নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পারভেজ রানা

পারভেজ রানা পেশায় প্রকৌশলী। ইন্সটিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের সদস্য। বাংলাদেশ প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কর্তৃক নিবন্ধিত স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার। ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ থেকে ফায়ার সেফটি ও স্ট্রাকচারাল ডিজাইনে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রকৌশলী। পারভেজ রানা ইঞ্জিনিয়ারিং সল্যুশন নামে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান। কনস্ট্রাকশন, ডিজাইন ও ফায়ার সেফটি বিষয়ক পরামর্শ দিচ্ছেন নিজস্ব প্রতিষ্ঠান থেকে। তার সাথে যোগাযোগের জন্য লিখুন [email protected],[email protected] বলুন ০১৯১৩৩৩৬১২৭ নম্বরে ফোন করে। সরাসরি দেখা করার জন্য চলে আসুন ৫ম তলা, ১৫২ সেনপাড়া পর্বতা (রোকেয়া সরণি), মিরপুর-১০ (আল হেলাল হাসপাতালের কাছে)। আসার আগে ফোন করে আসবেন। পারভেজ রানা বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ডের চেয়ারম্যান। লেখালেখি করেন কৈশোর থেকে। তার ছয়টি প্রকাশনা আছে। উপন্যাস: এলে তুমি অবেলায়, আত্মদহন। গল্পের বই: ঝড়ের শেষে, স্টেশন (সম্পাদিত)। কবিতা: গহীন ভালোবাসায় (কার্ড),গহীন ভালোবাসায় (বই) ভালোবাসা দাও। লেখকদের জন্য একটি নতুন প্লাটফরম বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড। যারা লেখালেখি করছেন তাদেরকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে...

পারভেজ রানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

"নবীন লেখকদের প্রতি সাবধান বার্তা ও আমার প্রতিবাদ"-এর প্রতিবাদ ও কার্যকারণ

২৬ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩৭

জান্নাতুন নাহার তন্দ্রা, একজন নারী একজন লেখক। উনি এই ব্লগে একটা পোস্ট দিয়েছেন এবং রীতিমত আমাকে ধুয়ে দিয়েছেন। প্রথমত, তিনি একজন নারী এবং আমি একজন পুরুষ, আমি তাকে চিৎকার করে ধমক দিয়েছি। এসবই অভিযোগ, নিচে তার লেখাটা কপি করে দিয়েছি, এবং লিঙ্ক ও দিয়েছি, দেখবেন, কমেন্ট গুলো কেমন জোশ হয়েছে আমার বিরুদ্ধে।



তো, আমার ক্যাম্পাসের ছোট বোন, কথা শুরু করলেন কীভাবে? "ভাইয়া আপনাকে কিছু কথা বলতে চাই, যেগুলো আপনাকে আমার আগেই বলা উচিত ছিলো, কিন্তু বুঝতে পারছিলাম না, কথাগুলো ভদ্রভাবে বলা যায়"। তাহলে আমি বুঝলাম, তিনি এখন আমার সাথে অভদ্র কিছু বলতে চাচ্ছেন, ক্যাম্পাসের হিসাবে সে আমার ১০ বছরের ছোট।



একদিন আগেই সে ফোন দিয়েছিল, রকমরিতে বই পাোয়া যাচ্ছে না বলে, আমি তাকে বলেছিলাম, নেটে ঢুকে ওটার স্ট্যাটাসটা আউট অব প্রিন্ট দেখাচ্ছে কীনা। সে আমাকে জানালো, অন প্রসেস দেখাচ্ছে, সে এটা দেখলো না, রাইটার্স গিল্ডের সব বই অন প্রসেস দেখাচ্ছে।



এটা একটা সাময়িক সমস্যা।



সে দুইবারে যে চল্লিশ হাজার টাকা পাঠিয়েছে, তার শেষের ২০ হাজার আমি পেয়েছি বই ছাপানোর অন্তত এক সপ্তাহ পর, আমার ব্যাংক একাউন্টে যোগ হয়েছে।



বই কত কপি ছাপানো হয়েছে, তার হাজব্যাণ্ড আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলো, আমি জানিয়েছি, ৩০০ কপি বই, আর ৬০০ কপি প্রচ্ছদ।

আমাদের স্টোরে নবীন লেখকদের অন্তত ৩০০০ কপি বই জমে আছে, বিক্রি হয় না। প্রচ্ছদ ছাপাতে ঝামেলা বলে, প্রচ্ছদের কপি বেশী ছাপানো হয়েছে। ৫০ কপি হাতে থাকতে আরো ৩০০ কপি ২দিনের মধ্যে রেডি করা ব্যাপার না।



মূলত বইয়ের দাম তিনি রাখতে বলেছিলেন, ২০০/=

৫০০/৬০০ কপির টার্গেট না নিলে বইয়ের দাম ২০০ টাকা রাখা সম্ভব নয়, তাই আমরা টার্গেটটা ওরকম নিলাম, কিন্তু স্টোরেজ সমস্যার কারণে আপাতত ৩০০ কপি ছাপলাম। ইতিপূর্বে তার হাসব্যাণ্ডের সাথে কথা বলার সময় আমি পরিষ্কার করেছি, ৩০০ কপি বই, ৬০০ কপি প্রচ্ছদ।



তার মনোনীত প্রতিনিধি সৌরভকে তিনি প্রেসে পাঠিয়েছিলেন, আমরা যেতে বলেছিলাম, প্রেসে গিয়ে সে যেন, সরেজমিনে সব কিছু সে দেখে আসতে পারে, সৌরভকে ৬০ কপি বই দেওয়ার কথা ছিল, সেটা বেড়ে হলো ৭০, পরে শুনি এক কার্টনে ১২০ কপি বই ছিলো, সবটাই সৌরভ নিয়ে গেছে। ওকে, ওয়েল ডান। আমরা তো কিছু লুকোচুরি করি না, তাই আমাদের অফিসে আসতে না বলে, প্রেসে আসতে বলি।



আমাদের লেখিকা, যে মহান লেখাটা লিখেছেন অভ্র দিয়ে, সেটা কনভার্ট করতে গিয়ে, পুরোটাই নতুন করে কাজ করা লাগে। তাই উনার মহান এই বইটা প্রকাশ করতে গিয়ে কিঞ্চিত বিলম্ব হয়, তারপরেও মহান এই লেখিকার বই মেলাতে আমাদের প্রথম বই ছিলো।



জাহাঙ্গীর ভাই যে প্রাথমিক অবস্থায় বই ১০ কপির বেশী রাখতে চাননি, সেটা জাহাঙ্গীর ভাই আর আমাদের চেয়ে কেউতো ভালো জানে না। ৫দিনে উনার বই ১০কপি বিক্রি হওয়ার কারণে একজন সম্মানিত পাঠক ফেরত যান, পরদিন মেলাতে বই পৌঁচানো হয়, কিন্তু রকমারিতেও অর্ডার ছিলো, রকমারি কাভার করে মি. সাজ্জাদ মেলাতে পৌঁছাতে একটু বিলম্ব করেন, আর এর মধ্যেই উনি ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে, একাকার করেন।



আমি পরশুদিন (২৪মার্চ) তাকে যেটা বলেছিলাম, তোমার মত লেখিকা আমি আর একটাও দেখিনি, উনি এই পোস্টের মাধ্যমে সেই উক্তির যথার্থতা প্রমাণ করলেন।



আমি তার বাবার একাউন্ট নাম্বার চেয়ে মেসেজ দিয়েছি, তিনি আমাকে জানাননি। এখন উনি কী বলতে চান? বিক্রির টাকা উনি পাচ্ছেন না। এটা নিয়ে অভিযোগ করতে চান? আবার কী ব্লগে একটা পোস্ট দেবেন?



যাই হোক, রকমারির সাথে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করি, আমাদের সবগুলি বই অন প্রসেস দেখাচ্ছিল। এখন আবার রকমারিতে আমাদের বই পাওয়া যাচ্ছে। আমি সব সময় লেখকদের উপকার করতে চেয়েছি, তবে ভাই বেরাদররা, এতক্ষণ যা বললাম, যা ঘটে গেলো, এরপরও চাই তার বই বাজার পাক, ৫০০/৬০০ কপি বই যেন বিক্রি হয়, যদি লাখ লাখ কপি বিক্রি হয়, তাও ভালো, তার মঙ্গল কামনাই করি। সে উত্তরোত্তর লেখালেখির পথে এগিয়ে যাক, তার পোস্ট পড়ে না জেনে না বুঝে, যারা আমাকে গালাগালি করছেন, সেই সমস্ত ব্লগার ভাইদেরকেো আন্তরিক শুভ কামনা জানাচ্ছি।



আর আমার ক্যাম্পাসের ছোট বোনটির জন্যও থাকলো, সাধারণ ক্ষমা। টাকা পাঠানোর একাউন্ট নম্বর দিলে আমি ব্যাংক একাউন্ট টাকা জমা করে দেবো, আর বইয়ের বিক্্রি-বাট্টার হিসাব বুঝে নিতে চাইলে নিজ দ্বায়িত্বে নিতে পারো, আমি টাকাসহ বই বুঝিয়ে দেবো।











Click This Link

আমি এতোটাই মানসিক ভাবে বিধ্বস্ত যে লিখতেও খুব কষ্ট হচ্ছে আমার। কিছুক্ষণ আগে প্রকাশকের সাথে কথা হয়েছে, তিনি এতটা উত্তেজিত ও চিৎকার করে আমার সাথে কথা বলেছেন যে একজন নারী হিসেবে কোন পুরুষের সাথে এরকম ব্যাবহারের অভিজ্ঞতা হয়নি আমার। থর থর করে হাত পা কাঁপছে কিন্তু না লিখে পারছিনা। কারণ আমার মত অসহায় ও নবীন লেখকদের জন্য এটাই একটা মোক্ষম প্রতিবাদ হতে পারে।



‘প্রবাসে’ নামে একটি সিরিজ দিয়ে ব্লগিং জীবন শুরু করি আমি। আমার লেখাটি মনে হয়েছিল সবাই বেশ পছন্দ করছে। আর সিরিজটি লিখতে লিখতে ও প্রকাশ করতে করতে বুঝি এর পিছনে প্রচুর সময় দেওয়া লাগছে। পড়াশোনার ব্যস্ততা ছিল সে কারনেই হঠাৎ মনে হল বই করা যাক। আমার হাসবেন্ডের বন্ধু ব্লগার হিমালয়ের সাথে এই নিয়ে কথা বললাম সে বলল বই করা যাবে, নিজের খরচে করতে হবে। ৩৩-৪০ হাজারে করা যাবে ৫০০ কপি বই। কিন্তু বই বিক্রির মাধ্যম হবে রকমারি ডট কম। কারণ বই যেহেতু কোন প্রকাশনী থেকে ছাপানো হচ্ছে না, তাই বই মেলায় প্রকাশ ও বিক্রি করা যাবে না।



সামহোয়্যার ইন ব্লগে বই প্রকাশ নিয়ে একটা পোস্ট দেখি, ঐ নাম্বারে ফোন করি। উনি আমাকে বলেন বই প্রকাশ করা যাবে, আমি ওনাকে একটা ডেডলাইন দেই, জানুয়ারির ১৬ তারিখ, এর মধ্যে প্রকাশ করা যাবে কিনা? তাহলে আমার কিছু বাংলাদেশী বন্ধু যারা দেশে আছেন তারা বইটি সাথে করে আমেরিকা নিয়ে আসতে পারবেন। উনি বললেন, কোন সমস্যা নেই, জানুয়ারি ১৬ তারিখের মধ্যেই বই প্রকাশ হয়ে যাবে। তারপর ইমেইলে পরিচয় দেন উনিও কুয়েটের এক প্রাক্তন ছাত্র। নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই প্রকাশক আমি তো আনন্দে গদ গদ হয়, আস্থাও অনেকটা বেড়ে যায়।



প্রকাশক আমাকে জানান, ৫০০ কপি ছাপাতে ৪০ হাজার টাকা লাগবে। নবীন লেখকদের অধিকাংশেরই কম বেশি টাকা লাগে বলে শুনেছি। তাই ওনাকে জানুয়ারি মাসের শুরুতে ২০ হাজার ও ফেব্রুয়ারির শুরুতে ২০ হাজার টাকা আমি পরিশোধ করি। এর মাঝে জানুয়ারির ১৬ তারিখ পার হয়ে যায়। বই ছাপানো হয় না। উনি বলেন কাজ চলছে। কিন্তু কাজ কতদূর হল জানবার জন্য যতবারই ফোন দেই ততবারই বলেন ব্যস্ত আছেন, আমাকে পরে ফোন করবেন। কিন্তু ফোন আর করেন না। এরপর ২৯ তারিখে আমি ওনাকে একটা কড়া করে ইমেল করি, “ I need a promise“



উনি প্রমিস করেন মেলাতে এক তারিখ থেকে বই পাওয়া যাবে, কাজের অগ্রগতি চলছে। যাই হোক উনি জানুয়ারির ৩০/৩১ তারিখে আমাকে স্ক্রিপ্ট দিতে বলেন, বলেন আমার কোন সংশোধনী থাকলে আবার পাঠাতে। বুঝি বই প্রকাশের আসলে কিছুই হয়নি। “কাজ চলছে” পুরোটাই আসলে একটা মিথ্যে ছিল।



ফেব্রুয়ারির এই সময়টা সব প্রকাশনীই প্রকাশনা নিয়ে ব্যস্ত থাকে, শ’য়ে শ’য়ে বই ছাপা হয়। সমস্যা হতেই পারে। কিন্তু তিনি ব্যবসার ক্লায়েন্ট ধরে রাখার মত কখনই সমস্যার কথা বলেন না। সব সময় নগদ কথা বলেন, খুব ভদ্র ভাষায় এমনভাবে দৃঢ় চিত্তে বলেন যে, যে পিছনের কাহিনী ধরবার উপায় কোন উপায় থাকে না।



বই বিক্রির প্রচারণার অংশ হিসেবে আমি রোজ ফেসবুকে পোস্ট দেয়, বইটা মেলায় পাওয়া যাবে ১ তারিখ থেকে ‘ বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড প্রকাশনী থেকে” কারন যতবারই কথা হয়েছে উনি আমাকে প্রতিবারই এই তথ্য জানিয়েছেন। যাই হোক ১ তারিখের আগে আমি জানতে পারি মেলায় আসলে ওনাদের আসলে কোন স্টল নেই। জ্যোতি প্রকাশ এর স্টলে বইটি পাওয়া যাবে, যদিও উনি প্রথমে বলেছেন ওনার একটা স্টল মেলাতে থাকবে।



যাই হোক আমি এই নিয়ে কিছু বলিনি। ১ তারিখে উনি আমাকে বই এর ফাইনাল স্ক্রিপ্ট দেন। কিন্তু এ কি অবস্থা!!! বিজয়ে কনভার্ট করতে যেয়ে লাইন সব ভেঙ্গে গেছে। এক অনুচ্ছেদের শব্দ আর এক অনুচ্ছেদের সাথে ঘোট পাকিয়েছে। সারা রাত জেগে আমি সেই ঘোট পাকানি ঠিক করি। কারণ ২ তারিখে বই ছাপা হবে!!! আমি মূলত ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিঙের এর স্টুডেন্ট, ন্যানো ইঞ্জিনিয়ারিং এ পি এইচ ডি করছি। তাই কাজের ব্যস্ততা সম্পর্কে আর বিশেষ কিছু বলছিনা। শুধু এটুকু বলব খুব যন্ত্রণাময় রাত কাটে। এরপর আজ নয় কাল এরকম করতে করতে মেলার প্রথম আটদিন পার হয়ে যায়। এই দেরি নিয়ে আমার কোন সমস্যা নেই। কিন্তু আমি একটি স্পেসিফিক ডেট চেয়েছিলাম। আমি বারবার মিথ্যে হয়রানির শিকার হতে চাইনি। আমার পাঠকেরা মেলায় যেয়ে বার বার ফিরে আসছে, তাদের এই হয়রানিটা খুব লজ্জার ব্যাপার ছিল আমার কাছে। কিন্তু উনি প্রতিদিন ই বলেন আজ পাওয়া যাবে, কাল পাওয়া যাবে, দুপুরে বলছেন বিকেলে পাওয়া যাবে, আমি তোমার বই নিয়ে রওনা দিয়েছি কিন্তু বই আর পাওয়া যায় না। অবশেষে আমাকে আমার ননদ এন টিভির সাংবাদিক, আপুর সাহায্য নিতে হল। আপু খুব ভদ্র ভাবে জানতে চায়লেন আসলে কি হয়েছে। আমার একটা প্রচ্ছন্ন উদ্দেশ্য “ এই কি হয়েছে” শুনে যেন উনি সোজা হয়ে যান কারন সাংবাদিককে হয়ত সকলে ভয় পায়।



যাই হোক মেলায় বই আসল, কিন্তু দুদিন পর লোকে আমাকে জানায় মেলায় বই নাই আরে কি এমন লিখলাম দুদিনেই শেষ!!! উনি বললেন বই আছে, আমি বললাম লোকে যে বলছে নেই, আমার বাড়ির লোকেরা গিয়ে বই আসার দু দিন পর মেলায় যেয়ে বই পায়নি!!!..............................এরকম যে কত অসংখ্য বার হয়েছে এই পুরোটা লিখে আমি আমার লেখা দীর্ঘায়িত করতে চাই না। মুল কথা উনিপ্রতিবার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ও খুব দৃঢ়তা নিয়ে মিত্থ্যে বলেছেন। শেষে বিরক্ত হয়ে আমরা ১২০ কপি ওনার ছাপাখানা থেকে নিয়ে আসি। ব্যাক্তি গতভাবে বিক্রির চেষ্টা করি।



এত মেলার ভোগান্তি গেল, এবার রকমারিতে লোকে কিছুদিন বই পাওয়ার পর আর পায় না? রকমারি বলছে, প্রকাশক জানিয়েছে বই এর প্রকাশনা বন্ধ আছে। কিন্তু উনি প্রতিবার নগদ কথা বলেন, না মিত্থ্যে কথা বই পাওয়া যাচ্ছে, তোমাকে ভুল তথ্য দেওয়া হচ্ছে। আর ওদেরকে বল আমার নাম্বারে ফোন দিতে। ওরা কেন আমাকে ফোন দেয় না। ভীষণ হাস্যকর কথা, লোকে ওনার নাম্বার জানবে কি করে আর এটা নিশ্চয়ই বই বিক্রির কোন উপায় হতে পারে না। আমি কোন কিছু ভেরিফাইড না করে কাউকে দোষ দেয় না। আমি অনেকজনকে দিয়ে রকমারিতে ফোন করলাম, নিজেও রকমারিতে ফোন করলাম এবং স্পস্ট শুনতে পেলাম “ ওরা বলছে বই এর প্রকাশনা বন্ধ আছে প্রকাশক জানিয়েছে, বইটি পাওয়া যাচ্ছে না”

আমি এবার ওনাকে ফোন দিলাম, গুছিয়ে বললাম “ আপনি যেটি করছেন সেটি ঠিক নয়, মিত্থ্যে বলার সময় মানুষ খুব দীর্ঘ কথা বলে, উনিও বললেন, তারপর খুব অভদ্র ব্যাবহার করলেন আমার সাথে আর জানালেন যে বই পাওয়া যাচ্ছে না এই ইস্যু নিয়ে আমাকে কখনও ফোন দিবানা।



কারো প্রফেশনাল ক্যারিয়ার ক্ষতি করা আমার কাছে খুব খারাপ কাজ মনে হয়। কিন্তু মনে হল এই লোকটি এত অন্যায় আমার সাথে করেছে এবং আমি যদি কিছু না বলি এই অন্যায় সে আরও নবীন লেখদের সাথে করবে এবং এই অভিজ্ঞতার কারনে তাদের হয়ত আর বই প্রকাশ করতে ইচ্ছে করবে না। কারন লেখালেখিকে এখন শুধু আর কেউ পেশা হিসেবে নেয় না, রুটি রুজির জন্য অন্য একটা পেশা থাকে, সেই পেশায় ব্যাস্ততা থাকে। এরকম অসৎ ও মিত্থ্যাবাদী প্রকাশক পেলে, সারাদিন বই লেখার চেয়ে বই সত্যি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে কিনা এই নিয়েই যদি লেখককে ব্যস্ত থাকতে হবে, তাতে আসল পেশায় ভাটা পড়বে। আর লেখার জন্য একটা ভালবাসা লাগে, সেই ভালবাসার জায়গাটাও নষ্ট হয়ে যাবে।



উনি ওনার প্রোফাইল থেকে পোস্ট দিয়েছেন আমার বইটা ওনার প্রকাশনী থেকে বিক্রির তালিকায় প্রথম। বিক্রির টাকা আজ কথার পর উনি পাঠাতে চেয়েছেন। কিন্তু ওনার এরকম অন্যায়ের পর ঐ টাকার প্রতি আমার বিন্দু মাত্র আগ্রহ নেই। ওনার কৃতকর্মের প্রতি এইটাই আমার প্রতিবাদ। আমার ধারনা বইয়ের ৪০ হাজার টাকা পেয়ে যাবার কারনেই উনি দ্বায়িত্ববান প্রকাশকের মত দায়িত্ব পালন করেননি। কারণ আমার বই বিক্রি হলেই কি আর না হলেই কি ওনার কিছু আসে যায় না। ওনার টাকা তো উনি পেয়েই গেছেন। আর বইটি আসলেই ৫০০ কপি ছাপা হয়েছে কিনা এই নিয়ে আমার বিস্তর সন্দেহ আছে।

বইয়ের নামঃ প্রবাসে

প্রকাশনীঃ বাংলাদেশ রাইটার্স গিল্ড

প্রকাশকঃ পারভেজ রানা

রকমারিঃ http://rokomari.com/book/94709

আপনারা রকমারিতে খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন, একই কথা বলবে......

তাই নবীন লেখকেরা সাবধান।



***“ আর উনি আমাকে যে পরিমান হয়রানি করেছেন ও মিথ্যে বলেছেন তার বিস্তারিত লিখতে পারলাম না। কারণ এই সাত খণ্ড রামায়ণ লেখার মত ধৈর্য আমার নেই আর লেখাটি গুছিয়েও লিখতে পারলাম না, গুছিয়ে লেখার মত মানসিক অবস্থাও আমার নেই”

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কাজী রায়হান বলেছেন: ও আচ্ছা এটা ডিফেন্স ছিল । ভাল । আমি টাইটেল দেখেই ওই অভিযোগের পোস্টটিই ভেবেছিলাম । এখন পড়ে বুঝতে পারছি । অনুরোধ থাকবে পুর্বের মন্তব্যটি মুছে দেবার । ধণ্যবাদ

২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০০

মহান অতন্দ্র বলেছেন: আপনার লেখার উত্তরঃ
১। “উনি ওনার প্রোফাইল থেকে পোস্ট দিয়েছেন আমার বইটা ওনার প্রকাশনী থেকে বিক্রির তালিকায় প্রথম। বিক্রির টাকা আজ কথার পর উনি পাঠাতে চেয়েছেন। কিন্তু ওনার এরকম অন্যায়ের পর ঐ টাকার প্রতি আমার বিন্দু মাত্র আগ্রহ নেই। ওনার কৃতকর্মের প্রতি এইটাই আমার প্রতিবাদ। আমার ধারনা বইয়ের ৪০ হাজার টাকা পেয়ে যাবার কারনেই উনি দ্বায়িত্ববান প্রকাশকের মত দায়িত্ব পালন করেননি। কারণ আমার বই বিক্রি হলেই কি আর না হলেই কি ওনার কিছু আসে যায় না। ওনার টাকা তো উনি পেয়েই গেছেন। আর বইটি আসলেই ৫০০ কপি ছাপা হয়েছে কিনা এই নিয়ে আমার বিস্তর সন্দেহ আছে। “
প্রকাশক ওনার লেখায় লিখেছেন উনি কি বলতে চান আমি ওনার টাকা মেরে দিয়েছি? এরকম অভিযোগ আমি কোথাও করিনি। উপরের অনুচ্ছেদ টিই তার বড়ও প্রমাণ। আপনি আমাকে বলেছেন ১৫০ টাকা করে বই বিক্রি হলেও উনি আমাকে বই প্রতি ৮০ টাকা করে দিবেন। বইয়ের নানান খরচ থাকে তাই আমি কিছুই বলিনি।। উনি বলেছেন টাকা কিছু খরচ হয়ে গেছে সুবিধাজনক সময়ে দেবেন। আমি আচ্ছা বলেছি। মোট কথা আমি সবসময়ই নাইস থেকেছি ওনার সাথে।
২। আপনি রকমারির সমস্যা এক লাইনে এড়িয়ে গেছেন। আমি রকমারি ও বই মেলায় বই প্রাপ্তি সম্পর্কে ফোন দিয়েছি অসখ্য বার। আপনি কোন বারই অভিযোগ স্বীকার তো করেননি। বারংবার দৃঢ় চিত্তে মিথ্যে বলেছেন, না পাওয়া যাচ্ছে। এটা সেই মেলা শুরু থেকে শুরু হয়েছে আর আজ মার্চের ২৬ তারিখ। নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন একদিনের ব্যাপার ও অভিযোগ নয়। অসংখ্য অসংখ্য বার আপনি এই কাজটি করেছেন। আর বই কেন পাওয়া যায় না? তার মানে কি ছাপা হয়নি? তাহলে সেটা জানান। জানিয়েছেন কখনও?? আর যদি ছাপা হয়েই থাকে তাহলে কেন পাওয়া যায় না? টাকা পেয়ে গেছেন বলে আমার বই বিক্রি হল কি হল না, পাওয়া গেল কি গেল না, আপনার তাতে যায় আসে না!!!
৩। আমার ইমেইল ও স্ন্যাপ শট যেগুলো দিয়েছি সেগুলো পড়লে বুঝতে পারবেন “ উনাকে আমি সুন্দর করে বলেছি, ভাইয়া আপনার সমস্যা থাকতেই পারে , সেটা শেয়ার করুন। কিন্তু ব্যবসার ক্লায়েন্ট ধরে রাখার মত উনি প্রতিবারই মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। হয়রানি করেছেন।
৪। আর উনি আমাকে বলছেন বইয়ের কাজ চলছে আর ছাপার আগের দিন উনি আমাকে স্ক্রিপ্ট ঠিক করতে দিয়েছেন!!!!.....................এরকম মিথ্যে ব্যাপার গূলো হয়ত প্রকাশনা জগতে খুব স্বাভাবিক। কিন্তু আমাকে উনি যে খুব উপহাস করলেন সেই উপহাস মেনে নিয়েই বলছি প্রথম বই বলে জানতাম না, প্রকাশক হতে হলে নিজের অসুবিধা স্বীকার না করে দিনের পর দিন মিথ্যে বলতে হয়। প্রথমে ছাপানোতে হয়রানি। এরপর বই পাওয়া যাচ্ছে কিনা এই নিয়ে হয়রানি।
৫। আমি আমার লেখায় ও কথায় শিষ্টাচার রেখেছি, উনি কতটা রেখেছেন বা রাখেননি ওনার ব্যাপার। আমার লেখার একটাই উদ্দেশ্য এই লেখাটি পড়ে উনি যেন ভবিষ্যতে সাবধান হন, কথা – কাজের মিল রাখেন। বই পাওয়া যাচ্ছে না আর দৃঢ় গলায় যেন বারবার না বলেন যে পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে যারা দেশের বাইরে থাকেন তাদের কাছ থেকে এই সুবিধা না নেন।
ব্লগ এ ব্লগাররা পরস্পরের প্রটি আন্তরিক ও শ্রদ্ধাশীল হবে এটাই স্বাভাবিক। তাই কোন কাঁদা ছোড়াছুড়ি করতে এই প্রতিবাদ আমি করিনি।একদিন দুইদিন তিনদিন কেঊ মিথ্যে বললে হয়রানি করলে ক্ষমা করা যায়। কিন্তু দিনের পর দিন???? আপনাদের কি মনে হয়??? আমার লেখায়ও বলেছি কারো প্রফেশনের আমি ক্ষতি করতে চাই না। কিন্তু প্রকাশকরা যদি পেশাদারিত্ব দেখান তাতেই খুশী।
আশা করি আমার প্রতিবাদ থেকে অনেকে উপকৃত হবেন।
আর একটু ভেবে দেখবেন অভিযোগ কেঊ অকারণে করে না। বাধ্য হয়েই করে। আর প্রকাশকরা যখন পাল্টা লেখে পেশা বাঁচাতেই লেখে।

৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০১

মহান অতন্দ্র বলেছেন:

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০১

মহান অতন্দ্র বলেছেন:

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৩

মহান অতন্দ্র বলেছেন: দুজন ব্লগারের বক্তব্য উপরে জুড়ে দিলাম। এটা কাদের বক্তব্য জানতে চাইলে আমার ব্লগ ঘুরে আসুন অথবা অনুমতি সাপেক্ষে নাম ও বলা যাবে।

৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন:

৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: বলতে পারেন এগুলো কোন ধরণের শিষ্টাচার? এই শিষ্টাচার নিয়ে আপনারা লেখালেখিতে আসেন? এরকমই যদি হয় দয়া করে আমাকে লেখকের কাতারে ফেলবেন না

৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এই পোস্টে কমেন্ট করতে রুচিতে বাধছে| তাও বলি, আপনি একটা বাজে প্রকাশক| আপনি যেভাবে লেখককে মহান মহান বলে অপমান করলেন তাতে আমার এই কথাই মনে হচ্ছে| যদি ওর বই এতোই খারাপ হয় তো প্রকাশ করলেন কেন?

৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪১

পারভেজ রানা বলেছেন: ওটা কাদের ব্লগ ঘুরে আসার দরকার নেই, ওদেরকে আমি চিনতে পারি।
রকমারিতে সবগুলো বই অন প্রসেস দেখায়, আপনি এটা দেখননি? এটা তো রকমারির সমস্যা আমাদের সবগুলো বই নিয়ে। শুধু তো আপনার একার না।
ওটা মেলার শুরু থেকে এটা আপনাকে কে বলল, আপনি তো মিথ্যাচার করছেন, রকমারি আমাদের কাছ থেকে ২ দফা ফোন করে ১০ কপি বই নিয়েছে, রকমারির সমস্যা কবে থেকে সেটা রকমারি ভালো বলতে পারবে।
বই ১৫০ টাকা করে বিক্রি হয়েছে আপনাকে কে বলল?
কিছু বই ১৫০ টাকা, একজন ১০ কপি নিয়েছে ১৩০০ টাকা দিয়েছে, অর্থাৎ ৩৫% কমিশন, জ্যোতি প্রকাশ বিক্রির টাকা থেক ২০% রেখেছে, আমার লোকজন বই নিয়ে ছোটাছুটি করছে, মেলায় দিচ্ছে, ওর খরচ কে দিবে? আপনি এ সমস্ত বিষয় পরিষ্কার করে নেননি কেন? আমাদের সাথে একজন লেখকের চুক্তিই হয়েছে, বই গায়ে যে দাম লেখা থাকবে তার ৪০% (চল্লিশ) পাবেন বিনিয়োগকারী লেখক। সেই স্ট্যান্ডারডটাই ফলো করতে চাই আমরা। বাংলাবাজারে আমরা সাপ্লাই দিই ৫০% কমিশনে, ১০% আমাদের যাতায়াত ভাড়া হিসেবে ধরেছি।
দয়া করে মিথ্যাচার আপনি বন্ধ করুন, এবং আপনি আসলে কী করতে চান জানান? আপনি অন্য লেখকদের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন, কে কী শর্তে বই প্রকাশ করেছে, আপনার সাথে আমাদের কী শর্ত ছিল?
আপনি চাইলে, বাকী বইগুলো ও হিসাব বুঝে নিন, আমরা আর বেচব না। দয়া করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্তে আসুন।
অন্য যারা প্রতারণার কথা বলছে, কী প্রতারণা করা হয়েছে, সেটাই তো বলছে না।
আর একটা কথা মনে রাখবেন, মানুষের গীবত গেয়ে, মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণের মতো পাপী হবে না।

১০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

যখন একটা কুকুর ঘেউ ঘেউ করে তখন অন্য কুকুররাও তাতে যোগ দেয়।...তন্দ্রার বই পোস্টে আমাদের মন্তব্য নিয়ে আপনি কি ফেসবুকে এমন উক্তি করেছেন ?

যদি সত্যি হয়, তবে বলবো সহব্লগাররের প্রতি সমব্যথিতাকে যদি আপনি কুকুরের ঘেউ ঘেউ বলেন তবে আপনার মহানুভবতা দারুন !


অসুস্থ শরীর নিয়ে বই মেলায় গিয়েছিলাম জ্যোতি প্রকাশের স্টলে মাহমুদদের বইটা "ফাঁদ ও সমতলের গল্প" বইটি কিনতে পারিনি । ক্রেতা বইমেলায় গিয়ে বই না পেয়ে ফিরে এসেছে, স্টলে গিয়ে বই না পাওয়াটা দুঃখজনক।

আপনি লেখকের কাছ থেকে টাকা নেয়ার পরও ৬০% রাখতে চাচ্ছেন, অন্য প্রকাশকরাও কি তেমন করে? বলবেন প্লিজ তাদের প্রকাশনীর নাম সহ। কেননা আমি কম জানা মানুষ । জানতে আগ্রহী।

আপনার জন্যে শুভকামনা রইল।

২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২০

পারভেজ রানা বলেছেন: অন্য প্রকাশনীর সাথে কাজ করে দেখুন, কে কেমন কাজ করে।

১১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

এনামুল রেজা বলেছেন: আমাদের লেখিকা, যে মহান লেখাটা লিখেছেন অভ্র দিয়ে, সেটা কনভার্ট করতে গিয়ে, পুরোটাই নতুন করে কাজ করা লাগে। তাই উনার মহান এই বইটা প্রকাশ করতে গিয়ে কিঞ্চিত বিলম্ব হয়, তারপরেও মহান এই লেখিকার বই মেলাতে আমাদের প্রথম বই ছিলো।


এইটুকুতেই আপনার অবস্থান, আপনার প্রকাশনার সততাটা মনে হয় ক্লিয়ার হয়ে গেল। হাহঃ.. প্রকাশনাটা এখন শিল্পের চেয়ে ব্যাবসায় দাঁড়িয়েছে আপনাদের জন্যেই। নতুনদের মাথায় কাঁঠাল না ভাঙলে, আপনাদের ব্যাবসা চলবে কিভাবে?

১২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১৩

আবু জাকারিয়া বলেছেন: এত ঝামেলার কথা শুনলে বই প্রকাশের আর ইচ্ছে থাকে না।

১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

পারভেজ রানা বলেছেন:

১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

এস এম পাশা বলেছেন: যে সকল প্রকাশক নতুন লেখকদের পোছেনা তারা অহংকারী আর যারা গায়ে খেটে কাজ করে দেয় তারা পরের মাথায় কাঠাল ভেঙ্গে খায়। যুক্তি মন্দ না।

১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

আসাদ /পারেভজ বলেছেন: এই মহান প্রকাশক এবং স্ট্রাকচারাল ইন্জিনিয়ার এর চেহারা মোবারক দর্শন করতে বড়ই ইচ্ছা করে ।
ইনশাল্লাহ ফোন দিয়া আমুনে !
যোচ্চর / ছ্যাচ্চর ভালা পাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.