১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মানুষের জীবনে পানীয় পানির প্রয়োজন ও গুরুত্ব কি ভয়ংকর ভয়াবহ হতে পারে তা বর্ণনাতীত, কল্পনাতীত। পানীয় পানি অবশ্যই আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনার মনে আছে? এক সময় বাংলাদেশে গ্রামকে গ্রাম টিউবওয়েল/চাপকল ছিলো না। রাতের অন্ধকারে দুই তিন গ্রাম দুর দুর থেকে নারী পুরুষ কলস নিয়ে আসতো চাপকলের পানি নিতে! আর এখন দেশে পানীয় পানির যে অপচয় হচ্ছে তা দেখতেও কষ্ট লাগে ভাবতেও কষ্ট লাগে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি কখনো খাবারের অভাব ও পানীয় পানির কষ্ট করেছেন?

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইফতারের সময় আসলে পানিই সবচেয়ে দরকারি। পানীয় পানির মতো মজাদার পানীয় পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মোজাম্বিকের মানুষ বিপদে ছিলেন আজোও আছেন। যারা বিপদে থাকেন তাদের সুখ অসুখ বিচার করার মাপকাঠি করা যায় না। তবে বাংলাদেশে প্রচুর মানুষ অসুখী। তাদের চিন্তা চেতনা কথা বলা ব্যবহারে প্রকাশ পায় তারা অসুখী, একা, মানসিক অসুস্থ ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আপনি অনুভব বুঝতে পেরেছেন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




অত্যন্ত দুঃখ ও পীড়া নিয়ে একটি কথা বলছি ইয়াজিদের বংশধর এখনও আছে যার প্রমাণ এভাবে এই পানির অপচয়। এই অপচয় রোধ করতে সরকারের অবশ্যই অস্ত্র হাতে নিতে হবে এছাড়া উপায় নেই।

অপচয়ে কোথাও কি আনন্দ আছে ? আমার জানা নেই, আপনার যদি জানা থাকে অপচয়ে আনন্দ কোথায় তাহলে একটি পোস্ট লিখবেন এই বিষয়ে। আমাদের দেশের মানুষ একদিন মিঠা পানি ও খাবার পানির জন্য কাঁদবে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মাঝে মাঝে সন্দেহ হয় শিমার আর ইয়াজিদের বংশধর কি বাঙাল মুল্লুকে চলে এসেছিলো! আমাদের দেশের মানুষ একদিন মিঠা পানি ও খাবার পানির জন্য কাঁদবে।

কঠিন সত্য বলার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




১৯৭৪ সম্ভবত আপনি দেখেননি।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




কবিতাটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে। আপনাকেও অশেষ ধন্যবাদ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:০৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পানির বিকল্প একমাত্র পানি। ছুটির ঘন্টা সিনেমা আমার মনে আছে খুবই মর্মান্তিক একটি ছবি। পরিচালক আজিজুর রহমান সাহেব চাইলেই শিশুটিকে বাঁচিয়ে দিতে পারতেন, সিনেমার চরিত্রটি হত্যা করে সমাজে যেই প্রতিবেদন তিনি দিতে চেয়েছিলেন তা সব সময়ের জন্যই অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

ইসিয়াক ভাই, দিন দিন তাপ বাড়ছে, সারা বিশ্বে খাবার পানি মিষ্টি পানির পরিমান কমে আসছে। ভবিষ্যত আমাদের জন্য ভয়ংকর সময় অপেক্ষা করছে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি সঠিক জানিনা, রমজানের একটি অর্থ যদি হয় খাবারের কষ্ট অনুভব করা, তাহলে আমার মনে হয় রমজান মাসে সত্যি সত্যি খাবারের কষ্ট অনুভব করা উচিত এবং খাবার অপব্যয় সহ খাবার নষ্ট অতি ভোজন বন্ধ করা উচিত। আর পানি হচ্ছে জীবনের অপর নাম এর কোনো বিকল্প আজোও নেই আগামীতেও হবে বলে মনে হয় না। বরং পানি নিয়ে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ হতে পারে।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ধন্যবাদ। এতো ছোট মন্তব্য করার কারণ কি কী বোর্ড নষ্ট?

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আহমেদ জী এস ভাই, নদী দূষণমুক্ত করে পানিপ্রবাহ বাড়ানো না গেলে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে পানির অভাবে বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে ঢাকা। - এটি মারত্বকভাবে সত্য কথা। ঢাকা সহ সমগ্র বাংলাদেশে যেভাবে সেলাইন ওয়াটার আক্রান্ত হবে তাতে করে খাবার পানির জন্য মানুষ হাহাকার করবে। এই জন্য আইনী প্রশাসনিক ও শিক্ষাখাতে খুবই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া উচত, মানুষকে সচেতন করতে না পারলে আসহ বিপদ ঠেকানো যাবে না - প্রশ্নই আসে না।

বিশুদ্ধ পানি সব ধরনের মানবাধিকারের ভিত্তি হিসেবে স্বীকৃত। সবার জন্য উন্নত উৎসের পানি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। ৯৭ শতাংশের বেশি মানুষের উন্নত উৎসের পানি পাওয়ার সুযোগ আছে, জানা যায় ২০১৩ সালের একটি জরিপে। তবে পুরোপুরি নিরাপদ পানি পানের সুযোগ এখনও সীমিত, মাত্র ৩৪ দশমিক ৬ শতাংশ। ২০০০ সালের তুলনায় ২০১২ সালে আর্সেনিক যুক্ত পানি পানকারীর হার ২৬ দশমিক ৬ থেকে কমে ১২ দশমিক ৪ শতাংশে নেমে এসেছে। এরপরেও বিশ্বে সবচেয়ে বেশি আর্সেনিক দূষণ আক্রান্ত মানুষের বসবাস বাংলাদেশে। (ইউনিসেফ বাংলাদেশ)

আমাদের দেশে পানীয় পানি ও মিঠা পানির অপব্যবহার অপচয় দেখলে মনে হতে পারে এই দেশের মানুষ স্বাক্ষর জ্ঞানহীন মূর্খ! অথচ কথা বলার সময় পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী জ্ঞান রাখে বাংলার মানুষ। এবং নিজের ক্ষতি নিজে করা সর্বাগ্রে আছে এই বাংলার মানুষই।

এই শংকর জাতির মানুষের এই দেশের প্রতি ভালোবাসা নেই বলেই আজ এই দেশের অবস্থা দিনদিন এমন হচ্ছে যে, মানুষ শুধু নয় এই দেশে জীববৈচিত্রই টিকে থাকা এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়াবে।

অত্যন্ত মূল্যবান মন্তব্য রেখে পোস্টটিকে গুরুত্বপূর্ণ করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। শুভ কামনা শতত।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আপনি সঠিক। আল্লাহ সব জানেন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি জীবনে খাবার পানি গোসলের পানি এবং খাবারের অনেক অনেক কষ্ট করেছি। সেই গল্প যদি বেঁচে থাকি সুস্থ থাকি কোনো একদিন লিখবো। আমার জীবন গল্প হলিউডের গল্প না হলেও খুব একটা মন্দও না। পড়ে আপনার ভালো লাগবে বলে ধারণা করছি।

আপনি পানি অপচয় করেন না জেনে আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ। সম্ভব হলে আপনার আবাসিক ভবনের বাসিন্দারে সচেতন করুন। এভাবে সচেতনতা বাড়বে। আমি এই বিষয়ে বিস্তারিত লিখবো।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বায়তুল মোকারমের গরম গরম জিলাপি খান। আর নতুন কী বোর্ড বাংলা + ইংরেজী নিন। আরামে ব্লগিং করুন।

১৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আমি নানান সময়ে পানীয় পানি মিঠা পানির কষ্ট করেছি, পানির কি মূল্য আমি কিছুটা জানি। ভাই, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



খাবার পানি ও ব্যবহারের মিঠা পানি অপচয় রোধ করতে প্রচুর লেখালেখি প্রয়োজন। জনসচেতনতা প্রয়োজন। যার যার নিজ ঘর থেকেই জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। নইলে সামনে মহা বিপদ অপেক্ষা করছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:৪১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



খাবার পানি ও ব্যবহারের মিঠা পানি অপচয় রোধ করতে প্রচুর লেখালেখি প্রয়োজন। জনসচেতনতা প্রয়োজন। যার যার নিজ ঘর থেকেই জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে। নইলে সামনে মহা বিপদ অপেক্ষা করছে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।