নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি কেমন করে গান করো হে গুনী, আমি অবাক হয়ে শুনি, কেবল শুনি ।।

ঠাকুরমাহমুদ

sometimes blue sometimes white sometimes black even red, even golden ! yes dear - its me - i am sky ! color your life, than your life will be colorful

ঠাকুরমাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেমন কর্ম তেমন ফল

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৬



গত এক সপ্তাহ দাম্মাম ও জুবায়েলে ব্যবসায়িক কাজ শেষ করে সামার সাহেব ট্রনাজিট প্লেনে যখন ঢাকায় অবতরণ করেছেন তখন সন্ধ্যা পেড়িয়ে রাত। বাসায় ফিরে রাতে জলপাইয়ের টক দিয়ে ডাল ভাত খেয়ে মনে হয়েছে নিজ ঘরের মতো নিজ নীড়ের মতো শান্তি সত্যি সত্যি পৃথিবীর কোথাও নেই।

শীতের দিন। মনে হয়, দুই ঘন্টাতে দিন শেষ হয়ে যায়। কখন দুপুর থেকে বিকাল হয় আর বিকাল থেকে সন্ধ্যা - অফিস রুমে বসে তা লক্ষ্য করা সত্যি সত্যি কঠিন বিষয়। ওয়্যারহাউজে যাওয়াটা খুবই প্রয়োজন, খুবই জরুরী। সামার সাহেব হাতের ঘড়িতে সময় দেখে অফিস থেকে বেড়িয়ে গেলেন।

ওয়্যারহাউজে কাজ শেষে ফিরতি পথে পূর্বাচল তিনশত ফিটের পাশে বেশ কয়েকটি মিষ্টির দোকান আছে। গরম গরম মিষ্টি পাওয়া যায় তাতে। পিকআপ ঘুড়িয়ে নামবেন, সামনে এক বাইকার মাঝপথে মাঝ রাস্তায় বাইক নিয়ে জিকজ্যাক ট্রাই করছেন অথবা জিকজ্যাক বাইক চালিয়ে মজা করছেন! হার্ডব্রেক করার পরও বাইকার চোখ রাঙিয়ে তাকিয়ে আছেন! হিন্দি উর্দু ভাষায় শাসিয়ে কিছু বলেছেন। অথচ পিকআপ বাইকের কোথাও লাগেনি। ১৮০০ সিসি ডাবল কেবিন হাইলাক্স। বাইকের পেছনে লেগে গেলে বাইক উড়ে যাওয়ার কথা! অদ্ভুত দর্শন বাইকারকে দেখে সামার সাহেবের দীর্ঘ দিনের পেশাগত অভিজ্ঞতায় বুঝতে পারেন “ভদ্রলোক বাংলা বিদেশী মিশ্র নেশাপানি করেন, সাথে কল্কিধোঁয়াও সেবন করে থাকেন”। এদের সাথে কথা বলা বিপদজনক।

সামার সাহেব বারবার স্যরি স্যরি বলে পাশ কাটিয়ে চলে গেলেন মিষ্টির দোকানে। তিন ধরনের মিষ্টি ও ছানার বরফি আ্ড়াই কিলোগ্রাম নিয়ে আবার বাড়ির পথে ছুটে চলেছেন। কিছুদূর আসতেই দেখেন রাস্তার পাশে সেই বাইকার! দুইজন অটোরিক্সা চালক তাঁকে বেধড়ক পেটাচ্ছেন। আর একদল মানুষ তামাশা দেখছেন। - কি কারণে পেটাচ্ছেন? হয়তোবা বাইকার হিন্দি উর্দু ভাষায় শাসিয়েছেন! হয়তোবা আবারও জিকজ্যাক বাইক চালিয়ে অটোরিক্সা চালকদের উপরে পড়েছেন। হয়তোবা কিছুই না। হয়তোবা অনেক কিছু। হয়তোবা, যেমন কর্ম তেমন ফল।

চলতি পথ। ব্যস্ত মানুষ, ব্যস্ত শহর। কে কার খবর রাখে? সবাই ব্যস্ত।






মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৩১

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ২০০৭ সালের পহেলা বৈশাখ এর কথা। খুলনা বিশ্ব বিদ্যালয় থেকে ফিরছি, সন্ধ্যার কিছু আগে। আমি চালাচ্ছি চাইনিজ টাইগার কম্পানির মটরসাইকেল, সাথে আমার বন্ধু। আমার পাশ দিয়ে হুস করে বেরিয়ে গেলো একটা পাল্সার। সামান্য যেতেই দেখি তারা দাড়িয়ে আছে। আমি তাদের ক্রস করতেই তারা এসে বিভিন্ন ভাবে টিজ করতে থাকলো, পাল্লা দেবার কথা বললো। আমার বন্ধু একটু উত্তেজিত হয়ে বললো একটু জোরে চালা অন্তত। আমি দাড়িয়ে গেলাম চায়ের দোকানে। চা পান শেষে যখন ফিরছি, তখন দেখি লোকজনের বিশাল ভিড়। বাইকটাকে তোলা হচ্ছে ভ্যানে। শুনলাম বাইকে থাকা দুইজনকেই খুলনা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। বন্ধু পিছন থেকে বললো চা টা দুর্দান্ত ছিলো, আর একদিন যেতে হবে!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



অসংযত, উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপন আর অসংযত, উচ্ছৃঙ্খল মটর বাইক হোক আর কার ড্রাইভ হতে পারে ভয়ংকর জীবন। আপনি ভালো অভিজ্ঞতা পেয়েছেন। মধ্যরাতে প্রথম মন্তব্য করে লেখায় অনুপ্রাণিত করেছেন - আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৫০

কাছের-মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশে অনেক বাইকার অসাবধানবশত বা অকারণে জোড়ে দেখানোর জন্য বাইক চালায়! এক্সিডেন্টগুলোও বেশী হয় এর জন্য অনেক সময়।

তবে বাইকারদের দেশের মানুষ খুব একটা পছন্দ করে না বোধ হয়!

আমি যখন বাংলাদেশে ছিলাম, আমার বাইক ছিল। তবে আমি চেষ্টা করতাম সাবধানে চালাতে, আমি অফিসে বাইক নিতাম না, শুধু এলাকায় বন্ধুদের সাথে ঘুরাঘুরির জন্য কিনেছিলাম। এক বার এক এলাকার উপর দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছিলাম, পিছনের সীটে বসা ছিল আমার এক বন্ধু। রাস্তার মাঝখানে এক পিচ্চি ছেলে এসে পরে হঠাত, আমি হার্ড ব্রেক করি, আমার বন্ধু নিচু হয়ে হাত দিয়ে সেই বাচ্চাটিকে আস্তে করে সরিয়ে দেয় কারণ বাচ্চাটি সামনে এসে পরছিল। আমার বন্ধু আহত হয়। সেখানে কয়েকজন মহিলা বা লোক ব্যাপারটি দেখে, আমি গাড়ি থামালে তারা বলল আপনাদের কোন দোষ নেই, এখন চলে যান কারণ মানুষ ঝড়ো হলে আপনাদের ভুল বুঝবে! আসলে বাংলাদেশে মানুষের মোটর-সাইকেল ওলাদের প্রতি এমনিও ক্ষোভ আছে, ভুল যেই করুক দোষ বাইক চালকেরই হয়!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



যে কোনো যানবাহন হচ্ছে প্রয়োজন। যখনই তা হয়ে যাবে সৌখিনতা অথবা লোক দেখানো তখন আসহ বিপদ সংকেত। দেশে ঔষধ কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টরা খুব সম্ভব ৯০এর শুরু থেকে বাইক চালাচ্ছেন তাঁদের দুর্ঘটনা হার খুবই কম অথবা নেই বলা যায়।

নাহ, বাইকারদের অপছন্দ করার কোনো কারণ নেই তবে বেপরোয়া বাইকার সকলের জন্য বিপদজনক, তিনি নিজের জন্যও বিপদজনক।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৩২

রোকসানা লেইস বলেছেন: বাইক চালকরা জিকজ্যাক চালায়ে খুব মজা পায়। দুই গাড়ির ফাঁকে চিপায় ঢুকে পরে। ভাবে না ধ্ক্কাা লাগলে কি হবে।
গাড়িওলাদেরই সমস্যা হয় ওদের জন্য।
এখানে সামারে দল বেঁধে বাইক চলে। দল থেকে পিছিয়ে গেলে তারা জানে পরাণে ছুটে ভীড় ঠেলে। খুব বিরক্ত লাগে। যেমন কর্ম তেমন ফলও প্রায় পায় অক্কা পেয়ে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



কিছু কিছু বাইকার আছেন যারা সমাজ পরিবেশের জন্য বিপদজনক, নিজ পরিবারের জন্য বিপদজনক এমনকি নিজের জন্যও বিপদজনক। আপনি দেখেছেন, তাঁদের এই বেপরোয়া ড্রাইভ সম্পর্কে আপনি কিছু হলেও জানেন। ভয়ংকর বিষয়।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।


৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: বাংলাদেশে বাইকাররাই বেশি গড়ীর তলে পরে মরে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



অনেক বাইকার তাঁর সঙ্গী / সঙ্গীনিকে বেপরোয়া বাইক ড্রাইভ করে হত্যা করেন।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



কতেক বাইপার বেপরোয়াভাবে পাইকারি হারে
বাইক চালায়। তারা রাস্তা ,ফুটপাথ ,গাড়ী ঘোরা
পথচারী কাওকে পরোয়া করেনা। অনেক সময়
ফুটপাথে চলে গায়ে লাগিয়ে আবার বলে পথ
দেখে চলতে পারেন না । তাকে কিছু বললে
তখন বলে আপনি কানা না অন্ধ , দেখেন না
গাড়ীর জামে মুল রাস্তা বন্ধ , ফুটপাথ ছাড়া
বাইক চালাব কি আপনার মাথার উপর দিয়ে ।
গায়ের উপর বাইক তুলে দিয়ে যাবার সময়
আবার মুল্যবান উপদেশ দিয়ে বলে যায়;
ফুটপাথ দিয়ে চলার সময় সামনে পিছনে
চেয়ে দেখবেন কোন গাড়ী ঘোরা আছে
কিনা !! দোষটা যেন পথচারীরই !!!!!

যাহোক, ট্রাফিক কতৃপক্ষ একটু পাইকারী হারে
কিছু দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহন করলে
এই আপদ সুবোধ হয়ে যেতে পারে সহজেই ।

গণমুখি পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



হোক বাইক অথবা সেডান অথবা বাই সাইকেল বেপরোয়া চালানো মহা বিপদ। দেশের হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিন প্রচুর এক্সিডেন্ট আসছে, যাদের শরীরের মেরামত করতে গিয়ে ডাক্তারদের রিতিমতো হিমশিম খেতে হয়।

দেশে কখনো কখনো মনে হয় মানুষ খুব মানসিক চাপে আছে নইলে কেনো এতো বেপরোয়া জীবন যাপন করবে?

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আফসোস!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আফসোস।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আপনি কি গল্প লেখা শিখছেন, নাকি অনুগ্রহ করে, আপনার বিলাসী জীবন সম্পর্কে আমাদেরকে জানাচ্ছেন!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনি আমার প্রায় প্রতিটি পোস্টে মন্তব্য করেন। একটি পোস্টে মন্তব্যের অনেক অনেক মূল্য। আপনার মন্তব্যও আমার কাছে মূল্যবান। নাহ - আমি বিলাসী জীবন যাপন করি না, আমার জীবন শক্ত জীবন, এই জীবনে অভ্যস্ত হতে পারা সহজ কাজ না।
আমার আগামী পোস্টটি পড়ে আপনি হয়তো কিছুটা বুঝতে পারবেন, আমার জীবন যাপন কেমন।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এতই বেপরোয়া চালাতে দেখি। ভয়ে কেঁপে উঠি

এরা অল্প বয়সের হয়। বেটাগিরি দেখাতে গিয়ে কত যে মারা যায়

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আর পরিবার পরিজনকে মহা বিপদে ফেলে দেয়। বেপরোয়া যান খুবই বিপদ। এমনকি তাঁদের জন্য রাস্তায় চলাচল করা অন্যান্য যান থেকে শুরু করে পথ চলা পথিকও রেহায় পায় না।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মটরসাইকেল খুবই বিপদজনক বাহন, তবে বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে খুবই প্রয়জনিয় বাহন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



অদক্ষ হাত অথবা জিকজ্যাক অথবা অতিরিক্ত গতি জীবন পাল্টে দিতে পারে - নেগেটিভলি। দেশের হাওর ও পাহাড়ি অঞ্চলে মাটির রাস্তায় - সত্যি সত্যি বাইকের বিকল্প নেই।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

মোগল সম্রাট বলেছেন:


সর্বনাশ। ঠাকুর ভাই, আমিতো গত সেপ্টেম্বরে নতুন একখান বাইক কিন্নালাইছি। আামার অফিসে আসা য়াওয়া, বাচ্চাদের ইসকুলে আনা নেয়া সহ ডেইলি তিন/চারশো টাকা খর্চা হইতো আর টাইম লাগতো অনেক। এহন অর্থ আর সময় দুইটাই সাশ্রয় হইছে। কেনার এক সপ্তার মধ্যে হাতিরপুল বাজারের মোচরে আছার খাইয়া হাটুতে চোট লাগাইছিলাম। হাটুর ব্যাথা সহজে যাইবার চায় না। নতুন বাইকার বইলা অতি সাবধানে ‘‘ওস্তাদ বায়ে চাপাইয়া” ‘‘ডাইনে পিলাষ্টিক’’ এই ইস্টাইলে চালাইতাছি।

তয় তিনশো ফিটে যাইয়া কুনো দিন চালাই নাই। শুনছি সেখানে বাইক চালানো অতি আনন্দের । আপনে চাইলে একদিন আপনেরে লইয়া তিনশো ফিটে যামুনে। লগে ময়রার দোকানের গরম গরম রসগোল্লাও খামুনে।

ভালো থাইক্কেন।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাইক এক্সিডেন্ট সহ যে কোনো যানবাহনের এক্সিডেন্ট খুবই খারাপ। যার জন্য জীবন মারাত্বকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পরিবার পরিজন ক্ষতিগ্রস্ত। কর্মক্ষেত্র ক্ষতিগ্রস্ত। ভবিষ্যত ক্ষতিগ্রস্ত।

পূর্বাচলের মিষ্টি আহামরি তেমন কিছু না, তবে গরম গরম থাকে - এটি ভালো লাগে।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১১

রাজীব নুর বলেছেন: কেউ একজন বলেছিলেন, আমার মৃত্যু হবে বাইক একসিডেন্টে। তাই আমি খুব কম বাইকে উঠি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



মানুষের ভবিষ্যত কেউ জানে না। আর মৃত্যু কিভাবে হবে কে জানে? এইসব ভুল কথাবার্তা। তবে মটর সাইকেল সাবধান থাকা ভালো কারণ এর চাকা মাত্র দুইটি।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২

বাকপ্রবাস বলেছেন: বাইক মানে মৃত্যুর টিকেট নিয়ে ঘোরাফেরা করা

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



কেউ কেউ মারাত্বকভাবে আত্মঘাতী হয়ে থাকেন। এদের থেকে সাবধান।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭

প্রামানিক বলেছেন: চোখের সামনে বাইকারদের উল্টে পড়তে দেখার পরে বাইকার দেখলেই ভয় করে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বেপরোয়া জীবন যাপন, বেপরোয়া যান চলাচল সমাজের জন্য হুমকি। এইসব লোকের জন্য সমাজ বিপদগ্রস্ত হতে সময় লাগে না।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২০

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: পৃথিবীর অধিকাংশ দেশে বাইকারদের বেপরোয়া চালানোর জন্য দুর্ঘটনা হয় খুব বেশি।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



তারা গ্রুপিং করে চলে। তাই তাদের যতোই বেপরোয়া জীবন যাপন হোক তাদের কেউ কিছু সাধারণত বলে না। তবে মাঝে মাঝে পথে ঘাটে বেদম উত্তম মাধ্যম খেয়ে থাকে।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪২

বিজন রয় বলেছেন: মটর বাইক কিনসি, এটা মানুষকে দেখাতে হবে না?
না হলে আর কিসের পুরুষ হইলাম!

তারপরের কাহিনী চৎপটাং.......................!!!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



তারপর - - - - কাহিনীর পেছনে কাহিনী থাকে।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,




ঠিকই বলেছেন - "যেমন কর্ম তেমন ফল"!
এসব ঘটনা তারুণ্যের গরমে অপরিনামদর্শী কাজেরই ফল।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



হাসপাতালগুলোতে এক্সিডেন্ট এর রোগী দেখলে রিতিমতো আতংকিত হতে হয়। বেপরোয়া জীবন যাপন আর দেশে যেইভাবে মাদক বিস্তৃতি লাভ করছে তার ফলাফল ভয়ংকর।

আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

১৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১০

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম।
কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমি জানি, আপনি পরবর্তীতে পাস্টে মন্তব্য প্রতিমন্তব্য পড়ে থাকেন।
আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।


১৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনিও সালাম নিবেন। selamat malam



১৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বাইক দুর্ঘটনা খুব প্রচলিত ঘটনা দেশে। কমবয়সি ছেলেরা একটা বাইক পেলে মনে হয় বিমান পেয়েছে। একটু ধীরেসুস্থে চালালে ক'টা দিন বাঁচতে পারত।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



দুঃখিত। আমি বেশ ব্যস্ত ছিলাম তাছাড়া ক্লান্তও। তাই মন্তব্য উত্তর দিতে দেড়ি হয়েছে। আপনার মন্তব্যটি খুব ভালো লেগেছে। আপনাকে অশেষ অশেষ ধন্যবাদ।

২০| ২০ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ঢাকার রাস্তায় বেপরোয়া বাইকাররা যেন সাক্ষাৎ যমদূত। কিছু ভদ্র বাইকারও নিয়ম মেনে চলাচল করে, কিন্তু তারা মাইনরিটি।
অনেকদিন পরে সামার সাহেবের যাপিত জীবন নিয়ে কিছু কথা শুনলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.