংলাদেশের পক্ষের লোক।

বড় দেশ সবসময়ই ছোট দেশকে সবদিক দিয়ে গ্রাস করতে চায়।কিন্ত ছোট দেশের জনগণ সচেতন অার দেশপ্রেমিক হলে সেটা অার পারে না।তাই বিশাল চীন ক্ষুদ্র সিঙ্গাপুর,মালয়শিয়া বা ভিয়েতনাম দখল করে নিতে পারে না।একইভাবে বিশাল এ্যামেরিকাও দখল করতে পারেনা মেক্সিকো,ক্যানাডা বা কিউবা।

আপনার একটি পোষ্টে আমার বেশ কয়েকটি কমেন্ট ছিলো প্রেসিডেন্ট এরশাদ নিয়ে সম্ভবত মুছে দিয়েছেন নাকি ব্লগমাষ্টার মুছে দিয়েছে ? -এই লেখাটা সম্পদনা করতে গিয়ে ভুল করে ড্রাফট এ চাপ পড়ে গিয়েছিলো।তাই লেখাটা অাবার অাসতো ।এজন্য আমি নিজেই মুছে দিয়েছি।কিন্ত অাপনার ও অামার এরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যসমৃদ্ধ একটা পোষ্ট থাকা উচিত ছিলো।বিশেষ করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য,যারা এরশাদ আমল দেখেনি বা সেই অামল সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না।
এসব মন্তব্য ঐতিহাসিক দলিল হয়ে থাকতো।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিকৃত তথ্য নির্ভর ছবি “গুন্ডে, ১৬ ডিসেম্বর” আরো অনেক আমার নাম জানা নেই বিকৃত তথ্য মুভি আর তসলিমা নসরিনের বই আমি দেখি না পড়িও না। - এরা মানষিক বিকারগ্রস্ত জাত।

ভারত বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস নিয়ে ছবি তৈরি করবে না, আর হলিউডের নামি ষ্টুডিও’র এশিয়ান আঞ্চলিক কর্মী - “ভারতীয় নাগরীক” - সেই ক্ষেতে হলিউডের কাছে বাংলাদেশের সঠিক গুণগত মানের তথ্য কোনো কালে যাওয়ার কথা না - বাংলাদেশ অর্থ ভারতীয়দের তথ্য অনুযায়ী পঁচা নালা ডোবা । তাই তৈরি পোশাক শিল্প ভারত গিলে খাবে দ্রুত।

*** এরশাদ সম্পর্কে আবার লিখবো, কোনো অসুবিধা নেই, আশা করবো পাশে থাকবেন ।

৪৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

নজসু বলেছেন:



ছোটবেলায় একটা ক্যালেন্ডার দেখেছিলাম যে জিয়াউর রহমান কোদাল দিয়ে ধানের জমির আইল কাটছেন।
ছবিটা সেই থেকে আমার মনে গেঁথে আছে।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জিয়াউর রহমান দেশের মানুষের জন্য অল্প কিছুদিন কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন ।

৪৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

মুক্তা নীল বলেছেন: ও, ঠাকুরদা, নতুন কোন পোস্ট দিন না কেন? অনেকদিন পর আসলেন। নতুন লিখা লিখেন......
মনটা ভালো নেই। মনটা খুবই খারাপ..

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আজকের পোষ্টে মন ভালো হয়ে যাবে । আজকে পোষ্ট দিচ্ছি ।

৪৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: আর হলিউডের নামি ষ্টুডিও’র এশিয়ান আঞ্চলিক কর্মী - “ভারতীয় নাগরীক” - সেই ক্ষেতে হলিউডের কাছে বাংলাদেশের সঠিক গুণগত মানের তথ্য কোনো কালে যাওয়ার কথা না[/sbএ্যামেরিকা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী দেশ হলেও এদেশের নাগরিকরা সবচেয়ে বেশী বই পড়ে।তারা সব জানে।
অঅর েএ্যামেরিকার চিত্রপরিচালকরা পৃথিবীর সবচেয়ে মেধাবি।এদেরে কয়েকজনের নাম অঅগের মন্তব্যে দিয়েচি।শুধু টাকা দিয়েই ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণ করা গেলে জাপান,জার্মানী অার ফ্রান্স অনেক আগেই হলিউডের জায়গা দখল করতো।
এমনকি এ্যামেরিকার সরকারও বহু আগে থেকে মেধাবী এইসব চলচ্চিত্র ব্যাক্তিত্বদের ভয় পায়।যারা বিভিন্ন ধরণের ছবির মাধ্যমে দেশে দেশে এ্যমেরিকার অাগ্রাসনরে বিরুদ্ধে পৃথিবীর মানুষকে সচেতন করে তুলওতে চায়।এদের সমাজতন্ত্রী নাম দিয়ে জব্দ করার জন্য সিঅাইএ ৫০-এর দশকেই তাদের কালো তালিকাভূক্ত করেছিলো।তাদের উপর বিভিন্ন ধরণের অত্যাচারও চালিয়েছিলো এ্যমেরিকার গণতান্ত্রিক নামধারী সন্ত্রাসী সরকারগুলি।
সুতরায় ভারতীয়দের নির্দেশনায় তারা কখনো কোন ছবি তৈরী করেনা।file:///C:/Users/USER/Desktop
/Hollywood&#x20;blacklist&#x20;-&#x20;Wikipedia.htm

Hollywood blacklist
From Wikipedia, the free encyclopedia
(Redirected from Hollywood Ten)
Jump to navigation
Jump to search
This article is about political blacklists in the 1940s and 1950s. For the 1950 short documentary film about this, see The Hollywood Ten. For the survey of unproduced screenplays, see Black List (survey).
Members of the Hollywood Ten and their families in 1950, protesting the impending incarceration of the ten

The Hollywood blacklist – as the broader entertainment industry blacklist is generally known – was the practice of denying employment to screenwriters, actors, directors, musicians, and other American entertainment professionals during the mid-20th century because they were accused of having Communist ties or sympathies. Artists were barred from work on the basis of their membership, alleged membership in, or sympathy with the Communist Party USA, or their refusal to assist investigations into the party's activities. Even during the period of its strictest enforcement, from the late 1940s through to the late 1950s, the blacklist was rarely made explicit or verifiable, but it directly damaged the careers of scores of individuals working in the film industry.

The first systematic Hollywood blacklist was instituted on November 25, 1947, the day after ten writers and directors were cited for contempt of Congress for refusing to testify before the House Un-American Activities Committee. A group of studio executives, acting under the aegis of the Association of Motion Picture Producers, fired the artists – the so-called Hollywood Ten – and made what has become known as the Waldorf Statement.

On June 22, 1950, a pamphlet entitled Red Channels was published. Focused on the field of broadcasting, it identified 151 entertainment industry professionals in the context of "Red Fascists and their sympathizers". Soon, most of those named, along with a host of other artists, were barred from employment in most of the entertainment field.

The blacklist lasted until 1960, when Dalton Trumbo, a Communist Party member from 1943 to 1948[1] and member of the Hollywood Ten, was credited as the screenwriter of the highly successful film Exodus, and later publicly acknowledged by actor Kirk Douglas for writing the screenplay for the movie Spartacus.[2] A number of those blacklisted, however, were still barred from work in their professions for years afterward.
Contents

1 History
1.1 Background
1.2 The blacklist begins (1946–1947)
1.3 The list grows (1948–1950)
1.4 HUAC returns (1951–1952)
1.5 Height (1952–1956)
1.6 Breaking the blacklist (1957–present)
2 The Hollywood Ten and other 1947 blacklistees
2.1 The Hollywood Ten
2.2 Others
2.3 People first blacklisted between January 1948 and June 1950
2.4 The Red Channels list
2.5 Others first blacklisted after June 1950
3 See also
4 Notes and references
5 Further reading
6 External links

History
Background

The Hollywood blacklist was rooted in events of the 1930s and the early 1940s, encompassing the height of the Great Depression and World War II. Two major film industry strikes during the 1930s increased tensions between the Hollywood producers and the unions, particularly the Screen Writers Guild.[3]

The American Communist Party lost substantial support after the Moscow show trials of 1936–1938 and the German–Soviet Nonaggression Pact of 1939. The U.S. government began turning its attention to the possible links between Hollywood and the party during this period. Under then-chairman Martin Dies, Jr., the House Un-American Activities Committee (HUAC) released a report in 1938 claiming that communism was pervasive in Hollywood. Two years later, Dies privately took testimony from a former Communist Party member, John L. Leech, who named forty-two movie industry professionals as Communists. After Leech repeated his charges in supposed confidence to a Los Angeles grand jury, many of the names were reported in the press, including those of stars Humphrey Bogart, James Cagney, Katharine Hepburn, Melvyn Douglas and Fredric March, among other well-known Hollywood figures. Dies said he would "clear" all those who co-operated by meeting with him in what he called "executive session". Within two weeks of the grand jury leak, all those on the list except for actress Jean Muir had met with the HUAC chairman. Dies "cleared" everyone except actor Lionel Stander, who was fired by the movie studio, Republic Pictures, where he was contracted.[4]

In 1941, producer Walt Disney took out an ad in Variety, the industry trade magazine, declaring his conviction that "Communist agitation" was behind a cartoonists and animators' strike. According to historians Larry Ceplair and Steven Englund, "In actuality, the strike had resulted from Disney's overbearing paternalism, high-handedness, and insensitivity."[5] Inspired by Disney, California State Senator Jack Tenney, chairman of the state legislature's Joint Fact-Finding Committee on Un-American Activities, launched an investigation of "Reds in movies". The probe fell flat, and was mocked in several Variety headlines.[5]

The subsequent wartime alliance between the United States and the Soviet Union brought the American Communist Party newfound credibility. During the war, membership in the party reached a peak of 50,000.[6] As World War II drew to a close, perceptions changed again, with communism increasingly becoming a focus of American fears and hatred. In 1945, Gerald L. K. Smith, founder of the neofascist America First Party, began giving speeches in Los Angeles assailing the "alien minded Russian Jews in Hollywood".[7] Mississippi congressman John E. Rankin, a member of HUAC, held a press conference to declare that "one of the most dangerous plots ever instigated for the overthrow of this Government has its headquarters in Hollywood ... the greatest hotbed of subversive activities in the United States". Rankin promised, "We're on the trail of the tarantula now".[8] Reports of Soviet repression in Eastern and Central Europe in the war's aftermath added more fuel to what became known as the "Second Red Scare". The growth of conservative political influence and the Republican triumph in the 1946 Congressional elections, which saw the party take control of both the House and Senate, led to a major revival of institutional anticommunist activity, publicly spearheaded by HUAC. The following year, the Motion Picture Alliance for the Preservation of American Ideals (MPA), a political action group cofounded by Walt Disney, issued a pamphlet advising producers on the avoidance of "subtle communistic touches" in their films. Its counsel revolved around a list of ideological prohibitions, such as "Don't smear the free-enterprise system ... Don't smear industrialists ... Don't smear wealth ... Don't smear the profit motive ... Don't deify the 'common man'... Don't glorify the collective".[9]
The blacklist begins (1946–1947)

On July 29, 1946, William R. Wilkerson, publisher and founder of The Hollywood Reporter, published a "TradeView" column entitled "A Vote For Joe Stalin". It named as Communist sympathizers Dalton Trumbo, Maurice Rapf, Lester Cole, Howard Koch, Harold Buchman, John Wexley, Ring Lardner Jr., Harold Salemson, Henry Meyers, Theodore Strauss, and John Howard Lawson. In August and September 1946, Wilkerson published other columns containing names of numerous purported Communists and sympathizers. They became known as "Billy's List" and "Billy's Blacklist".[10][11] In a 65th-anniversary article in 2012, Wilkerson's son apologized for the newspaper's role in the blacklist, saying that his father was motivated by revenge for his own thwarted ambition to own a studio.[12]

In October 1947, drawing upon the list named in The Hollywood Reporter, the House Un-American Activities Committee subpoenaed a number of persons working in the Hollywood film industry to testify at hearings. The committee had declared its intention to investigate whether Communist agents and sympathizers had been planting propaganda in U.S. films.[11][13]

The hearings opened with appearances by Walt Disney and Ronald Reagan, then president of the Screen Actors Guild. Disney testified that the threat of Communists in the film industry was a serious one, and named specific people who had worked for him as probable Communists.[14] Reagan testified that a small clique within his union was using "communist-like tactics" in attempting to steer union policy, but that he did not know if those (unnamed) members were communists or not, and that in any case he thought the union had them under control.[15] (Later his first wife, actress Jane Wyman stated in her biography with Joe Morella [1985] that Reagan's allegations against friends and colleagues led to tension in their marriage, eventually resulting in their divorce). Actor Adolphe Menjou declared, "I am a witch hunter if the witches are Communists. I am a Red-baiter. I would like to see them all back in Russia."[16]

In contrast, several leading Hollywood figures, including director John Huston and actors Humphrey Bogart, Lauren Bacall, Judy Garland and Danny Kaye, organized the Committee for the First Amendment to protest the government's targeting of the film industry.[17] Members of the committee, such as Sterling Hayden, assured Bogart that they were not Communists. During the hearings, a local Washington paper reported that Hayden was a Communist. After returning to Hollywood, Bogart shouted at Danny Kaye, "You fuckers sold me out."[18] The group came under attack as being naive or foolish. Under pressure from his studio, Warner Brothers, to distance himself from the Hollywood Ten, Bogart negotiated a statement that did not denounce the committee, but said that his trip was "ill-advised, even foolish".[19] Billy Wilder told the group that "we oughta fold".[20]

Huston later changed his opinion of the Hollywood Ten. In a 1952 letter, he told a colleague: "It was a long time afterward that I discovered the real reasons behind the behavior of the 'Ten' in Washington, and when I did I was shocked beyond words. It seems that some of them had already testified in California, and that their testimony had been false. They had said they were not Communists and now, to have admitted it to the press would have been to lay themselves open to charges of perjury ... And so, when I believed them to have engaged to defend the freedom of the individual, they were really looking after their own skins. Had I so much as suspected such a thing, you may be sure I would have washed my hands of them instantly. But, as I said before, the revelation was a long time coming."[21]

Many of the film industry professionals in whom HUAC had expressed interest – primarily screenwriters, but also actors, directors, producers, and others – were either known or alleged to have been members of the American Communist Party. Of the 43 people put on the witness list, 19 declared that they would not give evidence. Eleven of these 19 were called before the committee. Members of the Committee for the First Amendment flew to Washington ahead of this climactic phase of the hearing, which commenced on Monday, October 27.[22] Of the eleven "unfriendly witnesses", one, émigré playwright Bertolt Brecht, ultimately chose to answer the committee's questions.[23][24]

The other ten refused, citing their First Amendment rights to freedom of speech and assembly. The crucial question they refused to answer is now generally rendered as "Are you now, or have you ever been, a member of the Communist Party?". Each had at one time or another been a member, as many intellectuals during the Great Depression felt that the Party offered an alternative to capitalism. Some still were members, others had been active in the past, and only briefly. The Committee formally accused these ten of contempt of Congress, and began criminal proceedings against them in the full House of Representatives.

In light of the "Hollywood Ten"'s defiance of HUAC – in addition to refusing to testify, many had tried to read statements decrying the committee's investigation as unconstitutional – political pressure mounted on the film industry to demonstrate its "anti-subversive" bona fides. Late in the hearings, Eric Johnston, president of the Association of Motion Picture Producers (AMPP) (and Motion Picture Association of America (MPAA)), declared to the committee that he would never "employ any proven or admitted Communist because they are just a disruptive force, and I don't want them around".[23] On November 17, the Screen Actors Guild voted to make its officers swear a pledge asserting each was not a Communist.

The following week, on November 24, the House of Representatives voted 346 to 17 to approve citations against the Hollywood Ten for contempt of Congress. The next day, following a meeting of film industry executives at New York's Waldorf-Astoria hotel, AMPP president Johnston issued a press release that is today referred to as the Waldorf Statement.[b] Their statement said that the ten would be fired or suspended without pay and not re-employed until they were cleared of contempt charges and had sworn that they were not Communists. The first Hollywood blacklist was in effect.
The list grows (1948–1950)

The HUAC hearings had failed to turn up any evidence that Hollywood was secretly disseminating Communist propaganda, but the industry was nonetheless transformed. The fallout from the inquiry was a factor in the decision by Floyd Odlum, the primary owner of RKO Pictures, to get out of the business.[25] As a result, the studio would pass into the hands of Howard Hughes. Within weeks of taking over in May 1948, Hughes fired most of RKO's employees and virtually shut the studio down for six months as he had the political sympathies of the rest investigated. Then, just as RKO swung back into production, Hughes made the decision to settle a long-standing federal antitrust suit against the industry's Big Five studios. This would be one of the crucial steps in the collapse of the studio system that had governed Hollywood, and ruled much of world cinema, for a quarter-century.

In early 1948 all of the Hollywood Ten were convicted of contempt. Following a series of unsuccessful appeals, the cases arrived before the Supreme Court; among the submissions filed in defense of the ten was an amicus curiae brief signed by 204 Hollywood professionals. After the court denied review, the Hollywood Ten began serving one-year prison sentences in 1950. One of the Ten, screenwriter Dalton Trumbo, stated in the 1976 documentary film Hollywood On Trial:

As far as I was concerned, it was a completely just verdict. I had contempt for that Congress and have had contempt for several since. And on the basis of guilt or innocence, I could never really complain very much. That this was a crime or misdemeanor was the complaint, my complaint.[26]

In September 1950, one of the Ten, director Edward Dmytryk, publicly announced that he had once been a Communist and was prepared to give evidence against others who had been as well. He was released early from jail; following his 1951 HUAC appearance, in which he described his brief membership in the party and named names, his career recovered.[27]

The others remained silent and most were unable to obtain work in the American film and television industry for many years. Adrian Scott, who had produced four of Dmytryk's films – Murder, My Sweet; Cornered; So Well Remembered; and Crossfire – was one of those named by his former friend. Scott's next screen credit would not come until 1972 and he would never produce another feature film. Some of those blacklisted continued to write for Hollywood or the broadcasting industry surreptitiously, using pseudonyms or the names of friends who posed as the actual writers (those who allowed their names to be used in this fashion were called "fronts";). Of the 204 who signed the amicus brief, 84 would be blacklisted themselves.[28] There was a more general chilling effect: Humphrey Bogart, who had been one of the most prominent members of the Committee for the First Amendment, felt compelled to write an article for Photoplay magazine denying he was a Communist sympathizer.[29] The Tenney Committee, which had continued its state-level investigations, summoned songwriter Ira Gershwin to testify about his participation in the committee.[30]
The May 7, 1948, issue of the Counterattack newsletter warned readers about a radio talk show that had recently expanded its audience by moving from the Mutual network to ABC: "Communist Party members and fellow-travelers have often been guests on [Arthur] Gaeth's program."

A number of non-governmental organizations participated in enforcing and expanding the blacklist; in particular, the American Legion, the conservative war veterans' group, was instrumental in pressuring the entertainment industry to exclude those of political sympathies it disagreed with. In 1949, the Americanism Division of the Legion issued its own blacklist – a roster of 128 people whom it claimed were participants in the "Communist Conspiracy". Among the names on the Legion's list was that of well-known playwright Lillian Hellman.[31] Hellman had written or contributed to the screenplays of approximately ten motion pictures up to that point; she would not be employed again by a Hollywood studio until 1966.

Another influential group was American Business Consultants Inc., founded in 1947. In the subscription information for its weekly publication Counterattack, "The Newsletter of Facts to Combat Communism", it declared that it was run by "a group of former FBI men. It has no affiliation whatsoever with any government agency." Notwithstanding that claim, it seems the editors of Counterattack had direct access to the files of both the Federal Bureau of Investigation and HUAC; the results of that access became widely apparent with the June 1950 publication of Red Channels. This Counterattack spinoff listed 151 people in entertainment and broadcast journalism, along with records of their involvement in what the pamphlet meant to be taken as Communist or pro-Communist activities.[32] A few of those named, such as Hellman, were already being denied employment in the motion picture, TV, and radio fields; the publication of Red Channels meant that scores more would be placed on the blacklist. That year, CBS instituted a loyalty oath which it required of all its employees.[33]

Jean Muir was the first performer to lose employment because of a listing in Red Channels. In 1950, Muir was named as a Communist sympathizer in the pamphlet, and was immediately removed from the cast of the television sitcom The Aldrich Family, in which she had been cast as Mrs. Aldrich. NBC had received between 20 and 30 phone calls protesting her being in the show. General Foods, the sponsor, said that it would not sponsor programs in which "controversial persons" were featured. Though the company later received thousands of calls protesting the decision, it was not reversed.[34]
HUAC returns (1951–1952)

In 1951, with the U.S. Congress now under Democratic control, HUAC launched a second investigation of Hollywood and Communism. As actor Larry Parks said when called before the panel,

Don't present me with the choice of either being in contempt of this committee and going to jail or forcing me to really crawl through the mud to be an informer. For what purpose? I don't think it is a choice at all. I don't think this is really sportsmanlike. I don't think this is American. I don't think this is American justice.[35]

Parks ultimately testified, becoming, however reluctantly, a "friendly witness", and found himself blacklisted, nonetheless.

In fact, the legal tactics of those refusing to testify had changed by this time; instead of relying on the First Amendment, they invoked the Fifth Amendment's shield against self-incrimination (though, as before, Communist Party membership was not illegal). While this usually allowed a witness to avoid "naming names" without being indicted for contempt of Congress, "taking the Fifth" before HUAC guaranteed that one would be added to the industry blacklist.[36] Historians at times distinguish between the relatively official blacklist – the names of those who (a) were called by HUAC and, in whatever manner, refused to co-operate and/or (b) were identified as Communists in the hearings – and the so-called graylist – those others who were denied work because of their political or personal affiliations, real or imagined; the consequences, however, were largely the same. The graylist also refers more specifically to those who were denied work by the major studios, but could still find jobs on Poverty Row: Composer Elmer Bernstein, for instance, was called by HUAC when it was discovered that he had written some music reviews for a Communist newspaper. After he refused to name names, pointing out that he had never attended a Communist Party meeting, he found himself composing music for movies such as Cat Women of the Moon.[37]
Anticommunist tract from the 1950s, decrying the "REDS of Hollywood and Broadway"

Like Parks and Dmytryk, others also co-operated with the committee. Some friendly witnesses gave broadly damaging testimony with less apparent reluctance, most prominently director Elia Kazan and screenwriter Budd Schulberg. Their co-operation in describing the political leanings of their friends and professional associates effectively brought a halt to dozens of careers and compelled a number of artists to depart for Mexico or Europe. Others were also forced abroad in order to work. Director Jules Dassin was among the best known of these. Briefly a Communist, Dassin had left the party in 1939. He was immediately blacklisted after Edward Dmytryk and fellow filmmaker Frank Tuttle named him to HUAC in 1952. Dassin left for France, and spent much of his remaining career in Greece.[38] Scholar Thomas Doherty describes how the HUAC hearings swept onto the blacklist those who had never even been particularly active politically, let alone suspected of being Communists:

[O]n March 21, 1951, the name of the actor Lionel Stander was uttered by the actor Larry Parks during testimony before HUAC. "Do you know Lionel Stander?" committee counsel Frank S. Tavenner inquired. Parks replied he knew the man, but had no knowledge of his political affiliations. No more was said about Stander either by Parks or the committee – no accusation, no insinuation. Yet Stander's phone stopped ringing. Prior to Parks's testimony, Stander had worked on ten television shows in the previous 100 days. Afterwards, nothing.[39]

When Stander was himself called before HUAC, he began by pledging his full support in the fight against "subversive" activities:

I know of a group of fanatics who are desperately trying to undermine the Constitution of the United States by depriving artists and others of Life, Liberty, and the Pursuit of Happiness without due process of law ... I can tell names and cite instances and I am one of the first victims of it ... [This is] a group of ex-Fascists and America-Firsters and anti-Semites, people who hate everybody, including Negroes, minority groups, and most likely themselves ... [T]hese people are engaged in a conspiracy outside all the legal processes to undermine the very fundamental American concepts upon which our entire system of democracy exists.[40]

Stander was clearly speaking of the committee itself.[41]

The hunt for subversives extended into every branch of the entertainment industry. In the field of animation, two studios in particularly were affected: United Productions of America (UPA) was purged of a large portion of its staff, while New York-based Tempo was entirely crushed.[42] The HUAC investigation also effectively destroyed families. Screenwriter Richard Collins, after a brief period on the blacklist, became a friendly witness and dumped his wife, actress Dorothy Comingore, who refused to name names. Divorcing Comingore, Collins took the couple's young son, as well. The family's story was later dramatized in the film Guilty by Suspicion (1991), in which the character based on Comingore "commits suicide rather than endure a long mental collapse".[43] In real life, Comingore succumbed to alcoholism and died of a pulmonary disease at the age of fifty-eight. In the description of historians Paul Buhle and David Wagner, "premature strokes and heart attacks were fairly common [among blacklistees], along with heavy drinking as a form of suicide on the installment plan".[44]

For all that, evidence that Communists were actually using Hollywood films as vehicles for subversion remained hard to come by. Schulberg reported that the manuscript of his novel What Makes Sammy Run? (later a screenplay, as well) had been subject to an ideological critique by Hollywood Ten writer John Howard Lawson, whose comments he had solicited. The significance of such interactions was questionable. As historian Gerald Horne describes, many Hollywood screenwriters had joined or associated with the local Communist Party chapter because it "offered a collective to a profession that was enmeshed in tremendous isolation at the typewriter. Their 'Writers' Clinic' had 'an informal "board" of respected screenwriters' – including Lawson and Ring Lardner Jr. – 'who read and commented upon any screenplay submitted to them. Although their criticism could be plentiful, stinging, and (sometimes) politically dogmatic, the author was entirely free to accept it or reject it as he or she pleased without incurring the slightest "consequence" or sanction.'"[45] Much of the onscreen evidence of Communist influence uncovered by HUAC was feeble at best. One witness remembered Stander, while performing in a film, whistling the left-wing "Internationale" as his character waited for an elevator. "Another noted that screenwriter Lester Cole had inserted lines from a famous pro-Loyalist speech by La Pasionaria about it being 'better to die on your feet than to live on your knees' into a pep talk delivered by a football coach."[41]

Others disagree about how Communists affected the film industry. The author Kenneth Billingsley, writing in Reason magazine, said that Trumbo wrote in The Daily Worker about films which he said communist influence in Hollywood had prevented from being made: among them were proposed adaptations of Arthur Koestler's anti-totalitarian works Darkness at Noon and The Yogi and the Commissar, which described the rise of communism in Russia.[46] Authors Ronald and Allis Radosh, writing in Red Star over Hollywood: The Film Colony's Long Romance with the Left, said that Trumbo bragged about how he and other party members stopped anti-communist films from being produced.[47]
Height (1952–1956)

In 1952, the Screen Writers Guild – which had been founded two decades before by three future members of the Hollywood Ten – authorized the movie studios to "omit from the screen" the names of any individuals who had failed to clear themselves before Congress. Writer Dalton Trumbo, for instance, one of the Hollywood Ten and still very much on the blacklist, had received screen credit in 1950 for writing, years earlier, the story on which the screenplay of Columbia Pictures' Emergency Wedding was based. There would be no more of that until the 1960s. The name of Albert Maltz, who had written the original screenplay for The Robe in the mid-1940s, was nowhere to be seen when the movie was released in 1953.[48]

As William O'Neill describes, pressure was maintained even on those who had ostensibly "cleared" themselves:

On December 27, 1952, the American Legion announced that it disapproved of a new film, Moulin Rouge, starring José Ferrer, who used to be no more progressive than hundreds of other actors and had already been grilled by HUAC. The picture itself was based on the life of Toulouse-Lautrec and was totally apolitical. Nine members of the Legion had picketed it anyway, giving rise to the controversy. By this time, people were not taking any chances. Ferrer immediately wired the Legion's national commander that he would be glad to join the veterans in their "fight against communism".[49]

The group's efforts dragged many others onto the blacklist: In 1954, "[s]creenwriter Louis Pollock, a man without any known political views or associations, suddenly had his career yanked out from under him because the American Legion confused him with Louis Pollack, a California clothier, who had refused to co-operate with HUAC."[50]

During this same period, a number of influential newspaper columnists covering the entertainment industry, including Walter Winchell, Hedda Hopper, Victor Riesel, Jack O'Brian, and George Sokolsky, regularly offered up names with the suggestion that they should be added to the blacklist.[51] Actor John Ireland received an out-of-court settlement to end a 1954 lawsuit against the Young & Rubicam advertising agency, which had ordered him dropped from the lead role in a television series it sponsored. Variety described it as "the first industry admission of what has for some time been an open secret – that the threat of being labeled a political non-conformist, or worse, has been used against show business personalities, and that a screening system is at work determining these [actors'] availabilities for roles".[52]
The first Hollywood movie to overtly take on McCarthyism, Storm Center appeared in 1956. Bette Davis "plays a small-town librarian who refuses, on principle, to remove a book called 'The Communist Dream' from the shelves when the local council deems it subversive".[53]

The Hollywood blacklist had long gone hand in hand with the Red-baiting activities of J. Edgar Hoover's FBI. Adversaries of HUAC such as lawyer Bartley Crum, who defended some of the Hollywood Ten in front of the committee in 1947, were labeled as Communist sympathizers or subversives and targeted for investigation themselves. Throughout the 1950s, the FBI tapped Crum's phones, opened his mail, and placed him under continuous surveillance. As a result, he lost most of his clients and, unable to cope with the stress of ceaseless harassment, committed suicide in 1959.[54] Intimidating and dividing the left is now seen as a central purpose of the HUAC hearings. Fund-raising for once-popular humanitarian efforts became difficult, and despite the sympathies of many in the industry there was little open support in Hollywood for causes such as the Civil Rights Movement and opposition to nuclear weapons testing.[55]

The struggles attending the blacklist were played out metaphorically on the big screen in various ways. As described by film historian James Chapman, "Carl Foreman, who had refused to testify before the committee, wrote the western High Noon (1952), in which a town marshal (played, ironically, by friendly witness Gary Cooper) finds himself deserted by the good citizens of Hadleyville (read: Hollywood) when a gang of outlaws who had terrorized the town several years earlier (read: HUAC) returns."[56] Cooper's lawman cleaned up Hadleyville, but Foreman was forced to leave for Europe to find work. Even more famously, Kazan and Schulberg collaborated on a movie widely seen as justifying their decision to name names. On the Waterfront (1954) became one of the most honored films in Hollywood history, winning eight Academy Awards, including Oscars for Best Film, Kazan's direction, and Schulberg's screenplay. The film featured Lee J. Cobb, one of the best known actors to name names. Time Out Film Guide argues that the film is "undermined" by its "embarrassing special pleading on behalf of informers".[57]

After his release from prison, Herbert Biberman of the Hollywood Ten directed Salt of the Earth, working independently in New Mexico with fellow blacklisted Hollywood professionals – producer Paul Jarrico, writer Michael Wilson, and actors Rosaura Revueltas and Will Geer. The film, concerning a strike by Mexican-American mine workers, was denounced as Communist propaganda when it was completed in 1953. Distributors boycotted it, newspapers and radio stations rejected advertisements for it, and the projectionists' union refused to run it. Nationwide in 1954, only around a dozen theaters exhibited it.[58]

১৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: অনল চৌধুরী ভাই, আপনার কমেন্ট আস্ত একটি পোষ্ট হতে পারতো। আমি ধর্য্য নিয়ে পড়েছি। বিশাল ইতিহাস নিয়ে েএসেছেন - যা লিখেছেন সব সত্য তবে কি একটা কথা থেকে যায় “যাদের নিয়ে এই ঘটনা তাদের কেউ বেঁচে নেই” আমরা আসল সত্য কোনোদিন জানবো না এবং এটি চিরন্তন সত্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.