নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে বিতর্ক করছে কিছু অকালপক্ক শিশু

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০১



জাতীয় সঙ্গীত মনে হলেই যা বন্ধ চোখেও ভেসে উঠে তা হচ্ছে আমাদের লাল সবুজে বাংলাদেশের পতাকা। এই জাতীয় সঙ্গীতের সাথে মিশে আছে আমাদের অনেকের স্বজন হারানোর বেদনা, মায়ের স্ত্রীর সন্তানের দীর্ঘশ্বাস সহ দুঃখ-কষ্ট-কান্না-হাসি আর অজস্র স্মৃতি। ইদানীং দেখা যাচ্ছে জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে বিতর্ক করছে বেশ কিছু অকালপক্ক শিশু নাবালক রোগী। ব্লগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেই সকল রোগী “জাতীয় সঙ্গীত” পরিবর্তন করে নতুন কোনো গীত চাচ্ছে তাদের জন্য প্রেসক্রিপশন:-

রোগীর নাম: -------------------------------------------------
রোগীর বয়ষ:-------------------------------------------------
রোগীর সমস্যা: অকালপক্ক, কাঁচা আলাপ ও মানসিক ভারসাম্যহীনতা

Rx.
চিরতার রস এক মগ করে
১+০+১

ভাতের মাড় এক মগ করে
১+১+১

মাদ্রাসার তালেবুল আলেম দ্বারা পাহাড়ী বেতের মাইর
১০+১০+১০ (চলবে)

যেই গীত উক্ত রোগী ইদানীং জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে দাবী করছে সেই গীতের MP3 ভার্সন
২৪ ঘন্টা রোগীর কানে থাকবে হেডফোন যোগে

এই প্রেসক্রিপশন ৩০ দিন বলবত থাকবে, তাতে কাজ না হলে উক্ত রোগীকে স্থানান্তরিত করে চিহ্নিত গীত শিল্পীর বাড়ীতে সাবলেট গুবলেট থাকার ব্যাবস্থা করে দিতে হবে, এটি রোগীর পরিবারের প্রতি পারিবারিক ও সামাজিক দায়ীত্ব।


নিজের কথা: - সবাইকে আমাদের জাতীয় সঙ্গীত বিউগল ও ভায়োলিন যোগে ইন্সট্রুমেন্টাল শোনার জন্য অনুরোধ করছি।

ভালোবাসা: সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এক দিগন্ত ভালোবাসা ও ধন্যবাদ লেখাটি নির্বাচিত পোষ্টে স্থান দেওয়ার জন্য, আমার পক্ষ থেকে এক লক্ষ পদাতিক সৈনিকের স্যালুট গ্রহণ করুন সা-ব-ধা-ন

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:১৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হা হা...

এদেরকে ব্যত মারলেও কাজ হবে না। এরা মোদীর চাইতে শতগুণ বেশি সাম্প্রদায়িক!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সাম্প্রদায়িক দানা বাঁধছে বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মে এরা তালেবান শিক্ষায় শিক্ষিত।

২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইতর মাড়কসা প্রজন্ম বাড়ছে; তবে, একদিন এরা জাতিকে গিলে ফেলতে পারে! মোল্লা ওমর নিজকে নাকি আফগান বলে পেরিচয় দিতো না, তালেবান বলে পরিচয় দিতো।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এদের মানসিক বৈকল্য এমন পর্যায়ে পৌছেছে তাদের জন্য পাহাড়ী বেতের মাইর ছাড়া বিকল্প কিছু আছে বলে মনে পরছে না। এরা দেশকে গিলে খাওয়ার সম্ভবনা অনেক কারণ এই প্রজন্মের বয়ষ ২০-৩০ বছর। ভয়ংকর প্রলয় সময় আসছে বাংলাদেশের দিকে, তাদের এখনি রুখে দিতে হবে নয়তো বাংলাদেশ হবে তালেবান এতে কোনো সন্দেহ নেই।

৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৩৮

আনমোনা বলেছেন: দেশে একসময় রাজাকারের গাড়িতে পতাকা উঠেছিলো, মনে আছে?

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বোনরে আমি অনেক পুরোনো মানুষ, স্বাধীন দেশে রাজাকারের শাসন কেনো মনে থাকবে না? তারা হয়তো রাজাকারেরই লতাপাতা।

৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:১৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



গুরু,
গতকাল দেখলাম আমার পরচিত অনেকেই একটা পোস্ট ভাইরাল করছেন। তা হলো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় কবিগুরু বিরোধিতা করেছেন। এখানে এই 'বিরোধিতা' দিয়ে মূলত তিনি হিন্দুমৌলবাদ ছিলেন তা বুঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এটা খুব দুঃজনক। বাংলা কবিতা, গান আর কথাসাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান কতটুকু তা অনেকেই জানেন না। আর কেউ কেউ জেনেও না জানার ভান করেন।

এরাই বাংলা সাহিত্যে ডান-বাম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে কৌশলে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:৩০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



গুরু,
হুজুগে বাঙ্গালী হুজুগে কাঙ্গালী জাতি ১৯৯০ সনের কথা ভুলে খেয়ে বসে আছে আর ১৯২১ সনের কথা তথাকথিত ফেসবুকার জাতি মনে রেখেছে !!! - এই কারণেই নাম ছিলো ভাংগালী কারণ ভাং খেয়ে গালাগাল করতো, সময়ে তার নাম হয়েছে বাঙ্গালী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদার পরিবারের সন্তান তিনি লেখালেখির মতো কষ্টের কাজ কেনো বেছে নিয়েছিলেন - যাতে ভাংগালী বাঙ্গালী হতে পারে এখন মনে হচ্ছে ভাংগালীই রয়ে গেছে।

৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:৪৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



চমৎকার বলেছেন, "যাতে ভাংগালী বাঙ্গালী হতে পারে এখন মনে হচ্ছে ভাংগালীই রয়ে গেছে।" আমমাদের অনেক কবি সাহিত্যিক ও নিজেদেরকে বাঙালি পরিচয় দেন না। তারা নাকি বাংলাদেশি মুসলিম লেখক! তাদের চোখে কবি কায়কোবাদ, ফররুখ আহমদ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চেয়ে বড় কবি। এরাই নিজেদের আখের গোছাতে ডানপন্থী তালিকায় নাম লিখিয়েছেন। যদিও কবি, সাহিত্যিকদের কোন ডান-বাম পরিচয় থাকার কথা নয়। বঙ্কিম চন্দ্রচট্টোপাধ্যায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় থেকে শুরু করে তারাশঙ্কর থেকে মানিক বন্ধোপাধ্যায় সবাই বাংলা কথা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন। আজ ভাংগালিদের শিক্ষিত হয়ে উঠার পেছনে উনাদের অবদান অনস্বীকার্য। উনাদের সাহিত্যের একটি বড় অংশই পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদের কথা উঠে এসেছে। আজকের কথ্য ভাষা, বাঙাল ভাষার উদ্ভবেও তাদের অবদান আছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বিকৃত মস্তিস্কের নতুন জেনারেশন ভয়ংকর এরা বাংলাদেশকে কি করবে তার প্রমাণ হলি অর্টিজন হোটেল !!! ভাংগালী সব দ্রুত ভুলে যায় কিন্তু কর্ম থেকে যায়।

৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৪:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




এটাতো নতুন কিছু নয় , সেই পাক আমলে গণমাধ্যমে রবিন্দ্র সংগীত একপ্রকার নিষিদ্ধই হয়েছিল । পাকি শাসককুল সে সময়
ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান ড.আবদুল হাইকে ডেকে বলেছিল আপনি কি রবিন্দ্র সংগীত রচনা করতে পারেন না, জবাবে তিনি বলেছিলেন , আমি যদি কিছু রচনা করি তবে তা হবে হাই সংগীত, তা কোনভাবেই রবিন্দ্র সংগীত হবেনা। রবিন্দ্র সংগীত এখন ইউনিভার্সেল, বিশ্বজনিন তার জনপ্রিয়তা, রবিন্দ্র সংগীত এখন জগতময় শ্রদ্ধার আসনে অধিস্ঠিত । তাই নুবেল, কুবেল,টুবেল এর মত কেও যদি এখন কারো কোন লেখাকে জাতীয় সংগীত হিসাবে বিবেচনার কথা গণমাধ্যমে তুলে ধরে তবে সেটা তাদের সংগীতই হবে , তা জাতীয় সংগীত হবেনা এবং সেটা আপনার প্রেসক্রিপসন অনুযায়ী শুনানো উত্তম হবে । জাতীয় সংগীত হওয়ার জন্য গানের সাথে তার গৌরবময় একটি ঐতিহ্যও জড়িয়ে থাকতে হবে, একথাটি তাদের বিবেচনাতেই আসেনি, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য ।

জাতীয় সংগীত নিয়ে বেশ কিছু কাল ধরেই একটি মহল বিশেষের কিছু উস্মা প্রদর্শন পরিলক্ষিত হচ্ছিল বিবিধভাবে । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই তারা বেশ সোচ্চার ছিল , এদের সামাজিক কোন পরিচয়ও ছিল না । এখন তারা এক ধাপ এগিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুটা পরিচিত ব্যক্তিত্ব দিয়ে তাদের সুদুর প্রসারী একটি লক্ষ্য হাছিলের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে । এদেরকে এখনই শক্ত ভাবে প্রতিহত করা না হলে অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা ভাবতেই গা শিহরিয়া উঠে । বিবিধ কোণ থেকেই দেশে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাস্প ছড়ানোর যে প্রচেষ্টা চলছে তাতে এই জাতীয় সংগীত প্রসঙ্গ দিয়ে আরো বাতাস দেয়ার প্রচেষ্টা বৈ কিছু নয় বলেই মনে হচ্ছে ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ভাই, এই উগ্র মহলটিকে আমরা চিনি তাদের দেখা গেছে হলি অর্টিজন হোটেলে - এটাই তাদের পরিচয়।

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:০৯

বলেছেন: তুমি রক্তের কালিতে লেখা নাম -- সাত শ্রেষ্ঠ বীর........
তুমি খেলা হারা মা - জননী জাহানারা ইমামের ৭১রের দিনগুলি ।।।।।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি,
জন্ম দিয়েছো তুমি মাগো তাই তোমায় ভালোবাসি,
আমার প্রাণের বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি,
প্রাণের প্রিয় মাগো তোকে বড় বেশি ভালোবাসি।

৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১০

বলেছেন: ছেলে হারা মা****

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সব কটা জানালা খুলে দাও না,
আমি গাইবো গাইবো বিজয়ের-ই গান...
ওরা আসবে চুপি চুপি,
যারা এই দেশটাকে ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রাণ

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৬:৫৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ২২ বছরের এক গায়ককের ছোট্ট এক কমেন্টকে হাইলাইট করে যারা পক্ষে বা বিপক্ষে চায়ের কাপে ঝড় তুলেছে, তাদের সবাইকেই এই প্রেসক্রিপশন দেয়া হোক। জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন করার মত বিষয় নয় এবং এটা আলোচনা করার মত কোন টপিকও নয়।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই, প্রিয়া সাহাকে মনে আছে? আমি চিনি না! তবে এখন মনে হচ্ছে অখ্যাত প্রিয়া সাহার সহোদর নোবেল, যাদেরকে মাদ্রাসার তালেবুল আলেম দ্বারা পাহাড়ী বেতের মাইর দিতে হবে।

১০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:২৬

ইসিয়াক বলেছেন: লেখক বলেছেন: এদের মানসিক বৈকল্য এমন পর্যায়ে পৌছেছে তাদের জন্য পাহাড়ী বেতের মাইর ছাড়া বিকল্প কিছু আছে বলে মনে পরছে না। এরা দেশকে গিলে খাওয়ার সম্ভবনা অনেক কারণ এই প্রজন্মের বয়ষ ২০-৩০ বছর। ভয়ংকর প্রলয় সময় আসছে বাংলাদেশের দিকে, তাদের এখনি রুখে দিতে হবে নয়তো বাংলাদেশ হবে তালেবান এতে কোনো সন্দেহ নেই
১০০% সহমত

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: প্রিয়া সাহা নোবেল এরা দেশের কলংক, পাহাড়ী বেতের মাইর দিতে হবে।

১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: যারা রবীন্দ্রনাথকে ছোট করতে চায় আসলে তারাই ছোট হয়, হচ্ছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন - “ছোট লোকের ছোট চিন্তা”।

১২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ সকাল ১০:০৫

আহা রুবন বলেছেন: রবি ঠাকুর বলেছেন--দুর্বলের আধিপত্য! সে বড় ভয়ঙ্কর...

আমরা মাঝে মাঝে কাউকে কাউকে অতিরিক্ত মূল্যায়ন করে ফেলি। এক সময় নোলককে নিয়ে কত নাচানাচি। ছেলেটা হারিয়ে গেল, এর মধ্য গোটা চারেক বিয়ে করে ফেলেছে। নোবেলকে আমরা মাথায় তুলেছি সে নিজেকে মুকুট ভাবছে; বাঁদর হয়ে আমাদের কান টানা শুরু করেছে।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দুর্বলের আধিপত্য! সে বড় ভয়ঙ্কর !!!
কোটি কথার এক কথা। যার প্রমাণ আমরা হলি অর্টিজন হোটেলে পেয়েছি।

১৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

নোবেল বিচক্ষণ বা প্রাজ্ঞ কোনটাই নন।


তবে মনে হয়েছিল । জাতীয় সংগীত পরিবর্তন হলে কি হতে পারে?
আবার মনে হলো দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে কবিতা অথবা লিখলে কেমন হয়!!


কবিগুরু মধ্য দুপুরে রবির মতই প্রতাপশালী।তার রচিত জাতীয় সংগীত সেরকমই ।

০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নোবেল আহাম্মকও নয়, সে নিকৃষ্ট প্রিয়া সাহা’র নিকৃষ্ট সহোদর এদেরকে পাহাড়ী বেতের মাইর দেওয়া উচিত।

১৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নোবেল তার মতামতে, সে মনে করে প্রিন্সের গানটি (যে গানটিতে জিয়া বন্দনামুলক এক লাইন আছে) আমাদের জাতীয় সংগীতের চেয়েও দেশকে বেশি রিপ্রেজেন্ট করে।
ইহা নাকি বাকস্বাধিনতা! হাসবো?

অন্যান্ন দেশের সামাজিক অবস্থার সাথে সাথে বাংলাদেশের তুলনা চলে না।
বাংলাদেশ যুদ্ধকরে স্বাধীন হওয়া দেশ। যুদ্ধে যত না মারা গেছে তার চেয়ে অনেকগুন বেশী মারা গেছে পরাজিত স্থানীয় আল-বদরদের নির্বিচার গনহত্যায়। পরাজিত স্থানীয় আল-বদররা সারেন্ডার করেনি। দাড়ীকামিয়ে পালিয়ে ছিল, কিছু পশ্চিমবঙ্গে ভারতীয় জামাতের আশ্রয়ে ছিল। এদের আন্ডাবাচ্চাদের হাইব্রিড বংশবৃদ্ধি হয়েছে।

আপনার বুঝতে হবে পাকি আমলেই দেশে রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধ ছিল।
পাকি সমর্থক আন্ডাবাচ্চারা ও তাদের সমর্থকরা বাই ডিফল্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত বিরোধি হবে।
পাকি সমর্থক আন্ডাবাচ্চারা ও সমর্থকরা সামুর জনপ্রীয় হওয়ার শুরুর দিকে তাদের মূল বিদ্বেষের জায়গা ছিল- "হিন্দু" ও "ভারতীয়" কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বঙ্গভঙ্গ বিরোধী তথা বাংলাদেশ বিরোধী একটা গান কিভাবে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হবে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা করা তথা বাংলাদেশের উন্নয়ন না চাওয়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান কেন জাতীয় সঙ্গীত হবে ইত্যাদি ব্যাপারে নানা মিথ্যা প্রপাগান্ডা দিয়ে ভাসিয়ে দিত। তাদের প্রপাগান্ডার কঠিন জবাবও দেয়া হত। আমি তখনো সামুতে লিখতে পারতামনা পড়তাম। এখন সামুতে ডাইরেক্ট কিছু বলতে পারেনা। ইনিয়ে বিনিয়ে এটা সেটা বলে

তাই জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে কেউ ফালতু মন্তব্য করলে যেই হোক কঠিন ভাবে পাহাড়ী জালি ব্যাত জুতাপিটা চলবে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই,
নোবেল আহাম্মক না, সে জেনে বোঝে শুনে এই কাজটি করেছে। সে হচ্ছে মগজধোলাই মৌলবাদ তথা নিকৃষ্ট প্রিয়া সাহা’র নিকৃষ্ট সহোদর। এই ধরণের আগাছা বাড়তে দেয়া যাবেনা। অনেকে ব্লগে বলছেন তাদের নিয়ে আলোচনা কেনো? আমি বলবো কেনো আলোচনা হবে না? একটি স্বাধীন দেশের মূলে ধরে সে বাকস্বাধীনতা জানানোর সাহস দেখিয়েছে। তার বাকস্বাধীনতার জিহ্বা টান দিয়ে ছিড়ে ফেলা উচিত বলে মনে করি। নোবেল নামক নিকৃষ্ট জীবের এতা বড় সাহস কিভাবে হয় এমন কথা বলার?

১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৩৩

সেতুর বন্ধন বলেছেন: যাদের ভাষা প্রীতি আছে তাদের কেহ রবি- দাকে ভালো বাসেন না এমন লোক পাবেন না। যারা চাঁনমিঞা তারাই এমন করে। করে ওরা যে দেশের শত্রু, ভাষার শত্রু।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলা ভাষার বিপক্ষে ১৯৭১ এর বিপক্ষে কথা বলার লোক ছিলো-আছে-থাকবে তার নমুনা আমরা প্রতিনিয়ত পাচ্ছি, ব্লগে- স্যোসাল মিডিয়াতে-পত্রিকাতে তারা পরিবেশের-সমাজের-দেশের কলংক।

১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:১৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: দেশে স্বাধীন হয়ে গেছে ৭১এ, আর সেই সাথে আমরা আমাদের জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা পেয়ে গেছি | সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশী পরিচয়ে ছড়িয়ে পড়ছি আমরা | এখন স্বাধীনতার প্রায় পঞ্চাশ বছর পরে কোন পাগলে কি বললো তাতে কিছুই যায় আসে না |

০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বস্ সমস্যা তো সেখানে না, সমস্যা সে বাকস্বাধীনতার নামে দেশের মূলে ধরে টান দিয়েছে, এই বিকৃত মস্তিস্ক ড্রাগ এ্যডিক্ট সে নিকৃষ্ট প্রিয়া সাহা’র নিকৃষ্ট সহোদর। এরা পরিবেশ সমাজ ও দেশের কলংক।

১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭

নতুন বলেছেন: নেই কাজ তো খই ভাজ....

দেশের সমস্যার অভাব নেই, সেটা নিয়ে ভাবুক... দেশের জনগন কোন কিছু পেলে সবাই সেটা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরে নিজের মতামত দিতে।

সবাই দেশের দূনিতির পেছনে লাগুন.... তবে যেই সঙ্গীতই গাই না কেন সেটা সোনার বাংলা হবে।

এই সব বিষয়ে বিতকে` সময় নস্টের মানে হয় না।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ২:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নতুন ভাই, দূর্নীতি নিয়ে তো কম লিখছি না, আপনিও লিখুন আপনি পুরোনো ব্লগার আপনার কাছে আমাদের চাওয়া অনেক।

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০

নাসির ইয়ামান বলেছেন: ঠাকুরের সঙ্গীত জাতীয় সংগীত হতে পারে না।
দু'টি কারণে; একটি জাত বা জাতি প্রতিষ্ঠিত হতে পারে আদর্শের ভিত্তিতে,বা সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে কেন্দ্র করে।
যদি আদর্শের উপর ভিত্তি করে জাতি নির্ধারিত হয়,তাহলে তা যেকোনো ধর্ম বা অধর্ম (নাস্তিকতা) কেন্দ্রিক গঠিত হতে হবে!
এতে বিশ্বাস বা আস্থাই হবে জাতির ঐক্যের নিশান।ফলে কোনো জাতীয় সংগীতের প্রয়োজন নাই।<<<

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনি এক কাজ করুণ মুসলিম ব্যাতিত সমগ্র বিশ্বে অন্যান্য যতো ধর্মের মানুষ আছেন তাদের মেরে পিটিয়ে হয় মুসলিম ধর্মে নিয়ে আসুন নয় তাদের চিরোতরে শেষ করে দিন। আর মুসলিম ইতিহাস ব্যাতিত যতো ইতিহাস আছে সব পুড়ে ছাই করে দিন। গুগল সার্ভার সহ বড় বড় অন্যান্য সার্ভার ক্রাশ করে দিন।

১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

নাসির ইয়ামান বলেছেন: ঠাকুরের সঙ্গীত জাতীয় সংগীত হতে পারে না।
দু'টি কারণে; অপর কথা হলো..,রবী ঠাকুর গানটি গেয়েছিলেন বঙ্গভঙ্গের দুঃখ প্রকাশ করতে গিয়ে!
অর্থাৎ পূর্ববঙ্গ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বৃটিশরা যখন বাস্তবায়িত করলো,তাকে কেন্দ্র করেই রবী ঠাকুর গানটি লেখেছেন!

এতে করে বুঝা যাচ্ছে,উক্ত সঙ্গীতটি জাতীয় সংগীত হতে পারে না! বরং তা দেশদ্রোহের গান হিসেবে বলা যেতে পারে!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনি এক কাজ করুণ মুসলিম ব্যাতিত সমগ্র বিশ্বে অন্যান্য যতো ধর্মের মানুষ আছেন তাদের মেরে পিটিয়ে হয় মুসলিম ধর্মে নিয়ে আসুন নয় তাদের চিরোতরে শেষ করে দিন। আর মুসলিম ইতিহাস ব্যাতিত যতো ইতিহাস আছে সব পুড়ে ছাই করে দিন। গুগল সার্ভার সহ বড় বড় অন্যান্য সার্ভার ক্রাশ করে দিন।

২০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০২

নাসির ইয়ামান বলেছেন: শেষমেষ বলতে চাই,মুসলিমের আক্বিদা বিশ্বাসে জাতিয়তাবাদের প্রশ্রয় থাকা সমীচিন নয়!
কারণ এটা অবিশ্বাসীদের বানানো রুল বা নীতি; ,তাদের বিশ্বাসই হলো "ডিভাইড এ্যান্ড রুল" এ!

সারাজগতের মুসলিমরা একটি জাতি! হিন্দুরা এক্টি জাতি,খৃষ্টানরা এক্টি জাতি এভাবে অন্যান্য আদর্শিক গোষ্ঠিরা একেকটি জাতি!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আপনি এক কাজ করুণ মুসলিম ব্যাতিত সমগ্র বিশ্বে অন্যান্য যতো ধর্মের মানুষ আছেন তাদের মেরে পিটিয়ে হয় মুসলিম ধর্মে নিয়ে আসুন নয় তাদের চিরোতরে শেষ করে দিন। আর মুসলিম ইতিহাস ব্যাতিত যতো ইতিহাস আছে সব পুড়ে ছাই করে দিন। গুগল সার্ভার সহ বড় বড় অন্যান্য সার্ভার ক্রাশ করে দিন।

২১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১৯

নাসির ইয়ামান বলেছেন: আমি আপনাকে বলছিনা যে,অন্যান্য ধর্মালম্বীরা পৃথিবীতে থাকতে পারবে না। বরং সব ধর্মের লোকেরা শান্তিতে বসবাস করুক,এক্ষেত্রে ধর্মভিত্তিক বা আদর্শকেন্দ্রিক বৃহৎ জাতিতে রূপান্তরিত হতে পারে!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নাসির ইয়ামান আপনার মন্তব্যে মনে হচ্ছে আপনার বয়ষ কম, (আমার ধারণা ভুল হতে পারে) জাতি, ধর্ম সম্পর্কে আপনি যা জানেন তা আপনার নিজের পোষ্টে লিখুন, আমার পোষ্টে মন্তব্য করে নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.